Best Seller Items
-
Tk 690
Tk 780Ibadat Paradise Attar – Arabian & Perfume Fragrance
আপনাদের জন্য ইবাদাত ব্রান্ড নিয়ে এসেছে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির এরাবিয়ান ফ্রেগরেন্স এবং পারফিউম ফ্রেগরেন্সের পাঁচটি করে মোট দশটি আতরের একটি প্যাকেজ। বেস্ট কোয়ালিটির বাজেট ফ্রেন্ডলি ১০ টি ফ্লেভার দিয়ে আমাদের প্যাকেজটি সাজানো হয়েছে। প্রতিটি ফ্লেভার সকলেরই পছন্দ হওয়ার মত।আতরগুলো ব্যাবহার করলে আপনার মন-মানসিকতা থাকবে প্রফুল্ল এবং সতেজ। প্রিয়জনকে উপহার দেয়ার জন্য খুবই সমউপযোগী একটি পণ্য।
-
Tk 310
Tk 42026% offIbadat Waterproof Pocket Jaynamaz
ভ্রমণের জন্য খুবই আদর্শ একটি পকেট জায়নামাজ। এটি পাতলা এবং হালকা হওয়ায় সহজে বহন করা যায়। খুবই উন্নতমানের অক্সফোর্ড ফেব্রিক্সে তৈরি। এটি শতভাগ পানিরোধী। আলহামদুল্লিল্লাহ।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর চকলেট – Ibadat Attar Chocolate
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর। দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর ডি-লাভ – Ibadat Attar D’Love
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর।দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী।সৌদিআরব, ফ্রান্স, এবং দুবাই থেকে আমদানিকৃত আসল আতর।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর নাজনীন – Ibadat Attar Nazneen
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর।দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী। সৌদিআরব, ফ্রান্স, এবং দুবাই থেকে আমদানিকৃত আসল আতর।
-
Tk 990
Tk 1,20018% offBaba Gift Package
মা-বাবা আমাদের জন্য আল্লাহ-তায়ালার একটি বড় নেয়ামত। মা-বাবা ছাড়া আমরা পৃথিবীর আলো দেখতে পারতামনা। তাদের ভালোবাসার মাঝে কোনো চাওয়া-পাওয়া থাকেনা। তারা সারাজীবন নিঃস্বার্থভাবে আমাদের মঙ্গল কামনা করেন এবং তাদের সর্বস্ব দিয়ে আমাদের মানুষের মতো মানুষ করার চেষ্টা করেন। মা-বাবা যেভাবে নিজেদের শতভাগ উজার করে আমাদের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন করেন, তেমনি সন্তান হিসাবেও মা-বাবার যত্ন নেয়া, তাদের খুশি করা আমাদের দায়িত্ব। আপনার মা-বাবাকে খুশি করার জন্য আপনাকে সহযোগিতা করার একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস হিসাবে আমরা নিয়ে এসেছি ‘মা প্যাকেজ’। এতে আপনি পাচ্ছেন ১টি উন্নতমানের প্রিমিয়াম তুর্কি জায়নামাজ। সাথে পাচ্ছেন ইবাদাত ব্র্যান্ডের একটি প্রিমিয়াম বগিস টুপি। ভারি সুগন্ধির ২ টি ইবাদাত ব্র্যান্ডের আতর, যা পরিবারের সবাই ব্যাবহার করতে পারবে। আরও পাচ্ছেন ইবাদাত পাবলিকেশনের ‘মানযিল ও দুরুদ’, ‘পাঞ্জে সূরা’ নামের ২ টি সূরা এবং দোয়ার বই। সাথে পাচ্ছেন একটি আকর্ষণীয় তাসবিহ ও ১টি মিসওয়াক। পৃথিবীর সকল মা-বাবার সুস্থতা কামনা করছি। ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা-বাবা।
