Best Seller Items
-
Tk 70
এশিয়ায় কালো থাবা
পূর্ব এশিয়ার সাগরঘেরা প্রান্তর রোসা। ঘন পাহাড়ের মতোই জটিল এখানকার সমস্যাগুলো। সাধারণ মানুষের ওপর চলছে সাইলেন্ট কিলিং ও ক্লিনিং মিশন। আর্তনাদই এখন এখানকার মানুষের নিত্য সঙ্গী। স্বপ্নভঙ্গই এখানে বাস্তবতা। হতাশার অন্ধকার এখানকার নৈমিত্তিক অনুসঙ্গ। সেই অন্ধকারের শিকড় খুঁজতে রোসায় পা রেখেছে বিশ্ব চ্যারিটি সংস্থা আবাবিল-এর সুপার ট্যালেন্টেড অফিসার হাসান সাদিক। তার সামনে নেই কোনো ক্লু; আছে তীক্ষ্ম দৃষ্টি, স্থির লক্ষ্য ও অনড় মনোবল। তাকে যোগ্য সঙ্গ দিচ্ছে রহস্যমানবী জুলিয়া জুলি। থেমে নেই বিপরীত পক্ষও। এক হয়েছে বিভিন্ন বৈশ্বিক মাফিয়া চক্র। ধেয়ে আসছে প্রবল ষড়যন্ত্রের ঘুর্ণিপাক। লক্ষ্য- হাসান সাদিকের যবনিকাপাত! হাসান সাদিক পারবে কি এই গূঢ় রহস্যের মূলোৎপাটন করতে? রোসার অসহায় মানুষের বোবাকান্না থামাতে? পারবে কি রাতের প্রশান্তির ঘুম ফিরিয়ে দিতে? বিপদ যে তার সামনে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে…
-
Tk 230
ধরণির পথে পথে
মানুষের মনের চেয়ে বেশি রহস্যময় আর কিছু কি এই পৃথিবীতে আছে? কোথাও তাজমহলের শুভ্রতাকেও ম্লান করে মন, আবার কোথাও হিমালয়কেও হার মানায় মনের উচ্চতা। কোথাও বা আবার তা মিশরের মমির অজানা রহস্যকেও ছাড়িয়ে যায়। মানুষের মন আটলান্টিকের গভীলতাকেও লজ্জা দেয়। প্রতিটি মানুষেরই একটা করে মন আছে, আছে একটা করে বিচিত্র জগৎ। আমরা কয়টা মন চিনি, কজনকে জানি? যাদের জানি বলে মনে করি, আসলেই কি তাদের জানি? মানুষের মনের গভীরে নামতে পারা, তার গভীরতা মাপতে পারা, সেই গভীরতার চিত্র-বিচিত্র রূপ দেখতে পাওয়া কি এতটাই সহজ? না, সহজ নয়। কারণ, মানুষ বড়োই দুর্বোধ্য আর রহস্যময় এক সত্তা! মন যা দেখায়, তার পেছনেও দেখার অনেক কিছু থাকে। যা জানায়, তার পেছনেও অনেক কিছু থেকে যায়। মন তো কখনোই নিজেকে পুরোটা মেলে ধরে না। কারণ, নিজের পৃথিবীর এ সিংহাসনে মন নিজেই রাজা। এখানে আর কাউকেই সে ভাগ বসাতে দিতে রাজি নয়। এ জন্যই সে একা, বড়ো একা। কী বৈচিত্র্যময় বৈপিরীত্য দেখুন তো! এই বৈচিত্র্যময় বৈপিরীত্যই মানুষকে রহস্যময় করেছে। এখানেই তারা আলাদা স্বকীয়তা। এই স্বকীয়তাই সে আগলে রাখে পরম যতনে। আর আগলে রাখতে গিয়ে সে নীরবে হাসে, গোপনে কাঁদে।
-
Tk 120
মুমিন জীবনে পরিবার
