-
Tk 120
হালাল বিনোদন
এটা হারাম। ওটা হারাম। এটা করা যাবে না। ওটা করা যাবে না। তাহলে কি ইসলামে বিনোদন বলে কিছু নেই? হ্যাঁ। আছে। বিনোদনের শত শত মাধ্যম। কিছু ভালো। কিছু খারাপ। খারাপটা থেকে যদি ভালোটা আলাদা করতে না-পারি তাহলে নিছক আনন্দও হয়ে উঠবে শোচণীয় পরিণতির কারণ। কাজেই, সাবধান হওয়া জরুরি। বন্যার পানির মতো বিনোদনের হাজারো উপকরণ আসছে। জায়গা করে নিচ্ছে হাতের মুঠোয়। পানি জীবন ধারণের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু সেই পানি যদি বিশুদ্ধ না-হয়, ফোটানো না-হয়, তাহলেই সেটাই হয়ে উঠতে পারে জীবনঘাতি। এই বইতে আমরা আপনাকে একটা ফিল্টার দেব। এই ফিল্টারে করে আপনি সব ভালো আর খারাপ বিনোদনের উপকরণগুলো আলাদা করতে পারবেন নিজেই। আনন্দের পরিশুদ্ধ মাধ্যমগুলো নিয়ে মেতে উঠুন হালাল বিনোদনে।
-
Tk 120
Tk 200বিলিয়ন ডলার মুসলিম
হালাল পন্থায় অঢেল সম্পদ গড়ে তোলার উপায়, আলোকিত সমাজ ও উন্নত রাষ্ট্র বিনির্মাণে ব্যবসায়ীদের ভূমিকা, দাসত্ব মনোভাব দূর করে উদ্যোক্তা হওয়ার কৌশল, কেন আমরা সফল হতে পারি না, কেন আমাদের কাজে বারাকাহ আসে না ইত্যাদি হাজারো দিকনির্দেশনায় গড়ে উঠেছে চমৎকার একটি বই ‘বিলিয়ন ডলার মুসলিম’।
-
Tk 118
Tk 160যেসব হারামকে অনেকেই তুচ্ছ মনে করে
পাপ যখন ব্যক্তিগত পর্যায়ে থাকে তখন এর ক্ষতি কেবল ব্যক্তি নিজেই ভুগে। তার মনে হয়ত এর জন্য অনুশোচনা বোধ থাকে। ফলে তাওবার সুযোগ থাকে। কিন্তু যখন সেই পাপ সামাজিকভাবে প্রচলিত হতে শুরু করে, তখন মানুষ ভুলতে থাকে ‘এটা মূলত পাপ’। আমাদের সমাজে এমন অনেক বিষয় আছে, যা মানুষ স্বাভাবিকভাবেই করে যাচ্ছে, অথচ সেগুলো স্পষ্টত হারাম। মনে নেই কোনো আফসোস, নেই কোনো তাওবার অনুশোচনা। ফলে আমৃত্যু মানুষ সেগুলো হালাল ভেবে করতে থাকে।
-
Tk 117
Tk 158নূরে দো-জাহান – Nure Do-Jahan
সীরাতচর্চা একজন মুমিনের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করতে, প্রিয় নবীজির ﷺ প্রতি সবচেয়ে বেশি ভালোবাসা লালন করার উদ্দেশ্যে সীরাতপাঠের কোনো বিকল্প নেই। এই মহৎ উদ্দেশ্যে স্বর্ণযুগ থেকে আজ পর্যন্ত রচনা করা মোটা মোটা ভলিউম সমৃদ্ধ হাজার হাজার পৃষ্ঠার সীরাতগ্রন্থগুলো, সীরাত-গবেষক ও বিশ্লেষকদের জন্য যথেষ্ট হলেও, সাধারণ পাঠকদের জন্য সেসব বড়ো বড়ো গ্রন্থ থেকে সীরাতের মূল তথ্যগুলো জানা কিছুটা কষ্টসাধ্যই বটে। তাদের জন্য প্রয়োজন এমন সংক্ষিপ্ত কোনো গ্রন্থ—যার মধ্যে সীরাতের মূল তথ্য, বার্তা ও শিক্ষাগুলো সংক্ষিপ্ত আকারে হলেও সুবিন্যস্ত থাকবে সহজ ভাষায়। সাধারণ পাঠকদের এ প্রয়োজনের কথা মাথায় রেখেই গুনী আলেমে দ্বীন ‘উস্তায মুহাম্মাদ ইরফান জিয়া’ সাহেব, হিজরী সপ্তম শতাব্দীর বিখ্যাত আলেম ‘ইবনু সাইয়িদিন নাস’ রহিমাহুল্লাহ লিখিত দু’টি সমৃদ্ধ সীরাতগ্রন্থকে সামনে রেখে সংকলন করেছেন এই সংক্ষিপ্ত গ্রন্থটি। আকারে ছোটো হলেও তথ্য-উপাত্তের দিক থেকে একাধিক সমৃদ্ধ সীরাতগ্রন্থের নির্যাস ও সারবস্তু পাঠকরা পাবেন আমাদের ‘নূরে দো-জাহান’ থেকে। সেই সাথে এমন কিছু অনন্য তথ্যও এতে পাওয়া যাবে-যা সাধারণত সংক্ষিপ্ত সীরাত-গ্রন্থগুলোতে পাওয়া যায় না। নবীপ্রেম ও সীরাতচর্চার মহতী উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে এই সীরাতগ্রন্থটির মুদ্রিত মূল্য বাজার-দর থেকে যথাসম্ভব কম ধরা হয়েছে। সীরাতের আলোয় উদ্ভাসিত হোক আমাদের সবার জীবন।
-
Tk 115
Tk 156সবর মুমিনের সাফল্যের সোপান
আবু দারদা রা. আমাদের তিনটি বিষয়ের শিক্ষা দিয়েছেন, যা দুর্বল করে দেয় মানুষের অভ্যন্তরীণ প্রবৃত্তিকে এবং সহায়তা করে স্রষ্টার সান্নিধ্য অর্জনে। তিনি বলেন, ‘আমি এমন তিনটি জিনিসকে ভালোবাসি, যেগুলোকে সাধারণ মানুষ অপছন্দ করে : দারিদ্র্য, রোগ-ব্যাধি এবং মৃত্যু। দারিদ্র্যকে ভালোবাসি, কারণ তা রবের সামনে বিনয় প্রকাশের মাধ্যম। মৃত্যুকে ভালোবাসি, কারণ রবের সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য মৃত্যুই একমাত্র পন্থা। এবং রোগ-ব্যাধিকে ভালোবাসি, কারণ রোগ-ব্যাধি পাপরাশি মুছে দেয়।’ বইটিতে কুরআন, সুন্নাহ, পূর্ববর্তী নেককারদের জীবনী থেকে সবরের শিক্ষা, মর্যাদা, উপায় আলোচিত হয়েছে সবিস্তারে।
-
Tk 114
Tk 190ফেরা ২
জাগতিক নিয়মে, সব পাখি নীড়ে ফেরে। ফুল ফোটে, বৃষ্টি নামে এবং নদী তার আপন পথে বাঁক নেয়। কিন্তু, ফেরে না কেবল মানুষ। অহংকার আর অহমিকার দহনে তার বুকের ভেতরে জিইয়ে রাখে পাহাড়সম আগুন। সেই আগুনে ঝলসে যায় সে নিজে এবং ঝলসে দিতে চায় তার চারপাশ। মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ আর বেপরোয়া। সে তার অস্তিত্বের কার্যকারণ ডিঙিয়ে নিজেকে আমিত্বের আসনে দেখতে চায়। নিজের ক্ষুদ্রাকৃতির প্রতি চূড়ান্ত ভাবলেশহীন হয়ে সে নিজেকে অনন্ত-অসীমে কল্পনা করে বসে। ফলে সে বিচ্যুত হয়। পদস্খলন ঘটে তার। যুগে যুগে যাদের ধ্বংসের পদধ্বনি আমরা শুনতে পাই, তাদের সকলের যেন একই গল্প, একই চিত্রনাট্য—ঔদ্ধত্য, অহংকার আর অনাচার। এক মহাসত্যকে পাশ কাটিয়ে, নিজেকে নিয়ন্ত্রকের আসনে যখনই সে আসীন করতে গেছে, তখনই ধ্বংস অনিবার্য হয়ে নিপতিত হয়েছে তার ওপর। তবু, কারও কারও গল্পটা অন্যরকম। তবু, কেউ কেউ ফিরে আসে। খুঁজে পায় পথ। খুঁজে নেয় অন্তিম অবসরের অনন্ত আবাসস্থল। ফিরে আসা এমন দুটো পবিত্র আত্মার যাপিত-জীবনের রং-তুলিতে নির্মিত আমাদের ফেরা-২। গল্পের ভেতরেও গল্প থাকে, পরিচ্ছেদের ভেতরেও থাকে উপ-পরিচ্ছেদ। আমাদের গল্পটা ভিন্ন। এই গল্পটা একেবারে ডুবে যাওয়ার গল্প নয়, বরং ডুবতে ডুবতে হঠাৎ মাঝ-সাগরে জাহাজের মাস্তুল পেয়ে যাবার মতোই। এই গল্পটি হারিয়ে যাবার গল্প নয়, বরং নিজেকে নতুনভাবে ফিরে পাবার উপাখ্যান। তাই, এই গল্পটি একটু অন্যরকম।
