-
Tk 260
নাফ নদীর ওপারে
পৃথিবীতে মানব সন্তানদের ক্রমবিকাশের প্রথম পর্যায় থেকেই কলহ চলমান। যুদ্ধ-বিগ্রহ করেই মানব অস্তিত্ব টিকে আছে সুখের আশায়। অন্ধকার সময়কে পেছনে রেখে পৃথিবীকে মানুষ করেছে অতি আধুনিক। সময়ের তালে ভূ-পৃষ্ঠের সকল অন্যায়কে অপরাধ বলতে শিখেছে মানুষ। মানুষের অধিকারের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে জাতিসংঘসহ নানান মানবাধিকার সংগঠন। তারপরও এক শ্রেণির মানুষ প্রতিনিয়ত হচ্ছে নিগৃহীত। পৃথিবীর সর্বত্র নিগৃহীত সেইসব মানুষদের একটাই পরিচয়, তারা মুসলমান। ফিলিস্তিন থেকে কাশ্মীর-আফগানিস্তান-ইরাক-লিবিয়া-সুদান-বসনিয়া-চেচনিয়া-ইয়েমেন থেকে আরাকানে ধ্বনিত হচ্ছে রোহিঙ্গা মুসলমানদের হাহাকার। কিন্তু কেনো এই মানুষগুলোর এই মানুষগুলোর ওপর এত নিপীড়ন-নির্যাতন? রোহিঙ্গাদের ওপর কেনো নেমে এলো এই নির্মম নির্যাতন? এই প্রশ্নের উত্তর এবং ব্যাখ্যা নিয়ে লেখক আসাদ পারভেজ রচনা করেছেন ‘নাফ নদীর ওপারে’ বইটি। এই গবেষণা এবং অনুসন্ধানমূলক ‘নাফ নদীর ওপারে’।
-
Tk 260
দুআ বিশ্বাসীদের হাতিয়ার
দুআ কি কোনো জাদুমন্ত্র? সব দুআই কি কবুল হয়? কী করলে দুআ কবুলের সম্ভাবনা বাড়ে? কী করলে দুআ বিফল হয়? দুআর মাধ্যমে কি তাকদির বদলানো যায়? তা হলে আগে থেকে সব লিখে রাখার মানে কী? দুআ করতেও কি কিছু আদবকেতা মানা লাগে? হামেশাই এই প্রশ্নগুলো আপনাকে পেয়ে বসে, তাই না? দুআ নিয়ে আমাদের মনে যত প্রশ্ন আছে, সন্দেহ আছে, তার বেশিরভাগেরই জবাব মিলবে এ বইতে ইনশাআল্লাহ্। বাড়বে দুআ কবুল হওয়ার আত্মবিশ্বাস। দূর হবে দুআ নিয়ে প্রচলিত কিছু ভ্রান্তিবিলাস। দুআ শুধু বিড়বিড় করে পড়ে যাওয়া কিছু অবোধ্য শব্দকণা নয়। দুআ মানে সুমহান আল্লাহর সঙ্গে নিবিড় কথপোকথন। বিশ্বাসীদের অব্যর্থ হাতিয়ার।
-
Tk 260
মুসলিম চরিত্র
‘মুসলিম চরিত্র’ প্রখ্যাত স্কলার মুহাম্মাদ আল-গাজালির বিখ্যাত বই ‘খুলকুল মুসলিম’ গ্রন্থের অনুবাদ। তরুণ অনুবাদক আলী আহমাদ মাবরুরের এটি দ্বিতীয় অনুবাদ গ্রন্থ। গ্রন্থটি ইসলামি নৈতিকতার সেই ব্যাপকতর দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করেছে; যা ব্যক্তিগত, ধর্মীয়, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সকল দিককে আচ্ছাদিত করে। ইসলামি নৈতিকতা শুধুমাত্র মুসলিম সমাজের জন্য সীমাবদ্ধ নয; বরং এটি মানব সমাজে ব্যাপকভাবে বিস্তৃত। ইসলাম সকল মানুষের উৎপত্তিকে একক পিতার (আদম আঃ) সাথে যুক্ত করে এবং সমতা, ন্যায়বিচার এবং ন্যায়নিষ্ঠার নীতিগুলি সমর্থন করে। ইসলাম সব ধরনের জীবনকে সম্মান করে এবং সমবেদনা ও দয়ার সাথে আচরণ করে; তা মানুষ বা প্রাণী যে-ই হোক না কেন। মধ্যমপন্থার দ্বীন হিসাবে ইসলাম চরমপন্থাকে প্রত্যাখ্যান করে এবং সহনশীলতা, ক্ষমা ও সংযমে জোর দেয়। সমাজ সংস্কার প্রক্রিয়া ব্যক্তিগত পর্যায় থেকেই শুরু হয়। মুসলিম চরিত্রের অপরিহার্য গুণাবলী হচ্ছে তাওহিদের চেতনা, সত্যতা, বিশ্বাস, আন্তরিকতা, সহনশীলতা, ক্ষমা, ধৈর্য, আচরণে নিরপেক্ষতা, ভ্রাতৃত্ব, প্রেম, রহমত ও উদারতা। এসব গুণাবলী অবশ্যই অর্জনযোগ্য এবং আল্লাহ্র রসূল দ্বারা প্রদর্শিত ও প্রমাণিত। প্রত্যেক মানুষের কাছে আল্লাহ্র রাসূল (সা.) উসওয়াতুন হাসানাহ। এই গ্রন্থ থেকে আমরা মুসলিম চরিত্রের নৈতিক দিকগুলোর উত্তম জ্ঞাণ আরোহণ করব, ইনশাআল্লাহ্।
