Best Seller Items
-
Tk 190
Tk 32041% offইবাদাত পকেট জায়নামাজ – Waterproof Pocket Jaynamaz
ভ্রমণের জন্য খুবই আদর্শ একটি পকেট জায়নামাজ। এটি পাতলা এবং হালকা হওয়ায় সহজে বহন করা যায়। খুবই উন্নতমানের অক্সফোর্ড ফেব্রিক্সে তৈরি। এটি শতভাগ পানিরোধী। আলহামদুল্লিল্লাহ।
-
Tk 80
Tk 12033% offইবাদাত আতর চকলেট – Ibadat Attar Chocolate
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর। দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী।
-
Tk 50
Tk 80Tasbih 100 Dana
-
Tk 2,500
Tk 3,000Digital Weight Machine 30 KG
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল উজন মাপার মেশিনটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি যেকোনো আইটেমের ওজন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা বাড়িতে, ভ্রমণ, এবং বহিরঙ্গন সহ সকল যায়যায় ব্যাবহারের উপযোগী। আপনি এই মেশিনটি দ্বারা সর্বোচ্চ ৩০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপতে পারবেন।
-
Tk 320
Tk 45029% offQurbani Digital Weight Machine
হ্যান্ডি মিনি ডিজিটাল ইলেক্ট্রনিক পোর্টেবল ট্রাভেল ওয়েট স্কেল মেশিন। সাইজে ছোট হওয়ায় সহজে বহন করা যায়। ৫০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপা যায়। নির্ভুল ভাবে মাপার জন্য স্কেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
-
Tk 380
Tk 48021% offইবাদাত হজ্জ সাবান – Ibadat Haji Soap
শুধুমাত্র হাজীদের সুস্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে ক্যামিকেল মুক্ত এই সাবান বিশেষভাবে হাতে তৈরি করা হয়েছে। হজ্ব পালন সময়ে সুগন্ধি যুক্ত সাবান ব্যবহার করা সম্পুর্ন ভাবে নিষিদ্ধ। তাই হজ্বে যাওয়ার জন্যে সুগন্ধি মুক্ত সাবান সংগ্রহ করা একান্ত জরুরি।
-
Tk 112
Tk 150কল্যাণের বারিধারা
একজন মুসলিম আল্লাহকে রব হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট। সন্তুষ্ট ইসলামকে দীন হিসেবে পেয়ে এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে রাসুল হিসেবে পেয়ে। এ জীবন খুবই ছোট। মাত্র কিছু দিনের সমষ্টি। এ তো কিছু নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের যোগফল। এ অল্প ও সংক্ষিপ্ত সময়েই একজন মুসলিমকে তার পাথেয় জোগাড় করে নিতে হয়। নিজেকে সিক্ত করতে হয় কল্যাণের বারিধারায়। আর যখন আল্লাহ তা কবুল করে নেন, তখন কল্যাণের বারিধারা সোনালি ফসল ফলায়। একজন মুসলিম কল্যাণের এ বারিধারায় নিজেকে সিক্ত করে আশা করতে পারে প্রতিদান লাভের, আকাঙ্ক্ষা করতে পারে পুরস্কার পাবার, আকাঙ্ক্ষা করতে পারে শান্তির আবাস জান্নাতের।
-
Tk 112
Tk 150দুনিয়া এক ধূসর মরীচিকা
