• Tk 258Tk 430

    শিকড়ের সন্ধানে

    নিজেকে জানতে পারার মধ্যেই সক্রেটিস মানবজীবনের সার্থকতা খুঁজেছেন। সক্রেটিসের এই দর্শন আদতে কানায় কানায় সত্য। মানবজীবন ঠিক তখনই পরিপূর্ণভাবে বিকাশ লাভ করে যখন মানুষ নিজেকে জানতে শুরু করে ও আত্মপরিচয়ের ব্যাপারে প্রলুব্ধ হয়। নিজেকে উদঘাটন করতে পারলেই ঠিক করে ফেলা যায় জীবনের দর্শন। জীবনের গন্তব্য, উদ্দেশ্য এবং রদবদল, সবকিছু সহজ হয়ে যায় যদি নিজেকে জানা যায়। যদি একেবারে শেকড়ে ফিরে চেনা যায় নিজের প্রকৃতি। ‘মুসলমান’ হিসেবে এই ব্যাপারটা আরও বিশদভাবে সত্য। আমরা যদি নিজেদের আত্মপরিচয়, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা প্রদত্ত গৌরবময় মর্যাদা ‘মুসলমানিত্বের’ সঠিক মর্মার্থই বুঝতে না পারি, তাহলে কীভাবে নির্ধারণ করব নিজেদের গন্তব্য এবং উদ্দেশ্য? কেন-ই বা আমরা মুসলিম, অন্যরা কেন নয়, কীভাবে আমরা মুসলিম হলাম, আমাদের ঠিক আগে, আল্লাহর একাত্মবাদে যারা আসীন ছিলেন, তারা কোন পরিচয়ে ধন্য হয়েছেন, তাদের সাথে আমাদের যোগসাজশ কোথায়? সাদৃশ্য আর বৈসাদৃশ্য কী কী, এসব জানতে পারাই হলো আমাদের আত্মপরিচয় সন্ধানের প্রথম সবক। ‘শেকড়ের সন্ধানে’ বইতে লেখিকা হামিদা মুবাশ্বরা ঠিক আমাদের জন্য এই কাজটিই করেছেন। তিনি আমাদের নিয়ে গেছেন অতীতে একেবারে গোড়ায়, যেখান থেকে আমাদের আত্মপরিচিতির শুরু। কত হাওয়া বদল করে, কত বাঁক পেরিয়ে, কত সময় পার করে, কত ঘাত-প্রতিঘাতে আমরা আমাদের শেষ পরিচয়, ‘মুসলমান’ এ এসে ঠেকেছি, সেই মহাযাত্রার রহস্যপানে লেখিকা আমাদের ভ্রমণ করিয়েছেন। লেখিকা কেবল আমাদের সোর্স থেকে আমাদের ক্ষুধা, তৃষ্ণা নিবারণ করাননি। তিনি আমাদের কখনো তাওরাতে, কখনো ইঞ্জিলে, আবার কখনো কুরআনে ডুব দিইয়েছেন। প্রসঙ্গক্রমে ঢুকে পড়েছেন বিশাল বিস্তৃত হাদিসশাস্ত্রের ভেতরেও। লেখিকার অণ্বেষণ প্রক্রিয়া, জানার তীব্র আকাঙ্খা, সত্যকে আজলা ভরে তুলে আনার ঢঙ বেশ আশাজাগানিয়া। এ রকম একাডেমিক একটা বিষয়কে তিনি কীভাবে সাধারণ মানুষদের জন্যও উপযোগী করে ফেললেন তা-ও বিস্ময় জাগানিয়া!

