Best Seller Items
-
Tk 5,600
Tk 6,500Digital Weight Machine 100 KG
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল উজন মাপার মেশিনটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি যেকোনো আইটেমের ওজন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা বাড়িতে এবং বহিরঙ্গন সহ সকল যায়যায় ব্যাবহারের উপযোগী। আপনি এই মেশিনটি দ্বারা সর্বোচ্চ ১০০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপতে পারবেন।
-
Tk 3,800
Tk 4,500Digital Weight Machine 60 KG
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল উজন মাপার মেশিনটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি যেকোনো আইটেমের ওজন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা বাড়িতে, ভ্রমণ, এবং বহিরঙ্গন সহ সকল যায়যায় ব্যাবহারের উপযোগী। আপনি এই মেশিনটি দ্বারা সর্বোচ্চ ৬০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপতে পারবেন।
-
Tk 2,500
Tk 3,000Digital Weight Machine 30 KG
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল উজন মাপার মেশিনটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি যেকোনো আইটেমের ওজন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা বাড়িতে, ভ্রমণ, এবং বহিরঙ্গন সহ সকল যায়যায় ব্যাবহারের উপযোগী। আপনি এই মেশিনটি দ্বারা সর্বোচ্চ ৩০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপতে পারবেন।
-
Tk 2,490
Tk 3,50029% offHajj Ihram Package – হজ্ব ইহরাম প্যাকেজ
🕋 আপনার হজ্জ বা ওমরাহ পালনের সময় যা যা প্রয়োজন হবে সেগুলো সংগ্রহ করতে মার্কেট ঘুরে সময় ও শ্রম দুটোই নষ্ট⚠️ করার কি দরকার ‼️‼️ আপনার এই সমস্যার কথা মাথায় রেখে হজ্জ বা উমরায় প্রয়োজনীয় ইহরাম প্যাকেজ নিয়ে এসেছি। এই প্যাকেজে হজ করতে যা যা লাগবে, সবকিছু দেয়া আছে।
-
Tk 2,400
Tk 3,000Digital Weight Machine 20 KG
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল উজন মাপার মেশিনটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি যেকোনো আইটেমের ওজন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা বাড়িতে, ভ্রমণ, এবং বহিরঙ্গন সহ সকল যায়যায় ব্যাবহারের উপযোগী। আপনি এই মেশিনটি দ্বারা সর্বোচ্চ ২০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপতে পারবেন।
-
Tk 2,400
Tk 2,800সাফা আলট্রা মেক্স জায়নামাজ – Safa ultra max Jaynamaz
