• Tk 92Tk 124

    আছে কোনো অভিযাত্রী?

    শাইখ আব্দুল মালিক আল কাসিমের এক বিস্ময়কর সৃষ্টি—“হাল মিন মুশাম্মির’। দ্বীনের পথে এক অনন্য সাধারণ মোটিভেশন। অনবদ্য সব দাওয়াহ-প্রকল্প, কল্যাণের পথে উঠে আসার অভিনব সব আইডিয়া, আখিরাতের পাথেয় সংগ্রহের রকমারি কর্মসূচি আর শাইখের অপূর্ব ভাষাশৈলীর ঝঙ্কার—সব মিলিয়ে পাঠক বন্ধুদের জন্য ব্যতিক্রমধর্মী এক উপহার। বইটি পড়তে পড়তে শাইখের অপূর্ব ভাষাশৈলী আপনাকে মোহিত করবে। একটি পুলকিত বিস্ময়বোধ তাড়া করে ফিরবে আপনাকে। আপনি অনুভব করবেন কল্যাণের বারিধারায় স্নাত হতে ব্যাকুল হয়ে উঠেছে আপনার হৃদয়। অনেকগুলো কল্যাণ-প্রকল্পের একটি না একটি আপনার ভালো লেগে যাবেই।

  • Tk 92Tk 124

    চলো জান্নাতের সীমানায়

    প্রতিটি মানুষই তার গন্তব্যের শর্টকাট রাস্তা খুজে নিতে পছন্দ করে। যাতে করে সে তার গন্তব্যে দ্রুত পৌঁছে যায়। আছে কি কোন মুমিন, যে দ্রুত জান্নাতের সীমানায় পৌছাতে চায়? তাদের জন্য বইটি হবে এক চমৎকার দিকনির্দেশনা।

  • Tk 92Tk 124

    চলো সোনালি অতীত পানে

    আরব-বিশ্বের খ্যাতনামা লেখক, গবেষক ও দায়ি ড. শাইখ আব্দুল মালিক আল কাসিমের এক অনন্য সাধারণ উপহার ‘চলো সোনালি অতীত পানে’। মূল আরবি ‘ইন্তালিক বিনা’। স্বল্প পরিসরের ব্যতিক্রমধর্মী এই বইয়ে তিনি গড়ে তুলেছেন হাদিস ও ইতিহাসের এক ভিন্নধর্মী পাঠশালা। সিরাত, সালাফের জীবনকথা ও ইতিহাসের সুবিশাল সিন্ধু থেকে দুঃসাহসী ডুবুরির মতো বের করে এনেছেন অমূল্য সব মণিমুক্তো। জীবন-প্রাসাদে সেই রত্নগুলো কীভাবে সাজাতে হবে তার প্যাটার্নটিও তিনি এঁকে দিয়েছেন দক্ষ চিত্রকরের মতো।

  • Tk 95Tk 128

    হারিয়ে যাওয়া সুন্নাহ

    সুন্নাত বিলুপ্ত হওয়া, অবহেলিত হয়ে পড়া, তা থেকে মানুষ বিস্মৃত হয়ে পড়া এবং সমাজে তার বাস্তবায়ন না থাকা, এর সবই বিদআত প্রসারের লক্ষণ। যেমন ইবনে আব্বাস রা. বলেন : ‘প্রতিটি নতুন বছরেই মানুষ একটি করে বিদআত আবিষ্কার করে এবং একটি করে সুন্নাত মিটিয়ে দেয়। এভাবে একসময় বিদআত প্রতিষ্ঠা লাভ করে এবং সুন্নাত বিলুপ্ত হয়ে যায়।’ ইলম চর্চার অভাব, সুন্নাতের প্রতি অনিহা, নতুত্বের প্রতি ঝোঁক, ইত্যাদি কারণে যুগে যুগে বহু বিদআত তৈরি হয়েছে। হারিয়ে গেছে অসংখ্য সুন্নাহ। হারিয়ে যাওয়া সেই সুন্নাহগুলো নিয়ে রচিত এই বইটি।

