-
Tk 218
Tk 335অ্যা লেটার টু অ্যাথিইস্ট
সমাজ বিজ্ঞানের মোড়কে ‘বস্তুবাদ’ গিলতে গিলতে, জীব বিজ্ঞানের মোড়কে ‘বিবর্তনবাদ’ লজেন্স চুষতে চুষতে হতাশার দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে ভাবতে থাকি ‘মার্ক্সবাদ’ কিংবা ‘লেলিনবাদ’-ই তাহলে একমাত্র আশা। এই সুযোগে ডেভিড হিউম এসে কানে কানে বলে যায়, ‘আরে ধুর! স্রষ্টা কী, আর ধর্মই বা কী? বাদ দাও তো বাপু! এসবের ভিত্তি আছে নাকি? এসো তোমাকে সত্যের পথ দেখাচ্ছি।’ ব্যাস, আমরাও চোখ বন্ধ করে আরাদ্ধ পথ হাতড়ে বেড়াই। এই হলো জাহেলিয়াতের রূপ। রূপ দেখলেও তার স্বরুপ দেখেছেন কখনও? সময় করে একটু ঘুরে আসুন মুহাম্মাদ আসাদের ‘ইসলাম এ্যাট দ্যা ক্রস রোডস’, স্যামুয়েল পি হান্টিংটনের ‘দ্যা ক্লাশ অব সিভিলাইজেশন’ কিংবা প্যাট্রিক গ্লাইনের ‘গড় দ্য এভিডিয়েন্স’-এ। আপনি এসবে দেখবেন ঈশ্বরের নামে বানানো মানুষের তৈরি মূর্তি আর ধর্মগ্রন্থের নামে বানানো মানুষের নানান মিথলোজির সাথে বিজ্ঞানের তুমুল ঝগড়াতে নাস্তিক্যবাদের জন্ম হয়েছে। সে ঝগড়ায় ইসলাম ছিল অনুপস্থিত। কিন্তু হাল জামানার নাস্তিকতা মানেই ইসলাম বিরোধীতা। কারন, নাস্তিক্যবাদের মূলে কুঠারাঘাত করেছে আল ইসলাম। তারা আপনাকে জোর করে বুঝাতে চায়, মানুষের বানানো মূর্তির মতো আল্লাহ্ তায়ালাও একজন ভিত্তিহীন কল্পিত স্রষ্টা, মিথ-পুরাণের মতো কুরআনও মানুষের লিখা মিথ; যেখানে অনেক ভুল। সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগে মুহাম্মাদ নামের এক আরবের মনগড়া মতবাদ ইসলাম আজকের দুনিয়ায় বড্ড সেকেলে, অচল জীবন দর্শন। সত্যই কি তাই? না, কক্ষনো না। চলুন একবার ঘুরে আসি স্রষ্টা, কুরআন, ইসলাম আর নাস্তিক্যবাদের সংঘাত জগতে।
-
Tk 220
দি ইটার্নাল চ্যালেঞ্জ
এই বইটি একটি খোলা জানালা। কেউ নির্বিঘ্নে, নিষ্কলুষ মন নিয়ে বইটি পড়তে বসলে মানব-ভ্রুণের অসাধারণত্বের আলাপ খুঁজে পেয়ে পুলকিত হবেন। ইতিহাসের নিশ্ছিদ্র পাঠ পেয়ে চমকে যাবেন। স্রষ্টার ব্যাপারে সুস্পষ্ট ধারণা পাবেন। কুরআনকে ভাষাতত্ত্ব, কিরাত, সিরাত, দর্শন, বিজ্ঞান, রাজনীতি ও সমাজনীতির চোখ দিয়ে দেখে অনুসন্ধানী গবেষকের মনকে পরিতৃপ্ত করতে পারবেন। আবেগের গভীরে প্রচণ্ড নাড়া দিয়ে এক মহাপ্রতাবশালী কিতাব এবং তাঁর স্রষ্টার ব্যাপারে জ্ঞানতৃষ্ণা জাগিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টার নাম ‘দি ইটার্নাল চ্যালেঞ্জ’।
-
Tk 220
মুসলিম প্যারেন্টিং
