• ভিন্নমতের নান্দনিকতা - Vinnomoter Nandonikota dini.com.bd
    Tk 240

    ভিন্নমতের নান্দনিকতা

    বর্তমানে মুসলিম বিশ্ব শত্রুদের সাথে যে পরিমাণ দ্বন্দ্ব- কলহে লিপ্ত, তার চেয়ে ঢের বেশি নিমজ্জিত অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে। এ অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের ফলে নিজেদের শক্তি যেমন ক্ষয় হচ্ছে, তেমনি কমে যাচ্ছে শত্রুদের ওপর প্রভাব। পাশাপাশি মুসলিম সমাজে গড়ে উঠছে এমন অনেক বলয়—বাস্তবে যাদের না আছে কোনো কার্যকারিতা, আর না আছে বুদ্ধিবৃত্তিক প্রভাব; বরং এগুলো মুসলমানদের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ও মতবিরোধকে উসকে দিচ্ছে হররোজ। মুসলমানদের মধ্যকার এই অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ও মতবিরোধ নিরসনই ভিন্নমতের নান্দনিকতা গ্রন্থের মূল প্রতিপাদ্য বিষয়।

  • রিল্যাক্স অ্যান্ড হ্যাপি - Relax And Happy dini.com.bd
    Tk 240

    রিল্যাক্স অ্যান্ড হ্যাপি

    রূপকথার সেই সুখী মানুষের জামা সত্যিই কখনো পাওয়া গিয়েছিল কি না আমরা জানি না। শুধু জানি, এখন পর্যন্ত মানুষের সুখের অন্বেষণ থেমে যায়নি। কিন্তু যে সুখের জন্য এত আয়োজন, সেই সুখপাখি বন্দি করার স্বপ্ন এই জীবনে কজনেরই-বা পূরণ হয়! উলটো সেই পাখি ধরার রেসে মানুষ পরিণিত হয় ঘোড়াতে। তখন জীবন আর জীবন থাকে না; জীবন হয়ে যায় রেসের ময়দান। এই বইটি এসেছে আপনাকে ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা থেকে সরিয়ে দিতে। আপনাকে অদরকারি প্রতিযোগিতার পেরেশানি থেকে মুক্তি দিয়ে প্রকৃত সুখের মঞ্জিলে পৌঁছে দিতে। অস্থির এই সময়ে নিজের জীবনে স্বস্তির পরশ বোলাতে আপনি প্রস্তুত তো?

  • মুসলিম মস্তিষ্ক (বিজ্ঞানের অনবদ্য গল্প) - Muslim Mostishko dini.com.bd
    Tk 240

    মুসলিম মস্তিষ্ক (বিজ্ঞানের অনবদ্য গল্প)

    বিজ্ঞানের সঠিক ইতিহাস নিয়ে আমাদের ধারণা খুবই ঠুনকো। যতটুকু জানি, তার মধ্যেও থেকে যায় ভুলের ছড়াছড়ি; অবাঞ্ছিত কিংবা অতিরঞ্জিত তথ্যে ভরপুর। কথায় আছে-ইতিহাস আমাদের শেখায়, কিন্তু আমরা ইতিহাস থেকে কিছুই শিখি না। তবে সমস্যা হচ্ছে- আমরা ইতিহাস জানিই না অথবা জানার সময় আমাদের টোটালি নেই। বর্তমান সময়ে আমরা তরুণরা ‘বিজ্ঞানী’ বলতে কেবল কোপার্নিকাস, গ্যালিলিও, নিউটন, আইনস্টাইনকে বুঝি। আগেও যে দুনিয়া ছিল, তাদের আগেও যে ইতিহাস রয়েছে-সেটা কখনো আমাদের বিবেকে বাজে না। . বিজ্ঞানের ইতিহাস, ধর্ম ও বিজ্ঞান, এমনকী ইসলামি বিজ্ঞান ও দর্শনের ইতিহাসও বর্তমানে অ্যাকাডেমিক সাবজেক্ট। পশ্চিমে শত শত গবেষক জীবনভর এসবের ওপর গবেষণা করেন। এদিকে বাংলাদেশে আমরা এই জায়গায় প্রায় পুরোপুরি অজ্ঞ। দুঃখজনকভাবে নিজেদের ইতিহাসে ইন্টেলেকচুয়াল আউটপুট নিয়েও আমাদের জানাশোনা নেই। আমাদের লিনিয়েজ কোথা থেকে আসছে-তা না জানলে নিজেদের ব্যক্তিত্ব গঠন করব কীভাবে? . বিবেকের এই তাড়না থেকেই যাতে নিদেনপক্ষে কিছু ধারণা অর্জন করা যায়, আমরা তরুণরা যাতে এই বিষয়ে একেবারে অজ্ঞ না হই, সেই চিন্তা থেকে এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। মধ্যযুগীয় মুসলিম বিশ্বে বিজ্ঞান, দর্শন নিয়ে পাঠকদের একটা স্বাদ দিতে এই বই।

