-
Tk 195
Tk 260হাফেজ ইবনে হাজার আল-আসকালানি (রহ)
হাফেজ ইবনে হাজার আল-আসকালানি রহ. নবম শতাব্দীর ইতিহাস ও হাদিসের অন্যতম বিখ্যাত মুসলিম পণ্ডিত। তিনি হাদিসশাস্ত্রের ইতিহাসে একটি বিশিষ্ট স্থান দখল করেছিলেন। তাঁর রচিত গ্রন্থগুলো তাঁকে জ্ঞান ও সাহিত্যশিল্পের শিখরে পৌঁছে দেয়, যা আজও হাদিস শিক্ষা ও গবেষণার মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। জ্ঞানার্জনে বাল্যকাল থেকেই ইবনে হাজারের ছিল অদম্য আগ্রহ। এর সঙ্গে নবীজির হাদিসের প্রতি তাঁর শৈশবে আলাদা ঝোঁক ছিল। তাই তিনি শিক্ষাজীবনে শুধু মিসরে বসে থাকেননি; উচ্চশিক্ষার লক্ষ্যে তৎকালীন হিজাজের বিভিন্ন অঞ্চলে তিনি ঘুরে বেড়িয়েছেন। বিভিন্ন দেশ ভ্রমণের সময় বিজ্ঞ ফকিহ ও মুহাদ্দিসদের সংস্পর্শে আসার পর তাঁর জ্ঞানের উন্মেষ ঘটে। যুগশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞ মনীষীদের সাহচর্যে এসে নিরলস সাধনার মাধ্যমে জ্ঞান ও হাদিসশাস্ত্রের উচ্চ শিখরে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি। সমসাময়িক যুগের মনীষীগণ তাঁকে বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত করেছিলেন। কেউ তাঁকে ‘দ্বিতীয় বায়হাকি’ আবার কেউ ‘যুগের ইমাম বুখারি’ বলে আখ্যায়িত করেন। দামেস্কের মাদরাসা সালেহিয়ার শায়খ প্রখ্যাত ফকিহ ও বিচারপতি তাঁর সম্পর্কে বলেন, ‘ইবনে হাজার আসকালানি ইমাম বুখারির সমপর্যায়ের না হলেও তাঁর চেয়ে কম নন।’ আলোচ্য গ্রন্থে হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি রহ.-এর জীবনী নিয়ে আলোকপাত করা হয়ে। এর আগে তাঁর যুগে মিসরের রাজনৈতিক ও সামাজিক অবস্থার বিশ্লেষণসহ মামলুক রাজবংশের পরিচয়, উত্থান ও ক্ষমতা গ্রহণের বিবরণ সংক্ষেপে তুলে ধরা হয়েছে নির্মোহভাবে। পাঠকমাত্রই আন্দোলিত হবেন এই বরেণ্য ব্যক্তিত্বের জীবন ও কর্মের ফিরিস্তি পড়ে।
-
Tk 150
Tk 200গুয়ান্তানামোর ডায়েরি
“গুয়ান্তানামোর ডায়েরি” বইয়ের সংক্ষিপ্ত কথা: প্রকাশিত হলো আমেরিকার গুয়ান্তানামো কারাগারের অজানা অধ্যায়!!! গুয়ান্তানামো কারাগার! আমেরিকার ভয়ঙ্করতম এক জেলখানা! অসংখ্য মুসলিম বন্দীর নির্যাতনের রাজসাক্ষী এ জিন্দানখানা! টুইন টাওয়ার ধ্বংসের পর প্রতিশোধ গ্রহণের উন্মত্ততায় আমেরিকা আফগান, পাকিস্তান, আরবসহ সারা বিশ্ব থেকে অসংখ্য মুসলিমকে শুধু সন্দেহের বশবর্তী হয়ে গ্রেফতার করে আনা হয় এই গুয়ান্তানামো কারাগারে। তথ্য আদায়ের নামে তাদের ওপর চালানো