-
Tk 45
Tk 60বুদ্ধিদীপ্ত জাগরণের প্রত্যাশায়
সাম্রাজ্যবাদের প্রশাসনিক নাগপাশ থেকে ইসলামি বিশ্ব মুক্তি পেয়েছে। কিন্তু তাদের চিন্তা ও বুদ্ধিবৃত্তিক আগ্রাসন আগের চেয়ে আরাে জোরদার হয়েছে। তাদের রেখে যাওয়া শিক্ষাব্যবস্থার বিষবাষ্পে আক্রান্ত হয়ে আছে মুসলিম তরুণসমাজ, তাদের প্রণীত আইন কানুন ও সামাজিক আচার আচরণে আটক হয়ে আছে ইসলাম ও মুসলিম জনগণ। সাম্রাজ্যবাদী গােষ্ঠির কোলে লালিত সন্তানরা এ উম্মাহর সামনে এক জীবন মরণ চ্যালেঞ্জ হিসেবে প্রতিভাত হচ্ছে। এদের চিন্তা ও মনন, সভ্যতা ও সংস্কৃতিতে সাম্রাজ্যবাদের জীবন্ত প্রতিচ্ছবি ভেসে উঠছে। আমাদের প্রতিটি জনপদ এ আত্মবিকৃত শ্রেণির পদচারণায় কলুষিত। এরা আজ মুসলমানদের নির্বাহী ক্ষমতার একচ্ছত্র অধিপতি।
-
Tk 255
Tk 340ইন দ্য হ্যান্ড অব তালেবান
২০০১ সালে আমেরিকার সন্ত্রাসবাদী যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর আফগানিস্তানে তালেবানের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে অপহৃত হয়েছিলেন এক খৃস্টান নারী সাংবাদিক এবং পরবর্তীতে মুক্তি পেয়ে গ্রহণ করেছিলেন ইসলাম। শুধু তাই নয়, ইসলাম গ্রহণের পর তিনি হয়ে উঠেন ইসলামের একজন অকুতোভয় দায়ি। মনে আছে সেই সাহসী নারীর কথা? পুরো পশ্চিমাবিশ্বকে যিনি কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন তার আত্মজীবনী বয়ান করে। তার নাম ইভন রিডলি (Yvonne Ridley)। পশ্চিমাবিশ্বে যিনি এক বিস্ময়ের নাম! ‘ইন দ্য হ্যান্ড অব তালেবান’ তারই আত্মজীবনী গ্রন্থ। যেখানে তিনি টুইন টাওয়ার হামলা থেকে শুরু করে সংবাদ সংগ্রহের জন্য তার আফগান যাত্রা, ওয়ার অন টেরর, তালেবানের হাতে বন্দী হওয়া, মুক্তি, স্বদেশ প্রত্যাবর্তন এবং ইসলামে দীক্ষিত হওয়ার চমকপ্রদ কাহিনি বর্ণনা করেছেন নিঃশঙ্কোচে। ইউরোপ ও আমেরিকায় ইসলাম নিয়ে যে ভীতি ও শঙ্কা দিন দিন ঘৃণার জন্ম দিচ্ছে, কীভাবে পশ্চিমারা ইসলাম ও মুসলিমদের দোষী সাব্যস্ত করে পৃথিবীর সামনে উপস্থাপন করছে, নির্দোষ মানুষকে কীভাবে সন্ত্রাসী, জঙ্গি, মানবতার শত্রু বলে চিহ্নিত করছে- তার এক নির্মোহ বয়ান এ গ্রন্থ। তরুণ অনুবাদক আবরার হামীম অত্যন্ত পেশাদার ও দরদি কলমে তুলে এনেছেন ইভন রিডলির আত্মজীবনীর আনুপুঙ্খিক বয়ান। ভাষান্তর বর্ণনার ক্ষেত্রে তার মুন্সিয়ানা চোখে পড়ার মতো। সাবলীল গতির এ আত্মজীবনী পাঠ করে বুঝার উপায় নেই এটি তার প্রথম অনূদিত গ্রন্থ।
-
Tk 75
Tk 100হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল
অধিকাংশ কথা নিজের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং আপন চিন্তার প্রতিফল। আবশ্যিকভাবে এ অভিজ্ঞতা ও চিন্তা উদয় হয়েছে আমাদের সময়ের তরুণদের নিয়ে। যাদের আমি, দেখেছি, যাদের ব্যাপারে শুনেছি অথবা যাদের দেখিনি বা যাদের কিছুই শুনিনি—এমন সব তরুণ-তরুণীরা। মনােজাগতিক অনেক কষ্ট নিজের করে বয়ান করেছি। এ বই এই পৃথিবীর সকল দুঃখী কিশাের-কিশােরীর, তরুণ-তরুণীর, যারা ব্যস্ত পৃথিবীকে একদিকে সরিয়ে রেখে নিজের সঙ্গে নিজেই একলা কাঁদে।
-
Tk 120
Tk 160আল-কোরআনের রহস্যময় চরিত্র হারুত মারুত
হারুত মারুত সম্পর্কে প্রচলিত নানা কাহিনির উদ্ভব ঠিক কোথা থেকে, তা নিশ্চিত করে বলা পুরোপুরি সম্ভব নয়, তবে রহস্যময় চরিত্র নিয়ে নানা কিসসা-কাহিনি পৃথিবীর সর্বত্র প্রচলিত। ইসলামে সরাসরি হারুত মারুত নিয়ে বিস্তারিত কিছু উল্লেখ না থাকলেও ইহুদি উপকথায় গল্প হাজার বছরের বেশি সময়জুড়ে এসব কাহিনির যোগান দিয়ে এসেছে গোটা মুসলিম বিশ্বে। এগুলোর অধিকাংশই মনগড়া রূপকথায় পরিণত হয়েছে। . ইতিহাসের পাঠাগারে ডুব দিয়ে এই রহস্যময় দুই চরিত্রের আদ্যোপান্ত সুলুক সন্ধান করেছেন লেখক-গবেষক আবদুল্লাহ আল মাসূম। মিথ আর রূপকথার বাহুল্য ছাপিয়ে তিনি আমাদের সামনে তুলে এনেছেন ইতিহাস ও দালিলিক উপস্থাপনার সুডৌল ধারাবর্ণনা। পাঠকমাত্রই মুগ্ধ হবেন লেখকের গবেষণালব্ধ উপস্থাপনায়।
-
Tk 150
Tk 200হারুনুর রশিদের রাজ্যে
আব্বাসি খলিফার জীবনের আদ্যোপান্ত : হারুনুর রশিদের রাজ্যে। খলিফা হারুনুর রশিদের ব্যক্তিজীবন, রাজ্যশাসন, উত্থান-পতন এবং সে সময়কার বাগদাদের আনুপুঙ্খিক বর্ণনা উঠে এসেছে বইটিতে। ইতিহাস পাঠে আগ্রহী যে কোনো পাঠককে আকর্ষণ করবে হারুনুর রশিদের সেই সময়কার বাগদাদের বর্ণনা।
-
Tk 245
Tk 350হামজার খুনি
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম যখন মক্কায় প্রথম প্রথম ইসলামের দাওয়াতি কার্যক্রম শুরু করেন, মক্কার পৌত্তলিকরা একযোগে ঝাঁপিয়ে পড়ে তাঁর ওপর। ঠিক এ সময়ে রাসুলের পাশে এসে দাঁড়ান মক্কার প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব হামজা রাদিয়াল্লাহু আনহু। শুধু পাশেই দাঁড়ালেন না, তিনি রাসুল ও ইসলামের সত্যায়ন করে কালেমা পড়ে মুসলিম হয়ে গেলেন। সুতরাং রাসুলের জীবনের অন্যতম অভয়াশ্রয় হামজা রাদিয়াল্লাহু আনহুর শাহাদাত তাঁকে নিদারুণ ব্যথিত করে। তিনি উহুদের প্রান্তরে হামজার লাশের পাশে দাঁড়িয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন। ঘোষণা করেন, হামজার হত্যাকারীকে কখনো ক্ষমা করা হবে না। যেখানেই তাকে পাওয়া যাবে সেখানেই তাকে হত্যা করা হবে। এই হত্যাকারীর নাম ছিল ওয়াহশি। মক্কার কুরাইশনেতা জুবাইর ইবনে মুতইমের ক্রীতদাস। খুনি ওয়াহশির জীবনের ক্রন্দন আর যাতনা নিয়ে রচিত হয়ে অনবদ্য এক উপন্যাস : ‘হামজার খুনি’!