-
Tk 112
Tk 150মিরআতুল মামালিক : দ্য অ্যাডমিরাল
১৫৫২ খৃস্টাব্দে উসমানি খেলাফতের এক তুর্কি অ্যাডমিরাল (নৌসেনাপতি) পর্তুগিজ জলদস্যুদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে করতে জাহাজ নিয়ে চলে আসেন ভারত মহাসাগরে। সেখানে প্রলয়ঙ্কাররী ঝড়ের কবলে পড়ে হারিয়ে ফেলেন তার নৌবহর, ভেঙে পড়ে তার যুদ্ধজাহাজ। বিপদসঙ্কুল অবস্থায় গিয়ে উঠেন হিন্দুস্তানের উপকূলে। সেখান থেকে দিল্লি, দিল্লি থেকে মুলতান, কাবুল, বুখারা, সমরকন্দ, ইরানসহ আরও নানা শহর ঘুরে হাজারো ঝঞ্ঝা পেরিয়ে একসময় উপস্থিত হন তুর্কিতে…। টান টান উত্তেজনা আর রহস্যময় সেই ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সফরনামাই বিবৃত হয়েছে মিরআাতুল মামালিক : দ্য অ্যাডমিরাল বইয়ে। এ শুধু এক ভ্রমণকাহিনি নয়, যেনো ঐতিহাসিক সময়ের এক পরিপূর্ণ উপাখ্যান। একবার পড়া শুরু করলে শেষ না করে উপায় নেই…
-
Tk 112
Tk 150শত শত গল্প
আমাদের ইতিহাসজুড়ে ছড়িয়ে আছে শতসহস্র গল্প। সেসব গল্প আমাদের জাগৃতির ইতিহাস, আমাদের বিজয়, কখনো পরাজয়, আবার ভালোবাসার, আত্মশুদ্ধির, আমাদের ইমানকে তেজোদীপ্ত করার হিরণ্ময় পাথেয়। এসব গল্প দিয়েই সাজানো আমাদের ইতিহাসের প্রতিটি অধ্যায়। এ কারণেই আমাদের সহস্বর ছরের ইতিহাস এত সমুজ্জ্বল। আলোচ্য গ্রন্থটি এমনই শত শত গল্পকে ধারণ করে রচিত হয়েছে। হাজার গল্পের বইয়ে বলা হয়েছে ছোট-বড় শত কাহিনি।
-
Tk 112
Tk 150সন্তান গড়ার কৌশল
বাগানে ফুল ফুটুক, পাখি ডাকুক, এটা সকল মালীই চায়। কেন চাইবে না বলুন? বাগান গড়ে তোলার জন্যে কি তাকে কম কষ্ট করতে হয়? বীজ বোনা থেকে নিয়ে পরিচর্যা—কত কত কষ্ট সহ্য করতে হয় একজন মালীকে। তার কষ্ট তখনই সফল হয়, যখন সাধের বাগানখানি ফুলে ফুলে ভরে ওঠে। ঠিক তেমনিভাবে প্রতিটি বাবা-মা’কেও অনেক কষ্ট পোহাতে হয় আদুরে সন্তানের জন্যে। সন্তানকে মানুষ করার জন্যে জন্মের পর থেকেই দিনরাত খাটাখাটনি করতে হয়। মা-বাবার এত এত কষ্ট তখনই আনন্দের অশ্রু হয়ে ঝরে, যখন সন্তান মানুষের মতো মানুষ হয়। আসলে আলোকিত সন্তান সবাই চায়। কিন্তু সন্তানকে আলোকিত করতে হলে কী কী পদক্ষেপ নিতে হবে, সে সম্পর্কে অনেকেই বেখবর। অনেকের ইচ্ছে থাকে সন্তান গড়ার কলাকৌশল জানার। কিন্তু সঠিক নির্দেশনার অভাবে তারাও অনেকসময় ভুল পদক্ষেপ নিয়ে ফেলেন। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে সন্তানের ওপর। এমন সমস্যায় যেন আর কাউকেই পড়তে না হয়, সে জন্যেই আমাদের এই গাইডলাইন। এই বইয়ের প্রতিটি পৃষ্ঠা বাবা-মা’কে শিখিয়ে দেবে কীভাবে আলোকিত মানুষ হিসেবে সন্তানকে গড়ে তুলতে হয়।
