Best Seller Items
-
Tk 70
এশিয়ায় কালো থাবা
পূর্ব এশিয়ার সাগরঘেরা প্রান্তর রোসা। ঘন পাহাড়ের মতোই জটিল এখানকার সমস্যাগুলো। সাধারণ মানুষের ওপর চলছে সাইলেন্ট কিলিং ও ক্লিনিং মিশন। আর্তনাদই এখন এখানকার মানুষের নিত্য সঙ্গী। স্বপ্নভঙ্গই এখানে বাস্তবতা। হতাশার অন্ধকার এখানকার নৈমিত্তিক অনুসঙ্গ। সেই অন্ধকারের শিকড় খুঁজতে রোসায় পা রেখেছে বিশ্ব চ্যারিটি সংস্থা আবাবিল-এর সুপার ট্যালেন্টেড অফিসার হাসান সাদিক। তার সামনে নেই কোনো ক্লু; আছে তীক্ষ্ম দৃষ্টি, স্থির লক্ষ্য ও অনড় মনোবল। তাকে যোগ্য সঙ্গ দিচ্ছে রহস্যমানবী জুলিয়া জুলি। থেমে নেই বিপরীত পক্ষও। এক হয়েছে বিভিন্ন বৈশ্বিক মাফিয়া চক্র। ধেয়ে আসছে প্রবল ষড়যন্ত্রের ঘুর্ণিপাক। লক্ষ্য- হাসান সাদিকের যবনিকাপাত! হাসান সাদিক পারবে কি এই গূঢ় রহস্যের মূলোৎপাটন করতে? রোসার অসহায় মানুষের বোবাকান্না থামাতে? পারবে কি রাতের প্রশান্তির ঘুম ফিরিয়ে দিতে? বিপদ যে তার সামনে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে…
-
Tk 230
ধরণির পথে পথে
মানুষের মনের চেয়ে বেশি রহস্যময় আর কিছু কি এই পৃথিবীতে আছে? কোথাও তাজমহলের শুভ্রতাকেও ম্লান করে মন, আবার কোথাও হিমালয়কেও হার মানায় মনের উচ্চতা। কোথাও বা আবার তা মিশরের মমির অজানা রহস্যকেও ছাড়িয়ে যায়। মানুষের মন আটলান্টিকের গভীলতাকেও লজ্জা দেয়। প্রতিটি মানুষেরই একটা করে মন আছে, আছে একটা করে বিচিত্র জগৎ। আমরা কয়টা মন চিনি, কজনকে জানি? যাদের জানি বলে মনে করি, আসলেই কি তাদের জানি? মানুষের মনের গভীরে নামতে পারা, তার গভীরতা মাপতে পারা, সেই গভীরতার চিত্র-বিচিত্র রূপ দেখতে পাওয়া কি এতটাই সহজ? না, সহজ নয়। কারণ, মানুষ বড়োই দুর্বোধ্য আর রহস্যময় এক সত্তা! মন যা দেখায়, তার পেছনেও দেখার অনেক কিছু থাকে। যা জানায়, তার পেছনেও অনেক কিছু থেকে যায়। মন তো কখনোই নিজেকে পুরোটা মেলে ধরে না। কারণ, নিজের পৃথিবীর এ সিংহাসনে মন নিজেই রাজা। এখানে আর কাউকেই সে ভাগ বসাতে দিতে রাজি নয়। এ জন্যই সে একা, বড়ো একা। কী বৈচিত্র্যময় বৈপিরীত্য দেখুন তো! এই বৈচিত্র্যময় বৈপিরীত্যই মানুষকে রহস্যময় করেছে। এখানেই তারা আলাদা স্বকীয়তা। এই স্বকীয়তাই সে আগলে রাখে পরম যতনে। আর আগলে রাখতে গিয়ে সে নীরবে হাসে, গোপনে কাঁদে।
-
Tk 120
মুমিন জীবনে পরিবার
বিশ্বায়ন ও আধুনিকায়নের নাম দিয়ে আমাদের পরিবারগুলোকে ভেঙে ফেলার আয়োজন করেছে জাহেলিয়াত। অথচ, ইসলামি জীবনব্যস্থার মূল ভিত্তি পরিবার। যেখানে সুদৃঢ় পারিবারিক কাঠামো অনুপস্থিত, সেখানে সুস্থ জীবন গঠন এবং নৈতিক সমাজ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন অলীক কল্পনা বিলাস! পরিবারের মধ্য দিয়ে সভ্যতার বির্নিমাণ ঘটে। মূলত একটি সভ্যতার