• Tk 107Tk 165

    সন্তানের বয়ঃসন্ধিকালের মনস্তত্ত্ব

    পরিবার আমাদের প্রথম পাঠশালা। আমাদের নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ অর্জনের সবুজ কানন। মা-বাবা এবং পরিবারের বড় সদস্যরা হলেন আমাদের প্রথম শিক্ষক।

  • Tk 109Tk 147

    মুহাজির

    আল্লাহর বান্দা, আল্লাহকে লজ্জা করো। তিনি তোমার প্রতি রহম করুন। তুমি তাঁকে ভুলে গেছ, কিন্তু তিনি তোমাকে ভুলে যাননি। যে কারণে তুমি তোমার রবকে লজ্জা করবে, সে কারণটি হচ্ছে, তিনি তোমাকে ভুলে যান না; যদিও তুমি অনেক বেশি ভুলে আছ তাঁকে। কখন তাঁকে ভুলে গেলে? প্রতিটি দিন। যখনই তোমার স্মরণ করার সময় ছিল, তুমি ভুলে গেলে। যখনই তুমি ওয়াদা করলে, সে ওয়াদা ভঙ্গ করলে। যখন তোমার অবিচল থাকার কথা ছিল, তুমি বক্র পথে চলে গেলে। হ্যাঁ…তুমি তাঁকে ভুলে গিয়ে তোমার কামনাবাসনাকে প্রাধান্য দিয়েছ।…তুমি নিয়ম করে গাফিলতি করো আর তাঁকে ভুলে যাও। একাকী থাকো যখন, তখন তাঁকে ভুলে যাও। যখন তুমি গাফিলদের সঙ্গে থাকো, তখন তাঁকে ভুলে থাকো।… আর আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা যদি এক মুহূর্তের জন্যও তোমাকে ভুলে যান, তবে তুমি ধ্বংস হয়ে যেতে, ধ্বংস হয়ে যেত তোমার চারপাশের সবাই। আসমান বিদীর্ণ হয়ে জমিনকে ধ্বংস করে দিত। তোমার হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে যেত। প্রতিটি সক্ষমতা অক্ষমতায় পর্যবসিত হতো। তোমার অন্তর চিন্তা ও উদ্বিগ্নতায় ভরে যেত। এমনকি তুমি মৃত্যু কামনা করেও মরতে পারতে না। তাই, আল্লাহর বান্দা, আল্লাহকে লজ্জা করো। তিনি তোমার প্রতি রহম করুন।

  • Tk 110Tk 147

    দৈনন্দিনের সহস্রাধিক সুন্নাত

    অল্প পুঁজি খাটিয়ে অধিক লাভ করতে পারাটা হলো বুদ্ধিমত্তার পরিচয়। পরকালবিশ্বাসীদের মাঝে সে-ই তো প্রকৃত বুদ্ধিমান, যার কোনো মুহূর্তই অনর্থক কাটে না, যার কোনো কাজই নিষ্ফল হয় না। হ্যাঁ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাতের অনুসরণ করে, একজন মুমিন খুব সহজে তার দৈনন্দিনের অতি সাধারণ কাজেও পাহাড়সম নেকি অর্জন করতে পারে। একটি নেক কাজ আদায় করতে গিয়ে আরও অনেকগুলো নেক কাজের সাওয়াব লাভ করতে পারে। আমরা যদি দৈনন্দিনের প্রতিটি কাজ সুন্নাতমাফিক সম্পাদন করি, তাহলে প্রতিদিন অতি সহজেই সহস্রাধিক সুন্নাতের ওপর আমল করতে পারব। এ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই শাইখ খালিদ আল-হুসাইনান রহ. কর্তৃক রচিত অতি উপকারী গ্রন্থ ‘দৈনন্দিনের সহস্রাধিক সুন্নাত’।

