-
Tk 1,310
Tk 1,740বেস্ট সেলিং ৬ টি বইয়ের প্যাকেজ
#ডাবল স্ট্যান্ডার্ডঃ বইটি পড়লে আপনি এ কথার সঙ্গে একমত হবেন যে, শরীয়তের হুকুমের কল্যাণ বুঝা সম্ভব। অবাধ তথ্যপ্রবাহ ও বাকস্বাধীনতার নষ্টামির এ যুগে এমন কিছু ভাবনার সংকলন দরকার যা ইসলামের ওপর আপতিত সমকালীন অভিযোগগুলোর জবাব দেবে। এ বইটি তেমনই একটি বই। গল্পের ভাষায় রচিত এই সংকলনটি আমাদের সংগ্রহে থাকার উপযুক্ত বই।
#রাসুলের চোখে দুনিয়াঃ দুনিয়ার সাথে আমাদের সত্যিকার সম্পর্ক কী? দুনিয়ার ব্যাপারে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি কেমন হওয়া উচিত? প্রকৃত সফলতা কিসে? নবী রাসূলদের জীবন ও বক্তব্য থেকে এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে পড়ুন ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহঃ) রচিত এক কালজয়ী গ্রন্থ ‘কিতাব যুহুদের’ অনুবাদ এই ‘রাসূলের চোখে দুনিয়া’
#মাতৃত্ব-স্বপ্ন বুননের পথেঃ মাতৃত্ব! প্রতিটা মেয়ের জীবনে পরম আরাধ্য এক স্বপ্নের নাম, নারীজীবনে পূর্ণতা পাওয়ার অবিকল্প অনুষঙ্গ। কিন্তু মাতৃত্বের পথে এই সফর মোটেই সহজ ব্যাপার নয়; মা হওয়ার প্রতিটা ধাপে রয়েছে পাহাড়সম ত্যাগ, অপরিসীম মমতা আর সীমাহীন কষ্টের উপাখ্যান! আজন্মলালিত এই স্বপ্নকে ছুঁতে প্রতিটি নারী মুখোমুখি হয় নানাবিধ প্রশ্নের। তার ভেতর দানা বাঁধে হাজারো দ্বিধা, দুশ্চিন্তা ও আশঙ্কা। আর প্রথমবার মা হতে গেলে তো প্রশ্নের জট খুলতেই চায় না। এমনই সব প্রশ্নের উত্তর, ব্যাখ্যা ও তথ্যনির্ভর পর্যালোচনা নিয়েই লেখা হয়েছে মাতৃত্ব : স্বপ্ন বুননের পথে বইটি।
#প্রচলিত ভুল-১: মারকাযুদ দাওয়াহ আলইসলামিয়া ঢাকা-এর মুখপত্র মাসিক আলকাউসার। আলকাউসের অন্যতম জনপ্রিয় একটি বিভাগ ‘প্রচলিত ভুল’। না জানা, ভুল জানা, অতি অল্প জানার কারণে সমাজে নানাবিধ ভুল ছড়িয়ে পড়ে। সমস্যা আরো ভয়াল রূপ নেয় যখন এই ভুলগুলোকে সাওয়াব পাবার মাধ্যম হিসেবে মানুষ পালন শুরু করে। শুরু হয় নিত্য নতুন বিদয়াত। কখনো-বা সীমা ছাড়িয়ে চলে যায় কুফর, শিরকের গণ্ডিতে। মাসিক আলকাউসার এই ভুলগুলো শোধরানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে। এই বইয়ে মহররম ১৪২৬ থেকে মহররম ১৪৩৩ হিজরি পর্যন্ত প্রকাশিত প্রচলিত ভুলগুলোই সংকলিত করা হয়েছে।
#প্রচলিত ভুল-২: মারকাযুদ দাওয়াহ আলইসলামিয়া ঢাকা-এর মুখপত্র মাসিক আলকাউসার। আলকাউসের অন্যতম জনপ্রিয় একটি বিভাগ ‘প্রচলিত ভুল’। না জানা, ভুল জানা, অতি অল্প জানার কারণে সমাজে নানাবিধ ভুল ছড়িয়ে পড়ে। সমস্যা আরো ভয়াল রূপ নেয় যখন এই ভুলগুলোকে সাওয়াব পাবার মাধ্যম হিসেবে মানুষ পালন শুরু করে। শুরু হয় নিত্য নতুন বিদয়াত। কখনো-বা সীমা ছাড়িয়ে চলে যায় কুফর, শিরকের গণ্ডিতে। মাসিক আলকাউসার এই ভুলগুলো শোধরানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে। এই বইয়ে মহররম ১৪২৬ থেকে মহররম ১৪৩৩ হিজরি পর্যন্ত প্রকাশিত প্রচলিত ভুলগুলোই সংকলিত করা হয়েছে।
#প্রিয়তমাঃ রাসুল মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর ১১ জন স্ত্রীর দাম্পত্যজীবন ও প্রেমের অসংখ্য গল্পভাষ্য নিয়ে রচিত ইতিহাস-অনুসন্ধানী লেখক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর-এর অনবদ্য উপাখ্যানগ্রন্থ ‘প্রিয়তমা’। একদিকে নিরেট নির্মোহ ইতিহাসের বর্ণিল আয়োজন, আরেক দিকে উম্মুল মুমিনিনদের জীবনের অনালোচিত অধ্যায়ের নতুন আবিস্কার। নতুন ভাষা ও প্রাঞ্জল গদ্যে রাসুলের দাম্পত্যজীবনের পূর্ণ ছায়াছবি উঠে এসেছে এ গ্রন্থে।
-
Tk 994
Tk 1,510আরিফ আজাদের বেস্ট সেলিং ৫টি – Arif Azad’s Best Selling 5 Book Package
#বেলা ফুরাবার আগেঃ
নিজেকে আবিষ্কারের একটি আয়না। যে ভুল আর ভ্রান্তির মোহে, অন্ধকারের যে অলিগলিতে আমাদের এতোদিনকার পদচারণা, তার বিপরীতে জীবনের নতুন অধ্যায়ে নিজের নাম লিখিয়ে নিতে একটি সহায়ক গ্রন্থ এই বই, ইন শা আল্লাহ।