বিশ্বায়ন ও আধুনিকায়নের নাম দিয়ে আমাদের পরিবারগুলোকে ভেঙে ফেলার আয়োজন করেছে জাহেলিয়াত। অথচ, ইসলামি জীবনব্যস্থার মূল ভিত্তি পরিবার। যেখানে সুদৃঢ় পারিবারিক কাঠামো অনুপস্থিত, সেখানে সুস্থ জীবন গঠন এবং নৈতিক সমাজ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন অলীক কল্পনা বিলাস! পরিবারের মধ্য দিয়ে সভ্যতার বির্নিমাণ ঘটে। মূলত একটি সভ্যতার ভিত্তিমূল পরিমাপ হয়, সেই সমাজে পরিবার প্রথার অবস্থান কতটা শক্ত- তার উপর ভিত্তি করে। পরিবার প্রথা ভেঙ্গে পড়লে একটি সমাজ কীভাবে ধ্বংসের মুখে পতিত হতে পারে, এই গ্রন্থে সেই রূপরেখা তুলে ধরা হয়েছে। শিশুদের মানসিক বিকাশে এবং নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে পরিবারের ভূমিকা কতটা অনস্বীকার্য, তা ইসলামের দৃষ্টিতে নতুন করে উপলবিদ্ধর দ্বার উন্মোচন করবে এই গ্রন্থটি। ইসলাম সর্বাত্মকভাবে একটা সুখী ও প্রশান্তচিত্ত ‘পরিবার’ নির্মাণে তৎপর। এই গ্রন্থে ইসলামের সেই আকাঙ্ক্ষা ও করণীয় বিবৃত হয়েছে। চলুন, দেখে নিই।
-
Tk 222
Tk 300সাহসের মন্ত্র
জ্ঞান, বিবেক আর ইচ্ছার স্বাধীনতাই মানবতার মৌল উপাদান। এসবের সঠিক মাত্রায় বিকাশ ও সামঞ্জস্যপূর্ণ অবস্থান নির্ণয়ে ব্যর্থতাই মানুষকে পশুত্বের দিকে ঠেলে দেয়। মানুষ ভালো-মন্দের এক চিরন্তন দ্বন্দ্বের ভেতর বেঁচে থাকে। সমাজ-সভ্যতার এই দ্বান্দ্বিক দোলাচলে টিকে থাকার জন্য চাই সঠিক মাত্রার সাহস, হিম্মত, বুদ্ধি, কৌশল আর ঐকান্তিকতা। বিংশ শতাব্দীর জাহেলিয়াত; যা কিনা সেক্যুলারিজম হিসেবে সমধিক পরিচিত। এর প্রবল গ্রাসে মানুষ ক্রমশ অর্থনৈতিক দাসত্ব, রাজনৈতিক পীড়ন আর সাংস্কৃতিক গোলামির নিগড়ে আবদ্ধ হয়ে পড়ছে। সারা বিশ্বে আজ সেই শেকল ছেঁড়ার আহবান, মানবমুক্তির চূড়ান্ত লড়াই অনিবার্য। এ লড়াই যত না শরীরিক, তার চেয়ে বহুগুণ মেধা, মনন, চিন্তা ও চেতনার। এ লড়াই ক্রমাগত মনুষ্যত্বকে পরাজিত, পর্যদুস্ত ও হলাহলে আসক্ত করে ফেলেছে। মানুষ যেন পশুত্বের কাছে হেরে দীর্ঘ দিনে গড়ে তোলা তারই সভ্যতা, সমাজ ও সংস্কৃতির কবর রচনায় ব্যস্ত। মুক্তির তীব্র তাগিদে সাড়া দিয়ে যারা লড়াই করতে চায়, তাদের দরকার কিছু সাহসের মন্ত্র। লেখক, গীতিকার, সমাজচিন্তক ও সংগঠক আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ এসব মন্ত্র দিতে তুলে এনেছেন অতি প্রয়োজনীয় যুক্তি, তর্ক ও বোধের কথামালা। সাহসের মন্ত্র হোক মুক্তির নতুন সোপান।
-
Tk 140
মুমিন জীবনে সময়
যা এইমাত্র অতীত হলো, সেটাই সময়। এখন যে মুহূর্ত অতিক্রম করছি, সেটাই সময়। কিছুক্ষণ পরে যেখানে প্রবেশ করব, সেটাই সময়। সময় নামের অক্টোপাস থেকে কে, কখন, কবে মুক্তি পেয়েছে বলুন? সফল তিনি, যিনি এই সময়কে ঠিকঠাক উপলব্ধি করতে পারেন। বিশেষত মুমিন জীবনে সময় মানেই নিজের মুক্তি ও পুরস্কার নিশ্চিত করে নেওয়ার মওকা! সময় নিয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গির বোঝাপড়া তাই অতীব জরুরি আলাপ। প্রত্যেক মানুষ দুনিয়াতে আগমন করেছে নির্দিষ্ট কিছু সময় নিয়ে। আর সফল তারাই যারা এই সময়কে মূল্য দিয়েছে। মুমিনের জীবনের সময়ের গুরুত্ব আরও ব্যাপক ও অর্থবহ। কারণ, দুনিয়ার জীবনের নির্দিষ্ট ও স্বল্প সময়ের উপরই নির্ভর করছে, পরবর্তি অনন্তকালের জীবনের পরিণতি। অনন্তকালের জীবনে চির সুখের জান্নাত পেতে হলে একজন মুমিনের জীবনে সময় কতটা গুরুত্ব বহণ করে, সেই আলাপ খুঁজে নেবো এই গ্রন্থে।