  • Tk 110Tk 148

    সংযত জবান সংহত জীবন

    মৌনতাকে আপন করে নাও, হাজারো মানুষের ভালোবাসা তুমি পাবে আর নিরাপদ থাকবে পরনিন্দা থেকে। নীরবতা তোমাকে এনে দেবে অনুপম ব্যক্তিত্ব আর সুদৃঢ় গাম্ভীর্য। কোথাও কাউকে কৈফিয়ত দেয়ার প্রয়োজন কোন কালেই তোমার হবে না। এক ব্যক্তি সালমান ফারসি র.-কে বলে: আমাকে নসিহত করুন। তিনি বলেন: তুমি কথা বলো না। লোকটি আশ্চর্য হয়ে জানতে চায়: মানুষের সমাজে কথা না বলে থাকা কীভাবে সম্ভব? তিনি উত্তর দেন: ‘যদি বলো তো হক কথা বলো, অন্যথায় চুপ থাকো।’ কালজয়ী এই নসিহত সবসময়ের সব মানুষের জন্য প্রযোজ্য—বিশেষত আমাদের এই যুগের জন্য। এই অমূল্য নসিহতটি বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে হবে। আমাদের মজলিস যেন এই নসিহতের আলোকে উদ্ভাসিত হয়। বিশেষ করে আমাদের ফোনালাপে এর যথার্থ প্রয়োগ খুব জরুরি। আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ র. বলেন: ‘সে সত্তার কসম যিনি ছাড়া কোন মাবুদ নেই, পৃথিবীর বুকে জবানের চেয়ে বন্দি থাকার অধিক উপযোগী বস্তু আর নেই।’

  • শোনো হে কিশোর dini.com.bd
    Tk 110

    শোনো হে কিশোর

    বালুর নিচে মুখ গুঁজে থাকলেই ঘুর্ণিঝড় থামে না। আর চাইলেও ঝড় থামানো যায় না; যা ঘটার তা ঘটেই। প্রাজ্ঞতা হচ্ছে ঝড়ের সময়টাকে ঠিকঠাক নিজেকে হেফাজত করা। কৈশোরের সংকট অবশম্ভাবী বাস্তবতা; চাইলেই কেউ উপেক্ষা করতে পারে না। কীভাবে আমরা তা সুন্দর করে হ্যান্ডেল করছি, সেটাই বিবেচনার বিষয়। এই গ্রন্থে সুনির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে কিশোরদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। কিশোর মানসকে পাঠ করা হয়েছে সুনিপুণভাবে। যেন একজন মেন্টর হাতে কলমে শিখিয়ে দিচ্ছে কৈশোর জীবনকে কীভাবে সুন্দর করে সাজাতে হয়। পিচ্ছিল পথের যাত্রীদের মঞ্জিলে পৌঁছতে হলে খুব সতর্ক থাকতে হবে। সেই সতর্কবার্তা আর আশু করণীয় নিয়েই এই আয়োজন ‘শোনো হে কিশোর’।

  • কবি - Kobi dini.com.bd
    Tk 110

    কবি

    আবদুল্লাহ (রা.)-এর কবিতা শুনে উমর (রা.) চটে যান। ধমক দিয়ে বলেন-‘থামো! রাসূলুল্লাহর সামনে এ পবিত্র স্থানে কবিতা পাঠ?’ কিন্তু কবিতা তো সবার। সর্বজনীন। একজনের হৃদয় উৎসারিত হলেও সকলের হৃদয়গ্রাহী। কবিতা মায়ের বুলি। তাতে জাতপাত নেই। কাঠিন্য নেই। দর্শন নেই। প্রেম আছে। কবিতা আরশে মোয়াল্লার ভাষা। ফেরেশতার বিশুদ্ধ সুর। কাওসারের কুলুকুলু ধ্বনি। আয়িশা (রা.)-এর ঘরে মৌ মৌ গুঞ্জন। কবিতা রাসূলের মসজিদের আলাদা মিম্বর। ক্ষুরধার তার শব্দশৈলী। ইবনে রাওয়াহা (রা.)-এর তলোয়ার।

  • নীল পৃথিবীর সবুজ আকাশ - Nil Prithibir Sobuj Akash dini.com.bd
    Tk 110

    নীল পৃথিবীর সবুজ আকাশ

    ভুল কোন ট্রেনে যদি উঠেই পড়ো, পরের ষ্টেশনেই নেমে যেয়ো। ট্রেন যতদূর যাবে, তোমার ফেরার কষ্ট তত বেশি