হয় ভয়াবহ নির্যাতন। বিনা বিচারে অন্ধকার প্রকোষ্ঠে বন্দী করে রাখা হয় দিনের পর দিন, বছরের পর বছর। এ গ্রন্থের লেখক হোসাইন আবদুল কাদির তেমনই এক হতভাগ্য নির্দোষ মুসলিম। শহিদ ড. আবদুল্লাহ আজজামের ভতিজা হওয়ায় বিনা দোষে এবং বিনা বিচারে তাঁকে গুয়ান্তানামো কারাগারে বন্দী করে রাখা হয় প্রায় আড়াই বছর। কারাগারে তাঁর ওপর চালানো হয় অকথ্য নির্যাতন। আড়াই বছর পর কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে পৃথিবীর মানুষকে জানান গুয়ান্তানামো কারাগারের ভয়ঙ্কর সব কাহিনি। এ গ্রন্থ সেই বন্দীর আত্মকথা। ইতোমধ্যে বইটি আরববিশ্বে বিপুল সাড়া ফেলেছে। পশ্চিমা দুনিয়াতেও এ বই নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনার ঝড়। নাজমুস সাকিব অনূদিত বাংলাভাষী পাঠকের জন্য এই প্রথম নবপ্রকাশ কর্তৃক প্রকাশিত হলো গুয়ান্তানামো কারাগারের অজানা অধ্যায়।
-
Tk 75
Tk 100গল্প বলি ফিলিস্তিনের
আল-কুদস। জেরুজালেম। ফিলিস্তিন। আমাদের মুসলিম মানসে অনির্বাপিত ব্যথার দীপশিখা। যুগ যুগ ধরে আমরা এ ব্যথা বয়ে বেড়াচ্ছি। প্রতিদিন এ ব্যথা থেকে রক্তপাত হচ্ছে; আমরা কাঁদছি, হাহাকার করছি, আকাশ কাঁপিয়ে আরশের মালিকের কাছে প্রার্থনা করছি-আগামী রমজানে আমরা আবার বায়তুল মুকাদ্দাসের চত্বরে বসে ইফতার করতে চাই। হে আল্লাহ! তুমি আবার আমাদের সেই সাহায্য ও শক্তি দান করো। আল্লাহ নিশ্চয় একদিন আমাদের প্রার্থনা গ্রহণ করবেন। আমরা সেই দিনের প্রতীক্ষায় প্রতিদিন সইছি ব্যথার দহন। এ গ্রন্থ সেই ব্যথাদীর্ণ ফিলিস্তিনের ইতিহাস ও বর্তমান তুলে এনেছে হৃদয়গ্রাহী বর্ণনায়।
-
Tk 285
Tk 380গাদ্দাফির সঙ্গে আমার জীবন
শুরুটা হয়েছিল সুরাইয়াকে দিয়ে। একটি মেয়ে—কাজলকালো যার চোখ, রোদেপোড়া চকচকে মুখ কিন্তু আকর্ণবিস্তৃত চওড়া হাসি। সুরাইয়া—বিদ্যুৎচমকের মতো মুহূর্তেই যার মনভোলানো হাসি সশব্দ কান্নায় পরিণত হয়; বিপুল উদ্দীপনা বদলে যায় চরম নৈরাশ্যে; অনুপম অনুরাগ পরিণত হয় ভয়াবহ প্রতিশোধস্পৃহায়। সুরাইয়া—যার আছে একটি অজ্ঞাত অতীত, এক সাগর দুঃখ আর হার না মানা বিক্ষুব্ধ মনন। সুরাইয়া—যার গল্পটা শুরু হয়েছিল মনোরম এক প্রাণবন্ত পরিবেশ থেকে। আর শেষ হয় নরপিশাচ দানবের পাঞ্জায় আবদ্ধ হওয়ার মাধ্যমে। সুরাইয়ার সেই দানবের নাম মুয়াম্মার গাদ্দাফি। আফ্রিকার লৌহমানব নামে যিনি পরিচিত ছিলেন সারাবিশ্বে। যিনি বরিত হতেন লিবিয়ার নারীমুক্তির প্রবাদপুরুষ হিসেবে। অথচ তারই গোপন হেরেমে রক্ষিতা হিসেবে বন্দী ছিল শত শত নিষ্পাপ মেয়ে। প্রথমবার এ কথা শুনে হয়তো পাঠকমাত্রই অবিশ্বাসে আঁতকে উঠবেন। কিন্তু হেরেমবন্দী সুরাইয়ার হাত ধরে যখন আপনি প্রবেশ করবেন গাদ্দাফির হেরেমখানায়, এক কোমলপ্রাণ কিশোরীর ধর্ষিত হবার বর্ণনা শুনে আপনার চোখ জলে ভেসে যাবে।