  • মাতৃত্ব: স্বপ্ন বুননের পথে - Matritto: Sopno Bunoner Pothe Dini.com.bd
    Tk 240

    মাতৃত্ব: স্বপ্ন বুননের পথে

    মাতৃত্ব! প্রতিটা মেয়ের জীবনে পরম আরাধ্য এক স্বপ্নের নাম, নারীজীবনে পূর্ণতা পাওয়ার অবিকল্প অনুষঙ্গ। কিন্তু মাতৃত্বের পথে এই সফর মোটেই সহজ ব্যাপার নয়; মা হওয়ার প্রতিটা ধাপে রয়েছে পাহাড়সম ত্যাগ, অপরিসীম মমতা আর সীমাহীন কষ্টের উপাখ্যান! আজন্মলালিত এই স্বপ্নকে ছুঁতে প্রতিটি নারী মুখোমুখি হয় নানাবিধ প্রশ্নের। তার ভেতর দানা বাঁধে হাজারো দ্বিধা, দুশ্চিন্তা ও আশঙ্কা। আর প্রথমবার মা হতে গেলে তো প্রশ্নের জট খুলতেই চায় না। এমনই সব প্রশ্নের উত্তর, ব্যাখ্যা ও তথ্যনির্ভর পর্যালোচনা নিয়েই লেখা হয়েছে মাতৃত্ব : স্বপ্ন বুননের পথে বইটি।

  • বদিউজ্জামান সাইদ নুরসি এবং রিসালায়ে নুর dini.com.bd
    Tk 240

    বদিউজ্জামান সাইদ নুরসি এবং রিসালায়ে নুর

    বিংশ শতাব্দীর শুরুর কথা। দিকে দিকে কামালবাদের জয়ধ্বনি। সব আশা শেষ! বিশ্বাসীরা হাল ছেড়ে দিলো, পরাজয় মেনে নিলো বুঝি। লাঞ্চনা, অপমান, অপদস্তের এক জীবন তাদের। ধীরে ধীরে ইসলামকে জীবন থেকে মুছে ফেলা হচ্ছে। মুসলমানিত্ব মানেই যেন পরীক্ষা। ঘুমিয়ে যাচ্ছে উম্মাহ। হাল ছেড়ে দিচ্ছে সবাই। কিন্তু নাহ! তিনি জেগে উঠলেন, দায়িত্ব নিলেন সবাইকে জাগানোর। শেষ থেকেই যেন শুরু। ধ্বংসস্তূপ থেকেই ফিনিক্স পাখির ঠোঁট বের হলো। আমরা বলছি বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংস্কারক বদিউজ্জামান সাঈদ নুরসির কথা। জাহেলিয়াতের ভরা যৌবনেও যিনি সত্যের মশাল বইয়ে নিয়েছেন বিচক্ষণতার সাথে। জোয়ার দেখেও যিনি এতটুকু হীনমন্যতায় ভোগেননি; ভবিষ্যত প্রজন্মের মুক্তির রাজপথ নির্মাণ করেছেন দক্ষ শ্রমিক হয়ে। বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ সিপাহসালার, যুগ সংস্কারক, বিখ্যাত রিসালায়ে নুর-এর লেখক বদিউজ্জামান সাঈদ নুরসির সংগ্রামী জীবনী পড়তে আপনাকে স্বাগতম।

  • Tk 240Tk 320

    অন্তরের রোগ (১ম খণ্ড)