প্রযুক্তির এই যুগে সন্তানদের যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলা নিতান্তই চ্যালেঞ্জের বিষয়। আকাশ-সংস্কৃতি ও প্রযুক্তির সহজলভ্যতায় ভালো-মন্দ উভয় ধরনের উপাদানই সন্তানদের হাতের নাগালে। প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে তাদের দক্ষ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার লড়াইটাও অনেক কঠিন। চারপাশে থাবা বিছিয়ে আছে নৈতিকতাবর্জিত সামাজিক কদাচার। এমন বহুবিধ সংকটের ভেতর থেকেই শিশুমনকে পবিত্রতার চাদরে আবৃত রেখে তাদের গড়ে তোলার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হয়। তাই আধুনিক যুগে প্যারেন্টিং স্কিল আর বিলাসী বিষয় নয়; বরং জরুরি প্রয়োজন। সে প্রয়োজন পূরণের একটি উত্তম সমাধান হতে পারে ‘মুসলিম প্যারেন্টিং’ নামক এই গ্রন্থটি।
-
Tk 220
সেকুলারিজম প্রশ্ন
এ বইটি বাংলাদেশের সেকুলারিজমের একটি পুনর্পাঠ। সংস্কৃতির ভেতর দিয়ে অতীতের বিতর্কিত প্রশ্নসমূহের একটি পুনর্মূল্যায়নের চেষ্টা এখানে যেমন আছে, তেমনি বাংলাদেশের জাতিসত্তাগত বিভাজনের উৎসকেও বোঝাপড়ার চেষ্টা করা হয়েছে। বাংলাদেশের সেকুলারিজমকে নতুন আলোয় পাঠ করার জন্য আশা করা যায় এটি একটি জরুরি গ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত হবে।
-
Tk 222
Tk 300সাহসের মন্ত্র
জ্ঞান, বিবেক আর ইচ্ছার স্বাধীনতাই মানবতার মৌল উপাদান। এসবের সঠিক মাত্রায় বিকাশ ও সামঞ্জস্যপূর্ণ অবস্থান নির্ণয়ে ব্যর্থতাই মানুষকে পশুত্বের দিকে ঠেলে দেয়। মানুষ ভালো-মন্দের এক চিরন্তন দ্বন্দ্বের ভেতর বেঁচে থাকে। সমাজ-সভ্যতার এই দ্বান্দ্বিক দোলাচলে টিকে থাকার জন্য চাই সঠিক মাত্রার সাহস, হিম্মত, বুদ্ধি, কৌশল আর ঐকান্তিকতা। বিংশ শতাব্দীর জাহেলিয়াত; যা কিনা সেক্যুলারিজম হিসেবে সমধিক পরিচিত। এর প্রবল গ্রাসে মানুষ ক্রমশ অর্থনৈতিক দাসত্ব, রাজনৈতিক পীড়ন আর সাংস্কৃতিক গোলামির নিগড়ে আবদ্ধ হয়ে পড়ছে। সারা বিশ্বে আজ সেই শেকল ছেঁড়ার আহবান, মানবমুক্তির চূড়ান্ত লড়াই অনিবার্য। এ লড়াই যত না শরীরিক, তার চেয়ে বহুগুণ মেধা, মনন, চিন্তা ও চেতনার। এ লড়াই ক্রমাগত মনুষ্যত্বকে পরাজিত, পর্যদুস্ত ও হলাহলে আসক্ত করে ফেলেছে। মানুষ যেন পশুত্বের কাছে হেরে দীর্ঘ দিনে গড়ে তোলা তারই সভ্যতা, সমাজ ও সংস্কৃতির কবর রচনায় ব্যস্ত। মুক্তির তীব্র তাগিদে সাড়া দিয়ে যারা লড়াই করতে চায়, তাদের দরকার কিছু সাহসের মন্ত্র। লেখক, গীতিকার, সমাজচিন্তক ও সংগঠক আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ এসব মন্ত্র দিতে তুলে এনেছেন অতি প্রয়োজনীয় যুক্তি, তর্ক ও বোধের কথামালা। সাহসের মন্ত্র হোক মুক্তির নতুন সোপান।
-
Tk 222
Tk 300দ্য কেয়ারিং ওয়াইফ
