Best Seller Items
-
Tk 5,600
Tk 6,500Digital Weight Machine 100 KG
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল উজন মাপার মেশিনটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি যেকোনো আইটেমের ওজন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা বাড়িতে এবং বহিরঙ্গন সহ সকল যায়যায় ব্যাবহারের উপযোগী। আপনি এই মেশিনটি দ্বারা সর্বোচ্চ ১০০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপতে পারবেন।
-
Tk 3,800
Tk 4,500Digital Weight Machine 60 KG
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল উজন মাপার মেশিনটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি যেকোনো আইটেমের ওজন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা বাড়িতে, ভ্রমণ, এবং বহিরঙ্গন সহ সকল যায়যায় ব্যাবহারের উপযোগী। আপনি এই মেশিনটি দ্বারা সর্বোচ্চ ৬০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপতে পারবেন।
-
Tk 2,500
Tk 3,000Digital Weight Machine 30 KG
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল উজন মাপার মেশিনটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি যেকোনো আইটেমের ওজন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা বাড়িতে, ভ্রমণ, এবং বহিরঙ্গন সহ সকল যায়যায় ব্যাবহারের উপযোগী। আপনি এই মেশিনটি দ্বারা সর্বোচ্চ ৩০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপতে পারবেন।
-
Tk 2,490
Tk 3,50029% offHajj Ihram Package – হজ্ব ইহরাম প্যাকেজ
🕋 আপনার হজ্জ বা ওমরাহ পালনের সময় যা যা প্রয়োজন হবে সেগুলো সংগ্রহ করতে মার্কেট ঘুরে সময় ও শ্রম দুটোই নষ্ট⚠️ করার কি দরকার ‼️‼️ আপনার এই সমস্যার কথা মাথায় রেখে হজ্জ বা উমরায় প্রয়োজনীয় ইহরাম প্যাকেজ নিয়ে এসেছি। এই প্যাকেজে হজ করতে যা যা লাগবে, সবকিছু দেয়া আছে।
-
Tk 2,400
Tk 3,000Digital Weight Machine 20 KG
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল উজন মাপার মেশিনটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি যেকোনো আইটেমের ওজন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা বাড়িতে, ভ্রমণ, এবং বহিরঙ্গন সহ সকল যায়যায় ব্যাবহারের উপযোগী। আপনি এই মেশিনটি দ্বারা সর্বোচ্চ ২০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপতে পারবেন।
-
Tk 2,400
Tk 2,800সাফা আলট্রা মেক্স জায়নামাজ – Safa ultra max Jaynamaz