ভিত্তিমূল পরিমাপ হয়, সেই সমাজে পরিবার প্রথার অবস্থান কতটা শক্ত- তার উপর ভিত্তি করে। পরিবার প্রথা ভেঙ্গে পড়লে একটি সমাজ কীভাবে ধ্বংসের মুখে পতিত হতে পারে, এই গ্রন্থে সেই রূপরেখা তুলে ধরা হয়েছে। শিশুদের মানসিক বিকাশে এবং নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে পরিবারের ভূমিকা কতটা অনস্বীকার্য, তা ইসলামের দৃষ্টিতে নতুন করে উপলবিদ্ধর দ্বার উন্মোচন করবে এই গ্রন্থটি। ইসলাম সর্বাত্মকভাবে একটা সুখী ও প্রশান্তচিত্ত ‘পরিবার’ নির্মাণে তৎপর। এই গ্রন্থে ইসলামের সেই আকাঙ্ক্ষা ও করণীয় বিবৃত হয়েছে। চলুন, দেখে নিই।
-
Tk 222
Tk 300সাহসের মন্ত্র
জ্ঞান, বিবেক আর ইচ্ছার স্বাধীনতাই মানবতার মৌল উপাদান। এসবের সঠিক মাত্রায় বিকাশ ও সামঞ্জস্যপূর্ণ অবস্থান নির্ণয়ে ব্যর্থতাই মানুষকে পশুত্বের দিকে ঠেলে দেয়। মানুষ ভালো-মন্দের এক চিরন্তন দ্বন্দ্বের ভেতর বেঁচে থাকে। সমাজ-সভ্যতার এই দ্বান্দ্বিক দোলাচলে টিকে থাকার জন্য চাই সঠিক মাত্রার সাহস, হিম্মত, বুদ্ধি, কৌশল আর ঐকান্তিকতা। বিংশ শতাব্দীর জাহেলিয়াত; যা কিনা সেক্যুলারিজম হিসেবে সমধিক পরিচিত। এর প্রবল গ্রাসে মানুষ ক্রমশ অর্থনৈতিক দাসত্ব, রাজনৈতিক পীড়ন আর সাংস্কৃতিক গোলামির নিগড়ে আবদ্ধ হয়ে পড়ছে। সারা বিশ্বে আজ সেই শেকল ছেঁড়ার আহবান, মানবমুক্তির চূড়ান্ত লড়াই অনিবার্য। এ লড়াই যত না শরীরিক, তার চেয়ে বহুগুণ মেধা, মনন, চিন্তা ও চেতনার। এ লড়াই ক্রমাগত মনুষ্যত্বকে পরাজিত, পর্যদুস্ত ও হলাহলে আসক্ত করে ফেলেছে। মানুষ যেন পশুত্বের কাছে হেরে দীর্ঘ দিনে গড়ে তোলা তারই সভ্যতা, সমাজ ও সংস্কৃতির কবর রচনায় ব্যস্ত। মুক্তির তীব্র তাগিদে সাড়া দিয়ে যারা লড়াই করতে চায়, তাদের দরকার কিছু সাহসের মন্ত্র। লেখক, গীতিকার, সমাজচিন্তক ও সংগঠক আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ এসব মন্ত্র দিতে তুলে এনেছেন অতি প্রয়োজনীয় যুক্তি, তর্ক ও বোধের কথামালা। সাহসের মন্ত্র হোক মুক্তির নতুন সোপান।
-
Tk 140
মুমিন জীবনে সময়
যা এইমাত্র অতীত হলো, সেটাই সময়। এখন যে মুহূর্ত অতিক্রম করছি, সেটাই সময়। কিছুক্ষণ পরে যেখানে প্রবেশ করব, সেটাই সময়। সময় নামের অক্টোপাস থেকে কে, কখন, কবে মুক্তি পেয়েছে বলুন? সফল তিনি, যিনি এই সময়কে ঠিকঠাক উপলব্ধি করতে পারেন। বিশেষত মুমিন জীবনে সময় মানেই নিজের মুক্তি ও পুরস্কার নিশ্চিত করে নেওয়ার মওকা! সময় নিয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গির বোঝাপড়া তাই অতীব জরুরি আলাপ। প্রত্যেক মানুষ দুনিয়াতে আগমন করেছে নির্দিষ্ট কিছু সময় নিয়ে। আর সফল তারাই যারা এই সময়কে মূল্য দিয়েছে। মুমিনের জীবনের সময়ের গুরুত্ব আরও ব্যাপক ও অর্থবহ। কারণ, দুনিয়ার জীবনের নির্দিষ্ট ও স্বল্প সময়ের উপরই নির্ভর করছে, পরবর্তি অনন্তকালের জীবনের পরিণতি। অনন্তকালের জীবনে চির সুখের জান্নাত পেতে হলে একজন মুমিনের জীবনে সময় কতটা গুরুত্ব বহণ করে, সেই আলাপ খুঁজে নেবো এই গ্রন্থে।
