• Tk 172Tk 286

    জীবনের সেরা রামাদান

    রামাদানকে আমরা কীভাবে কাজে লাগাব এর বিস্তারিত বিবরণ উঠে এসেছে এ বইয়ে। সিয়াম, সালাত, তারাবি, তিলাওয়াত, ইতিকাফ-সহ রামাদান-সংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয়ের বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে এতে। নিজেকে পাপমুক্ত ও শুদ্ধ করে তোলার এই মাসটিকে যারা যথাযথভাবে কাজে লাগাতে চায়, এ বইটি তাদের জন্য আদর্শ একটি গাইড-বুকের কাজ করবে, ইনশাআল্লাহ। এ বইয়ে কঠিন ও জটিল বিষয়গুলোও তুলে ধরা হয়েছে সহজ ও সরলভাবে। উপরন্তু কলমের কালির সঙ্গে হৃদয়ের সবটুকু দরদ যেন ঢেলে দেওয়া হয়েছে বইটির পাতায়-পাতায়। অসামান্য মায়া নিয়ে উম্মাহকে বলা হয়েছে এমন কিছু কথা, যা সচরাচর খুব একটা শোনা যায় না।

  • অন্তর্জালের নাগরিক (৬৪টি কবিতা) dini.com.bd
    Tk 170

    অন্তর্জালের নাগরিক (৬৪টি কবিতা)

    এইচ আল বান্না, গল্প বলেন চলচ্চিত্রে। সেই গল্প বাঙময় হয়ে কত-শত অনুভূতির নুড়ি পাথর ছড়িয়ে যায় দর্শকের বুকের ভেতর! কেউ কেউ তা হয়তো কুড়িয়ে নিয়ে জমিয়ে রাখেন। তারপর মন খারাপের কোনো এক নিঃসঙ্গ সন্ধ্যায় সেই অনুভবগুলো স্মৃতির আল্পনা এঁকে যায় গহিনে কোথাও। গল্প বলার এই তেষ্টা, মানুষকে ছুঁয়ে দেওয়ার এই ইচ্ছেগুলোই হঠাৎ ডানা মেলল কবিতার আকাশে। কবিতাও তো গল্পই বলে। মন ও মানুষের গল্প। এইচ আল বান্নার কবিতা, অনুভূতির সুতীব্র স্পর্শ হয়ে ছুয়ে যাক বুকের ভেতর।

  • আকাশ ছোঁয়া স্বপ্ন dini.com.bd
    Tk 170

    আকাশ ছোঁয়া স্বপ্ন

    একজন মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়। পৃথিবীর সব মানুষই কমবেশি স্বপ্ন দেখে। ঘুমের ঘোরে হঠাৎ ঘোড়া হাঁকিয়ে ছুটে যাওয়া, অথৈ সাগরে ডুবতে ডুবতে হারিয়ে যাওয়া, কুঁড়ে ঘরে শুয়ে রাজ-প্রাসাদে ঘুরে বেড়ানো, দূর নীলিমায় পাখির ন্যায় আকাশ ছোঁয়া-এমন হাজারো স্বপ্ন আমাদের নিত্যসঙ্গী। আমি একদিন স্বপ্ন দেখলাম, আগ্রার তাজমহল ঘুরে ঘুরে দেখছি। আরেক দিন দেখলাম বায়তুল্লাহ শরিফ তাওয়াফ করছি। এরই মাঝে হঠাৎ যেন কারও স্পর্শে ঘুম ভেঙে গেল। জেগে উঠে দেখি, শিয়রে মা দাঁড়িয়ে আছেন। এমনটা আমার প্রায়শই হয়। এসব স্বপ্ন ঘুমিয়ে দেখা স্বপ্ন। কিন্তু আমি তোমাদের যে স্বপ্নের কথা বলছি, তা জেগে দেখার স্বপ্ন এবং স্বপ্ন জেগেই দেখতে হয়। এপিজে আব্দুল কালাম এর ভাষায়- ‘ঘুমের মধ্যে দেখা স্বপ্ন আসলে স্বপ্ন নয়। স্বপ্ন সেটা, যা মানুষকে ঘুমোতে দেয় না।’

