Best Seller Items
-
Tk 690
Tk 780Ibadat Paradise Attar – Arabian & Perfume Fragrance
আপনাদের জন্য ইবাদাত ব্রান্ড নিয়ে এসেছে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির এরাবিয়ান ফ্রেগরেন্স এবং পারফিউম ফ্রেগরেন্সের পাঁচটি করে মোট দশটি আতরের একটি প্যাকেজ। বেস্ট কোয়ালিটির বাজেট ফ্রেন্ডলি ১০ টি ফ্লেভার দিয়ে আমাদের প্যাকেজটি সাজানো হয়েছে। প্রতিটি ফ্লেভার সকলেরই পছন্দ হওয়ার মত।আতরগুলো ব্যাবহার করলে আপনার মন-মানসিকতা থাকবে প্রফুল্ল এবং সতেজ। প্রিয়জনকে উপহার দেয়ার জন্য খুবই সমউপযোগী একটি পণ্য।
-
Tk 310
Tk 42026% offIbadat Waterproof Pocket Jaynamaz
ভ্রমণের জন্য খুবই আদর্শ একটি পকেট জায়নামাজ। এটি পাতলা এবং হালকা হওয়ায় সহজে বহন করা যায়। খুবই উন্নতমানের অক্সফোর্ড ফেব্রিক্সে তৈরি। এটি শতভাগ পানিরোধী। আলহামদুল্লিল্লাহ।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর চকলেট – Ibadat Attar Chocolate
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর। দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর ডি-লাভ – Ibadat Attar D’Love
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর।দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী।সৌদিআরব, ফ্রান্স, এবং দুবাই থেকে আমদানিকৃত আসল আতর।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর নাজনীন – Ibadat Attar Nazneen
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর।দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী। সৌদিআরব, ফ্রান্স, এবং দুবাই থেকে আমদানিকৃত আসল আতর।
-
Tk 990
Tk 1,20018% offBaba Gift Package
মা-বাবা আমাদের জন্য আল্লাহ-তায়ালার একটি বড় নেয়ামত। মা-বাবা ছাড়া আমরা পৃথিবীর আলো দেখতে পারতামনা। তাদের ভালোবাসার মাঝে কোনো চাওয়া-পাওয়া থাকেনা। তারা সারাজীবন নিঃস্বার্থভাবে আমাদের মঙ্গল কামনা করেন এবং তাদের সর্বস্ব দিয়ে আমাদের মানুষের মতো মানুষ করার চেষ্টা করেন। মা-বাবা যেভাবে নিজেদের শতভাগ উজার করে আমাদের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন করেন, তেমনি সন্তান হিসাবেও মা-বাবার যত্ন নেয়া, তাদের খুশি করা আমাদের দায়িত্ব। আপনার মা-বাবাকে খুশি করার জন্য আপনাকে সহযোগিতা করার একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস হিসাবে আমরা নিয়ে এসেছি ‘মা প্যাকেজ’। এতে আপনি পাচ্ছেন ১টি উন্নতমানের প্রিমিয়াম তুর্কি জায়নামাজ। সাথে পাচ্ছেন ইবাদাত ব্র্যান্ডের একটি প্রিমিয়াম বগিস টুপি। ভারি সুগন্ধির ২ টি ইবাদাত ব্র্যান্ডের আতর, যা পরিবারের সবাই ব্যাবহার করতে পারবে। আরও পাচ্ছেন ইবাদাত পাবলিকেশনের ‘মানযিল ও দুরুদ’, ‘পাঞ্জে সূরা’ নামের ২ টি সূরা এবং দোয়ার বই। সাথে পাচ্ছেন একটি আকর্ষণীয় তাসবিহ ও ১টি মিসওয়াক। পৃথিবীর সকল মা-বাবার সুস্থতা কামনা করছি। ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা-বাবা।