প্রতিটি ধর্মপ্রান মানুষের কাছে জায়নামাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় একটি পণ্য। একটি সুন্দর জায়নামাজ আপনার রুচির পরিচয় বহন করে।আমাদের জায়নামাজটি দেখতে যেমন সুন্দর, তেমনি আরামদায়ক। দৈর্ঘ্য ১৩০ সেঃমিঃ এবং প্রস্থ ৮০ সেঃমিঃ হওয়ায় ৬ ফিটের বেশি উচ্চতার মানুষও অনায়াসে সালাত আদায় করতে পারবেন। সাথে সুন্দর একটি বক্স থাকায় প্রিয়জনদেরও উপহার দিতে পারবেন।
-
Tk 168
Tk 280সিরাজুম মুনির
সিরাত পড়তে গিয়ে কিছু কিছু ঘটনা আমরা খুব একটা মনোযোগের সাথে পড়ি না। শুধু চোখ বুলিয়েই চলে যাই। আবার কিছু ঘটনা আছে, যেগুলো খুব একটা জনপ্রিয় না; ধারাবাহিক সিরাতের গ্রন্থগুলোতেও পাওয়া যায় না। এমন ঘটনাগুলোকে ‘সিরাজাম মুনির’ বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। সাধারণত দেখা যায়, কেউ একটি সিরাতগ্রন্থ পড়েই হাত গুটিয়ে বসে পড়েন। আমাদের বিশ্বাস, ‘সিরাজাম মুনির’ বইটি পাঠকের এই ধারণা ভেঙে দিতে সক্ষম হবে ইনশা আল্লাহ। বইটি পড়ে সিরাত অধ্যয়নের তৃষ্ণা নিবারণ তো হবেই না, উল্টো আরো বেড়ে যাবে এই আমাদের প্রত্যাশা।
-
Tk 168
Tk 280পড়ো ৩
‘পড়ো’ সিরিজটি সাড়া জাগানো একটি সিরিজ। ‘পড়ো-১’ ও ‘পড়ো-২’ পাঠকমহলে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছে। ৩য় খণ্ডের জন্য আমাদের পাঠকেরা দীর্ঘদিন অপেক্ষায় ছিলেন। অবশেষে ‘পড়ো-৩’ প্রকাশিত হতে যাচ্ছে, ইনশা আল্লাহ। কুরআনের বাণীকে অল্প কথায়, সামসময়িক জীবন থেকে উদাহরণ দিয়ে, সংশ্লিষ্ট বৈজ্ঞানিক আলোচনাসহ যথাসম্ভব আধুনিক বাংলায় তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে এই সিরিজে।
-
Tk 167
Tk 278নবীজি-যেমন ছিলেন তিনি
নিজের জামা থেকে শুরু করে জুতা পর্যন্ত নিজেই সেলাই করতেন। নিজেই ঘর মুছতেন, বকরির দুধ দোহাতেন, পরিবারকে মাংস কাটায় সহায়তা করতেন। কেউ এলে নিজেই আতিথেয়তা করতেন, কথা বলতেন এবং তাদের প্রতি অত্যন্ত উদার ব্যবহার করতেন। যখন সফরে বের হতেন তখন পালাক্রমে একবার নিজে সাওয়ার হতেন, আরেকবার তার সাথীকে সাওয়ার হতে দিতেন। তার খাবার ছিল যবের রুটি। তিনি ঘুমাতেন মসজিদে। কখনো কখনো খালি পায়েও হাঁটতেন। দুজন সাওয়ার হলে তিনি পেছনে বসতেন, যাতে আরেকজনের ভ্রমণে কষ্ট না হয়। একদল মুসাফিরদের ভেতর থাকলে তিনি পেছনের দিকে থাকতেন, যাতে দুর্বল মুসাফিরদেরকে তিনি সাহায্য করতে পারেন, আর অন্যদের সাথে মিলেমিশে চলতে পারেন।
-
Tk 159
Tk 265সবর