-
Tk 270
বেত্তমিজ
পৃথক মতবাদ হিসেবে যাত্রার শুরু থেকেই কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের সাথে মুসলমানদের বিতর্ক ও বিভেদ সর্বজন বিদিত। খতমে নবুয়াত ইসলামি আকিদায় একটি মৌল বিষয়। গোলাম আহমদ কাদিয়ানী নিজেকে নবি দাবি করে মুসলমানদের এই আকিদার ভিত্তিমূলকে নাড়িয়ে দিতে চেয়েছে। স্বভাবতই মুসলিম উম্মাহ তার জবাব দিয়েছে। ইস্যুটি ব্যক্তিস্বার্থের নয়; ঈমানিয়াতের। কাদিয়ানী সমস্যা নিয়ে সঠিক বোঝাপড়া সময়ের অনিবার্য দাবি। বিশেষ করে তরুণদের এই ফিতনা সম্পর্কে সম্যক অবহিত করা আমাদের ঈমানি দায়িত্ব। তরুণ প্রজন্মের প্রতিশ্রুতিশীল লেখক রশীদ জামীল এ গুরুদায়িত্ব পালনে কলম চালিয়েছিলেন। চলুন, নজর রাখি কাদিয়ানি মতবাদের আদ্যোপান্তে।
-
Tk 321
Tk 434নবীজির সাথে
নবীজির সাথে গ্রন্থটি আরব-বিশ্বের আলোড়ন সৃষ্টিকারী সাহিত্যিক ড. আদহাম শারকাবির গ্রন্থের সরল বঙ্গানুবাদ। লেখক বিশুদ্ধ হাদিসের বিশাল গল্পভান্ডার থেকে একত্রিশটি অসাধারণ গল্প বাছাই করে এটি সংকলন করেছেন। প্রতিটি গল্পের পর তিনি আয়োজন করেছেন এক অনন্য সাধারণ দরসের। গল্পের ভাঁজে ভাঁজে ছড়িয়ে থাকা পাঠ ও শিক্ষাগুলোকে থরে থরে সাজিয়ে তিনি যেন গড়ে তুলেছেন দরসে হাদিসের একেকটি মনোমুগ্ধকর বাগান। গল্পগুলোর আলোকে তিনি আলোচনা করেছেন জীবন ও জগতের গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয় নিয়ে । ইমান, আকিদা, তাকওয়া, তাওবা, তাওয়াক্কুল, সালাত, সাদাকাহ, কুরবানি, জিহাদ ইত্যাদির মতো দ্বীনি বিষয়ে যেমন কথা বলেছেন, তেমনই কথা বলেছেন মানুষের মনোজগৎ, স্বভাবপ্রকৃতি, প্রেম-প্রীতি, স্নেহ-ভালোবাসা, উত্তম চরিত্র, আত্মমর্যাদাবোধ, আত্মসংশোধন ইত্যাদির মতো জীবনঘনিষ্ঠ বিষয়েও। বিয়ে-শাদি, দাম্পত্য জীবন, সামাজিক আচার-আচরণ, অর্থনীতি ও লেনদেন নিয়েও আলোচনা করেছেন জীবন-অভিজ্ঞতায় পোড় খাওয়া জ্ঞানবৃদ্ধের মতো। এককথায় শারকাবির জাদুকলম কুরআন-হাদিসের ঘটনাগুলোর ব্যাপারে আপনার পুরো দৃষ্টিভঙ্গিই পাল্টে দেবে। আপনার মনে হবে, এ তো নিছক গল্প নয়, ইলম ও হিকমতের মহাসমুদ্র, জ্ঞান ও প্রজ্ঞার দিগন্ত-বিস্তৃত আমাজন। সাধারণ এই গল্পগুলোর মাঝে জীবনের এমন অমূল্য পাঠ, এত অসাধারণ নির্দেশনা লুকিয়ে ছিল ভাবতেই আপনি অবাক হবেন।
-
Tk 414
Tk 560মহাপ্রলয় থেকে অনন্তজীবন