#মা, মা, মা এবং বাবাঃ
পিতা-মাতা এবং সন্তানের মধ্যকার সম্পর্কটাই পৃথিবীর সবচেয়ে মধুর এবং সবচেয়ে সুন্দর সম্পর্ক। এই সম্পর্কের কোথাও কোনো খাঁদ নেই। নেই স্বার্থ কিংবা স্বার্পরতার ছোঁয়া। মায়া, মমতা, আদর, যত্ন এবং নিখাঁদ ভালোবাসার এক অদ্ভুত চক্রে আবর্তিত এই সম্পর্কের প্রতিটি মুহূর্ত। আমাদের জন্ম, বেড়ে ওঠা, শৈশব এবং কৈশোরের গল্পে, আমাদের যুবক হয়ে ওঠার চিত্রপটে তারাই থাকেন মূল ভূমিকায়।এসব নিয়েই মূলত বইটি লিখা হয়েছে।
#প্রত্যাবর্তনঃ
মুসলিম হয়েও কতো হাজার হাজার মুসলিম যুবক-যুবতী আজ নিজেদের পথ ভুলে গেছে।
হারানো সেই পথ থেকে কেউ ফিরে আসে, কেউ হারিয়ে যায়। যারা ফিরে আসে, কেমন হয় তাদের গল্পগুলো? জাহিলিয়্যাত থেকে দ্বীনে ফিরে আসা সেই ভাই-বোনদের গল্পগুলো নিয়েই সংকলন হয়েছে- “প্রত্যাবর্তন”।#জীবন যেখানে যেমনঃ
আরিফ আজাদের নতুন বই ‘জীবন যেখানে যেমন’। এবারের বইটি এমন কিছু জীবন ঘনিষ্ঠ গল্প শোনাবে, যা আপনার আমার সবার জীবনের গল্প। কিন্তু অবচেতন মনে সেগুলো আমরা এড়িয়ে চলি। গল্পগুলো আমাদের ভাবাবে। জীবন নিয়ে নতুন করে ভাবতে শেখাবে। উদ্বুদ্ধ করবে জীবন নিয়ে আমাদের স্বপ্নগুলো নতুন করে গড়তে। জাগতিক ব্যস্ততার জাঁতাকলে পিষ্ট হওয়া হৃদয়ে ঘটাবে নতুন জীবনের সঞ্চার। এমন কিছু গল্পও এবার থাকবে, যেগুলো আমরা চাই না কারও জীবনে আসুক। তবে প্রতিটি গল্পই আমাদের বাধ্য করবে থমকে দাঁড়াতে, কতোবার যে চোখযুগল ঝাপসা হয়ে আসবে ইয়াত্তা নেই। জীবন যেখানে যেমন।
#গল্পের ক্যানভাসে জীবনঃ
ভীষণ রকম গল্পময় মানুষের জীবন৷ শৈশব, কৈশোর, যৌবন, বার্ধক্য—জীবনের প্রতিটি পরতে পরতে থাকে নানান বলা না-বলা গল্প। জীবন যেহেতু গল্পময়, তাই মানুষকে কাগজে-কালিতে লেখা গল্পগুলো খুব সহজেই প্রভাবিত করতে পারে। কখনো কখনো এই গল্পগুলো হয়ে ওঠে বাস্তবতা থেকে কঠিন, কখনো-বা কল্পনার চেয়েও মধুর! মাঝে মাঝে মনে হয়, আমাদের জীবনটা গল্পের বাঁকে বাঁকে এগিয়ে চলেছে অনন্তকালের পথে। এ-জীবন কেবলই জীবন নয়, এ যেন ‘গল্পের ক্যানভাসে জীবন’ কাল্পনিক হলেও সত্য এমন সব জীবনগল্প নিয়ে সাজানো গল্পগ্রন্থ—‘গল্পের ক্যানভাসে জীবন
-
Tk 780
Tk 960ছোটদের ঈমান সিরিজ
শিশুরা গল্পপ্রিয়। তারা গল্প শুনতে চায়। গল্পের জগতে ডুবে থাকতে চায়। তাই শিশুদেরকে কোনো কিছু সহজে শেখানোর মাধ্যম হলো গল্প। এ গল্প হতে পারে সত্য কিংবা মিথ্যা; হতে পারে কার্টুন কিংবা কুরআন-হাদীসের গল্প। আপনি আপনার সন্তানকে কী ধরনের গল্প শুনাতে চান? আপনার ছোট্ট ভাই-বোনকে কোন ধরনের গল্প পড়াতে চান? আমরা চাই ছোটদেরকে গল্পে গল্পে ঈমান শিখাতে। মুমিন হওয়ার প্রথম শর্তই যে বিশুদ্ধ ঈমান! তাই ঈমানের তালীম হওয়া প্রয়োজন শৈশব থেকেই। আর এজন্যই ঈমানের মৌলিক বিষয়গুলো নিয়ে ছোটদের ঈমান সিরিজ প্রকাশ করা হয়েছে। এ বইগুলোতে—আল্লাহ, ফেরেশতা, কিতাব, রাসূল, আখিরাত ও পুনরুত্থান দিবস এবং তাকদীর বিষয়ে গল্প বলা হয়েছে। প্রায় প্রতিটি গল্পই কুরআন, হাদীস কিংবা তাফসীর গ্রন্থকে অবলম্বন করে সাজানো হয়েছে। প্রতিটি গল্পে রয়েছে আকর্ষণীয় রঙিন রঙিন ছবি।
-
Tk 760
Tk 1,095বেস্ট সেলিং পারিবারিক ৫ টি বইয়ের প্যাকেজ
#দ্য কেয়ারিং হাজব্যান্ডঃ বর্তমান সমাজে পারিবারিক কাঠামো যেন দিন দিন দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। একই ছাদের নিচে বসবাস করলেও স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক যেন ঠিক ভাল যাচ্ছেনা, কেউ কাউকে বিশ্বাস করছেনা। স্বামী-স্ত্রীর মাঝে সংসার জীবনের প্রকৃত লক্ষ্য হারিয়ে যাচ্ছে, বরকত কমে যাচ্ছে। ডিভোর্সের সংখ্যাও বেড়ে যাচ্ছে দিনকে দিন। শুধু ঢাকা শহরেই প্রতিদিন গড়ে ৩৯ জনের ডিভোর্স হচ্ছে। বাড়ছে বিভিন্নরকম অসামাজিক কাজকর্ম ও অশ্লীলতা। আর শুধু এইসব সমস্যার সমাধানই নয়, একটি সুখী দাম্পত্য জীবনকে আরও সুন্দর ও আরও বৈচিত্র্যময় করে তুলতে আশাকরি ‘দ্য কেয়ারিং হাজব্যান্ড’ এবং ‘দ্য কেয়ারিং ওয়াইফ’ নামক বই দুটি খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে ইনশাআল্লাহ।