-
Tk 195
Tk 260ইজ্জুদ্দিন ইবনে আবদুস সালাম
ইজ্জুদ্দিন ইবনে আবদুস সালাম। ছিলেন ইতিহাসের এক অকুতোভয় ফকিহ। তাঁর অতুল্য জ্ঞানসাধনা আর আপোসহীন বিচারিক জীবন ও কর্ম তুলে এনেছেন আলীজাহ মুহাম্মাদ সামানীন। তিনি ইতিহাসের বিক্ষুব্ধ সময়গুলো পার করেছেন। সমরনীতির তখন জয়জয়কার অবস্থা। যুদ্ধের হুংকারে পৃথিবী থরথর করে কেঁপেছে সে সময়ে। মানচিত্রের প্রভাবশালী জমিদার হিসেবে মুসলিমরা তখন সবার লোভাতুর নজরে। একদিকে মঙ্গোল ঝড়, অন্যদিকে খ্রিষ্টানদের সঙ্গে ধর্মযুদ্ধ। পাশাপাশি মুসলিমদের অভ্যন্তরীণ ক্ষমতার লড়াই ছিল চোখে পড়ার মতো। এমন বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে মুসলিম বিশ্বের সার্বিক কল্যাণ মুখ থুবড়ে পড়াটাই স্বাভাবিক। এত ঝড়ঝাপটার মধ্যেও ইসলাম পৃথিবীকে উপহার দিয়েছে জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার পুরোধা ব্যক্তিত্ব। ইতিহাসবিদ, ইসলামি আইনবিশারদ, হাদিসশাস্ত্রের বরেণ্য নক্ষত্র, কোরআনের ব্যাখ্যাকার, ভ‚গোলবিদ, তুলনামূলক ধর্মতত্তে¡ পারদর্শী ব্যক্তিসহ জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে মুসলিমদের বিচরণ ছিল অত্যন্ত প্রভাবশালী। সময়ের এত সব মনীষীর মধ্যে ইমাম ইজ্জুদ্দিন ছিলেন প্রথম সারির জ্ঞানসাধক। ছিলেন একাধিক বিষয়ের শাস্ত্রজ্ঞ ও পণ্ডিত। খ্রিষ্টীয় ত্রয়োদশ শতাব্দীর একজন কিংবদন্তি তিনি। তাঁর জীবনীকারগণ তাঁকে নিয়ে নিরন্তর উচ্ছ্বা প্রকাশ করেছেন। শায়খের ইলমি জীবন এবং রচনাবলির ব্যাপারে যৎসামান্য আলোচনা এসেছে। তাও জীবনঘনিষ্ঠ আলোচনার ফাঁকে। তিনি যেসব শাস্ত্রের শাস্ত্রজ্ঞ ছিলেন এবং যেসব বিষয়ের ওপর তাঁর রচনা বিদ্যমান, তার প্রতিটির ওপর মুসলিম বিশ্বের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে মাস্টার্স এবং পিএইচডি পর্যায়ের গবেষণাপত্র বিদ্যমান রয়েছে।
-
Tk 140
Tk 200ইতিহাসের জানালা
