• Tk 111Tk 150

    জাদুর বাস্তবতা

    কেউ কেউ মনে করে, ‘জ্বিন-জাদু’ এসব বিষয় একেবারে ভিত্তিহীন। এগুলোর কোনো অস্তিত্বই তারা স্বীকার করে না । আবার কেউ তো এসব নিয়ে এতটা সীমালঙ্ঘনে লিপ্ত থাকে যে, বিভিন্ন তন্ত্র-মন্ত্র আর কুফরি কালাম বলে নিজের ঈমানও খুইয়ে বসে এবং অন্যের ঈমানও বিনষ্ট করে। আসলেই কি জ্বিন ও জাদুর অস্তিত্ব নেই? এসব কি মানুষের কেবলই অলীক কল্পনা? কুরআন-হাদীস থেকে কি এসবের অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়? এমন প্রশ্নগুলোর যেমন সঠিক উত্তর মিলবে ‘জাদুর বাস্তবতা’ নামক এ বইটিতে; তেমনি তারাও খুঁজে পাবে যথাযথ সমাধান, যারা জ্বিন ও জাদুর অস্তিত্ব তো স্বীকার করে, কিন্তু জানে না- কীভাবে জ্বিন বা জাদুগ্রস্ত ব্যক্তি এগুলোর প্রভাব থেকে মুক্তি লাভ করতে পারবে? তাই আসুন, জ্বিন-জাদু ও এ সংক্রান্ত বিষয়গুলোর ব্যাপারে সঠিক ধারণা লাভ করতে অধ্যয়ন করি ‘জাদুর বাস্তবতা’ নামক এ বইটি।

  • শোনো হে কিশোর dini.com.bd
    Tk 110

    শোনো হে কিশোর

    বালুর নিচে মুখ গুঁজে থাকলেই ঘুর্ণিঝড় থামে না। আর চাইলেও ঝড় থামানো যায় না; যা ঘটার তা ঘটেই। প্রাজ্ঞতা হচ্ছে ঝড়ের সময়টাকে ঠিকঠাক নিজেকে হেফাজত করা। কৈশোরের সংকট অবশম্ভাবী বাস্তবতা; চাইলেই কেউ উপেক্ষা করতে পারে না। কীভাবে আমরা তা সুন্দর করে হ্যান্ডেল করছি, সেটাই বিবেচনার বিষয়। এই গ্রন্থে সুনির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে কিশোরদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। কিশোর মানসকে পাঠ করা হয়েছে সুনিপুণভাবে। যেন একজন মেন্টর হাতে কলমে শিখিয়ে দিচ্ছে কৈশোর জীবনকে কীভাবে সুন্দর করে সাজাতে হয়। পিচ্ছিল পথের যাত্রীদের মঞ্জিলে পৌঁছতে হলে খুব সতর্ক থাকতে হবে। সেই সতর্কবার্তা আর আশু করণীয় নিয়েই এই আয়োজন ‘শোনো হে কিশোর’।

  • Tk 110Tk 148

    সংযত জবান সংহত জীবন

    মৌনতাকে আপন করে নাও, হাজারো মানুষের ভালোবাসা তুমি পাবে আর নিরাপদ থাকবে পরনিন্দা থেকে। নীরবতা তোমাকে এনে দেবে অনুপম ব্যক্তিত্ব আর সুদৃঢ় গাম্ভীর্য। কোথাও কাউকে কৈফিয়ত দেয়ার প্রয়োজন কোন কালেই তোমার হবে না। এক ব্যক্তি সালমান ফারসি র.-কে বলে: আমাকে নসিহত করুন। তিনি বলেন: তুমি কথা বলো না। লোকটি আশ্চর্য হয়ে জানতে চায়: মানুষের সমাজে কথা না বলে থাকা কীভাবে সম্ভব? তিনি উত্তর দেন: ‘যদি বলো তো হক কথা বলো, অন্যথায় চুপ থাকো।’ কালজয়ী এই নসিহত সবসময়ের সব মানুষের জন্য প্রযোজ্য—বিশেষত আমাদের এই যুগের জন্য। এই অমূল্য নসিহতটি বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে হবে। আমাদের মজলিস যেন এই নসিহতের আলোকে উদ্ভাসিত হয়। বিশেষ করে আমাদের ফোনালাপে এর যথার্থ প্রয়োগ খুব জরুরি। আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ র. বলেন: ‘সে সত্তার কসম যিনি ছাড়া কোন মাবুদ নেই, পৃথিবীর বুকে জবানের চেয়ে বন্দি থাকার অধিক উপযোগী বস্তু আর নেই।’