# দ্য কেয়ারিং ওয়াইফঃ বর্তমান সমাজে পারিবারিক কাঠামো যেন দিন দিন দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। একই ছাদের নিচে বসবাস করলেও স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক যেন ঠিক ভাল যাচ্ছেনা, কেউ কাউকে বিশ্বাস করছেনা। স্বামী-স্ত্রীর মাঝে সংসার জীবনের প্রকৃত লক্ষ্য হারিয়ে যাচ্ছে, বরকত কমে যাচ্ছে। ডিভোর্সের সংখ্যাও বেড়ে যাচ্ছে দিনকে দিন। শুধু ঢাকা শহরেই প্রতিদিন গড়ে ৩৯ জনের ডিভোর্স হচ্ছে। বাড়ছে বিভিন্নরকম অসামাজিক কাজকর্ম ও অশ্লীলতা। আর শুধু এইসব সমস্যার সমাধানই নয়, একটি সুখী দাম্পত্য জীবনকে আরও সুন্দর ও আরও বৈচিত্র্যময় করে তুলতে আশাকরি ‘দ্য কেয়ারিং হাজব্যান্ড’ এবং ‘দ্য কেয়ারিং ওয়াইফ’ নামক বই দুটি খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে ইনশাআল্লাহ।
#সন্তান গড়ার কৌশলঃ আলোকিত সন্তান সবাই চায়। কিন্তু সন্তানকে আলোকিত করতে হলে কী কী পদক্ষেপ নিতে হবে, সে সম্পর্কে অনেকেই বেখবর। অনেকের ইচ্ছে থাকে সন্তান গড়ার কলাকৌশল জানার। কিন্তু সঠিক নির্দেশনার অভাবে তারাও অনেকসময় ভুল পদক্ষেপ নিয়ে ফেলেন। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে সন্তানের ওপর। এমন সমস্যায় যেন আর কাউকেই পড়তে না হয়, সে জন্যেই আমাদের এই গাইডলাইন। এই বইয়ের প্রতিটি পৃষ্ঠা বাবা-মা’কে শিখিয়ে দেবে কীভাবে আলোকিত মানুষ হিসেবে সন্তানকে গড়ে তুলতে হয়।
#সুখী পরিবার নির্মাণের রূপরেখাঃ পরিবার আমাদের প্রথম পাঠশালা। আমাদের নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ অর্জনের সবুজ কানন। মা-বাবা এবং পরিবারের বড় সদস্যরা হলেন আমাদের প্রথম শিক্ষক। যে শিক্ষা আমরা পরিবার থেকে পাই, জীবনভর তা-ই লালন করি এবং জীবনপাথেয় হিসেবে তা-ই ধারণ করি। কীভাবে একটি পরিবারকে আদর্শ পাঠশালা হিসেবে গড়ে তোলা যায়, তা-ই নিয়ে আমাদের ‘আদর্শ পরিবার সিরিজ’। এই সিরিজে সন্তান গড়ার কৌশল, শিশুদের সমস্যা ও তার প্রতিকার, সন্তানের বয়ঃসন্ধিকালের মনস্তত্ব ইত্যাদি বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলাপ উঠে এসেছে। বাদ পড়েনি সন্তানকে বইমুখী করার কৌশলও। শিশুদের কচিমনে জ্ঞান ও উৎকর্ষের সুপ্ত বীজ প্রোথিত করতে প্রতিটি মা-বাবার উচিৎ ‘আদর্শ পরিবার সিরিজ’-এর পাঠগুলো রপ্ত করে নেওয়া এবং বাস্তব জীবনে এসব অভিজ্ঞতার যথাযথ প্রয়োগ করা।
#আদর্শ মাঃ “আদর্শ মা” বইটির ফ্ল্যাপ এর লেখাঃ বিচিত্র এ ধরণী। বিচিত্র এ ধরণীর অধিবাসীরা। বিচিত্র ধরণের নারী-পুরুষের বসবাস এ ধরণীতে। কোটি কোটি নারী-পুরুষের সমন্বয়ে গঠিত কোটি কোটি পরিবারের বসবাস এ পৃথিবীতে। ঘরে ঘরে অগণিত মায়ের অবস্থান। মায়ের অভাব নেই সমাজে। কিন্তু বড় অভাব আদর্শ মায়ের। সুন্দর সাজানাে গােছানাে নির্মল আদর্শ সমাজ উপহার দিতে প্রয়ােজন একজন আদর্শ মা’র। আদর্শ মা কেমন হবেন? কেমন হবে তার মন-মানসিকতা,ধ্যান-ধারণা,চিন্তা-চেতনা,জ্ঞান-প্রজ্ঞা,বুদ্ধি-বিবেচনা? কেমন হবে গর্ভকালীন সময়ে চাল-চলন পদ্ধতি? অতঃপর সন্তান লালন-পালন ও সন্তানদের সাথে আচার-আচরণ পদ্ধতি? কেমন হবে আদর্শ সন্তানগড়ার পদ্ধতিঃ সন্তানদের শিক্ষা-দীক্ষা ও ইসলামী তাহযীব-তামাদুন জ্ঞান দান পদ্ধতি? এসব জানা খুবই দরকার। জানার দ্বারাই আমলের প্রেরণা জন্মাবে,আমল করবে। তাই এক ২ কথায়,সন্তান গর্ভে ধারণ থেকে নিয়ে আদর্শ সন্তান হিসেবে নিজ পায়ে দাড়ানাে পর্যন্ত একজন আদর্শ মায়ের কি করণীয়,কি বরণীয়,কি বর্জনীয় . কুরআন-হাদীসের দৃষ্টিতে সেসব তথ্য উপহার দিতেই এ ক্ষুদ্র প্রয়াস।
-