-
Tk 150
জান্নাতের শাহজাদি
ছোট্ট বন্ধুরা,তোমরা কি জানো জান্নাতের শাহজাদি কে ছিলেন? তিনি ছিলেন আমাদের প্রিয়নবি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ছোটো মেয়ে। জানো,নবিজি তাঁকে এতটাই ভালোবাসতেন যে,তাঁকে নিজের অংশ বলেছিলেন। আসো,আমরা দাদুর মুখে গল্পে গল্পে জান্নাতের শাহজাদির চমৎকার সব গল্প শুনি। শুনি ছোট্ট হাসান-হুসাইনের গল্প। আমরা তাঁদের গল্প শুনে নিজের ভেতর তাঁদের আদর্শ ধারণ করার চেষ্টা করি।
-
Tk 154
Tk 208ভুল সংশোধনে নববি আদর্শ
ভুল মানুষের প্রকৃতিগত বিষয়—মানুষ থেকে ভুল প্রকাশ পাবে। তবে আবশ্যক হলো, ভুলের পর তারা সংশোধন হবে, তাওবা করে সঠিক পথে ফিরে আসবে। তাই ভুল শুধরে নেওয়ার বিষয়টি অতীব জরুরি। আর এ জন্য জানা জরুরি ভুল সংশোধনের সঠিক পদ্ধতি। কেননা, ভুল সংশোধনের ক্ষেত্রে যথাযথ কর্মপদ্ধতি গ্রহণ না করার কারণে অনেক সময় সংশোধনকারী নিজেই ভুল করে বসেন। কখনো ছোট একটি ভুলকে খুব বড় করে তুলে ভুলকারীর ওপর অতি মাত্রায় কঠোরতা করেন। আবার কখনো খুব বড় ভুলকেও হালকাভাবে দেখেন, ফলে ভুলকারী ভুলের ওপরই অটল-অবিচল থাকে। অনেকেই আবার ভুল সংশোধনে তাড়াহুড়া করেন; সংশোধনের পূর্বে যে বিষয়গুলোর প্রতি লক্ষ রাখা প্রয়োজন, তার প্রতি ভ্রুক্ষেপ করেন না। প্রকৃতপক্ষে ভুল সংশোধনের ক্ষেত্রে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কর্মপদ্ধতিই সবচেয়ে সঠিক ও যথাযথ পদ্ধতি। ভুল সংশোধনে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কর্মপদ্ধতি কেমন ছিল, এ শিক্ষণীয় বিষয়গুলোই শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ তাঁর অনবদ্য গ্রন্থতে চমৎকারভাবে একত্র করেছেন। এরই বাংলারূপ ‘ভুল সংশোধনে নববি পদ্ধতি’।
-
Tk 155
নীল থাবা
‘না,তুমি এমন করতে পারো না বিপু!’ অনুনয় ঝরে পড়ল যেন ঠান্ডার কণ্ঠে। ‘আমি কী করতে পারি আর কী করতে পারিনে সে সম্পর্কে তোমার কোনো ধারণাই নেই মিস্টার ঠান্ডা মিয়া। ও হ্যাঁ,তুমি আমার কাছে “নীল” সম্পর্কে কতটুকু কী জানি তা জানতে চেয়েছিলে না? হ্যাঁ,“নীল” সম্পর্কে আমি সব জানি এখন,স-অ-ব। ওই নীলের নীল থাবায় তোমরা অগণিত মানুষের যে সর্বনাশ করে চলেছো,তার প্রায়শ্চিত্ত করার সময় চলে এসেছে। এখানে বসে সেই প্রস্তুতিই সম্পন্ন করে নাও।’ ‘তাহলে তুমিও শুনে নাও পিচ্ছি টিকটিকি,আমাদের ক্ষমতা সম্পর্কে তোমার কোনো ধারণাই নেই। এমন কোনো কাজ নেই যা আমরা করতে পারিনে।’ ঠান্ডার মুখটাও কেমন কঠিন হয়ে উঠল।…