  • Tk 168Tk 280

    সিরাজুম মুনির

    সিরাত পড়তে গিয়ে কিছু কিছু ঘটনা আমরা খুব একটা মনোযোগের সাথে পড়ি না। শুধু চোখ বুলিয়েই চলে যাই। আবার কিছু ঘটনা আছে, যেগুলো খুব একটা জনপ্রিয় না; ধারাবাহিক সিরাতের গ্রন্থগুলোতেও পাওয়া যায় না। এমন ঘটনাগুলোকে ‘সিরাজাম মুনির’ বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। সাধারণত দেখা যায়, কেউ একটি সিরাতগ্রন্থ পড়েই হাত গুটিয়ে বসে পড়েন। আমাদের বিশ্বাস, ‘সিরাজাম মুনির’ বইটি পাঠকের এই ধারণা ভেঙে দিতে সক্ষম হবে ইনশা আল্লাহ। বইটি পড়ে সিরাত অধ্যয়নের তৃষ্ণা নিবারণ তো হবেই না, উল্টো আরো বেড়ে যাবে এই আমাদের প্রত্যাশা।

  • Tk 168Tk 280

    পড়ো ৩

    ‘পড়ো’ সিরিজটি সাড়া জাগানো একটি সিরিজ। ‘পড়ো-১’ ও ‘পড়ো-২’ পাঠকমহলে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছে। ৩য় খণ্ডের জন্য আমাদের পাঠকেরা দীর্ঘদিন অপেক্ষায় ছিলেন। অবশেষে ‘পড়ো-৩’ প্রকাশিত হতে যাচ্ছে, ইনশা আল্লাহ। কুরআনের বাণীকে অল্প কথায়, সামসময়িক জীবন থেকে উদাহরণ দিয়ে, সংশ্লিষ্ট বৈজ্ঞানিক আলোচনাসহ যথাসম্ভব আধুনিক বাংলায় তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে এই সিরিজে।

  • Tk 167Tk 278

    নবীজি-যেমন ছিলেন তিনি

    নিজের জামা থেকে শুরু করে জুতা পর্যন্ত নিজেই সেলাই করতেন। নিজেই ঘর মুছতেন, বকরির দুধ দোহাতেন, পরিবারকে মাংস কাটায় সহায়তা করতেন। কেউ এলে নিজেই আতিথেয়তা করতেন, কথা বলতেন এবং তাদের প্রতি অত্যন্ত উদার ব্যবহার করতেন। যখন সফরে বের হতেন তখন পালাক্রমে একবার নিজে সাওয়ার হতেন, আরেকবার তার সাথীকে সাওয়ার হতে দিতেন। তার খাবার ছিল যবের রুটি। তিনি ঘুমাতেন মসজিদে। কখনো কখনো খালি পায়েও হাঁটতেন। দুজন সাওয়ার হলে তিনি পেছনে বসতেন, যাতে আরেকজনের ভ্রমণে কষ্ট না হয়। একদল মুসাফিরদের ভেতর থাকলে তিনি পেছনের দিকে থাকতেন, যাতে দুর্বল মুসাফিরদেরকে তিনি সাহায্য করতে পারেন, আর অন্যদের সাথে মিলেমিশে চলতে পারেন।

