• Tk 154Tk 208

    ভুল সংশোধনে নববি আদর্শ

    ভুল মানুষের প্রকৃতিগত বিষয়—মানুষ থেকে ভুল প্রকাশ পাবে। তবে আবশ্যক হলো, ভুলের পর তারা সংশোধন হবে, তাওবা করে সঠিক পথে ফিরে আসবে। তাই ভুল শুধরে নেওয়ার বিষয়টি অতীব জরুরি। আর এ জন্য জানা জরুরি ভুল সংশোধনের সঠিক পদ্ধতি। কেননা, ভুল সংশোধনের ক্ষেত্রে যথাযথ কর্মপদ্ধতি গ্রহণ না করার কারণে অনেক সময় সংশোধনকারী নিজেই ভুল করে বসেন। কখনো ছোট একটি ভুলকে খুব বড় করে তুলে ভুলকারীর ওপর অতি মাত্রায় কঠোরতা করেন। আবার কখনো খুব বড় ভুলকেও হালকাভাবে দেখেন, ফলে ভুলকারী ভুলের ওপরই অটল-অবিচল থাকে। অনেকেই আবার ভুল সংশোধনে তাড়াহুড়া করেন; সংশোধনের পূর্বে যে বিষয়গুলোর প্রতি লক্ষ রাখা প্রয়োজন, তার প্রতি ভ্রুক্ষেপ করেন না। প্রকৃতপক্ষে ভুল সংশোধনের ক্ষেত্রে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কর্মপদ্ধতিই সবচেয়ে সঠিক ও যথাযথ পদ্ধতি। ভুল সংশোধনে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কর্মপদ্ধতি কেমন ছিল, এ শিক্ষণীয় বিষয়গুলোই শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ তাঁর অনবদ্য গ্রন্থতে চমৎকারভাবে একত্র করেছেন। এরই বাংলারূপ ‘ভুল সংশোধনে নববি পদ্ধতি’।

  • Tk 148Tk 200

    অলসতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ

    অলসতা একটি মারাত্মক ব্যাধি। যা দুনিয়া-আখিরাত উভয় জগতের কল্যাণ ও সাফল্য লাভ থেকে বঞ্চিত হওয়ার কারণ। যার মাঝে অলসতা চেপে বসে, তার জীবনে কোনো উন্নত লক্ষ্য থাকে না। ফলে সে হাত-পা গুটিয়ে ঘরকুনো হয়ে পড়ে থাকাকেই পছন্দ করে। প্রকৃত সাফল্য ও কল্যাণের ব্যাপারে সে মোটেও জ্ঞান রাখে না! ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল থাকা, দ্বীনের জন্য নিজের জান-মাল কুরবানি করা, কল্যাণকর কাজে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ কিংবা উত্তম কোনো প্রচেষ্টায় অলস-অকর্মণ্য ব্যক্তিকে পাওয়া যায় না। তাকে পাওয়া যায় উদরপূর্তি আর গুনাহের কাজে মজে থাকার মাঝে! অলসতার কারণে অলস ব্যক্তি কেবল নিজেই এককভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয় না; বরং অলসতার ক্ষতিকর প্রভাব গোটা সমাজ ও জাতির মাঝে ছেয়ে যায়। যে জাতির যুবকরা কর্মতৎপর ও উদ্যমী না হয়ে অলস জীবন কাটায়, জাতি হিসেবে তারা দুর্বল ও শক্তিহীন হয়ে পড়ে। নিজেদের কর্তব্য ভুলে অলস-উদাসীন থাকার কারণেই তারা পদে পদে লাঞ্ছনা ও অপদস্থতার শিকার হয়। হ্যাঁ, অলসতা যখন যুবসমাজের মাঝে ব্যাপক হয়ে মহামারির আকার ধারণ করে, তখন শুধু তারাই নয়; বরং পুরো জাতি ধ্বংসের অতল গহ্বরে পৌঁছে যায়।… অলসতার ক্ষতিকর প্রভাব কী? আর কীভাবেই বা আমরা এ মারাত্মক ব্যাধি থেকে বাঁচতে পারব?—জানতে পড়ুন ‘অলসতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ বইটি।