  • Tk 111Tk 150

    জাদুর বাস্তবতা

    কেউ কেউ মনে করে, ‘জ্বিন-জাদু’ এসব বিষয় একেবারে ভিত্তিহীন। এগুলোর কোনো অস্তিত্বই তারা স্বীকার করে না । আবার কেউ তো এসব নিয়ে এতটা সীমালঙ্ঘনে লিপ্ত থাকে যে, বিভিন্ন তন্ত্র-মন্ত্র আর কুফরি কালাম বলে নিজের ঈমানও খুইয়ে বসে এবং অন্যের ঈমানও বিনষ্ট করে। আসলেই কি জ্বিন ও জাদুর অস্তিত্ব নেই? এসব কি মানুষের কেবলই অলীক কল্পনা? কুরআন-হাদীস থেকে কি এসবের অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়? এমন প্রশ্নগুলোর যেমন সঠিক উত্তর মিলবে ‘জাদুর বাস্তবতা’ নামক এ বইটিতে; তেমনি তারাও খুঁজে পাবে যথাযথ সমাধান, যারা জ্বিন ও জাদুর অস্তিত্ব তো স্বীকার করে, কিন্তু জানে না- কীভাবে জ্বিন বা জাদুগ্রস্ত ব্যক্তি এগুলোর প্রভাব থেকে মুক্তি লাভ করতে পারবে? তাই আসুন, জ্বিন-জাদু ও এ সংক্রান্ত বিষয়গুলোর ব্যাপারে সঠিক ধারণা লাভ করতে অধ্যয়ন করি ‘জাদুর বাস্তবতা’ নামক এ বইটি।

  • Tk 111Tk 150

    বিপ্লবী আনোয়ার ইবরাহিম

    আনোয়ার ইবরাহিম। ইতিহাসের আড়ালে যিনি নিজেই ইতিহাসের স্থপতি। মালয়েশিয়ার আকাশস্পর্শী অগ্রগতির সামনে কেবল যে মাহাথির মোহাম্মদকে দেখি, তাঁর ডান হাতের ক্রাচটাই হচ্ছেন আনোয়ার ইবরাহিম। বিশ্লেষকদের কেউ কেউ বলেন, মাহাথির নয়, বরং ইবরাহিম-ই প্রকৃত নায়ক। সময়ের গাইতি ঠেলে মালয় সমাজের সবচেয়ে বিশ্বস্ত এই নেতা মূলত দেশের মানচিত্র পেরিয়ে সব মানুষের জন্য গণতন্ত্রের সৌরভ ছড়াচ্ছেন। তাঁর বিরুদ্ধে আনা সমকামিতার জঘন্য অভিযোগ বারবার প্রতিপক্ষকে দমনের ‘ভোঁতা অস্ত্র’ হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। বিপ্লবের প্রচলিত ধারণাই ভেঙে দিয়েছেন দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সবচেয়ে নির্যাতিত নেতা আনোয়ার ইবরাহিম। প্রচলিত জীবনযাপন, বোধব্যবস্থার প্রতি অবিচল থেকেও কিভাবে তিনি মালয়েশিয়ার সমাজে বিপ্লব ও পরিবর্তন চিন্তার অনুরণন ঘটালেন, তারই অনালোচিত অনালোকিত প্রচ্ছদে আলো ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে ‘বিপ্লবী আনোয়ার ইবরাহিম’ বইয়ে।

  • Tk 112Tk 186

    জীবন যদি হতো নারী সাহাবীর মত

    মক্কা নগরীতে একজন মহামানবের আবির্ভাব হলো, আসমান থেকে তার ওপর নেমে এলো এক ঐশী আলোক রেখা, দলে দলে মানুষ সেই মহামানবের ডাকে সমবেত হতে শুরু করল। একটি অত্যুজ্জ্বল আলোর পানে ছুটে আসতে লাগল তৃষিত সব প্রাণ। সেই তৃষ্ণার্ত, ক্ষুধিত প্রাণের মানুষগুলোর মাঝে, বিশাল একটি সংখ্যা ছিল নারীদের। নারী সাহাবিদের। রাযিয়াল্লাহু আনহুন্না। নবিজি যখন এক চরম, পরম ও মহাসত্যের দিকে মানুষকে আহ্বান করলেন, তখন অনেকের মতো চারদিক থেকে তৃষিত হৃদয়ে ছুটে এলো নারীদের দলও। তারাও বরণ করে নিল সত্যের পেয়ালা। যে অমৃত নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ধারণ করে এনেছেন হেরা পর্বত থেকে, সেই অমৃত পান করতে উদগ্রীব হয়ে পড়লেন তারাও। সত্যের এই মিছিলে যোগদান তাদের জন্য সহজ ছিল না মোটেও। নবিজির ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে তারা হয়েছেন ঘরহারা। হারিয়েছেন প্রিয় মানুষ, প্রিয় মুখ। সত্যকে নিজেদের জীবনে ধারণ করতে গিয়ে তারা হিজরত করেছেন। ছেড়ে এসেছেন প্রিয় জন্মভূমি। এমনকি হাসিমুখে মৃত্যুর মিছিলেও তারা অংশ নিয়েছেন। তবু যে অমৃত তারা পান করেছেন, যে রঙে রাঙিয়েছেন জীবন, যে সুরে আবগাহন করেছেন তনুমন, সেই অমৃত, সেই রং, সেই সুর থেকে তারা একচুল পরিমাণও বিচ্যুত হননি। এতটাই দৃঢ় আর অবিচল ছিল তাদের ঈমান।