-
Tk 270
বেত্তমিজ
পৃথক মতবাদ হিসেবে যাত্রার শুরু থেকেই কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের সাথে মুসলমানদের বিতর্ক ও বিভেদ সর্বজন বিদিত। খতমে নবুয়াত ইসলামি আকিদায় একটি মৌল বিষয়। গোলাম আহমদ কাদিয়ানী নিজেকে নবি দাবি করে মুসলমানদের এই আকিদার ভিত্তিমূলকে নাড়িয়ে দিতে চেয়েছে। স্বভাবতই মুসলিম উম্মাহ তার জবাব দিয়েছে। ইস্যুটি ব্যক্তিস্বার্থের নয়; ঈমানিয়াতের। কাদিয়ানী সমস্যা নিয়ে সঠিক বোঝাপড়া সময়ের অনিবার্য দাবি। বিশেষ করে তরুণদের এই ফিতনা সম্পর্কে সম্যক অবহিত করা আমাদের ঈমানি দায়িত্ব। তরুণ প্রজন্মের প্রতিশ্রুতিশীল লেখক রশীদ জামীল এ গুরুদায়িত্ব পালনে কলম চালিয়েছিলেন। চলুন, নজর রাখি কাদিয়ানি মতবাদের আদ্যোপান্তে।
-
Tk 230
ধরণির পথে পথে
মানুষের মনের চেয়ে বেশি রহস্যময় আর কিছু কি এই পৃথিবীতে আছে? কোথাও তাজমহলের শুভ্রতাকেও ম্লান করে মন, আবার কোথাও হিমালয়কেও হার মানায় মনের উচ্চতা। কোথাও বা আবার তা মিশরের মমির অজানা রহস্যকেও ছাড়িয়ে যায়। মানুষের মন আটলান্টিকের গভীলতাকেও লজ্জা দেয়। প্রতিটি মানুষেরই একটা করে মন আছে, আছে একটা করে বিচিত্র জগৎ। আমরা কয়টা মন চিনি, কজনকে জানি? যাদের জানি বলে মনে করি, আসলেই কি তাদের জানি? মানুষের মনের গভীরে নামতে পারা, তার গভীরতা মাপতে পারা, সেই গভীরতার চিত্র-বিচিত্র রূপ দেখতে পাওয়া কি এতটাই সহজ? না, সহজ নয়। কারণ, মানুষ বড়োই দুর্বোধ্য আর রহস্যময় এক সত্তা! মন যা দেখায়, তার পেছনেও দেখার অনেক কিছু থাকে। যা জানায়, তার পেছনেও অনেক কিছু থেকে যায়। মন তো কখনোই নিজেকে পুরোটা মেলে ধরে না। কারণ, নিজের পৃথিবীর এ সিংহাসনে মন নিজেই রাজা। এখানে আর কাউকেই সে ভাগ বসাতে দিতে রাজি নয়। এ জন্যই সে একা, বড়ো একা। কী বৈচিত্র্যময় বৈপিরীত্য দেখুন তো! এই বৈচিত্র্যময় বৈপিরীত্যই মানুষকে রহস্যময় করেছে। এখানেই তারা আলাদা স্বকীয়তা। এই স্বকীয়তাই সে আগলে রাখে পরম যতনে। আর আগলে রাখতে গিয়ে সে নীরবে হাসে, গোপনে কাঁদে।
-
Tk 227
Tk 307আশার ফোয়ারা