সময়ের পথপরিক্রমায় একদিন বেজে উঠবে মহাপ্রলয়ের শিঙ্গাধ্বনি। থেমে যাবে জীবনের এই অবিশ্রান্ত কোলাহল। চোখের পলকেই লণ্ডভণ্ড হয়ে যাবে মায়াভরা এই জগৎ। কবর ফেটে মানুষগুলো সব জীবন্ত বেরিয়ে আসবে। সবাই আশ্চর্য হয়ে বলবে: আরে! আমাদেরকে শয্যা থেকে কে উঠিয়েছে? দয়াময় আল্লাহ তো আমাদের এই দিনের কথাই বলেছিলেন! আর রাসুলগণও তাহলে সত্য বলেছিলেন! তারপর? তারপর ফেরেশতাদের আহ্বানে সবাই সমবেত হবে হাশরের ময়দানে। পায়ে পায়ে এগিয়ে আসবে জীবনপরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণার সেই লোমহর্ষক মুহূর্ত! এক দুঃসহ উৎকণ্ঠায় মানুষের মুখে কেবল শোনা যাবে: ইয়া নাফসি! ইয়া নাফসি!… প্রিয় পাঠক! এভাবে কিয়ামত থেকে শুরু করে হাশর, মিজান হয়ে পুলসিরাতের ওপর দিয়ে একেবারে জান্নাত বা জাহান্নামে প্রবেশ পর্যন্ত আখিরাতের দৃশ্যগুলো কুরআন-হাদিসের বিশুদ্ধ দলিলের আলোকে নিপুণভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই গ্রন্থে।
-
Tk 318
Tk 430মৃত্যু থেকে মহাপ্রলয়
আজকের অধিকাংশ মানুষই নিজেদের দুনিয়ার অবস্থানকে কীভাবে আরও আকর্ষণীয় করা যায়—সে প্রচেষ্টায় বিভোর। ইহজীবনের মোহ-মায়ায় তারা ভুলে যায় পরম সত্য মৃত্যুর কথা। মৃত্যুর পরে যে কত কঠিন কঠিন ধাপ পাড়ি দিতে হবে, সে ব্যাপারে তারা বরাবরই গাফিল থাকে। তাই তো পরকালের পাথেয় সংগ্রহে নেই তাদের সবিশেষ আগ্রহ-উদ্যম।সব সময় একটাই ফিকিরে মগ্ন তারা, দুনিয়া চাই দুনিয়া। বস্তুত, মৃত্যু ও তার পরবর্তী জীবনকে ভুলে থেকে অন্তরে দুনিয়াপ্রীতিকে স্থান দেওয়ার কারণেই মানুষ নানান অন্যায় ও পাপাচারে ডুবে থাকে। তো কী করছি? আর কী করা উচিত?—মানুষের গাফিল হৃদয়ে এ অনুভূতি জাগাতে পারে মৃত্যুর স্মরণ ও মৃত্যুপরবর্তী জীবনের আলোচনা। আশা করি মৃত্যু, কবর, কিয়ামতের আলামত নিয়ে লিখিত ‘মৃত্যু থেকে মহাপ্রলয়’ বইটি পাঠককে তার আখের সম্পর্কে ভাবিয়ে তুলবে।
-
Tk 74
Tk 100সময়ের সঠিক ব্যবহার কীভাবে করবেন?
আপনার অবসর সময় একটি অশোধিত হিরার টুকরার মত। চাইলে তা দ্বারা অত্যন্ত মূল্যবান কিছু তৈরি করতে পারেন। আবার চাইলে তাকে পদদলিত করে নষ্টও করে ফেলতে পারেন। এতে আপনাকে স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে। তবে অবসর সময়ের সঠিক ব্যবহার করতে পারাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। বইটিতে খুব সুন্দর ভাবে এই বিষয়টি বর্ণনা করা আছে।
-
Tk 390
Tk 527আলো হাতে আঁধার পথে
আমরা সবাই মুসাফির। জীবনের স্বল্পদৈর্ঘ্য সাঁকো বেয়ে নিজেদের অজান্তেই আমরা হেঁটে যাচ্ছি অন্ধকার কবরের দিকে। কবর আখিরাতের প্রথম মনজিল। আর মৃত্যু কবরের প্রবেশদ্বার। প্রতি মুহূর্তেই আমরা পা পা করে এগিয়ে চলছি এই রহস্যময় ফটকের দিকে। কেউ জানে না কার জীবন-সাকোঁ কতটুকু দীর্ঘ। বড় অদ্ভুত এই জীবন! বড় নিষ্ঠুর মায়াভরা এই জগৎ! কখন কার ডাক এসে যায় কে জানে? কিন্তু মৃত্যুর ফটক পেরিয়ে গেলেই তো আঁধার… সে এক অনিঃশেষ আঁধার। এরপর পথ তো আরও দীর্ঘ, আরও