• Tk 240Tk 320

    লাভ ইন হিজাব

    ভারতীয় বংশোদ্ভুত এক মুসলিম তরুণী। তার বিয়ে হবে। বিয়ের আগে আর দশজন মুসলিম তরুণীর মতো তার মনেও আচমকা ডানা মেলতে শুরু করে হাজারও স্বপ্ন। স্বপ্ন বুনে নিজের আরাধ্য হবু স্বামীকে নিয়ে- কেমন সে স্বপ্নের পুরুষটি? ছোট একটি ঘর আর এক টুকরো সংসারের স্বপ্ন দেখে মেয়েটি। পাশ্চাত্যের ঝলমলে ইউরোপীয় শহর লন্ডনে বেড়ে ওঠা মেয়েটি সেখানে আবিষ্কার করে আরেক পৃথিবী। নানা জাতি আর বর্ণের মানুষের সংস্পর্শে এসে আত্মপরিচয়ের সংকট তৈরি হয় তার অন্দরমননে। ভালোবাসার মানুষ খুঁজতে খুঁজতে শুরু হয় তার মুসলিম আত্মপরিচয় উদ্ধারের এক অব্যক্ত সংগ্রাম। হিজাবের মোলায়েম অন্তরাল থেকে সে সংগ্রাম তাকে তুলে আনে অনন্য উচ্চতায়। পাশ্চাত্য সমাজে হৈ চৈ ফেলে দেয়া ইন্টারন্যাশনাল বেস্টসেলার বই লাভ ইন আ হেডস্কার্ফ-এর লেখক শেলিনা জাহরা জান মোহাম্মদ। তিনি নিজেই তাঁর জীবনের সংগ্রাম-মধুর আত্মবয়ান বর্ণনা করেছেন বইয়ের কালো অক্ষরে। পাশ্চাত্যকে তিনি পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন উপমহাদেশীয় মুসলিম সমাজের কালোত্তীর্ণ সংস্কৃতির সঙ্গে।

  • Tk 240Tk 320

    মৃত্যুঞ্জয়ী

    নন্দিত লেখক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর-এর নতুন বই— উহুদ যুদ্ধের মর্মস্পর্শী গল্পভাষ্য ‘মৃত্যুঞ্জয়ী’ মদিনা থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরের উহুদ প্রান্তরে মুখোমুখি হলো নবীজির (সা.) সাহাবি সেনাদল ও মক্কার মূর্তিপূজারী কুরাইশরা। শুরুতে যুদ্ধটা একপেশে মনে হলো। যুদ্ধ শুরু হওয়ার অল্প সময়ের মধ্যেই ময়দান ছেড়ে পালাতে শুরু করল ভীতু কুরাইশ বাহিনী। জয়ের আনন্দে উচ্ছ্বসিত হতে লাগল মুসলিম সেনানীরা। কিন্তু হঠাৎ মুসলিম তিরন্দাজদের সামান্য ভুল পদক্ষেপ। মুহূর্তে পাল্টে গেল দৃশ্যপট। উহুদ প্রান্তরে শুরু হলো ইতিহাসের এক অসীম লড়াই। রক্তের ফোয়ারায় ভেসে গেল মদিনার পাথুরে জমিন। আর এই রক্তপ্রান্তরে নবীজিকে (সা.) ঘিরে রচিত হলো সাহাবিদের আত্মত্যাগ, সাহসিকতা ও বীরত্বের অমর কিংবদন্তি। উহুদের সেই কিংবদন্তি নিয়ে এই প্রথম বাংলাভাষায় উপন্যাসের রোমাঞ্চ নিয়ে গল্পভাষ্য লিখেছেন সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর। ত্যাগ, বীরত্ব আর প্রেমের এক অনন্ত উপাখ্যান মৃত্যুঞ্জয়ী। চোখের সামনে খুলে দেবে গল্পভাষ্যের এক অভিনব দুয়ার। আপনাকে স্বাগতম!