Tk 750
Tk 1,000হাদিস বর্ণনাকারী সাহাবি সিরিজ ১-৫
ইসলামের ইতিহাসের উৎসধারা হচ্ছেন নবীজির প্রিয় সাহাবিগণ। তাঁরা নবীজির প্রত্যক্ষ সাহচর্য লাভ করেছেন। নবীজির জীবন ও আদর্শ এ জগতে তাঁরাই সর্বপ্রথম সচক্ষে অবলোকন করেছেন। এ জন্য নবীজির বক্তব্য ও নির্দেশনা সংরক্ষিত হয়ে আমাদের কাছে এসে পৌঁছেছে। নবীজির হাদিস তাঁরাই প্রথম বর্ণনা করেছেন। তাঁদের এ বিরল অবদানের ফলশ্রæতিতে আমরা হাদিসশাস্ত্র সম্পর্কে অবগত হতে পেরেছি। তবে সাহাবিদের যুগে ব্যাপকভাবে হাদিসের সংকলন বিন্যস্ত না হলেও তাবেয়িদের যুগ থেকে এর ধারা শুরু হয়। এরপর পর্যায়ক্রমে তৃতীয় শতাব্দী নাগাদ নবীজির হাদিস গ্রন্থাকারে স্থায়ীভাবে সংরক্ষিত হয়। ১১ হিজরিতে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পৃথিবী থেকে বিদায় নেন। নবীজির পরে তাঁরই সাহাবিগণ তাঁর উত্তরসুরীর ভূমিকায় ইতিহাসে আবির্ভুত হন। তবে নবীজির হাদিস সংকলন ও প্রচার-প্রসারের ক্ষেত্রে নবীজির সকল সাহাবি একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন না। বরং তাঁদের কয়েকজন হাদিস সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ঐতিহাসিক বিভিন্ন সূত্রমতে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সান্নিধ্যপ্রাপ্ত সৌভাগ্যবান সাহাবিদের সংখ্যা এক লাখেরও কিছু বেশি। তাঁদের সকলে সাহাবি হলেও সবাই নবীজির সান্নিধ্যে সারাক্ষণ থাকার সময় পেতেন না। জীবিকা নির্বাহ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের কাজে ব্যস্ততার কারণে তাঁরা নিজেদের সুবিধেমতো নবীজির দরবারে আগমন করতেন এবং কুরআন ও সুন্নাহ থেকে জ্ঞান অর্জন করতেন। অতএব হাদিসের মতো শরিয়তের দ্বিতীয় প্রধান উৎসের সংকলন ও সংরক্ষণে সকল সাহাবি একই পর্যায়ের নয়; বরং এক্ষেত্রে তাঁদের কয়েকজন অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। হাদিস বর্ণনাকারী সাহাবিদের সংখ্যা কত, এ নিয়ে হাদিসশাস্ত্রের মণীষী ও গবেষকদের মাঝে যথেষ্ট মতপার্থক্য পাওয়া যায়। তবে এ বিষয়ে সমস্ত পরসিংখ্যান সামনে রেখে বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায় যে, হাদিস বর্ণনাকারী সাহাবিদের সংখ্যা নিয়ে একাধিক মতামত থাকলেও সার্বিক হিসেবে তা দেড় হাজারের বেশি নয়। হাদিসশাস্ত্রের গবেষক ও পন্ডিতগণের বিশ্লেষণ ও অভিজ্ঞতার আলোকে হাদিস বর্ণনাকারী সাহাবিদের তালিকা পাঁচটি স্তরে ক্রমবিন্যাস করা হয়েছে। উক্ত ক্রমবিন্যাস অনুসারে সব মিলিয়ে হাদিস বর্ণনাকারী সাহাবি হলেন সর্বমোট ১১১১ জন। তাঁরা সকলে মিলে সর্বমোট ৩১,৬৯৬ টি হাদিস বর্ণনা করেছেন। এর মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক হাদিস বর্ণনাকারী নবীজির প্রথম দশ সাহাবির জীবন-তথ্য নিয়ে এ সিরিজটি প্রস্তুত করা হয়েছে। দীর্ঘ অধ্যয়ন ও গবেষণার পর ইতিহাস গবেষক ও লেখক আব্দুল্লাহ আল মাসুম সিরিজের প্রথম পাঁচজন হাদিস বর্ণনাকারী সাহাবির জীবন ও অবদান গ্রন্থাকারে পাঠকমহলের হাতে তুলে দিলেন।
-
Tk 697
Tk 850ছোটদের আদব সিরিজ
সবাই পৃথিবীর সেরা হতে চায়। তবে সেরা হওয়ার উপায় অনেকেই জানে না। সেরা হওয়ার প্রথম শর্তই হচ্ছে আদব-আখলাক সুন্দর হওয়া। আদব-আখলাক সুন্দর হলে সবাই উপকৃত হয়। ব্যক্তি যেমন শান্তিতে থাকে, তেমনি শান্তিতে থাকে তার পরিবার। আর এর সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়ে পুরো সমাজে।
-
Tk 697
Tk 85018% offছোটদের আখলাক সিরিজ
সবাই পৃথিবীর সেরা হতে চায়। তবে সেরা হওয়ার উপায় অনেকেই জানে না। সেরা হওয়ার প্রথম শর্তই হচ্ছে আদব-আখলাক সুন্দর হওয়া। আদব-আখলাক সুন্দর হলে সবাই উপকৃত হয়। ব্যক্তি যেমন শান্তিতে থাকে, তেমনি শান্তিতে থাকে তার পরিবার। আর এর সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়ে পুরো সমাজে।
-
Tk 690
Tk 850ছোটদের প্রিয় রাসূল সা.