  • Tk 96Tk 160

    সুখের নাটাই

    সেই প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে মানুষ সুখের সন্ধান করে ফিরছে। নিজেদের জীবনকে সুখের আবরণে আচ্ছাদিত করতে মানুষের আজন্ম অভিপ্রায়। সভ্যতা এগোলো, মানুষ সংঘবদ্ধ হলো, গড়ে উঠলো সমাজ, রাষ্ট্র আর পরিবার। মানুষ থিঁতু হলো একটা জায়গায়। কিন্তু, সুখ সন্ধানে তার যে পৌরাণিক পৌনঃপুনিকতা, তা থেকে সে কি নিবৃত হতে পেরেছে কখনো? আজ আমরা জানি, ব্যক্তিজীবন, সমাজজীবন কিংবা রাষ্ট্রজীবন, সবখানেই মুখ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে পরিবার। একটা পরিবার কাঠামোর মধ্যেই নিহিত থাকে আমাদের সমাজজীবন, রাষ্ট্রজীবন আর ব্যক্তিজীবনের সুখের বীজ। আমাদের পরিবার যতোখানি গোছানো হবে, যতোখানি পরিপাটি হবে আমাদের সংসার, আমরা ততোখানিই সুখের কাছাকাছি যেতে পারবো। তবে, এসবকিছুকে ছাপিয়ে, সুখী জীবনের সবচেয়ে বড় এবং সারকথা নিহিত আছে যে বিষয়ে, তা হলো মহান রবের সন্তুষ্টি। আমরা একটা বৃত্তবন্দী জীবন পার করি। আমাদের কেন্দ্রে আল্লাহর সন্তুষ্টি বিধানই প্রধান এবং মুখ্য। ফলে, আমরা যতোখানি কেন্দ্রের কাছাকাছি থাকতে পারবো, কিংবা একীভূত হতে পারবো তার মাঝে, ততোই আমাদের জীবন সুখী হবে। সুখের সুন্দর সৌন্দর্য তখন আমাদের জীবনে প্রস্ফুটিত হবে। বৃত্তবন্দী সেই জীবনের পরত থেকে, সুখের অনুসন্ধানে লেখিকা আফরোজা হাসান রচনা করেছেন ‘সুখের নাটাই’ শিরোনামে একটি অনন্য শৈলীর উপাখ্যান। আমাদের বৃত্তবন্দী জীবনের অলিগলি থেকে, জীবনের পরত থেকে তুলে আনা সুখ সন্ধানের গল্পগুলো লেখিকার কলমে দারুণ শৈল্পীকতার রূপ লাভ করেছে। ‘সুখের নাটাই’-এ ভর করে, আমরাও ডুব দেবো অনন্ত অসীম আকাশে, যেখানে দেখা মিলবে সত্যিকার সুখের ঘুড়ির।

  • Tk 99Tk 134

    শেষ বিদায়ের আগে রেখে যাও কিছু উত্তম নিদর্শন

    মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করে দুনিয়া থেকে সবার নিশ্চিত বিদায় নিতে হবে। এ বিদায়কে কেউ অস্বীকার করে না। এ বিদায়কালে পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন, ধন-সম্পদ কিছুই সঙ্গে রবে না। নিজের জন্য নিজের আর কিছুই করার থাকবে না। কত মানুষই এমন অবস্থায় ওপারে পাড়ি জমিয়েছে, তাদের চলে যাওয়ার পর দুনিয়াতে তাদের জন্য কোনো নিদর্শনই বাকি থাকেনি। ছেড়ে যাওয়া পরিবার-পরিজন, ধন-সম্পদ তাদের কোনো কাজে আসেনি। কেননা, পার্থিব ভোগ-বিলাসে বিভোর থাকাই ছিল তাদের জীবনের একমাত্র লক্ষ্য-উদ্দেশ্য। তাই তো দুনিয়ার জন্যই কেটেছে তাদের দুনিয়ার জীবন।পক্ষান্তরে যারা পরকালের পাথেয় সংগ্রহে দুনিয়ার ধন-সম্পদকে কাজে লাগিয়েছে, শেষ বিদায়ের আগে উপকারী অবদান রেখে গেছে, রেখে গেছে আমলের পাল্লাকে ভারী করার মতো নেক প্রয়াস আর উত্তম নিদর্শন, তারাই সফল, সার্থক তাদের দুনিয়ার জীবন।

