• কয়েকটি গল্প dini.com.bd
    Tk 100

    কয়েকটি গল্প

    মানুষ স্বপ্ন দেখে প্রতিনিয়ত। স্বপ্নের পেছনে ছুটতে গিয়ে পুরো জীবন অতিবাহিত করে। আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্নে কেউ জীবনের প্রতিটি স্তর সৌখিনতায় সাজিয়ে তোলে। আবার কেউ-বা শুধুই দুবেলা পেট ভরে খাবার খেতে পাওয়ার স্বপ্ন দেখে। স্বপ্ন দুটোই, কিন্তু পার্থক্য বিশাল। প্রত্যেকটা স্বপ্নই যার যার কাছে অনেক বড়ো।সেই স্বপ্নের ধারাবাহিকতায় জীবনের অনেকটা পথ পেরিয়ে আসে কেউ অসংখ্য বাধা অতিক্রম করে। আবার কেউ-বা বাধাহীনভাবে স্বপ্ন পূরণ করে অবলীলায়। পৃথিবীর হাজারো পথ-পরিক্রমার মধ্যে দিয়ে কিছু ভিন্ন ভিন্ন স্বপ্ন পূরণের চেষ্টা নিয়ে তৈরি হয়েছে ‘কয়েকটি গল্প’।

  • Tk 99Tk 134

    কখনো ফুরোবে না এই ভালোবাসা

    অপরের প্রতি ভালোবাসার কারণ কী হওয়া উচিত, কীসের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা উচিত পারস্পরিক বন্ধুত্ব ও হৃদ্যতার বন্ধন—এ সম্পর্কে জানা নেই বর্তমানের অনেকেরই! তাই তো দেখা যায় সমাজজুড়ে আজ মিছে ও নোংরা ভালোবাসার ছড়াছড়ি! কেউ কাউকে ভালোবাসে স্রেফ নিজের কামনাবাসনা চরিতার্থ করার আশায়; কেউ অপরকে ভালোবাসে তার ধন-সম্পদ ও প্রভাব-প্রতিপত্তি দেখে, তার থেকে কিছু পাবার লোভে; কারও মাঝে ভালোবাসা গড়ে ওঠে নিছক গল্প-আড্ডা আর খেলাধুলায় একসাথে সময় কাটানোর উদ্দেশ্যে! এসব ভালোবাসা বা সম্পর্কের কি কোনো মূল্য আছে?! নাহ! বরং এসব ভালোবাসা পরকালে ব্যক্তির জন্য পরিতাপের কারণ হবে। তারা সেদিন আফসোস করবে, ‘হায়, কেন যে অমুককে ভালোবেসে বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছিলাম! হায়, আমি যদি অমুকের সাথে না চলতাম! হায়, আমি যদি কোনো পুণ্যবান মুমিনকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করতাম! বস্তুত, যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য, যে ভালোবাসা হয়ে থাকে দ্বীনের স্বার্থে—তা-ই কিয়ামতের সেই ভয়ংকর দিবসে আল্লাহর (আরশের) ছায়ায় স্থান-লাভের কারণ হবে। এই ভালোবাসাই চির অটুট থাকবে। হ্যাঁ, কখনো ফুরোবে না এই ভালোবাসা।

