-
Tk 750
Tk 1,000হাদিস বর্ণনাকারী সাহাবি সিরিজ ১-৫
ইসলামের ইতিহাসের উৎসধারা হচ্ছেন নবীজির প্রিয় সাহাবিগণ। তাঁরা নবীজির প্রত্যক্ষ সাহচর্য লাভ করেছেন। নবীজির জীবন ও আদর্শ এ জগতে তাঁরাই সর্বপ্রথম সচক্ষে অবলোকন করেছেন। এ জন্য নবীজির বক্তব্য ও নির্দেশনা সংরক্ষিত হয়ে আমাদের কাছে এসে পৌঁছেছে। নবীজির হাদিস তাঁরাই প্রথম বর্ণনা করেছেন। তাঁদের এ বিরল অবদানের ফলশ্রæতিতে আমরা হাদিসশাস্ত্র সম্পর্কে অবগত হতে পেরেছি। তবে সাহাবিদের যুগে ব্যাপকভাবে হাদিসের সংকলন বিন্যস্ত না হলেও তাবেয়িদের যুগ থেকে এর ধারা শুরু হয়। এরপর পর্যায়ক্রমে তৃতীয় শতাব্দী নাগাদ নবীজির হাদিস গ্রন্থাকারে স্থায়ীভাবে সংরক্ষিত হয়। ১১ হিজরিতে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পৃথিবী থেকে বিদায় নেন। নবীজির পরে তাঁরই সাহাবিগণ তাঁর উত্তরসুরীর ভূমিকায় ইতিহাসে আবির্ভুত হন। তবে নবীজির হাদিস সংকলন ও প্রচার-প্রসারের ক্ষেত্রে নবীজির সকল সাহাবি একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন না। বরং তাঁদের কয়েকজন হাদিস সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ঐতিহাসিক বিভিন্ন সূত্রমতে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সান্নিধ্যপ্রাপ্ত সৌভাগ্যবান সাহাবিদের সংখ্যা এক লাখেরও কিছু বেশি। তাঁদের সকলে সাহাবি হলেও সবাই নবীজির সান্নিধ্যে সারাক্ষণ থাকার সময় পেতেন না। জীবিকা নির্বাহ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের কাজে ব্যস্ততার কারণে তাঁরা নিজেদের সুবিধেমতো নবীজির দরবারে আগমন করতেন এবং কুরআন ও সুন্নাহ থেকে জ্ঞান অর্জন করতেন। অতএব হাদিসের মতো শরিয়তের দ্বিতীয় প্রধান উৎসের সংকলন ও সংরক্ষণে সকল সাহাবি একই পর্যায়ের নয়; বরং এক্ষেত্রে তাঁদের কয়েকজন অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। হাদিস বর্ণনাকারী সাহাবিদের সংখ্যা কত, এ নিয়ে হাদিসশাস্ত্রের মণীষী ও গবেষকদের মাঝে যথেষ্ট মতপার্থক্য পাওয়া যায়। তবে এ বিষয়ে সমস্ত পরসিংখ্যান সামনে রেখে বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায় যে, হাদিস বর্ণনাকারী সাহাবিদের সংখ্যা নিয়ে একাধিক মতামত থাকলেও সার্বিক হিসেবে তা দেড় হাজারের বেশি নয়। হাদিসশাস্ত্রের গবেষক ও পন্ডিতগণের বিশ্লেষণ ও অভিজ্ঞতার আলোকে হাদিস বর্ণনাকারী সাহাবিদের তালিকা পাঁচটি স্তরে ক্রমবিন্যাস করা হয়েছে। উক্ত ক্রমবিন্যাস অনুসারে সব মিলিয়ে হাদিস বর্ণনাকারী সাহাবি হলেন সর্বমোট ১১১১ জন। তাঁরা সকলে মিলে সর্বমোট ৩১,৬৯৬ টি হাদিস বর্ণনা করেছেন। এর মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক হাদিস বর্ণনাকারী নবীজির প্রথম দশ সাহাবির জীবন-তথ্য নিয়ে এ সিরিজটি প্রস্তুত করা হয়েছে। দীর্ঘ অধ্যয়ন ও গবেষণার পর ইতিহাস গবেষক ও লেখক আব্দুল্লাহ আল মাসুম সিরিজের প্রথম পাঁচজন হাদিস বর্ণনাকারী সাহাবির জীবন ও অবদান গ্রন্থাকারে পাঠকমহলের হাতে তুলে দিলেন।