  • মুমিন জীবনে সময় dini.com.bd
    Tk 140

    মুমিন জীবনে সময়

    যা এইমাত্র অতীত হলো, সেটাই সময়। এখন যে মুহূর্ত অতিক্রম করছি, সেটাই সময়। কিছুক্ষণ পরে যেখানে প্রবেশ করব, সেটাই সময়। সময় নামের অক্টোপাস থেকে কে, কখন, কবে মুক্তি পেয়েছে বলুন? সফল তিনি, যিনি এই সময়কে ঠিকঠাক উপলব্ধি করতে পারেন। বিশেষত মুমিন জীবনে সময় মানেই নিজের মুক্তি ও পুরস্কার নিশ্চিত করে নেওয়ার মওকা! সময় নিয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গির বোঝাপড়া তাই অতীব জরুরি আলাপ। প্রত্যেক মানুষ দুনিয়াতে আগমন করেছে নির্দিষ্ট কিছু সময় নিয়ে। আর সফল তারাই যারা এই সময়কে মূল্য দিয়েছে। মুমিনের জীবনের সময়ের গুরুত্ব আরও ব্যাপক ও অর্থবহ। কারণ, দুনিয়ার জীবনের নির্দিষ্ট ও স্বল্প সময়ের উপরই নির্ভর করছে, পরবর্তি অনন্তকালের জীবনের পরিণতি। অনন্তকালের জীবনে চির সুখের জান্নাত পেতে হলে একজন মুমিনের জীবনে সময় কতটা গুরুত্ব বহণ করে, সেই আলাপ খুঁজে নেবো এই গ্রন্থে।

  • Tk 130

    স্মার্ট প্যারেন্টিং উইথ মুহাম্মাদ (সা)

    আমাদের রোল মডেল নবিজি। জীবনের প্রতিটি ধাপেই তিনি ‘উসওয়াতুন হাসানা’। কত ভাবেই না আমরা নবিজিকে বুঝেছি। দয়ার সাগর, আমানতদার, ইনসাফবাদী বিচারক, সামরিক বিশেষজ্ঞ, রাজনৈতিক নেতা, বিপ্লবী, স্বামী, বন্ধু–নানান পরিচয়ে নবিজিকে চিনতে পারি, জানতে পারি। এই গ্রন্থে আমরা এক নতুন পরিচয় খুঁজে নেবো। আমরা দেখব–একজন পিতা হিসেবে কেমন ছিলেন তিনি, চারপাশের শিশু সাহাবিদের সাথে কেমন ছিলেন তিনি। কীভাবে শিশু প্রজন্মকে আগামীর পৃথিবীর জন্য প্রস্তুত করেছিলেন। আমরা বুঝতে চেষ্টা করব– –কীভাবে নবিজি চারপাশের শিশুদের পরিচর্যা করেছিলেন, প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন? –কীভাবে তিনি শিশু মনে বিশ্বাসের বীজ বুনেছিলেন? –কীভাবে ইসলামি জিন্দেগীর সাথে শিশুদের অভ্যস্ত করেছিলেন? –কীভাবে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক করে দিয়েছিলেন? –কীভাবে উন্নত নৈতিক চরিত্র শিশুদের ভেতরে ঢুকে দিয়েছিলেন? –কীভাবে শিশুদের টিনএজ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে শিখিয়েছিলেন? –কীভাবে সমাজের প্রোডাক্টিভ মানুষ হয়ে মানুষের কল্যাণে শিশু মন গড়ে তুলেছিলেন? পুরো গ্রন্থেই থাকছে শিশু পরিচর্যার নববি কর্মকৌশল। স্মার্ট প্যারেন্টিং-এ আপনাকে স্বাগতম।

  • Tk 129Tk 174

    আমার প্রথম সালাত আমার প্রথম ভালোবাসা

    প্রিয় পাঠক, আপনাদের প্রতি আমার প্রত্যাশা, এই কিতাব অধ্যয়ন করার পর আল্লাহ তাআলা আপনাদের অবস্থার পরিবর্তন করবেন। ইনশাআল্লাহ এই কিতাবের শেষ পৃষ্ঠা পড়া পর্যন্ত আল্লাহ তাআলা আপনাদের খুশুর মতো নিয়ামত দান করবেন এবং আপনাদের মাঝে নববি চিন্তা ও অনুভূতি জাগ্রত হবে। যেমনটি রাসুল সা. অনুভব করেছিলেন। তিনি ইরশাদ করেছেন, ‘সালাতের মধ্যে আমার চোখের শীতলতা নিহিত রয়েছে।’ খুশু হলো সর্বোপরি দৃঢ়তার চাবিকাঠি এবং শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গের হিদায়াতের দরজা। অর্থাৎ দৃঢ়তা ও হিদায়াত তালাশের পূর্বে প্রয়োজন বিনয় ও একনিষ্ঠতার। এমনটিই বলেছেন ইমাম জুনাইদ রহ.। তিনি বলেন, খুশু মনকে আল্লাহ তাআলার জন্য নরম করে দেয়। আর মন হলো পুরো দেহের নিয়ন্ত্রক। সুতরাং অন্তর আল্লাহর জন্য বিনয়ী হয়ে গেলে কান, চোখ, চেহারা এবং শরীরের প্রতিটি অঙ্গ আল্লাহর তাআলার জন্য বিনয়ী হতে বাধ্য।