  • Tk 99Tk 134

    শেষ বিদায়ের আগে রেখে যাও কিছু উত্তম নিদর্শন

    মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করে দুনিয়া থেকে সবার নিশ্চিত বিদায় নিতে হবে। এ বিদায়কে কেউ অস্বীকার করে না। এ বিদায়কালে পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন, ধন-সম্পদ কিছুই সঙ্গে রবে না। নিজের জন্য নিজের আর কিছুই করার থাকবে না। কত মানুষই এমন অবস্থায় ওপারে পাড়ি জমিয়েছে, তাদের চলে যাওয়ার পর দুনিয়াতে তাদের জন্য কোনো নিদর্শনই বাকি থাকেনি। ছেড়ে যাওয়া পরিবার-পরিজন, ধন-সম্পদ তাদের কোনো কাজে আসেনি। কেননা, পার্থিব ভোগ-বিলাসে বিভোর থাকাই ছিল তাদের জীবনের একমাত্র লক্ষ্য-উদ্দেশ্য। তাই তো দুনিয়ার জন্যই কেটেছে তাদের দুনিয়ার জীবন।পক্ষান্তরে যারা পরকালের পাথেয় সংগ্রহে দুনিয়ার ধন-সম্পদকে কাজে লাগিয়েছে, শেষ বিদায়ের আগে উপকারী অবদান রেখে গেছে, রেখে গেছে আমলের পাল্লাকে ভারী করার মতো নেক প্রয়াস আর উত্তম নিদর্শন, তারাই সফল, সার্থক তাদের দুনিয়ার জীবন।

  • Tk 95Tk 128

    হারিয়ে যাওয়া সুন্নাহ

    সুন্নাত বিলুপ্ত হওয়া, অবহেলিত হয়ে পড়া, তা থেকে মানুষ বিস্মৃত হয়ে পড়া এবং সমাজে তার বাস্তবায়ন না থাকা, এর সবই বিদআত প্রসারের লক্ষণ। যেমন ইবনে আব্বাস রা. বলেন : ‘প্রতিটি নতুন বছরেই মানুষ একটি করে বিদআত আবিষ্কার করে এবং একটি করে সুন্নাত মিটিয়ে দেয়। এভাবে একসময় বিদআত প্রতিষ্ঠা লাভ করে এবং সুন্নাত বিলুপ্ত হয়ে যায়।’ ইলম চর্চার অভাব, সুন্নাতের প্রতি অনিহা, নতুত্বের প্রতি ঝোঁক, ইত্যাদি কারণে যুগে যুগে বহু বিদআত তৈরি হয়েছে। হারিয়ে গেছে অসংখ্য সুন্নাহ। হারিয়ে যাওয়া সেই সুন্নাহগুলো নিয়ে রচিত এই বইটি।

  • Tk 92Tk 124

    চলো সোনালি অতীত পানে

    আরব-বিশ্বের খ্যাতনামা লেখক, গবেষক ও দায়ি ড. শাইখ আব্দুল মালিক আল কাসিমের এক অনন্য সাধারণ উপহার ‘চলো সোনালি অতীত পানে’। মূল আরবি ‘ইন্তালিক বিনা’। স্বল্প পরিসরের ব্যতিক্রমধর্মী এই বইয়ে তিনি গড়ে তুলেছেন হাদিস ও ইতিহাসের এক ভিন্নধর্মী পাঠশালা। সিরাত, সালাফের জীবনকথা ও ইতিহাসের সুবিশাল সিন্ধু থেকে দুঃসাহসী ডুবুরির মতো বের করে এনেছেন অমূল্য সব মণিমুক্তো। জীবন-প্রাসাদে সেই রত্নগুলো কীভাবে সাজাতে হবে তার প্যাটার্নটিও তিনি এঁকে দিয়েছেন দক্ষ চিত্রকরের মতো।

  • Tk 92Tk 124

    চলো জান্নাতের সীমানায়

    প্রতিটি মানুষই তার গন্তব্যের শর্টকাট রাস্তা খুজে নিতে পছন্দ করে। যাতে করে সে তার গন্তব্যে দ্রুত পৌঁছে যায়। আছে কি কোন মুমিন, যে দ্রুত জান্নাতের সীমানায় পৌছাতে চায়? তাদের জন্য বইটি হবে এক চমৎকার দিকনির্দেশনা।

  • Tk 92Tk 124

    আছে কোনো অভিযাত্রী?