পবিত্র কুরআনে কারিমের বহু আয়াতে, রাসুল সা.-এর অসংখ্য হাদিসে মুমিন বান্দাদের প্রতি আল্লাহ তাআলার অনেক ওয়াদা ও সুসংবাদের কথা বর্ণিত রয়েছে। ঘোষিত হয়েছে মুমিনদেরকে আল্লাহর পক্ষ থেকে সাহায্য ও বিজয় দানের কথা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আজ আমরা আল্লাহর এসব ওয়াদা ও সুসংবাদের কথা ভুলে গিয়ে হতাশার অতল সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছি!! দুর্বলতা ও হীনম্মন্যতা আজ আমাদের এতটাই গ্রাস করেছে যে, আমরা নিজেদের সোনালি অতীতের কথাও ভুলে বসেছি!! পাপাচার-অনাচারে ছেয়ে যাওয়া এই পৃথিবীটা যে আমাদের হাত ধরেই পুনরায় ইনসাফে ভরে যেতে পারে, সেই আশাটুকু আজ আমাদের হৃদয়ে জাগে না!! কেন? আমাদের কী হলো? আল্লাহর ওপর ভরসা, তাঁর কাছেই সাহায্য ও কল্যাণের আশা করা…এই উত্তম গুণগুলো আমাদের থেকে কোথায় হারিয়ে গেল! হ্যাঁ, হতাশা আর হীনম্মন্যতার জঞ্জালকে ছুড়ে ফেলে আমাদের আবার ঘুরে দাঁড়াতে হবে। নিরাশার উপত্যকা থেকে নিজেদের বের করে আনতে হবে। আল্লাহর ওপর ভরসা করে, তাঁর কাছেই উত্তম আশা রেখে সামনে কদম বাড়াতে হবে। আমরা যদি রব্বুল আলামিনের সাথে আমাদের কৃত প্রতিশ্রুতিগুলো যথাযথভাবে পূর্ণ করি, তবেই তিনি তাঁর প্রতিশ্রুতিগুলো পূর্ণ করবেন! আমাদেরকে পরাজয়ের গ্লানি থেকে মুক্তি দেবেন—বিজয়ের সুমিষ্ট স্বাদ আস্বাদন করাবেন। প্রিয় পাঠক, হতাশা ও ব্যর্থতার গ্লানি থেকে মুক্ত হয়ে আমরা যেন আল্লাহর ওয়াদা ও সুসংবাদের প্রতি বিশ্বাস পোষণ করতে পারি, আল্লাহর বিধানমতে জীবনযাপন করে দুনিয়া ও আখিরাতের সাফল্য লাভে ধন্য হতে পারি, এই উত্তম শিক্ষাই পাব আল্লাহর পক্ষ থেকে ৩০টি সুসংবাদ বাংলা অনুবাদ ‘আশার ফোয়ারা’ বইটিত।
-
Tk 222
Tk 300সাহসের মন্ত্র
জ্ঞান, বিবেক আর ইচ্ছার স্বাধীনতাই মানবতার মৌল উপাদান। এসবের সঠিক মাত্রায় বিকাশ ও সামঞ্জস্যপূর্ণ অবস্থান নির্ণয়ে ব্যর্থতাই মানুষকে পশুত্বের দিকে ঠেলে দেয়। মানুষ ভালো-মন্দের এক চিরন্তন দ্বন্দ্বের ভেতর বেঁচে থাকে। সমাজ-সভ্যতার এই দ্বান্দ্বিক দোলাচলে টিকে থাকার জন্য চাই সঠিক মাত্রার সাহস, হিম্মত, বুদ্ধি, কৌশল আর ঐকান্তিকতা। বিংশ শতাব্দীর জাহেলিয়াত; যা কিনা সেক্যুলারিজম হিসেবে সমধিক পরিচিত। এর প্রবল গ্রাসে মানুষ ক্রমশ অর্থনৈতিক দাসত্ব, রাজনৈতিক পীড়ন আর সাংস্কৃতিক গোলামির নিগড়ে আবদ্ধ হয়ে পড়ছে। সারা বিশ্বে আজ সেই শেকল ছেঁড়ার আহবান, মানবমুক্তির চূড়ান্ত লড়াই অনিবার্য। এ লড়াই যত না শরীরিক, তার চেয়ে বহুগুণ মেধা, মনন, চিন্তা ও চেতনার। এ লড়াই ক্রমাগত মনুষ্যত্বকে পরাজিত, পর্যদুস্ত ও হলাহলে আসক্ত করে ফেলেছে। মানুষ যেন পশুত্বের কাছে হেরে দীর্ঘ দিনে গড়ে তোলা তারই সভ্যতা, সমাজ ও সংস্কৃতির কবর রচনায় ব্যস্ত। মুক্তির তীব্র তাগিদে সাড়া দিয়ে যারা লড়াই করতে চায়, তাদের দরকার কিছু সাহসের মন্ত্র। লেখক, গীতিকার, সমাজচিন্তক ও সংগঠক আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ এসব মন্ত্র দিতে তুলে এনেছেন অতি প্রয়োজনীয় যুক্তি, তর্ক ও বোধের কথামালা। সাহসের মন্ত্র হোক মুক্তির নতুন সোপান।
