Best Seller Items
-
Tk 5,600
Tk 6,500Digital Weight Machine 100 KG
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল উজন মাপার মেশিনটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি যেকোনো আইটেমের ওজন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা বাড়িতে এবং বহিরঙ্গন সহ সকল যায়যায় ব্যাবহারের উপযোগী। আপনি এই মেশিনটি দ্বারা সর্বোচ্চ ১০০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপতে পারবেন।
-
Tk 3,800
Tk 4,500Digital Weight Machine 60 KG
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল উজন মাপার মেশিনটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি যেকোনো আইটেমের ওজন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা বাড়িতে, ভ্রমণ, এবং বহিরঙ্গন সহ সকল যায়যায় ব্যাবহারের উপযোগী। আপনি এই মেশিনটি দ্বারা সর্বোচ্চ ৬০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপতে পারবেন।
-
Tk 2,500
Tk 3,000Digital Weight Machine 30 KG
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল উজন মাপার মেশিনটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি যেকোনো আইটেমের ওজন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা বাড়িতে, ভ্রমণ, এবং বহিরঙ্গন সহ সকল যায়যায় ব্যাবহারের উপযোগী। আপনি এই মেশিনটি দ্বারা সর্বোচ্চ ৩০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপতে পারবেন।
-
Tk 2,490
Tk 3,50029% offHajj Ihram Package – হজ্ব ইহরাম প্যাকেজ
🕋 আপনার হজ্জ বা ওমরাহ পালনের সময় যা যা প্রয়োজন হবে সেগুলো সংগ্রহ করতে মার্কেট ঘুরে সময় ও শ্রম দুটোই নষ্ট⚠️ করার কি দরকার ‼️‼️ আপনার এই সমস্যার কথা মাথায় রেখে হজ্জ বা উমরায় প্রয়োজনীয় ইহরাম প্যাকেজ নিয়ে এসেছি। এই প্যাকেজে হজ করতে যা যা লাগবে, সবকিছু দেয়া আছে।
-
Tk 2,400
Tk 3,000Digital Weight Machine 20 KG
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল উজন মাপার মেশিনটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি যেকোনো আইটেমের ওজন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা বাড়িতে, ভ্রমণ, এবং বহিরঙ্গন সহ সকল যায়যায় ব্যাবহারের উপযোগী। আপনি এই মেশিনটি দ্বারা সর্বোচ্চ ২০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপতে পারবেন।
-
Tk 2,400
Tk 2,800সাফা আলট্রা মেক্স জায়নামাজ – Safa ultra max Jaynamaz
প্রতিটি ধর্মপ্রান মানুষের কাছে জায়নামাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় একটি পণ্য। একটি সুন্দর জায়নামাজ আপনার রুচির পরিচয় বহন করে।আমাদের জায়নামাজটি দেখতে যেমন সুন্দর, তেমনি আরামদায়ক। দৈর্ঘ্য ১৩০ সেঃমিঃ এবং প্রস্থ ৮০ সেঃমিঃ হওয়ায় ৬ ফিটের বেশি উচ্চতার মানুষও অনায়াসে সালাত আদায় করতে পারবেন। সাথে সুন্দর একটি বক্স থাকায় প্রিয়জনদেরও উপহার দিতে পারবেন।
-
Tk 177
Tk 295জবাব ২