-
Tk 263
Tk 350মুহাম্মদ আসাদ: বাংলাদেশের অভিবাদন
মুহাম্মদ আসাদ আধুনিক মুসলিম মনীষার জগতে বড় রকমের আলোড়ন তুলেছেন ,ইসলামী চিন্তার পুনর্গঠন ,পুনঃনির্মাণ ও পুনর্জীবনে অসাধরণ ভুমিকা রেখেছেন ।তার জন্মশতবার্ষিকিতে প্রকাশিত সংকলনের নতুন নামে নতুন সংস্করণ “মুহাম্মদ আসাদ ;বাংলাদেশের অভিবাদন ” বইটি । ইসলামী শরীয়ার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করে আসাদ দেখিয়েছেন, মানব প্রগতির কোনোক্ষেত্রেই ইসলাম কোনো বাধার সৃষ্টি করেনি। পাশ্চাত্য সভ্যতার যে সব অনৈতিক উপাদান, যেমন, বন্ধনহীন যৌনতা কিংবা শোষণমূলক সুদীব্যবস্থা এগুলো ইসলামের পক্ষে অনুমোদন করা সম্ভব নয়। ইসলামী সমাজের ভিত্তিটাই নীতি নির্ভর; ধর্মাদর্শমূলক। সেই ভিত্তিটাই যদি গুড়িয়ে দেয়া হয় তাহলে তো আর যাই হোক ইসলামী ব্যবস্থা বলা যাবে না। পাশ্চাত্য সভ্যতার অনুকরণের আকাঙ্ক্ষার মধ্যে রয়েছে আমাদের এক ধরনের হীনমন্যতাবোধ। হীনমন্যতা তখনই প্রবল আকার ধারণ করে যখন নাকি নিজের ইতিহাস আর ঐতিহ্যের প্রতি এক ধরনের নিস্পৃহতা জন্মায়। আর এই নিস্পৃহতাই আজ মুসলমানদের করে তুলেছে ইসলাম বিমুখ।
-
Tk 265
মাকাসিদুশ শরিয়াহ
পৃথিবীর প্রতিটি উদ্যোগ ও কর্মের পেছনেই কোনো না কোনো উদ্দেশ্য থাকে। আরবিতে একে বলে মাকাসিদ। এই মাকাসিদ বা উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই সংশ্লিষ্ট উদ্যোগটির যাবতীয় কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। একইভাবে মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের জীবন পরিচালনার জন্য যে বিধিবিধান দিয়েছেন, তার পেছনেও রয়েছে সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য ও হিকমত। সালাত-সাওম-হজ-জাকাত-পর্দা কোনোটিই নিছক কোনো রীতির নাম নয়। এর প্রতিটির পেছনেই রয়েছে মানবজাতির কল্যাণ ও হিকমত। মানবজাতির কল্যাণের নিমিত্তে মহান সৃষ্টিকর্তার এই সকল উদ্দেশ্য ও হিকমতের নামই মাকাসিদুশ শরিয়াহ। অর্থাৎ মাকাসিদুশ শরিয়াহ বলতে বুঝি—কুরআন-সুন্নাহর ভাষ্যের মর্মার্থ, রহস্য ও হিকমত অনুসন্ধানে এর গভীরে প্রবেশ করা। আর আমরা যখনই মর্মার্থের গভীরে প্রবেশ করতে সক্ষম হব, তখনই আমাদের জীবনের সাথে শরিয়ার মেলবন্ধন ঘটবে যথার্থরূপে। জীবন হবে শরিয়ার রঙে রঙিন। তাই মাকাসিদুশ শরিয়াহ পাঠ মুমিনজীবনের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মাকাসিদুশ শরিয়াহ জানার এই যাত্রা আপনাকে এক নতুন বোধের জগতে পৌঁছে দেবে, ইনশাআল্লাহ!
