Best Seller Items
-
Tk 690
Tk 780Ibadat Paradise Attar – Arabian & Perfume Fragrance
আপনাদের জন্য ইবাদাত ব্রান্ড নিয়ে এসেছে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির এরাবিয়ান ফ্রেগরেন্স এবং পারফিউম ফ্রেগরেন্সের পাঁচটি করে মোট দশটি আতরের একটি প্যাকেজ। বেস্ট কোয়ালিটির বাজেট ফ্রেন্ডলি ১০ টি ফ্লেভার দিয়ে আমাদের প্যাকেজটি সাজানো হয়েছে। প্রতিটি ফ্লেভার সকলেরই পছন্দ হওয়ার মত।আতরগুলো ব্যাবহার করলে আপনার মন-মানসিকতা থাকবে প্রফুল্ল এবং সতেজ। প্রিয়জনকে উপহার দেয়ার জন্য খুবই সমউপযোগী একটি পণ্য।
-
Tk 310
Tk 42026% offIbadat Waterproof Pocket Jaynamaz
ভ্রমণের জন্য খুবই আদর্শ একটি পকেট জায়নামাজ। এটি পাতলা এবং হালকা হওয়ায় সহজে বহন করা যায়। খুবই উন্নতমানের অক্সফোর্ড ফেব্রিক্সে তৈরি। এটি শতভাগ পানিরোধী। আলহামদুল্লিল্লাহ।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর চকলেট – Ibadat Attar Chocolate
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর। দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর ডি-লাভ – Ibadat Attar D’Love
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর।দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী।সৌদিআরব, ফ্রান্স, এবং দুবাই থেকে আমদানিকৃত আসল আতর।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর নাজনীন – Ibadat Attar Nazneen
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর।দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী। সৌদিআরব, ফ্রান্স, এবং দুবাই থেকে আমদানিকৃত আসল আতর।
-
Tk 990
Tk 1,20018% offBaba Gift Package
মা-বাবা আমাদের জন্য আল্লাহ-তায়ালার একটি বড় নেয়ামত। মা-বাবা ছাড়া আমরা পৃথিবীর আলো দেখতে পারতামনা। তাদের ভালোবাসার মাঝে কোনো চাওয়া-পাওয়া থাকেনা। তারা সারাজীবন নিঃস্বার্থভাবে আমাদের মঙ্গল কামনা করেন এবং তাদের সর্বস্ব দিয়ে আমাদের মানুষের মতো মানুষ করার চেষ্টা করেন। মা-বাবা যেভাবে নিজেদের শতভাগ উজার করে আমাদের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন করেন, তেমনি সন্তান হিসাবেও মা-বাবার যত্ন নেয়া, তাদের খুশি করা আমাদের দায়িত্ব। আপনার মা-বাবাকে খুশি করার জন্য আপনাকে সহযোগিতা করার একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস হিসাবে আমরা নিয়ে এসেছি ‘মা প্যাকেজ’। এতে আপনি পাচ্ছেন ১টি উন্নতমানের প্রিমিয়াম তুর্কি জায়নামাজ। সাথে পাচ্ছেন ইবাদাত ব্র্যান্ডের একটি প্রিমিয়াম বগিস টুপি। ভারি সুগন্ধির ২ টি ইবাদাত ব্র্যান্ডের আতর, যা পরিবারের সবাই ব্যাবহার করতে পারবে। আরও পাচ্ছেন ইবাদাত পাবলিকেশনের ‘মানযিল ও দুরুদ’, ‘পাঞ্জে সূরা’ নামের ২ টি সূরা এবং দোয়ার বই। সাথে পাচ্ছেন একটি আকর্ষণীয় তাসবিহ ও ১টি মিসওয়াক। পৃথিবীর সকল মা-বাবার সুস্থতা কামনা করছি। ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা-বাবা।
-
Tk 195
রিভাইভ ইয়োর হার্ট
আধুনিক যুগের বিশ্বাসী মানুষরা কীভাবে আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিনের সাথে হৃদয়ের কথা উপস্থাপন করে? কীভাবে আমরা একটা সৌহাদ্যপূর্ণ, পারস্পরিক সহযোগিতা মনোভাবাপন্ন সমাজ গড়ে তুলতে পারি? আজকের দিনে উম্মাহ যেসব বড়ো বড়ো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে, সেগুলোকে কীভাবে আমরা সামলিয়ে নিতে পারি? এসব প্রশ্ন এবং তার উত্তর খুঁজে পাব- উস্তাদ নুমান আলী খানের এই সংকলিত গ্রন্থে ইনশাআল্লাহ্। ঝঞ্জা-বিক্ষুব্ধ এই সময়ে আমাদের করনীয় খুঁজে ফিরব এখানে।
-
Tk 195
রমজানের সওগাত
রমজান মাস ইবাদতের শ্রেষ্ঠ মৌসুম। নিজেকে পরিশুদ্ধ করার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের এটাই সর্বোত্তম সময়। এই মাসকে যথাযথরূপের কাজে লাগালে যেমন মহাসাফল্য অর্জন করা যায়, তেমনি এই সুযোগ হাতছাড়া করারও রয়েছে নিন্দিত তিরস্কার। প্রত্যেক মুমিনের কর্তব্য রমজানের বরকতময় সময়ের সর্বোত্তম ব্যবহার করা। তবে এর জন্য প্রয়োজন রজব ও শাবান মাস থেকেই প্রস্তুতি গ্রহণ। রমজানের সওগাত বইটি রমজানের সর্বোত্তম প্রস্তুতি গ্রহণে আপনাকে বিশ্বস্ত সঙ্গীর ন্যায় সহযোগিতা করবে। এতে সুবিন্যস্তভাবে আলোচিত হয়েছে রজব ও শাবানে রমজানের পূর্বপ্রস্ততি, রোজার প্রয়োজনীয় বিধিবিধান, ফাজায়েল, তারাবির নামাজ, ইতেকাফ, জাকাত ও ফিতরা, দুই ঈদের নামাজসহ বিভিন্ন আনুষঙ্গিক ইবাদতের বিবরণ। এবারের রমজান আপনার জন্য সার্থক ও সুন্দর হোক!
-
Tk 200
জীবনের প্রজ্ঞা পাঠ
সুন্দর পৃথিবী বিনির্মাণের জন্য দরকার সফল-সুন্দর মানুষ। আর চিন্তা-চেষ্টা-নিষ্ঠায় ঋদ্ধ সৌন্দর্যপ্রবণ, সত্যান্বেষী ও সৃষ্টিমুখর মানুষরাই সত্যিকারার্থে সফল। এ রকম মানুষেরাই গড়তে পারে প্রত্যাশিত পৃথিবী। তেমন পৃথিবী নির্মাণের জন্য প্রয়োজন সফল হওয়ার প্রশিক্ষণ। ‘সফলতার পাঠশালা’ সে প্রশিক্ষণেরই ম্যানুয়াল। এ পাঠশালা দীক্ষার দীপ্তি ছড়িয়ে জীবনের রংধনুকে করে তুলবে আরও উজ্জল, আরও তারকাময়। এ পাঠশালা শেখাবে- কীভাবে চিন্তা করতে হয়, চিন্তা গড়তে হয়। কীভাবে আত্মবিশ্বাসে জেগে উঠতে হয়; অন্যকে জাগিয়ে তুলতে হয়। এ গ্রন্থ যারা পাঠ করবে, আশা করি, তারা অনন্য এক জীবনবোধে স্পন্দিত হয়ে উঠবে। দুলে উঠবে অদ্ভুত এক জীবন-দ্যোতনায়। জীবন-সফলতার অনাবিল স্পর্শে যারা স্ফুরিত হতে চায়, তারাই মূলত এ বই হাতে নেবে।
-
Tk 200
সুলতান মুহাম্মাদ ফাতিহ
বিশ্রুত নগরী কনস্ট্যান্টিনোপল। মহানবি ﷺ-এর যুগে দুনিয়ার অন্যতম পরাশক্তি পূর্ব রোমান সাম্রাজ্য বা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের রাজধানী। ‘একজন মহান সেনাপতির নেতৃত্বে এক উৎকৃষ্ট সেনাদলের হাতে সুবিখ্যাত নগরী কনস্ট্যান্টিনোপল মুসলিমদের করায়ত্ত হবে’-এমন সুসংবাদ দিয়েছিলেন মহানবি ﷺ। তাঁর সুসংবাদ বাস্তবায়নের গৌরব অর্জনে বহু সেনাপতি, খলিফা ও সুলতান কনস্ট্যান্টিনোপল জয়ের চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু সফল হননি। অবশেষে ১৪৫৩ সালে উসমানি সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মাদ কনস্ট্যান্টিনোপল জয় করে রাসূলুল্লাহর সুসংবাদ বাস্তবায়নকারী ‘আমির’ হওয়ার গৌরব অর্জন করেন। এই বইয়ে ইতিহাসের মোড় পরিবর্তনকারী ওই ঘটনার অনুপুঙ্খ বিবরণ উঠে এসেছে। তবে আলোচনার ধারাবাহিকতা রক্ষার্থে আনাতোলিয়ায় উসমানি তুর্কিদের সালতানাত প্রতিষ্ঠার ইতিহাসও তুলে ধরা হয়েছে। ক্ষয়িষ্ণু বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের পতন এবং উদীয়মান অটোমান সালতানাতের উত্থানের চিত্র অঙ্কিত হয়েছে। ঐতিহাসিক ঘটনাবলি পর্যালোচনা করা হয়েছে নির্মোহ দৃষ্টিতে। নিছক মৃত মানুষের কাহিনি সংকলন নয়; বরং ইতিহাসের পুনরাবৃত্তির সূত্রগুলোকে এক সুতোয় গাঁথার চেষ্টা করা হয়েছে এই গ্রন্থে।
-
Tk 200
ইমানবৃক্ষ
মানুষ তার আহার ও অন্যান্য প্রয়োজন মেটাতে জমিনকে সাজিয়ে তোলে বিবিধ বৃক্ষরাজি আর পত্র-পুষ্প-পল্লবে। অনুরূপ মুমিন বান্দাও স্রষ্টাকে ভালোবেসে হৃদয়ে রোপণ করে বিশ্বাসের বীজ। রবের প্রতি নিঃশর্ত আনুগত্য ও ধারাবাহিক সৎকর্মের মধ্য দিয়ে মুমিনের ক্বলবে সুপ্ত সেই বীজটিই পরিণত হয় ছায়াঘন চিরহরিৎ বৃক্ষে। পৃথিবীর উদরে অঙ্কুরিত বৃক্ষ যেমন বান্দার পার্থিব চাহিদা পূরণ করে, বান্দার হৃদয়ে উপ্ত ঈমানরূপী বৃক্ষও তেমনি ক্বলবকে রাখে রবের স্মরণে সদা জাগরূক; সবুজ ও