    অন্তরকে অসুস্থ-রোগাক্রান্ত করে তোলে এমনই কিছু কঠিন রোগের আলোচনা নিয়ে অসংখ্য প্রবন্ধ লিখেছেন শায়খ সালিহ আল মুনাজ্জিদ। সেসকল প্রবন্ধেরর সংকলন নিয়ে ‘অন্তরের রোগ’ নামে প্রকাশীত হয়েছে।।

    এর প্রথম খণ্ডে থাকছে—

    ০১. আসক্তি

    ০২. প্রবৃত্তির অনুসরণ

    ০৩. দুনিয়ার মহব্বত

    ০৪. নিফাক

    প্রতিটি রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ, এর ক্ষতি-অপকারিতা এবং রোগ থেকে বাঁচার চিকিৎসা ও উপায় সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করা হয়েছে এই সিরিজে।

  • Tk 240Tk 324

    অশ্রুসাগর

    প্রতিটি ভোর নিয়ে আসে নতুন আলো। করে দেয় আমাদের নতুন কিছু পাথেয় জোগাড় করে নেওয়ার সুযোগ। এ সুযোগ কেউ কাজে লাগায়, ফলে সে ধন্য হয়। আর কেউবা বরাবরই বিমুখ থাকে, চলে উল্টো পথে আর নিমজ্জিত হয় পাপের সাগরে। কেউ আবার গুনাহের কর্দমা লেপে নেয় সর্বাঙ্গে। ময়লার আবরণে দেহমন সব কদর্য হয়ে পড়ে। এমন মানুষগুলো প্রভুর কাছে থেকে দূরে সরে যায়। কিন্তু তারা সংশোধিত হতে চাইলে প্রভু কি তাদের দূরে সরিয়ে দেন? উত্তরটা আমাদের ভালোভাবেই জানা। না, মহান রব তাদের দূরে সরিয়ে দেন না। বরং যারা আপন চোখ থেকে প্রবাহিত করে অশ্রুধারা, তাওবা করে ফিরে আসে মহান প্রভুর কাছে, তারাই তো সেসব মানুষ, যারা মহান প্রভুর নৈকট্যশীল বান্দায় রূপান্তরিত হয়। গ্রন্থটি গুনাহে নিমজ্জিত নিরাশ বান্দাদের জন্য হবে আশার আলো, দিগভ্রান্ত পথিকদের জন্য হবে পথের দিশা, আর দ্বীনের রাজপথে চলতে ইচ্ছুক ভাইদের জন্য হবে শ্রেষ্ঠ পাথেয়।

  • Tk 240Tk 400

    অবাধ্যতার ইতিহাস

    যেভাবে আর যে কারণে ধ্বংস হয়েছে পূর্বের অনেক সভ্যতা, যেভাবে মানুষকে বরণ করতে হয়েছিলো আল্লাহর অনিবার্য আযাব—তার আদ্যোপান্ত জানতেই ‘অবাধ্যতার ইতিহাস’ বইটি। মোটকথা, কীভাবে আমরা ইউরোপীয় চিন্তাগুলোকে গ্রহণ করে আমাদের দ্বীন ছেড়ে দিয়েছি। তার ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে এই বইতে।

  • Tk 237Tk 320

    হার্দিক প্রশান্তির খোঁজে

    মানবদেহকে যদি একটি রাজ্যের সাথে তুলনা করা হয়, তবে সেই রাজ্যের রাজধানী হবে ‘হৃদয়’। রাজধানীর মতোই পুরো দেহের ভালো বা খারাপ থাকা অনেকাংশেই নির্ভর করে হৃদয়ের উপর। হৃদয় যদি বিশৃঙ্খল হয়ে পড়ে, তবে মুহূর্তেই অশান্তি ছড়িয়ে পড়ে সারা দেহে। কারণ হৃদয়ের ব্যধিগুলো সংক্রামক। তাই সমগ্র দেহের সুস্থতার জন্য সবার আগে প্রয়োজন হৃদয়ের সুস্থতা ও শুদ্ধতা। প্রয়োজন হার্দিক প্রশান্তি। হার্দিক সুস্থতা, শুদ্ধতা ও প্রশান্তি অর্জনেরই কিছু দিকনির্দেশনা ও উপদেশমালা নিয়ে রচিত হয়েছে এই বইটি—‘হার্দিক প্রশান্তির খোঁজে’