-
Tk 266
Tk 380সুলতান কাহিনি
সুলতান কাহিনীর ভূমিকা: মুসলিম ইতিহাস তো বটেই, পৃথিবীর ইতিহাসে বংশানুক্রমিক শাসনব্যবস্থার সর্বশেষ এবং সবচে দীর্ঘ ধারাবাহিকটি ছিল উসমানি সাম্রাজ্য। দীর্ঘ ৬২৪ বছর ধরে তিন মহাদেশজুড়ে বিস্তৃত এই সাম্রাজ্যের বিলুপ্তির মধ্য দিয়ে শেষ হয় খেলাফত শাসন বা মুসলিম সালতানাতের অধ্যায়। উসমানিধারা সমাপ্তির পর এখনো ১০০ বছর পেরোয়নি, অথচ এ সম্পর্কে বাংলাভাষী পাঠকেরা খুব বেশি অবগত নন। কারণ, উসমানি সাম্রাজ্য ও এর সুলতানদের ইতিহাস সম্পর্কে লেখালেখি তুর্কি ভাষায় মোটামুটি হলেও ইংরেজি ও আরবিতে সেই তুলনায় অপ্রতুল। বরং এ দুই ভাষায় যা কিছু লেখালেখি হয়েছে এবং হচ্ছে, এগুলোর বেশির ভাগই একপেশে ও পক্ষপাতদুষ্ট। আরব ও তুর্কি ঐতিহাসিকদের কেউ কেউ যেমন কেবলই উসমানিদের প্ৰশংসা ও গুণগানে লিপ্ত, তেমনিভাবে ইংরেজদের বেশির ভাগ গবেষক উসমানিদের ত্রুটি অনুসন্ধানে ব্যস্ত। আর এ পর্যন্ত বাংলা ভাষায় উসমানিদের সম্পর্কে হাতে গোনা যে কয়েকটি বইপত্র লেখা হয়েছে, এর সামগ্রিক চিত্র এসব বই পড়ে পাঠকের সামনে ফুটে ওঠে, এমন দাবি পুরোপুরি সার্থক নয়। ব্যস্ততার অবসরে ইতিহাস পড়তে আমার ভালো লাগে। খেলাফতে রাশেদা, উমাইয়া ও আব্বাসিদের সম্পর্কে কমবেশি পড়েছি। কিন্তু উসমানিদের সম্পর্কে জানার আগ্রহে যখন বইপত্রের পাতা উল্টিয়েছি, তখন কেবলই যুদ্ধবিগ্রহের সমরবর্ণনা দেখে আগ্রহ হারিয়েছি। গত এক বছরের বেশি সময় ধরে ইন্টারনেটে অনুসন্ধান এবং কাতারের বেশ কয়েকটি গ্রন্থাগারে খুঁজে বেশ কিছু বই সংগ্ৰহ করি, যেগুলো একটু ভিন্ন আঙ্গিকে উসমানি শাসনকাল সম্পর্কে রচিত।
-
Tk 270
Tk 360উসওয়াতুন হাসানাহ (রাসূল ﷺ-এর সংক্ষিপ্ত জীবনচরিত)
আল্লাহ্ তায়ালা পবিত্র কুরআনে ইরাশাদ করেন- “বস্তুত আল্লাহর রাসূলের মধ্যে রয়েছে তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ, এমন ব্যক্তির জন্য যে আল্লাহ ও আখিরাত দিবসের আশা রাখে এবং আল্লাহকে অধিক পরিমাণে স্মরণ করে।” — সূরা আহযাব: ২১ বইটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনী নিয়ে রচিত। জন্ম-বাল্যকাল-নবুওয়াত-ইসলাম প্রচার-হিজরত-জিহাদ-মৃত্যু আলোচনার পাশাপাশি উনার জীবনীর প্রতিটি ঘটনা থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা ও পাথেয় সাবলীলভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
-
Tk 270
ফিলিস্তিনের বুকে ইজরাইল