-
Tk 225
Tk 300হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফ
“হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফ : শেষ সিপাহির রক্ত” বইয়ের সংক্ষিপ্ত কথা: পৃথিবীর ইতিহাসের স্মরণযােগ্য শাসকদের কথা বলতে গেলে অবধারিতভাবে হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফ আসসাকাফির নাম অনায়েসে সামনে চলে আসে। একসাথে ভালাে এবং মন্দ-দুই ময়দানেই তার মতাে প্রশ্নসিদ্ধ। ব্যক্তিত্ব দ্বিতীয় কাউকে হয়তাে খুঁজে পাওয়া যাবে না। তিনি ছিলেন উমাইয়া রাজবংশের বিখ্যাত শাসক। শুধু শাসকই নন, বলা যায় অন্যতম রক্ষাকর্তা। তার হাতেই উমাইয়াদের শাসন স্থিতি লাভ করে। হেজাজ ও ইরাকের ‘বিদ্রোহীদের তিনি পরাজিত করেন কঠোরহস্তে। পুরষ্কার হিসেবে খলিফা আব্দুল মালিক ইবনে মারওয়ান তাকে হেজাজ, ইয়েমেন ও ইরাকের গভর্নর নিযুক্ত করেন। উমাইয়াদের পক্ষে কাজ করতে গিয়ে খুব কঠোর ছিলেন হাজ্জাজ। দীর্ঘ শাসক-জীবনে প্রায় এক লক্ষের বেশি মানুষ তার হাতে নিহত হয়। এদের মধ্যে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লামের প্রিয় সাহাবিদের কয়েকজনও ছিলেন। অতি কঠোরতা ও মহান সাহাবিদের প্রাণ হরণ হাজ্জাজকে কলংকিত করে রেখেছে ইতিহাসে। এতে তার ভালাে কাজগুলাে ঢাকা পড়ে গেছে। কিন্তু তার ফিরিস্তিও অনেক লম্বা। উমাইয়া খেলাফতের সূচনাকালের গল্প বলার পাশাপাশি লেবাননী লেখক জুরজি যায়দান এখানে হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফের চরিত্রের কিছু ঝলক দেখিয়েছেন পাঠককে। হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফকে কেন্দ্র করে এ উপন্যাস নয়। উপন্যাসে পাঠক তার উপস্থিতি টের পাবেন সামান্য মাত্র। কিন্তু পুরাে উপন্যাস নির্মাণ হয়েছে তাকে কেন্দ্র করেই। এ উপন্যাসটি মূলত লেখকের ঐতিহাসিক সিরিজ উপন্যাসগুলাের একটি। উমাইয়া খেলাফতের উত্থান এবং আবদুল্লাহ ইবনে জুবাইরের সাথে উমাইয়াদের লড়াই এই বইয়ের মূল পটভূমি। গল্পের স্বার্থে লেখক আরও কিছু ঐতিহাসিক ও কল্পিত চরিত্রকে এখানে স্থান দিয়েছেন। সেই চরিত্ররাই উপন্যাসের মূল অনুঘটক।
-
Tk 195
Tk 260হাফেজ ইবনে হাজার আল-আসকালানি (রহ)
হাফেজ ইবনে হাজার আল-আসকালানি রহ. নবম শতাব্দীর ইতিহাস ও হাদিসের অন্যতম বিখ্যাত মুসলিম পণ্ডিত। তিনি হাদিসশাস্ত্রের ইতিহাসে একটি বিশিষ্ট স্থান দখল করেছিলেন। তাঁর রচিত গ্রন্থগুলো তাঁকে জ্ঞান ও সাহিত্যশিল্পের শিখরে পৌঁছে দেয়, যা আজও হাদিস শিক্ষা ও গবেষণার মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। জ্ঞানার্জনে বাল্যকাল থেকেই ইবনে হাজারের ছিল অদম্য আগ্রহ। এর সঙ্গে নবীজির হাদিসের প্রতি তাঁর শৈশবে আলাদা ঝোঁক ছিল। তাই তিনি শিক্ষাজীবনে শুধু মিসরে বসে থাকেননি; উচ্চশিক্ষার লক্ষ্যে তৎকালীন হিজাজের বিভিন্ন অঞ্চলে তিনি ঘুরে বেড়িয়েছেন। বিভিন্ন দেশ ভ্রমণের সময় বিজ্ঞ ফকিহ ও মুহাদ্দিসদের