  • Tk 237Tk 320

    প্রতিযোগিতা হোক জান্নাতের পথে

    বর্তমানের কোন মানুষটি প্রতিযোগিতায় লিপ্ত নয়! সবার মাঝে চলছে প্রতিযোগিতা! কারও মাঝে প্রতিযোগিতা চলছে প্রকাশ্যে ঘটা করে। যেমন : ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, গান প্রতিযোগিতা, নাচ প্রতিযোগিতা, এমনকি সুন্দরী প্রতিযোগিতার নামে নারীদেহকে নগ্ন করে উপস্থাপনের প্রতিযোগিতা! আর কেউ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত মঞ্চের বাইরে—যেখানে অবশ্য প্রতিযোগীদের মাঝে আনুষ্ঠানিক কোনো আয়োজন হয় না; বরং এ প্রতিযোগিতা চলে নীরবে—অন্যকে দেখে দেখে। এ প্রতিযোগিতা দুনিয়া উপার্জনের প্রতিযোগিতা : কীভাবে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করা যায়! বড় কোনো পদ-পদবি পাওয়া যায়! কীভাবে লাখপতি-কোটিপতি হওয়া যায়—গাড়ি-বাড়ির মালিক বনা যায়! হ্যাঁ, এমন অনেক অসুস্থ প্রতিযোগিতাই জেঁকে বসেছে আজকের অধিকাংশ মানুষের মন-মগজে। আমাদের মহান সালাফগণও প্রতিযোগিতা করতেন। কিন্তু কী ছিল তাঁদের প্রতিযোগিতা? কোন লক্ষ্যপানে তাঁরা ছুটে চলতেন? জানতে চাও? তাহলে তোমার দৃষ্টিকে নিবদ্ধ করো এ বইটির পাতায় পাতায়।

  • Tk 236Tk 315

    মুচকি হাসা সুন্নাহ

    হাসি সৌন্দর্যের প্রতীক। কখনো হাসি ভুলিয়ে দেয় রাশি রাশি দুঃখ ও বিষাদের কথাও।
    হাস্যোজ্জ্বল মানুষকে সবাই ভালোবাসে। হাসি-কান্না মানুষের স্বভাবগত বিষয়। হাসির বিভিন্ন স্তর আছে, যেমন—মুচকি হাসি। এতে মানুষের মুখমণ্ডলে আনন্দের ছাপ ভেসে উঠলেও দাঁত দেখা যায় না। আরবিতে এই হাসিকে বলা হয় ‘তাবাসসুম’।
    এটিকে হাসির প্রথম স্তরও বলা হয়। দ্বিতীয় স্তর হলো এমন হাসি, যাতে মানুষের মুখমণ্ডলে আনন্দের ছাপ প্রকাশের পাশাপাশি দাঁতও দেখা যেতে পারে। তবে কোনো আওয়াজ হয় না। আরবিতে এই হাসিকে বলা হয় ‘দিহক’।
    তৃতীয় স্তর হলো, উচ্চ স্বরে আওয়াজ করে হাসা। আরবিতে এই হাসিকে বলা হয় ‘কহকহা’। ইসলাম ধর্মে এভাবে হাসা নিষিদ্ধ।
    নবী-রাসুলরা বেশির ভাগ সময় মুচকি হাসতেন।
    পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তার কথা শুনে সোলায়মান মুচকি হাসল এবং বলল, হে আমার পালনকর্তা, আপনি আমাকে সামর্থ্য দিন, যাতে আমি আপনার সেই নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারি, যা আপনি আমাকে ও আমার মা-বাবাকে দান করেছেন এবং যাতে আমি আপনার পছন্দনীয় সৎকর্ম করতে পারি এবং আমাকে নিজ অনুগ্রহে আপনার সৎকর্মপরায়ণ বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত করুন। (সুরা : নামল, আয়াত : ১৯)
    জারির (রা.) বলেন, আমি যখন ইসলাম গ্রহণ করেছি, তখন থেকে আল্লাহর রাসুল (সা.) আমাকে তার কাছে প্রবেশ করতে বাধা দেননি এবং যখনই তিনি আমার চেহারার দিকে তাকাতেন তখন তিনি মুচকি হাসতেন। (বুখারি, হাদিস : ৩০৩৫)
    এতে বোঝা যায়, মুচকি হাসা রাসুল (সা.)- এর সুন্নত। কখনো এই হাসিতে (আওয়াজ ছাড়া) দাঁত প্রকাশ পেলেও কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু অট্টহাসি কোনো মুসলমানের মুখে শোভা পায় না।
    কোনো ব্যক্তি নামাজ অবস্থায় অট্টহাসি দিলে তার অজুও নষ্ট হয়ে যায়।
    মুচকি হাসিকে ইসলামে ভালো কাজ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। আবু জার (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) আমাকে বলেন, ‘কোনো ভালো কাজকে তুচ্ছ ভেবো না, যদিও তা তোমার ভাইয়ের সঙ্গে হাসিমুখে সাক্ষাৎ করার কাজ হয়। ’ (মুসলিম, হাদিস : ৬৫৮৪)
    আর ইসলামের দৃষ্টিতে যেহেতু সব ভালো কাজ সদকাস্বরূপ, তাই মুচকি হাসিকে সদকা বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। মানুষ যখন কারো সাক্ষাতে মুচকি হাসি দেবে, তখন তার আমলনামায় সদকার সওয়াব লেখা হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘তোমার ভাইয়ের (সাক্ষাতে) মুচকি হাসাও একটি সদকা। ’ (তিরমিজি, হাদিস : ১৯৫৬)
    সুবহানাল্লাহ! রাসুল (সা.)- এর সুন্নতগুলোই প্রমাণ করে যে ইসলাম কতটা শান্তির ধর্ম। এখানে হাসির মাধ্যমে ভালোবাসা বিলিয়েও সওয়াবের অধিকারী হওয়া যায়।