ভূমধ্যসাগরের পূর্বে ১০৪২৯ বর্গমাইলের দেশ ফিলিস্তিন। দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে সেখানে। হত্যা, খুন, গুম সেখানকার নিত্যদিনের ঘটনা। দখলদার ইজরাইলি পাপিষ্ঠরা ফিলিস্তিনিদের স্বীয় মাতৃভূমি থেকে বিতাড়িত করার বীভৎস খেলায় মেতে উঠেছে। অথচ গল্পটা ছিল ভিন্ন! সারা পৃথিবীতে প্রত্যাখ্যাত ইহুদিরা উদার ফিলিস্তিনিদের সরলতার সুযোগে পবিত্র ভূমিতে গেঁড়ে বসে। কৌশলে দখল করতে থাকে ফিলিস্তিনিদের ভূমি। আরবদের অভ্যন্তরীণ দলাদলি আর আমির-ওমরাদের ঔদাসীন্য ইজরাইল নামক অবৈধ রাষ্ট্রের ভিত মজবুত করে দেয়। নিজভূমে পরবাসী হয়ে ওঠার বেদনার উপাখ্যান তৈরি হয়। সেই উপাখ্যান প্রতিবিম্বিত হয়েছে ‘ফিলিস্তিনের বুকে ইজরাইল’ গ্রন্থে।
-
Tk 270
বেত্তমিজ
পৃথক মতবাদ হিসেবে যাত্রার শুরু থেকেই কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের সাথে মুসলমানদের বিতর্ক ও বিভেদ সর্বজন বিদিত। খতমে নবুয়াত ইসলামি আকিদায় একটি মৌল বিষয়। গোলাম আহমদ কাদিয়ানী নিজেকে নবি দাবি করে মুসলমানদের এই আকিদার ভিত্তিমূলকে নাড়িয়ে দিতে চেয়েছে। স্বভাবতই মুসলিম উম্মাহ তার জবাব দিয়েছে। ইস্যুটি ব্যক্তিস্বার্থের নয়; ঈমানিয়াতের। কাদিয়ানী সমস্যা নিয়ে সঠিক বোঝাপড়া সময়ের অনিবার্য দাবি। বিশেষ করে তরুণদের এই ফিতনা সম্পর্কে সম্যক অবহিত করা আমাদের ঈমানি দায়িত্ব। তরুণ প্রজন্মের প্রতিশ্রুতিশীল লেখক রশীদ জামীল এ গুরুদায়িত্ব পালনে কলম চালিয়েছিলেন। চলুন, নজর রাখি কাদিয়ানি মতবাদের আদ্যোপান্তে।
-
Tk 270
ফুটস্টেপস অব প্রোফেট
মানবেতিহাসের মহানায়ক মুহাম্মাদ ﷺ-এর জীবন ছিল এমন এক মহাসমুদ্র, যেখান থেকে মণি-মুক্তা সন্ধানের কাজ চলতে থাকবে কিয়ামত পর্যন্ত। সমকালীন দুনিয়ার প্রখ্যাত স্কলার ড. তারিক রমাদান তাঁর ফুটস্টেপস অব প্রফেট গ্রন্থে খুব সংক্ষেপে এ মহামানবের জীবনকে একটু ব্যতিক্রমী ঢঙে দেখানোর চেষ্টা করেছেন। রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর জীবনের খুঁটিনাটি ঘটনাপ্রবাহ নয়; তিনি ফোকাস করেছেন তাঁর রেখে যাওয় সেই সব শিক্ষার ওপর, যা সচরাচর আলোচিত হয় না এবং যা সময়ের সীমাবদ্ধতাকে ছাড়িয়ে যুগ-যুগান্তরের মানুষের কাছে মহামূল্যবান পাথেয় হিসেবে উপস্থিত হয়। ফুটস্টেপস অব প্রফেট রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর একটি ব্যতিক্রমী জীবনীগ্রন্থ। নবিজীবনের ফুটস্টেপগুলো থেকে নিংড়ে বের করা কালোত্তীর্ণ শিক্ষার নির্যাস গ্রন্থটিকে সমৃদ্ধ করেছে।