  • Tk 255Tk 340

    দাওয়াম – Dawam

    দাওয়াম (অর্থাৎ আমার সংগ্রাম) প্রফেসর ডঃ নাজমুদ্দিন এরবাকানের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ। এটা তার লিখিত না, মূলত এটা তার কয়েকটি ভাষণের সংকলন। জরুরী এই কিতাবে প্রফেসর এরবাকানের ৯ টি ভাষণ স্থান পেয়েছে। প্রতিটি ভাষণই গুরুত্বপূর্ণ। প্রফেসর এরবাকান একইসাথে একজন প্রমিনেন্ট স্টেটসম্যান, উম্মাহর নেতা, ইসলামী মুভমেন্টের প্রাণপুরুষ এবং একজন প্রজ্ঞাবান মানুষ। তুরস্ক, এমনকি পুরা দুনিয়ায় প্রফেসর এরবাকান তাই একজন আলোচিত অসাধারণ ব্যক্তি। মানবজাতির মুক্তির একমাত্র সম্ভাবনা ইসলাম, যা আল্লাহ প্রদত্ত একমাত্র জীবন-বিধান। এজন্যই এটি একটি পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা, যাতে নেই কোনো কম-বেশির অবকাশ। ইসলাম প্রতিষ্ঠার কর্মতৎপরতায় শামিল হবার সৌভাগ্য সবার হয় না। দ্বীনের বিজয়ে কেউ দিন-রাত কাজ করুক বা না করুক, কঠোর পরিশ্রমী হোক কিংবা অলসতায় নরম বিছানায় মাথা গুঁজে থাকুক, বিজয়কে একদিন এগিয়েও আনতে পারবে না আবার একদিন পিছিয়েও দিতে পারবে না। বরং সব কিছুর মূলে হলো ‘এই সত্য আহ্বানের কর্মতৎপরতায় কতটুকু ভূমিকা পালন করছি ।

  • Tk 255Tk 340

    ইন দ্য হ্যান্ড অব তালেবান

    ২০০১ সালে আমেরিকার সন্ত্রাসবাদী যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর আফগানিস্তানে তালেবানের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে অপহৃত হয়েছিলেন এক খৃস্টান নারী সাংবাদিক এবং পরবর্তীতে মুক্তি পেয়ে গ্রহণ করেছিলেন ইসলাম। শুধু তাই নয়, ইসলাম গ্রহণের পর তিনি হয়ে উঠেন ইসলামের একজন অকুতোভয় দায়ি। মনে আছে সেই সাহসী নারীর কথা? পুরো পশ্চিমাবিশ্বকে যিনি কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন তার আত্মজীবনী বয়ান করে। তার নাম ইভন রিডলি (Yvonne Ridley)। পশ্চিমাবিশ্বে যিনি এক বিস্ময়ের নাম! ‘ইন দ্য হ্যান্ড অব তালেবান’ তারই আত্মজীবনী গ্রন্থ। যেখানে তিনি টুইন টাওয়ার হামলা থেকে শুরু করে সংবাদ সংগ্রহের জন্য তার আফগান যাত্রা, ওয়ার অন টেরর, তালেবানের হাতে বন্দী হওয়া, মুক্তি, স্বদেশ প্রত্যাবর্তন এবং ইসলামে দীক্ষিত হওয়ার চমকপ্রদ কাহিনি বর্ণনা করেছেন নিঃশঙ্কোচে। ইউরোপ ও আমেরিকায় ইসলাম নিয়ে যে ভীতি ও শঙ্কা দিন দিন ঘৃণার জন্ম দিচ্ছে, কীভাবে পশ্চিমারা ইসলাম ও মুসলিমদের দোষী সাব্যস্ত করে পৃথিবীর সামনে উপস্থাপন করছে, নির্দোষ মানুষকে কীভাবে সন্ত্রাসী, জঙ্গি, মানবতার শত্রু বলে চিহ্নিত করছে- তার এক নির্মোহ বয়ান এ গ্রন্থ। তরুণ অনুবাদক আবরার হামীম অত্যন্ত পেশাদার ও দরদি কলমে তুলে এনেছেন ইভন রিডলির আত্মজীবনীর আনুপুঙ্খিক বয়ান। ভাষান্তর বর্ণনার ক্ষেত্রে তার মুন্সিয়ানা চোখে পড়ার মতো। সাবলীল গতির এ আত্মজীবনী পাঠ করে বুঝার উপায় নেই এটি তার প্রথম অনূদিত গ্রন্থ।