-
Tk 675
Tk 900ছোটদের সাহাবি সিরিজ (১ম থেকে ৫ম খণ্ড)
পশ্চিমা ও হিন্দু সংস্কৃতির প্রভাবে আমাদের সন্তানরা কী শিখছে? ছোটবেলায় তারা শিখছে হ্যারি পটার, সুপার হিরো, ডিসি-মার্ভেল, রাম-ভীম আর ঠাকুরমার ঝুলির সব মিথ্যা গল্প। ফলে, একটু বড় হলে যখন আমরা আমাদের সন্তানদের ইসলাম ও ইবাদত পালনের কথা বলি, সেগুলো তাদের মনে কোনো রেখাপাত করে না। ইসলামি অনুশাসনের পবিত্র পিঞ্জরে আগলে রাখা সম্ভব হয় না তাদের। এজন্য শিশু বয়সেই সন্তানদের মন-মস্তিষ্কে স্থান দিতে হয় নবী-রাসুল, সাহাবি-তাবেয়ি আর ইসলামি আদর্শের চেতনা। আর শিশু-কিশোরদের মনে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে নানা স্বাদের গল্প। হরেক রকম গল্প। গল্পের বুনন তাদের মনের মধ্যে বুনে দেয় বিশ্বাসের চারাগাছ। তাই তাদের শোনাতে হয়, দেখাতে হয়, পড়াতে হয় সত্য গল্প। যে গল্প তাদের জীবনকে উজ্জীবিত করবে ইসলামের পথে। সাহাবিদের জীবনের এমন গল্প নিয়েই সাজানো হয়েছে ‘ছোটদের সাহাবি সিরিজ’টি। নন্দিত লেখক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর-এর শিশুতোষ ঢংয়ে লেখা এবং চাররঙা ঝকঝকে কাগজে ছাপা বইগুলো শিশু-কিশোরদের পরিচয় করিয়ে দেবে আমাদের শিকড়ের সঙ্গে। আধুনিকতা আর পাশ্চাত্যের মোহে যে শিকড়ের কথা আমরা ভুলতে বসেছি প্রায়।
-
Tk 600
Tk 800ছোটদের দরবেশ সিরিজ (৫টি বই)
দীর্ঘ লকডাউন শেষে আপনার সন্তান কি বই নিয়ে বসছে? মনোযোগ থাকছে ক্লাসের বইয়ের পাতায়? পড়াগুলো ঠিকমতো বুঝতে পারছে কি? দীর্ঘ বিরতির পর শিশুদের স্কুলের পড়ায় মনোযোগ ফেরানো বেশ কঠিন। বইয়ের পাতায় মনোযোগ আটকানোই যায় না। সারাক্ষণ মনটা উড়ু উড়ু করে। কীভাবে তাদের আকর্ষণ করা যায় পড়ার টেবিলে? তাই ভাবলাম, শিশুদের জন্য তাহলে কিছু বই লিখি। এমন বই―যেগুলো তাকে গল্প শোনাবে। তাকে কল্পনায় ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। তাকে পরিচিত করাবে আমাদের দরবেশদের সঙ্গে। যে দরবেশদের গল্প আমরা শুনে এসেছি ছোটবেলায়, সেই দরবেশদের গল্প নিয়েই লিখতে শুরু করলাম বইগুলো। তারপর? একে একে লিখে ফেললাম পাঁচটি বই। এ পাঁচটি বইয়ে বলা হয়েছে পাঁচজন দরবেশের গল্প। তাদের অবিশ্বাস্য জীবনের গল্প। শিশুরা পড়বে আর শিহরিত হবে। জানতে পারবে আমাদের সত্যিকারের সুপারহিরোদের গল্প। যাদের জীবন ছিল দাওয়াত, কারামাত, যুদ্ধ, ত্যাগ আর প্রেমে উজ্জ্বল। একবার পড়তে শুরু করলে শেষ না করে উপায় নেই। আর এভাবে দরবেশদের গল্প পড়তে পড়তে বইয়ের সঙ্গে শিশুদের সম্পর্ক আবার জোড়া লেগে যাবে। গল্পগুলো তাদের উদ্দীপ্ত করবে আরও পড়তে। তেমনি এ গল্পগুলো তাদের উজ্জীবিত করবে দরবেশদের মতো আল্লাহর ওলি হতে। যেমনটা আমরা আমাদের সন্তানকে নিয়ে স্বপ্ন দেখি সবসময়।
