-
Tk 127
Tk 170নারীর পরিচয় : নানান চোখে নানান আয়নায়
নারী। অসংখ্য-অগণিত মতবাদ বা ইজমের জটাজালে আটকা পড়া এক নিদারুণ শব্দ। বিংশ শতাব্দীর শুরু থেকেই পাশ্চাত্যের আঁস্তাকুড়ে জন্ম নেওয়া নানান চিন্তাধারার বলি হতে হয়েছে খোদ পশ্চিমের নারীকেই। বাদ যায়নি দুনিয়ার অন্য প্রান্তের নারীরাও। পরিণামে নারী ভুলেছে তার আসল অবস্থান, সত্যিকার পরিচয়। নারীর আসল পরিচয় কী? নারী কি পুঁজিবাদী কোম্পানির পণ্যের প্রচারণায় বিলবোর্ডে ঝুলতে থাকা বিজ্ঞাপন? নাকি স্রেফ আকর্ষণীয় কোনো ‘বস্তু’? আরব বিশ্বের খ্যাতিমান দাঈ ড. ইয়াদ কুনাইবি এসব প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজেছেন। আর তারই ধারাবাহিকতায় একটি অনুসন্ধানী প্রয়াস আপনার হাতের এ বইটি। এতে তিনি নারীকে দেখিয়েছেন নানান চোখে, নারীত্বকে দেখিয়েছেন নানান আয়নায়। সচেতন পাঠকের সামনে পশ্চিমের ভোজবাজির পর্দাটা বেশ খানিকটা দুলিয়ে দেবে এ বই।
-
Tk 125
Tk 167ওয়াসওয়াসা (শয়তানের কুমন্ত্রণা)
আপনি কি ওযু-গোসল বা ইস্তিঞ্জার সময় এক অঙ্গ বারবার ধুচ্ছেন, তবুও কি মনে হচ্ছে ধোয়া হয়নি ঠিকমতো? ওযু করার পর কি বারবার মনে হচ্ছে যে, প্রসবের ফোঁটা পড়ছে, অথবা বায়ু বের হয়ে যাচ্ছে? আল্লাহ, রসূল, ঈমানের, অথবা ইসলামের কোনো আইনের ব্যাপারে মাথায় কি খারাপ চিন্তা আসে? নামাজে কি আপনি বারবার রাকাত ভুলে যাচ্ছেন? সিজদা কয়েটা দিয়েছেন—সন্দেহ লাগে? ঘরে রেখে আসা গুরুত্বপূর্ণ কিছু নিয়ে আপনি কি অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা কাজ করছে? আপনি কি অপ্রয়োজনে টয়লেটে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করছেন? . ওয়াসওয়াসা, অর্থাৎ শয়তানের কুমন্ত্রণা। এই ওয়াসওয়াসায় আমরা সবাই কম বেশি ভুগি। যুগে যুগে অনেক আলিম এই সমস্যার সমাধান নিয়ে অসংখ্য গ্রন্থ রচনা করেছেন। এই বিষয়ে আধ্যাত্মিক জগতের বিখ্যাত আলিম ইবনুল-কাইয়্যিম রহ.-এরও রয়েছে ‘ওয়াসওয়াসা’ নামে স্বতন্ত্র গ্রন্থ। এই গ্রন্থে তিনি তুলে ধরেছেন ওয়াসওয়াসার প্রকারভেদ, এর কারণ, এবং কার্যকরী সমাধান। সেই গ্রন্থের বাংলারূপ ‘ওয়াসওয়াসা: শয়তানের কুমন্ত্রণা।’
-
Tk 125
পরকাল ও ভাগ্য কী
মৃত্যু ও ভাগ্য- জীবনের চরম দুই সত্য। কিন্তু যখনই আমরা এই বিষয় দুটো নিয়ে চিন্তা করি, কোনো কূল খুঁজে পাই না। কপালে ভাঁজ পড়ে যায়। মনে ভিড় করে কতশত প্রশ্ন- মৃত্যুর পর আমাদের কী হবে? হাশরের দিন কেমন? আমরা কীভাবে আবার জীবন লাভ করব? আমাদের ভাগ্য কি আগেই লিখিত? সবই যদি ভাগ্যের লিখন হয়, তাহলে দুনিয়াতে আমরা কেন এসেছি? কেনই -বা কাজ করি তাহলে? ফলাফল তো আগে থেকেই নির্ধারিত! আল্লাহ কেন কাউকে গরিব, কাউকে ধনী বানিয়েছেন? আলহামদুলিল্লাহ! মানুষের সমস্ত প্রশ্নেরই যথাযথ উত্তর আল্লাহ তায়ালা দিয়ে রেখেছেন। আমাদের কর্তব্য হলো- সেই উত্তরগুলোকে খুঁজে বের করা। যদি সত্যিই জানতে চাও এসব প্রশ্নের উত্তর, তবে চলো ঢুঁ মেরে আসি বইয়ের পাতায়!