শিশুরা বড় হবে। কিন্তু কার মতো? কার আদর্শে? আমরা শিশুকে প্রশ্ন করি, “তুমি বড় হয়ে কী হতে চাও?” কিন্তু কখনো কি প্রশ্ন করেছি, “তুমি বড় হয়ে কার মতো হতে চাও?” মানব ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ মানুষ আমাদের প্রিয় নবি সা.। নবিজি শিশুদের ভালোবাসতেন। শিশুরাও তাকে প্রাণভরে ভালোবাসতো। প্রিয় নবি সা. যেন ছিলেন শিশুদের খেলার সাথী! চাইলেই তাঁর হাত ধরে টেনে নেয়া যেত। চাইলেই তাঁর কোলে উঠা যেত। কোনো শিশুর মন খারাপ দেখলে নবিজি বলতেন, “তোমার ছোট্ট পাখিটির কী হয়েছে?” এমন নবিকে ভালোবাসা ঈমানের দাবী। কিন্তু কিভাবে এই দাবি পূরণ হবে, যদি আমরা তাঁকে না চিনি? যদি তাঁর জীবনী না জানি? অচেনা কোনো মানুষকে কি ভালোবাসা যায়? গল্পে গল্পে প্রিয় নবিকে শিশুদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে আমরা নিয়ে এসেছি ‘ছোটদের প্রিয় রাসূল’। এই সিরিজের প্রায় প্রতিটি গল্পই কুরআন ও বিশুদ্ধ হাদীসের আলোকে সাজানো হয়েছে। প্রতিটি গল্পে রয়েছে আকর্ষণীয় রঙিন রঙিন ছবি। আমরা আশাবাদী, এই সিরিজটি পড়ে নবিজির প্রতি শিশুদের ভালোবাসা বেড়ে যাবে বহুগুণ। তারা নবিজিকে আদর্শ হিসেবে নিতে শিখবে। বড় হয়ে তাঁর মতোই হতে চাইবে।
-
Tk 690
Tk 850ছোটদের নবি-রাসূল সিরিজ (৬ খণ্ড)
হাজার হাজার বছর ধরে পৃথিবীকে আলোকিত করেছেন নবি-রাসূলগণ। যাঁরা এই সমাজটাকে আলোকিত করেছিলেন, তাঁদের জীবনটা কতই-না সুন্দর ছিল! আসলে, তাঁরা ছিলেন পৃথিবীর সবচেয়ে সেরা মানুষ। আলোকিত মানুষ। আর তাই নবি-রাসূলগণ আমাদের মডেল, আমাদের আইকন। এই মহান মানুষদের সাথে এ প্রজন্মকে পরিচয় করিয়ে দিতে আমাদের খুব ইচ্ছে হয়। এ ইচ্ছেটাকে সামনে রেখেই আমরা নেমে পড়ি লক্ষ বছরের ইতিহাস খুঁজতে। ইতিহাস হাতড়ে ২৫ জন নবির অসাধারণ ঘটনাগুলো হাজির করতে আমাদের লেগে যায় দু বছরেরও বেশি সময়। চমৎকার ঢঙে আমরা তুলে ধরেছি তাঁদের সাদাসিধে জীবন, তাঁদের সমাজ আর রাষ্ট্রের সৌন্দর্যগুলো। আমরা দেখতে পাব, এ-সব ঘটনা জীবন্ত হয়ে উঠেছে ‘ছোটদের নবি-রাসূল সিরিজ’-এ। শুধু গল্পই নয়, ‘ছোটদের নবি-রাসূল সিরিজ’ -এ থাকছে আকর্ষণীয় সব রঙিন ছবি আর মানচিত্র। আমরা এই সিরিজের ৬টি বইয়ে বানোয়াট কোনো কাহিনি দেইনি, বরং কুরআন-সুন্নাহ থেকে কেবল বিশুদ্ধ ঘটনাগুলোকেই সহজ-সরল ভাষায় গল্পে গল্পে বর্ণনা করেছি। গল্পগুলো আমরা কোথা থেকে নিয়েছি, ছোট ছোট হরফে লিখে দিয়েছি সেই রেফারেন্সগুলো। আর দেরি নয়, এবার জানতে হবে হাজার হাজার বছর ধরে আগমন-করা সবচেয়ে আলোকিত মানুষদের গল্পগুলো
-
Tk 675
Tk 900ছোটদের সাহাবি সিরিজ (১ম থেকে ৫ম খণ্ড)
পশ্চিমা ও হিন্দু সংস্কৃতির প্রভাবে আমাদের সন্তানরা কী শিখছে? ছোটবেলায় তারা শিখছে হ্যারি পটার, সুপার হিরো, ডিসি-মার্ভেল, রাম-ভীম আর ঠাকুরমার ঝুলির সব মিথ্যা গল্প। ফলে, একটু বড় হলে যখন আমরা আমাদের সন্তানদের ইসলাম ও ইবাদত পালনের কথা বলি, সেগুলো তাদের মনে কোনো রেখাপাত করে না। ইসলামি অনুশাসনের পবিত্র পিঞ্জরে আগলে রাখা সম্ভব হয় না তাদের। এজন্য শিশু বয়সেই সন্তানদের মন-মস্তিষ্কে স্থান দিতে হয় নবী-রাসুল, সাহাবি-তাবেয়ি আর ইসলামি আদর্শের চেতনা। আর শিশু-কিশোরদের মনে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে নানা স্বাদের গল্প। হরেক রকম গল্প। গল্পের বুনন তাদের মনের মধ্যে বুনে দেয় বিশ্বাসের চারাগাছ। তাই তাদের শোনাতে হয়, দেখাতে হয়, পড়াতে হয় সত্য গল্প। যে গল্প তাদের জীবনকে উজ্জীবিত করবে ইসলামের পথে। সাহাবিদের জীবনের এমন গল্প নিয়েই সাজানো হয়েছে ‘ছোটদের সাহাবি সিরিজ’টি। নন্দিত লেখক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর-এর শিশুতোষ ঢংয়ে লেখা এবং চাররঙা ঝকঝকে কাগজে ছাপা বইগুলো শিশু-কিশোরদের পরিচয় করিয়ে দেবে আমাদের শিকড়ের সঙ্গে। আধুনিকতা আর পাশ্চাত্যের মোহে যে শিকড়ের কথা আমরা ভুলতে বসেছি প্রায়।
-
Tk 615