  • Tk 99Tk 134

    কখনো ফুরোবে না এই ভালোবাসা

    অপরের প্রতি ভালোবাসার কারণ কী হওয়া উচিত, কীসের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা উচিত পারস্পরিক বন্ধুত্ব ও হৃদ্যতার বন্ধন—এ সম্পর্কে জানা নেই বর্তমানের অনেকেরই! তাই তো দেখা যায় সমাজজুড়ে আজ মিছে ও নোংরা ভালোবাসার ছড়াছড়ি! কেউ কাউকে ভালোবাসে স্রেফ নিজের কামনাবাসনা চরিতার্থ করার আশায়; কেউ অপরকে ভালোবাসে তার ধন-সম্পদ ও প্রভাব-প্রতিপত্তি দেখে, তার থেকে কিছু পাবার লোভে; কারও মাঝে ভালোবাসা গড়ে ওঠে নিছক গল্প-আড্ডা আর খেলাধুলায় একসাথে সময় কাটানোর উদ্দেশ্যে! এসব ভালোবাসা বা সম্পর্কের কি কোনো মূল্য আছে?! নাহ! বরং এসব ভালোবাসা পরকালে ব্যক্তির জন্য পরিতাপের কারণ হবে। তারা সেদিন আফসোস করবে, ‘হায়, কেন যে অমুককে ভালোবেসে বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছিলাম! হায়, আমি যদি অমুকের সাথে না চলতাম! হায়, আমি যদি কোনো পুণ্যবান মুমিনকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করতাম! বস্তুত, যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য, যে ভালোবাসা হয়ে থাকে দ্বীনের স্বার্থে—তা-ই কিয়ামতের সেই ভয়ংকর দিবসে আল্লাহর (আরশের) ছায়ায় স্থান-লাভের কারণ হবে। এই ভালোবাসাই চির অটুট থাকবে। হ্যাঁ, কখনো ফুরোবে না এই ভালোবাসা।

  • কয়েকটি গল্প dini.com.bd
    Tk 100

    কয়েকটি গল্প

    মানুষ স্বপ্ন দেখে প্রতিনিয়ত। স্বপ্নের পেছনে ছুটতে গিয়ে পুরো জীবন অতিবাহিত করে। আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্নে কেউ জীবনের প্রতিটি স্তর সৌখিনতায় সাজিয়ে তোলে। আবার কেউ-বা শুধুই দুবেলা পেট ভরে খাবার খেতে পাওয়ার স্বপ্ন দেখে। স্বপ্ন দুটোই, কিন্তু পার্থক্য বিশাল। প্রত্যেকটা স্বপ্নই যার যার কাছে অনেক বড়ো।সেই স্বপ্নের ধারাবাহিকতায় জীবনের অনেকটা পথ পেরিয়ে আসে কেউ অসংখ্য বাধা অতিক্রম করে। আবার কেউ-বা বাধাহীনভাবে স্বপ্ন পূরণ করে অবলীলায়। পৃথিবীর হাজারো পথ-পরিক্রমার মধ্যে দিয়ে কিছু ভিন্ন ভিন্ন স্বপ্ন পূরণের চেষ্টা নিয়ে তৈরি হয়েছে ‘কয়েকটি গল্প’।