-
Tk 112
Tk 150কল্যাণের বারিধারা
একজন মুসলিম আল্লাহকে রব হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট। সন্তুষ্ট ইসলামকে দীন হিসেবে পেয়ে এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে রাসুল হিসেবে পেয়ে। এ জীবন খুবই ছোট। মাত্র কিছু দিনের সমষ্টি। এ তো কিছু নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের যোগফল। এ অল্প ও সংক্ষিপ্ত সময়েই একজন মুসলিমকে তার পাথেয় জোগাড় করে নিতে হয়। নিজেকে সিক্ত করতে হয় কল্যাণের বারিধারায়। আর যখন আল্লাহ তা কবুল করে নেন, তখন কল্যাণের বারিধারা সোনালি ফসল ফলায়। একজন মুসলিম কল্যাণের এ বারিধারায় নিজেকে সিক্ত করে আশা করতে পারে প্রতিদান লাভের, আকাঙ্ক্ষা করতে পারে পুরস্কার পাবার, আকাঙ্ক্ষা করতে পারে শান্তির আবাস জান্নাতের।
-
Tk 112
Tk 150দুনিয়া এক ধূসর মরীচিকা
দুনিয়াকে ঘিরে অনেক স্বপ্ন তোমার! তুমি চাও, তুমিই হবে দুনিয়ার সবচেয়ে সফল ব্যক্তি। কিন্তু আফসোস, যে দুনিয়ার পেছনে তোমার এত ছোটাছুটি, যার জন্য তোমার এত পদক্ষেপ আর পরিশ্রম ব্যয়; সে দুনিয়ার স্বরূপ সম্পর্কে জানার সময়টুকুও তোমার হয়নি।
-
Tk 112
Tk 186তিনিই আমার প্রাণের নবি (সা.)
শাইখ আলী জাবির আল ফাইফী রচিত এই বইয়ের পরতে পরতে পাঠক নবীজিকে নতুন ভাবে চিনবেন। দেখবেন, তিনি এসেছেন মহানুভুবতা, ভালোবাসা আর বিশ্বস্ততার প্রতীক হয়ে। জানবেন, তার শুভামন ঘটেছে মহান রবের পক্ষ থেকে এক আলো-ঝলমলে বার্তা নিয়ে, যে আলোয় ভেসে যায় সমস্ত অনাচার, মুছে যায় সব মিথ্যে উপাস্যের ঠুনকো অস্তিত্ব। তিনি জানেন ভালোবাসা ছড়িয়ে দিতে। তিনি জানেন সকলের মাঝে ভালোবাসার বীজ বুনে দিতে। বইয়ের প্রতিটি পরিচ্ছেদ পড়ার সময় পাঠকমনে একটি কথাই বার বার প্রতিধ্বনিত হবে: তিনিই আমার নবী, তিনিই আমার প্রাণের নবী, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
-
Tk 112
Tk 186জীবন যদি হতো নারী সাহাবীর মত
মক্কা নগরীতে একজন মহামানবের আবির্ভাব হলো, আসমান থেকে তার ওপর নেমে এলো এক ঐশী আলোক রেখা, দলে দলে মানুষ সেই মহামানবের ডাকে সমবেত হতে শুরু করল। একটি অত্যুজ্জ্বল আলোর পানে ছুটে আসতে লাগল তৃষিত সব প্রাণ। সেই তৃষ্ণার্ত, ক্ষুধিত প্রাণের মানুষগুলোর মাঝে, বিশাল একটি সংখ্যা ছিল নারীদের। নারী সাহাবিদের। রাযিয়াল্লাহু আনহুন্না। নবিজি যখন এক চরম, পরম ও মহাসত্যের দিকে মানুষকে আহ্বান করলেন, তখন অনেকের মতো চারদিক থেকে তৃষিত হৃদয়ে ছুটে এলো নারীদের দলও। তারাও বরণ করে নিল সত্যের পেয়ালা। যে অমৃত নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ধারণ করে এনেছেন হেরা পর্বত থেকে, সেই অমৃত