Tk 820সবর ও শোকর : পথ ও পাথেয়
দ্বীন ও দুনিয়ার সর্বাঙ্গীন সাফল্যে, মুমিনের ব্যক্তিক ও সামষ্টিক জীবনের সার্বিক কল্যাণে সবর ও শোকর পালন করে এক অনবদ্য ভূমিকা। সবর ও শোকর মূলত ইমানেরই দুটি অংশ। ইসলামি শরিয়ার প্রতিটি আহকামের সঙ্গে রয়েছে এই দুটির নিবিড় সম্পর্ক। কিন্তু অজ্ঞতার কারণে সবর ও শোকরকে আমরা আটকে ফেলি আমলের ছোট্ট একটি গণ্ডিতে—চিন্তায় ও কর্মে সবর ও শোকরের যথাযথ মূল্যায়নে বরাবরই আমরা ব্যর্থ হই। তাই, সবর ও শোকরের পরিচয়, প্রকার, প্রকৃতি ও পরিণতি সম্পর্কে বিশদভাবে জানতে আত্মশুদ্ধি জগতের বিখ্যাত আলিম ইবনুল কাইয়্যিমের অনদব্য সৃষ্টি ‘উদ্দাতুছ ছবিরীন ওয়া যাকিরাতুশ্চ ছাকিরীন’ এর অনুবাদ ‘সবর ও শোকর: পথ ও পাথেয়’
-
Tk 600
Tk 800ছোটদের দরবেশ সিরিজ (৫টি বই)
দীর্ঘ লকডাউন শেষে আপনার সন্তান কি বই নিয়ে বসছে? মনোযোগ থাকছে ক্লাসের বইয়ের পাতায়? পড়াগুলো ঠিকমতো বুঝতে পারছে কি? দীর্ঘ বিরতির পর শিশুদের স্কুলের পড়ায় মনোযোগ ফেরানো বেশ কঠিন। বইয়ের পাতায় মনোযোগ আটকানোই যায় না। সারাক্ষণ মনটা উড়ু উড়ু করে। কীভাবে তাদের আকর্ষণ করা যায় পড়ার টেবিলে? তাই ভাবলাম, শিশুদের জন্য তাহলে কিছু বই লিখি। এমন বই―যেগুলো তাকে গল্প শোনাবে। তাকে কল্পনায় ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। তাকে পরিচিত করাবে আমাদের দরবেশদের সঙ্গে। যে দরবেশদের গল্প আমরা শুনে এসেছি ছোটবেলায়, সেই দরবেশদের গল্প নিয়েই লিখতে শুরু করলাম বইগুলো। তারপর? একে একে লিখে ফেললাম পাঁচটি বই। এ পাঁচটি বইয়ে বলা হয়েছে পাঁচজন দরবেশের গল্প। তাদের অবিশ্বাস্য জীবনের গল্প। শিশুরা পড়বে আর শিহরিত হবে। জানতে পারবে আমাদের সত্যিকারের সুপারহিরোদের গল্প। যাদের জীবন ছিল দাওয়াত, কারামাত, যুদ্ধ, ত্যাগ আর প্রেমে উজ্জ্বল। একবার পড়তে শুরু করলে শেষ না করে উপায় নেই। আর এভাবে দরবেশদের গল্প পড়তে পড়তে বইয়ের সঙ্গে শিশুদের সম্পর্ক আবার জোড়া লেগে যাবে। গল্পগুলো তাদের উদ্দীপ্ত করবে আরও পড়তে। তেমনি এ গল্পগুলো তাদের উজ্জীবিত করবে দরবেশদের মতো আল্লাহর ওলি হতে। যেমনটা আমরা আমাদের সন্তানকে নিয়ে স্বপ্ন দেখি সবসময়।
-
Tk 600
ইসলামের মৌলিক আকিদা
‘ইসলামি আকিদা’ মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ করে; রক্ষা করে বিচ্ছিন্নতা থেকে। ইসলামি আকিদার মূলকথা হলো,সুনির্মল তাওহিদ ও শুদ্ধ সুন্নাহর ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ থাকা এবং পৃথিবী আবাদ ও পরকালীন মুক্তি নিশ্চিত করা। কিন্তু বিস্ময়কর হলো,এই আকিদার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণেই মুসলিম উম্মাহর বিভক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আকিদার শাখাগত,ক্ষুদ্র ও গৌণ কিছু বিষয়কে ইসলামের মূল রুহ বানিয়ে আজ মুসলিমদের মাঝে অভ্যন্তরীণ সংঘাত প্রকট আকার ধারণ করেছে,যা মোটেই কুরআন ও সুন্নাহর নির্দেশিত পথ নয়। তবে তাওহিদ বনাম শিরক; সুন্নত বনাম বিদআতের যে সংঘাত শুরু থেকেই ছিল,তা নিয়ে মতপার্থক্য দোষণীয় নয়। ইসলামি আকিদার দুটো দিক রয়েছে। এক. মৌলিক ও প্রায়োগিক আকিদা। এটি সরল-সাধারণ; ঠিক ইসলামের কালিমার মতোই। এই আকিদা জানা ও পালন করা প্রত্যেক মুসলিমের আবশ্যক। দুই. অমৌলিক ও শাখাগত আকিদা। এটা অত্যন্ত জটিল ও অন্তহীন মতপার্থক্যপূর্ণ। এটা জানা সকল মুসলিমের জন্য আবশ্যক নয়; বরং উলামায়ে কেরাম ও বিশেষজ্ঞদের জন্য সীমাবদ্ধ। ইসলামের মৌলিক আকিদা গ্রন্থে তাত্ত্বিক বিতর্ক এড়িয়ে আকিদার কেবল মৌলিক ও জরুরি বিষয়গুলোই আনা হয়েছে। যাতে মুসলিম উম্মাহ ইসলামের মৌলিক বিশ্বাসের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার পাশাপাশি অপ্রয়োজনীয় মতপার্থক্য থেকে মুক্ত থাকতে পারে।
-
Tk 600
Tk 800ইসলামি জীবনব্যবস্থা