বর্তমান সমাজে পারিবারিক কাঠামো যেন দিন দিন দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। একই ছাদের নিচে বসবাস করলেও স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক যেন ঠিক ভাল যাচ্ছেনা, কেউ কাউকে বিশ্বাস করছেনা। স্বামী-স্ত্রীর মাঝে সংসার জীবনের প্রকৃত লক্ষ্য হারিয়ে যাচ্ছে, বরকত কমে যাচ্ছে। ডিভোর্সের সংখ্যাও বেড়ে যাচ্ছে দিনকে দিন। শুধু ঢাকা শহরেই প্রতিদিন গড়ে ৩৯ জনের ডিভোর্স হচ্ছে। বাড়ছে বিভিন্নরকম অসামাজিক কাজকর্ম ও অশ্লীলতা। আর শুধু এইসব সমস্যার সমাধানই নয়, একটি সুখী দাম্পত্য জীবনকে আরও সুন্দর ও আরও বৈচিত্র্যময় করে তুলতে আশাকরি ‘দ্য কেয়ারিং হাজব্যান্ড’ এবং ‘দ্য কেয়ারিং ওয়াইফ’ নামক বই দুটি খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে ইনশাআল্লাহ।
-
Tk 227
Tk 307আশার ফোয়ারা
পবিত্র কুরআনে কারিমের বহু আয়াতে, রাসুল সা.-এর অসংখ্য হাদিসে মুমিন বান্দাদের প্রতি আল্লাহ তাআলার অনেক ওয়াদা ও সুসংবাদের কথা বর্ণিত রয়েছে। ঘোষিত হয়েছে মুমিনদেরকে আল্লাহর পক্ষ থেকে সাহায্য ও বিজয় দানের কথা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আজ আমরা আল্লাহর এসব ওয়াদা ও সুসংবাদের কথা ভুলে গিয়ে হতাশার অতল সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছি!! দুর্বলতা ও হীনম্মন্যতা আজ আমাদের এতটাই গ্রাস করেছে যে, আমরা নিজেদের সোনালি অতীতের কথাও ভুলে বসেছি!! পাপাচার-অনাচারে ছেয়ে যাওয়া এই পৃথিবীটা যে আমাদের হাত ধরেই পুনরায় ইনসাফে ভরে যেতে পারে, সেই আশাটুকু আজ আমাদের হৃদয়ে জাগে না!! কেন? আমাদের কী হলো? আল্লাহর ওপর ভরসা, তাঁর কাছেই সাহায্য ও কল্যাণের আশা করা…এই উত্তম গুণগুলো আমাদের থেকে কোথায় হারিয়ে গেল! হ্যাঁ, হতাশা আর হীনম্মন্যতার জঞ্জালকে ছুড়ে ফেলে আমাদের আবার ঘুরে দাঁড়াতে হবে। নিরাশার উপত্যকা থেকে নিজেদের বের করে আনতে হবে। আল্লাহর ওপর ভরসা করে, তাঁর কাছেই উত্তম আশা রেখে সামনে কদম বাড়াতে হবে। আমরা যদি রব্বুল আলামিনের সাথে আমাদের কৃত প্রতিশ্রুতিগুলো যথাযথভাবে পূর্ণ করি, তবেই তিনি তাঁর প্রতিশ্রুতিগুলো পূর্ণ করবেন! আমাদেরকে পরাজয়ের গ্লানি থেকে মুক্তি দেবেন—বিজয়ের সুমিষ্ট স্বাদ আস্বাদন করাবেন। প্রিয় পাঠক, হতাশা ও ব্যর্থতার গ্লানি থেকে মুক্ত হয়ে আমরা যেন আল্লাহর ওয়াদা ও সুসংবাদের প্রতি বিশ্বাস পোষণ করতে পারি, আল্লাহর বিধানমতে জীবনযাপন করে দুনিয়া ও আখিরাতের সাফল্য লাভে ধন্য হতে পারি, এই উত্তম শিক্ষাই পাব আল্লাহর পক্ষ থেকে ৩০টি সুসংবাদ বাংলা অনুবাদ ‘আশার ফোয়ারা’ বইটিত।
-
Tk 230
ধরণির পথে পথে
মানুষের মনের চেয়ে বেশি রহস্যময় আর কিছু কি এই পৃথিবীতে আছে? কোথাও তাজমহলের শুভ্রতাকেও ম্লান করে মন, আবার কোথাও হিমালয়কেও হার মানায় মনের উচ্চতা। কোথাও বা আবার তা মিশরের মমির অজানা রহস্যকেও ছাড়িয়ে যায়। মানুষের মন আটলান্টিকের গভীলতাকেও লজ্জা দেয়। প্রতিটি মানুষেরই একটা করে মন আছে, আছে একটা করে বিচিত্র জগৎ। আমরা কয়টা মন চিনি, কজনকে জানি? যাদের জানি বলে মনে করি, আসলেই কি তাদের