প্রতিটি ধর্মপ্রান মানুষের কাছে জায়নামাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় একটি পণ্য। একটি সুন্দর জায়নামাজ আপনার রুচির পরিচয় বহন করে।আমাদের জায়নামাজটি দেখতে যেমন সুন্দর, তেমনি আরামদায়ক। দৈর্ঘ্য ১৩০ সেঃমিঃ এবং প্রস্থ ৮০ সেঃমিঃ হওয়ায় ৬ ফিটের বেশি উচ্চতার মানুষও অনায়াসে সালাত আদায় করতে পারবেন। সাথে সুন্দর একটি বক্স থাকায় প্রিয়জনদেরও উপহার দিতে পারবেন।
-
Tk 192
Tk 320সালাফদের জীবনকথা
ঐশী আলোয় উদ্ভাসিত যে-জীবন, কতই না উত্তম সেই জীবনের গল্প। নববী আদর্শে উজ্জ্বল যাদের পদরেখা, কতই না মহিমান্বিত সেই জীবনধারা। সেই জীবন এমন এক অঙ্কিত ছবির মতো, যেখানে রঙতুলিতে আঁকা হয় মহান রবের সান্নিধ্য লাভের পথ। সেই পথ মুখরিত হয়ে আছে কুরআনের সুর-তাল-লহরিতে। আলোকিত হয়ে আছে এমন এক অপার্থিব আলোয়, যে-আলো প্রথম ঝলমল করে উঠেছিল নির্জন, নিস্তব্ধ হেরার অন্ধকারে। এরপর, সেই আলোর বিচ্ছুরণে যাদের জীবন রাঙিয়ে উঠেছিল, তারাই আমাদের মহান পূর্বসূরি। আমাদের উত্তম পূর্বপুরুষ। আমাদের সালাফ। তাদের যাপিত জীবনের প্রতিচ্ছবির নাম ‘সালাফদের জীবনকথা’।
-
Tk 190
গুড প্যারেন্টিং (সন্তান প্রতিপালনে সফল হওয়ার উপায়)
সন্তান হিসেবে আমাকে নিয়ে মা-বাবার পেরেশানী উপলব্ধি করতে পারি মধ্যবয়সে এসে। মা-বাবার বুকের ভেতরটা পড়তে পারি আমার কলিজার টুকরো মেয়েদের দিকে তাকালেই। আমরা একটা নৈতিক জীবনবোধের মধ্য দিয়ে বেড়ে ওঠার সুযোগ পেয়েছি। সময় বদলেছে।এখন টের পাই, সন্তান লালন পালন কতোটা চ্যালেন্জিং বিষয়। একজন পেশাদার ব্যাংকার হিসেবে আমার জগতটা হিসাব ও কারবার নিয়ে। সেই অভ্যাসেই কিনা, আমি প্রতিনিয়ত আমার সন্তানদের নিয়ে হিসাব করি, ভাবনার রাজ্যে হারিয়ে যাই। সেই ভাবনাগুলোই কলমের ছোঁয়াতে কাগজে সংরক্ষণ করেছিলাম। একজন বাংলাদেশী মুসলিম পিতার প্যারেন্টিং ভাবনা। আনন্দিত, এই ভাবনাগুলো ছাপার অক্ষরে হাজারো পিতামাতার কাছে পৌঁছবে ইনশাআল্লাহ্। আসন্ন বইমেলায় আমার বই গুড ‘প্যারেন্টিং: সন্তান প্রতিপালনে সফল হওয়ার উপায়’ বই আলোর মুখ দেখছে।
-
Tk 190
বাতিঘর
জীবনের একটি বড় প্রকল্পের নাম পরিবার; যার অন্যতম প্রধান চরিত্র নারী। পরিবারের সামগ্রিক শান্তি, শৃঙ্খলা ও সৌহার্দ্যরে অনেকাংশই নারী সদস্যদের ভূমিকার উপর নির্ভরশীল। নারী কাঁধে চাপানো থাকে সবার মন যোগানোর দায়িত্বটাও। তাই নারীকে হতে হয় বিচক্ষণ ও নেতৃত্বের গুনাবলি সম্পন্ন। অপরিহার্য হয়ে পড়ে পরিবারের অভ্যন্তরীণ সম্পর্কোন্নয়নের; আপন সঙ্গী, শশুর, শাশুরি, ননদের সাথে বোঝাপড়ার, পরস্পরের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ও খুঁটিনাটি বিষয়ে সমঝোতার। কিন্তু কীভাবে? সমাধান খোঁজা হয়েছে অর্ধশত বছরের অভিজ্ঞতা থেকে; পরিবারের সাথে দীর্ঘ যাত্রার পরিশ্রান্ত চোখের ক্লান্ত