-
Tk 150
আমার দুআ আমার যিকর [ফ্লাশকার্ড]
সন্তানের মুখে দুআ ও যিক্র শুনে মা-বাবার মন ভরে যায়। তাদের কোমল উচ্চারণগুলো শুনতে মধুর লাগে। শিশুরা রঙিন ও সুন্দর ছবি দেখে আনন্দ পায়। ফলে সেগুলোর মাধ্যমে সহজেই তাদেরকে শেখানো যায়। তাই শিশুদের কথা ভেবে তাদের উপযোগী করে রঙিন ছবি ও সুন্দর ডিজাইনে আমরা নিয়ে এসেছি ‘আমার দুআ আমার যিক্র’। এতে ১৬টি ফ্ল্যাশ কার্ডের একটি বক্সে প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় দুআগুলো তুলে ধরা হয়েছে। যা শেখা সবার জন্যই জরুরি। ফ্ল্যাশ কার্ডগুলোর বৈশিষ্ট্য : ১. এতে রয়েছে ১৬টি ফ্ল্যাশ কার্ড। ২. ১৬টি ফ্ল্যাশ কার্ডে রয়েছে মোট ২৪টি দুআ। ৩. প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় মাসনূন দুআগুলো এতে স্থান পেয়েছে। ৪. প্রতিটি দুআর সাথেই রয়েছে আকর্ষণীয় রঙিন ছবি। ৫. দুআগুলোর উচ্চারণ ও অর্থও দেওয়া হয়েছে। ৬. সহজে পড়ার জন্য সুন্দর ও স্পষ্ট আরবি ফন্ট ব্যবহার করা হয়েছে।
-
Tk 150
Tk 200আমল ধ্বংসের কারণ
আখিরাত সাজানোর সুযোগ কেবল দুনিয়ার এ জীবনটুকুই। এই জীবন ফুরাবার আগেই ঈমান-আমলের মাধ্যমে আখিরাতকে গুছিয়ে নিতে হয়। তবে অনেক আমল করার পরও কিছু কারণে সেসব বরবাদ হয়ে যাবার ভয় রয়েছে! পাহাড় পরিমাণ নেক আমল যদি চোখের পলকেই ধূলিকণায় পরিণত হয়, তবে বান্দার জন্য এর চেয়ে নিদারুণ দুঃসংবাদ আর কী হতে পারে? আমল ধ্বংস করতে প্রকাশ্য শত্রু শয়তানের সূক্ষ্ম ফাঁদ তো রয়েছেই। এছাড়াও এমন কিছু বিষয় আছে, যেগুলো আমলকে আংশিকভাবে নষ্ট করে। আর কিছু কারণ তো এমন যে, তা ব্যক্তির আমলের খাতা একেবারে শূন্য করে দেয়। তাই এসব ব্যাপারে সচেতন না হলে আমল ধ্বংসের আশঙ্কা থেকেই যায়। তবে স্বস্তির ব্যাপার হলো, আল্লাহর রাসূল (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদেরকে আমল ধ্বংসের এসব কারণ জানিয়ে দিয়েছেন, সতর্ক করেছেন। এ বইটিতে আমল ধ্বংসের সে কারণগুলোই সরলভাবে বর্ণিত হয়েছে। মা-বাবার অবাধ্যতা, ভাগ্য গণনা করা, তাকদীর অস্বীকার করা-সহ আমল ধ্বংসকারী এমন সব বিষয় এ বইতে উঠে এসেছে- যা একজন মুমিনের না জানলেই নয়।
-
Tk 105
Tk 140আধুনিক কালের খেলাধুলা ও বিনোদন : ঈমান ধ্বংসের প্রাচীন ফাঁদ