কঠিন আরও দুর্গম। সেই কবরের সুওয়াল-জওয়াব, ভয়ানক আজাব, হাশরের বিভীষিকা, পুলসিরাতের ভয়াল সেতু…! ভাই আমার! এই আঁধার পথের আলো আছে তো আপনার হাতে? এই দীর্ঘ দুর্গম পথের পাথেয় সংগ্রহ করা হচ্ছে তো? দুনিয়ার ধোঁকায় পড়ে অন্তহীন এই আঁধার, নিঃসীম এই বিভীষিকার কথা ভুলে যাননি তো? জীবনের এই পরম সাফল্য ও ব্যর্থতার হিসেব আপনার এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে না তো? আপনাকে এই প্রশ্নগুলো বারবার স্মরণ করিয়ে দিতে, অনাগত জীবনের আঁধারে আপনার হাতে আলো তুলে দিতে, আখিরাতের সফরের পাথেয় যোগাতে আমরা আপনার জন্য নিয়ে এসেছি অসাধারণ একটি রিমাইন্ডার, আমাদের সবার প্রিয় শাইখ খালিদ আর রাশিদের হৃদয়নিঃসৃত বক্তৃতামালার একটি অনুপম সংকলন ‘আলো হাতে আঁধার পথে’। লক্ষ লক্ষ আরব-যুবকের হৃদয়ে ঝড়-তোলা এই অনবদ্য আহ্বান আশা করি আপনার মনেও দোলা দিয়ে যাবে।
-
Tk 218
Tk 294ইমানদীপ্ত আহবান
শাইখ খালিদ আর রাশিদ বিগত কয়েক দশকের দাওয়াহর ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় নাম। তাঁর দরদভরা আওয়াজ, আবেগাপ্লুত অভিব্যক্তি আর ইমানদীপ্ত আহ্বান নতুন উপলব্ধির ঝড় তুলত তরুণদের হৃদয়ে। দ্বীনের পথে প্রত্যাবর্তনের এক তীব্র আহ্বান ধ্বনিত হতো তাদের অনুভবে। তাঁর ইমান জাগানিয়া ভাষণ কত আরব যুবককে আলোকিত জীবনের সন্ধান দিয়েছে, কত বিভ্রান্ত পথহারাকে আলোর দিশা দিয়েছে তার কোনো লেখাজোখা নেই। তাঁর আবেগকম্পিত কণ্ঠস্বর শ্রোতাদের মুহূর্তেই নিয়ে যেত উপলব্ধি দুনিয়ায় নাড়া দিত হৃদয়ের মর্মমূল ধরে। শাইখের কালজয়ী বক্তৃতামালার অনবদ্য সংকলন, ‘রাওয়াইউশ শাইখ খালিদ আর রাশিদ। এরই বাংলা সংস্করণ ‘ইমানদীপ্ত আহ্বান’।এতে শাইখের নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ ২৭ টি ভাষণ মলাটবদ্ধ হয়েছে। বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত এই ভাষণগুলোতে সব শ্রেণির মুসলমানদের জন্য রয়েছে আত্মার খোরাক।
-
Tk 129
Tk 174আমার প্রথম সালাত আমার প্রথম ভালোবাসা
প্রিয় পাঠক, আপনাদের প্রতি আমার প্রত্যাশা, এই কিতাব অধ্যয়ন করার পর আল্লাহ তাআলা আপনাদের অবস্থার পরিবর্তন করবেন। ইনশাআল্লাহ এই কিতাবের শেষ পৃষ্ঠা পড়া পর্যন্ত আল্লাহ তাআলা আপনাদের খুশুর মতো নিয়ামত দান করবেন এবং আপনাদের মাঝে নববি চিন্তা ও অনুভূতি জাগ্রত হবে। যেমনটি রাসুল সা. অনুভব করেছিলেন। তিনি ইরশাদ করেছেন, ‘সালাতের মধ্যে আমার চোখের শীতলতা নিহিত রয়েছে।’ খুশু হলো সর্বোপরি দৃঢ়তার চাবিকাঠি এবং শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গের হিদায়াতের দরজা। অর্থাৎ দৃঢ়তা ও হিদায়াত তালাশের পূর্বে প্রয়োজন বিনয় ও একনিষ্ঠতার। এমনটিই বলেছেন ইমাম জুনাইদ রহ.। তিনি বলেন, খুশু মনকে আল্লাহ তাআলার জন্য নরম করে দেয়। আর মন হলো পুরো দেহের নিয়ন্ত্রক। সুতরাং অন্তর আল্লাহর জন্য বিনয়ী হয়ে গেলে কান, চোখ, চেহারা এবং শরীরের প্রতিটি অঙ্গ আল্লাহর তাআলার জন্য বিনয়ী হতে বাধ্য।