দুনিয়াকে ঘিরে অনেক স্বপ্ন তোমার! তুমি চাও, তুমিই হবে দুনিয়ার সবচেয়ে সফল ব্যক্তি। কিন্তু আফসোস, যে দুনিয়ার পেছনে তোমার এত ছোটাছুটি, যার জন্য তোমার এত পদক্ষেপ আর পরিশ্রম ব্যয়; সে দুনিয়ার স্বরূপ সম্পর্কে জানার সময়টুকুও তোমার হয়নি।
-
Tk 111
Tk 150জাদুর বাস্তবতা
কেউ কেউ মনে করে, ‘জ্বিন-জাদু’ এসব বিষয় একেবারে ভিত্তিহীন। এগুলোর কোনো অস্তিত্বই তারা স্বীকার করে না । আবার কেউ তো এসব নিয়ে এতটা সীমালঙ্ঘনে লিপ্ত থাকে যে, বিভিন্ন তন্ত্র-মন্ত্র আর কুফরি কালাম বলে নিজের ঈমানও খুইয়ে বসে এবং অন্যের ঈমানও বিনষ্ট করে। আসলেই কি জ্বিন ও জাদুর অস্তিত্ব নেই? এসব কি মানুষের কেবলই অলীক কল্পনা? কুরআন-হাদীস থেকে কি এসবের অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়? এমন প্রশ্নগুলোর যেমন সঠিক উত্তর মিলবে ‘জাদুর বাস্তবতা’ নামক এ বইটিতে; তেমনি তারাও খুঁজে পাবে যথাযথ সমাধান, যারা জ্বিন ও জাদুর অস্তিত্ব তো স্বীকার করে, কিন্তু জানে না- কীভাবে জ্বিন বা জাদুগ্রস্ত ব্যক্তি এগুলোর প্রভাব থেকে মুক্তি লাভ করতে পারবে? তাই আসুন, জ্বিন-জাদু ও এ সংক্রান্ত বিষয়গুলোর ব্যাপারে সঠিক ধারণা লাভ করতে অধ্যয়ন করি ‘জাদুর বাস্তবতা’ নামক এ বইটি।
-
Tk 110
Tk 148সংযত জবান সংহত জীবন
মৌনতাকে আপন করে নাও, হাজারো মানুষের ভালোবাসা তুমি পাবে আর নিরাপদ থাকবে পরনিন্দা থেকে। নীরবতা তোমাকে এনে দেবে অনুপম ব্যক্তিত্ব আর সুদৃঢ় গাম্ভীর্য। কোথাও কাউকে কৈফিয়ত দেয়ার প্রয়োজন কোন কালেই তোমার হবে না। এক ব্যক্তি সালমান ফারসি র.-কে বলে: আমাকে নসিহত করুন। তিনি বলেন: তুমি কথা বলো না। লোকটি আশ্চর্য হয়ে জানতে চায়: মানুষের সমাজে কথা না বলে থাকা কীভাবে সম্ভব? তিনি উত্তর দেন: ‘যদি বলো তো হক কথা বলো, অন্যথায় চুপ থাকো।’ কালজয়ী এই নসিহত সবসময়ের সব মানুষের জন্য প্রযোজ্য—বিশেষত আমাদের এই যুগের জন্য। এই অমূল্য নসিহতটি বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে হবে। আমাদের মজলিস যেন এই নসিহতের আলোকে উদ্ভাসিত হয়। বিশেষ করে আমাদের ফোনালাপে এর যথার্থ প্রয়োগ খুব জরুরি। আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ র. বলেন: ‘সে সত্তার কসম যিনি ছাড়া কোন মাবুদ নেই, পৃথিবীর বুকে জবানের চেয়ে বন্দি থাকার অধিক উপযোগী বস্তু আর নেই।’
-
Tk 110
Tk 147দৈনন্দিনের সহস্রাধিক সুন্নাত
অল্প পুঁজি খাটিয়ে অধিক লাভ করতে পারাটা হলো বুদ্ধিমত্তার পরিচয়। পরকালবিশ্বাসীদের মাঝে সে-ই তো প্রকৃত বুদ্ধিমান, যার কোনো মুহূর্তই অনর্থক কাটে না, যার কোনো কাজই নিষ্ফল হয় না। হ্যাঁ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাতের অনুসরণ করে, একজন মুমিন খুব সহজে তার দৈনন্দিনের অতি সাধারণ কাজেও পাহাড়সম নেকি অর্জন করতে পারে। একটি নেক কাজ আদায় করতে গিয়ে আরও অনেকগুলো নেক কাজের সাওয়াব লাভ করতে পারে। আমরা যদি দৈনন্দিনের প্রতিটি কাজ সুন্নাতমাফিক সম্পাদন করি, তাহলে প্রতিদিন অতি সহজেই সহস্রাধিক সুন্নাতের ওপর আমল করতে পারব। এ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই শাইখ খালিদ আল-হুসাইনান রহ. কর্তৃক রচিত অতি উপকারী গ্রন্থ ‘দৈনন্দিনের সহস্রাধিক সুন্নাত’।