বর্তমান সময়টা ফিতনার। এ সময়ে আমাদের আশেপাশে রয়েছে ভয়াবহ অসংখ্য ফিতনা। কখনো কখনো আমাদের কাছে সেই ফিতনাগুলো আসে ভিন্ন ভিন্ন আকর্ষণীয় মোড়কে। যার মধ্যে লুকিয়ে থাকে শির্ক-কুফরের মতো ভয়ংকর বিষয়। তবে যাদের অন্তরে সামান্যতম আল্লাহর ভয় আছে, দ্বীন-ইসলামের প্রতি আকর্ষণ আছে, তাদেরকে সহজেই সুস্পষ্ট শিরক-কুফরে লিপ্ত করানো যায় না। তাই আল্লাহর দুশমনরা সময়ে সময়ে ভিন্ন পথে, ভিন্ন নামে মুসলমানদেরকে বিপথগামী করে। দ্বীন-ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে রাখার চেষ্টা করে। তেমনই একটি ভয়াবহ ফিতনা হলো—খেলাধুলা ও বিনোদন। খেলাধুলা ও বিনোদনের নামে মুসলমানদের দিল থেকে দ্বীনের ভালোবাসা, রাসূল g-এর ভালোবাসা কেড়ে নেওয়া হয়েছে। এর ফলে আমাদের হৃদয় থেকে আল্লাহর সামনে দাঁড়ানোর ভয়, কবরের আযাবের ভয়, জাহান্নামের ভয় সবকিছুই হারিয়ে গেছে। আমরা যদি বর্তমান তরুণ প্রজন্মের দিকে তাকাই, তা হলে দেখব আমরা বিনোদন ও খেলাধুলার এমন এক জগতে প্রবেশ করেছি, যেখান থেকে উঠে আসা অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখনই যদি আমরা আমাদের ফিরিয়ে না রাখি, এই অন্ধকার জগৎ থেকে বেরিয়ে আলোর পথে না আসি, তা হলে হয়তো অদূর ভবিষ্যতে আমরাই বেরিয়ে যাব ইসলাম থেকে, ইসলামই হবে আমাদের কাছে সবচেয়ে অপছন্দের! তাই আসুন, আগে থেকেই আমরা সতর্ক হই। ইসলাম মেনে জীবনযাপন করি।
-
Tk 125
Tk 167ওয়াসওয়াসা (শয়তানের কুমন্ত্রণা)
আপনি কি ওযু-গোসল বা ইস্তিঞ্জার সময় এক অঙ্গ বারবার ধুচ্ছেন, তবুও কি মনে হচ্ছে ধোয়া হয়নি ঠিকমতো? ওযু করার পর কি বারবার মনে হচ্ছে যে, প্রসবের ফোঁটা পড়ছে, অথবা বায়ু বের হয়ে যাচ্ছে? আল্লাহ, রসূল, ঈমানের, অথবা ইসলামের কোনো আইনের ব্যাপারে মাথায় কি খারাপ চিন্তা আসে? নামাজে কি আপনি বারবার রাকাত ভুলে যাচ্ছেন? সিজদা কয়েটা দিয়েছেন—সন্দেহ লাগে? ঘরে রেখে আসা গুরুত্বপূর্ণ কিছু নিয়ে আপনি কি অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা কাজ করছে? আপনি কি অপ্রয়োজনে টয়লেটে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করছেন? . ওয়াসওয়াসা, অর্থাৎ শয়তানের কুমন্ত্রণা। এই ওয়াসওয়াসায় আমরা সবাই কম বেশি ভুগি। যুগে যুগে অনেক আলিম এই সমস্যার সমাধান নিয়ে অসংখ্য গ্রন্থ রচনা করেছেন। এই বিষয়ে আধ্যাত্মিক জগতের বিখ্যাত আলিম ইবনুল-কাইয়্যিম রহ.-এরও রয়েছে ‘ওয়াসওয়াসা’ নামে স্বতন্ত্র গ্রন্থ। এই গ্রন্থে তিনি তুলে ধরেছেন ওয়াসওয়াসার প্রকারভেদ, এর কারণ, এবং কার্যকরী সমাধান। সেই গ্রন্থের বাংলারূপ ‘ওয়াসওয়াসা: শয়তানের কুমন্ত্রণা।’