  • Tk 129Tk 175

    আদর্শ পরিবার গঠনে ৪০টি উপদেশ

    বইটি পড়ে আপনি ঘরে ঈমানি পরিবেশ তৈরী করার পদ্ধতি, ঘর ও পরিবার সংশ্লিষ্ট সুন্নাত ও মাসনূন দুআ পড়া এবং তা যথাযথ আদায় করার পদ্ধতি, বাড়িতে ইসলামি বইয়ের লাইব্রেরী তৈরী করা, ঘরে শিশুদের যত্ন নেওয়ার পদ্ধতি, ঘরে কোমলতার চরিত্র কীভাবে তৈরী করবেন, বাড়ি নির্বাচনের আগে প্রতিবেশী নির্বাচনের গুরুত্ব, ঘরের কিছু নিকৃষ্ট ও পরিত্যাজ্য বিষয়াবলী সহ আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

  • Tk 124Tk 167

    সুরা ইউসুফের পরশে

    ‘সুরা ইউসুফ’ ইলম ও হিকমত আর জ্ঞান ও প্রজ্ঞার এক মনোমুগ্ধকর বাগান। প্রতিটি আয়াত যেন একেকটি গাছ। শাখায় শাখায় ফুটে আছে রাশি রাশি বাহারি ফুল। কত রূপ, কত শোভা, কত সৌরভ, কত মুগ্ধতা ছড়িয়ে আছে এখানে। আপনাকেও স্বাগত সুরা ইউসুফের এই বাগানে। পরিচিত সুরাটির প্রতিটি আয়াত আপনার সামনে হাজির হবে অপরিচিত এক আমেজ নিয়ে; প্রতিটি তাদাব্বুর আপনাকে শেখাবে জীবনের নতুন পাঠ সরবরাহ করবে চলার পথের অমূল্য পাথেয়। তাই আর দেরি নয়। চলুন সুরা ইউসুফের নতুন ভুবনে।

  • Tk 120

    মুমিন জীবনে পরিবার

    বিশ্বায়ন ও আধুনিকায়নের নাম দিয়ে আমাদের পরিবারগুলোকে ভেঙে ফেলার আয়োজন করেছে জাহেলিয়াত। অথচ, ইসলামি জীবনব্যস্থার মূল ভিত্তি পরিবার। যেখানে সুদৃঢ় পারিবারিক কাঠামো অনুপস্থিত, সেখানে সুস্থ জীবন গঠন এবং নৈতিক সমাজ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন অলীক কল্পনা বিলাস! পরিবারের মধ্য দিয়ে সভ্যতার বির্নিমাণ ঘটে। মূলত একটি সভ্যতার ভিত্তিমূল পরিমাপ হয়, সেই সমাজে পরিবার প্রথার অবস্থান কতটা শক্ত- তার উপর ভিত্তি করে। পরিবার প্রথা ভেঙ্গে পড়লে একটি সমাজ কীভাবে ধ্বংসের মুখে পতিত হতে পারে, এই গ্রন্থে সেই রূপরেখা তুলে ধরা হয়েছে। শিশুদের মানসিক বিকাশে এবং নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে পরিবারের ভূমিকা কতটা অনস্বীকার্য, তা ইসলামের দৃষ্টিতে নতুন করে উপলবিদ্ধর দ্বার উন্মোচন করবে এই গ্রন্থটি। ইসলাম সর্বাত্মকভাবে একটা সুখী ও প্রশান্তচিত্ত ‘পরিবার’ নির্মাণে তৎপর। এই গ্রন্থে ইসলামের সেই আকাঙ্ক্ষা ও করণীয় বিবৃত হয়েছে। চলুন, দেখে নিই।