জানি? মানুষের মনের গভীরে নামতে পারা, তার গভীরতা মাপতে পারা, সেই গভীরতার চিত্র-বিচিত্র রূপ দেখতে পাওয়া কি এতটাই সহজ? না, সহজ নয়। কারণ, মানুষ বড়োই দুর্বোধ্য আর রহস্যময় এক সত্তা! মন যা দেখায়, তার পেছনেও দেখার অনেক কিছু থাকে। যা জানায়, তার পেছনেও অনেক কিছু থেকে যায়। মন তো কখনোই নিজেকে পুরোটা মেলে ধরে না। কারণ, নিজের পৃথিবীর এ সিংহাসনে মন নিজেই রাজা। এখানে আর কাউকেই সে ভাগ বসাতে দিতে রাজি নয়। এ জন্যই সে একা, বড়ো একা। কী বৈচিত্র্যময় বৈপিরীত্য দেখুন তো! এই বৈচিত্র্যময় বৈপিরীত্যই মানুষকে রহস্যময় করেছে। এখানেই তারা আলাদা স্বকীয়তা। এই স্বকীয়তাই সে আগলে রাখে পরম যতনে। আর আগলে রাখতে গিয়ে সে নীরবে হাসে, গোপনে কাঁদে।
-
Tk 230
ধরণির পথে প্রান্তে
মানুষের মনের চেয়ে বেশি রহস্যময় আর কিছু কি এই পৃথিবীতে আছে? কোথাও তাজমহলের শুভ্রতাকেও ম্লান করে মন, আবার কোথাও হিমালয়কেও হার মানায় মনের উচ্চতা। কোথাও বা আবার তা মিশরের মমির অজানা রহস্যকেও ছাড়িয়ে যায়। মানুষের মন আটলান্টিকের গভীলতাকেও লজ্জা দেয়। প্রতিটি মানুষেরই একটা করে মন আছে, আছে একটা করে বিচিত্র জগৎ। আমরা কয়টা মন চিনি, কজনকে জানি? যাদের জানি বলে মনে করি, আসলেই কি তাদের জানি? মানুষের মনের গভীরে নামতে পারা, তার গভীরতা মাপতে পারা, সেই গভীরতার চিত্র-বিচিত্র রূপ দেখতে পাওয়া কি এতটাই সহজ? না, সহজ নয়। কারণ, মানুষ বড়োই দুর্বোধ্য আর রহস্যময় এক সত্তা! মন যা দেখায়, তার পেছনেও দেখার অনেক কিছু থাকে। যা জানায়, তার পেছনেও অনেক কিছু থেকে যায়। মন তো কখনোই নিজেকে পুরোটা মেলে ধরে না। কারণ, নিজের পৃথিবীর এ সিংহাসনে মন নিজেই রাজা। এখানে আর কাউকেই সে ভাগ বসাতে দিতে রাজি নয়। এ জন্যই সে একা, বড়ো একা। কী বৈচিত্র্যময় বৈপিরীত্য দেখুন তো! এই বৈচিত্র্যময় বৈপিরীত্যই মানুষকে রহস্যময় করেছে। এখানেই তারা আলাদা স্বকীয়তা। এই স্বকীয়তাই সে আগলে রাখে পরম যতনে। আর আগলে রাখতে গিয়ে সে নীরবে হাসে, গোপনে কাঁদে। আপনার আশেপাশে যারা আছেন, চেয়ে দেখুন- ভিন্ন কিছু দেখতে পাচ্ছেন? হাসির পেছনে লুকোনো কান্না কিংবা কান্নার পেছনে লুকোনো হাসি? এ এক অপার রহস্যই বটে। এই রহস্যটা ধরতে পারাই হলো বিশ্বকে পড়তে পারা। আসুন, বিশ্বটাকে পড়ে দেখি…
-
Tk 237
Tk 320প্রতিযোগিতা হোক জান্নাতের পথে
বর্তমানের কোন মানুষটি প্রতিযোগিতায় লিপ্ত নয়! সবার মাঝে চলছে প্রতিযোগিতা! কারও মাঝে প্রতিযোগিতা চলছে প্রকাশ্যে ঘটা করে। যেমন : ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, গান প্রতিযোগিতা, নাচ প্রতিযোগিতা, এমনকি সুন্দরী প্রতিযোগিতার নামে নারীদেহকে নগ্ন করে উপস্থাপনের প্রতিযোগিতা! আর কেউ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত মঞ্চের বাইরে—যেখানে অবশ্য প্রতিযোগীদের মাঝে আনুষ্ঠানিক কোনো আয়োজন হয় না; বরং এ প্রতিযোগিতা চলে নীরবে—অন্যকে দেখে দেখে। এ প্রতিযোগিতা দুনিয়া উপার্জনের প্রতিযোগিতা : কীভাবে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করা যায়! বড় কোনো পদ-পদবি পাওয়া যায়! কীভাবে লাখপতি-কোটিপতি হওয়া যায়—গাড়ি-বাড়ির মালিক বনা যায়! হ্যাঁ, এমন অনেক অসুস্থ প্রতিযোগিতাই জেঁকে বসেছে আজকের অধিকাংশ মানুষের মন-মগজে। আমাদের মহান সালাফগণও প্রতিযোগিতা করতেন। কিন্তু কী ছিল তাঁদের প্রতিযোগিতা? কোন লক্ষ্যপানে তাঁরা ছুটে চলতেন? জানতে চাও? তাহলে তোমার দৃষ্টিকে নিবদ্ধ করো এ বইটির পাতায় পাতায়।
-
Tk 240
Tk 400অবাধ্যতার ইতিহাস
যেভাবে আর যে কারণে ধ্বংস হয়েছে পূর্বের অনেক সভ্যতা, যেভাবে মানুষকে বরণ করতে হয়েছিলো আল্লাহর অনিবার্য আযাব—তার আদ্যোপান্ত জানতেই ‘অবাধ্যতার ইতিহাস’ বইটি। মোটকথা, কীভাবে আমরা ইউরোপীয় চিন্তাগুলোকে গ্রহণ করে আমাদের দ্বীন ছেড়ে দিয়েছি। তার ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে এই বইতে।
-
Tk 240
Tk 324অশ্রুসাগর
প্রতিটি ভোর নিয়ে আসে নতুন আলো। করে দেয় আমাদের নতুন কিছু পাথেয় জোগাড় করে নেওয়ার সুযোগ। এ সুযোগ কেউ কাজে লাগায়, ফলে সে ধন্য হয়। আর কেউবা বরাবরই বিমুখ থাকে, চলে উল্টো পথে আর নিমজ্জিত হয় পাপের সাগরে। কেউ আবার গুনাহের কর্দমা লেপে নেয় সর্বাঙ্গে। ময়লার আবরণে দেহমন সব কদর্য হয়ে পড়ে। এমন মানুষগুলো প্রভুর কাছে থেকে দূরে সরে যায়। কিন্তু তারা সংশোধিত হতে চাইলে প্রভু কি তাদের দূরে সরিয়ে দেন? উত্তরটা আমাদের ভালোভাবেই জানা। না, মহান রব তাদের দূরে সরিয়ে দেন না। বরং যারা আপন চোখ থেকে প্রবাহিত করে অশ্রুধারা, তাওবা করে ফিরে আসে মহান প্রভুর কাছে, তারাই তো সেসব মানুষ, যারা মহান প্রভুর নৈকট্যশীল বান্দায় রূপান্তরিত হয়। গ্রন্থটি গুনাহে নিমজ্জিত নিরাশ বান্দাদের জন্য হবে আশার আলো, দিগভ্রান্ত পথিকদের জন্য হবে পথের দিশা, আর দ্বীনের রাজপথে চলতে ইচ্ছুক ভাইদের জন্য হবে শ্রেষ্ঠ পাথেয়।
-
Tk 240
Tk 320অন্তরের রোগ (১ম খণ্ড)
অন্তরকে অসুস্থ-রোগাক্রান্ত করে তোলে এমনই কিছু কঠিন রোগের আলোচনা নিয়ে অসংখ্য প্রবন্ধ লিখেছেন শায়খ সালিহ আল মুনাজ্জিদ। সেসকল প্রবন্ধেরর সংকলন নিয়ে ‘অন্তরের রোগ’ নামে প্রকাশীত হয়েছে।।
এর প্রথম খণ্ডে থাকছে—
০১. আসক্তি
০২. প্রবৃত্তির অনুসরণ
০৩. দুনিয়ার মহব্বত
০৪. নিফাক
প্রতিটি রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ, এর ক্ষতি-অপকারিতা এবং রোগ থেকে বাঁচার চিকিৎসা ও উপায় সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করা হয়েছে এই সিরিজে।
-
Tk 240
বদিউজ্জামান সাইদ নুরসি এবং রিসালায়ে নুর