    শাইখ আব্দুল মালিক আল কাসিমের এক বিস্ময়কর সৃষ্টি—“হাল মিন মুশাম্মির’। দ্বীনের পথে এক অনন্য সাধারণ মোটিভেশন। অনবদ্য সব দাওয়াহ-প্রকল্প, কল্যাণের পথে উঠে আসার অভিনব সব আইডিয়া, আখিরাতের পাথেয় সংগ্রহের রকমারি কর্মসূচি আর শাইখের অপূর্ব ভাষাশৈলীর ঝঙ্কার—সব মিলিয়ে পাঠক বন্ধুদের জন্য ব্যতিক্রমধর্মী এক উপহার। বইটি পড়তে পড়তে শাইখের অপূর্ব ভাষাশৈলী আপনাকে মোহিত করবে। একটি পুলকিত বিস্ময়বোধ তাড়া করে ফিরবে আপনাকে। আপনি অনুভব করবেন কল্যাণের বারিধারায় স্নাত হতে ব্যাকুল হয়ে উঠেছে আপনার হৃদয়। অনেকগুলো কল্যাণ-প্রকল্পের একটি না একটি আপনার ভালো লেগে যাবেই।

  • Tk 90Tk 120

    বাবা আমার বিয়ের ব্যবস্থা করুন

    পিতার প্রতি সন্তানের হৃদয়ের আকুতি! আব্বু, আমাকে আমার যৌবন অনুভব করতে দিন, তারুণ্যের পুষ্পিত দিনগুলো আমি উপভোগ করতে চাই। আব্বু, চোখের সামনে উথাল-পাতাল করছে ফিতনার উত্তাল সমুদ্র। মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ার পূর্বেই আমার বিয়ের ব্যবস্থা করুন। আব্বু, হয়তো আল্লাহ আপনাকে নেককার নাতি-নাতনি দান করবেন। আব্বু, ফিতনা আমার একেবারেই সন্নিকটে, হাত বাড়ালেই আমি তার নাগাল পাই। আব্বু, আমি আর ছোট নেই। আমি এখন পূর্ণ যুবক। আব্বু, আমি আর সেই ছোট্ট খুকিটি নেই। আমি এখন পূর্ণ তরুণী, অধীর আগ্রহে যে পথ চেয়ে থাকে তার স্বপ্নের রাজকুমারের প্রতীক্ষায়। আব্বু, হারামের চেয়ে হালাল উত্তম। আব্বু, আপনি আমাকে অশ্লীল ও অশালীন কাজের শিকার হতে দেবেন না। আব্বু, আমার দ্রুত বিয়ের ব্যবস্থা করলে কিয়ামতের দিন আপনি আল্লাহর কাছে অনেক বড় প্রতিদান পাবেন। আব্বু, খিদে পেলে মানুষ খাবার খায়। হালাল থেকে আমায় বঞ্চিত করবেন না। এভাবে আবেগের সুরে বইটি সাজানো হয়েছে সেসব সন্তানদের জন্য, যারা বিয়ের কথা বাবাকে বলতে পারছেন না। এবং সেসব বাবাদের জন্য, যারা ভুলে গেছেন তাদের সন্তানদের বিয়ের বয়সের কথা। তাদের প্রতি উত্তম নসিহতপূর্ণ একটি বই ‘ইয়া আবি জাওয়্যীযনি।’

  • Tk 90Tk 120

    নবীজির উত্তম গুণাবলি

    নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে আমরা ভালোবাসি। নিজেদের তাঁর উম্মত দাবি করি। কিন্তু তাঁর সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি? যদি আমাদের তাঁর সম্পর্কে আলোচনা করতে বলা হয়, তখন কি আমরা তাঁর সম্পর্কে অনর্গল বলে যেতে পারব? কত গল্প-উপন্যাসই তো আমরা অধ্যয়ন করি, বিশ্বের নানা প্রান্তের কত অদ্ভুত খবরের পেছনে পড়ি! কিন্তু সত্যিকারই বলুন তো, প্রিয় নবীজির জীবনী কিংবা তাঁর চারিত্রিক গুণাবলি সম্পর্কে জানার এবং তাঁর আদর্শ অনুসরণের কতটুকু আগ্রহ আছে আমাদের মাঝে? শুধু ভালোবাসার দাবি করলেই কি ভালোবাসা হয়। ভালোবাসার জন্য তো প্রিয় মানুষটি সম্পর্কে জানার পূর্ণ আগ্রহ থাকতে হয়। হ্যাঁ, প্রিয় নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর গুণাবলি সম্পর্কে জানতে পড়ুন অনবদ্য এ বইটি…