  • Tk 255Tk 340

    ৩১৩ বদরযুদ্ধের ঐতিহাসিক গল্পভাষ্য

    বইটি বদর যুদ্ধের গল্পভাষ্য হলেও গল্পটি শুরু হয়নি বদরের প্রান্ত থেকে কিংবা বদরের দিকে ধেয়ে আসা সেই মদিনার প্রান্ত থেকে কিংবা যে লগ্নে বদরযুদ্ধ সংঘটিত হয়, সেই ৬২৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ মার্চ থেকে৷ গল্পটি শুরু হয় “আলোর ফোয়ারা” শিরোনাম দিয়ে৷ এই শিরোনামে উদ্ধৃত হয় মদিনার ছয় যুবককে ঘিরে প্রথম আকাবার ঘটনা৷ যে ঘটনাটি মক্কার, ৬২০ খ্রিষ্টাব্দের৷ যে ঘটনায় নিহিত আছে, কীভাবে নবিজী মক্কায় থেকে মদিনায় ইসলামের বীজ বপন করেন৷ এরপর ধারাবাহিক ঘটনাগুলো বিবৃত হতে থাকে “বিশ্বাসের সূর্যোদয়”, “নতুন উষা”, “আকাবার প্রতিজ্ঞা”, মধ্যরাতের গুপ্তঘাতক”, “নবীর শহরে”, “চারিদিকে শত্রু”, “শক্তি প্রদৰ্শন”, “মরুশাৰ্দূল”, “বাজিছে দামামা”, “স্বপ্নসংবাদ”, “বার্তাবাহক” ও “বদর প্রান্তরে” দিয়ে৷ এই শিরোনামগুলোতে খুবই ক্ষুদ্র পরিসরে তিনি আলোকপাত করেছেন মক্কায় মুসলিমদের অৰ্বাচীন নিৰ্মমতার বেদনা, প্রথম হিজরত, দ্বিতীয় হিজরত এবং চূড়ান্ত হিজরত; মদিনার কথা৷ কীভাবে মহানবী মদিনায় ভাতৃঘাতী ভেদাভেদ দীৰ্ণ করে সবাইকে দাড় করিয়েছেন পারস্পরিক সহোদরার মমত্ব সাড়িতে— সেটাও আলোচনা করেছেন৷ আরো আলোচনা করেছেন, বদর যুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার পূৰ্বে মহানবি কয়টি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দল মক্কার কাফিরদের তাড়া করতে পাঠান৷ এবং এটাও আলোকপাত হয় যে, বদর যুদ্ধে মুসলিমরা যুদ্ধের জন্যই মদিনার বাহিরে আসেন, নাকি অন্য কোন রহস্য এখানে অাবৃত৷ এই বদর যুদ্ধ নিয়ে কাফেরদের মাঝে কী সংশয় দেখা দেয়, এবং শেষতক কী হয়, কী কী মোজেযা প্রকাশ পায় এই যুদ্ধে, এই যুদ্ধে কে প্রথম শহিদ হন, কাফেরদের মধ্যে কে প্রথম ভূতলে লুটায়, কাফেরদের সৈন্যদলে; তবু তাকে হত্যার নিষেধাজ্ঞা আসে, কে সে? কেন এমন নিষেধাজ্ঞা? এমন অনেক অনেক অাবৃত পাঠ পরবর্তী শিরোনাম থেকে পাঠকের কাছে স্বচ্ছ কাঁচের মতই ধরা দেবে৷ এটি গতানুগতিক গল্পের বই নয়৷ বরং হাদিস আর কোরআন এবং বিশুদ্ধ বিধৌত ইতিহাস গ্রন্থের বিক্ষিপ্ত বৰ্ণনাগুলোকে তিনি মূলত গল্পমাল্যে অচ্ছেদ্য উপায়ে আর সাড়িবদ্ধ শৃঙ্খলায় পরিয়েছেন৷ তাই বলা যায়, বইয়ের গল্পকে পর্যাপ্ত শব্দ ও নিবিড় বাক্য দিয়ে বেণী করা হয়েছে আর বিশুদ্ধ বর্ণনা ও বিমুগ্ধ ঘটনাগুলো দিয়ে গল্পটির হার নির্মাণ করা হয়েছে— ফলত ঐতিহাসিক গল্পভাষ্যটি পুষ্পময়ী গ্রন্থে রূপ নিয়েছে৷ আশাবাদী, এই ফুলের ঘ্রাণ ও সুপেয় রস তৃপ্ত করবে সকল পাঠককে৷