  • ধরণির পথে প্রান্তে - Dhoronir Pothe Prante dini.com.bd
    Tk 230

    ধরণির পথে প্রান্তে

    মানুষের মনের চেয়ে বেশি রহস্যময় আর কিছু কি এই পৃথিবীতে আছে? কোথাও তাজমহলের শুভ্রতাকেও ম্লান করে মন, আবার কোথাও হিমালয়কেও হার মানায় মনের উচ্চতা। কোথাও বা আবার তা মিশরের মমির অজানা রহস্যকেও ছাড়িয়ে যায়। মানুষের মন আটলান্টিকের গভীলতাকেও লজ্জা দেয়। প্রতিটি মানুষেরই একটা করে মন আছে, আছে একটা করে বিচিত্র জগৎ। আমরা কয়টা মন চিনি, কজনকে জানি? যাদের জানি বলে মনে করি, আসলেই কি তাদের জানি? মানুষের মনের গভীরে নামতে পারা, তার গভীরতা মাপতে পারা, সেই গভীরতার চিত্র-বিচিত্র রূপ দেখতে পাওয়া কি এতটাই সহজ? না, সহজ নয়। কারণ, মানুষ বড়োই দুর্বোধ্য আর রহস্যময় এক সত্তা! মন যা দেখায়, তার পেছনেও দেখার অনেক কিছু থাকে। যা জানায়, তার পেছনেও অনেক কিছু থেকে যায়। মন তো কখনোই নিজেকে পুরোটা মেলে ধরে না। কারণ, নিজের পৃথিবীর এ সিংহাসনে মন নিজেই রাজা। এখানে আর কাউকেই সে ভাগ বসাতে দিতে রাজি নয়। এ জন্যই সে একা, বড়ো একা। কী বৈচিত্র্যময় বৈপিরীত্য দেখুন তো! এই বৈচিত্র্যময় বৈপিরীত্যই মানুষকে রহস্যময় করেছে। এখানেই তারা আলাদা স্বকীয়তা। এই স্বকীয়তাই সে আগলে রাখে পরম যতনে। আর আগলে রাখতে গিয়ে সে নীরবে হাসে, গোপনে কাঁদে। আপনার আশেপাশে যারা আছেন, চেয়ে দেখুন- ভিন্ন কিছু দেখতে পাচ্ছেন? হাসির পেছনে লুকোনো কান্না কিংবা কান্নার পেছনে লুকোনো হাসি? এ এক অপার রহস্যই বটে। এই রহস্যটা ধরতে পারাই হলো বিশ্বকে পড়তে পারা। আসুন, বিশ্বটাকে পড়ে দেখি…