  • Tk 160

    ইসলাম আপনাকে যেভাবে দেখতে চায়

    দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত সালাত, রমাদানে ত্রিশটি সিয়াম এবং জীবনে একবার হজ, ব্যস আমার মুসলমানিত্বের ষোলোকলা পূর্ণ-এমন বিশ্বাস লালনকারী মানুষে সয়লাব গোটা মুসলিম সমাজ। কিন্তু আসলেই কি তা-ই? তবে আল্লাহর রাসূল (সা.) কেন বলেছেনÑ‘আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মুমিন নয়। আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মুমিন নয়। আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মুমিন নয়, যার প্রতিবেশী তার অনিষ্ট থেকে নিরাপদ নয়।’ কেন নবিজি শেখালেন— ‘তোমাদের কেউ প্রকৃত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না সে তার ভাইয়ের জন্য সেটাই পছন্দ করবে, যা তার নিজের জন্য পছন্দ করে।’ ওপরের দুটি হাদিসের কোথাও নবিজি সালাত, সাওম কিংবা হজের কথা বলেননি। অথচ কী কঠিন হুঁশিয়ারি! সুতরাং এটা স্পষ্ট, নির্দিষ্ট কিছু আচার-অনুষ্ঠান ও রীতিনীতি পালনের মধ্যেই ইসলাম সীমাবদ্ধ নয়। ইসলামের চাওয়া এর থেকে অনেক বেশি। এর পরিধি অনেক বিস্তৃত, বিধৃত। তাহলে ইসলাম আমাদের থেকে ঠিক কী চায়? কীভাবে দেখতে চায় একজন বনি আদমকে? কোন কোন বৈশিষ্ট্যসমূহ ধারণ করলে তাকে মুমিন হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এই বিষয়সমূহেরই পূর্ণাঙ্গ বিবরণ ইসলাম আপনাকে যেভাবে দেখতে চায় বইটি।

  • Tk 160

    দ্যা থিউরি অব চেঞ্জ

    প্রগতিশীল সমাজে সবই গতিশীল, কিন্তু দৈনন্দিন জীবনে অলসতা আর বিষন্নতা আমাদের কুরে কুরে খাচ্ছে। বইটির প্রথম থেকে শেষ অবধি প্রতিটি অধ্যায়ের শিক্ষা এই সমাজের আমূল পরিবর্তনে সহায়তা করবে। মানুষের জীবনীশক্তি উজ্জীবিত করে একটি রাষ্ট্রকে কীভাবে মেরামত করা যায়, কীভাবে বিদ্যমান সম্পদ ও জনবল ব্যবহার করে একটি রাষ্ট্রকে উন্নতির শেখরে পৌঁছানো যায়, প্রতিকূল পরিবেশেও কীভাবে রাষ্ট্রীয় অবকাঠামোর উন্নয়ন গতিশীল রাখা যায়, তা লেখকের অভিজ্ঞতার ফলঝুড়ি থেকে এই বইয়ে শৈল্পিকভাবে বিধৃত হয়েছে।

  • Tk 160

    মুহাম্মাদ সা. দ্যা আল্টিমেট লিডার

    মানবেতিহাসের শ্রেষ্ঠ গুণে গুণান্বিত মানুষ মুহাম্মাদ (সা.)। তাঁর অনুপম নেতৃত্বে ইসলামপূর্ব জাহেলি সমাজ পরিবর্তিত হয়ে সভ্যতার এক অনন্য উদাহরণ হিসেবে অদ্যাবধি বৈশ্বিক প্রভাব বজায় রেখেছে। একজন রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে নবিজি ছিলেন সুদক্ষ। ব্যবস্থাপক হিসেবেও তাঁর কোনো জুড়ি ছিল না। যুদ্ধের ময়দানে সেনাপতি হিসেবে তিনি ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। সর্বোপরি নেতৃত্বের প্রসঙ্গে নবিজি ব্যতীত প্রকৃষ্ট কোনো উদাহরণ নেই পুরো পৃথিবীতে; হবেও না কখনো। কেননা, তিনিই তো নেতৃত্বের সব গুণের আধার। নবিজি হলেন সর্বজনীন ‘আল্টিমেট লিডার’। মুহাম্মাদ (সা.) দ্যা আল্টিমেট লিডার বইটি আল্লাহর রাসূল (সা.)-এর ‘আল্টিমেট লিডার’ হয়ে ওঠার এক মহা উপাখ্যান।