আমাদের জীবনটা বড্ড সমস্যা সংকুল। হঠাৎ করে যদি বাবা মারা যায় অথবা মা, অথবা যদি অনাকাঙ্খিতভাবে হারাতে হয় চাকরি, জীবন যদি বিপদের ঢালি নিয়ে হাজির হয় আমাদের সামনে, আমরা ভেঙে পড়ি। দূর্বল হয়ে পড়ি। ভিতরে ভিতরে গুড়িয়ে যাই। জীবন এমনই। বহতা নদীর স্রোতের মতো জীবনের গতিপথ সরল এবং সোজা নয়। জীবনের পথ কখনো সমান্তরাল হয়না। অনিবার্য বাস্তবতা হলো এই, জীবনের গতিপথ সবসময় দূর্গম এবং বন্ধুর। পথে পথে কাঁটা বিছানো। আমরা যদি নবী-রাসূলদের জীবনের দিকে তাকাই, তাহলে দেখবো যে তাদের জীবনের অধিকাংশ সময়ই অতিবাহিত হয়েছে এই দূর্গম এবং বন্ধুর পথ মাড়ি দেওয়ার মাধ্যমেই। তারা যে পরিবেশ, পরিস্থিতিতে তাওহীদের দাওয়াত নিয়ে ধরায় এসেছেন, সেই পরিবেশ-পরিস্থিতি কখনোই তাদের পক্ষে ছিলোনা। তাদেরকে জীবনের প্রতিটি রন্ধ্রে রন্ধ্রে পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়েছে। অথচ, তাঁরা ছিলেন নিষ্পাপ। তাহলে কেনো তাদের মুখোমুখি হতে হয়েছে এই কঠিন বাস্তবতার? হ্যাঁ, পরীক্ষা সবসময় বান্দার পাপের ফল নয়। কখনো কখনো বান্দার পরীক্ষাগুলো তার জন্যে আল্লাহর বিশেষ রহমত। এই পরীক্ষার মাধ্যমেই আল্লাহ্ তাঁকে করে নেন আরো প্রিয়, আরো আপন, আরো উত্তম; কিন্তু, সব পরীক্ষাই যে আল্লাহর পক্ষ থেকে নিয়ামত, তাও নয়। এর কিছু আছে বান্দার পাপের ফল। বান্দার নিজ হাতে কামাই করা গুনাহর ফসল। বান্দা যখন পাপ করতে করতে নিজের আত্মাকে কলুষিত করে তোলে, তখন তার জন্যে নেমে আসে আযাব। সেই আযাবের নামই পরীক্ষা। একজন মুসলিম কখনোই ধৈর্য হারায় না। ভেঙে পড়েনা। মনোবল হারায় না। আল্লাহর উপর, আল্লাহর ফয়সালার উপর তার পরিপূর্ণ আস্থা এবং বিশ্বাস থাকে।
-
Tk 156
Tk 260কুরআনের সাথে হৃদয়ের কথা
যখন হৃদয় হয় আর্ত, তৃষ্ণার্ত। যখন হৃদয় আকাশে নেমে আসে চৈত্রের দাবদাহ। যখন হৃদয়-জমিন মরুভূমির মতোন হাহাকার করে, তখন কুরআন যেন সেখানে এক পশলা বৃষ্টি হয়ে নামে। উত্তপ্ত আকাশে একখণ্ড মেঘের মতো। কুরআন যেন হৃদয়ের জন্যই রচিত, অথবা হৃদয়ের জন্যই কুরআনের আগমন। হৃদয়ের সমস্ত আকুলতা-ব্যাকুলতা, সমস্ত আকাঙ্খার স্রোত যেন কুরআনের কাছে এসে থেমে যায়। কুরআনের শব্দেই হৃদয় ধ্বনিত হয়। কুরআনের ঝংকারে মধুর কল্লোল জেগে ওঠে হৃদয় সমুদ্রে। কুরআন যেন কোনো মোহিত গানের সুর যা হৃদয়কে ছুঁয়ে যায় পরম আবেশে। সেই আবেশে হৃদয়ের কথাগুলো খুঁজে পায় প্রাণ। এমন কথাগুচ্ছের সম্মিলনের নাম ‘কুরআনের সাথে হৃদয়ের কথা’।
-
Tk 150
Tk 250রিক্লেইম ইয়োর হার্ট
মানুষের সত্যিকার সংশোধন কীসে? প্রশ্নটার উত্তর অনেক রকমের হতে পারে। নিরেট বস্তুবাদী কেউ হয়তো তার বস্তুবাদী দর্শনের সঠিক বুঝটাকেই সত্যিকার সংশোধন বলতে চাইবে। কিন্তু নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের এভাবে বলেননি। তিনি জানিয়েছেন, আমাদের ভেতরে একটা মাংসপিণ্ড আছে। ওই মাংসপিণ্ড যদি সুস্থ থাকে, তাহলে আমরাও সুস্থ থাকি। আবার ওই মাংসপিণ্ড যদি অসুস্থ হয়, অসুস্থ হয়ে পড়ি আমরাও। নবিজির এই বর্ণনা থেকে আমরা জানতে পারি, শরীরের ভেতরের মাংসপিণ্ড বলতে তিনি আসলে অন্তর তথা হৃদয়কেই বুঝিয়েছেন। এই সুর আমরা কুরআনের একটা আয়াত থেকে পাই। আল্লাহ বলেছেন, ‘চোখ তো অন্ধ হয় না, বরং অন্ধ হয় বক্ষস্থিত অন্তর।’ মানুষের চোখ কখনো বিভ্রান্ত হয় না, অন্ধ হয় না। আল্লাহ বলছেন, অন্ধ হয় হৃদয়। কুরআন ও নবিজির হাদিস থেকে প্রমাণিত যে, আমাদের সত্যিকার সংশোধন মূলত অন্তর তথা হৃদয়ের পরিশুদ্ধিতে যদি আমরা আমাদের হৃদয়কে শুদ্ধ করতে পারি, জাগাতে পারি অবাধ্যতা আর অসচেতনতার গভীর ঘুম থেকে, তাহলেই হয়তো মানব-মনের সত্যিকার সংশোধন সম্ভব।
-
Tk 150
Tk 250আর্গুমেন্টস অব আরজু
‘আর্গুমেন্টস অব আরজু’। নাস্তিকতা বিরোধি খুবই পাঠকপ্রিয় একটা বই। বইটির কেন্দ্রীয় চরিত্র আরজু নামের একজন যুবক যে তার শাণিত যুক্তি, তথ্যনির্ভর আলোচনা এবং অসাধারণ উপস্থাপনশৈলীর মাধ্যমে ভেঙে দেয় নাস্তিকদের গড়ে তোলা দূর্গ। নির্মাণ করে বিশ্বাসের সুদৃঢ় দেয়াল। আরজুকে কেবল একটা চরিত্র হিসেবে দেখার আর সুযোগ নেই; আরজু যেন সমকালীন নাস্তিকতা বিরোধি বুদ্ধিবৃত্তিক আন্দোলনের একটি জ্বলন্ত শিখা, যে শিখা একদিকে জ্বেলে যায় সত্যের আলো, পথ দেখায় পথভোলা পথিকদের। অন্যদিকে এই শিখা জ্বালিয়ে দেয় মিথ্যার আস্তরণ। ভষ্ম করে দেয় যতো অসত্য আর অসুন্দরকে। আরজু আমাদের মধ্য থেকে উঠে আসা একটি নাম। আরজু আমাদেরই একজন। আমরাই আরজু।
-
Tk 147
Tk 245বিশ্বাসের জয়
কোনো বই পড়ে ঈমান বেড়েছে, এমনটা আমার খুব কম হয়েছে। আব্দুল্লাহ মজুমদার ভাইয়ের অনূদিত এ বইটি আমার পড়া সেই হাতে গোনা কয়েকটির মধ্যে একটি, যা পড়ে আমি অন্তরের ঈমানের স্বাদ পেয়েছি, মিন্ট ফ্লেভারের। মনে হয়েছে, হৃৎপিণ্ড কেউ মেনথল দিয়ে ধুয়ে দিয়েছে। যদিও মূল বিষয়বস্তু একজন মুমিন ও একজন সংশয়ীর কথোপকথন, কিন্তু সংশয়ীর খোরাকের চেয়ে ঈমানওয়ালাদের খোরাক এই বইয়ে বেশি। অবশ্য সংশয়ী যদি তার্কিক না হয়ে ভাবুক হন, তবে এ বই তাকে হয়তো শুরু থেকে আরেকবার ভাবাবে। কিছু বই একবার পড়ে ফেলে রাখতে নেই, বার বার পড়তে হয়।এই বইটি আমাদের সপ্তাহে একবার করে পড়া উচিত বলে মনে হয়েছে। সেই সাথে প্রতিদিন কিছু সময় বইয়ের কথাগুলো আরেকজনের কাছে আওড়ানো দরকার, যাতে কথাগুলো একেবারে ভেতরে বসে যায়, সত্তার সাথে মিশে যায়। তাওহীদ আর রিসালাতের সত্যায়ন এবং আমার সত্তা যেন একাকার হয়ে যায়, আমার প্রতিটা নিঃশ্বাস যেন বলে তাওহীদ ও রিসালাত সত্য। তাহলে বের হবার কালেও নিঃশ্বাস কালিমার সত্যায়ন ছাড়া ভিন্ন কিছু বলার সুযোগই পাবে না। এজন্য এই বইটি নিয়মিত পড়া এবং এখানে আল্লাহর সিফাত ও রিসালাতের সত্যতা যেভাবে খুলে খুলে বিস্তারিত উঠে এসেছে, সেভাবে আরেক মুসলিম ভাইয়ের সাথে জবান নাড়িয়ে আলোচনা আমি নিজেও করব, ইন শা আল্লাহ, আপনাদেরও করার আহবান।