  • ছোটোদের আদব শেখার ১০০ হাদিস - Chotoder Adob Shekher 100 Hadis dini.com.bd
    Tk 250

    ছোটোদের আদব শেখার ১০০ হাদিস

    দুটি কথা নবিজি শিশুদের বিশেষভাবে ভালোবাসতেন। তিনি তাদের সঙ্গে সময় কাটাতেন, তাদের শেখাতেন, বাতলে দিতেন সঠিক পথের দিশা। একটি শিশু ছোটোবেলা থেকেই কীভাবে উত্তম চরিত্র লালন করতে পারে, তা হাতেকলমে দেখিয়ে দিতেন তিনি। উমর ইবনে আবু সালামা (রা.) বর্ণনা করেন—‘ছোটোবেলায় আমি আল্লাহর রাসূল (সা.)-এর তত্ত্বাবধানে থাকতাম। খাওয়ার সময় আমার হাত খাবারের পাত্রের বিভিন্ন জায়গায় হাতড়ে ফিরত। নবিজি আমাকে বললেন, “হে বালক! আল্লাহর নামে খাও, ডান হাত দিয়ে খাও এবং পাত্রে তোমার সামনে যা আছে, তা থেকে খাবার গ্রহণ করো।” তখন থেকে খেতে বসলেই আমি নবিজির এই নির্দেশনাসমূহ মেনে চলি।’ সহিহ বুখারি ৫৭৩৬ ছোটোদের প্রতি নবিজির এসব সুন্দর সুন্দর শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে আমরা এই বইটিতে তাঁর ১০০টি শিশুতোষ হাদিস তুলে ধরেছি।

  • লাল রাজনীতি - Lal Rajnity dini.com.bd
    Tk 250

    লাল রাজনীতি

    বিশ্বব্যাপী ‘লাল রাজনীতি’ মূলত বাম রাজনীতি হিসেবেই বেশি পরিচিত। আর এটি যে সমাজতান্ত্রিক মতাদর্শ প্রতিষ্ঠারই আরেক নাম-তা মোটামুটি সকলেরই জানা। একদা ব্রিটিশের বিরুদ্ধে ‘স্বদেশি’ নামে যে সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়েছিল, সেই কর্মকাণ্ডই হাত বদলে হয়ে উঠেছিল বাংলা অঞ্চলে সমাজতান্ত্রিক মতবাদ প্রতিষ্ঠার রাজনৈতিক কৌশল। সমাজতন্ত্র তথা বামপন্থা তার যৌবনের সময়গুলোতে বিপুলসংখ্যক মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল সত্য, কিন্তু এর প্রতিষ্ঠার ভয়ংকর কৌশলগুলো অচিরেই সাধারণ মানুষকে ভড়কে দেয়। এর ফলে বাম রাজনীতির কী পরিণতি দাঁড়ায়, কোন পথে পথে বেঁকে যায় তার ধারা-উপধারা, তারই সংক্ষিপ্ত বিবরণ এই গ্রন্থ। লাল রাজনীতি শিরোনামের এই বইটি পাঠকের দৃষ্টি নিয়ে যাবে বাংলায় বাম রাজনীতির সেই বিতর্কিত উত্তাল সময়ে।