-
-
Tk 218
Tk 335অ্যা লেটার টু অ্যাথিইস্ট
সমাজ বিজ্ঞানের মোড়কে ‘বস্তুবাদ’ গিলতে গিলতে, জীব বিজ্ঞানের মোড়কে ‘বিবর্তনবাদ’ লজেন্স চুষতে চুষতে হতাশার দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে ভাবতে থাকি ‘মার্ক্সবাদ’ কিংবা ‘লেলিনবাদ’-ই তাহলে একমাত্র আশা। এই সুযোগে ডেভিড হিউম এসে কানে কানে বলে যায়, ‘আরে ধুর! স্রষ্টা কী, আর ধর্মই বা কী? বাদ দাও তো বাপু! এসবের ভিত্তি আছে নাকি? এসো তোমাকে সত্যের পথ দেখাচ্ছি।’ ব্যাস, আমরাও চোখ বন্ধ করে আরাদ্ধ পথ হাতড়ে বেড়াই। এই হলো জাহেলিয়াতের রূপ। রূপ দেখলেও তার স্বরুপ দেখেছেন কখনও? সময় করে একটু ঘুরে আসুন মুহাম্মাদ আসাদের ‘ইসলাম এ্যাট দ্যা ক্রস রোডস’, স্যামুয়েল পি হান্টিংটনের ‘দ্যা ক্লাশ অব সিভিলাইজেশন’ কিংবা প্যাট্রিক গ্লাইনের ‘গড় দ্য এভিডিয়েন্স’-এ। আপনি এসবে দেখবেন ঈশ্বরের নামে বানানো মানুষের তৈরি মূর্তি আর ধর্মগ্রন্থের নামে বানানো মানুষের নানান মিথলোজির সাথে বিজ্ঞানের তুমুল ঝগড়াতে নাস্তিক্যবাদের জন্ম হয়েছে। সে ঝগড়ায় ইসলাম ছিল অনুপস্থিত। কিন্তু হাল জামানার নাস্তিকতা মানেই ইসলাম বিরোধীতা। কারন, নাস্তিক্যবাদের মূলে কুঠারাঘাত করেছে আল ইসলাম। তারা আপনাকে জোর করে বুঝাতে চায়, মানুষের বানানো মূর্তির মতো আল্লাহ্ তায়ালাও একজন ভিত্তিহীন কল্পিত স্রষ্টা, মিথ-পুরাণের মতো কুরআনও মানুষের লিখা মিথ; যেখানে অনেক ভুল। সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগে মুহাম্মাদ নামের এক আরবের মনগড়া মতবাদ ইসলাম আজকের দুনিয়ায় বড্ড সেকেলে, অচল জীবন দর্শন। সত্যই কি তাই? না, কক্ষনো না। চলুন একবার ঘুরে আসি স্রষ্টা, কুরআন, ইসলাম আর নাস্তিক্যবাদের সংঘাত জগতে।
-
Tk 218
Tk 294ইমানদীপ্ত আহবান
শাইখ খালিদ আর রাশিদ বিগত কয়েক দশকের দাওয়াহর ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় নাম। তাঁর দরদভরা আওয়াজ, আবেগাপ্লুত অভিব্যক্তি আর ইমানদীপ্ত আহ্বান নতুন উপলব্ধির ঝড় তুলত তরুণদের হৃদয়ে। দ্বীনের পথে প্রত্যাবর্তনের এক তীব্র আহ্বান ধ্বনিত হতো তাদের অনুভবে। তাঁর ইমান জাগানিয়া ভাষণ কত আরব যুবককে আলোকিত জীবনের সন্ধান দিয়েছে, কত বিভ্রান্ত পথহারাকে আলোর দিশা দিয়েছে তার কোনো লেখাজোখা নেই। তাঁর আবেগকম্পিত কণ্ঠস্বর শ্রোতাদের মুহূর্তেই নিয়ে যেত উপলব্ধি দুনিয়ায় নাড়া দিত হৃদয়ের মর্মমূল ধরে। শাইখের কালজয়ী বক্তৃতামালার অনবদ্য সংকলন, ‘রাওয়াইউশ শাইখ খালিদ আর রাশিদ। এরই বাংলা সংস্করণ ‘ইমানদীপ্ত আহ্বান’।এতে শাইখের নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ ২৭ টি ভাষণ মলাটবদ্ধ হয়েছে। বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত এই ভাষণগুলোতে সব শ্রেণির মুসলমানদের জন্য রয়েছে আত্মার খোরাক।