-
Tk 395
Tk 534জীবনের ওপারে
জীবনের স্রোতে ভাসতে ভাসতে আমরা ভুলে যাই মরণের কথা । কবর পথের যাত্রী হয়েও আমাদের যাবতীয় চিন্তা ও কর্ম আবর্তিত হয় এই তুচ্ছ দুনিয়াকে ঘিরে । সর্বাঙ্গে গাফিলতির চাদর জড়িয়ে আমরা জীবনের প্রকৃত বাস্তবতার ব্যাপারে কেমন যেন নির্বিকার হয়ে থাকি । আল্লাহ না করুন, এই অপ্রস্তুত অবস্থায়ই যদি চলে আসে মৃত্যুর ডাক, কী করুণ পরিণতিই না হবে আমাদের ! প্রখ্যাত ফকিহ ও মুহাদ্দিস ইমাম ইশবিলি রহ. রচিত বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি মুসলিম ভাই-বোনদের জন্য এক অমূল্য উপহার । শাইখ এখানে পরম মমতায় পাঠককে মৃত্যু ও মৃত্যুপরবর্তী জীবনের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন । তাঁর অনুপম ভাষাভঙ্গী ও সাবলিল উপস্থাপনা যে কারও হৃদয় ছুঁয়ে যাবে । বইটি পড়তে পড়তে মনের অজান্তেই পাঠকের হৃদয়ে জেগে উঠবে মৃত্যুর হিমশীতল অন্ধকারের কথা, কবরের অসীম নির্জনতার কথা, কিয়ামত ও হাশরের ভয়াবহ দৃশ্যগুলোর কথা, মিজান ও পুলসিরাতের অকল্পনীয় আশঙ্কার কথা, যা তাকে আখিরাতের প্রতি মনোযোগী করে তুলবে আর মৃত্যুর প্রতি তার গতানুগতিক বিশ্বাসকে করে তুলবে সত্যিকারের কর্মোদ্দীপক উপলব্ধি।
-
Tk 494
Tk 668উচ্চ মনোবল পৌঁছে দেয় সাফল্যের শিখরে
উচ্চ মনোবল কাজের সূচনা। মহৎকর্মের প্রবেশিকা। শুরু থেকে যার মনোবল উচ্চ থাকে, তার সফর হয় সহজ-অনায়াসে। বস্তুত, উচ্চ মনোবলের অধিকারী জীবন চলার পথে আপতিত সকল দুঃখকষ্টকে সয়ে যায় হাসিমুখে, সব ধরনের বাধা-বিপত্তিকে উপেক্ষা করে সে সামনে এগিয়ে চলে; ফলে তার পথচলা হয়ে ওঠে আনন্দময়। অধ্যবসায় ও অব্যাহত প্রচেষ্টার ফলে একসময় সে পেীঁছে যায় সাফল্যের শিখরে ৫টি অধ্যায়ে বিন্যস্ত এই বইটিতে উচ্চ মনোবল পরিচিতি, এর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা, কুরআন ও সুন্নাহতে উচ্চ মনোবলের প্রতি উৎসাহ, উচ্চ মনোবলের ক্ষেত্রসমূহ বিশেষ করে- ইলম অর্জন ও এর প্রচার-প্রসারে সালাফের আগ্রহ, ইলমের পথে তাঁদের নানান কষ্টক্লেশ সহ্য করা; ইবাদত ও অবিচলতায় সালাফের উচ্চ মনোবল, সত্যের সন্ধানে উচ্চ মনোবলের পরিচয়, আল্লাহর পথে দাওয়াত ও দ্বীনের ঝান্ডাকে সমুন্নত রাখতে উচ্চ মনোবলের দৃষ্টান্ত; মনোবলশূন্য উম্মাহর অবস্থা, মনোবল বাড়ানোর পথ ও পদ্ধতি, উম্মাহ ও ব্যক্তি সংশোধনে উচ্চ মনোবলের প্রভাব ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
-
Tk 65
Tk 88পুণ্যবান বন্ধু জীবনসফরে উত্তম সহযাত্রী