-
Tk 125
এসো আল্লাহকে জানি
পৃথিবীতে কত লক্ষ কোটি বই লিখিত হয়েছে, তার কোন হিসাব নেই। এসবের কতশত যে সময়ের স্রোতে হারিয়ে গেছে, মুছে গেছে শেষ চিহৃও তার কোনো ইয়ত্তা নেই। এত সব বইয়ের মাঝে কিছু বই দুনিয়ায় এসেছে সাত আসমানের ওপর থেকে । এর মধ্যে সর্বশেষ এবং চূড়ান্ত গ্রন্থ হলো আল কুরআন। এই মহাগ্রন্থ রচনা করেছেন এই বিশ্বজগতের স্রষ্টা, অকল্পনীয় জ্ঞান ও প্রজ্ঞার অধিকারী আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। কিন্তু কী আছে এই গ্রন্থে? কীভাবে এলো এই গ্রন্থ? কার কাছে এলো ? এই গ্রান্থের ভাষা আরবি কেন? অন্য ভাষায় হলে কী হতো? স্রষ্টা এই গ্রন্থ সেই ১৫০০ বছর আগে পাঠিয়েছেন, কিন্তু কীভাবে প্রমাণ হলো যে এটি স্রষ্টাই পাঠিয়েছেন? এই গ্রন্থ পড়লে কী হয়? জানতে ইচ্ছে করে কি তোমরা? চলো তাহলে, যাত্রা শুরু করি জ্ঞানের রাজ্যে…
-
Tk 124
Tk 165নিজেকে এগিয়ে নিন
দুনিয়া ও আখিরাতে সফলতা পেতে ধারাবাহিক পরিশ্রম করে যেতে হয়। প্রতিনিয়ত নিজেকে একটু একটু করে এগিয়ে নিতে হয়। সফল হওয়ার পথে কোনো অবসর বা বিরাম নেই। এ পথে থেমে যাওয়া মানে পথ হারিয়ে ফেলা। সফল ব্যক্তিদের জীবন হিসেব করলে দেখা যায়, তাদের সফলতার মূলমন্ত্র ছিল—লক্ষ্য পানে অবিরাম এগিয়ে যাওয়া এবং নিয়মিত আমল করা। মুমিন-জীবনের চূড়ান্ত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করা এবং জাহান্নাম থেকে বেঁচে জান্নাতে যাওয়া। এটিই মহা সফলতা। পবিত্র কুরআনের ভাষায় আল-ফাওযুল কাবীর। এ জন্য একজন মুমিন আল্লাহর বিধান মেনেই তার জীবন পরিচালিত করে। মুমিন কখনো আমলশূন্য অলস বসে থাকতে পারে না। তবে সামনে অগ্রসর হতে হলে আল্লাহর রহমত ও সাহায্য অপরিহার্য। আর আল্লাহ কেবল তাদেরই সাহায্য করেন, যারা নিজেকে এগিয়ে নেওয়ার মজবুত সংকল্প করে এবং অল্প করে হলেও নিয়মিত আমল জারি রাখে। এ বিষয়ে ইমাম ইবনু রজব হাম্বালি r-এর একটি অনবদ্য রচনা হলো আল-মাহাজ্জাহ ফী সাইরিদ দুলজা। আলহামদুলিল্লাহ, উপকারী সেই গ্রন্থটিরই অনুবাদ—নিজেকে এগিয়ে নিন। গ্রন্থটিতে আমলবিষয়ক এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ মূলনীতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, যা জানা সবার জন্য জরুরি।
-
Tk 124
Tk 167সুরা ইউসুফের পরশে
‘সুরা ইউসুফ’ ইলম ও হিকমত আর জ্ঞান ও প্রজ্ঞার এক মনোমুগ্ধকর বাগান। প্রতিটি আয়াত যেন একেকটি গাছ। শাখায় শাখায় ফুটে আছে রাশি রাশি বাহারি ফুল। কত রূপ, কত শোভা, কত সৌরভ, কত মুগ্ধতা ছড়িয়ে আছে এখানে। আপনাকেও স্বাগত সুরা ইউসুফের এই বাগানে। পরিচিত সুরাটির প্রতিটি আয়াত আপনার সামনে হাজির হবে অপরিচিত এক আমেজ নিয়ে; প্রতিটি তাদাব্বুর আপনাকে শেখাবে জীবনের নতুন পাঠ সরবরাহ করবে চলার পথের অমূল্য পাথেয়। তাই আর দেরি নয়। চলুন সুরা ইউসুফের নতুন ভুবনে।