  • Tk 110Tk 147

    দৈনন্দিনের সহস্রাধিক সুন্নাত

    অল্প পুঁজি খাটিয়ে অধিক লাভ করতে পারাটা হলো বুদ্ধিমত্তার পরিচয়। পরকালবিশ্বাসীদের মাঝে সে-ই তো প্রকৃত বুদ্ধিমান, যার কোনো মুহূর্তই অনর্থক কাটে না, যার কোনো কাজই নিষ্ফল হয় না। হ্যাঁ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাতের অনুসরণ করে, একজন মুমিন খুব সহজে তার দৈনন্দিনের অতি সাধারণ কাজেও পাহাড়সম নেকি অর্জন করতে পারে। একটি নেক কাজ আদায় করতে গিয়ে আরও অনেকগুলো নেক কাজের সাওয়াব লাভ করতে পারে। আমরা যদি দৈনন্দিনের প্রতিটি কাজ সুন্নাতমাফিক সম্পাদন করি, তাহলে প্রতিদিন অতি সহজেই সহস্রাধিক সুন্নাতের ওপর আমল করতে পারব। এ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই শাইখ খালিদ আল-হুসাইনান রহ. কর্তৃক রচিত অতি উপকারী গ্রন্থ ‘দৈনন্দিনের সহস্রাধিক সুন্নাত’।

  • Tk 109Tk 147

    মুহাজির

    আল্লাহর বান্দা, আল্লাহকে লজ্জা করো। তিনি তোমার প্রতি রহম করুন। তুমি তাঁকে ভুলে গেছ, কিন্তু তিনি তোমাকে ভুলে যাননি। যে কারণে তুমি তোমার রবকে লজ্জা করবে, সে কারণটি হচ্ছে, তিনি তোমাকে ভুলে যান না; যদিও তুমি অনেক বেশি ভুলে আছ তাঁকে। কখন তাঁকে ভুলে গেলে? প্রতিটি দিন। যখনই তোমার স্মরণ করার সময় ছিল, তুমি ভুলে গেলে। যখনই তুমি ওয়াদা করলে, সে ওয়াদা ভঙ্গ করলে। যখন তোমার অবিচল থাকার কথা ছিল, তুমি বক্র পথে চলে গেলে। হ্যাঁ…তুমি তাঁকে ভুলে গিয়ে তোমার কামনাবাসনাকে প্রাধান্য দিয়েছ।…তুমি নিয়ম করে গাফিলতি করো আর তাঁকে ভুলে যাও। একাকী থাকো যখন, তখন তাঁকে ভুলে যাও। যখন তুমি গাফিলদের সঙ্গে থাকো, তখন তাঁকে ভুলে থাকো।… আর আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা যদি এক মুহূর্তের জন্যও তোমাকে ভুলে যান, তবে তুমি ধ্বংস হয়ে যেতে, ধ্বংস হয়ে যেত তোমার চারপাশের সবাই। আসমান বিদীর্ণ হয়ে জমিনকে ধ্বংস করে দিত। তোমার হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে যেত। প্রতিটি সক্ষমতা অক্ষমতায় পর্যবসিত হতো। তোমার অন্তর চিন্তা ও উদ্বিগ্নতায় ভরে যেত। এমনকি তুমি মৃত্যু কামনা করেও মরতে পারতে না। তাই, আল্লাহর বান্দা, আল্লাহকে লজ্জা করো। তিনি তোমার প্রতি রহম করুন।