হাদিস শরিফে উত্তম বন্ধু ও খারাপ বন্ধুর খুব সুন্দর উপমা বিবৃত হয়েছে। রাসুল বলেন : ‘উত্তম বন্ধু ও মন্দ বন্ধুর উদাহরণ হলো, সুগন্ধি বিক্রেতা ও হাপরে ফুঁকদানকারী। সুগন্ধিওয়ালা হয়তো তোমাকে উপহারস্বরূপ সুগন্ধি দেবে অথবা তার কাছ থেকে তুমি কিনে নেবে। তাও না হলেও তার কাছ থেকে অন্তত সুগন্ধি পাবে। আর হাপরে ফুঁকদানকারী হয়তো তোমার কাপড় পুড়ে ফেলবে অথবা দুর্গন্ধ পাবে।’ ইসলামে বন্ধুত্বের গুরুত্ব, বন্ধুত্বের প্রভাব, প্রকৃত বন্ধু চেনার উপায়, বন্ধুত্বের সম্পর্ক অটুট রাখার কৌশল, এ ব্যাপারে সালাফদের দিকনির্দেশনা, ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এই বইতে।
-
Tk 50
Tk 67জান্নাতের চাবি
রবি বিন খুসাইম রহ. তার জীবনে এক অনুপম দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। যখন তার এক পার্শ্ব অবশ হয়ে পড়েছিল, তখনও তিনি দুজন ব্যক্তির কাঁধে ভর করে মসজিদে গমন করতেন। তার শিষ্যরা বলত, ‘হে আবু জাইদ, আল্লাহর পক্ষ থেকে আপনার জন্য সুযোগ রয়েছে। আপনি চাইলে বাড়িতেই নামাজ পড়তে পারেন।’ জবাবে তিনি বলতেন, ‘সুযোগ আছে বটে, কিন্তু আমি যখন মুয়াজ্জিনের কণ্ঠে শুনতে পাই “হাইয়া আলাল ফালাহ—এসো সফলতার দিকে।” তখন নিজেকে ধরে রাখতে পারি না। সুতরাং তোমাদের কেউ যদি সফলতার প্রতি এই আহ্বান শুনতে পায়, সে যেন বুকে ভর দিয়ে কিংবা হামাগুড়ি দিয়ে হলেও সেই ডাকে সাড়া দেয়।’কেমন ছিল পূর্ববর্তী নেককারদের সালাত? কীভাবে তারা সালাতের মাধ্যমে আমাদেরকে এগিয়ে গেলেন? সালাতের তাৎপর্য, খুশু খুযু অর্জনের উপায়, সালাত পরিত্যাগকারীর বিধান, ইত্যাদি আলোচনায় ভরপুর বক্ষ্যমাণ বইটি।
-
Tk 95
Tk 128হারিয়ে যাওয়া সুন্নাহ
সুন্নাত বিলুপ্ত হওয়া, অবহেলিত হয়ে পড়া, তা থেকে মানুষ বিস্মৃত হয়ে পড়া এবং সমাজে তার বাস্তবায়ন না থাকা, এর সবই বিদআত প্রসারের লক্ষণ। যেমন ইবনে আব্বাস রা. বলেন : ‘প্রতিটি নতুন বছরেই মানুষ একটি করে বিদআত আবিষ্কার করে এবং একটি করে সুন্নাত মিটিয়ে দেয়। এভাবে একসময় বিদআত প্রতিষ্ঠা লাভ করে এবং সুন্নাত বিলুপ্ত হয়ে যায়।’ ইলম চর্চার অভাব, সুন্নাতের প্রতি অনিহা, নতুত্বের প্রতি ঝোঁক, ইত্যাদি কারণে যুগে যুগে বহু বিদআত তৈরি হয়েছে। হারিয়ে গেছে অসংখ্য সুন্নাহ। হারিয়ে যাওয়া সেই সুন্নাহগুলো নিয়ে রচিত এই বইটি।
-
Tk 89
Tk 120এসো তাওবার পথে
উত্তম ফসলের জন্য শস্যক্ষেতের পরিচর্যা করতে হয়। আগাছা থেকে মুক্ত রাখতে হয়। জমিনকে উর্বর রাখতে হয়। পোকামাকড়, রোগবালাই আক্রমণ করলে তা থেকে শস্যক্ষেত নিরাপদ রাখতে হয়। তাহলেই দিন শেষে ক্ষেতের মালিক তার কাঙ্ক্ষিত ফসল পায়। ঈমানের ব্যাপারটাও এমন। অনেকটা চারাগাছের মতো। আর এই গাছ লাগানো থাকে প্রত্যেক মুমিনের অন্তরে। তাই ঈমানের ফল ভোগ করতে হলে অন্তরকে সাফ রাখতে হয় সকল পঙ্কিলতা থেকে। পাপ নামক আগাছাগুলো উপড়ে ফেলতে