নাস্তিকদের উত্থাপিত প্রশ্ন, অভিযোগ আর আপত্তির প্রতিউত্তর নিয়েই রচিত হলো ‘জবাব। চিন্তাশীল, ভাবনা-জাগানিয়া, গবেষণাধর্মী লেখার সমৃদ্ধ একটি সংকলন এটা। প্রাণোচ্ছলে ভরপুর একঝাঁক তরুণ লেখকের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফসল এই গ্রন্থ। ২০১৩ সালের শেষ দিকে হঠাৎ করে কমিউনিটি ব্লগগুলো এদেশে বেশ পরিচিতি পেতে শুরু করে। অসংখ্য মানুষ শখের বশে লেখালেখি আর সময় কাটানোর মাধ্যম হিসেবে যুক্ত হতে থাকে সেসব ব্লগে। বলা বাহুল্য, এ সুযোগটিকে চমৎকারভাবে লুফে নেয় বাংলার তথাকথিত নাস্তিক-মহল। সে সময়ে নাস্তিকরা যতটা সাড়ম্বরে ব্লগের জগতে আসে, চিন্তাশীল মুসলিমদের পদচারণা ছিল ততটাই নির্জীব। অবশেষে ২০১৮ সালের পর থেকে কিছু তরুণ মুসলিম ভাইদের দৃঢ় প্রচেষ্টা এবং তাদের বিশ্বাসের কথাগুলো ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে আমাদের এবারের প্রয়াস ‘জবাব ২’।
-
Tk 174
Tk 290তিনিই আমার রব
বইটির রচয়িতা শায়খ আলী জাবের আল ফিফী (হাফিজাহুল্লাহ)। এই বইটি হচ্ছে মহান আল্লাহ সুবাহান ওয়া’ তা’য়ালার দশটি মহান নামের ব্যাখ্যা। আল্লাহ রাব্বুল আলা’মীনের দশটি নামকে জীবনের প্রতিটা দৃষ্টিকোণ, প্রতিটা ক্ষেত্র থেকে ব্যাখ্যা করতে লেখক পাঠকদের নিয়ে প্রবেশ করেছেন ভিন্ন এক জগতে। সেই জগতে কোন দুঃখ নেই, কোন কষ্ট নেই। সেই জগতে নেই কোন হতাশা, না পাওয়ার যাতনা। সেই জগত কেবল রব আর তাঁর বান্দার। সে জগতে রাজা হলেন আরশের অধিপতি, আর দাস তথা প্রজা হলো বান্দারা। সেখানে পৃথিবীর কোন মন্ত্রী নেই, প্রধানমন্ত্রী নেই। নেই কোন সেলেব্রেটি। সবাই সেখানে কেবলই বান্দা। আল্লাহ কুরআনে বলেছেন তাঁকে তাঁর সুন্দর সুন্দর নামগুলো ধরে ডাকতে। কিন্তু কেনো তিনি এমনটা বলেছেন? কখনও কি চিন্তা করেছি? আল্লাহর নামগুলোর পেছনে কি নিগূঢ় এক রহস্য, কি যে এক মাহাত্ম্য লুকিয়ে আছে, তা কি আমরা জানি? জানিনা। লেখক এই বইটিতে সেই রহস্যের দ্বার উন্মোচনের চেষ্টা করেছেন খুব সুনিপুণভাবে।
-
Tk 174
Tk 290অশ্রুজলে লেখা
শাইখ আব্দুল মালিক আল-কাসিম হাফিজাহুল্লাহ কর্তৃক লিখিত আয-যামান আল -কাদ্বিম ঠিক এমন একটি বই। অন্ধকারে ডুবে থাকা একদল মানুষের আলোর জগতে ফিরে আসার কাহিনীগুলোকে তিনি গল্পে রূপ দান করেছেন। সেই অন্ধকার গহ্বরে কীভাবে পৌঁছালো আলোর রশ্মি, কীভাবে পাথরের মতো পাষাণ হৃদয়ে হিদায়াতের ফল্গুধারা নেমে এলো, কোন জিনিসটি আলো হয়ে এসে ভরে দিয়ে গেছে মনের উঠোন পরিবর্তনের পেছনে এমনসব নিয়ামকগুলো নিয়ে তিনি গল্প সাজিয়েছেন। এই গল্পগুলোতে কখনো তিনি পাঠকদের কাঁদিয়েছেন, কখনো ভাবিয়েছেন। মনের সামনে ঝুলতে থাকা অন্ধকার পর্দা সরাতে তিনি আশ্রয় নিয়েছেন কিছু চরিত্রের। সেই চরিত্রগুলো প্রতিনিধিত্ব করেছে আমার, আপনার এবং আমাদের। আমাদের ভুলে থাকা মন, বিস্মৃত অন্তরকে জাগিয়ে তুলতে লেখক চেষ্টা করেছেন গল্পগুলোতে ভিন্ন ভিন্ন মাত্রা আর কাহিনীর সন্নিবেশ করতে এবং লেখক তার কাজে যথেষ্টই সফল হয়েছেন, আলহামদু লিল্লাহ। লেখকের এই বই আরব বিশ্বে খুবই জনপ্রিয় এবং বহুল পঠিত একটি গল্পগ্রন্থ।
-
Tk 173
Tk 234আমার সালাত ছুটে গেল!