-
Tk 120
Tk 160সন্ধ্যাফুল
উপন্যাসের সাথে যদি চিন্তা-দর্শন ও আদর্শের মিশ্রণ ঘটানো যায় তাহলে কেমন হয়? নবন লেখক এহসানুল্লাহ জাহাঙ্গীর সে কাজটিই করেছেন তার রচিত প্রথম গ্রন্থ সন্ধ্যাফুল উপন্যাসে। এই উপন্যাসটি ছোট হলেও মূলত উপন্যাসের প্রচলিত ধারাকে ভাঙ্গার একটি মহৎ প্রয়াস। আমরা গভীরভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারি, প্রতিটি উপন্যাসে প্রধান শক্তি হিসেবে পাওয়া যায়—চরিত্রের রসায়নে গভীর জীবনবোধ, জীবনের বিস্ময়-বিস্তৃতি, হৃদয় ও স্বপ্ন ভাঙার মর্মর আওয়াজ, তীব্র ভাবাবেগ, সামাজিক টানাপোড়েন এবং মৈত্রীবাঁধন। কখনো পাই, বিকশিত জীবনের শৈল্পিক ক্যানভাস, বিশুদ্ধ স্নিগ্ধতায় মুখর প্রেমের মহরত, প্রকৃতির কীর্তনখেলার নান্দনিক পাঠ, সাম্য-মানবিকতার সৌন্দর্য। ‘সন্ধ্যাফুল’ উপন্যাসে আমরা এগুলোর সাথে সাথে নতুন কিছু দেওয়ার কোশেশ করেছি। যেটা একজন পাঠকের স্থায়ী উপকারের মধ্যে গণ্য হবে বলে আশা রাখি। উপন্যাস মানেই যে শুধু সাময়িক একটা ঘোর। আমরা এই বোধ থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করেছি। বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার সন্নিবেশ ঘটিয়েছি উপন্যাসটিতে
-
Tk 120
Tk 160মানুষের শত্রু শয়তান
নিজেকে সংশোধন করা কঠিন কিছু নয়। ইসলামের আদর্শপথে নিজেকে উৎসর্গ করা একদম সহজ। এই সহজ কাজটি আমাদের জন্য কঠিন করে দেয় শয়তান। স্বাভাবিকভাবে সকল পাপ কাজে মানুষকে তার বিবেক বাধা দেয়। নিজেই অনুভব করতে পারে কোনটা ভালো আর কোনটা খারাপ। এ অনুভবের গোড়াতে কঠোর হতে পারলে নফস পরাজিত হয়। শয়তান মার খেয়ে যায়। জীবনকে সফল করা মানুষের কাজ। আল্লাহর ভয় মনের ভেতর সবসময় জাগিয়ে রাখাই সফলতা। আল্লাহর রংয়ে জীবনকে রাঙানোর নাম সফলতা। ইসলামের নির্দেশগুলো ব্যক্তি জীবনে প্রস্ফুটিত করা হলো সফলতা। এটাই আল্লাহর রং। ‘আমরা আল্লাহর রং গ্রহণ করেছি। আল্লাহর রং-এর চাইতে উত্তম রং আর কার হতে পারে? আমরা তাঁরই ইবাদত করি।’ (সুরা বাকারাহ, আয়াত ১৩৮) ব্যক্তিগত জীবনকে সাজাবার জন্য অনেক বড় আলেম হওয়ার প্রয়োজন নেই। যে কাজ করব সেটা ইসলামের নির্দেশিত পন্থায় করব। সেই পন্থা জেনে নেয়ার নাম ইলম। এই ইলম অর্জন করা ফরজ। এ সহজ একটি কাজও আমাদের করা হয় না। নানামুখী সমস্যায় জড়িয়ে যায়। সেই সমস্যা আরও দীর্ঘ হতে থাকে। তারপর সমাধানের নানা পথে আমরা ঘুরতে থাকি। এই জীবন সমস্যার পরতে পরতে