-
Tk 450
Tk 660বদর ও উহুদ যুদ্ধের ঐতিহাসিক গল্পভাষ্য
৩১৩ বদরযুদ্ধের ঐতিহাসিক গল্পভাষ্যঃ বইটি বদর যুদ্ধের গল্পভাষ্য হলেও গল্পটি শুরু হয়নি বদরের প্রান্ত থেকে কিংবা বদরের দিকে ধেয়ে আসা সেই মদিনার প্রান্ত থেকে কিংবা যে লগ্নে বদরযুদ্ধ সংঘটিত হয়, সেই ৬২৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ মার্চ থেকে৷ এই বদর যুদ্ধ নিয়ে কাফেরদের মাঝে কী সংশয় দেখা দেয়, এবং শেষতক কী হয়, কী কী মোজেযা প্রকাশ পায় এই যুদ্ধে, এই যুদ্ধে কে প্রথম শহিদ হন, কাফেরদের মধ্যে কে প্রথম ভূতলে লুটায়, কাফেরদের সৈন্যদলে; তবু তাকে হত্যার নিষেধাজ্ঞা আসে, কে সে? কেন এমন নিষেধাজ্ঞা? এমন অনেক অনেক অাবৃত পাঠ পরবর্তী শিরোনাম থেকে পাঠকের কাছে স্বচ্ছ কাঁচের মতই ধরা দেবে৷ এটি গতানুগতিক গল্পের বই নয়৷ বরং হাদিস আর কোরআন এবং বিশুদ্ধ বিধৌত ইতিহাস গ্রন্থের বিক্ষিপ্ত বৰ্ণনাগুলোকে তিনি মূলত গল্পমাল্যে অচ্ছেদ্য উপায়ে আর সাড়িবদ্ধ শৃঙ্খলায় পরিয়েছেন৷ তাই বলা যায়, বইয়ের গল্পকে পর্যাপ্ত শব্দ ও নিবিড় বাক্য দিয়ে বেণী করা হয়েছে আর বিশুদ্ধ বর্ণনা ও বিমুগ্ধ ঘটনাগুলো দিয়ে গল্পটির হার নির্মাণ করা হয়েছে— ফলত ঐতিহাসিক গল্পভাষ্যটি পুষ্পময়ী গ্রন্থে রূপ নিয়েছে৷ আশাবাদী, এই ফুলের ঘ্রাণ ও সুপেয় রস তৃপ্ত করবে সকল পাঠককে ৷
মৃত্যুঞ্জয়ীঃ উহুদ যুদ্ধের মর্মস্পর্শী গল্পভাষ্য ‘মৃত্যুঞ্জয়ী’ মদিনা থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরের উহুদ প্রান্তরে মুখোমুখি হলো নবীজির (সা.) সাহাবি সেনাদল ও মক্কার মূর্তিপূজারী কুরাইশরা। শুরুতে যুদ্ধটা একপেশে মনে হলো। যুদ্ধ শুরু হওয়ার অল্প সময়ের মধ্যেই ময়দান ছেড়ে পালাতে শুরু করল ভীতু কুরাইশ বাহিনী। জয়ের আনন্দে উচ্ছ্বসিত হতে লাগল মুসলিম সেনানীরা। কিন্তু হঠাৎ মুসলিম তিরন্দাজদের সামান্য ভুল পদক্ষেপ। মুহূর্তে পাল্টে গেল দৃশ্যপট। উহুদ প্রান্তরে শুরু হলো ইতিহাসের এক অসীম লড়াই। রক্তের ফোয়ারায় ভেসে গেল মদিনার পাথুরে জমিন। আর এই রক্তপ্রান্তরে নবীজিকে (সা.) ঘিরে রচিত হলো সাহাবিদের আত্মত্যাগ, সাহসিকতা ও বীরত্বের অমর কিংবদন্তি। উহুদের সেই কিংবদন্তি নিয়ে এই প্রথম বাংলাভাষায় উপন্যাসের রোমাঞ্চ নিয়ে গল্পভাষ্য লিখেছেন সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর। ত্যাগ, বীরত্ব আর প্রেমের এক অনন্ত উপাখ্যান মৃত্যুঞ্জয়ী। চোখের সামনে খুলে দেবে গল্পভাষ্যের এক অভিনব দুয়ার। আপনাকে স্বাগতম!