  • হালাল বিনোদন dini.com.bd
    Tk 120

    হালাল বিনোদন

    এটা হারাম। ওটা হারাম। এটা করা যাবে না। ওটা করা যাবে না। তাহলে কি ইসলামে বিনোদন বলে কিছু নেই? হ্যাঁ। আছে। বিনোদনের শত শত মাধ্যম। কিছু ভালো। কিছু খারাপ। খারাপটা থেকে যদি ভালোটা আলাদা করতে না-পারি তাহলে নিছক আনন্দও হয়ে উঠবে শোচণীয় পরিণতির কারণ। কাজেই, সাবধান হওয়া জরুরি। বন্যার পানির মতো বিনোদনের হাজারো উপকরণ আসছে। জায়গা করে নিচ্ছে হাতের মুঠোয়। পানি জীবন ধারণের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু সেই পানি যদি বিশুদ্ধ না-হয়, ফোটানো না-হয়, তাহলেই সেটাই হয়ে উঠতে পারে জীবনঘাতি। এই বইতে আমরা আপনাকে একটা ফিল্টার দেব। এই ফিল্টারে করে আপনি সব ভালো আর খারাপ বিনোদনের উপকরণগুলো আলাদা করতে পারবেন নিজেই। আনন্দের পরিশুদ্ধ মাধ্যমগুলো নিয়ে মেতে উঠুন হালাল বিনোদনে।

  • Tk 118Tk 160

    যেসব হারামকে অনেকেই তুচ্ছ মনে করে

    পাপ যখন ব্যক্তিগত পর্যায়ে থাকে তখন এর ক্ষতি কেবল ব্যক্তি নিজেই ভুগে। তার মনে হয়ত এর জন্য অনুশোচনা বোধ থাকে। ফলে তাওবার সুযোগ থাকে। কিন্তু যখন সেই পাপ সামাজিকভাবে প্রচলিত হতে শুরু করে, তখন মানুষ ভুলতে থাকে ‘এটা মূলত পাপ’। আমাদের সমাজে এমন অনেক বিষয় আছে, যা মানুষ স্বাভাবিকভাবেই করে যাচ্ছে, অথচ সেগুলো স্পষ্টত হারাম। মনে নেই কোনো আফসোস, নেই কোনো তাওবার অনুশোচনা। ফলে আমৃত্যু মানুষ সেগুলো হালাল ভেবে করতে থাকে।

  • Tk 115Tk 156

    সবর মুমিনের সাফল্যের সোপান

    আবু দারদা রা. আমাদের তিনটি বিষয়ের শিক্ষা দিয়েছেন, যা দুর্বল করে দেয় মানুষের অভ্যন্তরীণ প্রবৃত্তিকে এবং সহায়তা করে স্রষ্টার সান্নিধ্য অর্জনে। তিনি বলেন, ‘আমি এমন তিনটি জিনিসকে ভালোবাসি, যেগুলোকে সাধারণ মানুষ অপছন্দ করে : দারিদ্র্য, রোগ-ব্যাধি এবং মৃত্যু। দারিদ্র্যকে ভালোবাসি, কারণ তা রবের সামনে বিনয় প্রকাশের মাধ্যম। মৃত্যুকে ভালোবাসি, কারণ রবের সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য মৃত্যুই একমাত্র পন্থা। এবং রোগ-ব্যাধিকে ভালোবাসি, কারণ রোগ-ব্যাধি পাপরাশি মুছে দেয়।’ বইটিতে কুরআন, সুন্নাহ, পূর্ববর্তী নেককারদের জীবনী থেকে সবরের শিক্ষা, মর্যাদা, উপায় আলোচিত হয়েছে সবিস্তারে।

  • Tk 112Tk 150

    কল্যাণের বারিধারা

    একজন মুসলিম আল্লাহকে রব হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট। সন্তুষ্ট ইসলামকে দীন হিসেবে পেয়ে এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে রাসুল হিসেবে পেয়ে। এ জীবন খুবই ছোট। মাত্র কিছু দিনের সমষ্টি। এ তো কিছু নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের যোগফল। এ অল্প ও সংক্ষিপ্ত সময়েই একজন মুসলিমকে তার পাথেয় জোগাড় করে নিতে হয়। নিজেকে সিক্ত করতে হয় কল্যাণের বারিধারায়। আর যখন আল্লাহ তা কবুল করে নেন, তখন কল্যাণের বারিধারা সোনালি ফসল ফলায়। একজন মুসলিম কল্যাণের এ বারিধারায় নিজেকে সিক্ত করে আশা করতে পারে প্রতিদান লাভের, আকাঙ্ক্ষা করতে পারে পুরস্কার পাবার, আকাঙ্ক্ষা করতে পারে শান্তির আবাস জান্নাতের।

  • Tk 112Tk 150

    দুনিয়া এক ধূসর মরীচিকা

    দুনিয়াকে ঘিরে অনেক স্বপ্ন তোমার! তুমি চাও, তুমিই হবে দুনিয়ার সবচেয়ে সফল ব্যক্তি। কিন্তু আফসোস, যে দুনিয়ার পেছনে তোমার এত ছোটাছুটি, যার জন্য তোমার এত পদক্ষেপ আর পরিশ্রম ব্যয়; সে দুনিয়ার স্বরূপ সম্পর্কে জানার সময়টুকুও তোমার হয়নি।