  • তাওয়াক্কুল - Tawakkul dini.com.bd
    Tk 160

    তাওয়াক্কুল

    পৃথিবীতে মুসলমানরাই কেবল এমন এক জাতি, যারা শ্রম ও প্রচেষ্টার সাথে একটা আধ্যাত্মিক স্পিরিট নিয়ে পথ চলে। তারা সকল শক্তির ওপর শক্তিমান এক আল্লাহর ওপর ভরসা করে। একজন মুসলমান কল্যাণকর সবকিছু অর্জনের নিমিত্তে সাধ্যমতাে সার্বিক প্রচেষ্টা চালাবে, আর ফলাফলের জন্য আল্লাহ তায়ালার ওপর ভরসা করবে, তাঁর প্রতি আস্থা রাখবে। বিশ্বাস রাখবে-আল্লাহ যা লিখে রেখেছেন, ফলাফল তা-ই হবে। আর তাতেই রয়েছে চূড়ান্ত কল্যাণ। বাহ্যিক দৃষ্টিতে তা দৃশ্যমান কল্যাণ না-ও হতে পারে। তাওয়াক্কুল অবলম্বনকারী কখনাে হতাশ হয় না, স্বপ্নভঙ্গে মুষড়ে পড়ে না। বিপদ-মুসিবতে, যুদ্ধ-সংকটে ঘাবড়ে যায় না। যেকোনাে দুর্বিপাক-দুর্যোগে আল্লাহ তায়ালার ওপর দৃঢ় আস্থা রাখে। ঘাের অন্ধকারে প্রত্যাশা করে উজ্জ্বল সুবহে সাদিকের। জুলুম, অত্যাচার, নির্যাতন-নিপীড়নে সে আল্লাহ ব্যতীত কাউকে ভয় করে না। তাওয়াক্কুল এমন এক প্রতিষেধক, যা মুমিন-জীবনকে হীনম্মন্যতা থেকে মুক্ত রাখে।

  • বিজয়ী কাফেলা dini.com.bd
    Tk 160

    বিজয়ী কাফেলা

    বিজয় হেসে-খেলে আসে না। এলোপাতাড়ি কর্মে বিজয়ের দেখা মেলে না। মাতাল উদ্ভট উটের পিঠে চড়েও বিজয় আসে না। বিজয় এত সহজ ব্যাপার না যে হাত বাড়ালেই কাছে চলে আসবে! বিজয়ের নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম-নীতি, পথ-পদ্ধতি আছে। মহান আল্লাহ তায়ালা কুরআনে তার বর্ণনা দিয়েছেন। বান্দাদের সতর্ক করেছেন। নিয়ম-নীতি ও কৌশল মেনে চলার প্রতি জোর দিয়েছেন।