-
Tk 350
Tk 500দ্য ক্রসিং
এই প্রথম বাংলাভাষায় প্রকাশিত হলো বিধ্বস্ত সিরিয়ার মৃত্যু-উপত্যকার সরেজমিন ধারাবর্ণনা! সিরিয়ার বিধ্বস্ত শহরে শহরে ঘুরে এক নারীসাংবাদিক তুলে এনেছেন সেখানকার অবর্ণনীয় মৃত্যুর ধারাবর্ণনা। সামার ইয়াজবেক নামের সেই সাংবাদিকের মৃত্যু-যাত্রা গ্রন্থের নাম ‘দ্য ক্রসিং’।
-
Tk 342
Tk 456প্রিয়তমা
আয়েশার সঙ্গে রাসুল মুহাম্মদের (সা.) দাম্পত্যজীবন কি অসুখী ছিলো? একজন কেবলই কিশোরী, আরেকজন পঞ্চাশোর্ধ্ব প্রবল ব্যক্তিত্ববান মানুষ; কেমন ছিলো অসম বয়সী এ দুজনের প্রেমময় সংসারের হালচাল? ঝগড়া হতো? খুনসুটি? মান-অভিমানে কান্না হতো? খাদিজা (রা.) কেন প্রৌঢ়ত্বের দ্বারপ্রান্তে এসে হাত বাড়িয়ে আগলে নিলেন যুবক মুহাম্মদের হাত? মুহাম্মদ (সা.) যেদিন নবি হলেন, ভয়ে কাঁপছিলেন তিনি; খাদিজা তাঁকে বুকে জড়িয়ে কেন বলেছিলেন, ‘ভয় নেই আপনার’? কেন সুদূর ইথিওপিয়ার রাষ্ট্রপ্রধান নাজ্জাশির রাজপ্রাসাদে আয়োজন করা হলো মুহাম্মদ (সা.) এবং কুরাইশকন্যা উম্মে হাবিবার বিয়ে? কেন ইহুদি রাজকুমারী সাফিয়্যাকে যুদ্ধদাসী থেকে বরণ করে নিলেন উম্মুল মুমিনিন হিসেবে? রাসুল মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর ১১ জন স্ত্রীর দাম্পত্যজীবন ও প্রেমের অসংখ্য গল্পভাষ্য নিয়ে রচিত ইতিহাস-অনুসন্ধানী লেখক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর-এর অনবদ্য উপাখ্যানগ্রন্থ ‘প্রিয়তমা’। একদিকে নিরেট নির্মোহ ইতিহাসের বর্ণিল আয়োজন, আরেক দিকে উম্মুল মুমিনিনদের জীবনের অনালোচিত অধ্যায়ের নতুন আবিস্কার। নতুন ভাষা ও প্রাঞ্জল গদ্যে রাসুলের দাম্পত্যজীবনের পূর্ণ ছায়াছবি উঠে এসেছে এ গ্রন্থে।
-
Tk 308
Tk 440ভাবনার দিগন্তে-নির্বাচিত কলাম ১
-
Tk 300
Tk 400দ্য জেরুজালেম সিক্রেট
“দ্য জেরুজালেম সিক্রেট…” সময়ের সাথে পরিভ্রমণ; যা আপনাকে উত্তেজনাপূর্ণ ও দুঃসাহসিক যাত্রার মধ্য দিয়ে নিয়ে যাবে দীর্ঘ দু’হাজার বছর ধরে চলে আসা এক রহস্যের অন্তরালে… নীলনদের তীরে এক প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানের ধ্বংসাবশেষে পিয়েট জানসিন নামের এক হোটেল মালিকের লাশ পাওয়া যায়। রহস্যজনকভাবে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তাঁকে নিয়ে তদন্তের ভার পড়ে লুক্সার পুলিশ ডিভিশনের ইনস্পেক্টর ইউছুফ খলিফার উপর। যতক্ষণে তিনি পিয়েট জানসিনের পরিচয় উদ্ঘাটন করেন, বাধ্য হয়ে জড়িয়ে পড়েন পনের বছর আগেকার এক কেসে, যাতে নৃসংশভাবে এক মহিলাকে হত্যা করা হয়, আর দায়ী করা হয় এক নিরপরাধ লোককে। খলিফা তার উর্ধ্বতন