  • Tk 112Tk 186

    তিনিই আমার প্রাণের নবি (সা.)

    শাইখ আলী জাবির আল ফাইফী রচিত এই বইয়ের পরতে পরতে পাঠক নবীজিকে নতুন ভাবে চিনবেন। দেখবেন, তিনি এসেছেন মহানুভুবতা, ভালোবাসা আর বিশ্বস্ততার প্রতীক হয়ে। জানবেন, তার শুভামন ঘটেছে মহান রবের পক্ষ থেকে এক আলো-ঝলমলে বার্তা নিয়ে, যে আলোয় ভেসে যায় সমস্ত অনাচার, মুছে যায় সব মিথ্যে উপাস্যের ঠুনকো অস্তিত্ব। তিনি জানেন ভালোবাসা ছড়িয়ে দিতে। তিনি জানেন সকলের মাঝে ভালোবাসার বীজ বুনে দিতে। বইয়ের প্রতিটি পরিচ্ছেদ পড়ার সময় পাঠকমনে একটি কথাই বার বার প্রতিধ্বনিত হবে: তিনিই আমার নবী, তিনিই আমার প্রাণের নবী, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

  • Tk 112Tk 150

    দুনিয়া এক ধূসর মরীচিকা

    দুনিয়াকে ঘিরে অনেক স্বপ্ন তোমার! তুমি চাও, তুমিই হবে দুনিয়ার সবচেয়ে সফল ব্যক্তি। কিন্তু আফসোস, যে দুনিয়ার পেছনে তোমার এত ছোটাছুটি, যার জন্য তোমার এত পদক্ষেপ আর পরিশ্রম ব্যয়; সে দুনিয়ার স্বরূপ সম্পর্কে জানার সময়টুকুও তোমার হয়নি।

  • Tk 112Tk 150

    কল্যাণের বারিধারা

    একজন মুসলিম আল্লাহকে রব হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট। সন্তুষ্ট ইসলামকে দীন হিসেবে পেয়ে এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে রাসুল হিসেবে পেয়ে। এ জীবন খুবই ছোট। মাত্র কিছু দিনের সমষ্টি। এ তো কিছু নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের যোগফল। এ অল্প ও সংক্ষিপ্ত সময়েই একজন মুসলিমকে তার পাথেয় জোগাড় করে নিতে হয়। নিজেকে সিক্ত করতে হয় কল্যাণের বারিধারায়। আর যখন আল্লাহ তা কবুল করে নেন, তখন কল্যাণের বারিধারা সোনালি ফসল ফলায়। একজন মুসলিম কল্যাণের এ বারিধারায় নিজেকে সিক্ত করে আশা করতে পারে প্রতিদান লাভের, আকাঙ্ক্ষা করতে পারে পুরস্কার পাবার, আকাঙ্ক্ষা করতে পারে শান্তির আবাস জান্নাতের।