  • সবুজ চাঁদে নীল জোছনা dini.com.bd
    Tk 100

    সবুজ চাঁদে নীল জোছনা

    আব্দুল্লাহ মাহমুদ নজীব। তরুণ প্রজন্মের বিশ্বাসী কবি, গল্পকার। কলম চালিয়ে যান ক্লান্তিহীন। সত্যের চাষাবাদ করেন কাগজ জমিনে। ইতোমধ্যই বাংলাভাষী হাজারো পাঠকের কাছে নিজের প্রতিভা উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন স্বভাব যোগ্যতায়। ফররুখ, আল মাহমুদ পরবর্তী বিশ্বাসী সাহিত্যিক মশাল বয়ে নেওয়ার একজন যোগ্য সিপাহসালার আব্দুল্লাহ মাহমুদ নজীব। এবারের বইমেলায় এই মেধাবী কবি আপনাদের সামনে নিয়ে এসেছি নতুন কাব্যগ্রন্থ ‘সবুজ চাঁদে নীল জোছনা’। গার্ডিয়ান পাবলিকেশন কবিতা নিয়ে এই প্রথম গ্রন্থ প্রকাশ। কেন আমরা এই কাব্যগ্রন্থ পাঠক সমীপে তুলে দিলাম? আব্দুল্লাহ মাহমুদ নজীব এই কাব্যগ্রন্থেরই একটি কবিতায় বলছেন- ‘সমুদ্রের তৃষ্ণা পেয়েছে, তাকে জলপান করানোর জন্য একজন কবি ছাড়া কেউ নেই এখানে।’

  • তাকফির নিয়ে বাড়াবাড়ি - Takfir Niye Barabari dini.com.bd
    Tk 100

    তাকফির নিয়ে বাড়াবাড়ি

    একজন দাঈ ও বিচারকের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য আছে। বিচারককে অবশ্যই মানুষের প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে খুঁটিনাটি অনুসন্ধান করতে হয়, যেন পক্ষে বা বিপক্ষে রায় দিতে পারেন। সেজন্য বিচারককে বিচারাধীন মানুষজন সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের বিশ্লেষণ প্রয়োগ করতে হয়, তাদের অবস্থান সম্পর্কে জানতে হয়। কারণ, অভিযুক্ত ব্যক্তি নির্দোষ হলে বিচারক তাদের নির্দোষ ঘোষণা করতে কিংবা দোষী হলে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসতে পারেন। অন্যদিকে একজন দাঈর কর্তব্য হলো-তিনি সবাইকে আহ্বান করবেন, সবার কাছে তাঁর বার্তাগুলো পৌঁছে দেবেন, সবাইকে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের আওতায় নিয়ে আসবেন। একজন দাঈ ইসলামের বাণীকে সমগ্র মানবজাতির কাছে সাধ্যমতো ছড়িয়ে দেওয়ার বন্দোবস্ত করবেন-যাতে একজন পথভ্রষ্ট ব্যক্তি পথ খুঁজে পায়, পাপিষ্ঠ ব্যক্তি তওবা করে ফিরে আসে, মূর্খ ব্যক্তি শেখার সুযোগ পায়; এমনকী একজন অমুসলিম ব্যক্তিও যেন ইসলামকে সাদরে গ্রহণ করার আগ্রহ অনুভব করে। কোনো ভুলকারীর শাস্তি কী হবে, সেটি নিয়ে কখনো দাঈ কাজ করে না; বরং কীভাবে সেই ভুলকারী ব্যক্তিকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনা যায়, সে বিষয় নিয়েই দাঈ কাজ করে। একজন দাঈ কখনো মৃত্যুদণ্ড প্রয়োগ করার জন্য মুরতাদ খুঁজে বেড়ায় না; বরং একজন মুরতাদকে ইসলামের সংরক্ষিত আঙিনায় ফিরিয়ে আনার প্রয়াস চালানোকেই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব মনে করে।

  • Tk 100

    টাইমলেস অ্যাডভাইস

    টাইমলেস অ্যাডভাইস মূলত মহানবি মুহাম্মাদ ﷺ, ইবনে তাইমিয়া, ইবনুল কাইয়িম, ইবনুল জাওজিসহ আরও কিছু মনীষীর মহামূল্যবাণ কিছু উক্তির সংকলন, যেখানে প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ঠাঁই পেয়েছে পবিত্র কুরআনের কিছু অমূল্য বাণী। এ বাণীগুলোতে জীবন ও জগত সম্পর্কে যে অন্তর্দৃষ্টির বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে তা যুগ যুগান্তরের মানুষের কাছে মূল্যবাণ পাথেয় হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে।