  • ধরণির পথে পথে dini.com.bd
    Tk 230

    ধরণির পথে পথে

    মানুষের মনের চেয়ে বেশি রহস্যময় আর কিছু কি এই পৃথিবীতে আছে? কোথাও তাজমহলের শুভ্রতাকেও ম্লান করে মন, আবার কোথাও হিমালয়কেও হার মানায় মনের উচ্চতা। কোথাও বা আবার তা মিশরের মমির অজানা রহস্যকেও ছাড়িয়ে যায়। মানুষের মন আটলান্টিকের গভীলতাকেও লজ্জা দেয়। প্রতিটি মানুষেরই একটা করে মন আছে, আছে একটা করে বিচিত্র জগৎ। আমরা কয়টা মন চিনি, কজনকে জানি? যাদের জানি বলে মনে করি, আসলেই কি তাদের জানি? মানুষের মনের গভীরে নামতে পারা, তার গভীরতা মাপতে পারা, সেই গভীরতার চিত্র-বিচিত্র রূপ দেখতে পাওয়া কি এতটাই সহজ? না, সহজ নয়। কারণ, মানুষ বড়োই দুর্বোধ্য আর রহস্যময় এক সত্তা! মন যা দেখায়, তার পেছনেও দেখার অনেক কিছু থাকে। যা জানায়, তার পেছনেও অনেক কিছু থেকে যায়। মন তো কখনোই নিজেকে পুরোটা মেলে ধরে না। কারণ, নিজের পৃথিবীর এ সিংহাসনে মন নিজেই রাজা। এখানে আর কাউকেই সে ভাগ বসাতে দিতে রাজি নয়। এ জন্যই সে একা, বড়ো একা। কী বৈচিত্র্যময় বৈপিরীত্য দেখুন তো! এই বৈচিত্র্যময় বৈপিরীত্যই মানুষকে রহস্যময় করেছে। এখানেই তারা আলাদা স্বকীয়তা। এই স্বকীয়তাই সে আগলে রাখে পরম যতনে। আর আগলে রাখতে গিয়ে সে নীরবে হাসে, গোপনে কাঁদে।

  • Tk 227Tk 307

    আশার ফোয়ারা

    পবিত্র কুরআনে কারিমের বহু আয়াতে, রাসুল সা.-এর অসংখ্য হাদিসে মুমিন বান্দাদের প্রতি আল্লাহ তাআলার অনেক ওয়াদা ও সুসংবাদের কথা বর্ণিত রয়েছে। ঘোষিত হয়েছে মুমিনদেরকে আল্লাহর পক্ষ থেকে সাহায্য ও বিজয় দানের কথা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আজ আমরা আল্লাহর এসব ওয়াদা ও সুসংবাদের কথা ভুলে গিয়ে হতাশার অতল সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছি!! দুর্বলতা ও হীনম্মন্যতা আজ আমাদের এতটাই গ্রাস করেছে যে, আমরা নিজেদের সোনালি অতীতের কথাও ভুলে বসেছি!! পাপাচার-অনাচারে ছেয়ে যাওয়া এই পৃথিবীটা যে আমাদের হাত ধরেই পুনরায় ইনসাফে ভরে যেতে পারে, সেই আশাটুকু আজ আমাদের হৃদয়ে জাগে না!! কেন? আমাদের কী হলো? আল্লাহর ওপর ভরসা, তাঁর কাছেই সাহায্য ও কল্যাণের আশা করা…এই উত্তম গুণগুলো আমাদের থেকে কোথায় হারিয়ে গেল! হ্যাঁ, হতাশা আর হীনম্মন্যতার জঞ্জালকে ছুড়ে ফেলে আমাদের আবার ঘুরে দাঁড়াতে হবে। নিরাশার উপত্যকা থেকে নিজেদের বের করে আনতে হবে। আল্লাহর ওপর ভরসা করে, তাঁর কাছেই উত্তম আশা রেখে সামনে কদম বাড়াতে হবে। আমরা যদি রব্বুল আলামিনের সাথে আমাদের কৃত প্রতিশ্রুতিগুলো যথাযথভাবে পূর্ণ করি, তবেই তিনি তাঁর প্রতিশ্রুতিগুলো পূর্ণ করবেন! আমাদেরকে পরাজয়ের গ্লানি থেকে মুক্তি দেবেন—বিজয়ের সুমিষ্ট স্বাদ আস্বাদন করাবেন। প্রিয় পাঠক, হতাশা ও ব্যর্থতার গ্লানি থেকে মুক্ত হয়ে আমরা যেন আল্লাহর ওয়াদা ও সুসংবাদের প্রতি বিশ্বাস পোষণ করতে পারি, আল্লাহর বিধানমতে জীবনযাপন করে দুনিয়া ও আখিরাতের সাফল্য লাভে ধন্য হতে পারি, এই উত্তম শিক্ষাই পাব আল্লাহর পক্ষ থেকে ৩০টি সুসংবাদ বাংলা অনুবাদ ‘আশার ফোয়ারা’ বইটিত।