বিংশ শতাব্দীর শুরুর কথা। দিকে দিকে কামালবাদের জয়ধ্বনি। সব আশা শেষ! বিশ্বাসীরা হাল ছেড়ে দিলো, পরাজয় মেনে নিলো বুঝি। লাঞ্চনা, অপমান, অপদস্তের এক জীবন তাদের। ধীরে ধীরে ইসলামকে জীবন থেকে মুছে ফেলা হচ্ছে। মুসলমানিত্ব মানেই যেন পরীক্ষা। ঘুমিয়ে যাচ্ছে উম্মাহ। হাল ছেড়ে দিচ্ছে সবাই। কিন্তু নাহ! তিনি জেগে উঠলেন, দায়িত্ব নিলেন সবাইকে জাগানোর। শেষ থেকেই যেন শুরু। ধ্বংসস্তূপ থেকেই ফিনিক্স পাখির ঠোঁট বের হলো। আমরা বলছি বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংস্কারক বদিউজ্জামান সাঈদ নুরসির কথা। জাহেলিয়াতের ভরা যৌবনেও যিনি সত্যের মশাল বইয়ে নিয়েছেন বিচক্ষণতার সাথে। জোয়ার দেখেও যিনি এতটুকু হীনমন্যতায় ভোগেননি; ভবিষ্যত প্রজন্মের মুক্তির রাজপথ নির্মাণ করেছেন দক্ষ শ্রমিক হয়ে। বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ সিপাহসালার, যুগ সংস্কারক, বিখ্যাত রিসালায়ে নুর-এর লেখক বদিউজ্জামান সাঈদ নুরসির সংগ্রামী জীবনী পড়তে আপনাকে স্বাগতম।
-
Tk 240
Tk 400ডাবল স্ট্যান্ডার্ড
কিছু লোক ইসলামকে সে শত্রু হিসেবে নিয়েছে বিভিন্ন কারণে। তাদের কাজই হল ইসলামের খুঁত খুঁজে বের করে প্রচার করা। খুঁজতে গিয়ে তারা পেয়ে যায় পশ্চিমা ঐতিহাসিকদের কিছু প্রলাপ, টেপ রেকর্ডার। ইসলামের দিকে তাক করে বাঁধা কয়েকটা প্রশ্ন। এর ভিতরেই প্রশ্নগুলোর ঘুরপাক, অপলাপ ও প্রোপাগান্ডা। যেগুলোর উত্তর দিতে গিয়ে আমরা হয়তো কখনো-সখনো হিমশিম খেয়েছি। কখনো আসতাগফিরুল্লাহ বলে এড়িয়ে যেতে চেয়েছি। এ বইটি হল সেই আপত্তিগুলোর ধারাবাহিক জবাব। ‘যুক্তির জবাব যুক্তি’ এর আদলে গল্পের ভাষায় কথাগুলো উপস্থাপিত হয়েছে। বইটি পড়লে আপনি এ কথার সঙ্গে একমত হবেন যে, শরীয়তের হুকুমের কল্যাণ বুঝা সম্ভব। অবাধ তথ্যপ্রবাহ ও বাকস্বাধীনতার নষ্টামির এ যুগে এমন কিছু ভাবনার সংকলন দরকার যা ইসলামের ওপর আপতিত সমকালীন অভিযোগগুলোর জবাব দেবে। এ বইটি তেমনই একটি বই। গল্পের ভাষায় রচিত এই সংকলনটি আমাদের সংগ্রহে থাকার উপযুক্ত বই। বইয়ের ভেতরে রয়েছে- ১. না দেখে বিশ্বাস : মানবজন্মের সার্থকতা ২. দাসপ্রথা : ঐশী বিধানের সৌন্দর্য ৩. দক্ষিণ হস্ত মালিকানা : একটি নারীবাদী বিধান ৪. আরব সংস্কৃতি মানবো কেন? ৫. সমাধান কি মানবধর্মেই? ৬. বনু কুরাইজা ও বাংলাদেশ দণ্ডবিধি ৭. শ্রেণীবৈষম্যহীন সমাজঃ ওদের স্বপ্ন, আমাদের অর্জন ৮. শস্যক্ষেত্র ও নারী : সম্পত্তি, না সম্পদ? ৯. পরিপূর্ণ দাড়িঃ জঙ্গল, নাকি ছায়াবীথি? ১০. জিযিয়া :অমুসলিম নাগরিকের দায়মুক্তি ১১. বিজ্ঞান কল্পকাহিনী : শাশ্বত একত্ব, ১১ টি ছোটগল্প।চিত্রকল্পে এগিয়ে যাবে কাহিনী।প্রতি বাক্যে থাকছে রেফারেন্স। সংগ্রহে রাখা এবং উপহার দেবার মত একটি বই।