একটা সময় ছিল, আমি নিয়মিত মুসল্লি হওয়ার তামান্না করতাম। আমি বুঝতে পারতাম, আমি যদি সালাতে নিয়মিত হতে পারি তবে আমার জীবন সৌভাগ্য ও প্রশান্তিতে ভরে উঠবে। সালাতে নিয়মিত হতে পারেনি এমন অনেকেই আমাকে জানিয়েছে, তারাও অন্তরে এমন তামান্না লালন করেন। কিন্তু কীভাবে আমি নিয়মিত মুসল্লি হবো? সালাতের ব্যাপারে যত চিন্তা, সংশয় ও সমস্যা আপনাকে ঘিরে আছে, সবগুলো নিয়ে চমৎকার আলোচনা হয়েছে এই বইতে। বইটি পড়ার সময় মনে হবে, আরে! এটি তো বিশেষভাবে আমার জন্য লেখা হয়েছে। যেন লেখক আপনাকে অনেক দিন থেকে চেনেন। বইটির পাতা উল্টাতে উল্টাতে আপনার মনে হবে লেখক আপনাকে ধীরে ধীরে নিয়ে যাচ্ছেন সালাতের সুখময় ভুবনে। বইটি শেষ হতে না হতেই সালাতের প্রতি অনুরাগ ও ভালোবাসায় ভরে উঠবে আপনার হৃদয়।
-
Tk 172
Tk 286জীবনের সেরা রামাদান
রামাদানকে আমরা কীভাবে কাজে লাগাব এর বিস্তারিত বিবরণ উঠে এসেছে এ বইয়ে। সিয়াম, সালাত, তারাবি, তিলাওয়াত, ইতিকাফ-সহ রামাদান-সংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয়ের বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে এতে। নিজেকে পাপমুক্ত ও শুদ্ধ করে তোলার এই মাসটিকে যারা যথাযথভাবে কাজে লাগাতে চায়, এ বইটি তাদের জন্য আদর্শ একটি গাইড-বুকের কাজ করবে, ইনশাআল্লাহ। এ বইয়ে কঠিন ও জটিল বিষয়গুলোও তুলে ধরা হয়েছে সহজ ও সরলভাবে। উপরন্তু কলমের কালির সঙ্গে হৃদয়ের সবটুকু দরদ যেন ঢেলে দেওয়া হয়েছে বইটির পাতায়-পাতায়। অসামান্য মায়া নিয়ে উম্মাহকে বলা হয়েছে এমন কিছু কথা, যা সচরাচর খুব একটা শোনা যায় না।
-
Tk 168
Tk 280সিরাজুম মুনির
সিরাত পড়তে গিয়ে কিছু কিছু ঘটনা আমরা খুব একটা মনোযোগের সাথে পড়ি না। শুধু চোখ বুলিয়েই চলে যাই। আবার কিছু ঘটনা আছে, যেগুলো খুব একটা জনপ্রিয় না; ধারাবাহিক সিরাতের গ্রন্থগুলোতেও পাওয়া যায় না। এমন ঘটনাগুলোকে ‘সিরাজাম মুনির’ বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। সাধারণত দেখা যায়, কেউ একটি সিরাতগ্রন্থ পড়েই হাত গুটিয়ে বসে পড়েন। আমাদের বিশ্বাস, ‘সিরাজাম মুনির’ বইটি পাঠকের এই ধারণা ভেঙে দিতে সক্ষম হবে ইনশা আল্লাহ। বইটি পড়ে সিরাত অধ্যয়নের তৃষ্ণা নিবারণ তো হবেই না, উল্টো আরো বেড়ে যাবে এই আমাদের প্রত্যাশা।
-
Tk 168
Tk 280পড়ো ৩