  • Tk 100

    সালাফদের ফরিয়াদ

    অফুরান রহমত আর অনুগ্রহে বেষ্টিত থাকার পরও আমরা প্রায়শই ভুলতে বসি দয়াময় রবের মহিমা। তাঁর আদেশ ভুলে নিয়ত ডুবে থাকি পাপের দরিয়ায়। কিন্তু আমাদের রব তো অনন্ত করুণার আধার; ক্ষমা প্রদর্শনে অকুণ্ঠ, অকৃপণ! অনুতাপে দগ্ধ হৃদয়ের মিনতি কখনোই ফিরিয়ে দেন না তিনি। কিন্তু কী করে ক্ষমা মাঙব রবের দুয়ারে? জানাব সহস্র অব্যক্ত ফরিয়াদ আর একান্ত চাহিদার কথা? কী হবে অশ্রুসিক্ত দুআর নন্দন? যুগে যুগে এমনই একঝাঁক হৃদয়গ্রাহী মধুময় শব্দমালা ধ্বনিত হয়েছে সালাফদের একনিষ্ঠ প্রার্থনায়। এ বইটি সেসব অনন্য ফরিয়াদের অনবদ্য সংকলন।

  • Tk 103Tk 172

    কে উনি?

    এই বইতে সুদৃঢ়, সুপ্রতিষ্ঠিত ইতিহাস থেকেই একের পর এক প্রমাণ করা হবে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একজন নবি ছিলেন। সত্য নবি। সত্যের দিকে আহ্বানকারী আল্লাহর সত্যিকারের একজন বার্তাবাহক, মেসেঞ্জার। একজন ট্রু প্রফেট। এই বইটি পড়ে পাঠক-পাঠিকা গালে হাত দিয়ে ভাবনার অতলে তলিয়ে যাবে, ঘুমাতে পারবে না আর চিন্তায় চিন্তায়। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনীর পাতায় পাতায়, কুরআনের পরতে পরতে তার নবুওয়াতের সত্যতা দেখে নিতে, ভেবে বের করে শেখার চেষ্টা করবে নিজে নিজে। উনাকে অস্বীকার করার আর কোনো ভিত্তিই খুঁজে পাবে না নিজের ভেতরে। মুখে অস্বীকার করলেও, ভেতর থেকে ঠিকই জেনে যাবে, উনি নবি, সত্য নবি। আর উনাকে নবি হিসেবে সত্য জানলেই ইসলামের সত্যতা প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায় অন্তরের ভেতর।

  • Tk 105Tk 175

    সুখী পরিবার নির্মাণের রূপরেখা

    সুখী পরিবার নির্মাণের রূপরেখাঃ

    লেখক : শাইখ আব্দুল করীম বাক্কার

    প্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন

    পৃষ্ঠা : ১১২,

    কভার : পেপার ব্যাক

    ভাষা : বাংলা

     

  • Tk 105Tk 175

    শিশুদের সমস্যা আমাদের করণীয়

    পরিবার আমাদের প্রথম পাঠশালা। আমাদের নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ অর্জনের সবুজ কানন। মা-বাবা এবং পরিবারের বড় সদস্যরা হলেন আমাদের প্রথম শিক্ষক।

  • Tk 105Tk 175

    হাইয়া আলাস সালাহ

    হাইয়া আলাস সালাহ; হৃদয় যখন পাপসাগরে নিমজ্জিত, জীবন যখন থমকে দাঁড়ায় হতাশার বালুচরে কিংবা ক্লান্তি এসে ভিড় জমায় মনের আঙিনায়, তখন মুনাজ্জিনের এক চিলতে বিনীত আহ্বান হাইয়া আলাস সালাহ আমাদের অন্তরাত্মা কাঁপিয়ে দেয়, ভেতর থেকে যেন বলতে চায়, ‘এসো কল্যানের পথে, এসো এক সুন্দর আগামীর পথে এগিয়ে যাই।’ পাঠক, আমাদের বিশ্বাস, এই বইটি ইন শা আল্লাহ্ আপনাকে ঠিক এভাবেই এগিয়ে দেবে পরকালের পথে। নিয়ে যাবে আল্লাহর ঘরে, যেখানে ফেরেশতাদের আবাস।

CATEGORIES