-
Tk 270
আধুনিক জাহেলিয়াত
মহান আল্লাহর রহমত থেকে বিতাড়িত ইবলিস চায়—বনি আদম আল্লাহর দেখানো সরল পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়ুক। তাই সে ডান-বাম, সম্মুখ ও পশ্চাৎ থেকে বিভিন্নভাবে তাদের ওপর আক্রমণ চালায়। সরল পথ থেকে বিচ্যুত করতে তাদের সামনে সুশোভিত করে তোলে জাহেলিয়াতের নানা মত, পথ ও উপকরণসমূহ। কিন্তু আল্লাহর একনিষ্ঠ অনুসারীগণ ভালো করেই জানেন, জাহেলিয়াতমাত্রই অজ্ঞতার নিরালোক অন্ধকার। আদমের অন্তরকে জুলুমাত আর গোমরাহিতে বিষিয়ে দিতে শয়তান কখনো ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলোতে জাহেলিয়াতের মিশ্রণ ঘটায়, কখনো-বা আগ্রাসন চালায় মানবজীবনের প্রতিটি পদে ও পরতে। শয়তানের প্রধান হাতিয়ার এই দুই ধরনের জাহেলিয়াতকে মূলোৎপাটন করে ওহির আলোয় আলোকিত মানুষ ও সমাজ বিনির্মাণের এক ক্ষুদ্র প্রচেষ্টার নাম আধুনিক জাহেলিয়াত।
-
Tk 270
Tk 360ইতিহাসের আলোছায়া
আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদ থেকে হেফাজত-আমির শাহ আহমদ শফী—সময়কাল বিবেচনা করলে বইটির আয়তন বেশ দীর্ঘ। তবে দূর অতীতের চেয়ে নিকট সময়ে বিগত মনীষীদের জীবন ও সাম্প্রতিক ইতিহাস এতে বেশি আলোচিত হয়েছে। কোনো কোনো আলোচনা আপনাকে ইতিহাসের অনালোচিত দিক কিংবা বিস্মৃত ব্যক্তি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল করবে, কোনো আলোচনার সঙ্গে খানিকটা চিনপেহচান আছে, আবার কোনো ঘটনা হয়তো আপনার সময়কালে এমনকি চোখের সামনেই সংঘটিত হয়েছে, কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় বেমালুম ভুলে আছেন। সচেতন বাঙালি মুসলিম হিসেবে ইতিহাস ও মনীষী-জীবনের এ পাঠগুলো আপনার আয়ত্তে থাকা জরুরি।
-
Tk 273
Tk 364অন্তরের রোগ (২য় খণ্ড)
অন্তরকে অসুস্থ-রোগাক্রান্ত করে তোলে এমনই কিছু কঠিন রোগের আলোচনা নিয়ে অসংখ্য প্রবন্ধ লিখেছেন শায়খ সালিহ আল মুনাজ্জিদ। সেসকল প্রবন্ধেরর সংকলন নিয়ে ‘অন্তরের রোগ’ নামে প্রকাশীত হয়েছে।
দ্বিতীয় খণ্ডে থাকছেঃ
০১. প্রেমাসক্তি,
০২. গাফিলতি,
০৩. ঝগড়া-বিবাদ,
০৪. অহংকার,
০৫. নেতৃত্বের লোভ
প্রতিটি রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ, এর ক্ষতি-অপকারিতা এবং রোগ থেকে বাঁচার চিকিৎসা ও উপায় সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করা হয়েছে এই সিরিজে।
-
Tk 275