প্রাণবন্ত। যাবতীয় সংকটে মুমিনকে ছায়া দিয়ে চলে বিশ্বস্ত বন্ধুর মতো। শির উঁচু করে দেখিয়ে দেয় শাশ্বত সত্যের পথ। বান্দাকে শামিল করে সিরাতুল মুস্তাকিমের গৌরবময় সফরে। কিন্তু মুমিন কী উপায়ে সজীব ও সতেজ রাখবে ঈমানবৃক্ষ? এই বৃক্ষের শাখাগুলোই-বা কী কী? অনাদর আর অবহেলায় কি এ বৃক্ষেরও মৃত্যু ঘটে? ড. ইয়াসির ক্বাদি তাঁর এই বইটিতে সেই সকল বিষয়ে নাতিদীর্ঘ অথচ সর্বাঙ্গীণ সুন্দর আলোচনা পেশ করেছেন। বিশ্বাসী হৃদয়মাত্রই এখান থেকে খুঁজে পাবে ঈমান পরিচর্যার নির্দেশনা, এগিয়ে যাবে চিরস্থায়ী সুখের আবাস ফেরদাউসের দিকে।
-
Tk 200
সাইকোলজিক্যাল ক্রাইসিস
নবিজির জীবনাদর্শ ও শিক্ষার প্রতিটি দিক প্রভূত কল্যাণময়। তাঁর জীবন-চরিতের সকল নির্দেশনাই ব্যবহারিক জীবনের যাবতীয় অসুস্থতা থেকে মুক্তির উৎকৃষ্ট অবলম্বন। মানুষের জীবনকে সর্ববিধ সুস্থতা ও স্বাচ্ছন্দ্যে রাখার জন্য নবিজির জীবনধারা শ্রেষ্ঠতম নমুনা। বলার অপেক্ষা রাখে না, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য প্রতিষ্ঠিত পন্থা হলো—কার্যকর চিকিৎসা। শরীরের সুস্থতা, আত্মার পবিত্রতা, চিন্তার স্বচ্ছতা আর মনের স্নিগ্ধতার পাশাপাশি উন্নত বোধ, কল্যাণ-অভিসারী দৃষ্টিভঙ্গি এবং সর্বোপরি কর্মের মাহাত্ম্য ও নৈতিক উচ্চতা অর্জনের জন্য যাবতীয় প্রেরণার উৎস হলো রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর রেখে যাওয়া আদর্শ। মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মনোবিজ্ঞানের যত ব্যবস্থাপত্রই দিয়েছেন বা দিয়ে যাচ্ছেন, সেসবের চাইতেও ব্যাপক ও ফলপ্রসূ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে প্রিয়নবির সুন্নাহসমূহে। মনোবিজ্ঞানীগণ সিরাতে নববি অধ্যয়ন করলেই দেখতে পাবেন, তাদের জন্য সেখানে মূল্যবান রসদপত্র থরে থরে সাজানো! এই বইটিতে সেসব বিষয়ে আলোচনার প্রয়াস পাব আমরা।
-
Tk 200
প্রচলিত মানহাজ
চিন্তাশক্তি মানুষের একটি মৌলিক গুণ; ব্যক্তিভেদে চিন্তা ও অন্তর্দৃষ্টি ভিন্ন হয়ে থাকে। ইসলামি শরিয়াহর বিধিবিধানের ক্ষেত্রেও চিন্তার স্বাতন্ত্র্য বা মতভেদ খুবই স্বাভাবিক একটি বিষয়। এই মতভেদকে অস্বীকার করার অর্থ হলো—মানবজাতির চিন্তার স্বাতন্ত্র্যকে অস্বীকার করা। যুগে যুগে বিভিন্ন ইস্যুতে এই মতভিন্নতার কল্যাণেই উম্মাহ পেয়েছে অসংখ্য জটিল মাসয়ালার সমাধান। কিন্তু শরিয়াহর ছোটোখাটো বিষয় নিয়ে আমাদের মুসলিম সমাজ চরম দ্বন্দ্বে লিপ্ত। এই সংকট থেকে উত্তরণের জন্য প্রয়োজন মুসলিম উম্মাহর মিলের জায়গা খোঁজা। একই সাথে মতভেদপূর্ণ বিষয়ের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক খুঁজে বের করা। প্রচলিত মানহাজ সেই প্রচেষ্টারই একটি প্রতিফলন। গ্রন্থটিতে মতপার্থক্যপূর্ণ বিভিন্ন মাসয়ালা নিয়ে দালিলিক আলোচনার মাধ্যমে দ্বন্দ্ব নিরসনের চেষ্টা করা হয়েছে।