অতীত সবসময়ই শিক্ষাদাত্র্রী। যদিও অনেকেই বলে থাকেন ইতিহাস এটাই শিক্ষা দয়ে যে, ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না। আমরা সর্বদা আশাবাদী ইনসান। হতাশাবাদীদের শ্লেষা নিয়ে জীবনকে থামিয়ে দিতে পারি না। যদিও আমরা শিক্ষাহীন দিকভ্রান্ত হয়ে পড়ি প্রায়ই। তবু আমাদের কাছে অতীত যেমন, তেমনি বর্তমানও সামনে এসে শিক্ষয়ত্রী হিসেবে বাহুডোর প্রসারিত করে দাঁড়ায়। ইতিহাস থেকেই তো তুলে নিতে হয় বর্তমান পৃথিবীর সফলতার পদছাপ। ইতিহাসের আবেদন তাই আমাদের ধর্মীয় এবং জাতীয় জীবনে অবশ্যম্ভাবী। এ গ্রন্থ ছোট ছোট করে অনেক ইতিহাসের স্মরণ দিয়েছে। নিকট অতীত, সুদূর অতীত, প্রাগৈতিহাসিককাল- ইতিহাসের নানাস্তরে ব্যাক্তি, ঘটনা, স্থান, যুদ্ধ, বিজয়, বেদনা জায়গা করে নিয়েছে গ্রন্থের সাদা পাতায়। কেবল জ্ঞান নয়, এই গ্রন্থ ফের স্মরণ করিয়ে দিয়েছে মানুষের মাঝে মানুষের ইনসানিয়্যাত। ইতিহাসপাঠে বাঙালিসমাজে অনীহা যেমন আছে, তেমনি ইতিহাসসন্ধানী অনুসন্ধিৎসু পাঠকেরও কমতি নেই। বইয়ের বাজারে নজর দিলে এর সত্যতা নজরে আসে খুব স্বাভাবিকভাবেই। আমরা তাই আশাবাদের কথা বলতে চাই, শোনাতে চাই, জানাতে চাই সবাইকে। এ গ্রন্থ আশাবাদেরই এক নির্ঘুম দলিল। গ্রন্থে যুত্থবদ্ধ এসব ইতিহাসের অধিকাংশ এর আগে সাপ্তাহিক লিখনীতে ধারাবাহিকভাবে ‘অতীতের জানালা’ নামে প্রকাশ হয়েছে। পাঠকের পাঠ সুবিধার্থে সেসব ইতিহাসে কিছু সংযোজন-বিয়োজন করা হয়েছে যৌক্তিক কারণেই। কেননা পত্রিকার পাতার ফিচার আর বইয়ের পাতার পঠন এক জিনিস নয়। কিছুটা ইতিহাস নতুন করে সংযোজন করা হয়েছে বইটিকে সামগ্রিকতার বিবেচনায় গ্রহণযোগ্য করতে। ইতিহাস তালাশের এই সফরে দুজন সুহৃদ আমাকে অকারণে সাহায্য করেছে। সাদ রহমান এবং তানজিল আমির- আমার প্রিয় দুই প্রতিভালক্ষী তরুণ। তাদের রচিত কিছু ইতিহাস এখানে সংযোজতও হয়েছে। ভবিষ্যতে তারা ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য হোক, সে আশাবাদ আজীবনের
-
Tk 135
Tk 180এ জীবন পূণ্য করো
এর আগে হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল নামে এই তরিকার একটি পুস্তক লিখেছি। কিশোর-তরুণদের জন্য লেখা। বক্ষ্যমান পুস্তকটিও একই তবকার। নিজের ব্যক্তিগত চিন্তা-ভাবনা, দুর্ভাবনা, দুশ্চিন্তা, অব্যক্ত কথাÑ যেগুলো জনসম্মুখে বলি না, সেসব অকপটে বলা হয়েছে। অতি আশাবাদের কথা হলো, অদূর ভবিষ্যতে এই তবকার আরও পুস্তকাদি প্রকাশ হবে এবং সেগুলোতে স্পর্ধিত কথাবার্তার শোরগোল থাকবে আরও অধিক। লেখালেখি আমার কাছে অত বেশি সিরিয়াস বিষয় না। মানুষের জীবন অনেক বেশি বিস্তৃত, বিশাল তার ব্যাপ্তি। সেই বিশালতার কাছে শিল্প-সাহিত্য, সুকুমারবৃত্তি, আর্ট-কালচার অনেক