  • Tk 89Tk 120

    এসো তাওবার পথে

    উত্তম ফসলের জন্য শস্যক্ষেতের পরিচর্যা করতে হয়। আগাছা থেকে মুক্ত রাখতে হয়। জমিনকে উর্বর রাখতে হয়। পোকামাকড়, রোগবালাই আক্রমণ করলে তা থেকে শস্যক্ষেত নিরাপদ রাখতে হয়। তাহলেই দিন শেষে ক্ষেতের মালিক তার কাঙ্ক্ষিত ফসল পায়। ঈমানের ব্যাপারটাও এমন। অনেকটা চারাগাছের মতো। আর এই গাছ লাগানো থাকে প্রত্যেক মুমিনের অন্তরে। তাই ঈমানের ফল ভোগ করতে হলে অন্তরকে সাফ রাখতে হয় সকল পঙ্কিলতা থেকে। পাপ নামক আগাছাগুলো উপড়ে ফেলতে হয়। পোকামাকড়ের বেশে আসে শয়তানের জন্য অন্তরের সকল ফাঁকফোকর বন্ধ রাখতে হয়। আর এই সবগুলো সম্ভব তাওবার দ্বারা। তাওবাই মৃতপ্রায় ঈমানকে জাগিয়ে তোলে। তাওবাই মরিচা ধরা অন্তরকে তীক্ষ্ম করে। তাওবাই লাঞ্ছনা থেকে মুক্তি এনে দেয়। ব্যর্থদের দরিয়া ছেড়ে ব্যক্তিকে সাফল্যের ভূমিতে নিয়ে আসে এই তাওবাহ। এসো তাওবার পথে। এই আহ্বান নিয়ে পুরো বইটি সাজানো।

  • Tk 89Tk 120

    সমস্যার সমাধান

    মানুষ মাত্রই বিপদে আক্রান্ত হয়। সমস্যায় জর্জরিত হয়। ব্যক্তিগত, পারিবারিক, শারীরিক, মানসিক কত কষ্টের মাঝ দিয়ে মানুষকে চলতে হয়! কেউ হতাশায় ভেঙ্গে পড়ে, কেউ নেশার মরণফাঁদে পড়ে আর কেউবা অতি শোকে পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়। আসলে অজ্ঞতার কারণেই মানুষ এমন বোকামি করে থাকে। পৃথিবীতে যেমন সমস্যা আছে, ঠিক তেমনি প্রতিটি সমস্যার সমাধানও আছে। . কিন্তু মানুষ বড় ত্বরাপ্রবণ। সে দ্রুত ফল পেতে চায়। আর হোঁচট খেয়ে পথ হারিয়ে ফেলে। সমাধানের পথে সে হাঁটে না। এক্ষেত্রে সমাধানের জন্য প্রথম শর্ত হল ধৈর্য। এরপর তাকে জাগতিক কিছু সরল নীতি আর ইসলাম নির্দেশিত কিছু ঐশী নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। তাহলে ইনশাআল্লাহ বিশ্বাসী প্রতিটি মানুষই পেয়ে যাবে তার কাঙ্ক্ষিত সমাধান।