-
Tk 216
Tk 360বেলা ফুরাবার আগে
‘বেলা ফুরাবার আগে’ নিজেকে আবিষ্কারের একটি আয়না। যে ভুল আর ভ্রান্তির মোহে, অন্ধকারের যে অলিগলিতে আমাদের এতোদিনকার পদচারণা, তার বিপরীতে জীবনের নতুন অধ্যায়ে নিজের নাম লিখিয়ে নিতে একটি সহায়ক গ্রন্থ এই বই, ইন শা আল্লাহ। এই বই তাদের জন্য যারা আমার কাছে ‘সাজিদ হতে চাই’ বলে বিভিন্ন সময়ে আবদার করেন। পরামর্শের আবদার, পথনির্দেশের আবদার। সাজিদ হতে হলে, আমি মনে করি, সবার আগে একটা অন্ধকার বৃত্ত থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। সাজিদ যেভাবে অন্ধকারের কৃষ্ণগহ্বর ছেড়ে, আলোর ফোয়ারাতে তার জীবন রাঙিয়েছে, সেরকম ঝলমলে আলোর মাঝে নিজেকে মেলে ধরাই ‘সাজিদ’ হবার প্রথম এবং প্রধান শর্ত। কেবল ভারি ভারি বই আর যুক্তির পশরা সাজিয়ে প্রতিপক্ষকে পরাস্ত করার মধ্যেই ‘সাজিদ’ হয়ে উঠার সার্থকতা নেই। সাজিদ হয়ে উঠার সার্থকতা তখনই যখন সাজিদ যে আদর্শের আলো প্রাণে প্রাণে ছড়িয়ে দিতে চায়, তা আমরা জীবনে মেখে নিতে পারবো। ভুলোমনা একঝাঁক তারুণ্যের জন্য এই বই। যে ভুলের গহ্বরে তারা জীবনের বসন্তগুলোকে পার করছে, সেই ভুল থেকে তাদের ‘বেলা ফুরাবার আগে’ টেনে তুলতেই এই বইটার অবতারণা।
-
Tk 210
ইসলাম সভ্যতার শেষ ঠিকানা
সভ্যতার মূল উপজীব্যই হলো মানুষ। এই মানুষ যখন সুনির্দিষ্ট কতক মৌলিক বৈশিষ্ট্য ধারণ করে, তখন সভ্যতা দাঁড়িয়ে যায় শক্ত ভিত্তির পাটাতনে। নিশান উড়াতে থাকে বিশ্বব্যাপী। আর মানুষ যখন সেই মৌলিক ভিত্তি হারিয়ে ফেলে, তখন সভ্যতা প্রস্তুত হতে থাকে অন্য কোনো উন্নত সভ্যতার বুকে ঝাঁপিয়ে পড়ার। গ্রিক, রোমান ও পারস্যের মতো প্রতাপশালী সভ্যতা এই দুটো নিয়ম মেনেই উত্থান-পতনের মুখোমুখি হয়েছিল। গ্রিক সভ্যতা আত্মসমর্পণ করেছিল রোমান সভ্যতার কাছে, আর রোমান ও পারস্য সভ্যতা ইসলামের কোলো। ধীরে ধীরে ইসলামি সভ্যতার ধারক-বাহকদের বিচ্যুতি ঘটে। গ্রিক ও রোমান সভ্যতার ঔরস থেকে জন্ম নেওয়া ও বৈজ্ঞানিক উৎকর্ষতায় পুরো বিশ্বকে ভেড়াতে থাকে নিজের প্রভাব-বলয়ে। কিন্তু আজকের পশ্চিমা সভ্যতার যেসব আচরণ ও বৈশিষ্ট্য দৃশ্যমান, সেসব কারণেই পতন ঘটেছিল তার জন্মদাতার; এটাই যে চিরায়িত নিয়ম। তাহলে কি অনিবার্য পরিণতি হিসেবেই এই সভ্যতার পতন অত্যাসন্ন? তখন কোথায় গিয়ে সভ্যতা আশ্রয় নেবে? আমরা দাবি করছি, সভ্যতা তার দীর্ঘ সফর শেষে ক্লান্ত-শ্রান্ত হয়ে আজ ইসলামের উদার বুকে ফিরে আসার দ্বারপ্রান্তে। ইসলাম : সভ্যতার শেষ ঠিকানা।
-
Tk 210
Tk 350ইজ মিউজিক হালাল?