  • Tk 159Tk 265

    সবর

    আমাদের জীবনটা বড্ড সমস্যা সংকুল। হঠাৎ করে যদি বাবা মারা যায় অথবা মা, অথবা যদি অনাকাঙ্খিতভাবে হারাতে হয় চাকরি, জীবন যদি বিপদের ঢালি নিয়ে হাজির হয় আমাদের সামনে, আমরা ভেঙে পড়ি। দূর্বল হয়ে পড়ি। ভিতরে ভিতরে গুড়িয়ে যাই। জীবন এমনই। বহতা নদীর স্রোতের মতো জীবনের গতিপথ সরল এবং সোজা নয়। জীবনের পথ কখনো সমান্তরাল হয়না। অনিবার্য বাস্তবতা হলো এই, জীবনের গতিপথ সবসময় দূর্গম এবং বন্ধুর। পথে পথে কাঁটা বিছানো। আমরা যদি নবী-রাসূলদের জীবনের দিকে তাকাই, তাহলে দেখবো যে তাদের জীবনের অধিকাংশ সময়ই অতিবাহিত হয়েছে এই দূর্গম এবং বন্ধুর পথ মাড়ি দেওয়ার মাধ্যমেই। তারা যে পরিবেশ, পরিস্থিতিতে তাওহীদের দাওয়াত নিয়ে ধরায় এসেছেন, সেই পরিবেশ-পরিস্থিতি কখনোই তাদের পক্ষে ছিলোনা। তাদেরকে জীবনের প্রতিটি রন্ধ্রে রন্ধ্রে পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়েছে। অথচ, তাঁরা ছিলেন নিষ্পাপ। তাহলে কেনো তাদের মুখোমুখি হতে হয়েছে এই কঠিন বাস্তবতার? হ্যাঁ, পরীক্ষা সবসময় বান্দার পাপের ফল নয়। কখনো কখনো বান্দার পরীক্ষাগুলো তার জন্যে আল্লাহর বিশেষ রহমত। এই পরীক্ষার মাধ্যমেই আল্লাহ্ তাঁকে করে নেন আরো প্রিয়, আরো আপন, আরো উত্তম; কিন্তু, সব পরীক্ষাই যে আল্লাহর পক্ষ থেকে নিয়ামত, তাও নয়। এর কিছু আছে বান্দার পাপের ফল। বান্দার নিজ হাতে কামাই করা গুনাহর ফসল। বান্দা যখন পাপ করতে করতে নিজের আত্মাকে কলুষিত করে তোলে, তখন তার জন্যে নেমে আসে আযাব। সেই আযাবের নামই পরীক্ষা। একজন মুসলিম কখনোই ধৈর্য হারায় না। ভেঙে পড়েনা। মনোবল হারায় না। আল্লাহর উপর, আল্লাহর ফয়সালার উপর তার পরিপূর্ণ আস্থা এবং বিশ্বাস থাকে।

  • Tk 156Tk 260

    কুরআনের সাথে হৃদয়ের কথা

    যখন হৃদয় হয় আর্ত, তৃষ্ণার্ত। যখন হৃদয় আকাশে নেমে আসে চৈত্রের দাবদাহ। যখন হৃদয়-জমিন মরুভূমির মতোন হাহাকার করে, তখন কুরআন যেন সেখানে এক পশলা বৃষ্টি হয়ে নামে। উত্তপ্ত আকাশে একখণ্ড মেঘের মতো। কুরআন যেন হৃদয়ের জন্যই রচিত, অথবা হৃদয়ের জন্যই কুরআনের আগমন। হৃদয়ের সমস্ত আকুলতা-ব্যাকুলতা, সমস্ত আকাঙ্খার স্রোত যেন কুরআনের কাছে এসে থেমে যায়। কুরআনের শব্দেই হৃদয় ধ্বনিত হয়। কুরআনের ঝংকারে মধুর কল্লোল জেগে ওঠে হৃদয় সমুদ্রে। কুরআন যেন কোনো মোহিত গানের সুর যা হৃদয়কে ছুঁয়ে যায় পরম আবেশে। সেই আবেশে হৃদয়ের কথাগুলো খুঁজে পায় প্রাণ। এমন কথাগুচ্ছের সম্মিলনের নাম ‘কুরআনের সাথে হৃদয়ের কথা’।