-
Tk 200
প্রজ্ঞায় যার উজালা জগৎ
ইতিহাসের যুগসন্ধিক্ষণে আবির্ভূত হবেন যে মানুষটি, যার হাতে রচিত হবে ইতিহাসের নতুন অধ্যায়, যাঁর জ্যোতির্ময় চিন্তার ছটায় ঝলকিত হবে পৃথিবী, তিনি যে চূড়ান্ত পর্যায়ের মেধাবী ও প্রজ্ঞাবান মানুষ হবেন, এতে কোনো সন্দেহ নেই। বলা হচ্ছে জগতের জ্যোতি, মমতার মিনার, প্রজ্ঞার পুষ্প মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কথা। নতুন শতাব্দীর তরুণ প্রজন্মের মাঝে নবিজির বর্ণাঢ্য জীবনকে আত্মস্থ করার যে উদ্দীপনা শুরু হয়েছে, তা যুগপৎ বিস্ময়কর ও আশাজাগানিয়া। পাঠকের বিপুল চাহিদার ভিত্তিতে প্রতিনিয়ত তাই প্রকাশিত হচ্ছে নবিজীবনের ওপর রচিত নানা আঙ্গিকের সাহিত্য। তবে, মাত্র ২৩ বছরের রিসালাতি জীবনে যে মেধা, প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা দিয়ে তিনি ইতিহাসের খোলনলচে বদলে দিলেন, সেই প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতার গল্পগুলো অচর্চিত রয়ে গেছে আমাদের সমাজে। প্রজ্ঞায় যাঁর উজালা জগৎ বইতে লেখকের মনোহর বর্ণনায় নবিজির প্রজ্ঞা ও বুদ্ধিমত্তাবিষয়ক গল্পের পাঠ আনন্দময় হবে বলেই আমাদের বিশ্বাস।
-
Tk 200
বাংলাদেশের কৃষিজ উৎপাদনে উশর ও খারাজ
ফল ও ফসলের জাকাতকে উশর বলা হয়। বাংলাদেশে উশর সম্পর্কে আলোচনা ও সচেতনতা কম। সাধারণত মনে করা হয়, বাংলাদেশের জমি খারাজি; তাই এ দেশের কৃষিজ উৎপাদনের জাকাত আদায় করা অপরিহার্য নয়। এ ধারণা সর্বাংশে সত্য নয়। বাস্তবতা হলো এই যে, বাংলায় খারাজি ভ‚মির পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য পরিমাণ উশরি জমি ছিল। তবে ইংরেজ আমলে খারাজব্যবস্থা বিলুপ্ত হয়েছে এবং এর পুনঃপ্রবর্তন অপ্রয়োজনীয় ও অসম্ভব। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের মুসলিম মালিকানাধীন জমির উৎপাদনের জাকাত তথা উশর আদায় করা অপরিহার্য। এ বইয়ে এ সত্যটি প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি উশরের প্রয়োজনীয় বিধানাবলি উল্লেখ করা হয়েছে।
-
Tk 200
ইহাদের ভিড়ে