অফিসারের আপত্তি উপেক্ষা করে সে কেসটি পুনর্নবীকরণ করেন। তখনই বাধ্য হয়ে ইসরায়েলি ইনস্পেক্টর বিন-রয়ের শরণাপন্ন হন। অন্যদিকে জায়নবাদী দখলদারিত্ব বিরোধী ফিলিস্তিনি সাংবাদিক লায়লা আল-মাদানি এক অজানা উত্স থেকে মধ্যযুগীয় নথি সম্বলিত একটি চিঠি পান। লায়লা চিঠির রহস্য উদ্ধারে নেমে যায়, এদিকে খলিফা ও বিন-রয় পিয়েট জানসিন সম্পর্কে আবিষ্কার করেন এক ভয়ংকর বাস্তবতা! তাদের সকলের তদন্তে জড়িয়ে পড়ে প্রাচীন জেরুসালেম, মধ্যযুগীয় ক্রুসেড ও ক্যাথারের রহস্যময় তথ্য এবং নাত্সীদের জঘন্য ইতিহাস। এভাবে দু’হাজার বছরের চলমান রহস্যের সমাধানে পরিভ্রমণ করতে হয় প্রাচীন, মধ্যযুগ ও বর্তমান যুগের ঘটনাপ্রবাহে… সর্বোপরি এ উপন্যাসটি উত্তেজনাপূর্ণ ও শাসরুদ্ধকর অ্যাডভেঞ্চারের মধ্য দিয়ে নিয়ে যাবে আপনাদের…
-
Tk 291
Tk 415সুপ্রভাত ফিলিস্তিন
বইটি মূলত একটি উপন্যাস। লেখক শুরুতেই স্বীকারোক্তি টেনেছেন–” এই বইয়ের সব চরিত্র কাল্পনিক। তবে ফিলিস্তিন এবং এ বইয়ে বর্ণিত ঘটনাগুলো, ইতিহাস ও উল্লেখিত ব্যক্তিত্ব — এসব কিছু বাস্তব। লেখক বেশ দীর্ঘ সময়ের( ১৯৪১-২০০২) ইতিহাস তুলে এনেছেন গল্পের ছায়ায়। আকর্ষণীয় শিরোনামে ছোট ছোট পর্বে অধ্যায় ভাগ করা হয়েছে। পুরো বইয়ে এমন পাঁচটি অধ্যায়ে ৪৮ টি পর্ব রয়েছে। প্রত্যেক পর্বের সময়কালও ধারাবাহিকভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
-
Tk 285
Tk 380গাদ্দাফির সঙ্গে আমার জীবন
শুরুটা হয়েছিল সুরাইয়াকে দিয়ে। একটি মেয়ে—কাজলকালো যার চোখ, রোদেপোড়া চকচকে মুখ কিন্তু আকর্ণবিস্তৃত চওড়া হাসি। সুরাইয়া—বিদ্যুৎচমকের মতো মুহূর্তেই যার মনভোলানো হাসি সশব্দ কান্নায় পরিণত হয়; বিপুল উদ্দীপনা বদলে যায় চরম নৈরাশ্যে; অনুপম অনুরাগ পরিণত হয় ভয়াবহ প্রতিশোধস্পৃহায়। সুরাইয়া—যার আছে একটি অজ্ঞাত অতীত, এক সাগর দুঃখ আর হার না মানা বিক্ষুব্ধ মনন। সুরাইয়া—যার গল্পটা শুরু হয়েছিল মনোরম এক প্রাণবন্ত পরিবেশ থেকে। আর শেষ হয় নরপিশাচ দানবের পাঞ্জায় আবদ্ধ হওয়ার মাধ্যমে। সুরাইয়ার সেই দানবের নাম মুয়াম্মার গাদ্দাফি। আফ্রিকার লৌহমানব নামে যিনি পরিচিত ছিলেন সারাবিশ্বে। যিনি বরিত হতেন লিবিয়ার নারীমুক্তির প্রবাদপুরুষ হিসেবে। অথচ তারই গোপন হেরেমে রক্ষিতা হিসেবে বন্দী ছিল শত শত নিষ্পাপ মেয়ে। প্রথমবার এ কথা শুনে হয়তো পাঠকমাত্রই অবিশ্বাসে আঁতকে উঠবেন। কিন্তু হেরেমবন্দী সুরাইয়ার হাত ধরে যখন আপনি প্রবেশ করবেন গাদ্দাফির হেরেমখানায়, এক কোমলপ্রাণ কিশোরীর ধর্ষিত হবার বর্ণনা শুনে আপনার চোখ জলে ভেসে যাবে।