-
Tk 109
Tk 147মুহাজির
আল্লাহর বান্দা, আল্লাহকে লজ্জা করো। তিনি তোমার প্রতি রহম করুন। তুমি তাঁকে ভুলে গেছ, কিন্তু তিনি তোমাকে ভুলে যাননি। যে কারণে তুমি তোমার রবকে লজ্জা করবে, সে কারণটি হচ্ছে, তিনি তোমাকে ভুলে যান না; যদিও তুমি অনেক বেশি ভুলে আছ তাঁকে। কখন তাঁকে ভুলে গেলে? প্রতিটি দিন। যখনই তোমার স্মরণ করার সময় ছিল, তুমি ভুলে গেলে। যখনই তুমি ওয়াদা করলে, সে ওয়াদা ভঙ্গ করলে। যখন তোমার অবিচল থাকার কথা ছিল, তুমি বক্র পথে চলে গেলে। হ্যাঁ…তুমি তাঁকে ভুলে গিয়ে তোমার কামনাবাসনাকে প্রাধান্য দিয়েছ।…তুমি নিয়ম করে গাফিলতি করো আর তাঁকে ভুলে যাও। একাকী থাকো যখন, তখন তাঁকে ভুলে যাও। যখন তুমি গাফিলদের সঙ্গে থাকো, তখন তাঁকে ভুলে থাকো।… আর আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা যদি এক মুহূর্তের জন্যও তোমাকে ভুলে যান, তবে তুমি ধ্বংস হয়ে যেতে, ধ্বংস হয়ে যেত তোমার চারপাশের সবাই। আসমান বিদীর্ণ হয়ে জমিনকে ধ্বংস করে দিত। তোমার হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে যেত। প্রতিটি সক্ষমতা অক্ষমতায় পর্যবসিত হতো। তোমার অন্তর চিন্তা ও উদ্বিগ্নতায় ভরে যেত। এমনকি তুমি মৃত্যু কামনা করেও মরতে পারতে না। তাই, আল্লাহর বান্দা, আল্লাহকে লজ্জা করো। তিনি তোমার প্রতি রহম করুন।
-
Tk 99
Tk 134কখনো ফুরোবে না এই ভালোবাসা
অপরের প্রতি ভালোবাসার কারণ কী হওয়া উচিত, কীসের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা উচিত পারস্পরিক বন্ধুত্ব ও হৃদ্যতার বন্ধন—এ সম্পর্কে জানা নেই বর্তমানের অনেকেরই! তাই তো দেখা যায় সমাজজুড়ে আজ মিছে ও নোংরা ভালোবাসার ছড়াছড়ি! কেউ কাউকে ভালোবাসে স্রেফ নিজের কামনাবাসনা চরিতার্থ করার আশায়; কেউ অপরকে ভালোবাসে তার ধন-সম্পদ ও প্রভাব-প্রতিপত্তি দেখে, তার থেকে কিছু পাবার লোভে; কারও মাঝে ভালোবাসা গড়ে ওঠে নিছক গল্প-আড্ডা আর খেলাধুলায় একসাথে সময় কাটানোর উদ্দেশ্যে! এসব ভালোবাসা বা সম্পর্কের কি কোনো মূল্য আছে?! নাহ! বরং এসব ভালোবাসা পরকালে ব্যক্তির জন্য পরিতাপের কারণ হবে। তারা সেদিন আফসোস করবে, ‘হায়, কেন যে অমুককে ভালোবেসে বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছিলাম! হায়, আমি যদি অমুকের সাথে না চলতাম! হায়, আমি যদি কোনো পুণ্যবান মুমিনকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করতাম! বস্তুত, যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য, যে ভালোবাসা হয়ে থাকে দ্বীনের স্বার্থে—তা-ই কিয়ামতের সেই ভয়ংকর দিবসে আল্লাহর (আরশের) ছায়ায় স্থান-লাভের কারণ হবে। এই ভালোবাসাই চির অটুট থাকবে। হ্যাঁ, কখনো ফুরোবে না এই ভালোবাসা।