  • সবুজ চাঁদে নীল জোছনা dini.com.bd
    Tk 100

    সবুজ চাঁদে নীল জোছনা

    আব্দুল্লাহ মাহমুদ নজীব। তরুণ প্রজন্মের বিশ্বাসী কবি, গল্পকার। কলম চালিয়ে যান ক্লান্তিহীন। সত্যের চাষাবাদ করেন কাগজ জমিনে। ইতোমধ্যই বাংলাভাষী হাজারো পাঠকের কাছে নিজের প্রতিভা উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন স্বভাব যোগ্যতায়। ফররুখ, আল মাহমুদ পরবর্তী বিশ্বাসী সাহিত্যিক মশাল বয়ে নেওয়ার একজন যোগ্য সিপাহসালার আব্দুল্লাহ মাহমুদ নজীব। এবারের বইমেলায় এই মেধাবী কবি আপনাদের সামনে নিয়ে এসেছি নতুন কাব্যগ্রন্থ ‘সবুজ চাঁদে নীল জোছনা’। গার্ডিয়ান পাবলিকেশন কবিতা নিয়ে এই প্রথম গ্রন্থ প্রকাশ। কেন আমরা এই কাব্যগ্রন্থ পাঠক সমীপে তুলে দিলাম? আব্দুল্লাহ মাহমুদ নজীব এই কাব্যগ্রন্থেরই একটি কবিতায় বলছেন- ‘সমুদ্রের তৃষ্ণা পেয়েছে, তাকে জলপান করানোর জন্য একজন কবি ছাড়া কেউ নেই এখানে।’

  • কয়েকটি গল্প dini.com.bd
    Tk 100

    কয়েকটি গল্প

    মানুষ স্বপ্ন দেখে প্রতিনিয়ত। স্বপ্নের পেছনে ছুটতে গিয়ে পুরো জীবন অতিবাহিত করে। আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্নে কেউ জীবনের প্রতিটি স্তর সৌখিনতায় সাজিয়ে তোলে। আবার কেউ-বা শুধুই দুবেলা পেট ভরে খাবার খেতে পাওয়ার স্বপ্ন দেখে। স্বপ্ন দুটোই, কিন্তু পার্থক্য বিশাল। প্রত্যেকটা স্বপ্নই যার যার কাছে অনেক বড়ো।সেই স্বপ্নের ধারাবাহিকতায় জীবনের অনেকটা পথ পেরিয়ে আসে কেউ অসংখ্য বাধা অতিক্রম করে। আবার কেউ-বা বাধাহীনভাবে স্বপ্ন পূরণ করে অবলীলায়। পৃথিবীর হাজারো পথ-পরিক্রমার মধ্যে দিয়ে কিছু ভিন্ন ভিন্ন স্বপ্ন পূরণের চেষ্টা নিয়ে তৈরি হয়েছে ‘কয়েকটি গল্প’।