এ বইটি মুসলিম-অমুসলিম, যুবক-বৃদ্ধ, ছাত্র-শিক্ষক নির্বিশেষে প্রতিটি মানুষের জন্য চমৎকার একটি রচনা। মিউজিক কেউ ভালোবাসুক বা না বাসুক, গ্রন্থটির পরিসর সবাইকে ঘিরেই। ইসলামে মিউজিকের প্রকৃত অবস্থান জানানো এবং অন্বেষণকারীদের জন্য তিয়াস নিবারণ গ্রন্থটির প্রধান উদ্দেশ্য। তবে ধর্মীয় সূত্র ছাড়াও এখানে স্থান পেয়েছে সামাজিক, ঐতিহাসিক এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান থেকে সংগৃহীত অসংখ্য দলিল-প্রমাণ। ফলে বইটির গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে গেছে বহুগুণে। মিউজিক ও ইসলাম সম্পর্কে আমাদের না জানা, না বোঝা কিংবা ভুল বোঝার অবসান আবদ্ধ রয়েছে এই দুই মলাটের মধ্যে।
-
Tk 210
Tk 350গল্পগুলো অন্যরকম
জীবনের কাছে মাঝে মাঝে গল্পও তুচ্ছ হয়ে যায়। মাঝে মাঝে জীবন রূপকথার চেয়েও বেশি অবিশ্বাস্য হয়ে ওঠে। জীবনের বাঁকে বাঁকে, মোড়ে মোড়ে, ঘটনা-প্রতি-ঘটনায় জন্ম নেয় হৃদয়ের আকুতি-মিনতি, প্রেম-ভালোবাসা, সুখ আর দুঃখ। এজন্যেই জীবন দুরন্ত, দুর্বিনীত ও চঞ্চল। এজন্যেই জীবন অন্যরকম। সেই অন্যরকম জীবনে জন্ম নেওয়া একগুচ্ছ গল্প দিয়েই সাজনো ‘গল্পগুলো অন্যরকম’ বইটি।
-
Tk 210
Tk 25016% offইবাদাত নূরানী হাফেজী কুরআনিল কারীম (রেড কাভার) – Ibadat Quran
উন্নত মানের সাদা কাগজে তৈরি এটি একটি হাফেজী কুরআন শরীফ। যারা হাফেজী পড়তে আগ্রহী, তারা নিশ্চিন্তে কুরআনটি ব্যাবহার করতে পারেন। সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানরাও কুরআনটি সংগ্রহে রাখতে পারেন।
-
Tk 210
Tk 25016% offইবাদাত নূরানী হাফেজী কুরআনিল কারীম (মেরুন কাভার) – Ibadat Quran
উন্নত মানের সাদা কাগজে তৈরি এটি একটি হাফেজী কুরআন শরীফ। যারা হাফেজী পড়তে আগ্রহী, তারা নিশ্চিন্তে কুরআনটি ব্যাবহার করতে পারেন। সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানরাও কুরআনটি সংগ্রহে রাখতে পারেন।
-
Tk 210
Tk 25016% offইবাদাত নূরানী হাফেজী কুরআনিল কারীম (গ্রিন কাভার) – Ibadat Quran
উন্নত মানের সাদা কাগজে তৈরি এটি একটি হাফেজী কুরআন শরীফ। যারা হাফেজী পড়তে আগ্রহী, তারা নিশ্চিন্তে কুরআনটি ব্যাবহার করতে পারেন। সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানরাও কুরআনটি সংগ্রহে রাখতে পারেন।
-
Tk 210
Tk 25016% offইবাদাত নূরানী হাফেজী কুরআনিল কারীম (ব্লো কাভার) – Ibadat Quran