ড. হুসামউদ্দীন হামিদ রচিত ‘বিশ্বাসের জয়’ বইটি নিয়ে ডা. শামসুল আরেফীনের অভিমত। ইতোপূর্বে বইটি ‘মেঘ কেটে যায়’ নামে সমকালীন প্রকাশন থেকে প্রকাশিত হয়েছিল। বিশেষ কারণে বইটির প্রচ্ছদ ও নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।
-
Tk 147
Tk 245আকিদাতুত ত্বাহাবি
আকিদা হলো এক বৃক্ষের মতো, আর আমলগুলো তার ডালপালা। বৃক্ষ ছাড়া যেমন ডালের অস্তিত্ব কল্পনাতীত, ঠিক তেমনি আকিদাবিহীন আমলও পুরোপুরি মূল্যহীন।যদি দেখেন মৃত্যুর পর আপনার কোনো আমলই আর কাজে আসছে না, তখন কেমন লাগবে আপনার? হ্যাঁ, ভ্রান্ত আকিদা আমাদের সব আমল নিঃশেষ করে দেয়।আমল তখনই কবুল হবে, যখন আকিদা হবে বিশুদ্ধ। আর বিশুদ্ধ আকিদা গড়ে তুলতে এবং সে অনুযায়ী আমল করতে আজই পড়ে ফেলুন চমৎকার এ বইটি।আকিদার দুটি অংশ, মৌলিক ও শাখা-প্রশাখা। শাখাগত অংশে মতপার্থক্য থাকলেও মৌলিক অংশে কারো কোনো দ্বিমত নেই। এ বইটি আকিদার সেই মৌলিক অংশ নিয়েই রচিত।
-
Tk 140
মুমিন জীবনে সময়
যা এইমাত্র অতীত হলো, সেটাই সময়। এখন যে মুহূর্ত অতিক্রম করছি, সেটাই সময়। কিছুক্ষণ পরে যেখানে প্রবেশ করব, সেটাই সময়। সময় নামের অক্টোপাস থেকে কে, কখন, কবে মুক্তি পেয়েছে বলুন? সফল তিনি, যিনি এই সময়কে ঠিকঠাক উপলব্ধি করতে পারেন। বিশেষত মুমিন জীবনে সময় মানেই নিজের মুক্তি ও পুরস্কার নিশ্চিত করে নেওয়ার মওকা! সময় নিয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গির বোঝাপড়া তাই অতীব জরুরি আলাপ। প্রত্যেক মানুষ দুনিয়াতে আগমন করেছে নির্দিষ্ট কিছু সময় নিয়ে। আর সফল তারাই যারা এই সময়কে মূল্য দিয়েছে। মুমিনের জীবনের সময়ের গুরুত্ব আরও ব্যাপক ও অর্থবহ। কারণ, দুনিয়ার জীবনের নির্দিষ্ট ও স্বল্প সময়ের উপরই নির্ভর করছে, পরবর্তি অনন্তকালের জীবনের পরিণতি। অনন্তকালের জীবনে চির সুখের জান্নাত পেতে হলে একজন মুমিনের জীবনে সময় কতটা গুরুত্ব বহণ করে, সেই আলাপ খুঁজে নেবো এই গ্রন্থে।
-
Tk 130
স্মার্ট প্যারেন্টিং উইথ মুহাম্মাদ (সা)
আমাদের রোল মডেল নবিজি। জীবনের প্রতিটি ধাপেই তিনি ‘উসওয়াতুন হাসানা’। কত ভাবেই না আমরা নবিজিকে বুঝেছি। দয়ার সাগর, আমানতদার, ইনসাফবাদী বিচারক, সামরিক বিশেষজ্ঞ, রাজনৈতিক নেতা, বিপ্লবী, স্বামী, বন্ধু–নানান পরিচয়ে নবিজিকে চিনতে পারি, জানতে পারি। এই গ্রন্থে আমরা এক নতুন পরিচয় খুঁজে নেবো। আমরা দেখব–একজন পিতা হিসেবে কেমন ছিলেন তিনি, চারপাশের শিশু সাহাবিদের সাথে কেমন ছিলেন তিনি। কীভাবে শিশু প্রজন্মকে আগামীর পৃথিবীর জন্য প্রস্তুত করেছিলেন। আমরা