-
Tk 158
Tk 214ফুটন্ত ফুলের আসর
বিশুদ্ধ হাদিসভাণ্ডার থেকে চয়িত দিকনির্দেশনামূলক একগুচ্ছ উপদেশ, রাসুলুল্লাহ সিরাহ থেকে সংগৃহীত কয়েক পশলা আলো, সাহাবাদের জীবন-কানন থেকে আহরিত কতিপয় অনুপ্রেরণা, সোনালি যুগের ঝলমলে কিছু দৃশ্য, সালাফের অভিজ্ঞতা সিঞ্চিত কয়েক ফালি নাসিহা এবং ইসলামের বিস্তৃত ইতিহাস থেকে চাঞ্চল্যকর কিছু সত্য ঘটনা দিয়েই নির্মিত হয়েছে ‘ফুটন্ত ফুলের আসর’ নামের এই বইটি।
-
Tk 160
Tk 216নববি শিষ্টাচার ও দুনিয়া-বিমুখতার মূর্তপ্রতীক হাসান বসরি (রহ)
বক্ষ্যমাণ এ অনুবাদ গ্রন্থটি একজন মহান তাবিয়ির জীবনী বলা হলেও প্রকৃত অর্থে এটা অনেক উপদেশ ও প্রজ্ঞার সমষ্টি। আখিরাতমুখী হওয়ার সব উপকরণ ও দুনিয়াবিমুখতা অর্জনের উপায় নিয়েই বেশি আলোচনা। তাই এ থেকে একজন মনীষীর জীবনী জানার পাশাপাশি এমন কিছু অর্জন হবে বলে আমাদের বিশ্বাস, যা কেবল দুনিয়া বা কেবল আখিরাত নয়; বরং উভয় জগতকেই উজ্জ্বল করে তুলবে। জীবনের বাস্তবতা ও প্রকৃত অর্থ স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দেবে। দুনিয়াকে সামনে রেখে কীভাবে আখিরাতে সফলতা পাওয়া যায়, তার পূর্ণ দিক-নির্দেশনা দেবে। বইটির নাসিহাগুলো এতটাই জাদুময়ী ও প্রভাব সৃষ্টিকারী যে, আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, পাঠক বইটি পড়ে এ থেকে প্রাপ্ত অনুভূতি ও প্রেরণা ধরে রাখতে পারলে আখিরাতে সে সর্বোচ্চ সফলকামদের একজন হতে পারবে। অতিরঞ্জিত নয়; বরং গ্রন্থটি পড়ার পর এমনই মনে হয়েছে আমাদের কাছে। আমাদের ধারণা, পাঠকদেরও এর ব্যতিক্রম হবে না ইনশাআল্লাহ।
-
Tk 160
বিজয়ী কাফেলা
বিজয় হেসে-খেলে আসে না। এলোপাতাড়ি কর্মে বিজয়ের দেখা মেলে না। মাতাল উদ্ভট উটের পিঠে চড়েও বিজয় আসে না। বিজয় এত সহজ ব্যাপার না যে হাত বাড়ালেই কাছে চলে আসবে! বিজয়ের নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম-নীতি, পথ-পদ্ধতি আছে। মহান আল্লাহ তায়ালা কুরআনে তার বর্ণনা দিয়েছেন। বান্দাদের সতর্ক করেছেন। নিয়ম-নীতি ও কৌশল মেনে চলার প্রতি জোর দিয়েছেন।
-
Tk 160
প্রচলিত ভুল-১