ইসলামি জীবনব্যবস্থা স্বয়ংসম্পূর্ণ, পূর্ণাঙ্গ ও কল্যাণময় জীবনব্যবস্থা। অনৈসলামি জীবনব্যবস্থা ঠিক তার বিপরীত। ইসলাম ছাড়া যত জীবনব্যবস্থা আছে, সবই অনৈসলামি জীবনব্যবস্থা। ইসলামই একমাত্র জীবনব্যবস্থা, যা শান্তি ও নিরাপত্তা, ইনসাফ ও আদল প্রতিষ্ঠা করে। আর মানবরচিত যত পথ-মত ও মতবাদ আছে, সবই মানব সভ্যতাকে ধ্বংস করে। মনুষ্যত্বকে পিষে ফেলে। মানবরচিত জীবনব্যবস্থার অসারতা, ইসলামি জীবনব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তা জানার জন্য ও উপলব্ধি করার জন্য এই কিতাবটি অনেক সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। প্রথম অধ্যায়ে লেখক ইসলামি আকাইদ নিয়ে সুদীর্ঘ আলোচনা করেন। এখানে তিনি এমন সব আলোচনাকে বিশেষ অগ্রাধিকার দিয়েছেন, যা বর্তমানে সময়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেমন: আহলুস সুন্নাহর সংক্ষিপ্ত আকিহাদ, তাওহীদের সংজ্ঞা, প্রকারভেদ, নাওয়াকিযুদ তাওহীদ, আলওয়ালা ওয়াল বারাআ ইত্যাদি। ভালো লাগার বিষয় হলো, প্রতিটি বিষয়ে মোটামুটি বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যা মনোযোগ দিয়ে পড়লে একজন পাঠক খুব সহজেই পুরো বিষয়ের একটা সুন্দর কাইফিয়ত ধারণ করতে পারবে। দ্বিতীয় অধ্যায়ে ইসলামি শরিয়াব্যবস্থা নিয়ে আলোকপাত করেন। কিছু অজ্ঞ বা ভ্রান্ত লোকেরা বলে বা ধারণা করে যে, ইসলামে ইবাদত-বন্দেগি ব্যতীত সামগ্রিক জীবনে চলার মত তেমন কোন বিধিবিধান নেই। তাদের এই ভ্রান্তির জবাব রয়েছে এই অধ্যায়ের আলোচনায়, তাছাড়া শরীয়াব্যবস্থার একটা রূপরেখা পাঠকের জানা হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। তৃতীয় অধ্যায়ে ইসলামি শাসনব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করেন। এই অংশটি বইয়ের বিশেষ সৌন্দর্য। হক কথাগুলোর সুস্পষ্ট উচ্চারণ ও জ্ঞানপাপীদের সৃষ্ট ভ্রান্তিগুলোর সমাধান পেয়ে যাবেন আলোচনার মাঝে। চতুর্থ অধ্যায়ে ইসলামি সমাজব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ইসলাম একটি আদর্শ সমাজের জন্য কী রূপরেখা নির্ধারণ করে দিয়েছে, এই সম্পর্কে জানা যাবে উক্ত অধ্যায়ে। তাছাড়া কিছু ফিকহী আলোচনাও স্থান পেয়েছে এই অধ্যায়ে। পঞ্চম অধ্যায়ে আলোচনা হয়েছে অর্থায়ন ব্যবস্থা নিয়ে। জীবনব্যবস্থার একটা ইম্পরট্যান্ট দিক হলো, অর্থব্যবস্থা। ইসলামি অর্থব্যবস্থা ও অনৈসলামি অর্থব্যবস্থা কী! কেন! ইত্যাদি বিষয়ে জানা যাবে এই অধ্যায়ে। এই অধ্যায়ে বিশেষভাবে আলোচিত হয়েছে– একজন মুসলিম কীভাবে, কোন পদ্ধতির অনুসরণ করে সফলতা ও সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারে! ইসলামের অর্থায়ন ব্যবস্থার সৌন্দর্য ফুটে উঠেছে এই অধ্যায়ে। ষষ্ঠ অধ্যায়ে বিভিন্ন মতবাদ ও তার আগ্রাসন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ইসলামের সাথে কুফফার গোষ্ঠীর বিশ্বাসগত, বিধানগত, নীতিগত দিক থেকে লড়াই সবসময় চলবে। ইসলামের বিধিবিধান মানবতার কল্যাণের জন্য। কিন্তু ইসলামের সাথে বিদ্বেষ সবসময় এই সংঘাতকে চাঙ্গা রাখছে। এটি এমন এক লড়াই, যা কখনো থেকে যাবার নয়!
-
Tk 570
Tk 850আল কুরআন ও আধুনিক বিজ্ঞান – ৩টি বইয়ের প্যাকেজ
গাণিতিক রহস্যময় কুরআনঃ রাসুল (সাঃ) এর সময় থেকেই অনেক মানুষ কুরআনকে আল্লাহর বাণী হিসেবে গ্রহণ করেন না। তাঁরা মনে করেন কুরআন রাসুল (সাঃ) এর রচিত গ্রন্থ। অথচ কুরআনের মধ্যেই প্রমাণ রয়েছে যে, এমন গ্রন্থ রচনা করা মানব বা জ্বিন কারো পক্ষেই ব্যক্তিগত কিংবা সামষ্টিকভাবে সম্ভব নয়। কুরআনে গাণিতিক যুক্তির উপস্থিতিই এর সর্বসাম্প্রতিক প্রমাণ। এই বইয়ের গ্রন্থকার ‘আহমেদ দিদাত’ কুরআনের বিভিন্ন আয়াত এবং শব্দ বিশ্লেষণ করে কুরআনের অভ্যন্তরে ১৯ তথা গণিতের এক বিস্ময়কর উপস্থিতি প্রকাশ করে প্রমাণ করেছেন যে কুরআন এক রহস্যময় সৃষ্টি। বইটি পড়ে পাঠক উপলব্দি করবেন যে, কুরআন কোন সাধারন গ্রন্থ নয় এটি গানিতিক রহস্যময় এক অলৌকিক গ্রন্থ।