  • সালাত যখন খুশবু ছড়ায় - Salat Jokhon Khushbu Soray dini.com.bd
    Tk 250

    সালাত যখন খুশবু ছড়ায়

    খুশবুতে হৃদয় মোহিত হয় না—এমন আছে কেউ? কেমন হতো, যদি সালাত থেকে খুশবু পাওয়া যেত? কেমন হতো, যদি সালাতের সৌরভে সুবাসিত হতো আপনার চারপাশ। হ্যাঁ, মুমিন যখন সালাতে দাঁড়ায়, তাঁর কলব যখন তাওয়াজ্জু হয় রবের দিকে, তখন সেই সালাত বাস্তবেই সৌরভ ছড়িয়ে মাতিয়ে দেয় মুমিন হৃদয়। এই বই আপনাকে সেই সালাতেরই সাক্ষাৎ দেবে।

  • প্রকৃত আলিমের সন্ধানে - Prokrito Alimer Sondhane dini.com.bd
    Tk 250

    প্রকৃত আলিমের সন্ধানে

    আলিমগণ হলেন আকাশের উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো। পৃথিবীতে তাঁদের মাধ্যমেই মানুষ সত্যের দিশা পায়, আলোর পথ লাভ করে। তাঁরা অদৃশ্য হয়ে গেলে কিংবা কোথাও আচ্ছাদিত হয়ে পড়লে নিকষকালো অন্ধকারে ডুবে যায় এই পৃথিবী। গোটা মানবসমাজ হয়ে পড়ে গভীর আঁধারে দিশেহারা। আলিমদের মর্যাদা নক্ষত্রতুল্য হলেও সর্বসাধারণের পক্ষে কে আলিমে রব্বানি, কে আলিমে সূ; কে হকপন্থি আর কে বাতিল; কে সত্যিকার আলিম আর কে ভণ্ড—তা নিরূপণ করা অত্যন্ত কঠিন কাজ। কুরআন ও হাদিসের আলোকে প্রকৃত আলিম বলতে কাদের বোঝানো হয়, তাঁদের যোগ্যতা, গুণাবলি ও দায়িত্বসমূহ কী প্রভৃতি বিষয়ের ওপর তাত্ত্বিক ও বাস্তবিক আলোচনা আমরা এই গ্রন্থে দেখতে পাব।

  • বিশ্বসভ্যতা বিনির্মাণে মুসলমানদের অবদান - Bishosovota Binirmane Musholmander Obodan dini.com.bd
    Tk 250

    বিশ্বসভ্যতা বিনির্মাণে মুসলমানদের অবদান

    বিশ্বসভ্যতা নির্মাণের একচ্ছত্র দাবিদার পশ্চিমারা। সেই দাবিকে ফোকাস করে তাদের হাতে নির্মিত ইতিহাসে একপাক্ষিক ভাষ্যের জয়জয়কার। খুব সচেতনভাবে তারা এড়িয়ে গেছেন মুসলমানদের অবদান। এই ধরনের অভিব্যক্তি মূলত ইতিহাসের জঘন্যতম বিকৃতি। তবে পশ্চিমারা ইতিহাসের লম্বা একটি সময়কে যতই এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করুক না কেন, ইতিহাস কখনোই নীরব ছিল না; থাকার সুযোগও নেই। এর বিপরীতে আমাদের যদি সভ্যতা বিনির্মাণে ইসলাম ও মুসলমানদের অবদান সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকে, তাহলে পশ্চিমা জগতের জাহেলিয়াতি ও মিথ্যা দাবিকে যথাযথভাবে মোকাবিলা করতে পারর। সেইসঙ্গে মুসলমানদের সম্বন্ধে যে ধরনের সহিংস, বর্বর ও অসভ্য ভাবমূর্তি তৈরি করা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে একটি মোক্ষম জবাব দিতে সক্ষম হব। দেখাতে পারব আমাদের অসংখ্য সুপার হিরো কী পরিমাণ পরীক্ষণ, পর্যবেক্ষণ, বিবেচনাবোধ ও পেশাদারিত্বের মধ্য দিয়ে নিজেদের কাজগুলোকে সম্পন্ন করে গেছেন। ‘বিশ্বসভ্যতা বিনির্মাণে মুসলমানদের অবদান’ বইটি তারই ক্ষুদ্রতম প্রয়াস।