সময় জগদ্দল হয়ে পড়ে থাকে। তার কোনো মূল্যমান থাকে না। তবু জীবন বিউটিফুল। সেই জীবনকে পুণ্য করে তোলো। লেখা বা লেখক নিয়ে ভাবাভাবির কিছু নেই। এ পুস্তক কাউকে কোনো পথ দেখাবে না, বিপথগামীও করবে না। এ পুস্তক সাধারণ কিছু পার্থিব অক্ষরের মধ্য দিয়ে অপার্থিব-অলৌকিক এক জীবনের কথা বলেছে। এজন্য এ পুস্তককে মসিহা মনে করার কোনো কারণ নেই। এ পুস্তক সাধারণ্যের মাঝে থেকেও এক অনন্ত পুণ্যময় জীবনের কথা বলেছে মাত্র। এ ভিন্ন আর কি-ই বা করার ছিল! পুস্তকের জন্য শুভাশীষ!
-
Tk 600
Tk 800ছোটদের দরবেশ সিরিজ (৫টি বই)
দীর্ঘ লকডাউন শেষে আপনার সন্তান কি বই নিয়ে বসছে? মনোযোগ থাকছে ক্লাসের বইয়ের পাতায়? পড়াগুলো ঠিকমতো বুঝতে পারছে কি? দীর্ঘ বিরতির পর শিশুদের স্কুলের পড়ায় মনোযোগ ফেরানো বেশ কঠিন। বইয়ের পাতায় মনোযোগ আটকানোই যায় না। সারাক্ষণ মনটা উড়ু উড়ু করে। কীভাবে তাদের আকর্ষণ করা যায় পড়ার টেবিলে? তাই ভাবলাম, শিশুদের জন্য তাহলে কিছু বই লিখি। এমন বই―যেগুলো তাকে গল্প শোনাবে। তাকে কল্পনায় ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। তাকে পরিচিত করাবে আমাদের দরবেশদের সঙ্গে। যে দরবেশদের গল্প আমরা শুনে এসেছি ছোটবেলায়, সেই দরবেশদের গল্প নিয়েই লিখতে শুরু করলাম বইগুলো। তারপর? একে একে লিখে ফেললাম পাঁচটি বই। এ পাঁচটি বইয়ে বলা হয়েছে পাঁচজন দরবেশের গল্প। তাদের অবিশ্বাস্য জীবনের গল্প। শিশুরা পড়বে আর শিহরিত হবে। জানতে পারবে আমাদের সত্যিকারের সুপারহিরোদের গল্প। যাদের জীবন ছিল দাওয়াত, কারামাত, যুদ্ধ, ত্যাগ আর প্রেমে উজ্জ্বল। একবার পড়তে শুরু করলে শেষ না করে উপায় নেই। আর এভাবে দরবেশদের গল্প পড়তে পড়তে বইয়ের সঙ্গে শিশুদের সম্পর্ক আবার জোড়া লেগে যাবে। গল্পগুলো তাদের উদ্দীপ্ত করবে আরও পড়তে। তেমনি এ গল্পগুলো তাদের উজ্জীবিত করবে দরবেশদের মতো আল্লাহর ওলি হতে। যেমনটা আমরা আমাদের সন্তানকে নিয়ে স্বপ্ন দেখি সবসময়।
-
Tk 127
Tk 170বদরের বীর
সেইসব বীরদের উপাখ্যান— যারা তরবারির ডগা দিয়ে একদিন লিখেছিলেন পৃথিবীর এক নতুন ইতিহাস… সেইসব বীরদের বীরত্বগাথা— যাদের হুংকারে একদিন কেঁপে উঠেছিলো কায়সার ও কিসরার তখত-সিংহাসন… সেইসব বীরদের গল্পভাষ্য— যারা বুকের তপ্ত খুন ঢেলে এই পৃথিবীকে এনে দিয়েছিলেন আলো ঝলমলে এক নতুন ঊষা… সেইসব বীরদের দুঃসাহসী গল্প নিয়ে রচিত সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর-এর নতুন বই— বদরের বীর!