-
Tk 99
Tk 134শেষ বিদায়ের আগে রেখে যাও কিছু উত্তম নিদর্শন
মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করে দুনিয়া থেকে সবার নিশ্চিত বিদায় নিতে হবে। এ বিদায়কে কেউ অস্বীকার করে না। এ বিদায়কালে পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন, ধন-সম্পদ কিছুই সঙ্গে রবে না। নিজের জন্য নিজের আর কিছুই করার থাকবে না। কত মানুষই এমন অবস্থায় ওপারে পাড়ি জমিয়েছে, তাদের চলে যাওয়ার পর দুনিয়াতে তাদের জন্য কোনো নিদর্শনই বাকি থাকেনি। ছেড়ে যাওয়া পরিবার-পরিজন, ধন-সম্পদ তাদের কোনো কাজে আসেনি। কেননা, পার্থিব ভোগ-বিলাসে বিভোর থাকাই ছিল তাদের জীবনের একমাত্র লক্ষ্য-উদ্দেশ্য। তাই তো দুনিয়ার জন্যই কেটেছে তাদের দুনিয়ার জীবন।পক্ষান্তরে যারা পরকালের পাথেয় সংগ্রহে দুনিয়ার ধন-সম্পদকে কাজে লাগিয়েছে, শেষ বিদায়ের আগে উপকারী অবদান রেখে গেছে, রেখে গেছে আমলের পাল্লাকে ভারী করার মতো নেক প্রয়াস আর উত্তম নিদর্শন, তারাই সফল, সার্থক তাদের দুনিয়ার জীবন।
-
Tk 95
Tk 128হারিয়ে যাওয়া সুন্নাহ
সুন্নাত বিলুপ্ত হওয়া, অবহেলিত হয়ে পড়া, তা থেকে মানুষ বিস্মৃত হয়ে পড়া এবং সমাজে তার বাস্তবায়ন না থাকা, এর সবই বিদআত প্রসারের লক্ষণ। যেমন ইবনে আব্বাস রা. বলেন : ‘প্রতিটি নতুন বছরেই মানুষ একটি করে বিদআত আবিষ্কার করে এবং একটি করে সুন্নাত মিটিয়ে দেয়। এভাবে একসময় বিদআত প্রতিষ্ঠা লাভ করে এবং সুন্নাত বিলুপ্ত হয়ে যায়।’ ইলম চর্চার অভাব, সুন্নাতের প্রতি অনিহা, নতুত্বের প্রতি ঝোঁক, ইত্যাদি কারণে যুগে যুগে বহু বিদআত তৈরি হয়েছে। হারিয়ে গেছে অসংখ্য সুন্নাহ। হারিয়ে যাওয়া সেই সুন্নাহগুলো নিয়ে রচিত এই বইটি।
-
Tk 92
Tk 124চলো সোনালি অতীত পানে
আরব-বিশ্বের খ্যাতনামা লেখক, গবেষক ও দায়ি ড. শাইখ আব্দুল মালিক আল কাসিমের এক অনন্য সাধারণ উপহার ‘চলো সোনালি অতীত পানে’। মূল আরবি ‘ইন্তালিক বিনা’। স্বল্প পরিসরের ব্যতিক্রমধর্মী এই বইয়ে তিনি গড়ে তুলেছেন হাদিস ও ইতিহাসের এক ভিন্নধর্মী পাঠশালা। সিরাত, সালাফের জীবনকথা ও ইতিহাসের সুবিশাল সিন্ধু থেকে দুঃসাহসী ডুবুরির মতো বের করে এনেছেন অমূল্য সব মণিমুক্তো। জীবন-প্রাসাদে সেই রত্নগুলো কীভাবে সাজাতে হবে তার প্যাটার্নটিও তিনি এঁকে দিয়েছেন দক্ষ চিত্রকরের মতো।
-
Tk 92
Tk 124চলো জান্নাতের সীমানায়
প্রতিটি মানুষই তার গন্তব্যের শর্টকাট রাস্তা খুজে নিতে পছন্দ করে। যাতে করে সে তার গন্তব্যে দ্রুত পৌঁছে যায়। আছে কি কোন মুমিন, যে দ্রুত জান্নাতের সীমানায় পৌছাতে চায়? তাদের জন্য বইটি হবে এক চমৎকার দিকনির্দেশনা।
-
Tk 92
Tk 124আছে কোনো অভিযাত্রী?