  • মনের উপনিবেশ মনের মুক্তি - Moner Uponibesh Moner Mukti dini.com.bd
    Tk 250

    মনের উপনিবেশ মনের মুক্তি

    বি-ঔপনিবেশিকতা নিয়ে মুসা আল হাফিজের বয়ান আলাদা। জ্যাক দেরিদা, ফ্রানৎস ফাঁনো, মিশেল ফুকো, নোয়াম চমস্কি কিংবা গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাক-এর ভাষা ধার করে বি-উপনিবেশের তাত্ত্বিক বয়ান তৈরির মধ্যে আরেক ধরনের উপনিবেশ থাকে, যার নাম ইউরোপকেন্দ্রিকতা। মুসলিম জাহানে যে বুদ্ধিজীবীরা এ ধারায় কথার ওপর কথামালা সাজিয়েছেন, তাদের ভাষ্যের কোন জায়গায় অন্তঃসারশূন্যতা-সেটা চোখে চোখ রেখে দেখিয়ে দেন মুসা আল হাফিজ। ইউরোপকেন্দ্রিকতার বাইরে গিয়ে ঔপনিবেশিকতার মোকাবিলার আদর্শিক, জ্ঞানতাত্ত্বিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বাণীভাষ্য কী হবে, কেমন হবে-সে প্রস্তাবনা আছে তার ‘মনের উপনিবেশ মনের মুক্তি’ গ্রন্থে। একজন স্বাধীন বুদ্ধিজীবীর বিশ্বাসী চোখ কীভাবে চলতি পৃথিবীর অধিপতি চিন্তা-স্রোতকে চ্যালেঞ্জ করে এবং মুক্তির পথ প্রস্তাব করে, তার লেখ্যচিত্র দেখা যেতে পারে কবি ও দার্শনিক মুসা আল হাফিজের এই গ্রন্থে।

  • গার্ডিয়ানশিপ - Guardianship dini.com.bd
    Tk 250

    গার্ডিয়ানশিপ

    একটি শিশুকে মানুষ বানানোর জন্য শিশুদের করণীয় কিছু নেই, কিন্তু অভিভাবকদের অনেক করণীয় আছে। সন্তানকে চরিত্রবান বানানো, ধৈর্যশীল, জ্ঞানী প্রজ্ঞাবান হিসেবে গড়ে তোলা বেশ চ্যালেঞ্জিং বিষয়। অনেক অনুশীলনের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। সেজন্য অভিভাবকদেরও মনে রাখতে হয় সকল পদ্ধতি ও ধাপগুলো। গার্ডিয়ানশিপ বইটি সেই ধাপগুলো নিয়েই রচিত। শিশুদেরকে মানুষের মতো মানুষ বানাতে অভিবাকদের কী কী করণীয় সবিস্তারে আলোচনা করা হয়েছে; যাতে করে আমাদের সন্তান সকল মনুষ্য গুণ অর্জন করতে পারে এবং সেইসঙ্গে সফল ক্যারিয়ারের অধিকারীও হতে পারে।

  • তরঙ্গে দাও তুমুল নাড়া - Toronge Dao Tumul Nara dini.com.bd
    Tk 250

    তরঙ্গে দাও তুমুল নাড়া

    “তরঙ্গে দাও তুমুল নাড়া” বইটিতে ১০০ টি কবিতা লিপিবদ্ধ করা হয়েছে, যা সকলের মনে ঝড় তুলবে ইনসাআল্লাহ।