মারকাযুদ দাওয়াহ আলইসলামিয়া ঢাকা-এর মুখপত্র মাসিক আলকাউসার। আলকাউসের অন্যতম জনপ্রিয় একটি বিভাগ ‘প্রচলিত ভুল’। না জানা, ভুল জানা, অতি অল্প জানার কারণে সমাজে নানাবিধ ভুল ছড়িয়ে পড়ে। সমস্যা আরো ভয়াল রূপ নেয় যখন এই ভুলগুলোকে সাওয়াব পাবার মাধ্যম হিসেবে মানুষ পালন শুরু করে। শুরু হয় নিত্য নতুন বিদয়াত। কখনো-বা সীমা ছাড়িয়ে চলে যায় কুফর, শিরকের গণ্ডিতে। মাসিক আলকাউসার এই ভুলগুলো শোধরানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে। এই বইয়ে মহররম ১৪২৬ থেকে মহররম ১৪৩৩ হিজরি পর্যন্ত প্রকাশিত প্রচলিত ভুলগুলোই সংকলিত করা হয়েছে।
-
Tk 160
তাওয়াক্কুল
পৃথিবীতে মুসলমানরাই কেবল এমন এক জাতি, যারা শ্রম ও প্রচেষ্টার সাথে একটা আধ্যাত্মিক স্পিরিট নিয়ে পথ চলে। তারা সকল শক্তির ওপর শক্তিমান এক আল্লাহর ওপর ভরসা করে। একজন মুসলমান কল্যাণকর সবকিছু অর্জনের নিমিত্তে সাধ্যমতাে সার্বিক প্রচেষ্টা চালাবে, আর ফলাফলের জন্য আল্লাহ তায়ালার ওপর ভরসা করবে, তাঁর প্রতি আস্থা রাখবে। বিশ্বাস রাখবে-আল্লাহ যা লিখে রেখেছেন, ফলাফল তা-ই হবে। আর তাতেই রয়েছে চূড়ান্ত কল্যাণ। বাহ্যিক দৃষ্টিতে তা দৃশ্যমান কল্যাণ না-ও হতে পারে। তাওয়াক্কুল অবলম্বনকারী কখনাে হতাশ হয় না, স্বপ্নভঙ্গে মুষড়ে পড়ে না। বিপদ-মুসিবতে, যুদ্ধ-সংকটে ঘাবড়ে যায় না। যেকোনাে দুর্বিপাক-দুর্যোগে আল্লাহ তায়ালার ওপর দৃঢ় আস্থা রাখে। ঘাের অন্ধকারে প্রত্যাশা করে উজ্জ্বল সুবহে সাদিকের। জুলুম, অত্যাচার, নির্যাতন-নিপীড়নে সে আল্লাহ ব্যতীত কাউকে ভয় করে না। তাওয়াক্কুল এমন এক প্রতিষেধক, যা মুমিন-জীবনকে হীনম্মন্যতা থেকে মুক্ত রাখে।
-
Tk 160
মুহাম্মাদ সা. দ্যা আল্টিমেট লিডার
মানবেতিহাসের শ্রেষ্ঠ গুণে গুণান্বিত মানুষ মুহাম্মাদ (সা.)। তাঁর অনুপম নেতৃত্বে ইসলামপূর্ব জাহেলি সমাজ পরিবর্তিত হয়ে সভ্যতার এক অনন্য উদাহরণ হিসেবে অদ্যাবধি বৈশ্বিক প্রভাব বজায় রেখেছে। একজন রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে নবিজি ছিলেন সুদক্ষ। ব্যবস্থাপক হিসেবেও তাঁর কোনো জুড়ি ছিল না। যুদ্ধের ময়দানে সেনাপতি হিসেবে তিনি ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। সর্বোপরি নেতৃত্বের প্রসঙ্গে নবিজি ব্যতীত প্রকৃষ্ট কোনো উদাহরণ নেই পুরো পৃথিবীতে; হবেও না কখনো। কেননা, তিনিই তো নেতৃত্বের সব গুণের আধার। নবিজি হলেন সর্বজনীন ‘আল্টিমেট লিডার’। মুহাম্মাদ (সা.) দ্যা আল্টিমেট লিডার বইটি আল্লাহর রাসূল (সা.)-এর ‘আল্টিমেট লিডার’ হয়ে ওঠার এক মহা উপাখ্যান।
-
Tk 160
দ্যা থিউরি অব চেঞ্জ