  • Tk 89Tk 120

    আত্মার পরিচর্যা

    মানুষ যখন গুনাহ করে, তখন মানুষের আত্মায় ময়লা লাগে । সেই ময়লা দুর্গন্ধযুক্ত। সুগন্ধ থেকে মুক্ত।দুর্গন্ধময় ক্বলবে জং ধরে । হৃদয়ের শুভ্রতায় কালো দাগ পড়ে। সে গুনাহ যতো করে দাগ ততো বাড়ে, বাড়তেই থাকে, এমনকি একসময় পুরো হৃদয় কলঙ্কের কালো কালিমায় ছেয়ে যায়। তখন মানুষের কাছে সে হয় ঘৃণিত । ফিরিশতাদের কাছে হয় নিন্দিত ।আল্লাহর নেয়ামত থেকে হয় বঞ্চিত । আল্লাহর নবী কতো সুন্দর বলেছেন, “বান্দা যখন পাপ করে, তখন তার অন্তরে কালো একটা দাগ পড়ে। যদি সে তাওবা করে, ক্ষমা পার্থনা করে, তাহলে তার অন্তর শুভ্র হয়ে যায়।আবার যখন পাপ করে — করতেই থাকে, তখন একপর্যায়ে তার হৃদয় কালো দাগে ছেয়ে যায় । তো ঐ জং দূর করার পদ্ধতি কী ? ঐ আত্মার রোগ কীভাবে চিহ্নিত করবে ? কীভাবে এর চিকিত্সা নিবে ? এই প্রশ্নগুলির উত্তর দেওয়া হয়েছে আত্মার পরিচর্যা নামক কিতাবটিতে।

  • Tk 85Tk 115

    অন্তিম মুহূর্ত

    ‘প্রত্যেক প্রাণীই মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে।’ পবিত্র কুরআনের এ আয়াতটি আমরা প্রায় সকলেই মুখস্থ পারি, কিংবা এর অর্থটুকু হলেও জানি। কিন্তু কতটুকু আমরা মৃত্যুর মর্ম অনুধাবন করি? মৃত্যু নিয়ে কি আদৌ আমরা ভাবি? কিন্তু একটা সময় আসবে, যখন আমাদের মৃত্যু নিয়ে ভাবতে হবে; ভাবতে হবে মৃত্যু-পরবর্তী জীবন নিয়ে। সে জীবনে নিজের অবস্থা কেমন হবে—এমন সকল প্রশ্ন নিয়ে আমরা ভাবব; ভাবতে বাধ্য হবো। সে সময়টাই আমাদের এ জীবনের অন্তিম মুহূর্ত। – এ দুনিয়া থেকে যতজন বিদায় নিয়েছে, সবাইকে অন্তিম মুহূর্তের কষ্ট-যন্ত্রণা সয়ে যেতে হয়েছে। নবি-রাসুল আলাহিমুস সালাম-এর জন্যও কষ্ট-যন্ত্রণার এ অন্তিম মুহূর্তটি এসেছিল। এসেছিল সালাফে সালেহিনের জীবনেও। জীবন সায়াহ্নে আসা সে সময়টা নিয়ে আমাদের বিভিন্ন প্রশ্ন, নবি-রাসুল ও সালাফে সালেহিনের শেষ সময়ের চিত্রগুলো উঠে এসেছে ‘অন্তিম মুহূর্ত’ বইটিতে।