বাইবেল কুরআন ও বিজ্ঞানঃ ১৯৭৬ সালে ড. মরিস বুকাইলির ‘বাইবেল, কুরআন ও বিজ্ঞান’ বইটি প্রকাশের পর পেরিয়ে গেছে প্রায় অর্ধশতাব্দী। এর মাঝে পৃথিবীর বহু ভাষায় লক্ষ লক্ষ কপি বিক্রি হয়েছে এ বইটি, জনপ্রিয় হয়েছে ইসলামি দুনিয়ায়; ‘বুকাইলিজম’ নামের নতুন এক ধারাই তৈরি করে ফেলে এ বই, যেখানে রয়েছে ধর্মকে বিজ্ঞান দিয়ে প্রমাণের প্রয়াস। সত্তরের দশকের খ্যাতনামা এ বইটিতে একজন ক্যাথলিক চিকিৎসক ও গবেষক আধুনিক বিজ্ঞানের আলোকে খতিয়ে দেখেছেন- ইহুদীদের হিব্রু বাইবেল বা ওল্ড টেস্টামেন্ট, খ্রিস্টানদের গসপেল- এগুলো কতোটা সঠিক? বাইবেল কি ভুলের উর্ধ্বে? ইসলামের সর্বশেষ আসলামি কিতাব কুরআনে কি কোনো বৈজ্ঞানিক ভুল রয়েছে? তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বের এ বই তৎকালীন ইসলাম ধর্মপ্রচারকদের জন্য খুলে দেয় এক নতুন দিগন্ত। কিন্তু, বিজ্ঞানের আলোকে ধর্মবিশ্বাস যাচাই কি সঠিক পদ্ধতি? তবে, এতগুলো বছর পেরিয়ে যাবার পর হালনাগাদ হয়েছে বিজ্ঞান, হয়েছে আধুনিক থেকে আধুনিকতর, বদলেছে প্রযুক্তি, মানুষের হাতে হাতে উন্মুক্ত এখন ইন্টারনেট দুনিয়া; বদল এসেছে মানুষের ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গিতেও। পঞ্চাশ বছর পরের আধুনিক বিজ্ঞানের চোখে ‘বাইবেল, কুরআন ও বিজ্ঞান’ বইটি কি এখনও হালনাগাদ? তার চেয়েও বড় কথা, গত অর্ধশতাব্দী সময়কাল জুড়ে ইসলামি সাহিত্যজগতে তুমুল জনপ্রিয় এ বইটির পর্দার আড়ালের আরেকটি অপ্রকাশিত তথ্যও পেয়ে যাবেন নতুন এ সংস্করণে, যেটি কিনা প্যারিসের মূল প্রকাশনী থেকে সরাসরি অনুমোদিত বাংলা অনুবাদ। চলুন, সময়ের পরিক্রমায় আরেকবার ফিরে দেখা যাক বিজ্ঞানের চোখে এ ধর্মগ্রন্থদুটোকে, যার অনুসরণ করে পৃথিবীর ৩৮০ কোটি ধার্মিক মানুষ। আর জেনে নেয়া যাক অপ্রকাশিত তথ্য, সাথে নানা সংযোজনী ও টীকা।
আল কুরআন ও আধুনিক বিজ্ঞানঃ রাসুল (সাঃ) এর সময় থেকেই অনেক মানুষ কুরআনকে আল্লাহর বাণী হিসেবে গ্রহণ করেন না। তাঁরা মনে করেন কুরআন রাসুল (সাঃ) এর রচিত গ্রন্থ। অথচ কুরআনের মধ্যেই প্রমাণ রয়েছে যে, এমন গ্রন্থ রচনা করা মানব বা জ্বিন কারো পক্ষেই ব্যক্তিগত কিংবা সামষ্টিকভাবে সম্ভব নয়। কুরআনে গাণিতিক যুক্তির উপস্থিতিই এর সর্বসাম্প্রতিক প্রমাণ। এই বইয়ের গ্রন্থকার ‘আহমেদ দিদাত’ কুরআনের বিভিন্ন আয়াত এবং শব্দ বিশ্লেষণ করে কুরআনের অভ্যন্তরে ১৯ তথা গণিতের এক বিস্ময়কর উপস্থিতি প্রকাশ করে প্রমাণ করেছেন যে কুরআন এক রহস্যময় সৃষ্টি। বইটি পড়ে পাঠক উপলব্দি করবেন যে, কুরআন কোন সাধারন গ্রন্থ নয় এটি গানিতিক রহস্যময় এক অলৌকিক গ্রন্থ।
-
Tk 570
ইতিহাসের ছিন্নপত্র (১ম খন্ড)
‘ইতিহাস’ শব্দটা হামেশাই উচ্চারিত হয় মুখে মুখে। ইতিহাস আদতে কী? অতীত ঘটনা ও কার্যাবলির অধ্যয়ন— তাই তো? সেই সংজ্ঞামতে ইতিহাসের পাঠগুলোও এক-একটা ইতিহাস। অতীতে একটা ঘটনা বারবার ঘটেছে— ইতিহাসের চোখে একটা কাঠের চশমা পরিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা। আমরা তো জানি, ইতিহাসবেত্তাগণ ইতিহাসের মাধ্যমে বিভিন্ন ঐতিহাসিক প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। গন্ডগোলটা বেধেছে ঠিক এখানেই। স্ব-স্ব চিন্তা-কাঠামোর ইতিহাসবিদরা নিজেদের রঙে রাঙিয়েছেন ইতিহাসকে। যার যত দক্ষতা, ক্ষমতা ও মাধ্যম ছিল, সে তত বেশি ইতিহাসকে দখল করেছে। প্রচলিত একটা নিষ্ঠুর বয়ান আছে, ইতিহাস নাকি বিজয়ীর চোখ দিয়ে দুনিয়াকে দেখায়। দুনিয়ার সবাই স্রোতের দিকে ছুটতে স্বস্তি পায়। কিছু মানুষ থাকে, স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কাটতে হিম্মত দেখায়। ইতিহাসের ধারাবাহিক স্রোতে অনেক সময় সত্যকে লুকিয়ে ফেলার একটা আয়োজন করা হয়, কিন্তু কিছু মানুষ মাটি ফুঁড়ে সে ইতিহাস দুনিয়াবাসীর সামনে হাজির করার কোশেশ করে। কায় কাউস ঠিক তেমনই এক ইতিহাসবেত্তা। ইতিহাসের ছিন্নপত্র গ্রন্থটি অতীত ইতিহাসেরই পুর্নপাঠ; নতুন ইতিহাসের সৃষ্টিকর্ম নয়।