বুঝতে চেষ্টা করব– –কীভাবে নবিজি চারপাশের শিশুদের পরিচর্যা করেছিলেন, প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন? –কীভাবে তিনি শিশু মনে বিশ্বাসের বীজ বুনেছিলেন? –কীভাবে ইসলামি জিন্দেগীর সাথে শিশুদের অভ্যস্ত করেছিলেন? –কীভাবে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক করে দিয়েছিলেন? –কীভাবে উন্নত নৈতিক চরিত্র শিশুদের ভেতরে ঢুকে দিয়েছিলেন? –কীভাবে শিশুদের টিনএজ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে শিখিয়েছিলেন? –কীভাবে সমাজের প্রোডাক্টিভ মানুষ হয়ে মানুষের কল্যাণে শিশু মন গড়ে তুলেছিলেন? পুরো গ্রন্থেই থাকছে শিশু পরিচর্যার নববি কর্মকৌশল। স্মার্ট প্যারেন্টিং-এ আপনাকে স্বাগতম।
-
Tk 120
মুমিন জীবনে পরিবার
বিশ্বায়ন ও আধুনিকায়নের নাম দিয়ে আমাদের পরিবারগুলোকে ভেঙে ফেলার আয়োজন করেছে জাহেলিয়াত। অথচ, ইসলামি জীবনব্যস্থার মূল ভিত্তি পরিবার। যেখানে সুদৃঢ় পারিবারিক কাঠামো অনুপস্থিত, সেখানে সুস্থ জীবন গঠন এবং নৈতিক সমাজ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন অলীক কল্পনা বিলাস! পরিবারের মধ্য দিয়ে সভ্যতার বির্নিমাণ ঘটে। মূলত একটি সভ্যতার ভিত্তিমূল পরিমাপ হয়, সেই সমাজে পরিবার প্রথার অবস্থান কতটা শক্ত- তার উপর ভিত্তি করে। পরিবার প্রথা ভেঙ্গে পড়লে একটি সমাজ কীভাবে ধ্বংসের মুখে পতিত হতে পারে, এই গ্রন্থে সেই রূপরেখা তুলে ধরা হয়েছে। শিশুদের মানসিক বিকাশে এবং নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে পরিবারের ভূমিকা কতটা অনস্বীকার্য, তা ইসলামের দৃষ্টিতে নতুন করে উপলবিদ্ধর দ্বার উন্মোচন করবে এই গ্রন্থটি। ইসলাম সর্বাত্মকভাবে একটা সুখী ও প্রশান্তচিত্ত ‘পরিবার’ নির্মাণে তৎপর। এই গ্রন্থে ইসলামের সেই আকাঙ্ক্ষা ও করণীয় বিবৃত হয়েছে। চলুন, দেখে নিই।
-
Tk 120
হালাল বিনোদন
এটা হারাম। ওটা হারাম। এটা করা যাবে না। ওটা করা যাবে না। তাহলে কি ইসলামে বিনোদন বলে কিছু নেই? হ্যাঁ। আছে। বিনোদনের শত শত মাধ্যম। কিছু ভালো। কিছু খারাপ। খারাপটা থেকে যদি ভালোটা আলাদা করতে না-পারি তাহলে নিছক আনন্দও হয়ে উঠবে শোচণীয় পরিণতির কারণ। কাজেই, সাবধান হওয়া জরুরি। বন্যার পানির মতো বিনোদনের হাজারো উপকরণ আসছে। জায়গা করে নিচ্ছে হাতের মুঠোয়। পানি জীবন ধারণের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু সেই পানি যদি বিশুদ্ধ না-হয়, ফোটানো না-হয়, তাহলেই সেটাই হয়ে উঠতে পারে জীবনঘাতি। এই বইতে আমরা আপনাকে একটা ফিল্টার দেব। এই ফিল্টারে করে আপনি সব ভালো আর খারাপ বিনোদনের উপকরণগুলো আলাদা করতে পারবেন নিজেই। আনন্দের পরিশুদ্ধ মাধ্যমগুলো নিয়ে মেতে উঠুন হালাল বিনোদনে।