জহির শূন্যদৃষ্টিতে সোমার দিকে তাকিয়ে আছে। নীল শাড়ি পরিহিত মায়াবী তরুণী সোমা তার হাত ধরে বসে আছে। জহিরের মনে হলোÑতার শরীরে যদি শক্তি থাকত,তাহলে সে চিৎকার করে সোমাকে বলতÑতার একটি সুন্দর ছেলে হবে। যে ছেলে দুনিয়ার সেরা মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার একজন বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করবে। পদার্থবিদ্যায় সে নোবেল প্রাইজ পাবে। তার চাইতেও বড়ো কথাÑদুনিয়ায় সে-ই প্রথম টাইম ট্রাভেলের সূত্র আবিষ্কার করতে সক্ষম হবে। কিন্তু জহিরের গলায় একফোঁটা শক্তি নেই। সে কিছুই বলতে পারল না। শূন্য চোখে কেবল চেয়ে থাকল।
-
Tk 203
Tk 225প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ
বর্তমান যুগ হলো প্রেজেন্টাশানের যুগ। একটা জিনিসকে আপনি কিভাবে, কতোটা সহজে, কতোটা সাবলীলভাবে, কতোটা মাধুর্যতায় প্রেজেন্টেশান করছেন তার উপর কিন্তু অনেক কিছুই নির্ভর করে। ন্যাচারালি, মানুষের একটা স্বভাব হচ্ছে – এরা তত্ত্বকথা খুব কম হজম করতে পারে। এরা চায় সহজবোধ্যতা। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ এর লেখক আরিফ আজাদ ঠিক এই পদ্ধতিই বেছে নিয়েছেন। তিনি গতানুগতিক লেকচার বা তত্বকথার ধাঁচে না গিয়ে, বক্তব্যের বিষয়গুলোকে গল্পের ধাঁচে ফেলে সাজিয়েছেন। প্রতিটি গল্পের শুরুতেই আছে মজার, আগ্রহ উদ্দীপক একটি সূচনা। কোথাও বা গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র সাজিদের সাথে তাঁর বন্ধু আরিফের খুনসুটি, কোথাও বা মজার কোন স্মৃতির রোমন্থন, কোথাও বা আছে সিরিয়াস কোন ব্যাপারে সিরিয়াস কোন হুশিয়ারি। গল্পে মজা আছে, আনন্দ আছে। মোটামুটি, সার্থক গল্পে যা যা উপাদান থাকা দরকার, যা যা থাকলে পাঠকের গল্প পাঠে বিরক্তি আসেনা, রুচি হারায় না- তার সবকিছুর এক সম্মিলিত সন্নিবেশ যেন লেখক আরিফ আজাদের এই সিরিজের একেকটি এপিসোড। গল্পে গল্পে যুক্তি খন্ডন, পাল্টা যুক্তি ছুঁড়ে দেওয়া, পরম মমতায় অবিশ্বাসের অন্ধকার দূরীকরণে এ যেন এক বিশ্বস্ত শিল্পী।
-
Tk 207
Tk 280জীবনের রকমফের
এক পশলা বৃষ্টির পর পুব আকাশে হেসে উঠা ‘রংধনু’ আমাদের মন ভরে দেয়। ভিন্ন ভিন্ন সাতটি রংয়ের মিশেলে রংধনু হয়ে উঠে অপরূপ, রঙিন। আমাদের এই জীবনটাও ঠিক রংধনুর মতো। হাসি-আনন্দ, দুঃখ-কান্না, প্রেম-ভালোবাসা, বিরহ-মিলন, চিন্তা, বোধ, দর্শন… জীবনের এত এত রূপ প্রতিনিয়ত আমাদের দোলা দেয়। শিহরণ জাগায়। ‘জীবনের রকমফের’ কালির ক্যনভাসে আঁকা জীবনের ছবি। ফিচার, রম্য, গল্পের মিশেলে এতে আছে জীবনের ভিন্ন ভিন্ন অনুভূতির স্বাদ। প্রিয় পাঠক, প্রেম-ভালোবাসা, হাসি-কান্না, চিন্তা-বোধের এই জগতে আপনাকে স্বাগতম। তবে আর দেরি কেন? চলুন, ডুব দেওয়া যাক…