  • Tk 99Tk 134

    কখনো ফুরোবে না এই ভালোবাসা

    অপরের প্রতি ভালোবাসার কারণ কী হওয়া উচিত, কীসের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা উচিত পারস্পরিক বন্ধুত্ব ও হৃদ্যতার বন্ধন—এ সম্পর্কে জানা নেই বর্তমানের অনেকেরই! তাই তো দেখা যায় সমাজজুড়ে আজ মিছে ও নোংরা ভালোবাসার ছড়াছড়ি! কেউ কাউকে ভালোবাসে স্রেফ নিজের কামনাবাসনা চরিতার্থ করার আশায়; কেউ অপরকে ভালোবাসে তার ধন-সম্পদ ও প্রভাব-প্রতিপত্তি দেখে, তার থেকে কিছু পাবার লোভে; কারও মাঝে ভালোবাসা গড়ে ওঠে নিছক গল্প-আড্ডা আর খেলাধুলায় একসাথে সময় কাটানোর উদ্দেশ্যে! এসব ভালোবাসা বা সম্পর্কের কি কোনো মূল্য আছে?! নাহ! বরং এসব ভালোবাসা পরকালে ব্যক্তির জন্য পরিতাপের কারণ হবে। তারা সেদিন আফসোস করবে, ‘হায়, কেন যে অমুককে ভালোবেসে বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছিলাম! হায়, আমি যদি অমুকের সাথে না চলতাম! হায়, আমি যদি কোনো পুণ্যবান মুমিনকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করতাম! বস্তুত, যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য, যে ভালোবাসা হয়ে থাকে দ্বীনের স্বার্থে—তা-ই কিয়ামতের সেই ভয়ংকর দিবসে আল্লাহর (আরশের) ছায়ায় স্থান-লাভের কারণ হবে। এই ভালোবাসাই চির অটুট থাকবে। হ্যাঁ, কখনো ফুরোবে না এই ভালোবাসা।

  • Tk 99Tk 134

    শেষ বিদায়ের আগে রেখে যাও কিছু উত্তম নিদর্শন

    মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করে দুনিয়া থেকে সবার নিশ্চিত বিদায় নিতে হবে। এ বিদায়কে কেউ অস্বীকার করে না। এ বিদায়কালে পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন, ধন-সম্পদ কিছুই সঙ্গে রবে না। নিজের জন্য নিজের আর কিছুই করার থাকবে না। কত মানুষই এমন অবস্থায় ওপারে পাড়ি জমিয়েছে, তাদের চলে যাওয়ার পর দুনিয়াতে তাদের জন্য কোনো নিদর্শনই বাকি থাকেনি। ছেড়ে যাওয়া পরিবার-পরিজন, ধন-সম্পদ তাদের কোনো কাজে আসেনি। কেননা, পার্থিব ভোগ-বিলাসে বিভোর থাকাই ছিল তাদের জীবনের একমাত্র লক্ষ্য-উদ্দেশ্য। তাই তো দুনিয়ার জন্যই কেটেছে তাদের দুনিয়ার জীবন।পক্ষান্তরে যারা পরকালের পাথেয় সংগ্রহে দুনিয়ার ধন-সম্পদকে কাজে লাগিয়েছে, শেষ বিদায়ের আগে উপকারী অবদান রেখে গেছে, রেখে গেছে আমলের পাল্লাকে ভারী করার মতো নেক প্রয়াস আর উত্তম নিদর্শন, তারাই সফল, সার্থক তাদের দুনিয়ার জীবন।

  • Tk 95Tk 128

    হারিয়ে যাওয়া সুন্নাহ

    সুন্নাত বিলুপ্ত হওয়া, অবহেলিত হয়ে পড়া, তা থেকে মানুষ বিস্মৃত হয়ে পড়া এবং সমাজে তার বাস্তবায়ন না থাকা, এর সবই বিদআত প্রসারের লক্ষণ। যেমন ইবনে আব্বাস রা. বলেন : ‘প্রতিটি নতুন বছরেই মানুষ একটি করে বিদআত আবিষ্কার করে এবং একটি করে সুন্নাত মিটিয়ে দেয়। এভাবে একসময় বিদআত প্রতিষ্ঠা লাভ করে এবং সুন্নাত বিলুপ্ত হয়ে যায়।’ ইলম চর্চার অভাব, সুন্নাতের প্রতি অনিহা, নতুত্বের প্রতি ঝোঁক, ইত্যাদি কারণে যুগে যুগে বহু বিদআত তৈরি হয়েছে। হারিয়ে গেছে অসংখ্য সুন্নাহ। হারিয়ে যাওয়া সেই সুন্নাহগুলো নিয়ে রচিত এই বইটি।