প্রগতিশীল সমাজে সবই গতিশীল, কিন্তু দৈনন্দিন জীবনে অলসতা আর বিষন্নতা আমাদের কুরে কুরে খাচ্ছে। বইটির প্রথম থেকে শেষ অবধি প্রতিটি অধ্যায়ের শিক্ষা এই সমাজের আমূল পরিবর্তনে সহায়তা করবে। মানুষের জীবনীশক্তি উজ্জীবিত করে একটি রাষ্ট্রকে কীভাবে মেরামত করা যায়, কীভাবে বিদ্যমান সম্পদ ও জনবল ব্যবহার করে একটি রাষ্ট্রকে উন্নতির শেখরে পৌঁছানো যায়, প্রতিকূল পরিবেশেও কীভাবে রাষ্ট্রীয় অবকাঠামোর উন্নয়ন গতিশীল রাখা যায়, তা লেখকের অভিজ্ঞতার ফলঝুড়ি থেকে এই বইয়ে শৈল্পিকভাবে বিধৃত হয়েছে।
-
Tk 160
ইসলাম আপনাকে যেভাবে দেখতে চায়
দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত সালাত, রমাদানে ত্রিশটি সিয়াম এবং জীবনে একবার হজ, ব্যস আমার মুসলমানিত্বের ষোলোকলা পূর্ণ-এমন বিশ্বাস লালনকারী মানুষে সয়লাব গোটা মুসলিম সমাজ। কিন্তু আসলেই কি তা-ই? তবে আল্লাহর রাসূল (সা.) কেন বলেছেনÑ‘আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মুমিন নয়। আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মুমিন নয়। আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মুমিন নয়, যার প্রতিবেশী তার অনিষ্ট থেকে নিরাপদ নয়।’ কেন নবিজি শেখালেন— ‘তোমাদের কেউ প্রকৃত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না সে তার ভাইয়ের জন্য সেটাই পছন্দ করবে, যা তার নিজের জন্য পছন্দ করে।’ ওপরের দুটি হাদিসের কোথাও নবিজি সালাত, সাওম কিংবা হজের কথা বলেননি। অথচ কী কঠিন হুঁশিয়ারি! সুতরাং এটা স্পষ্ট, নির্দিষ্ট কিছু আচার-অনুষ্ঠান ও রীতিনীতি পালনের মধ্যেই ইসলাম সীমাবদ্ধ নয়। ইসলামের চাওয়া এর থেকে অনেক বেশি। এর পরিধি অনেক বিস্তৃত, বিধৃত। তাহলে ইসলাম আমাদের থেকে ঠিক কী চায়? কীভাবে দেখতে চায় একজন বনি আদমকে? কোন কোন বৈশিষ্ট্যসমূহ ধারণ করলে তাকে মুমিন হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এই বিষয়সমূহেরই পূর্ণাঙ্গ বিবরণ ইসলাম আপনাকে যেভাবে দেখতে চায় বইটি।
-
Tk 170
আকাশ ছোঁয়া স্বপ্ন
একজন মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়। পৃথিবীর সব মানুষই কমবেশি স্বপ্ন দেখে। ঘুমের ঘোরে হঠাৎ ঘোড়া হাঁকিয়ে ছুটে যাওয়া, অথৈ সাগরে ডুবতে ডুবতে হারিয়ে যাওয়া, কুঁড়ে ঘরে শুয়ে রাজ-প্রাসাদে ঘুরে বেড়ানো, দূর নীলিমায় পাখির ন্যায় আকাশ ছোঁয়া-এমন হাজারো স্বপ্ন আমাদের নিত্যসঙ্গী। আমি একদিন স্বপ্ন দেখলাম, আগ্রার তাজমহল ঘুরে ঘুরে দেখছি। আরেক দিন দেখলাম বায়তুল্লাহ শরিফ তাওয়াফ করছি। এরই মাঝে হঠাৎ যেন কারও স্পর্শে ঘুম ভেঙে গেল। জেগে উঠে দেখি, শিয়রে মা দাঁড়িয়ে আছেন। এমনটা আমার প্রায়শই হয়। এসব স্বপ্ন ঘুমিয়ে দেখা স্বপ্ন। কিন্তু আমি তোমাদের যে স্বপ্নের কথা বলছি, তা জেগে দেখার স্বপ্ন এবং স্বপ্ন জেগেই দেখতে হয়। এপিজে আব্দুল কালাম এর ভাষায়- ‘ঘুমের মধ্যে দেখা স্বপ্ন আসলে স্বপ্ন নয়। স্বপ্ন সেটা, যা মানুষকে ঘুমোতে দেয় না।’