-
Tk 90
Tk 120আসমানি আদালত
এক ইরাকি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল-এর জীবনে প্রত্যক্ষ করা শিক্ষণীয় ও আলোড়ন সৃষ্টিকারী ঘটনার গল্প নিয়ে রচিত গ্রন্থ- আসমানি আদালত। লিখেছেন ব্রি. জেনারেল মাহমুদ উশ শওকত। অনুবাদ করেছেন লাবীব আবদুল্লাহ।
-
Tk 75
Tk 100আমার আব্বু
মা’কে নিয়ে লেখা হয়েছে অনেক গল্প, অনেক গ্রন্থ। কিন্তু বাবাকে নিয়ে লেখা হয়েছে সামান্যই। বাবার জন্য ভালোবাসার ধূপ জ্বেলে নিজের জীবনকে সুরভিত করার গল্প বলেছেন লোকমান হাকিম। লেখক নিজেই বলছেন তার অনুভূতির কথা— ‘আমার এক দু’টো লেখা পত্রিকায় প্রকাশ পেয়েছে। আমি তা কাউকে বলিনি। তবুও ছোট ভাইয়েরা এসব ঘাঁটাঘাঁটি করে বের করে আব্বুকে দেখিয়েছে। আব্বু লেখাগুলোয় চোখ বুলিয়েছেন। একটু নেড়েচড়ে দেখেছেন। দেখে যেমন খুশি হয়েছেন তেমনি মন খারাপও করেছেন। আমি কি লেখাপড়া ফেলে রেখে এখন তবে এসবই করছি? আর এসব বলতে কী করছি—তা তিনি ঠিক বুঝে উঠতে পারছেন না। আমাকে নিয়ে এক ধরনের ভয়, শঙ্কা, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা তাঁর মাঝে কাজ করছে। ‘আর আমার লেখাপড়াও প্রায় শেষের দিকে।
-
Tk 270
Tk 360ইতিহাসের আলোছায়া
আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদ থেকে হেফাজত-আমির শাহ আহমদ শফী—সময়কাল বিবেচনা করলে বইটির আয়তন বেশ দীর্ঘ। তবে দূর অতীতের চেয়ে নিকট সময়ে বিগত মনীষীদের জীবন ও সাম্প্রতিক ইতিহাস এতে বেশি আলোচিত হয়েছে। কোনো কোনো আলোচনা আপনাকে ইতিহাসের অনালোচিত দিক কিংবা বিস্মৃত ব্যক্তি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল করবে, কোনো আলোচনার সঙ্গে খানিকটা চিনপেহচান আছে, আবার কোনো ঘটনা হয়তো আপনার সময়কালে এমনকি চোখের সামনেই সংঘটিত হয়েছে, কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় বেমালুম ভুলে আছেন। সচেতন বাঙালি মুসলিম হিসেবে ইতিহাস ও মনীষী-জীবনের এ পাঠগুলো আপনার আয়ত্তে থাকা জরুরি।
-
Tk 120
Tk 160আকাশ মেঘমালা