পান করতে উদগ্রীব হয়ে পড়লেন তারাও। সত্যের এই মিছিলে যোগদান তাদের জন্য সহজ ছিল না মোটেও। নবিজির ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে তারা হয়েছেন ঘরহারা। হারিয়েছেন প্রিয় মানুষ, প্রিয় মুখ। সত্যকে নিজেদের জীবনে ধারণ করতে গিয়ে তারা হিজরত করেছেন। ছেড়ে এসেছেন প্রিয় জন্মভূমি। এমনকি হাসিমুখে মৃত্যুর মিছিলেও তারা অংশ নিয়েছেন। তবু যে অমৃত তারা পান করেছেন, যে রঙে রাঙিয়েছেন জীবন, যে সুরে আবগাহন করেছেন তনুমন, সেই অমৃত, সেই রং, সেই সুর থেকে তারা একচুল পরিমাণও বিচ্যুত হননি। এতটাই দৃঢ় আর অবিচল ছিল তাদের ঈমান।
-
Tk 111
Tk 150বিপ্লবী আনোয়ার ইবরাহিম
আনোয়ার ইবরাহিম। ইতিহাসের আড়ালে যিনি নিজেই ইতিহাসের স্থপতি। মালয়েশিয়ার আকাশস্পর্শী অগ্রগতির সামনে কেবল যে মাহাথির মোহাম্মদকে দেখি, তাঁর ডান হাতের ক্রাচটাই হচ্ছেন আনোয়ার ইবরাহিম। বিশ্লেষকদের কেউ কেউ বলেন, মাহাথির নয়, বরং ইবরাহিম-ই প্রকৃত নায়ক। সময়ের গাইতি ঠেলে মালয় সমাজের সবচেয়ে বিশ্বস্ত এই নেতা মূলত দেশের মানচিত্র পেরিয়ে সব মানুষের জন্য গণতন্ত্রের সৌরভ ছড়াচ্ছেন। তাঁর বিরুদ্ধে আনা সমকামিতার জঘন্য অভিযোগ বারবার প্রতিপক্ষকে দমনের ‘ভোঁতা অস্ত্র’ হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। বিপ্লবের প্রচলিত ধারণাই ভেঙে দিয়েছেন দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সবচেয়ে নির্যাতিত নেতা আনোয়ার ইবরাহিম। প্রচলিত জীবনযাপন, বোধব্যবস্থার প্রতি অবিচল থেকেও কিভাবে তিনি মালয়েশিয়ার সমাজে বিপ্লব ও পরিবর্তন চিন্তার অনুরণন ঘটালেন, তারই অনালোচিত অনালোকিত প্রচ্ছদে আলো ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে ‘বিপ্লবী আনোয়ার ইবরাহিম’ বইয়ে।
-
Tk 111
Tk 150জাদুর বাস্তবতা
কেউ কেউ মনে করে, ‘জ্বিন-জাদু’ এসব বিষয় একেবারে ভিত্তিহীন। এগুলোর কোনো অস্তিত্বই তারা স্বীকার করে না । আবার কেউ তো এসব নিয়ে এতটা সীমালঙ্ঘনে লিপ্ত থাকে যে, বিভিন্ন তন্ত্র-মন্ত্র আর কুফরি কালাম বলে নিজের ঈমানও খুইয়ে বসে এবং অন্যের ঈমানও বিনষ্ট করে। আসলেই কি জ্বিন ও জাদুর অস্তিত্ব নেই? এসব কি মানুষের কেবলই অলীক কল্পনা? কুরআন-হাদীস থেকে কি এসবের অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়? এমন প্রশ্নগুলোর যেমন সঠিক উত্তর মিলবে ‘জাদুর বাস্তবতা’ নামক এ বইটিতে; তেমনি তারাও খুঁজে পাবে যথাযথ সমাধান, যারা জ্বিন ও জাদুর অস্তিত্ব তো স্বীকার করে, কিন্তু জানে না- কীভাবে জ্বিন বা জাদুগ্রস্ত ব্যক্তি এগুলোর প্রভাব থেকে মুক্তি লাভ করতে পারবে? তাই আসুন, জ্বিন-জাদু ও এ সংক্রান্ত বিষয়গুলোর ব্যাপারে সঠিক ধারণা লাভ করতে অধ্যয়ন করি ‘জাদুর বাস্তবতা’ নামক এ বইটি।