সংস্পর্শে আসার পর তাঁর জ্ঞানের উন্মেষ ঘটে। যুগশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞ মনীষীদের সাহচর্যে এসে নিরলস সাধনার মাধ্যমে জ্ঞান ও হাদিসশাস্ত্রের উচ্চ শিখরে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি। সমসাময়িক যুগের মনীষীগণ তাঁকে বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত করেছিলেন। কেউ তাঁকে ‘দ্বিতীয় বায়হাকি’ আবার কেউ ‘যুগের ইমাম বুখারি’ বলে আখ্যায়িত করেন। দামেস্কের মাদরাসা সালেহিয়ার শায়খ প্রখ্যাত ফকিহ ও বিচারপতি তাঁর সম্পর্কে বলেন, ‘ইবনে হাজার আসকালানি ইমাম বুখারির সমপর্যায়ের না হলেও তাঁর চেয়ে কম নন।’ আলোচ্য গ্রন্থে হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি রহ.-এর জীবনী নিয়ে আলোকপাত করা হয়ে। এর আগে তাঁর যুগে মিসরের রাজনৈতিক ও সামাজিক অবস্থার বিশ্লেষণসহ মামলুক রাজবংশের পরিচয়, উত্থান ও ক্ষমতা গ্রহণের বিবরণ সংক্ষেপে তুলে ধরা হয়েছে নির্মোহভাবে। পাঠকমাত্রই আন্দোলিত হবেন এই বরেণ্য ব্যক্তিত্বের জীবন ও কর্মের ফিরিস্তি পড়ে।
-
Tk 150
Tk 200গুয়ান্তানামোর ডায়েরি
“গুয়ান্তানামোর ডায়েরি” বইয়ের সংক্ষিপ্ত কথা: প্রকাশিত হলো আমেরিকার গুয়ান্তানামো কারাগারের অজানা অধ্যায়!!! গুয়ান্তানামো কারাগার! আমেরিকার ভয়ঙ্করতম এক জেলখানা! অসংখ্য মুসলিম বন্দীর নির্যাতনের রাজসাক্ষী এ জিন্দানখানা! টুইন টাওয়ার ধ্বংসের পর প্রতিশোধ গ্রহণের উন্মত্ততায় আমেরিকা আফগান, পাকিস্তান, আরবসহ সারা বিশ্ব থেকে অসংখ্য মুসলিমকে শুধু সন্দেহের বশবর্তী হয়ে গ্রেফতার করে আনা হয় এই গুয়ান্তানামো কারাগারে। তথ্য আদায়ের নামে তাদের ওপর চালানো হয় ভয়াবহ নির্যাতন। বিনা বিচারে অন্ধকার প্রকোষ্ঠে বন্দী করে রাখা হয় দিনের পর দিন, বছরের পর বছর। এ গ্রন্থের লেখক হোসাইন আবদুল কাদির তেমনই এক হতভাগ্য নির্দোষ মুসলিম। শহিদ ড. আবদুল্লাহ আজজামের ভতিজা হওয়ায় বিনা দোষে এবং বিনা বিচারে তাঁকে গুয়ান্তানামো কারাগারে বন্দী করে রাখা হয় প্রায় আড়াই বছর। কারাগারে তাঁর ওপর চালানো হয় অকথ্য নির্যাতন। আড়াই বছর পর কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে পৃথিবীর মানুষকে জানান গুয়ান্তানামো কারাগারের ভয়ঙ্কর সব কাহিনি। এ গ্রন্থ সেই বন্দীর আত্মকথা। ইতোমধ্যে বইটি আরববিশ্বে বিপুল সাড়া ফেলেছে। পশ্চিমা দুনিয়াতেও এ বই নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনার ঝড়। নাজমুস সাকিব অনূদিত বাংলাভাষী পাঠকের জন্য এই প্রথম নবপ্রকাশ কর্তৃক প্রকাশিত হলো গুয়ান্তানামো কারাগারের অজানা অধ্যায়।
-
Tk 75
Tk 100গল্প বলি ফিলিস্তিনের