শয়তান তার স্বার্থসিদ্ধি করে। মনকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। তার কাজ আদায় করে নিতে চায়। শয়তানের চাওয়া পাওয়া কি তা জানা দরকার। তাকে চিনে রাখা দরকার। কীভাবে সে আসে, কী তার রূপÑএ ধারণা একজন মানুষের থাকলে তার চলার পথ সহজ হয়। মহান সৃষ্টিকর্তা প্রেরিত পুরুষগণের মাধ্যমে আমাদেরকে তা অবগত করিয়েছেন। তাঁর ঐশীগ্রন্থের বিশদ বর্ণনা আমাদের জীবন পথের দিশা। তাঁর রাসুলের (সা.) নির্দেশনা আমাদের পাথেয়। শয়তান থেকে বাঁচার কর্মকৌশল গ্রহণ করতে হবে সেখান থেকে।
-
Tk 120
Tk 160মক্কা শহরে ছদ্মবেশী এক খ্রিস্টানের দিনলিপি
১৮৯২ সালে এক ফরাসি খ্রিষ্টান ফটোগ্রাফার নিজের পরিচয় গোপন রেখে জাহাজে করে চলে আসেন মক্কায়। গোপনে সঙ্গে নিয়ে আসেন সদ্য আবিষ্কৃত একটি ক্যামেরা। কিন্তু আরবভূমিতে তখন ক্যামেরা বহন এবং পবিত্র স্থানের ছবি তোলা ছিল সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তবু অদম্য ইচ্ছা নিয়ে এই ফরাসি খ্রিষ্টান ঢোকার চেষ্টা করেন মসজিদে হারামে। তারপর…? সেই সাহসী ফটোগ্রাফারের আরবভ্রমণের উত্তেজনাকর কাহিনি নিয়েই রচিত হয়েছে এ বই। তিনি নিজেই বর্ণনা করেছেন তার আত্মবয়ান। বইয়ের প্রতিটি পাতায় পাঠক পাবেন ইতিহাসের অজানা অধ্যায় জানার দুরন্ত স্বাদ।
-
Tk 120
Tk 160আল-কোরআনের রহস্যময় চরিত্র হারুত মারুত
হারুত মারুত সম্পর্কে প্রচলিত নানা কাহিনির উদ্ভব ঠিক কোথা থেকে, তা নিশ্চিত করে বলা পুরোপুরি সম্ভব নয়, তবে রহস্যময় চরিত্র নিয়ে নানা কিসসা-কাহিনি পৃথিবীর সর্বত্র প্রচলিত। ইসলামে সরাসরি হারুত মারুত নিয়ে বিস্তারিত কিছু উল্লেখ না থাকলেও ইহুদি উপকথায় গল্প হাজার বছরের বেশি সময়জুড়ে এসব কাহিনির যোগান দিয়ে এসেছে গোটা মুসলিম বিশ্বে। এগুলোর অধিকাংশই মনগড়া রূপকথায় পরিণত হয়েছে। . ইতিহাসের পাঠাগারে ডুব দিয়ে এই রহস্যময় দুই চরিত্রের আদ্যোপান্ত সুলুক সন্ধান করেছেন লেখক-গবেষক আবদুল্লাহ আল মাসূম। মিথ আর রূপকথার বাহুল্য ছাপিয়ে তিনি আমাদের সামনে তুলে এনেছেন ইতিহাস ও দালিলিক উপস্থাপনার সুডৌল ধারাবর্ণনা। পাঠকমাত্রই মুগ্ধ হবেন লেখকের গবেষণালব্ধ উপস্থাপনায়।
-
Tk 120
Tk 160আকাশ মেঘমালা
কিছু গল্প, যেন আমাদের সময়ের কথা বলে। আমরা যে জীবন নিয়ে হেঁটে চলি দীর্ঘ দীর্ণ পথ, গল্পের চরিত্রেরা আমাদের সঙ্গেই চলে। তারা আমাদের সঙ্গ দেয়, আমাদের হাসায়, কখনো অশ্রুজলে ভাসিয়ে নেয় প্লাবনের মতো। জীবনের গল্পগুলোই তো এমন। প্রতিটি মানুষের যাপিত জীবনের যে গল্প, সে গল্পই তো রূপ নেয় গল্প-উপন্যাসে, কখনোবা হয় ইতিহাস। লেখক সালমা সাহলি আমাদের সেইসব গল্পই বলেছেন তার ‘আকাশ মেঘমালা’ গল্পগ্রন্থে। গল্পগুলো পড়লে মনে হবে, এ যেন আমাদের চারপাশে ঘটে যাওয়া প্রতিদিনকার জীবনের ঘটনা লিপিবদ্ধ হয়েছে অক্ষরের জবানবন্দিতে। প্রতিটি গল্প তাই গল্প ছাড়িয়ে হয়ে উঠেছে জীবন্ত, আমাদের প্রতিদিনকার জীবনের মতো সত্য ও শাশ্বত।