  • Tk 92Tk 124

    চলো সোনালি অতীত পানে

    আরব-বিশ্বের খ্যাতনামা লেখক, গবেষক ও দায়ি ড. শাইখ আব্দুল মালিক আল কাসিমের এক অনন্য সাধারণ উপহার ‘চলো সোনালি অতীত পানে’। মূল আরবি ‘ইন্তালিক বিনা’। স্বল্প পরিসরের ব্যতিক্রমধর্মী এই বইয়ে তিনি গড়ে তুলেছেন হাদিস ও ইতিহাসের এক ভিন্নধর্মী পাঠশালা। সিরাত, সালাফের জীবনকথা ও ইতিহাসের সুবিশাল সিন্ধু থেকে দুঃসাহসী ডুবুরির মতো বের করে এনেছেন অমূল্য সব মণিমুক্তো। জীবন-প্রাসাদে সেই রত্নগুলো কীভাবে সাজাতে হবে তার প্যাটার্নটিও তিনি এঁকে দিয়েছেন দক্ষ চিত্রকরের মতো।

  • Tk 92Tk 124

    চলো জান্নাতের সীমানায়

    প্রতিটি মানুষই তার গন্তব্যের শর্টকাট রাস্তা খুজে নিতে পছন্দ করে। যাতে করে সে তার গন্তব্যে দ্রুত পৌঁছে যায়। আছে কি কোন মুমিন, যে দ্রুত জান্নাতের সীমানায় পৌছাতে চায়? তাদের জন্য বইটি হবে এক চমৎকার দিকনির্দেশনা।

  • Tk 92Tk 124

    আছে কোনো অভিযাত্রী?

    শাইখ আব্দুল মালিক আল কাসিমের এক বিস্ময়কর সৃষ্টি—“হাল মিন মুশাম্মির’। দ্বীনের পথে এক অনন্য সাধারণ মোটিভেশন। অনবদ্য সব দাওয়াহ-প্রকল্প, কল্যাণের পথে উঠে আসার অভিনব সব আইডিয়া, আখিরাতের পাথেয় সংগ্রহের রকমারি কর্মসূচি আর শাইখের অপূর্ব ভাষাশৈলীর ঝঙ্কার—সব মিলিয়ে পাঠক বন্ধুদের জন্য ব্যতিক্রমধর্মী এক উপহার। বইটি পড়তে পড়তে শাইখের অপূর্ব ভাষাশৈলী আপনাকে মোহিত করবে। একটি পুলকিত বিস্ময়বোধ তাড়া করে ফিরবে আপনাকে। আপনি অনুভব করবেন কল্যাণের বারিধারায় স্নাত হতে ব্যাকুল হয়ে উঠেছে আপনার হৃদয়। অনেকগুলো কল্যাণ-প্রকল্পের একটি না একটি আপনার ভালো লেগে যাবেই।

  • Tk 90Tk 120

    বাবা আমার বিয়ের ব্যবস্থা করুন

    পিতার প্রতি সন্তানের হৃদয়ের আকুতি! আব্বু, আমাকে আমার যৌবন অনুভব করতে দিন, তারুণ্যের পুষ্পিত দিনগুলো আমি উপভোগ করতে চাই। আব্বু, চোখের সামনে উথাল-পাতাল করছে ফিতনার উত্তাল সমুদ্র। মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ার পূর্বেই আমার বিয়ের ব্যবস্থা করুন। আব্বু, হয়তো আল্লাহ আপনাকে নেককার নাতি-নাতনি দান করবেন। আব্বু, ফিতনা আমার একেবারেই সন্নিকটে, হাত বাড়ালেই আমি তার নাগাল পাই। আব্বু, আমি আর ছোট নেই। আমি এখন পূর্ণ যুবক। আব্বু, আমি আর সেই ছোট্ট খুকিটি নেই। আমি এখন পূর্ণ তরুণী, অধীর আগ্রহে যে পথ চেয়ে থাকে তার স্বপ্নের রাজকুমারের প্রতীক্ষায়। আব্বু, হারামের চেয়ে হালাল উত্তম। আব্বু, আপনি আমাকে অশ্লীল ও অশালীন কাজের শিকার হতে দেবেন না। আব্বু, আমার দ্রুত বিয়ের ব্যবস্থা করলে কিয়ামতের দিন আপনি আল্লাহর কাছে অনেক বড় প্রতিদান পাবেন। আব্বু, খিদে পেলে মানুষ খাবার খায়। হালাল থেকে আমায় বঞ্চিত করবেন না। এভাবে আবেগের সুরে বইটি সাজানো হয়েছে সেসব সন্তানদের জন্য, যারা বিয়ের কথা বাবাকে বলতে পারছেন না। এবং সেসব বাবাদের জন্য, যারা ভুলে গেছেন তাদের সন্তানদের বিয়ের বয়সের কথা। তাদের প্রতি উত্তম নসিহতপূর্ণ একটি বই ‘ইয়া আবি জাওয়্যীযনি।’