-
Tk 170
অন্তর্জালের নাগরিক (৬৪টি কবিতা)
এইচ আল বান্না, গল্প বলেন চলচ্চিত্রে। সেই গল্প বাঙময় হয়ে কত-শত অনুভূতির নুড়ি পাথর ছড়িয়ে যায় দর্শকের বুকের ভেতর! কেউ কেউ তা হয়তো কুড়িয়ে নিয়ে জমিয়ে রাখেন। তারপর মন খারাপের কোনো এক নিঃসঙ্গ সন্ধ্যায় সেই অনুভবগুলো স্মৃতির আল্পনা এঁকে যায় গহিনে কোথাও। গল্প বলার এই তেষ্টা, মানুষকে ছুঁয়ে দেওয়ার এই ইচ্ছেগুলোই হঠাৎ ডানা মেলল কবিতার আকাশে। কবিতাও তো গল্পই বলে। মন ও মানুষের গল্প। এইচ আল বান্নার কবিতা, অনুভূতির সুতীব্র স্পর্শ হয়ে ছুয়ে যাক বুকের ভেতর।
-
Tk 173
Tk 234আমার সালাত ছুটে গেল!
একটা সময় ছিল, আমি নিয়মিত মুসল্লি হওয়ার তামান্না করতাম। আমি বুঝতে পারতাম, আমি যদি সালাতে নিয়মিত হতে পারি তবে আমার জীবন সৌভাগ্য ও প্রশান্তিতে ভরে উঠবে। সালাতে নিয়মিত হতে পারেনি এমন অনেকেই আমাকে জানিয়েছে, তারাও অন্তরে এমন তামান্না লালন করেন। কিন্তু কীভাবে আমি নিয়মিত মুসল্লি হবো? সালাতের ব্যাপারে যত চিন্তা, সংশয় ও সমস্যা আপনাকে ঘিরে আছে, সবগুলো নিয়ে চমৎকার আলোচনা হয়েছে এই বইতে। বইটি পড়ার সময় মনে হবে, আরে! এটি তো বিশেষভাবে আমার জন্য লেখা হয়েছে। যেন লেখক আপনাকে অনেক দিন থেকে চেনেন। বইটির পাতা উল্টাতে উল্টাতে আপনার মনে হবে লেখক আপনাকে ধীরে ধীরে নিয়ে যাচ্ছেন সালাতের সুখময় ভুবনে। বইটি শেষ হতে না হতেই সালাতের প্রতি অনুরাগ ও ভালোবাসায় ভরে উঠবে আপনার হৃদয়।
-
Tk 175
মুক্তিযুদ্ধের বয়ানে ইসলাম
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আমাদের দেশে একটা বয়ান হাজির আছে। সেই বয়ানে ইসলাম অনুপস্থিত। আমাদের বিশ্বাস করতে বাধ্য করানো হয়েছে, ইসলাম মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষিতে অপ্রাসঙ্গিক ছিল। এভাবেই তৈরি হয়েছে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহ্যের নির্মাণ। জাতীয় আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার অর্জনের লক্ষ্যে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে আমরা পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলাম। তারা ইসলামের নাম নিয়ে গণহত্যা জায়েজ করতে চেয়েছে। আবার সেই সময়ের কয়েকটি ইসলামপন্থী দল মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অবস্থান নেয়ার ফলশ্রুতিতে বাম ও সেক্যুলারপন্থীরা মুক্তিযুদ্ধকে ইসলামের প্রশ্নে বুর্জোয়া ফায়সালা হিসেবে উপস্থাপন করতে চেয়েছে। কিন্তু বাস্তবে