আল-কুদস। জেরুজালেম। ফিলিস্তিন। আমাদের মুসলিম মানসে অনির্বাপিত ব্যথার দীপশিখা। যুগ যুগ ধরে আমরা এ ব্যথা বয়ে বেড়াচ্ছি। প্রতিদিন এ ব্যথা থেকে রক্তপাত হচ্ছে; আমরা কাঁদছি, হাহাকার করছি, আকাশ কাঁপিয়ে আরশের মালিকের কাছে প্রার্থনা করছি-আগামী রমজানে আমরা আবার বায়তুল মুকাদ্দাসের চত্বরে বসে ইফতার করতে চাই। হে আল্লাহ! তুমি আবার আমাদের সেই সাহায্য ও শক্তি দান করো। আল্লাহ নিশ্চয় একদিন আমাদের প্রার্থনা গ্রহণ করবেন। আমরা সেই দিনের প্রতীক্ষায় প্রতিদিন সইছি ব্যথার দহন। এ গ্রন্থ সেই ব্যথাদীর্ণ ফিলিস্তিনের ইতিহাস ও বর্তমান তুলে এনেছে হৃদয়গ্রাহী বর্ণনায়।
-
Tk 285
Tk 380গাদ্দাফির সঙ্গে আমার জীবন
শুরুটা হয়েছিল সুরাইয়াকে দিয়ে। একটি মেয়ে—কাজলকালো যার চোখ, রোদেপোড়া চকচকে মুখ কিন্তু আকর্ণবিস্তৃত চওড়া হাসি। সুরাইয়া—বিদ্যুৎচমকের মতো মুহূর্তেই যার মনভোলানো হাসি সশব্দ কান্নায় পরিণত হয়; বিপুল উদ্দীপনা বদলে যায় চরম নৈরাশ্যে; অনুপম অনুরাগ পরিণত হয় ভয়াবহ প্রতিশোধস্পৃহায়। সুরাইয়া—যার আছে একটি অজ্ঞাত অতীত, এক সাগর দুঃখ আর হার না মানা বিক্ষুব্ধ মনন। সুরাইয়া—যার গল্পটা শুরু হয়েছিল মনোরম এক প্রাণবন্ত পরিবেশ থেকে। আর শেষ হয় নরপিশাচ দানবের পাঞ্জায় আবদ্ধ হওয়ার মাধ্যমে। সুরাইয়ার সেই দানবের নাম মুয়াম্মার গাদ্দাফি। আফ্রিকার লৌহমানব নামে যিনি পরিচিত ছিলেন সারাবিশ্বে। যিনি বরিত হতেন লিবিয়ার নারীমুক্তির প্রবাদপুরুষ হিসেবে। অথচ তারই গোপন হেরেমে রক্ষিতা হিসেবে বন্দী ছিল শত শত নিষ্পাপ মেয়ে। প্রথমবার এ কথা শুনে হয়তো পাঠকমাত্রই অবিশ্বাসে আঁতকে উঠবেন। কিন্তু হেরেমবন্দী সুরাইয়ার হাত ধরে যখন আপনি প্রবেশ করবেন গাদ্দাফির হেরেমখানায়, এক কোমলপ্রাণ কিশোরীর ধর্ষিত হবার বর্ণনা শুনে আপনার চোখ জলে ভেসে যাবে।
-
Tk 195
Tk 260ইজ্জুদ্দিন ইবনে আবদুস সালাম
ইজ্জুদ্দিন ইবনে আবদুস সালাম। ছিলেন ইতিহাসের এক অকুতোভয় ফকিহ। তাঁর অতুল্য জ্ঞানসাধনা আর আপোসহীন বিচারিক জীবন ও কর্ম তুলে এনেছেন আলীজাহ মুহাম্মাদ সামানীন। তিনি ইতিহাসের বিক্ষুব্ধ সময়গুলো পার করেছেন। সমরনীতির তখন জয়জয়কার অবস্থা। যুদ্ধের হুংকারে পৃথিবী থরথর করে কেঁপেছে সে সময়ে। মানচিত্রের প্রভাবশালী জমিদার হিসেবে মুসলিমরা তখন সবার লোভাতুর নজরে। একদিকে মঙ্গোল ঝড়, অন্যদিকে খ্রিষ্টানদের সঙ্গে ধর্মযুদ্ধ। পাশাপাশি মুসলিমদের অভ্যন্তরীণ ক্ষমতার লড়াই ছিল চোখে পড়ার মতো। এমন বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে মুসলিম বিশ্বের সার্বিক কল্যাণ মুখ থুবড়ে পড়াটাই স্বাভাবিক। এত ঝড়ঝাপটার মধ্যেও ইসলাম পৃথিবীকে উপহার দিয়েছে জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার পুরোধা ব্যক্তিত্ব। ইতিহাসবিদ, ইসলামি আইনবিশারদ, হাদিসশাস্ত্রের বরেণ্য নক্ষত্র, কোরআনের ব্যাখ্যাকার, ভ‚গোলবিদ, তুলনামূলক ধর্মতত্তে¡ পারদর্শী ব্যক্তিসহ জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে মুসলিমদের বিচরণ ছিল অত্যন্ত প্রভাবশালী। সময়ের এত সব মনীষীর মধ্যে ইমাম ইজ্জুদ্দিন ছিলেন প্রথম সারির জ্ঞানসাধক। ছিলেন