  • Tk 90Tk 120

    নবীজির উত্তম গুণাবলি

    নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে আমরা ভালোবাসি। নিজেদের তাঁর উম্মত দাবি করি। কিন্তু তাঁর সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি? যদি আমাদের তাঁর সম্পর্কে আলোচনা করতে বলা হয়, তখন কি আমরা তাঁর সম্পর্কে অনর্গল বলে যেতে পারব? কত গল্প-উপন্যাসই তো আমরা অধ্যয়ন করি, বিশ্বের নানা প্রান্তের কত অদ্ভুত খবরের পেছনে পড়ি! কিন্তু সত্যিকারই বলুন তো, প্রিয় নবীজির জীবনী কিংবা তাঁর চারিত্রিক গুণাবলি সম্পর্কে জানার এবং তাঁর আদর্শ অনুসরণের কতটুকু আগ্রহ আছে আমাদের মাঝে? শুধু ভালোবাসার দাবি করলেই কি ভালোবাসা হয়। ভালোবাসার জন্য তো প্রিয় মানুষটি সম্পর্কে জানার পূর্ণ আগ্রহ থাকতে হয়। হ্যাঁ, প্রিয় নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর গুণাবলি সম্পর্কে জানতে পড়ুন অনবদ্য এ বইটি…

  • Tk 89Tk 120

    এসো তাওবার পথে

    উত্তম ফসলের জন্য শস্যক্ষেতের পরিচর্যা করতে হয়। আগাছা থেকে মুক্ত রাখতে হয়। জমিনকে উর্বর রাখতে হয়। পোকামাকড়, রোগবালাই আক্রমণ করলে তা থেকে শস্যক্ষেত নিরাপদ রাখতে হয়। তাহলেই দিন শেষে ক্ষেতের মালিক তার কাঙ্ক্ষিত ফসল পায়। ঈমানের ব্যাপারটাও এমন। অনেকটা চারাগাছের মতো। আর এই গাছ লাগানো থাকে প্রত্যেক মুমিনের অন্তরে। তাই ঈমানের ফল ভোগ করতে হলে অন্তরকে সাফ রাখতে হয় সকল পঙ্কিলতা থেকে। পাপ নামক আগাছাগুলো উপড়ে ফেলতে হয়। পোকামাকড়ের বেশে আসে শয়তানের জন্য অন্তরের সকল ফাঁকফোকর বন্ধ রাখতে হয়। আর এই সবগুলো সম্ভব তাওবার দ্বারা। তাওবাই মৃতপ্রায় ঈমানকে জাগিয়ে তোলে। তাওবাই মরিচা ধরা অন্তরকে তীক্ষ্ম করে। তাওবাই লাঞ্ছনা থেকে মুক্তি এনে দেয়। ব্যর্থদের দরিয়া ছেড়ে ব্যক্তিকে সাফল্যের ভূমিতে নিয়ে আসে এই তাওবাহ। এসো তাওবার পথে। এই আহ্বান নিয়ে পুরো বইটি সাজানো।

CATEGORIES