‘পড়ো’ সিরিজটি সাড়া জাগানো একটি সিরিজ। ‘পড়ো-১’ ও ‘পড়ো-২’ পাঠকমহলে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছে। ৩য় খণ্ডের জন্য আমাদের পাঠকেরা দীর্ঘদিন অপেক্ষায় ছিলেন। অবশেষে ‘পড়ো-৩’ প্রকাশিত হতে যাচ্ছে, ইনশা আল্লাহ। কুরআনের বাণীকে অল্প কথায়, সামসময়িক জীবন থেকে উদাহরণ দিয়ে, সংশ্লিষ্ট বৈজ্ঞানিক আলোচনাসহ যথাসম্ভব আধুনিক বাংলায় তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে এই সিরিজে।
-
Tk 167
Tk 278নবীজি-যেমন ছিলেন তিনি
নিজের জামা থেকে শুরু করে জুতা পর্যন্ত নিজেই সেলাই করতেন। নিজেই ঘর মুছতেন, বকরির দুধ দোহাতেন, পরিবারকে মাংস কাটায় সহায়তা করতেন। কেউ এলে নিজেই আতিথেয়তা করতেন, কথা বলতেন এবং তাদের প্রতি অত্যন্ত উদার ব্যবহার করতেন। যখন সফরে বের হতেন তখন পালাক্রমে একবার নিজে সাওয়ার হতেন, আরেকবার তার সাথীকে সাওয়ার হতে দিতেন। তার খাবার ছিল যবের রুটি। তিনি ঘুমাতেন মসজিদে। কখনো কখনো খালি পায়েও হাঁটতেন। দুজন সাওয়ার হলে তিনি পেছনে বসতেন, যাতে আরেকজনের ভ্রমণে কষ্ট না হয়। একদল মুসাফিরদের ভেতর থাকলে তিনি পেছনের দিকে থাকতেন, যাতে দুর্বল মুসাফিরদেরকে তিনি সাহায্য করতে পারেন, আর অন্যদের সাথে মিলেমিশে চলতে পারেন।
-
Tk 160
Tk 216নববি শিষ্টাচার ও দুনিয়া-বিমুখতার মূর্তপ্রতীক হাসান বসরি (রহ)
বক্ষ্যমাণ এ অনুবাদ গ্রন্থটি একজন মহান তাবিয়ির জীবনী বলা হলেও প্রকৃত অর্থে এটা অনেক উপদেশ ও প্রজ্ঞার সমষ্টি। আখিরাতমুখী হওয়ার সব উপকরণ ও দুনিয়াবিমুখতা অর্জনের উপায় নিয়েই বেশি আলোচনা। তাই এ থেকে একজন মনীষীর জীবনী জানার পাশাপাশি এমন কিছু অর্জন হবে বলে আমাদের বিশ্বাস, যা কেবল দুনিয়া বা কেবল আখিরাত নয়; বরং উভয় জগতকেই উজ্জ্বল করে তুলবে। জীবনের বাস্তবতা ও প্রকৃত অর্থ স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দেবে। দুনিয়াকে সামনে রেখে কীভাবে আখিরাতে সফলতা পাওয়া যায়, তার পূর্ণ দিক-নির্দেশনা দেবে। বইটির নাসিহাগুলো এতটাই জাদুময়ী ও প্রভাব সৃষ্টিকারী যে, আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, পাঠক বইটি পড়ে এ থেকে প্রাপ্ত অনুভূতি ও প্রেরণা ধরে রাখতে পারলে আখিরাতে সে সর্বোচ্চ সফলকামদের একজন হতে পারবে। অতিরঞ্জিত নয়; বরং গ্রন্থটি পড়ার পর এমনই মনে হয়েছে আমাদের কাছে। আমাদের ধারণা, পাঠকদেরও এর ব্যতিক্রম হবে না ইনশাআল্লাহ।
-
Tk 159
Tk 265সবর