চাহনি থেকে। পারিবারিক বন্ধন এবং পারস্পারিক দায়িত্ববোধ সম্পর্কিত এই ভাবনাগুলো প্রত্যেকের মনোজগতকেই আলোড়িত করবে। ন্যায়সঙ্গত অধিকার আদায়ে প্রত্যেকেই সচেতন হবে। সংকীর্ণ ও দাসত্বমূলক মনোভাব পরিহার করে সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব সৃষ্টিতে জনপ্রিয় লেখিকা মাসুদা সুলতানা রুমীর জীবনঘনিষ্ঠ চিন্তাধারা সহযোগীতা করবে ইনশাআল্লাহ। জীবনের অমূল্য এই বন্ধন সুদৃঢ়করণের পাশাপাশি মহান রবের সাথে খাঁটি ও নিষ্কলুস সম্পর্ক গঠনেও এসব চিন্তাধারা প্রতিটি জুটি ও পরিবারকে সাহায্য করবে। ভালোবাসার সীমা ব্যক্তি হৃদয় ছাপিয়ে পৌঁছে যাবে আরশে আজিমের মহিমান্বিত পথে। যে ভালোবাসা হৃদয় জমিনে প্রশান্তির চাষাবাদ করবে। যে ভালোবাসার জোরে পথিক অক্লান্ত ছুটতে থাকবে মঞ্জিলের পথে; অবশেষে স্থায়ী নীড় বাঁধবে জান্নাতের সবুজ বাগানে।
-
Tk 190
বিয়ে
বিয়ে একটি ধর্মীয় চুক্তি, একটি সামাজিক সম্পর্ক। একে ঘিরে দুজন মানুষ, দুটি পরিবারে কত আকাক্সক্ষা, কত স্বপ্ন! সম্পর্কটিকে সুন্দর করার জন্য প্রয়োজন সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা। তাই এই বইটি কেবল বিবাহেচ্ছু, নববিবাহিত বা বিবাহিতাদের জন্য নয়; বরং তাদের বাবা-মা, শ্বশুর-শাশুড়ি, আত্মীয়স্বজনদের জন্যও। এখানে বিয়ের স্বরূপ, দায়িত্বসমূহ, করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়াদি নিয়ে কিছু আলোচনা রয়েছে; যা হয়তো চিন্তার দিগন্তে নতুনত্ব আনতে পারে। রয়েছে কিছু গল্প; যা জীবনের বাস্তবতার প্রতিফলন।
-
Tk 185
Tk 250নেতৃত্বের প্রাথমিক বোঝাপড়া
আঁধার রাতের মুসাফির অনুসন্ধিৎসু চোখে শুধুই আলো খুঁজে ফিরে। কাফেলাকে মঞ্জিলে পৌঁছাতে আলোক মশাল তখন অনিবার্য দিশা। নিকষ আঁধারের দুনিয়া এখন বড্ড দিশেহারা। মুক্তি কোথায়? টলোমলো জাহাজকে কে তীরে ভিড়াবে? আজ বড় প্রয়োজন একঝাঁক দক্ষ নাবিকের। প্রত্যাশিত নাবিকদের উদ্দ্যেশ্যে ‘নেতৃত্বের প্রাথমিক বোঝাপড়া’ বই ।
-
Tk 177
Tk 295জবাব ২
নাস্তিকদের উত্থাপিত প্রশ্ন, অভিযোগ আর আপত্তির প্রতিউত্তর নিয়েই রচিত হলো ‘জবাব। চিন্তাশীল, ভাবনা-জাগানিয়া, গবেষণাধর্মী লেখার সমৃদ্ধ একটি সংকলন এটা। প্রাণোচ্ছলে ভরপুর একঝাঁক তরুণ লেখকের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফসল এই গ্রন্থ। ২০১৩ সালের শেষ দিকে হঠাৎ করে কমিউনিটি ব্লগগুলো এদেশে বেশ পরিচিতি পেতে শুরু করে। অসংখ্য মানুষ শখের বশে লেখালেখি আর সময় কাটানোর মাধ্যম হিসেবে যুক্ত হতে থাকে সেসব ব্লগে। বলা বাহুল্য, এ সুযোগটিকে চমৎকারভাবে লুফে নেয় বাংলার তথাকথিত নাস্তিক-মহল। সে সময়ে নাস্তিকরা যতটা সাড়ম্বরে ব্লগের জগতে আসে, চিন্তাশীল মুসলিমদের পদচারণা ছিল ততটাই নির্জীব। অবশেষে ২০১৮ সালের পর থেকে কিছু তরুণ মুসলিম ভাইদের দৃঢ় প্রচেষ্টা এবং তাদের বিশ্বাসের কথাগুলো ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে আমাদের এবারের প্রয়াস ‘জবাব ২’।