-
Tk 210
ইসলাম সভ্যতার শেষ ঠিকানা
সভ্যতার মূল উপজীব্যই হলো মানুষ। এই মানুষ যখন সুনির্দিষ্ট কতক মৌলিক বৈশিষ্ট্য ধারণ করে, তখন সভ্যতা দাঁড়িয়ে যায় শক্ত ভিত্তির পাটাতনে। নিশান উড়াতে থাকে বিশ্বব্যাপী। আর মানুষ যখন সেই মৌলিক ভিত্তি হারিয়ে ফেলে, তখন সভ্যতা প্রস্তুত হতে থাকে অন্য কোনো উন্নত সভ্যতার বুকে ঝাঁপিয়ে পড়ার। গ্রিক, রোমান ও পারস্যের মতো প্রতাপশালী সভ্যতা এই দুটো নিয়ম মেনেই উত্থান-পতনের মুখোমুখি হয়েছিল। গ্রিক সভ্যতা আত্মসমর্পণ করেছিল রোমান সভ্যতার কাছে, আর রোমান ও পারস্য সভ্যতা ইসলামের কোলো। ধীরে ধীরে ইসলামি সভ্যতার ধারক-বাহকদের বিচ্যুতি ঘটে। গ্রিক ও রোমান সভ্যতার ঔরস থেকে জন্ম নেওয়া ও বৈজ্ঞানিক উৎকর্ষতায় পুরো বিশ্বকে ভেড়াতে থাকে নিজের প্রভাব-বলয়ে। কিন্তু আজকের পশ্চিমা সভ্যতার যেসব আচরণ ও বৈশিষ্ট্য দৃশ্যমান, সেসব কারণেই পতন ঘটেছিল তার জন্মদাতার; এটাই যে চিরায়িত নিয়ম। তাহলে কি অনিবার্য পরিণতি হিসেবেই এই সভ্যতার পতন অত্যাসন্ন? তখন কোথায় গিয়ে সভ্যতা আশ্রয় নেবে? আমরা দাবি করছি, সভ্যতা তার দীর্ঘ সফর শেষে ক্লান্ত-শ্রান্ত হয়ে আজ ইসলামের উদার বুকে ফিরে আসার দ্বারপ্রান্তে। ইসলাম : সভ্যতার শেষ ঠিকানা।
-
Tk 210
কুরআনিক দুআ
মহাপ্রতিপালক মনিব তাঁর সৃষ্ট বান্দাদের অনন্ত জীবনে জান্নাতে নিতে চান। তিনি জানেন- বান্দা ভুল করে, অপরাধ করে; আর তিনি অপেক্ষা করেন ক্ষমা আর দয়া নিয়ে। তিনি চান- বান্দারা তাঁর কাছে মুক্তির আর্জি পেশ করুক, ক্ষমা প্রার্থনা করুক। রবের কাছে যেভাবে বান্দারা কিছু চায়, তা অপর্যাপ্ত ও অপূর্নাঙ্গ হতে পারে, তাই তিনি নিজেই আবেদন প্রক্রিয়া শিখিয়ে দিয়েছেন কুরআনুল কারিমে। কোন ভাষায়, কোন শব্দে, কোন কথামালায় চাইতে হবে, তা আমাদের শিখিয়েছেন নিজেই। এই গ্রন্থে আমরা এমন সব কুরআনিক দুআ নিয়ে জানব, যা বান্দা হিসেবে রাব্বুল আলামিনের সাথে আমাদের সম্পর্ক এক অনন্য মাত্রায় নিয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ।
-
Tk 210
বি জিনিয়াস উইথ মুহাম্মাদ ﷺ