  • Tk 225Tk 300

    নববি চরিত্রের সৌরভ

    স্বভাবতই যিনি বিশ্বনবির গৌরবোজ্জ্বল আসনে সমাসীন হবেন, সর্বশেষ নবি হিসেবে অনন্য মর্যাদায় অভিষিক্ত হবেন, তাঁর জীবন, জীবনাদর্শ ও স্বভাবচরিত্র হতে হবে সর্বশ্রেষ্ঠ, সর্বোৎকৃষ্ট ও সর্বাঙ্গসুন্দর। আর বাস্তবে তেমনই অনন্য ও অসাধারণ ছিল প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনচরিত্র এবং গুণ ও বৈশিষ্ট্য। এমন সুন্দর সুনির্মল চরিত্রের একটিমাত্র দৃষ্টান্তও খুঁজে পাওয়া যাবে না মানবতার সমগ্র ইতিহাসে। প্রিয়নবির তুলনারহিত আখলাক-চরিত্র ছিল আল্লাহ তাআলার সম্পূর্ণ ইচ্ছানুবর্তী। এজন্যই তো তাঁর চরিত্রমাধুর্য সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে উম্মুল মুমিনিন আয়িশা রা. বলেছিলেন, তাঁর চরিত্র হলো কুরআন, তথা কুরআনের প্রতিবিম্ব ও প্রতিচ্ছবি, যাতে কুরআনি চরিত্রের সকল শোভা ও সৌন্দর্যের প্রতিফলন ঘটেছে। কখনও মিথ্যা বলতেন না, ধোঁকা দিতেন না, প্রতারণার আশ্রয় নিতেন না এবং অশ্লীল আচরণ ও উচ্চারণের কাছেও ঘেঁষতেন না। মূর্খতা, বিশ্বাসঘাতকতা কিংবা প্রতিশ্রুতির অন্যথা তাঁর স্বভাবে একদম ছিল না। সবসময় তাঁর ঠোঁটে লেগে থাকত জান্নাতি হাসির নুরানি উদ্ভাস, যা পরাজিত শত্রুর মনেও ছড়িয়ে দিত আশার আলো। মানবিক চরিত্রের উৎকর্ষ সাধনে এবং আদর্শ ও চরিত্রবান মানুষ গঠনে অবশ্যই আমাদের রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পদাঙ্ক অনুসরণ করতে হবে এবং তাঁর জীবনচরিতের দীপাধার থেকে আলো গ্রহণ করতে হবে। তাহলেই সম্ভব জীবনের পিচ্ছিল, বন্ধুর ও অন্ধকারাচ্ছন্ন পথ নিরাপদে পাড়ি দেওয়া। এ আলো ছাড়া কোনো ভালোই অর্জিত হতে পারে না কখনও কারও জীবনে। সফল ও আদর্শ মানুষ হতে হলে অবশ্যই গাফলতের এই জোয়াল কাঁধ থেকে নামাতে হবে এবং নবিচরিত্রের আলো নিজ জীবনে ধারণ করতে হবে। বস্তুত, এই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই হাদিস, সিরাত, শামায়িল, রিজাল ও তাবাকাত-বিষয়ক প্রাচীন গ্রন্থাবলি থেকে নির্বাচিত কিছু ঘটনা নিয়ে রচিত হয়েছে ‘নববি চরিত্রের সৌরভ’ নামক সংক্ষিপ্ত এ বইটি; যার প্রতিটি পাতায় ফুটন্ত গোলাবের মতোই ফুটে উঠেছে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুপম চরিত্রের নির্মল দীপ্তি ও সৌন্দর্য….

CATEGORIES