-
Tk 175
মুক্তিযুদ্ধের বয়ানে ইসলাম
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আমাদের দেশে একটা বয়ান হাজির আছে। সেই বয়ানে ইসলাম অনুপস্থিত। আমাদের বিশ্বাস করতে বাধ্য করানো হয়েছে, ইসলাম মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষিতে অপ্রাসঙ্গিক ছিল। এভাবেই তৈরি হয়েছে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহ্যের নির্মাণ। জাতীয় আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার অর্জনের লক্ষ্যে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে আমরা পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলাম। তারা ইসলামের নাম নিয়ে গণহত্যা জায়েজ করতে চেয়েছে। আবার সেই সময়ের কয়েকটি ইসলামপন্থী দল মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অবস্থান নেয়ার ফলশ্রুতিতে বাম ও সেক্যুলারপন্থীরা মুক্তিযুদ্ধকে ইসলামের প্রশ্নে বুর্জোয়া ফায়সালা হিসেবে উপস্থাপন করতে চেয়েছে। কিন্তু বাস্তবে মুক্তিযুদ্ধের নির্মাণ ও পরিচালনায় ইসলাম ছিল প্রাধান্য বিস্তারকারী বয়ান। মুক্তিযুদ্ধকে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র ‘আল্লাহর পথে জেহাদ’ বলে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে। মাঠের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রেরণা ছিলো ইসলাম; তারা শক্তি নিয়েছে ইসলামের ন্যারোটিভ থেকে। স্বাধীন বাংলা সরকারের বক্তব্য বিবৃতিতে ইসলাম খুব সাবলীলভাবে বর্তমান ছিল। আলেম সমাজের বড় একটা অংশ মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছেন এবং দেশ বিদেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত গঠনে বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠলো, সেটা কখনো খতিয়ে দেখা হয়নি। একটা জনগোষ্ঠি চলার পথের লড়াই সংগ্রামের ইতিহাস, তাৎপর্যকে কীভাবে তার ‘পরিচয় বৈশিষ্ট্য’ হিসেবে সাথে নিয়ে চলে, সেটাও আমরা অনুধাবন করার চেষ্টা করিনি। ঠিক কীভাবে এই অঞ্চলের মানুষের মননে ও গঠন-তন্ত্রতে ‘ইসলাম’ এক বিশেষ অর্থ ও তাৎপর্যে স্থায়ী আসন নিয়ে নেয়; সেই তালাশ কেউ করেনি।
-
Tk 174
Tk 290তিনিই আমার রব