  • Tk 225Tk 300

    জীবন ও সংগ্রাম

    মুফতী আমিনী রহ.-কে নিয়ে প্রকাশিত একমাত্র পরিপূর্ণ গ্রন্থ। লিখেছেন হজরতের ছেলে, জামাতা, সহ-সংগ্রামী, সহকর্মী, ছাত্র, একান্ত প্রিয়জন, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবীসহ প্রায় পঞ্চাশজন দেশবিখ্যাত ব্যক্তি।

  • Tk 225Tk 300

    হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফ

    “হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফ : শেষ সিপাহির রক্ত” বইয়ের সংক্ষিপ্ত কথা: পৃথিবীর ইতিহাসের স্মরণযােগ্য শাসকদের কথা বলতে গেলে অবধারিতভাবে হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফ আসসাকাফির নাম অনায়েসে সামনে চলে আসে। একসাথে ভালাে এবং মন্দ-দুই ময়দানেই তার মতাে প্রশ্নসিদ্ধ। ব্যক্তিত্ব দ্বিতীয় কাউকে হয়তাে খুঁজে পাওয়া যাবে না। তিনি ছিলেন উমাইয়া রাজবংশের বিখ্যাত শাসক। শুধু শাসকই নন, বলা যায় অন্যতম রক্ষাকর্তা। তার হাতেই উমাইয়াদের শাসন স্থিতি লাভ করে। হেজাজ ও ইরাকের ‘বিদ্রোহীদের তিনি পরাজিত করেন কঠোরহস্তে। পুরষ্কার হিসেবে খলিফা আব্দুল মালিক ইবনে মারওয়ান তাকে হেজাজ, ইয়েমেন ও ইরাকের গভর্নর নিযুক্ত করেন। উমাইয়াদের পক্ষে কাজ করতে গিয়ে খুব কঠোর ছিলেন হাজ্জাজ। দীর্ঘ শাসক-জীবনে প্রায় এক লক্ষের বেশি মানুষ তার হাতে নিহত হয়। এদের মধ্যে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লামের প্রিয় সাহাবিদের কয়েকজনও ছিলেন। অতি কঠোরতা ও মহান সাহাবিদের প্রাণ হরণ হাজ্জাজকে কলংকিত করে রেখেছে ইতিহাসে। এতে তার ভালাে কাজগুলাে ঢাকা পড়ে গেছে। কিন্তু তার ফিরিস্তিও অনেক লম্বা। উমাইয়া খেলাফতের সূচনাকালের গল্প বলার পাশাপাশি লেবাননী লেখক জুরজি যায়দান এখানে হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফের চরিত্রের কিছু ঝলক দেখিয়েছেন পাঠককে। হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফকে কেন্দ্র করে এ উপন্যাস নয়। উপন্যাসে পাঠক তার উপস্থিতি টের পাবেন সামান্য মাত্র। কিন্তু পুরাে উপন্যাস নির্মাণ হয়েছে তাকে কেন্দ্র করেই। এ উপন্যাসটি মূলত লেখকের ঐতিহাসিক সিরিজ উপন্যাসগুলাের একটি। উমাইয়া খেলাফতের উত্থান এবং আবদুল্লাহ ইবনে জুবাইরের সাথে উমাইয়াদের লড়াই এই বইয়ের মূল পটভূমি। গল্পের স্বার্থে লেখক আরও কিছু ঐতিহাসিক ও কল্পিত চরিত্রকে এখানে স্থান দিয়েছেন। সেই চরিত্ররাই উপন্যাসের মূল অনুঘটক।

  • Tk 195Tk 260

    হাফেজ ইবনে হাজার আল-আসকালানি (রহ)