শাইখ আব্দুল মালিক আল কাসিমের এক বিস্ময়কর সৃষ্টি—“হাল মিন মুশাম্মির’। দ্বীনের পথে এক অনন্য সাধারণ মোটিভেশন। অনবদ্য সব দাওয়াহ-প্রকল্প, কল্যাণের পথে উঠে আসার অভিনব সব আইডিয়া, আখিরাতের পাথেয় সংগ্রহের রকমারি কর্মসূচি আর শাইখের অপূর্ব ভাষাশৈলীর ঝঙ্কার—সব মিলিয়ে পাঠক বন্ধুদের জন্য ব্যতিক্রমধর্মী এক উপহার। বইটি পড়তে পড়তে শাইখের অপূর্ব ভাষাশৈলী আপনাকে মোহিত করবে। একটি পুলকিত বিস্ময়বোধ তাড়া করে ফিরবে আপনাকে। আপনি অনুভব করবেন কল্যাণের বারিধারায় স্নাত হতে ব্যাকুল হয়ে উঠেছে আপনার হৃদয়। অনেকগুলো কল্যাণ-প্রকল্পের একটি না একটি আপনার ভালো লেগে যাবেই।
-
Tk 90
Tk 120বাবা আমার বিয়ের ব্যবস্থা করুন
পিতার প্রতি সন্তানের হৃদয়ের আকুতি! আব্বু, আমাকে আমার যৌবন অনুভব করতে দিন, তারুণ্যের পুষ্পিত দিনগুলো আমি উপভোগ করতে চাই। আব্বু, চোখের সামনে উথাল-পাতাল করছে ফিতনার উত্তাল সমুদ্র। মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ার পূর্বেই আমার বিয়ের ব্যবস্থা করুন। আব্বু, হয়তো আল্লাহ আপনাকে নেককার নাতি-নাতনি দান করবেন। আব্বু, ফিতনা আমার একেবারেই সন্নিকটে, হাত বাড়ালেই আমি তার নাগাল পাই। আব্বু, আমি আর ছোট নেই। আমি এখন পূর্ণ যুবক। আব্বু, আমি আর সেই ছোট্ট খুকিটি নেই। আমি এখন পূর্ণ তরুণী, অধীর আগ্রহে যে পথ চেয়ে থাকে তার স্বপ্নের রাজকুমারের প্রতীক্ষায়। আব্বু, হারামের চেয়ে হালাল উত্তম। আব্বু, আপনি আমাকে অশ্লীল ও অশালীন কাজের শিকার হতে দেবেন না। আব্বু, আমার দ্রুত বিয়ের ব্যবস্থা করলে কিয়ামতের দিন আপনি আল্লাহর কাছে অনেক বড় প্রতিদান পাবেন। আব্বু, খিদে পেলে মানুষ খাবার খায়। হালাল থেকে আমায় বঞ্চিত করবেন না। এভাবে আবেগের সুরে বইটি সাজানো হয়েছে সেসব সন্তানদের জন্য, যারা বিয়ের কথা বাবাকে বলতে পারছেন না। এবং সেসব বাবাদের জন্য, যারা ভুলে গেছেন তাদের সন্তানদের বিয়ের বয়সের কথা। তাদের প্রতি উত্তম নসিহতপূর্ণ একটি বই ‘ইয়া আবি জাওয়্যীযনি।’
-
Tk 90
Tk 120নবীজির উত্তম গুণাবলি