  • SCIENCE OF DA’WAH dini.com.bd
    Tk 250

    SCIENCE OF DA’WAH

    The present book, Science of Da’wah (علم الدعوة), is a new dimension of thought process which has not been mentioned in the Islamic literature. However, the most high Allah Rabbul ‘Alamin has introduced the matter of Da’wah (Invitation) in a scientific way in the verse 125 of Nahal. In this verse, the philosophical terms Wisdom (Hikmah – حكمة), Sermonizing (المواعظ) and Argument (جادل) are connected in a logical fashion. Therefore, in the present book the wisdom tringle, wisdom process tringle, Da’wah methodology, structure of a Da’wah organization, decision making process of a Da’wah organization, perspectives of sermon, sermonizing technique, science of argument, appearance and approach of arguer (Daa’ee), and few selected topics of argument that are usually a Daa’ee faces during Islamic Da’wah works are explained.

  • Tk 247Tk 330

    ইনসাইড দ্য আর্মি অব টেরর

    বইটি কার জন্য? যদি আপনি আন্তর্জাতিক ঘটনা অনুসন্ধানে ব্রতী হন, কোন ঘটনার পর কোনটা, তো বইটি আপনার জন্য নয়। দুঃখিত। হ্যাঁ, আপনি যদি আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে আগ্রহী হন, তবে এই মুহূর্তে আপনার হাতে বিশ্বসেরা বইগুলোর একটি। আন্তর্জাতিক রাজনীতির খেলোয়াড়রা কিভাবে খেলে, কী দেখে সিদ্ধান্ত নেয়, কেমন সিদ্ধান্ত নেয়Ñসেসবের বিদঘুটে, অন্ধকারাচ্ছন্ন এবং একই সাথে জটিল দিকগুলো লেখক তুলে এনেছেন দারুণ মুনশিয়ানায়, ঝরঝরে গদ্যে। বইটি পাঠ করার আগে পাঠকের জ্ঞাতার্থে বলতে চাই, বইয়ের একেবারে শেষ বাক্যটি না পড়া পর্যন্ত বই নিয়ে কোনো সিদ্ধান্তে আসবেন না, কোনো মন্তব্য করা থেকেও বিরত থাকবেন। এ বইটিই এমন, যার প্রতিটি অধ্যায় গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি অধ্যায় যেন প্রাসাদের একেকটি দেয়াল, একটি দেয়াল যার ভেঙে পড়লে পুরো প্রাসাদটিই ধসে পড়বে। এ কারণে বইটি পাঠ করতে হবে ভাবাবেগ বর্জন করে, কিছু তথ্য ও ঘটনা হয়তো আপনাকে আপনার পুরোনো বিশ্বাসের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেবে।

  • Tk 247Tk 330

    জীবনের আয়নায়

    নতুন প্রজন্মের দিকে তাকালে প্রচন্ড দুঃখ হয়। দেখলে মনে হয়, তাদের সামনে সত্যিকারের কোনো আদর্শ নেই। নেই জীবন নিয়ে সত্যিকারের কোনো ভাবনা-পরিকল্পনা। এই সুযোগে হতাশার চাদর এসে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রাখে আমাদের সম্ভাবনাময় প্রজন্মকে। তাদের দিকে তাকালে বোঝা যায় ভেতরে ভেতরে কেউ ভালো নেই। হৃদয়ে যেন চেপে রেখেছে আগ্নেয়গিরির উত্তপ্ত লাভা। কেউ কেউ তো চেপে রাখতে না পেরে ক্যাম্পাসে, পাড়া-মহল্লায় আত্মহুতির পথ বেঁছে নেয়। তাদের কাছে মনে হয় জীবন বুঝি এমনই, অসহ্য। কিন্তু কে চেনাবে তাদেরকে? এক যে আছে নির্মল জীবন! যেখানে হতাশা আর গ্লানির কোনো ঠাঁই নেই। আছে পরিচ্ছন্ন অন্তর, পারিবারিক সৌন্দর্য ও প্রাণোচ্ছল হাসি । মন-মাতানো সত্যিকারের প্রশান্তি যে জীবনকে করেছে আলো ঝলমলে। এমন স্বার্থক জীবনের পথ চেনাতে মুহাতারাম শাইখ আব্দুল হাই মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ রচনা করেছেন “জীবনের আয়নায়” বই। যা পাঠকের নিস্তেজ মনে গতির সঞ্চার করবে, ইনশা আল্লাহ। দিবে জীবন চলার পথে গুরুত্বপূর্ণ নসিহত ও অনুপ্রেরণা।