    হাফেজ ইবনে হাজার আল-আসকালানি রহ. নবম শতাব্দীর ইতিহাস ও হাদিসের অন্যতম বিখ্যাত মুসলিম পণ্ডিত। তিনি হাদিসশাস্ত্রের ইতিহাসে একটি বিশিষ্ট স্থান দখল করেছিলেন। তাঁর রচিত গ্রন্থগুলো তাঁকে জ্ঞান ও সাহিত্যশিল্পের শিখরে পৌঁছে দেয়, যা আজও হাদিস শিক্ষা ও গবেষণার মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। জ্ঞানার্জনে বাল্যকাল থেকেই ইবনে হাজারের ছিল অদম্য আগ্রহ। এর সঙ্গে নবীজির হাদিসের প্রতি তাঁর শৈশবে আলাদা ঝোঁক ছিল। তাই তিনি শিক্ষাজীবনে শুধু মিসরে বসে থাকেননি; উচ্চশিক্ষার লক্ষ্যে তৎকালীন হিজাজের বিভিন্ন অঞ্চলে তিনি ঘুরে বেড়িয়েছেন। বিভিন্ন দেশ ভ্রমণের সময় বিজ্ঞ ফকিহ ও মুহাদ্দিসদের সংস্পর্শে আসার পর তাঁর জ্ঞানের উন্মেষ ঘটে। যুগশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞ মনীষীদের সাহচর্যে এসে নিরলস সাধনার মাধ্যমে জ্ঞান ও হাদিসশাস্ত্রের উচ্চ শিখরে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি। সমসাময়িক যুগের মনীষীগণ তাঁকে বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত করেছিলেন। কেউ তাঁকে ‘দ্বিতীয় বায়হাকি’ আবার কেউ ‘যুগের ইমাম বুখারি’ বলে আখ্যায়িত করেন। দামেস্কের মাদরাসা সালেহিয়ার শায়খ প্রখ্যাত ফকিহ ও বিচারপতি তাঁর সম্পর্কে বলেন, ‘ইবনে হাজার আসকালানি ইমাম বুখারির সমপর্যায়ের না হলেও তাঁর চেয়ে কম নন।’ আলোচ্য গ্রন্থে হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি রহ.-এর জীবনী নিয়ে আলোকপাত করা হয়ে। এর আগে তাঁর যুগে মিসরের রাজনৈতিক ও সামাজিক অবস্থার বিশ্লেষণসহ মামলুক রাজবংশের পরিচয়, উত্থান ও ক্ষমতা গ্রহণের বিবরণ সংক্ষেপে তুলে ধরা হয়েছে নির্মোহভাবে। পাঠকমাত্রই আন্দোলিত হবেন এই বরেণ্য ব্যক্তিত্বের জীবন ও কর্মের ফিরিস্তি পড়ে।

  • Tk 195Tk 260

    ইজ্জুদ্দিন ইবনে আবদুস সালাম

    ইজ্জুদ্দিন ইবনে আবদুস সালাম। ছিলেন ইতিহাসের এক অকুতোভয় ফকিহ। তাঁর অতুল্য জ্ঞানসাধনা আর আপোসহীন বিচারিক জীবন ও কর্ম তুলে এনেছেন আলীজাহ মুহাম্মাদ সামানীন। তিনি ইতিহাসের বিক্ষুব্ধ সময়গুলো পার করেছেন। সমরনীতির তখন জয়জয়কার অবস্থা। যুদ্ধের হুংকারে পৃথিবী থরথর করে কেঁপেছে সে সময়ে। মানচিত্রের প্রভাবশালী জমিদার হিসেবে মুসলিমরা তখন সবার লোভাতুর নজরে। একদিকে মঙ্গোল ঝড়, অন্যদিকে খ্রিষ্টানদের সঙ্গে ধর্মযুদ্ধ। পাশাপাশি মুসলিমদের অভ্যন্তরীণ ক্ষমতার লড়াই ছিল চোখে পড়ার মতো। এমন বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে মুসলিম বিশ্বের সার্বিক কল্যাণ মুখ থুবড়ে পড়াটাই স্বাভাবিক। এত ঝড়ঝাপটার মধ্যেও ইসলাম পৃথিবীকে উপহার দিয়েছে জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার পুরোধা ব্যক্তিত্ব। ইতিহাসবিদ, ইসলামি আইনবিশারদ, হাদিসশাস্ত্রের বরেণ্য নক্ষত্র, কোরআনের ব্যাখ্যাকার, ভ‚গোলবিদ, তুলনামূলক ধর্মতত্তে¡ পারদর্শী ব্যক্তিসহ জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে মুসলিমদের বিচরণ ছিল অত্যন্ত প্রভাবশালী। সময়ের এত সব মনীষীর মধ্যে ইমাম ইজ্জুদ্দিন ছিলেন প্রথম সারির জ্ঞানসাধক। ছিলেন একাধিক বিষয়ের শাস্ত্রজ্ঞ ও পণ্ডিত। খ্রিষ্টীয় ত্রয়োদশ শতাব্দীর একজন কিংবদন্তি তিনি। তাঁর জীবনীকারগণ তাঁকে নিয়ে নিরন্তর উচ্ছ্বা প্রকাশ করেছেন। শায়খের ইলমি জীবন এবং রচনাবলির ব্যাপারে যৎসামান্য আলোচনা এসেছে। তাও জীবনঘনিষ্ঠ আলোচনার ফাঁকে। তিনি যেসব শাস্ত্রের শাস্ত্রজ্ঞ ছিলেন এবং যেসব বিষয়ের ওপর তাঁর রচনা বিদ্যমান, তার প্রতিটির ওপর মুসলিম বিশ্বের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে মাস্টার্স এবং পিএইচডি পর্যায়ের গবেষণাপত্র বিদ্যমান রয়েছে।