আমাদের জীবনটা বড্ড সমস্যা সংকুল। হঠাৎ করে যদি বাবা মারা যায় অথবা মা, অথবা যদি অনাকাঙ্খিতভাবে হারাতে হয় চাকরি, জীবন যদি বিপদের ঢালি নিয়ে হাজির হয় আমাদের সামনে, আমরা ভেঙে পড়ি। দূর্বল হয়ে পড়ি। ভিতরে ভিতরে গুড়িয়ে যাই। জীবন এমনই। বহতা নদীর স্রোতের মতো জীবনের গতিপথ সরল এবং সোজা নয়। জীবনের পথ কখনো সমান্তরাল হয়না। অনিবার্য বাস্তবতা হলো এই, জীবনের গতিপথ সবসময় দূর্গম এবং বন্ধুর। পথে পথে কাঁটা বিছানো। আমরা যদি নবী-রাসূলদের জীবনের দিকে তাকাই, তাহলে দেখবো যে তাদের জীবনের অধিকাংশ সময়ই অতিবাহিত হয়েছে এই দূর্গম এবং বন্ধুর পথ মাড়ি দেওয়ার মাধ্যমেই। তারা যে পরিবেশ, পরিস্থিতিতে তাওহীদের দাওয়াত নিয়ে ধরায় এসেছেন, সেই পরিবেশ-পরিস্থিতি কখনোই তাদের পক্ষে ছিলোনা। তাদেরকে জীবনের প্রতিটি রন্ধ্রে রন্ধ্রে পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়েছে। অথচ, তাঁরা ছিলেন নিষ্পাপ। তাহলে কেনো তাদের মুখোমুখি হতে হয়েছে এই কঠিন বাস্তবতার? হ্যাঁ, পরীক্ষা সবসময় বান্দার পাপের ফল নয়। কখনো কখনো বান্দার পরীক্ষাগুলো তার জন্যে আল্লাহর বিশেষ রহমত। এই পরীক্ষার মাধ্যমেই আল্লাহ্ তাঁকে করে নেন আরো প্রিয়, আরো আপন, আরো উত্তম; কিন্তু, সব পরীক্ষাই যে আল্লাহর পক্ষ থেকে নিয়ামত, তাও নয়। এর কিছু আছে বান্দার পাপের ফল। বান্দার নিজ হাতে কামাই করা গুনাহর ফসল। বান্দা যখন পাপ করতে করতে নিজের আত্মাকে কলুষিত করে তোলে, তখন তার জন্যে নেমে আসে আযাব। সেই আযাবের নামই পরীক্ষা। একজন মুসলিম কখনোই ধৈর্য হারায় না। ভেঙে পড়েনা। মনোবল হারায় না। আল্লাহর উপর, আল্লাহর ফয়সালার উপর তার পরিপূর্ণ আস্থা এবং বিশ্বাস থাকে।
-
Tk 158
Tk 214ফুটন্ত ফুলের আসর
বিশুদ্ধ হাদিসভাণ্ডার থেকে চয়িত দিকনির্দেশনামূলক একগুচ্ছ উপদেশ, রাসুলুল্লাহ সিরাহ থেকে সংগৃহীত কয়েক পশলা আলো, সাহাবাদের জীবন-কানন থেকে আহরিত কতিপয় অনুপ্রেরণা, সোনালি যুগের ঝলমলে কিছু দৃশ্য, সালাফের অভিজ্ঞতা সিঞ্চিত কয়েক ফালি নাসিহা এবং ইসলামের বিস্তৃত ইতিহাস থেকে চাঞ্চল্যকর কিছু সত্য ঘটনা দিয়েই নির্মিত হয়েছে ‘ফুটন্ত ফুলের আসর’ নামের এই বইটি।
-
Tk 156
Tk 260কুরআনের সাথে হৃদয়ের কথা
যখন হৃদয় হয় আর্ত, তৃষ্ণার্ত। যখন হৃদয় আকাশে নেমে আসে চৈত্রের দাবদাহ। যখন হৃদয়-জমিন মরুভূমির মতোন হাহাকার করে, তখন কুরআন যেন সেখানে এক পশলা বৃষ্টি হয়ে নামে। উত্তপ্ত আকাশে একখণ্ড মেঘের মতো। কুরআন যেন হৃদয়ের জন্যই রচিত, অথবা হৃদয়ের জন্যই কুরআনের আগমন। হৃদয়ের সমস্ত আকুলতা-ব্যাকুলতা, সমস্ত আকাঙ্খার স্রোত যেন কুরআনের কাছে এসে থেমে যায়। কুরআনের শব্দেই হৃদয় ধ্বনিত হয়। কুরআনের ঝংকারে মধুর কল্লোল জেগে ওঠে হৃদয় সমুদ্রে। কুরআন যেন কোনো মোহিত গানের সুর যা হৃদয়কে ছুঁয়ে যায় পরম আবেশে। সেই আবেশে হৃদয়ের কথাগুলো খুঁজে পায় প্রাণ। এমন কথাগুচ্ছের সম্মিলনের নাম ‘কুরআনের সাথে হৃদয়ের কথা’।