-
Tk 88
Tk 117টাইম মেশিন
রাসূলুল্লাহ সা. এবং তাঁর পূর্ববর্তী নবিদের ওপর বিশ্বাস স্থাপন করা এবং তাঁদেরকে অন্তর দিয়ে ভালোবাসা ঈমানের দাবি। নবিদের ওপর আমাদের বিশ্বাস এবং ভালোবাসা তখনই গভীর হবে যখন আমরা তাঁদের অভিনব জীবন সম্পর্কে জানতে পারব। একজন অপরিচিত মানুষকে যেমন আপনি ভালোবাসতে পারবেন না, তেমনি নবিদের জীবন সম্পর্কে না জানলেও তাঁদের প্রতি সত্যিকারের ভালোবাসা তৈরি হবে না। সুতরাং সকল নবিদের ওপর সঠিকভাবে বিশ্বাস স্থাপন করতে হলে এবং তাঁদেরকে অন্তরের অন্তস্তল দিয়ে ভালোবাসতে চাইলে তাঁদের জীবন সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করার কোনো বিকল্প নেই আমাদের। আর এই লক্ষ্যেই এসেছিল ‘চার বন্ধুর সমুদ্র অভিযান’ বইটি। সেই বইটিতে আমরা মজার সব ঘটনার মধ্য দিয়ে জেনে নিতে পেরেছিলাম নবি সুলাইমান আ., ইঊনুস আ., আইয়ূব আ. এবং নূহ আ.-এর বর্ণাঢ্য জীবন সম্পর্কে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার এসেছে ‘টাইম মেশিন’। অন্তু , জাফর স্যার এবং জাফর স্যারের তৈরি টাইম মেশিনের রোমাঞ্চকর গল্পটি পড়ে যখন আপনি শেষ করবেন, তখন আপনি অনুধাবন করবেন যে, ইবরাহীম আ.-এর জীবন সম্পর্কেও অনেক কিছু জানা হয়ে গেছে আপনার। ইন শা আল্লাহ, আপনি ইবরাহীম আ.-কে আরও গভীরভাবে ভালোবাসতে শুরু করবেন।
-
Tk 157
Tk 210সুবোধ এবং এই নগরী
সুবোধ মানে উত্তম বুদ্ধি বা জ্ঞান। তবে রাস্তায় রাস্তায় গ্রাফিটিতে যেই সুবোধকে দেখা যায়, তার সাথে আমাদের সুবোধের কোন সম্পর্ক নেই। আমাদের সুবোধ আবদুল্লাহ। আল্লাহর বান্দা, দাস। আবদুল্লাহ মানুষকে আল্লাহর দিকে আহবান করে। যারাই আব্দুল্লাহ’র সাহচর্যে আসে তারাই তার দ্বারা প্রভাবিত হয়। হবেই বা না কেন? সে তো নিজেকে আল্লাহর রঙে রাঙিয়ে নিয়েছে,সাজিয়ে নিয়েছে রাসূলুল্লাহ’র সুন্নাহয়। নিজের মাঝে ধারণ করে নিয়েছে দ্বীন ইসলামকে। আর ইসলাম হচ্ছে পরশপাথর। এর সংস্পর্শে কেউ এলে সে তো বদলে যাবেই। এ বইটি পড়ার সময়পাঠক আব্দুল্লাহ’র মাঝে নিজেকেই খুঁজে পাবেন। শত প্রতিকূলতার মাঝেও দ্বীনের পথে অবিচল থাকার অনুপ্রেরণা পাবেন। অনুপ্রেরণা পাবেন পরিপূর্ণভাবে দ্বীন ইসলামকে নিজের মাঝে ধারণ করার।
-
Tk 165
Tk 220সুবোধ