উন্নত মানের সাদা কাগজে তৈরি এটি একটি হাফেজী কুরআন শরীফ। যারা হাফেজী পড়তে আগ্রহী, তারা নিশ্চিন্তে কুরআনটি ব্যাবহার করতে পারেন। সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানরাও কুরআনটি সংগ্রহে রাখতে পারেন।
-
Tk 204
Tk 340এবার ভিন্ন কিছু হোক
জীবনে একটা বদল প্রয়োজন, একটা পরিবর্তন ভীষণ জরুরি—তা আমরা জানি। কিন্তু কীভাবে শুরু করবো? ঠিক কোথা থেকে যাত্রা করবো নতুন এক দিনের? কীভাবে মেলে ধরবো নিজের সবটুকু সম্ভাবনা? কীভাবে পেছনে ফেলে আসবো সকল ব্যর্থতা? যে অন্ধকারে হারিয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছি নিজেকে, কীভাবে সেখানে ঘটবে আলোর স্ফুরণ? একটা নতুন ভোরে, দখিনের জানালার পাশে বসে কিংবা পছন্দের কোনো জায়গা আর সময়-সুযোগ বুঝে খুলে বসতে পারেন ‘এবার ভিন্ন কিছু হোক’ বইটি। যে প্রশ্নগুলোর উত্তর পাবার আশায় আপনি চাতক পাখির মতো তাকিয়ে, হৃদয়ের উঠোনে যে এক পশলা ঝুম বৃষ্টির প্রতীক্ষায় আপনি গুনে চলেছেন অজস্র প্রহর, ইনশাআল্লাহ বইটি আপনাকে সেই কাঙ্ক্ষিত মুহূর্তগুলো উপহার দেবে। জীবনের এক নতুন উপাখ্যান রচনায় বইটি হতে পারে আপনার নিত্যদিনের সাথি।
-
Tk 203
Tk 225প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ
বর্তমান যুগ হলো প্রেজেন্টাশানের যুগ। একটা জিনিসকে আপনি কিভাবে, কতোটা সহজে, কতোটা সাবলীলভাবে, কতোটা মাধুর্যতায় প্রেজেন্টেশান করছেন তার উপর কিন্তু অনেক কিছুই নির্ভর করে। ন্যাচারালি, মানুষের একটা স্বভাব হচ্ছে – এরা তত্ত্বকথা খুব কম হজম করতে পারে। এরা চায় সহজবোধ্যতা। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ এর লেখক আরিফ আজাদ ঠিক এই পদ্ধতিই বেছে নিয়েছেন। তিনি গতানুগতিক লেকচার বা তত্বকথার ধাঁচে না গিয়ে, বক্তব্যের বিষয়গুলোকে গল্পের ধাঁচে ফেলে সাজিয়েছেন। প্রতিটি গল্পের শুরুতেই আছে মজার, আগ্রহ উদ্দীপক একটি সূচনা। কোথাও বা গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র সাজিদের সাথে তাঁর বন্ধু আরিফের খুনসুটি, কোথাও বা মজার কোন স্মৃতির রোমন্থন, কোথাও বা আছে সিরিয়াস কোন ব্যাপারে সিরিয়াস কোন হুশিয়ারি। গল্পে মজা আছে, আনন্দ আছে। মোটামুটি, সার্থক গল্পে যা যা উপাদান থাকা দরকার, যা যা থাকলে পাঠকের গল্প পাঠে বিরক্তি আসেনা, রুচি হারায় না- তার সবকিছুর এক সম্মিলিত সন্নিবেশ যেন লেখক আরিফ আজাদের এই সিরিজের একেকটি এপিসোড। গল্পে গল্পে যুক্তি খন্ডন, পাল্টা যুক্তি ছুঁড়ে দেওয়া, পরম মমতায় অবিশ্বাসের অন্ধকার দূরীকরণে এ যেন এক বিশ্বস্ত শিল্পী।