  • Tk 114Tk 190

    ফেরা ২

    জাগতিক নিয়মে, সব পাখি নীড়ে ফেরে। ফুল ফোটে, বৃষ্টি নামে এবং নদী তার আপন পথে বাঁক নেয়। কিন্তু, ফেরে না কেবল মানুষ। অহংকার আর অহমিকার দহনে তার বুকের ভেতরে জিইয়ে রাখে পাহাড়সম আগুন। সেই আগুনে ঝলসে যায় সে নিজে এবং ঝলসে দিতে চায় তার চারপাশ। মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ আর বেপরোয়া। সে তার অস্তিত্বের কার্যকারণ ডিঙিয়ে নিজেকে আমিত্বের আসনে দেখতে চায়। নিজের ক্ষুদ্রাকৃতির প্রতি চূড়ান্ত ভাবলেশহীন হয়ে সে নিজেকে অনন্ত-অসীমে কল্পনা করে বসে। ফলে সে বিচ্যুত হয়। পদস্খলন ঘটে তার। যুগে যুগে যাদের ধ্বংসের পদধ্বনি আমরা শুনতে পাই, তাদের সকলের যেন একই গল্প, একই চিত্রনাট্য—ঔদ্ধত্য, অহংকার আর অনাচার। এক মহাসত্যকে পাশ কাটিয়ে, নিজেকে নিয়ন্ত্রকের আসনে যখনই সে আসীন করতে গেছে, তখনই ধ্বংস অনিবার্য হয়ে নিপতিত হয়েছে তার ওপর। তবু, কারও কারও গল্পটা অন্যরকম। তবু, কেউ কেউ ফিরে আসে। খুঁজে পায় পথ। খুঁজে নেয় অন্তিম অবসরের অনন্ত আবাসস্থল। ফিরে আসা এমন দুটো পবিত্র আত্মার যাপিত-জীবনের রং-তুলিতে নির্মিত আমাদের ফেরা-২। গল্পের ভেতরেও গল্প থাকে, পরিচ্ছেদের ভেতরেও থাকে উপ-পরিচ্ছেদ। আমাদের গল্পটা ভিন্ন। এই গল্পটা একেবারে ডুবে যাওয়ার গল্প নয়, বরং ডুবতে ডুবতে হঠাৎ মাঝ-সাগরে জাহাজের মাস্তুল পেয়ে যাবার মতোই। এই গল্পটি হারিয়ে যাবার গল্প নয়, বরং নিজেকে নতুনভাবে ফিরে পাবার উপাখ্যান। তাই, এই গল্পটি একটু অন্যরকম।

  • Tk 115Tk 156

    সবর মুমিনের সাফল্যের সোপান

    আবু দারদা রা. আমাদের তিনটি বিষয়ের শিক্ষা দিয়েছেন, যা দুর্বল করে দেয় মানুষের অভ্যন্তরীণ প্রবৃত্তিকে এবং সহায়তা করে স্রষ্টার সান্নিধ্য অর্জনে। তিনি বলেন, ‘আমি এমন তিনটি জিনিসকে ভালোবাসি, যেগুলোকে সাধারণ মানুষ অপছন্দ করে : দারিদ্র্য, রোগ-ব্যাধি এবং মৃত্যু। দারিদ্র্যকে ভালোবাসি, কারণ তা রবের সামনে বিনয় প্রকাশের মাধ্যম। মৃত্যুকে ভালোবাসি, কারণ রবের সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য মৃত্যুই একমাত্র পন্থা। এবং রোগ-ব্যাধিকে ভালোবাসি, কারণ রোগ-ব্যাধি পাপরাশি মুছে দেয়।’ বইটিতে কুরআন, সুন্নাহ, পূর্ববর্তী নেককারদের জীবনী থেকে সবরের শিক্ষা, মর্যাদা, উপায় আলোচিত হয়েছে সবিস্তারে।

  • Tk 118Tk 160

    যেসব হারামকে অনেকেই তুচ্ছ মনে করে

    পাপ যখন ব্যক্তিগত পর্যায়ে থাকে তখন এর ক্ষতি কেবল ব্যক্তি নিজেই ভুগে। তার মনে হয়ত এর জন্য অনুশোচনা বোধ থাকে। ফলে তাওবার সুযোগ থাকে। কিন্তু যখন সেই পাপ সামাজিকভাবে প্রচলিত হতে শুরু করে, তখন মানুষ ভুলতে থাকে ‘এটা মূলত পাপ’। আমাদের সমাজে এমন অনেক বিষয় আছে, যা মানুষ স্বাভাবিকভাবেই করে যাচ্ছে, অথচ সেগুলো স্পষ্টত হারাম। মনে নেই কোনো আফসোস, নেই কোনো তাওবার অনুশোচনা। ফলে আমৃত্যু মানুষ সেগুলো হালাল ভেবে করতে থাকে।

CATEGORIES