  • Tk 247Tk 330

    থামুন! পথ দেখাবে কুরআন

    গন্তব্য চট্রগ্রাম। একটি উন্নত গাড়িতে চড়ে আপনি রওনা হয়েছেন ঢাকা মিরপুর থেকে। পথিমধ্যে নানান জায়গায় স্পিড ব্রেকারের সামনে আপনার গতি রোধ করতে হচ্ছে। আপনার চট্রগ্রাম সফর সফল করতে কিছু জায়গায় স্পিড ব্রেকারের কাছে গিয়ে থামতেই হবে আপনাকে। আপনার গাড়ি যত দামিই হোক, যত দক্ষই হোক আপনার ড্রাইভার যদি আপনি না থামেন, আপনার গাড়ি চূর্ণবিচূর্ণ হবে, মারাত্মক দুর্ঘটনার শিকার হবেন আপনি। ঠিক এমনই জ্ঞানের জগতেও কিছু স্পিড ব্রেকার রয়েছে, যেখানে আপনাকে থামতে হবে, মেনে নিতে হবে আপনার অক্ষমতা। আপনি হয়তো গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, পুঁজিতন্ত্র, ধর্ম নিরপেক্ষতাবাদ ইত্যাদি নিয়ে দুর্দান্ত অধ্যয়ন করছেন নিজের এবং মানবতার মুক্তির জন্য। কিন্তু আপনি কোনো সমাধান খুঁজে পাচ্ছেন না। তখন আল্লাহ যেন আপনাকে ডেকে ডেকে বলছেন, বান্দা! আমার পরিচয় ভালোভাবে জেনে আমার সাহায্যপ্রাপ্ত হয়ে শুরু করো ভিন্ন এক যাত্রা। সে যাত্রার শুরুতেই আপনার সাক্ষাৎ হচ্ছে আলিফ-লাম-মীমের। যেখানে থামিয়ে দিতে হচ্ছে আপনার জ্ঞানের গতিকে, স্বীকার করে নিতে হচ্ছে নিজের অজানা আর অক্ষমতাকে। তারপর আল্লাহ আপনাকে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন, এমন একটি কিতাবের সঙ্গে, যার মধ্যে নেই কোনো ভুলত্রুটি, কোনো সন্দেহ-সংশয়। যার সবটুকুই আপনার এবং মানবতার কল্যাণ, যার পু্রোটা জুড়েই রয়েছে উদ্ভূত সমস্ত সমস্যার সমাধান। কুরআনের আলিফ-লাম-মীম, ইয়া-সীন, হা-মীম ইত্যাদি মুকাত্তাআত হুরূফগুলো আল্লাহ তাআলার নির্ধারিত এক একটি স্পিড ব্রেকার, যা আপনার জ্ঞানের গতিকে থামিয়ে দেয়, আপনার জ্ঞানের জগৎকে করে দেয় অক্ষম। পরিচয় করিয়ে দেয় জ্ঞানের সম্পূর্ণ নতুন এক দিগন্তের সঙ্গে। যা আসমান থেকে আসা নির্ভুল এবং মহাসত্য। চলুন আল্লাহ তাআলা আমাদের অক্ষম করে দিয়ে কী জানাচ্ছেন, কোন বিষয়গুলো তুলে ধরছেন, তা জেনে নিই—‘থামুন! পথ দেখাবে কুরআন’ বই থেকে।

CATEGORIES