কিছু গল্প, যেন আমাদের সময়ের কথা বলে। আমরা যে জীবন নিয়ে হেঁটে চলি দীর্ঘ দীর্ণ পথ, গল্পের চরিত্রেরা আমাদের সঙ্গেই চলে। তারা আমাদের সঙ্গ দেয়, আমাদের হাসায়, কখনো অশ্রুজলে ভাসিয়ে নেয় প্লাবনের মতো। জীবনের গল্পগুলোই তো এমন। প্রতিটি মানুষের যাপিত জীবনের যে গল্প, সে গল্পই তো রূপ নেয় গল্প-উপন্যাসে, কখনোবা হয় ইতিহাস। লেখক সালমা সাহলি আমাদের সেইসব গল্পই বলেছেন তার ‘আকাশ মেঘমালা’ গল্পগ্রন্থে। গল্পগুলো পড়লে মনে হবে, এ যেন আমাদের চারপাশে ঘটে যাওয়া প্রতিদিনকার জীবনের ঘটনা লিপিবদ্ধ হয়েছে অক্ষরের জবানবন্দিতে। প্রতিটি গল্প তাই গল্প ছাড়িয়ে হয়ে উঠেছে জীবন্ত, আমাদের প্রতিদিনকার জীবনের মতো সত্য ও শাশ্বত।
-
Tk 120
Tk 200নবধ্বনি গল্প সংকলন এই আমাদের গল্প
-
Tk 112
Tk 150শত শত গল্প
আমাদের ইতিহাসজুড়ে ছড়িয়ে আছে শতসহস্র গল্প। সেসব গল্প আমাদের জাগৃতির ইতিহাস, আমাদের বিজয়, কখনো পরাজয়, আবার ভালোবাসার, আত্মশুদ্ধির, আমাদের ইমানকে তেজোদীপ্ত করার হিরণ্ময় পাথেয়। এসব গল্প দিয়েই সাজানো আমাদের ইতিহাসের প্রতিটি অধ্যায়। এ কারণেই আমাদের সহস্বর ছরের ইতিহাস এত সমুজ্জ্বল। আলোচ্য গ্রন্থটি এমনই শত শত গল্পকে ধারণ করে রচিত হয়েছে। হাজার গল্পের বইয়ে বলা হয়েছে ছোট-বড় শত কাহিনি।
-
Tk 675
Tk 900ছোটদের সাহাবি সিরিজ (১ম থেকে ৫ম খণ্ড)
পশ্চিমা ও হিন্দু সংস্কৃতির প্রভাবে আমাদের সন্তানরা কী শিখছে? ছোটবেলায় তারা শিখছে হ্যারি পটার, সুপার হিরো, ডিসি-মার্ভেল, রাম-ভীম আর ঠাকুরমার ঝুলির সব মিথ্যা গল্প। ফলে, একটু বড় হলে যখন আমরা আমাদের সন্তানদের ইসলাম ও ইবাদত পালনের কথা বলি, সেগুলো তাদের মনে কোনো রেখাপাত করে না। ইসলামি অনুশাসনের পবিত্র পিঞ্জরে আগলে রাখা সম্ভব হয় না তাদের। এজন্য শিশু বয়সেই সন্তানদের মন-মস্তিষ্কে স্থান দিতে হয় নবী-রাসুল, সাহাবি-তাবেয়ি আর ইসলামি আদর্শের চেতনা। আর শিশু-কিশোরদের মনে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে নানা স্বাদের গল্প। হরেক রকম গল্প। গল্পের বুনন তাদের মনের মধ্যে বুনে দেয় বিশ্বাসের চারাগাছ। তাই তাদের শোনাতে হয়, দেখাতে হয়, পড়াতে হয় সত্য গল্প। যে গল্প তাদের জীবনকে উজ্জীবিত করবে ইসলামের পথে। সাহাবিদের জীবনের এমন গল্প নিয়েই সাজানো হয়েছে ‘ছোটদের সাহাবি সিরিজ’টি। নন্দিত লেখক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর-এর শিশুতোষ ঢংয়ে লেখা এবং চাররঙা ঝকঝকে কাগজে ছাপা বইগুলো শিশু-কিশোরদের পরিচয় করিয়ে দেবে আমাদের শিকড়ের সঙ্গে। আধুনিকতা আর পাশ্চাত্যের মোহে যে শিকড়ের কথা আমরা ভুলতে বসেছি প্রায়।