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে আমরা ভালোবাসি। নিজেদের তাঁর উম্মত দাবি করি। কিন্তু তাঁর সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি? যদি আমাদের তাঁর সম্পর্কে আলোচনা করতে বলা হয়, তখন কি আমরা তাঁর সম্পর্কে অনর্গল বলে যেতে পারব? কত গল্প-উপন্যাসই তো আমরা অধ্যয়ন করি, বিশ্বের নানা প্রান্তের কত অদ্ভুত খবরের পেছনে পড়ি! কিন্তু সত্যিকারই বলুন তো, প্রিয় নবীজির জীবনী কিংবা তাঁর চারিত্রিক গুণাবলি সম্পর্কে জানার এবং তাঁর আদর্শ অনুসরণের কতটুকু আগ্রহ আছে আমাদের মাঝে? শুধু ভালোবাসার দাবি করলেই কি ভালোবাসা হয়। ভালোবাসার জন্য তো প্রিয় মানুষটি সম্পর্কে জানার পূর্ণ আগ্রহ থাকতে হয়। হ্যাঁ, প্রিয় নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর গুণাবলি সম্পর্কে জানতে পড়ুন অনবদ্য এ বইটি…
-
Tk 89
Tk 120এসো তাওবার পথে
উত্তম ফসলের জন্য শস্যক্ষেতের পরিচর্যা করতে হয়। আগাছা থেকে মুক্ত রাখতে হয়। জমিনকে উর্বর রাখতে হয়। পোকামাকড়, রোগবালাই আক্রমণ করলে তা থেকে শস্যক্ষেত নিরাপদ রাখতে হয়। তাহলেই দিন শেষে ক্ষেতের মালিক তার কাঙ্ক্ষিত ফসল পায়। ঈমানের ব্যাপারটাও এমন। অনেকটা চারাগাছের মতো। আর এই গাছ লাগানো থাকে প্রত্যেক মুমিনের অন্তরে। তাই ঈমানের ফল ভোগ করতে হলে অন্তরকে সাফ রাখতে হয় সকল পঙ্কিলতা থেকে। পাপ নামক আগাছাগুলো উপড়ে ফেলতে হয়। পোকামাকড়ের বেশে আসে শয়তানের জন্য অন্তরের সকল ফাঁকফোকর বন্ধ রাখতে হয়। আর এই সবগুলো সম্ভব তাওবার দ্বারা। তাওবাই মৃতপ্রায় ঈমানকে জাগিয়ে তোলে। তাওবাই মরিচা ধরা অন্তরকে তীক্ষ্ম করে। তাওবাই লাঞ্ছনা থেকে মুক্তি এনে দেয়। ব্যর্থদের দরিয়া ছেড়ে ব্যক্তিকে সাফল্যের ভূমিতে নিয়ে আসে এই তাওবাহ। এসো তাওবার পথে। এই আহ্বান নিয়ে পুরো বইটি সাজানো।
-
Tk 89
Tk 120সমস্যার সমাধান
মানুষ মাত্রই বিপদে আক্রান্ত হয়। সমস্যায় জর্জরিত হয়। ব্যক্তিগত, পারিবারিক, শারীরিক, মানসিক কত কষ্টের মাঝ দিয়ে মানুষকে চলতে হয়! কেউ হতাশায় ভেঙ্গে পড়ে, কেউ নেশার মরণফাঁদে পড়ে আর কেউবা অতি শোকে পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়। আসলে অজ্ঞতার কারণেই মানুষ এমন বোকামি করে থাকে। পৃথিবীতে যেমন সমস্যা আছে, ঠিক তেমনি প্রতিটি সমস্যার সমাধানও আছে। . কিন্তু মানুষ বড় ত্বরাপ্রবণ। সে দ্রুত ফল পেতে চায়। আর হোঁচট খেয়ে পথ হারিয়ে ফেলে। সমাধানের পথে সে হাঁটে না। এক্ষেত্রে সমাধানের জন্য প্রথম শর্ত হল ধৈর্য। এরপর তাকে জাগতিক কিছু সরল নীতি আর ইসলাম নির্দেশিত কিছু ঐশী নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। তাহলে ইনশাআল্লাহ বিশ্বাসী প্রতিটি মানুষই পেয়ে যাবে তার কাঙ্ক্ষিত সমাধান।