ইসলামি রাজনৈতিক তত্ত্বে রাষ্ট্রধারণা
‘রাষ্ট্র’ নাগরিক জীবনের অন্যতম প্রধান অনুষঙ্গ। রাষ্ট্রকে ঘিরেই আবর্তিত হয় নাগরিক জীবনের কর্মকাণ্ড। রাষ্ট্রই সামাজিক জীবনের গতিপথ নির্ধারণ করে। এটাই স্রষ্টা প্রদত্ত দুনিয়ার নিয়ম। রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি, এর কাঠামো, সংহতি, সুশাসন-সুবিচার, নিরাপত্তা-অধিকার, শিক্ষা-মর্যাদা, আত্মশুদ্ধি-আনুগত্য ইত্যাদির ওপর ইসলাম অত্যধিক গুরুত্বারোপ করেছে। কিন্তু রাষ্ট্র ও সরকার গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে স্পষ্টত কিছু না বলে কতক মূলনীতি বেঁধে দিয়েছে। ফলে অনিবার্যভাবেই রাষ্ট্র ও সরকার গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে স্বতন্ত্র চিন্তার উন্মেষ ঘটেছে ইসলামি বিশেষজ্ঞদের মধ্যে; তবে এই স্বাতন্ত্র্যতা মূল ও উদ্দেশ্যের জায়গায় অভিন্ন। ইসলামের প্রাথমিক যুগ থেকে শুরু করে আধুনিক ও উত্তর-আধুনিক যুগ পর্যন্ত বিভিন্ন যুগের বিশেষজ্ঞগণ যুগের পরিস্থিতির সাথে ইসলামি মূলনীতির সমন্বয়ের মাধ্যমে একটি পরিপূর্ণ রাষ্ট্রতত্ত্ব দাঁড় করানোর চেষ্টা করেছেন। পরিস্থিতির স্রোত ভিন্ন দিকে বাঁক নিলে আবারও নতুন তত্ত্ব বা পুরোনো তত্ত্বের বিশ্লেষণ অনিবার্য হয়ে পড়ে। এভাবেই উদ্ভব ঘটেছে অনেকগুলো রাষ্ট্রতত্ত্বের। ‘ইসলামি রাজনৈতিক তত্ত্বে রাষ্ট্রধারণা’ এই সমস্ত তত্ত্বেরই ধারাবাহিক বিবরণ ও বিশ্লেষণ। ইসলামি রাষ্ট্রের বিভিন্ন দিক ও তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ এক মলাটে পেতে এই বইটি হতে পারে সেরা পছন্দ।
-
Tk 275
সিক্রেটস অব ডিভাইন লাভ
আল্লাহ তাঁর সৃষ্টিজগতের সকলকে নিঃশর্তভাবে ভালোবাসেন। এ ভালোবাসা আকাশের চেয়েও বিশাল, সমুদ্রের চেয়েও গভীর। যখন জগতের সবাই ঘুমিয়ে পড়ে, তখনও মহান আল্লাহ আপনার পাশে জেগে থাকেন। আপনার হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকে যে কান্না, আল্লাহ তাও দেখেন। আপনার যে কষ্টের কথা জগতের কেউ জানে না, আল্লাহ তাও জানেন। আপনার পাপের চাইতে আল্লাহর ভালোবাসা অনেক বড়ো। আপনার কাঁটাযুক্ত যে অংশের ব্যাপারে আপনি নিশ্চিত যে কেউ তা গ্রহণ করবে না, আল্লাহর স্নেহপূর্ণ ভালোবাসা তাও গ্রহণ করতে প্রস্তুত। এ গ্রন্থ আপনাকে আল্লাহর সেই চিরন্তন ভালোবাসার সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে-যা আপনি নিজের ভেতর বহন করে চলেছেন, কিন্তু যার গভীরতা আপনি আজও অনুভব করতে পারেননি।