এটি একটি উপন্যাস বলা যায়। এই বইয়ে আছে ‘সুবোধ’ নামের এমন একজন ছেলের গল্প যাকে তার বাবা মহামানব বানাতে চেয়েছিলেন। মানুষের ছেলেপেলে ডাক্তার হয় , ইঞ্জিনিয়ার হয়, ব্যবসায়ী হয়, চোর হয় , ডাকাত হয়; সুবোধের বাবা চেয়েছিলেন তার ছেলে মহামানব হবে। তিনি তার ছেলেকে মহামানব বানাতে, ছেলের ওপর বিভিন্ন গবেষণা চালিয়েছেন। কিন্তু বাবার মৃত্যুর পর ছেলে সত্যিকার মহাপুরুষের সন্ধান লাভ করে। তার কাছে প্রেরিত দ্বীন এর সন্ধান লাভ করে। এবং তখন থেকে সুবোধ হয়ে যায় আব্দুল্লাহ। আর ঠিক সেই মূহুর্ত থেকে সুবোধের গল্প শুরু হয়।
-
Tk 176
Tk 235সন্ধান
গল্প-উপন্যাসে এমন কিছু চরিত্র থাকে, যেগুলো অজান্তেই দাগ কেটে চায় পাঠকের মানসপটে। নাড়িয়ে দেয় চিন্তার জগৎকে। পাঠককে নতুন করে ভাবাতে বাধ্য করে। সন্ধানীও তেমন একটি চরিত্র। তবে এটি গল্প-উপন্যাসে বর্ণিত নায়িকার মতো কোনো চরিত্র নয়। এই চরিত্র প্রতিনিধিত্ব করেছে সত্যান্বেষী এক নারীর। যে নারী সেক্যুলার শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে এবং সনাতন পরিবারে জন্ম নেওয়ার পরেও গতানুগতিক ধারায় পরিচালিত করেনি নিজেকে। আর আট-দশটা সনাতন ধর্মাবলম্বীর মতো চোখ বন্ধ করেই মেনে নেয়নি সনাতন ধর্মের প্রচলিত রীতি-নীতিকে। আশ্রয় নেয়নি মূর্তিপুজো নামক সনাতন পৌত্তলিকতার। সে খুঁজে বেড়িয়েছে সত্যকে। সন্ধান করেছে মুক্তির পথ। কল্যাণের পথ। এ পথে সে বাঁধার সম্মুখীন হয়েছে বহুবার। হাসি-ঠাট্টার শিকার হতে হয়েছে তাকে, শুনতে হয়েছে নিকটাত্মীয়ের গালমন্দ, সইতে হয়েছে বন্ধু-বান্ধবদের তাচ্ছিল্য, তবুও সে হাল ছাড়েনি। সত্যকে খুঁজে নেওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করেছে সে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সন্ধানী কি সত্যকে খুঁজে পেয়েছিল? সনাতন ধর্মের পৌত্তলিক রীতিনীতি ছেড়ে দিয়ে সত্য ধর্মের দিকে ফিরে আসতে পেরেছিল? পেরেছিল কি সংশয়ের আঁধার কাটিয়ে ওঠে সত্যের আলোয় অবগাহন করতে? জানতে হলে পড়ুন “সন্ধান” বইটি।
-
Tk 144
Tk 192সবর ও শোকর
পরীক্ষা ঈমানের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এই পরীক্ষায় মুমিন উত্তীর্ণ হয় সবর ও শোকরের দ্বারা। যত রব্বানি আলিম আবেদগণ ইতিহাসের পাতায় অমর হয়ে আছেন, তাদের সবার প্রধান আমল ছিল সবর ও শোকর। সবর ও শোকর হচ্ছ লিফটের মতো, যে লিফটে দাঁড়িয়ে বান্দা দাসত্বের চূড়ায় পৌঁছে যায়। কিন্তু বর্তমানে এই দুটো আমল যেন একদম অপরিচিত হয়ে গেছে! মানুষ এখন সবর বলতে কেবল বোঝে