  • Tk 165Tk 220

    নবীজননী মা আমেনা

    নবীজীবনী পড়ার সময় বারবার অনুধাবন করেছি—নবীজি ছিলেন একজন সর্বাঙ্গীন মানবিক মানুষ। মানুষের জন্য তাঁর ভালোবাসা ছিল বাঁধভাঙ্গা, প্লাবনের ঢলের মতো ভালোবাসতেন তিনি মানুষকে। এই যে মানবিক একজন মানুষ, মুসলিমদের ভালোবাসায় কাটত যাঁর দিন রাতের প্রতিটি মুহূর্ত, সেই মানুষটির কি তাঁর মায়ের কথা মনে পড়ত না? হঠাৎ কোনো রাতে ঘুম ভেঙে মায়ের জন্য কি তাঁর মন কেঁদে উঠত না? পৃথিবীতে আগমনের আগে হারিয়েছিলেন বাবাকে, মা যখন মারা যান তখন তাঁর বয়স মাত্র ছয় বছর; মায়ের কোনো স্মৃতি কি তাঁর মনে পড়ত? ছোট্টবেলায় হাত বুলিয়ে দেয়া মায়ের আদরগুলো কি অনুভব করতে পারতেন? মায়ের প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টির স্বাভাবিক প্রবণত। আর আমাদের নবীজি তো ছিলেন ভালোবাসার আধার, তাঁর অন্তরে মায়ের স্মৃতি কেমন করে বেজে উঠত—আমরা কেবল সেটা অনুধাবনই করতে পারি। আচ্ছা, কেমন ছিলেন নবীজির মা? কখনও কি জানতে ইচ্ছে হয়? ‘নবীজননী মা আমেনা’ বইটি লিখেছেন মিশরের প্রবাদপ্রতীম নারীলেখক ড. আয়েশা বিতনে আব্দুর রহমান। নবীজননীকে যে ভালোবাসায় তিনি এঁকেছেন কাগজরের অক্ষরে, এর আগে কেউ এভাবে অঙ্কিত করতে পারেনি তাঁর অবয়ব। হাদিস ও সিরাতের সূত্রে এক পরিপূর্ণ আমিনাকে তিনি তুলে এনেছেন পাঠকের দৃষ্টির আঙিনায়।

  • Tk 150Tk 200

    হারুনুর রশিদের রাজ্যে

    আব্বাসি খলিফার জীবনের আদ্যোপান্ত : হারুনুর রশিদের রাজ্যে। খলিফা হারুনুর রশিদের ব্যক্তিজীবন, রাজ্যশাসন, উত্থান-পতন এবং সে সময়কার বাগদাদের আনুপুঙ্খিক বর্ণনা উঠে এসেছে বইটিতে। ইতিহাস পাঠে আগ্রহী যে কোনো পাঠককে আকর্ষণ করবে হারুনুর রশিদের সেই সময়কার বাগদাদের বর্ণনা।

  • Tk 150Tk 200

    গুয়ান্তানামোর ডায়েরি

    “গুয়ান্তানামোর ডায়েরি” বইয়ের সংক্ষিপ্ত কথা: প্রকাশিত হলো আমেরিকার গুয়ান্তানামো কারাগারের অজানা অধ্যায়!!! গুয়ান্তানামো কারাগার! আমেরিকার ভয়ঙ্করতম এক জেলখানা! অসংখ্য মুসলিম বন্দীর নির্যাতনের রাজসাক্ষী এ জিন্দানখানা! টুইন টাওয়ার ধ্বংসের পর প্রতিশোধ গ্রহণের উন্মত্ততায় আমেরিকা আফগান, পাকিস্তান, আরবসহ সারা বিশ্ব থেকে অসংখ্য মুসলিমকে শুধু সন্দেহের বশবর্তী হয়ে গ্রেফতার করে আনা হয় এই গুয়ান্তানামো কারাগারে। তথ্য আদায়ের নামে তাদের ওপর চালানো হয় ভয়াবহ নির্যাতন। বিনা বিচারে অন্ধকার প্রকোষ্ঠে বন্দী করে রাখা হয় দিনের পর দিন, বছরের পর বছর। এ গ্রন্থের লেখক হোসাইন আবদুল কাদির তেমনই এক হতভাগ্য নির্দোষ মুসলিম। শহিদ ড. আবদুল্লাহ আজজামের ভতিজা হওয়ায় বিনা দোষে এবং বিনা বিচারে তাঁকে গুয়ান্তানামো কারাগারে বন্দী করে রাখা হয় প্রায় আড়াই বছর। কারাগারে তাঁর ওপর চালানো হয় অকথ্য নির্যাতন। আড়াই বছর পর কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে পৃথিবীর মানুষকে জানান গুয়ান্তানামো কারাগারের ভয়ঙ্কর সব কাহিনি। এ গ্রন্থ সেই বন্দীর আত্মকথা। ইতোমধ্যে বইটি আরববিশ্বে বিপুল সাড়া ফেলেছে। পশ্চিমা দুনিয়াতেও এ বই নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনার ঝড়। নাজমুস সাকিব অনূদিত বাংলাভাষী পাঠকের জন্য এই প্রথম নবপ্রকাশ কর্তৃক প্রকাশিত হলো গুয়ান্তানামো কারাগারের অজানা অধ্যায়।