-
Tk 154
Tk 208ভুল সংশোধনে নববি আদর্শ
ভুল মানুষের প্রকৃতিগত বিষয়—মানুষ থেকে ভুল প্রকাশ পাবে। তবে আবশ্যক হলো, ভুলের পর তারা সংশোধন হবে, তাওবা করে সঠিক পথে ফিরে আসবে। তাই ভুল শুধরে নেওয়ার বিষয়টি অতীব জরুরি। আর এ জন্য জানা জরুরি ভুল সংশোধনের সঠিক পদ্ধতি। কেননা, ভুল সংশোধনের ক্ষেত্রে যথাযথ কর্মপদ্ধতি গ্রহণ না করার কারণে অনেক সময় সংশোধনকারী নিজেই ভুল করে বসেন। কখনো ছোট একটি ভুলকে খুব বড় করে তুলে ভুলকারীর ওপর অতি মাত্রায় কঠোরতা করেন। আবার কখনো খুব বড় ভুলকেও হালকাভাবে দেখেন, ফলে ভুলকারী ভুলের ওপরই অটল-অবিচল থাকে। অনেকেই আবার ভুল সংশোধনে তাড়াহুড়া করেন; সংশোধনের পূর্বে যে বিষয়গুলোর প্রতি লক্ষ রাখা প্রয়োজন, তার প্রতি ভ্রুক্ষেপ করেন না। প্রকৃতপক্ষে ভুল সংশোধনের ক্ষেত্রে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কর্মপদ্ধতিই সবচেয়ে সঠিক ও যথাযথ পদ্ধতি। ভুল সংশোধনে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কর্মপদ্ধতি কেমন ছিল, এ শিক্ষণীয় বিষয়গুলোই শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ তাঁর অনবদ্য গ্রন্থতে চমৎকারভাবে একত্র করেছেন। এরই বাংলারূপ ‘ভুল সংশোধনে নববি পদ্ধতি’।
-
Tk 150
Tk 250রিক্লেইম ইয়োর হার্ট
মানুষের সত্যিকার সংশোধন কীসে? প্রশ্নটার উত্তর অনেক রকমের হতে পারে। নিরেট বস্তুবাদী কেউ হয়তো তার বস্তুবাদী দর্শনের সঠিক বুঝটাকেই সত্যিকার সংশোধন বলতে চাইবে। কিন্তু নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের এভাবে বলেননি। তিনি জানিয়েছেন, আমাদের ভেতরে একটা মাংসপিণ্ড আছে। ওই মাংসপিণ্ড যদি সুস্থ থাকে, তাহলে আমরাও সুস্থ থাকি। আবার ওই মাংসপিণ্ড যদি অসুস্থ হয়, অসুস্থ হয়ে পড়ি আমরাও। নবিজির এই বর্ণনা থেকে আমরা জানতে পারি, শরীরের ভেতরের মাংসপিণ্ড বলতে তিনি আসলে অন্তর তথা হৃদয়কেই বুঝিয়েছেন। এই সুর আমরা কুরআনের একটা আয়াত থেকে পাই। আল্লাহ বলেছেন, ‘চোখ তো অন্ধ হয় না, বরং অন্ধ হয় বক্ষস্থিত অন্তর।’ মানুষের চোখ কখনো বিভ্রান্ত হয় না, অন্ধ হয় না। আল্লাহ বলছেন, অন্ধ হয় হৃদয়। কুরআন ও নবিজির হাদিস থেকে প্রমাণিত যে, আমাদের সত্যিকার সংশোধন মূলত অন্তর তথা হৃদয়ের পরিশুদ্ধিতে যদি আমরা আমাদের হৃদয়কে শুদ্ধ করতে পারি, জাগাতে পারি অবাধ্যতা আর অসচেতনতার গভীর ঘুম থেকে, তাহলেই হয়তো মানব-মনের সত্যিকার সংশোধন সম্ভব।