বিপদের সময় ধৈর্য ধরা, এবং শোকর বলতে বোঝে প্রিয় কিছু পেলে ‘আলহামদুলিল্লাহ্’ উচ্চারণ করা! . ফলশ্রুতিতে সবরের অভাবে ব্যক্তি হারাচ্ছে ঈমানী শক্তি, শোকরের অভাবে হারাচ্ছে প্রাপ্ত নিয়ামতরাজি। অথচ সবর ও শোকর মুমিনের প্রধান ঢাল হবার কথা ছিল! এদুটোই তার মোটিভেশনের মূল উৎস হবার কথা ছিল। এখন মুসলিম ঘরের সন্তানরা দ্বারস্থ হচ্ছে কাফের মুশরিকদের মোটিভেশনাল লেকচারের দিকে; তাদের রচিত গ্রন্থ থেকে শিখছে, কীভাবে জীবনের সকল নেতিবাচক মুহূর্তে নিজেকে সজীব রাখা যায়। সবর ও শোকরের সবক নিচ্ছে তাদের থেকে! . অনেক দেড়ি হলেও সবর ও শোকরের ওপর একটি বিখ্যাত গ্রন্থ অনুবাদ হয়ে আসার পথে। ইবনুল-কায়্যিম রহ. এর রচিত উদ্দাতুছ-ছবিরীন এর সংক্ষিপ্তসার। ইবনুল-কায়্যিম রহ.- আত্মশুদ্ধি জগতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তাঁর ইলমের রশ্মি তাঁর গ্রন্থ থেকে এত তীব্রভাবে প্রতিফলিত হয় যে, পাঠক মন বিমোহিত করে দেয়। সবর শোকরের বাস্তবতা কী, কীভাবে সবর করতে হয়, কীভাবে শোকর আদায় করতে হয়, কীভাবে এই দুটোর আমলের দ্বারা বান্দা তার দ্বীনদারির চূড়ায় পৌঁছে যায়, সেই দিশা মিলবে এই গ্রন্থে।
-
Tk 225
Tk 300শিশুমনে ঈমানের পরিচর্যা
ঈমানের উপমা কুরআনে এসেছে চারাগাছের সাথে। শিশুর ফিতরাত হচ্ছে উর্বর জমি, যেখানে মহীরুহ হয়ে উঠবে এই চারাগাছ। এই উর্বর জমি আজ চাষির উদাসীনতায় আগাছায় সয়লাব হয়ে আছে। আমাদের গাফলতির কারণে প্রতিটি প্রজন্ম দূরে সরে যাচ্ছে ইসলাম থেকে। যেসব বাবা-মা তুলনা মূলক সচেতন, তারাও সন্তানকে নীতি-নৈতিকতা শেখানোর জন্যে প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভর করে। কিন্তু প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার বয়স হবার আগেই তো শিশুর মনে জমে যাচ্ছে আগাছা। ‘শিশুমনে ঈমানের পরিচর্যা’ বইটি ঈমান-লতার গোড়ায় ‘সার-সেচ’ দিয়ে আগাছা ছাড়ানোর কাজ করবে । আল্লাহ, ফেরেশতা, কিতাব, নবি-রাসূল, তাকদীর, আখিরাত, বিচার-দিবস ইত্যাকার ঈমানের খুঁটিগুলোর সাথে কীভাবে আপনার সন্তানকে কানেক্ট করাবেন সেই ব্যাপারটা বেশ প্রাণবন্তভাবে ফুটে উঠেছে বইটিতে। নামেমাত্র ‘মুসলিম’ নয়, বরং ‘মুমিন’ হিসেবে গড়ে ওঠার দিক-নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে এতে। ইসলামই হোক আমাদের পারিবারিক সফটওয়্যার। চলুন, আজ থেকে দুনিয়া দেখব আমি ও আমার সন্তান ইসলামের দৃষ্টিতে…