  • Tk 85Tk 115

    পরকালের প্রস্তুতি

    দুনিয়া, ক্ষণিকের সফর…। এর থেকে বিদায় অনিবার্য; তবুও এর জন্য মানুষের কত কী আয়োজন! চাহিদার শেষ নেই, ইতি নেই স্বপ্নের। নিজের ঝোলা ভর্তির জন্য মানুষের কত যে ঘাম ঝরছে! কেউ ঝরাচ্ছে রক্ত! সবাই তো এ কথা বিশ্বাস করে, প্রত্যেকেই আস্বাদন করবে মৃত্যুর স্বাদ। সবকিছু ছেড়েই যেতে হবে ওপারে। তবুও মানুষ ব্যস্ত এপারের ভোগবিলাসের উপায়-উপকরণ নিয়ে। ওপারের পাথেয় জোগাড়ের সময় কই! . হে দুনিয়ার মোহে আচ্ছন্ন মানুষ! এবার একটু ক্ষান্ত হও। তোমার দুনিয়ার পুঁজি তো দিনদিনই সমৃদ্ধ হচ্ছে। কিন্তু পরকালের পুঁজির খবর কী? তা কি বরাবরই উপেক্ষিত থাকবে? আর কত সময় নষ্ট করবে পার্থিব ভোগবিলাসের পেছনে? তবে কখন তোমার সময় হবে পরকালের প্রস্তুতি গ্রহণের!? সৌভাগ্যবান ও তাওফীকপ্রাপ্ত বান্দা তো তারাই, যারা জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে কাজে লাগিয়ে পরকালের জন্য পাথেয় সংগ্রহ করে। পিঁপড়া যেমন শীতকালের দুর্ভোগ থেকে বাঁচার জন্য গ্রীষ্মকালেই খাবার ও পাথেয় সংগ্রহ করে রাখে। মুমিন বান্দাও ঠিক তেমনি পরকালের কঠিন দুর্ভোগ থেকে বাঁচার উদ্দেশ্যে দুনিয়াতে থাকতেই আল্লাহর আনুগত্য ও ইবাদতের মাধ্যমে নেক আমল সংগ্রহ করে।

  • Tk 84Tk 112

    আত্মনিয়ন্ত্রন

    একজন মুসলিম ভালো কাজে আত্মনিয়োগ করেন এবং মন্দ কাজ থেকে নিজেকে বিরত রেখে আত্মনিয়ন্ত্রণ করেন। আত্মনিয়োগ ও আত্মনিয়ন্ত্রণের এ প্রক্রিয়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা ফিতনা ও শাহওয়াতের এ যুগে অনায়াসে বুঝে আসে। আমরা এমন এক যুগে বাস করছি, যেখানে ফিতনার ছড়াছড়ি, যেখানে কামনা-বাসনার আগুন দাউদাউ করে জ্বলছে। সে জন্য দৃঢ় আত্মনিয়ন্ত্রণ-শক্তি থাকতে হবে প্রতিটি মুসলিমের। এ আত্মনিয়ন্ত্রণ-শক্তি তাকে ফিতনার চোরাবালিতে পতিত হওয়া থেকে রক্ষা করবে। সাহায্য করবে কামনা-বাসনার বিরুদ্ধে অটল-অবিচল থাকতে।

  • Tk 83Tk 112

    দৃষ্টি শয়তানের বিষাক্ত তীর

    বেহায়পনার এই যুগে সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো দৃষ্টি সংযত রাখা। রাস্তা-ঘাট থেকে শুরু করে ঘরের চার দেয়ালেও মুক্তি নেই। চোখের পলকেই নিজেকে ধ্বংসের অতলে ডুবিয়ে দেবার সকল ব্যবস্থা করে রাখা হয়েছে। ফলে মুমিন শত ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও চোখের ওপর লাগাম পরাতে পারে না। বার বার ব্যর্থ হয়। তবে দৃষ্টি সংযত রাখার এই বিষয়টি নতুন নয়। সালাফগণ এ নিয়ে কার্যকরী অনেক নসিহত দিয়ে গেছেন। যুগে যুগে মানুষ সেগুলো অনুসরণ করে মুক্তি পেয়েছেন বিইজনিল্লাহ। শায়খ আব্দুল মালিক কাসিম রহ. দৃষ্টি সংযত রাখার গুরুত্ব, উপায়, ইত্যাদি নিয়ে চমৎকার এই বইটি রচনা করেছেন। যেন যুবকরা প্রত্যেক যুগে বেঁচে ফিরতে পারে, দৃষ্টিকে হেফাজত রাখার দ্বারা প্রকৃত ঈমানের স্বাদ উপভোগ করতে পারে।

CATEGORIES