বইটির রচয়িতা শায়খ আলী জাবের আল ফিফী (হাফিজাহুল্লাহ)। এই বইটি হচ্ছে মহান আল্লাহ সুবাহান ওয়া’ তা’য়ালার দশটি মহান নামের ব্যাখ্যা। আল্লাহ রাব্বুল আলা’মীনের দশটি নামকে জীবনের প্রতিটা দৃষ্টিকোণ, প্রতিটা ক্ষেত্র থেকে ব্যাখ্যা করতে লেখক পাঠকদের নিয়ে প্রবেশ করেছেন ভিন্ন এক জগতে। সেই জগতে কোন দুঃখ নেই, কোন কষ্ট নেই। সেই জগতে নেই কোন হতাশা, না পাওয়ার যাতনা। সেই জগত কেবল রব আর তাঁর বান্দার। সে জগতে রাজা হলেন আরশের অধিপতি, আর দাস তথা প্রজা হলো বান্দারা। সেখানে পৃথিবীর কোন মন্ত্রী নেই, প্রধানমন্ত্রী নেই। নেই কোন সেলেব্রেটি। সবাই সেখানে কেবলই বান্দা। আল্লাহ কুরআনে বলেছেন তাঁকে তাঁর সুন্দর সুন্দর নামগুলো ধরে ডাকতে। কিন্তু কেনো তিনি এমনটা বলেছেন? কখনও কি চিন্তা করেছি? আল্লাহর নামগুলোর পেছনে কি নিগূঢ় এক রহস্য, কি যে এক মাহাত্ম্য লুকিয়ে আছে, তা কি আমরা জানি? জানিনা। লেখক এই বইটিতে সেই রহস্যের দ্বার উন্মোচনের চেষ্টা করেছেন খুব সুনিপুণভাবে।
-
Tk 174
Tk 290অশ্রুজলে লেখা
শাইখ আব্দুল মালিক আল-কাসিম হাফিজাহুল্লাহ কর্তৃক লিখিত আয-যামান আল -কাদ্বিম ঠিক এমন একটি বই। অন্ধকারে ডুবে থাকা একদল মানুষের আলোর জগতে ফিরে আসার কাহিনীগুলোকে তিনি গল্পে রূপ দান করেছেন। সেই অন্ধকার গহ্বরে কীভাবে পৌঁছালো আলোর রশ্মি, কীভাবে পাথরের মতো পাষাণ হৃদয়ে হিদায়াতের ফল্গুধারা নেমে এলো, কোন জিনিসটি আলো হয়ে এসে ভরে দিয়ে গেছে মনের উঠোন পরিবর্তনের পেছনে এমনসব নিয়ামকগুলো নিয়ে তিনি গল্প সাজিয়েছেন। এই গল্পগুলোতে কখনো তিনি পাঠকদের কাঁদিয়েছেন, কখনো ভাবিয়েছেন। মনের সামনে ঝুলতে থাকা অন্ধকার পর্দা সরাতে তিনি আশ্রয় নিয়েছেন কিছু চরিত্রের। সেই চরিত্রগুলো প্রতিনিধিত্ব করেছে আমার, আপনার এবং আমাদের। আমাদের ভুলে থাকা মন, বিস্মৃত অন্তরকে জাগিয়ে তুলতে লেখক চেষ্টা করেছেন গল্পগুলোতে ভিন্ন ভিন্ন মাত্রা আর কাহিনীর সন্নিবেশ করতে এবং লেখক তার কাজে যথেষ্টই সফল হয়েছেন, আলহামদু লিল্লাহ। লেখকের এই বই আরব বিশ্বে খুবই জনপ্রিয় এবং বহুল পঠিত একটি গল্পগ্রন্থ।
-
Tk 172
Tk 286জীবনের সেরা রামাদান
রামাদানকে আমরা কীভাবে কাজে লাগাব এর বিস্তারিত বিবরণ উঠে এসেছে এ বইয়ে। সিয়াম, সালাত, তারাবি, তিলাওয়াত, ইতিকাফ-সহ রামাদান-সংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয়ের বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে এতে। নিজেকে পাপমুক্ত ও শুদ্ধ করে তোলার এই মাসটিকে যারা যথাযথভাবে কাজে লাগাতে চায়, এ বইটি তাদের জন্য আদর্শ একটি গাইড-বুকের কাজ করবে, ইনশাআল্লাহ। এ বইয়ে কঠিন ও জটিল বিষয়গুলোও তুলে ধরা হয়েছে সহজ ও সরলভাবে। উপরন্তু কলমের কালির সঙ্গে হৃদয়ের সবটুকু দরদ যেন ঢেলে দেওয়া হয়েছে বইটির পাতায়-পাতায়। অসামান্য মায়া নিয়ে উম্মাহকে বলা হয়েছে এমন কিছু কথা, যা সচরাচর খুব একটা শোনা যায় না।