-
Tk 120
Tk 200নবধ্বনি গল্প সংকলন এই আমাদের গল্প
-
Tk 120
কমলিওয়ালার দেশে
ফাহমিদ-উর-রহমানের হজ কাহিনি একটি ছবির অ্যালবামের মতো। এটা একই সাথে তার রুহানি ও তামুদ্দুনিক জার্নি। বিচিত্র সব মানুষ, দৃশ্য ও রুহানি ড্রামার এক বিশাল ক্যালাইডোসকোপ। লেখক হজের অলৌকিক রূপ-রস-বর্ণ-গন্ধ ও দৃশ্যকে অক্ষরের শৃঙ্খলে আটকানোর চেষ্টা করেছেন। যারা হজে গেছেন কিংবা যাননি, উভয়েই হতে পারেন লেখকের এই যাত্রার সঙ্গী। এভাবে লেখকের অভিজ্ঞতা হয়ে উঠতে পারে অনেকের অভিজ্ঞতা।
-
Tk 120
মুসলিম দেশে অমুসলিম অধিকার
ইসলামোফোবিয়ায় আক্রান্ত গোষ্ঠী প্রচার করে ইসলাম এক ভয়ংকর ধর্ম! যেখানে অমুসলিমদের ন্যূনতম অধিকারটুকুও নেই। তাদের জীবন ও সম্পদের মূল্য ইসলামি সমাজে একেবারেই ঠুনকো। অথচ ইসলাম অমুসলিম নাগরিকদের যে অধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে, তা অন্য যেকোনো সমাজে বিরল। আধুনিক জাতিভিত্তিক রাষ্ট্রসমূহের শান্তি ও সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতে মুসলিমদের সাথে অমুসলিমদের সামাজিক সম্পর্ক, তাদের অধিকার, রাষ্ট্র ও প্রশাসনে তাদের অংশগ্রহণ ইত্যাদি বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে। জনমানসে প্রশ্ন জাগছেÑ মুসলিম সমাজে অমুসলিমদের অধিকারসমূহ কেমন ও কী কী? এই সকল অধিকারের বিনিময়ে অমুসলিমদের দায়দায়িত্ব ও কর্তব্যই-বা কী? অমুসলিমরা ইসলামের প্রাথমিক যুগ তথা নববি ও সাহাবিদের শাসনামলে কীভাবে অধিকার ভোগ করত? গত দেড় হাজার বছরের ইতিহাসে মুসলিম মিল্লাতের তত্ত্বাবধান ও নিরাপত্তায় তারা কীভাবে জীবনযাপন করেছিল? এই সমস্ত প্রশ্নেরই যথার্থ উত্তর খুঁজে পাব মুসলিম দেশে অমুসলিম অধিকার বইটিতে।
-
Tk 120
মধ্যমপন্থা
বড্ড কঠিন সময় পাড়ি দিচ্ছে মুসলিম উম্মাহ। প্রান্তিকতার এই অস্থির সময়ে তাই মধ্যমপন্থার আলোকমশাল জ্বালিয়ে দিতে হবে প্রতিটি অন্তরে। চরম কিংবা নরম-দুটোই বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। প্রান্তিকতার দেয়াল ভেঙে মুক্তির নতুন সূর্য আনতে ‘মধ্যমপন্থা’ হতে পারে সফল মাধ্যম। মধ্যমপন্থার ব্যাখ্যা, ক্ষেত্র, পরিসীমা ও প্রয়োগবিধি নিয়ে শাইখ ইউসুফ আল কারজাভির চমৎকার উপস্থাপনা ‘মধ্যমপন্থা’ (ওয়াসাতিয়্যাহ) পড়ে নতুন করে ভাবার খোরাক পাওয়া যাবে, ইনশাআল্লাহ।