  • Tk 111Tk 150

    জাদুর বাস্তবতা

    কেউ কেউ মনে করে, ‘জ্বিন-জাদু’ এসব বিষয় একেবারে ভিত্তিহীন। এগুলোর কোনো অস্তিত্বই তারা স্বীকার করে না । আবার কেউ তো এসব নিয়ে এতটা সীমালঙ্ঘনে লিপ্ত থাকে যে, বিভিন্ন তন্ত্র-মন্ত্র আর কুফরি কালাম বলে নিজের ঈমানও খুইয়ে বসে এবং অন্যের ঈমানও বিনষ্ট করে। আসলেই কি জ্বিন ও জাদুর অস্তিত্ব নেই? এসব কি মানুষের কেবলই অলীক কল্পনা? কুরআন-হাদীস থেকে কি এসবের অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়? এমন প্রশ্নগুলোর যেমন সঠিক উত্তর মিলবে ‘জাদুর বাস্তবতা’ নামক এ বইটিতে; তেমনি তারাও খুঁজে পাবে যথাযথ সমাধান, যারা জ্বিন ও জাদুর অস্তিত্ব তো স্বীকার করে, কিন্তু জানে না- কীভাবে জ্বিন বা জাদুগ্রস্ত ব্যক্তি এগুলোর প্রভাব থেকে মুক্তি লাভ করতে পারবে? তাই আসুন, জ্বিন-জাদু ও এ সংক্রান্ত বিষয়গুলোর ব্যাপারে সঠিক ধারণা লাভ করতে অধ্যয়ন করি ‘জাদুর বাস্তবতা’ নামক এ বইটি।

  • Tk 110

    শোনো হে কিশোর

    বালুর নিচে মুখ গুঁজে থাকলেই ঘুর্ণিঝড় থামে না। আর চাইলেও ঝড় থামানো যায় না; যা ঘটার তা ঘটেই। প্রাজ্ঞতা হচ্ছে ঝড়ের সময়টাকে ঠিকঠাক নিজেকে হেফাজত করা। কৈশোরের সংকট অবশম্ভাবী বাস্তবতা; চাইলেই কেউ উপেক্ষা করতে পারে না। কীভাবে আমরা তা সুন্দর করে হ্যান্ডেল করছি, সেটাই বিবেচনার বিষয়। এই গ্রন্থে সুনির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে কিশোরদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। কিশোর মানসকে পাঠ করা হয়েছে সুনিপুণভাবে। যেন একজন মেন্টর হাতে কলমে শিখিয়ে দিচ্ছে কৈশোর জীবনকে কীভাবে সুন্দর করে সাজাতে হয়। পিচ্ছিল পথের যাত্রীদের মঞ্জিলে পৌঁছতে হলে খুব সতর্ক থাকতে হবে। সেই সতর্কবার্তা আর আশু করণীয় নিয়েই এই আয়োজন ‘শোনো হে কিশোর’।

  • Tk 110Tk 148

    সংযত জবান সংহত জীবন

    মৌনতাকে আপন করে নাও, হাজারো মানুষের ভালোবাসা তুমি পাবে আর নিরাপদ থাকবে পরনিন্দা থেকে। নীরবতা তোমাকে এনে দেবে অনুপম ব্যক্তিত্ব আর সুদৃঢ় গাম্ভীর্য। কোথাও কাউকে কৈফিয়ত দেয়ার প্রয়োজন কোন কালেই তোমার হবে না। এক ব্যক্তি সালমান ফারসি র.-কে বলে: আমাকে নসিহত করুন। তিনি বলেন: তুমি কথা বলো না। লোকটি আশ্চর্য হয়ে জানতে চায়: মানুষের সমাজে কথা না বলে থাকা কীভাবে সম্ভব? তিনি উত্তর দেন: ‘যদি বলো তো হক কথা বলো, অন্যথায় চুপ থাকো।’ কালজয়ী এই নসিহত সবসময়ের সব মানুষের জন্য প্রযোজ্য—বিশেষত আমাদের এই যুগের জন্য। এই অমূল্য নসিহতটি বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে হবে। আমাদের মজলিস যেন এই নসিহতের আলোকে উদ্ভাসিত হয়। বিশেষ করে আমাদের ফোনালাপে এর যথার্থ প্রয়োগ খুব জরুরি। আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ র. বলেন: ‘সে সত্তার কসম যিনি ছাড়া কোন মাবুদ নেই, পৃথিবীর বুকে জবানের চেয়ে বন্দি থাকার অধিক উপযোগী বস্তু আর নেই।’

CATEGORIES