-
Tk 150
Tk 250আর্গুমেন্টস অব আরজু
‘আর্গুমেন্টস অব আরজু’। নাস্তিকতা বিরোধি খুবই পাঠকপ্রিয় একটা বই। বইটির কেন্দ্রীয় চরিত্র আরজু নামের একজন যুবক যে তার শাণিত যুক্তি, তথ্যনির্ভর আলোচনা এবং অসাধারণ উপস্থাপনশৈলীর মাধ্যমে ভেঙে দেয় নাস্তিকদের গড়ে তোলা দূর্গ। নির্মাণ করে বিশ্বাসের সুদৃঢ় দেয়াল। আরজুকে কেবল একটা চরিত্র হিসেবে দেখার আর সুযোগ নেই; আরজু যেন সমকালীন নাস্তিকতা বিরোধি বুদ্ধিবৃত্তিক আন্দোলনের একটি জ্বলন্ত শিখা, যে শিখা একদিকে জ্বেলে যায় সত্যের আলো, পথ দেখায় পথভোলা পথিকদের। অন্যদিকে এই শিখা জ্বালিয়ে দেয় মিথ্যার আস্তরণ। ভষ্ম করে দেয় যতো অসত্য আর অসুন্দরকে। আরজু আমাদের মধ্য থেকে উঠে আসা একটি নাম। আরজু আমাদেরই একজন। আমরাই আরজু।
-
Tk 148
Tk 200অলসতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ
অলসতা একটি মারাত্মক ব্যাধি। যা দুনিয়া-আখিরাত উভয় জগতের কল্যাণ ও সাফল্য লাভ থেকে বঞ্চিত হওয়ার কারণ। যার মাঝে অলসতা চেপে বসে, তার জীবনে কোনো উন্নত লক্ষ্য থাকে না। ফলে সে হাত-পা গুটিয়ে ঘরকুনো হয়ে পড়ে থাকাকেই পছন্দ করে। প্রকৃত সাফল্য ও কল্যাণের ব্যাপারে সে মোটেও জ্ঞান রাখে না! ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল থাকা, দ্বীনের জন্য নিজের জান-মাল কুরবানি করা, কল্যাণকর কাজে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ কিংবা উত্তম কোনো প্রচেষ্টায় অলস-অকর্মণ্য ব্যক্তিকে পাওয়া যায় না। তাকে পাওয়া যায় উদরপূর্তি আর গুনাহের কাজে মজে থাকার মাঝে! অলসতার কারণে অলস ব্যক্তি কেবল নিজেই এককভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয় না; বরং অলসতার ক্ষতিকর প্রভাব গোটা সমাজ ও জাতির মাঝে ছেয়ে যায়। যে জাতির যুবকরা কর্মতৎপর ও উদ্যমী না হয়ে অলস জীবন কাটায়, জাতি হিসেবে তারা দুর্বল ও শক্তিহীন হয়ে পড়ে। নিজেদের কর্তব্য ভুলে অলস-উদাসীন থাকার কারণেই তারা পদে পদে লাঞ্ছনা ও অপদস্থতার শিকার হয়। হ্যাঁ, অলসতা যখন যুবসমাজের মাঝে ব্যাপক হয়ে মহামারির আকার ধারণ করে, তখন শুধু তারাই নয়; বরং পুরো জাতি ধ্বংসের অতল গহ্বরে পৌঁছে যায়।… অলসতার ক্ষতিকর প্রভাব কী? আর কীভাবেই বা আমরা এ মারাত্মক ব্যাধি থেকে বাঁচতে পারব?—জানতে পড়ুন ‘অলসতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ বইটি।