  • Tk 140Tk 200

    ইতিহাসের জানালা

    অতীত সবসময়ই শিক্ষাদাত্র্রী। যদিও অনেকেই বলে থাকেন ইতিহাস এটাই শিক্ষা দয়ে যে, ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না। আমরা সর্বদা আশাবাদী ইনসান। হতাশাবাদীদের শ্লেষা নিয়ে জীবনকে থামিয়ে দিতে পারি না। যদিও আমরা শিক্ষাহীন দিকভ্রান্ত হয়ে পড়ি প্রায়ই। তবু আমাদের কাছে অতীত যেমন, তেমনি বর্তমানও সামনে এসে শিক্ষয়ত্রী হিসেবে বাহুডোর প্রসারিত করে দাঁড়ায়। ইতিহাস থেকেই তো তুলে নিতে হয় বর্তমান পৃথিবীর সফলতার পদছাপ। ইতিহাসের আবেদন তাই আমাদের ধর্মীয় এবং জাতীয় জীবনে অবশ্যম্ভাবী। এ গ্রন্থ ছোট ছোট করে অনেক ইতিহাসের স্মরণ দিয়েছে। নিকট অতীত, সুদূর অতীত, প্রাগৈতিহাসিককাল- ইতিহাসের নানাস্তরে ব্যাক্তি, ঘটনা, স্থান, যুদ্ধ, বিজয়, বেদনা জায়গা করে নিয়েছে গ্রন্থের সাদা পাতায়। কেবল জ্ঞান নয়, এই গ্রন্থ ফের স্মরণ করিয়ে দিয়েছে মানুষের মাঝে মানুষের ইনসানিয়্যাত। ইতিহাসপাঠে বাঙালিসমাজে অনীহা যেমন আছে, তেমনি ইতিহাসসন্ধানী অনুসন্ধিৎসু পাঠকেরও কমতি নেই। বইয়ের বাজারে নজর দিলে এর সত্যতা নজরে আসে খুব স্বাভাবিকভাবেই। আমরা তাই আশাবাদের কথা বলতে চাই, শোনাতে চাই, জানাতে চাই সবাইকে। এ গ্রন্থ আশাবাদেরই এক নির্ঘুম দলিল। গ্রন্থে যুত্থবদ্ধ এসব ইতিহাসের অধিকাংশ এর আগে সাপ্তাহিক লিখনীতে ধারাবাহিকভাবে ‘অতীতের জানালা’ নামে প্রকাশ হয়েছে। পাঠকের পাঠ সুবিধার্থে সেসব ইতিহাসে কিছু সংযোজন-বিয়োজন করা হয়েছে যৌক্তিক কারণেই। কেননা পত্রিকার পাতার ফিচার আর বইয়ের পাতার পঠন এক জিনিস নয়। কিছুটা ইতিহাস নতুন করে সংযোজন করা হয়েছে বইটিকে সামগ্রিকতার বিবেচনায় গ্রহণযোগ্য করতে। ইতিহাস তালাশের এই সফরে দুজন সুহৃদ আমাকে অকারণে সাহায্য করেছে। সাদ রহমান এবং তানজিল আমির- আমার প্রিয় দুই প্রতিভালক্ষী তরুণ। তাদের রচিত কিছু ইতিহাস এখানে সংযোজতও হয়েছে। ভবিষ্যতে তারা ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য হোক, সে আশাবাদ আজীবনের

CATEGORIES