মুক্তিযুদ্ধের নির্মাণ ও পরিচালনায় ইসলাম ছিল প্রাধান্য বিস্তারকারী বয়ান। মুক্তিযুদ্ধকে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র ‘আল্লাহর পথে জেহাদ’ বলে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে। মাঠের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রেরণা ছিলো ইসলাম; তারা শক্তি নিয়েছে ইসলামের ন্যারোটিভ থেকে। স্বাধীন বাংলা সরকারের বক্তব্য বিবৃতিতে ইসলাম খুব সাবলীলভাবে বর্তমান ছিল। আলেম সমাজের বড় একটা অংশ মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছেন এবং দেশ বিদেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত গঠনে বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠলো, সেটা কখনো খতিয়ে দেখা হয়নি। একটা জনগোষ্ঠি চলার পথের লড়াই সংগ্রামের ইতিহাস, তাৎপর্যকে কীভাবে তার ‘পরিচয় বৈশিষ্ট্য’ হিসেবে সাথে নিয়ে চলে, সেটাও আমরা অনুধাবন করার চেষ্টা করিনি। ঠিক কীভাবে এই অঞ্চলের মানুষের মননে ও গঠন-তন্ত্রতে ‘ইসলাম’ এক বিশেষ অর্থ ও তাৎপর্যে স্থায়ী আসন নিয়ে নেয়; সেই তালাশ কেউ করেনি।
-
Tk 175
দুর্গম পথের যাত্রী
কবি ও সাহিত্যিক আসাদ বিন হাফিজ রচিত ঐতিহাসিক উপন্যাস ‘দুর্গম পথের যাত্রী’। এই উপন্যাসের কাহিনি বর্ণিত হয়েছে মহাবীর হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রা.-এর ইসলামে ফিরে আসার চমকপ্রদ ঘটনাসমূহ নিয়ে। মহাবীর। সাইফুল্লাহ। আল্লাহর তরবারি। তাঁর কি আর কোনো পরিচয় দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে? তিনি খালিদ বিন ওয়ালিদ রা.। জাহেলিয়াতের সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছিলেন। একের পর এক বিজয়ের মালা পড়ছেন; তবুও কী এক আড়ষ্টতা যেন তাকে পেয়ে বসেছে। স্বস্তি নেই মনে; কী যেন খুঁজে ফিরছেন। ৬২৮ খ্রিষ্টাব্দের ৩১ মে। আরবের প্রসিদ্ধ জেনারেল খালিদ বিন ওয়ালিদ এবং আমর বিন আস একই সঙ্গে রাসূল সা.-এর দরবারে গিয়ে হাজির হলেন; সঙ্গে ওসমান বিন তালহা। প্রথমেই কামরায় ঢুকলেন খালিদ বিন ওয়ালিদ, তাঁর পেছনে আমর বিন আস এবং সবার শেষে ওসমান বিন তালহা। তিনজনই নবিজিকে জানালেন তাদের ইচ্ছার কথা। নবিজিকে উঠে দাঁড়ালেন এবং প্রত্যেকের সাথে কোলাকুলি করলেন। এরপর ঘটল সেই অবিস্মরণীয় ঘটনা। রাসূল সা.- এর সাথে কণ্ঠ মিলিয়ে সবাই পড়লেন, ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ- আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই এবং মুহাম্মাদ সা. আল্লাহর প্রেরিত নবি ও রাসূল।’ এ এক রোমাঞ্চকর ঘরে ফেরার গল্প! এক শিহরণ জাগানিয়া সফর!