  • Tk 150

    হক ও বাতিল

    ‘হক’ আমাদের জীবনের পরম আরাধ্য। আমরা ইবাদত করি ‘আল হক’ আল্লাহর। মেনে চলি তাঁর হক রাসূলকে। আমরা চাই আমাদের জীবন হয়ে উঠুক হকের প্রতিবিম্ব। মৃত্যুও যেন হয় হকের ওপর। কিন্তু হক আসলে কী? মানুষ কেন এর থেকে বিচ্যুত হয়? কেন তালাশ করেও এর দিশা পায় না? কেন হকের সাথে বাতিলের চিরন্তন দ্বন্দ্ব। আবার হক চেনার পরও কেন মানুষ বাতিলের অনুগামী হয়? এইসব প্রশ্নের জবাবই আলোচিত হয়েছে হক ও বাতিল গ্রন্থটিতে; তবে ভিন্ন আঙ্গিকে। পারস্পরিক আলাপচারিতার ভঙ্গিতে, মজলিসি ঢঙে। হক তালাশি জ্ঞানপিপাসু ছাত্রের নানান প্রশ্নের জবাব দিয়ে গেছেন বিজ্ঞ উসতাজ। যুক্তিগ্রাহ্য জবাবের ছোঁয়ায় একে একে খুলে দিয়েছেন ছাত্রের মনের সকল জট। পরিষ্কার করেছেন হক ও বাতিলের তফাত! উদ্বুদ্ধ করেছেন হকের পথে বাঁচতে, লড়তে ও মরতে।

  • Tk 150

    সূরা কাহাফ

    মহান রব অফুরন্ত ভালোবাসায় মানুষকে সৃষ্টি করেছেন সুনিপুণ অবয়বে। মানুষের আরাম-আয়েশ ও শান্তিপূর্ণ জীবনের জন্য দুনিয়াকে সাজিয়েছেন অসীম নিয়ামতে। সম্পদ, ঐশ্বর্য, সন্তানাদি ও পরিবার-পরিজন দিয়ে তাকে আবৃত্ত করেছেন এক মায়ার জালে। এত সব নিয়ামতে যেন মানুষ আত্মভোলা না হয়ে যায়, তাই নিয়তই সতর্ক করে চলেছেন-‘এ দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, এটি একটি পরীক্ষাকেন্দ্র মাত্র’। কিন্তু মানুষ বারবারেই এ ধ্রুব সত্যকে ভুলে নফসের তাড়নায় অন্ধ হয়ে গিয়েছে। জুলুম ও বিদ্রোহ করে বসেছে মহান রবের প্রতি। আবার কতক মুমিন বান্দা মহান রবের গোলামির জন্য বেছে নিয়েছেন কণ্টকাকীর্ণ পথ। মুখ বুজে সয়েছেন শত জুলুম-নির্যাতন। সূরা কাহাফ এমনই কিছু অতীত ঘটনাকে উম্মতে মুহাম্মাদির সমীপে উপস্থাপন করেছে অতি সুনিপুণভাবে। সেই ঘটনাসমূহের ক্লাইমেক্স থেকে মানবজীবনের প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা তুলে ধরতেই আমাদের প্রয়াস সূরা কাহাফ : মানবজীবনের প্রতিচ্ছবি বইটি।

  • Tk 150

    নীল বিষ

    আমি আবিদ। কাজ করি তরুণদের নিয়ে। পড়াশোনা ঢাকার একটি বিখ্যাত মাদরাসায়, ফাজিল ১ম বর্ষে। নীল বিষ বইটি প্রকাশ হওয়ার আগেই পড়ার সুযোগ হয়েছিল আমার। বইটি নিয়ে মন্তব্য শুধু এতটুকুই, এখন যে সংকট চলছে, এর জন্য এই কন্টেন্টটি অত্যন্ত জরুরি ছিল। ধন্যবাদ গার্ডিয়ানকে। আমি শাহরিয়ার। পড়াশোনা ঢাকা কলেজ। কাজ করি একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনে। তরুণদের নিয়ে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি, বর্তমানে তাদের পর্নাসক্ত হওয়ার নজির খুবই ভয়াবহ! এ যেন দলে দলে অন্ধকার জগতে প্রবেশের প্রতিযোগিতা! সেই অন্ধকার জগৎ থেকে আবারও আলোর জগতে প্রত্যাবর্তনের জন্য নীল বিষ বইটি একটু হলেও সহায়ক হবে বলে মনে করি।

CATEGORIES