ঊষর মরুর বুকে বেড়ে উঠা একজন ব্যক্তির পক্ষে কি গোটা বিশ্ব খোলনলচে বদলে দেওয়া সম্ভব? তাও আবার মাত্র তেইশ বছরের সংক্ষিপ্ত মিশনে? হ্যাঁ, অসামান্য যোগ্যতা আর ধীশক্তির গুণে এই অসাধ্যকেই সাধন করেছিলেন বিশ্বমানবতার নবি মুহাম্মাদ ﷺ। একাধারে তিনি ছিলেন আল্লাহর রাসূল, তুখোড় রাজনীতিবিদ, বীর যোদ্ধা, অন্তরঙ্গ বন্ধু এবং অনুপম ব্যক্তিত্বের অধিকারী। একজন মানুষের পক্ষে সকল দিক থেকে যতটা জিনিয়াস হওয়া সম্ভব, তার সবটুকুই নিজ চরিত্রে প্রতিফলিত করেছিলেন রাসূল ﷺ। জীবনের প্রত্যেক পরতে কীভাবে তিনি অনন্য প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে গেলেন, তারই সুখপাঠ্য পর্যালোচনা হাজির করা হয়েছে এই বইটিতে। পাশাপাশি মুমিনের জন্য পেশ করা হয়েছে ওহির বিধান এবং নবিজির আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে আলোকিত জীবন গড়ে তোলার পথনির্দেশিকা।
-
Tk 218
Tk 335অ্যা লেটার টু অ্যাথিইস্ট
সমাজ বিজ্ঞানের মোড়কে ‘বস্তুবাদ’ গিলতে গিলতে, জীব বিজ্ঞানের মোড়কে ‘বিবর্তনবাদ’ লজেন্স চুষতে চুষতে হতাশার দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে ভাবতে থাকি ‘মার্ক্সবাদ’ কিংবা ‘লেলিনবাদ’-ই তাহলে একমাত্র আশা। এই সুযোগে ডেভিড হিউম এসে কানে কানে বলে যায়, ‘আরে ধুর! স্রষ্টা কী, আর ধর্মই বা কী? বাদ দাও তো বাপু! এসবের ভিত্তি আছে নাকি? এসো তোমাকে সত্যের পথ দেখাচ্ছি।’ ব্যাস, আমরাও চোখ বন্ধ করে আরাদ্ধ পথ হাতড়ে বেড়াই। এই হলো জাহেলিয়াতের রূপ। রূপ দেখলেও তার স্বরুপ দেখেছেন কখনও? সময় করে একটু ঘুরে আসুন মুহাম্মাদ আসাদের ‘ইসলাম এ্যাট দ্যা ক্রস রোডস’, স্যামুয়েল পি হান্টিংটনের ‘দ্যা ক্লাশ অব সিভিলাইজেশন’ কিংবা প্যাট্রিক গ্লাইনের ‘গড় দ্য এভিডিয়েন্স’-এ। আপনি এসবে দেখবেন ঈশ্বরের নামে বানানো মানুষের তৈরি মূর্তি আর ধর্মগ্রন্থের নামে বানানো মানুষের নানান মিথলোজির সাথে বিজ্ঞানের তুমুল ঝগড়াতে নাস্তিক্যবাদের জন্ম হয়েছে। সে ঝগড়ায় ইসলাম ছিল অনুপস্থিত। কিন্তু হাল জামানার নাস্তিকতা মানেই ইসলাম বিরোধীতা। কারন, নাস্তিক্যবাদের মূলে কুঠারাঘাত করেছে আল ইসলাম। তারা আপনাকে জোর করে বুঝাতে চায়, মানুষের বানানো মূর্তির মতো আল্লাহ্ তায়ালাও একজন ভিত্তিহীন কল্পিত স্রষ্টা, মিথ-পুরাণের মতো কুরআনও মানুষের লিখা মিথ; যেখানে অনেক ভুল। সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগে মুহাম্মাদ নামের এক আরবের মনগড়া মতবাদ ইসলাম আজকের দুনিয়ায় বড্ড সেকেলে, অচল জীবন দর্শন। সত্যই কি তাই? না, কক্ষনো না। চলুন একবার ঘুরে আসি স্রষ্টা, কুরআন, ইসলাম আর নাস্তিক্যবাদের সংঘাত জগতে।