হয়। পোকামাকড়ের বেশে আসে শয়তানের জন্য অন্তরের সকল ফাঁকফোকর বন্ধ রাখতে হয়। আর এই সবগুলো সম্ভব তাওবার দ্বারা। তাওবাই মৃতপ্রায় ঈমানকে জাগিয়ে তোলে। তাওবাই মরিচা ধরা অন্তরকে তীক্ষ্ম করে। তাওবাই লাঞ্ছনা থেকে মুক্তি এনে দেয়। ব্যর্থদের দরিয়া ছেড়ে ব্যক্তিকে সাফল্যের ভূমিতে নিয়ে আসে এই তাওবাহ। এসো তাওবার পথে। এই আহ্বান নিয়ে পুরো বইটি সাজানো।
-
Tk 83
Tk 112দৃষ্টি শয়তানের বিষাক্ত তীর
বেহায়পনার এই যুগে সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো দৃষ্টি সংযত রাখা। রাস্তা-ঘাট থেকে শুরু করে ঘরের চার দেয়ালেও মুক্তি নেই। চোখের পলকেই নিজেকে ধ্বংসের অতলে ডুবিয়ে দেবার সকল ব্যবস্থা করে রাখা হয়েছে। ফলে মুমিন শত ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও চোখের ওপর লাগাম পরাতে পারে না। বার বার ব্যর্থ হয়। তবে দৃষ্টি সংযত রাখার এই বিষয়টি নতুন নয়। সালাফগণ এ নিয়ে কার্যকরী অনেক নসিহত দিয়ে গেছেন। যুগে যুগে মানুষ সেগুলো অনুসরণ করে মুক্তি পেয়েছেন বিইজনিল্লাহ। শায়খ আব্দুল মালিক কাসিম রহ. দৃষ্টি সংযত রাখার গুরুত্ব, উপায়, ইত্যাদি নিয়ে চমৎকার এই বইটি রচনা করেছেন। যেন যুবকরা প্রত্যেক যুগে বেঁচে ফিরতে পারে, দৃষ্টিকে হেফাজত রাখার দ্বারা প্রকৃত ঈমানের স্বাদ উপভোগ করতে পারে।
-
Tk 240
Tk 324অশ্রুসাগর
প্রতিটি ভোর নিয়ে আসে নতুন আলো। করে দেয় আমাদের নতুন কিছু পাথেয় জোগাড় করে নেওয়ার সুযোগ। এ সুযোগ কেউ কাজে লাগায়, ফলে সে ধন্য হয়। আর কেউবা বরাবরই বিমুখ থাকে, চলে উল্টো পথে আর নিমজ্জিত হয় পাপের সাগরে। কেউ আবার গুনাহের কর্দমা লেপে নেয় সর্বাঙ্গে। ময়লার আবরণে দেহমন সব কদর্য হয়ে পড়ে। এমন মানুষগুলো প্রভুর কাছে থেকে দূরে সরে যায়। কিন্তু তারা সংশোধিত হতে চাইলে প্রভু কি তাদের দূরে সরিয়ে দেন? উত্তরটা আমাদের ভালোভাবেই জানা। না, মহান রব তাদের দূরে সরিয়ে দেন না। বরং যারা আপন চোখ থেকে প্রবাহিত করে অশ্রুধারা, তাওবা করে ফিরে আসে মহান প্রভুর কাছে, তারাই তো সেসব মানুষ, যারা মহান প্রভুর নৈকট্যশীল বান্দায় রূপান্তরিত হয়। গ্রন্থটি গুনাহে নিমজ্জিত নিরাশ বান্দাদের জন্য হবে আশার আলো, দিগভ্রান্ত পথিকদের জন্য হবে পথের দিশা, আর দ্বীনের রাজপথে চলতে ইচ্ছুক ভাইদের জন্য হবে শ্রেষ্ঠ পাথেয়।
-
Tk 459
Tk 620আদর্শ মুসলিম
ইসলাম মানুষের আদর্শ ব্যক্তিজীবন ও সামাজিক জীবনের পূর্ণাঙ্গ রূপরেখা তৈরি করে দিয়েছে। এরপরও দেখা যায়, ইসলাম মুসলমানদের থেকে যা চায় আর মুসলমানরা নিজেদের জন্য যা চায়, এ দুইয়ের মাঝে রয়েছে বিস্তর তফাৎ। অবশ্য অল্পসংখ্যক লোক, যাদের আকিদা বিশুদ্ধ, ইসলাম সুন্দর, অন্তর পরিশুদ্ধ ও মানসিকতা উন্নত; তারা ইসলামের দাবি ও চাওয়া অনুযায়ীই জীবনযাপন করে থাকেন।