একাধিক বিষয়ের শাস্ত্রজ্ঞ ও পণ্ডিত। খ্রিষ্টীয় ত্রয়োদশ শতাব্দীর একজন কিংবদন্তি তিনি। তাঁর জীবনীকারগণ তাঁকে নিয়ে নিরন্তর উচ্ছ্বা প্রকাশ করেছেন। শায়খের ইলমি জীবন এবং রচনাবলির ব্যাপারে যৎসামান্য আলোচনা এসেছে। তাও জীবনঘনিষ্ঠ আলোচনার ফাঁকে। তিনি যেসব শাস্ত্রের শাস্ত্রজ্ঞ ছিলেন এবং যেসব বিষয়ের ওপর তাঁর রচনা বিদ্যমান, তার প্রতিটির ওপর মুসলিম বিশ্বের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে মাস্টার্স এবং পিএইচডি পর্যায়ের গবেষণাপত্র বিদ্যমান রয়েছে।
-
Tk 140
Tk 200ইতিহাসের জানালা
অতীত সবসময়ই শিক্ষাদাত্র্রী। যদিও অনেকেই বলে থাকেন ইতিহাস এটাই শিক্ষা দয়ে যে, ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না। আমরা সর্বদা আশাবাদী ইনসান। হতাশাবাদীদের শ্লেষা নিয়ে জীবনকে থামিয়ে দিতে পারি না। যদিও আমরা শিক্ষাহীন দিকভ্রান্ত হয়ে পড়ি প্রায়ই। তবু আমাদের কাছে অতীত যেমন, তেমনি বর্তমানও সামনে এসে শিক্ষয়ত্রী হিসেবে বাহুডোর প্রসারিত করে দাঁড়ায়। ইতিহাস থেকেই তো তুলে নিতে হয় বর্তমান পৃথিবীর সফলতার পদছাপ। ইতিহাসের আবেদন তাই আমাদের ধর্মীয় এবং জাতীয় জীবনে অবশ্যম্ভাবী। এ গ্রন্থ ছোট ছোট করে অনেক ইতিহাসের স্মরণ দিয়েছে। নিকট অতীত, সুদূর অতীত, প্রাগৈতিহাসিককাল- ইতিহাসের নানাস্তরে ব্যাক্তি, ঘটনা, স্থান, যুদ্ধ, বিজয়, বেদনা জায়গা করে নিয়েছে গ্রন্থের সাদা পাতায়। কেবল জ্ঞান নয়, এই গ্রন্থ ফের স্মরণ করিয়ে দিয়েছে মানুষের মাঝে মানুষের ইনসানিয়্যাত। ইতিহাসপাঠে বাঙালিসমাজে অনীহা যেমন আছে, তেমনি ইতিহাসসন্ধানী অনুসন্ধিৎসু পাঠকেরও কমতি নেই। বইয়ের বাজারে নজর দিলে এর সত্যতা নজরে আসে খুব স্বাভাবিকভাবেই। আমরা তাই আশাবাদের কথা বলতে চাই, শোনাতে চাই, জানাতে চাই সবাইকে। এ গ্রন্থ আশাবাদেরই এক নির্ঘুম দলিল। গ্রন্থে যুত্থবদ্ধ এসব ইতিহাসের অধিকাংশ এর আগে সাপ্তাহিক লিখনীতে ধারাবাহিকভাবে ‘অতীতের জানালা’ নামে প্রকাশ হয়েছে। পাঠকের পাঠ সুবিধার্থে সেসব ইতিহাসে কিছু সংযোজন-বিয়োজন করা হয়েছে যৌক্তিক কারণেই। কেননা পত্রিকার পাতার ফিচার আর বইয়ের পাতার পঠন এক জিনিস নয়। কিছুটা ইতিহাস নতুন করে সংযোজন করা হয়েছে বইটিকে সামগ্রিকতার বিবেচনায় গ্রহণযোগ্য করতে। ইতিহাস তালাশের এই সফরে দুজন সুহৃদ আমাকে অকারণে সাহায্য করেছে। সাদ রহমান এবং তানজিল আমির- আমার প্রিয় দুই প্রতিভালক্ষী তরুণ। তাদের রচিত কিছু ইতিহাস এখানে সংযোজতও হয়েছে। ভবিষ্যতে তারা ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য হোক, সে আশাবাদ আজীবনের
-
Tk 135
Tk 180এ জীবন পূণ্য করো