-
Tk 170
অন্তর্জালের নাগরিক (৬৪টি কবিতা)
এইচ আল বান্না, গল্প বলেন চলচ্চিত্রে। সেই গল্প বাঙময় হয়ে কত-শত অনুভূতির নুড়ি পাথর ছড়িয়ে যায় দর্শকের বুকের ভেতর! কেউ কেউ তা হয়তো কুড়িয়ে নিয়ে জমিয়ে রাখেন। তারপর মন খারাপের কোনো এক নিঃসঙ্গ সন্ধ্যায় সেই অনুভবগুলো স্মৃতির আল্পনা এঁকে যায় গহিনে কোথাও। গল্প বলার এই তেষ্টা, মানুষকে ছুঁয়ে দেওয়ার এই ইচ্ছেগুলোই হঠাৎ ডানা মেলল কবিতার আকাশে। কবিতাও তো গল্পই বলে। মন ও মানুষের গল্প। এইচ আল বান্নার কবিতা, অনুভূতির সুতীব্র স্পর্শ হয়ে ছুয়ে যাক বুকের ভেতর।
-
Tk 170
আকাশ ছোঁয়া স্বপ্ন
একজন মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়। পৃথিবীর সব মানুষই কমবেশি স্বপ্ন দেখে। ঘুমের ঘোরে হঠাৎ ঘোড়া হাঁকিয়ে ছুটে যাওয়া, অথৈ সাগরে ডুবতে ডুবতে হারিয়ে যাওয়া, কুঁড়ে ঘরে শুয়ে রাজ-প্রাসাদে ঘুরে বেড়ানো, দূর নীলিমায় পাখির ন্যায় আকাশ ছোঁয়া-এমন হাজারো স্বপ্ন আমাদের নিত্যসঙ্গী। আমি একদিন স্বপ্ন দেখলাম, আগ্রার তাজমহল ঘুরে ঘুরে দেখছি। আরেক দিন দেখলাম বায়তুল্লাহ শরিফ তাওয়াফ করছি। এরই মাঝে হঠাৎ যেন কারও স্পর্শে ঘুম ভেঙে গেল। জেগে উঠে দেখি, শিয়রে মা দাঁড়িয়ে আছেন। এমনটা আমার প্রায়শই হয়। এসব স্বপ্ন ঘুমিয়ে দেখা স্বপ্ন। কিন্তু আমি তোমাদের যে স্বপ্নের কথা বলছি, তা জেগে দেখার স্বপ্ন এবং স্বপ্ন জেগেই দেখতে হয়। এপিজে আব্দুল কালাম এর ভাষায়- ‘ঘুমের মধ্যে দেখা স্বপ্ন আসলে স্বপ্ন নয়। স্বপ্ন সেটা, যা মানুষকে ঘুমোতে দেয় না।’
-
Tk 168
Tk 280সিরাজুম মুনির
সিরাত পড়তে গিয়ে কিছু কিছু ঘটনা আমরা খুব একটা মনোযোগের সাথে পড়ি না। শুধু চোখ বুলিয়েই চলে যাই। আবার কিছু ঘটনা আছে, যেগুলো খুব একটা জনপ্রিয় না; ধারাবাহিক সিরাতের গ্রন্থগুলোতেও পাওয়া যায় না। এমন ঘটনাগুলোকে ‘সিরাজাম মুনির’ বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। সাধারণত দেখা যায়, কেউ একটি সিরাতগ্রন্থ পড়েই হাত গুটিয়ে বসে পড়েন। আমাদের বিশ্বাস, ‘সিরাজাম মুনির’ বইটি পাঠকের এই ধারণা ভেঙে দিতে সক্ষম হবে ইনশা আল্লাহ। বইটি পড়ে সিরাত অধ্যয়নের তৃষ্ণা নিবারণ তো হবেই না, উল্টো আরো বেড়ে যাবে এই আমাদের প্রত্যাশা।
-
Tk 168
Tk 280পড়ো ৩
‘পড়ো’ সিরিজটি সাড়া জাগানো একটি সিরিজ। ‘পড়ো-১’ ও ‘পড়ো-২’ পাঠকমহলে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছে। ৩য় খণ্ডের জন্য আমাদের পাঠকেরা দীর্ঘদিন অপেক্ষায় ছিলেন। অবশেষে ‘পড়ো-৩’ প্রকাশিত হতে যাচ্ছে, ইনশা আল্লাহ। কুরআনের বাণীকে অল্প কথায়, সামসময়িক জীবন থেকে উদাহরণ দিয়ে, সংশ্লিষ্ট বৈজ্ঞানিক আলোচনাসহ যথাসম্ভব আধুনিক বাংলায় তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে এই সিরিজে।