-
Tk 120
Tk 200বিলিয়ন ডলার মুসলিম
হালাল পন্থায় অঢেল সম্পদ গড়ে তোলার উপায়, আলোকিত সমাজ ও উন্নত রাষ্ট্র বিনির্মাণে ব্যবসায়ীদের ভূমিকা, দাসত্ব মনোভাব দূর করে উদ্যোক্তা হওয়ার কৌশল, কেন আমরা সফল হতে পারি না, কেন আমাদের কাজে বারাকাহ আসে না ইত্যাদি হাজারো দিকনির্দেশনায় গড়ে উঠেছে চমৎকার একটি বই ‘বিলিয়ন ডলার মুসলিম’।
-
Tk 114
Tk 190ফেরা ২
জাগতিক নিয়মে, সব পাখি নীড়ে ফেরে। ফুল ফোটে, বৃষ্টি নামে এবং নদী তার আপন পথে বাঁক নেয়। কিন্তু, ফেরে না কেবল মানুষ। অহংকার আর অহমিকার দহনে তার বুকের ভেতরে জিইয়ে রাখে পাহাড়সম আগুন। সেই আগুনে ঝলসে যায় সে নিজে এবং ঝলসে দিতে চায় তার চারপাশ। মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ আর বেপরোয়া। সে তার অস্তিত্বের কার্যকারণ ডিঙিয়ে নিজেকে আমিত্বের আসনে দেখতে চায়। নিজের ক্ষুদ্রাকৃতির প্রতি চূড়ান্ত ভাবলেশহীন হয়ে সে নিজেকে অনন্ত-অসীমে কল্পনা করে বসে। ফলে সে বিচ্যুত হয়। পদস্খলন ঘটে তার। যুগে যুগে যাদের ধ্বংসের পদধ্বনি আমরা শুনতে পাই, তাদের সকলের যেন একই গল্প, একই চিত্রনাট্য—ঔদ্ধত্য, অহংকার আর অনাচার। এক মহাসত্যকে পাশ কাটিয়ে, নিজেকে নিয়ন্ত্রকের আসনে যখনই সে আসীন করতে গেছে, তখনই ধ্বংস অনিবার্য হয়ে নিপতিত হয়েছে তার ওপর। তবু, কারও কারও গল্পটা অন্যরকম। তবু, কেউ কেউ ফিরে আসে। খুঁজে পায় পথ। খুঁজে নেয় অন্তিম অবসরের অনন্ত আবাসস্থল। ফিরে আসা এমন দুটো পবিত্র আত্মার যাপিত-জীবনের রং-তুলিতে নির্মিত আমাদের ফেরা-২। গল্পের ভেতরেও গল্প থাকে, পরিচ্ছেদের ভেতরেও থাকে উপ-পরিচ্ছেদ। আমাদের গল্পটা ভিন্ন। এই গল্পটা একেবারে ডুবে যাওয়ার গল্প নয়, বরং ডুবতে ডুবতে হঠাৎ মাঝ-সাগরে জাহাজের মাস্তুল পেয়ে যাবার মতোই। এই গল্পটি হারিয়ে যাবার গল্প নয়, বরং নিজেকে নতুনভাবে ফিরে পাবার উপাখ্যান। তাই, এই গল্পটি একটু অন্যরকম।
-
Tk 112
Tk 186তিনিই আমার প্রাণের নবি (সা.)
শাইখ আলী জাবির আল ফাইফী রচিত এই বইয়ের পরতে পরতে পাঠক নবীজিকে নতুন ভাবে চিনবেন। দেখবেন, তিনি এসেছেন মহানুভুবতা, ভালোবাসা আর বিশ্বস্ততার প্রতীক হয়ে। জানবেন, তার শুভামন ঘটেছে মহান রবের পক্ষ থেকে এক আলো-ঝলমলে বার্তা নিয়ে, যে আলোয় ভেসে যায় সমস্ত অনাচার, মুছে যায় সব মিথ্যে উপাস্যের ঠুনকো অস্তিত্ব। তিনি জানেন ভালোবাসা ছড়িয়ে দিতে। তিনি জানেন সকলের মাঝে ভালোবাসার বীজ বুনে দিতে। বইয়ের প্রতিটি পরিচ্ছেদ পড়ার সময় পাঠকমনে একটি কথাই বার বার প্রতিধ্বনিত হবে: তিনিই আমার নবী, তিনিই আমার প্রাণের নবী, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।