এর আগে হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল নামে এই তরিকার একটি পুস্তক লিখেছি। কিশোর-তরুণদের জন্য লেখা। বক্ষ্যমান পুস্তকটিও একই তবকার। নিজের ব্যক্তিগত চিন্তা-ভাবনা, দুর্ভাবনা, দুশ্চিন্তা, অব্যক্ত কথাÑ যেগুলো জনসম্মুখে বলি না, সেসব অকপটে বলা হয়েছে। অতি আশাবাদের কথা হলো, অদূর ভবিষ্যতে এই তবকার আরও পুস্তকাদি প্রকাশ হবে এবং সেগুলোতে স্পর্ধিত কথাবার্তার শোরগোল থাকবে আরও অধিক। লেখালেখি আমার কাছে অত বেশি সিরিয়াস বিষয় না। মানুষের জীবন অনেক বেশি বিস্তৃত, বিশাল তার ব্যাপ্তি। সেই বিশালতার কাছে শিল্প-সাহিত্য, সুকুমারবৃত্তি, আর্ট-কালচার অনেক সময় জগদ্দল হয়ে পড়ে থাকে। তার কোনো মূল্যমান থাকে না। তবু জীবন বিউটিফুল। সেই জীবনকে পুণ্য করে তোলো। লেখা বা লেখক নিয়ে ভাবাভাবির কিছু নেই। এ পুস্তক কাউকে কোনো পথ দেখাবে না, বিপথগামীও করবে না। এ পুস্তক সাধারণ কিছু পার্থিব অক্ষরের মধ্য দিয়ে অপার্থিব-অলৌকিক এক জীবনের কথা বলেছে। এজন্য এ পুস্তককে মসিহা মনে করার কোনো কারণ নেই। এ পুস্তক সাধারণ্যের মাঝে থেকেও এক অনন্ত পুণ্যময় জীবনের কথা বলেছে মাত্র। এ ভিন্ন আর কি-ই বা করার ছিল! পুস্তকের জন্য শুভাশীষ!
-
Tk 600
Tk 800ছোটদের দরবেশ সিরিজ (৫টি বই)
দীর্ঘ লকডাউন শেষে আপনার সন্তান কি বই নিয়ে বসছে? মনোযোগ থাকছে ক্লাসের বইয়ের পাতায়? পড়াগুলো ঠিকমতো বুঝতে পারছে কি? দীর্ঘ বিরতির পর শিশুদের স্কুলের পড়ায় মনোযোগ ফেরানো বেশ কঠিন। বইয়ের পাতায় মনোযোগ আটকানোই যায় না। সারাক্ষণ মনটা উড়ু উড়ু করে। কীভাবে তাদের আকর্ষণ করা যায় পড়ার টেবিলে? তাই ভাবলাম, শিশুদের জন্য তাহলে কিছু বই লিখি। এমন বই―যেগুলো তাকে গল্প শোনাবে। তাকে কল্পনায় ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। তাকে পরিচিত করাবে আমাদের দরবেশদের সঙ্গে। যে দরবেশদের গল্প আমরা শুনে এসেছি ছোটবেলায়, সেই দরবেশদের গল্প নিয়েই লিখতে শুরু করলাম বইগুলো। তারপর? একে একে লিখে ফেললাম পাঁচটি বই। এ পাঁচটি বইয়ে বলা হয়েছে পাঁচজন দরবেশের গল্প। তাদের অবিশ্বাস্য জীবনের গল্প। শিশুরা পড়বে আর শিহরিত হবে। জানতে পারবে আমাদের সত্যিকারের সুপারহিরোদের গল্প। যাদের জীবন ছিল দাওয়াত, কারামাত, যুদ্ধ, ত্যাগ আর প্রেমে উজ্জ্বল। একবার পড়তে শুরু করলে শেষ না করে উপায় নেই। আর এভাবে দরবেশদের গল্প পড়তে পড়তে বইয়ের সঙ্গে শিশুদের সম্পর্ক আবার জোড়া লেগে যাবে। গল্পগুলো তাদের উদ্দীপ্ত করবে আরও পড়তে। তেমনি এ গল্পগুলো তাদের উজ্জীবিত করবে দরবেশদের মতো আল্লাহর ওলি হতে। যেমনটা আমরা আমাদের সন্তানকে নিয়ে স্বপ্ন দেখি সবসময়।
-
Tk 127
Tk 170বদরের বীর
সেইসব বীরদের উপাখ্যান— যারা তরবারির ডগা দিয়ে একদিন লিখেছিলেন পৃথিবীর এক নতুন ইতিহাস… সেইসব বীরদের বীরত্বগাথা— যাদের হুংকারে একদিন কেঁপে উঠেছিলো কায়সার ও কিসরার তখত-সিংহাসন… সেইসব বীরদের গল্পভাষ্য— যারা বুকের তপ্ত খুন ঢেলে এই পৃথিবীকে এনে দিয়েছিলেন আলো ঝলমলে এক নতুন ঊষা… সেইসব বীরদের দুঃসাহসী গল্প নিয়ে রচিত সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর-এর নতুন বই— বদরের বীর!