-
Tk 167
Tk 278নবীজি-যেমন ছিলেন তিনি
নিজের জামা থেকে শুরু করে জুতা পর্যন্ত নিজেই সেলাই করতেন। নিজেই ঘর মুছতেন, বকরির দুধ দোহাতেন, পরিবারকে মাংস কাটায় সহায়তা করতেন। কেউ এলে নিজেই আতিথেয়তা করতেন, কথা বলতেন এবং তাদের প্রতি অত্যন্ত উদার ব্যবহার করতেন। যখন সফরে বের হতেন তখন পালাক্রমে একবার নিজে সাওয়ার হতেন, আরেকবার তার সাথীকে সাওয়ার হতে দিতেন। তার খাবার ছিল যবের রুটি। তিনি ঘুমাতেন মসজিদে। কখনো কখনো খালি পায়েও হাঁটতেন। দুজন সাওয়ার হলে তিনি পেছনে বসতেন, যাতে আরেকজনের ভ্রমণে কষ্ট না হয়। একদল মুসাফিরদের ভেতর থাকলে তিনি পেছনের দিকে থাকতেন, যাতে দুর্বল মুসাফিরদেরকে তিনি সাহায্য করতে পারেন, আর অন্যদের সাথে মিলেমিশে চলতে পারেন।
-
Tk 159
Tk 265সবর
আমাদের জীবনটা বড্ড সমস্যা সংকুল। হঠাৎ করে যদি বাবা মারা যায় অথবা মা, অথবা যদি অনাকাঙ্খিতভাবে হারাতে হয় চাকরি, জীবন যদি বিপদের ঢালি নিয়ে হাজির হয় আমাদের সামনে, আমরা ভেঙে পড়ি। দূর্বল হয়ে পড়ি। ভিতরে ভিতরে গুড়িয়ে যাই। জীবন এমনই। বহতা নদীর স্রোতের মতো জীবনের গতিপথ সরল এবং সোজা নয়। জীবনের পথ কখনো সমান্তরাল হয়না। অনিবার্য বাস্তবতা হলো এই, জীবনের গতিপথ সবসময় দূর্গম এবং বন্ধুর। পথে পথে কাঁটা বিছানো। আমরা যদি নবী-রাসূলদের জীবনের দিকে তাকাই, তাহলে দেখবো যে তাদের জীবনের অধিকাংশ সময়ই অতিবাহিত হয়েছে এই দূর্গম এবং বন্ধুর পথ মাড়ি দেওয়ার মাধ্যমেই। তারা যে পরিবেশ, পরিস্থিতিতে তাওহীদের দাওয়াত নিয়ে ধরায় এসেছেন, সেই পরিবেশ-পরিস্থিতি কখনোই তাদের পক্ষে ছিলোনা। তাদেরকে জীবনের প্রতিটি রন্ধ্রে রন্ধ্রে পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়েছে। অথচ, তাঁরা ছিলেন নিষ্পাপ। তাহলে কেনো তাদের মুখোমুখি হতে হয়েছে এই কঠিন বাস্তবতার? হ্যাঁ, পরীক্ষা সবসময় বান্দার পাপের ফল নয়। কখনো কখনো বান্দার পরীক্ষাগুলো তার জন্যে আল্লাহর বিশেষ রহমত। এই পরীক্ষার মাধ্যমেই আল্লাহ্ তাঁকে করে নেন আরো প্রিয়, আরো আপন, আরো উত্তম; কিন্তু, সব পরীক্ষাই যে আল্লাহর পক্ষ থেকে নিয়ামত, তাও নয়। এর কিছু আছে বান্দার পাপের ফল। বান্দার নিজ হাতে কামাই করা গুনাহর ফসল। বান্দা যখন পাপ করতে করতে নিজের আত্মাকে কলুষিত করে তোলে, তখন তার জন্যে নেমে আসে আযাব। সেই আযাবের নামই পরীক্ষা। একজন মুসলিম কখনোই ধৈর্য হারায় না। ভেঙে পড়েনা। মনোবল হারায় না। আল্লাহর উপর, আল্লাহর ফয়সালার উপর তার পরিপূর্ণ আস্থা এবং বিশ্বাস থাকে।