Best Seller Items
-
Tk 198
Tk 267সিরাত কাননের মুঠো মুঠো সৌরভ
বইটি রচনা করেছেন প্রখ্যাত ঐতিহাসিক, সমরবিদ ও সিরাত-বিশারদ শাইখ মাহমুদ শীত খাত্তাব রাহিমাহুল্লাহ। বইটির বিন্যাস প্রচলিত সিরাতগ্রন্থ থেকে একেবারেই আলাদা। শাইখ এখানে সিরাতশাস্ত্রের অনেকগুলো শাখার সারনির্যাস নিয়ে এসেছেন। তাই সিরাত পাঠের ভূমিকা হিসেবে বইটি বেশ উপযোগী মনে হয়। যারা দীর্ঘ পরিসরের সিরাত পড়ার পূর্বে গোটা সিরাতকে একনজরে দেখে নিতে চান, আমরা বলব, তাদের জন্য বইটি চমৎকার এক উপহার।
-
Tk 158
Tk 214ফুটন্ত ফুলের আসর
বিশুদ্ধ হাদিসভাণ্ডার থেকে চয়িত দিকনির্দেশনামূলক একগুচ্ছ উপদেশ, রাসুলুল্লাহ সিরাহ থেকে সংগৃহীত কয়েক পশলা আলো, সাহাবাদের জীবন-কানন থেকে আহরিত কতিপয় অনুপ্রেরণা, সোনালি যুগের ঝলমলে কিছু দৃশ্য, সালাফের অভিজ্ঞতা সিঞ্চিত কয়েক ফালি নাসিহা এবং ইসলামের বিস্তৃত ইতিহাস থেকে চাঞ্চল্যকর কিছু সত্য ঘটনা দিয়েই নির্মিত হয়েছে ‘ফুটন্ত ফুলের আসর’ নামের এই বইটি।
-
Tk 237
Tk 320প্রতিযোগিতা হোক জান্নাতের পথে
বর্তমানের কোন মানুষটি প্রতিযোগিতায় লিপ্ত নয়! সবার মাঝে চলছে প্রতিযোগিতা! কারও মাঝে প্রতিযোগিতা চলছে প্রকাশ্যে ঘটা করে। যেমন : ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, গান প্রতিযোগিতা, নাচ প্রতিযোগিতা, এমনকি সুন্দরী প্রতিযোগিতার নামে নারীদেহকে নগ্ন করে উপস্থাপনের প্রতিযোগিতা! আর কেউ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত মঞ্চের বাইরে—যেখানে অবশ্য প্রতিযোগীদের মাঝে আনুষ্ঠানিক কোনো আয়োজন হয় না; বরং এ প্রতিযোগিতা চলে নীরবে—অন্যকে দেখে দেখে। এ প্রতিযোগিতা দুনিয়া উপার্জনের প্রতিযোগিতা : কীভাবে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করা যায়! বড় কোনো পদ-পদবি পাওয়া যায়! কীভাবে লাখপতি-কোটিপতি হওয়া যায়—গাড়ি-বাড়ির মালিক বনা যায়! হ্যাঁ, এমন অনেক অসুস্থ প্রতিযোগিতাই জেঁকে বসেছে আজকের অধিকাংশ মানুষের মন-মগজে। আমাদের মহান সালাফগণও প্রতিযোগিতা করতেন। কিন্তু কী ছিল তাঁদের প্রতিযোগিতা? কোন লক্ষ্যপানে তাঁরা ছুটে চলতেন? জানতে চাও? তাহলে তোমার দৃষ্টিকে নিবদ্ধ করো এ বইটির পাতায় পাতায়।
-
Tk 203
Tk 274জাহান্নাম অসীম আজাবের হাতছানি
অনেক সময় আগুন স্পর্শে স্মরণীয় প্রভাব বিদ্যমান থাকে। উমর বিন খাত্তাব রা.-এর সামনে আগুন জ্বালানো হলে তিনি নিজের হাত তার কাছাকাছি করে বললেন, ‘হে খাত্তাবের বেটা, তুমি কি এই আগুনে ধৈর্যধারণ করতে পারবে?’ এ রকম আরেক সাহাবির নাম হলো, আহনাফ বিন কাইস; যিনি খুব হিসাব-নিকাশ করে চলাফেরা করতেন। তিনি রাতের বেলা বাতির কাছে এসে নিজের আঙুল তাতে ধরে বলতেন, ‘ধ্বংস! ধ্বংস!’ তারপর বলতেন, ‘তুমি কেন অমুক দিন এই কাজটি করলে? তুমি অমুক দিন কেন এই কাজটি করলে?’ এভাবে বইয়ের পরতে পরতে মিলবে জাহান্নাম নিয়ে সতর্কবাণী এবং এ থেকে পরিত্রাণ পাবার উপায়।
-
Tk 281
Tk 380জান্নাত চির সুখের ঠিকানা
আপনারা কি এমন কোনো মুসাফিরকে দেখেছেন, যিনি আগামীকাল বা পরের দিন নিজ দেশে ফিরবেন, অথচ তিনি নিজের সফরের বাসস্থান বা সেই (অস্থায়ী অবস্থানের) জায়গাটিকে খুব কারুকার্যের মাধ্যমে সজ্জিত করছেন? মানুষ কি বলবে না, তার মাথায় সমস্যা আছে। তাকে কি লোকে নির্বোধ আখ্যা দেবে না? এটি কি সর্বোত্তম নয় যে, সে নিজের সমুদয় সম্পদ জমা করে রাখবে এবং নিজ দেশে গিয়ে তা উপভোগ করবে? সুতরাং যে এ কথা উপলব্ধি করতে পেরেছে যে, সে জান্নাতের পথের মুসাফির এবং দুনিয়াতে তার অবস্থান ক্ষণস্থায়ী, তার সামনে জান্নাতলাভের সাধনার বিকল্প কোনো পথ নেই। সে তার দৃষ্টি আসল বাড়ির দিকেই নিবদ্ধ রাখবে। সে অচিরেই সে গৃহের উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করবে এবং ভিনদেশকে বিদায় জানাবে। সে যথাসম্ভব দুনিয়া থেকে নফল ইবাদত ও আনুগত্যের পুঁজি সঞ্চয় করবে; যেন প্রতিদান দিবসে জান্নাতে প্রশান্তি লাভ করতে পারে।
-
Tk 148
Tk 200অলসতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ
অলসতা একটি মারাত্মক ব্যাধি। যা দুনিয়া-আখিরাত উভয় জগতের কল্যাণ ও সাফল্য লাভ থেকে বঞ্চিত হওয়ার কারণ। যার মাঝে অলসতা চেপে বসে, তার জীবনে কোনো উন্নত লক্ষ্য থাকে না। ফলে সে হাত-পা গুটিয়ে ঘরকুনো হয়ে পড়ে থাকাকেই পছন্দ করে। প্রকৃত সাফল্য ও কল্যাণের ব্যাপারে সে মোটেও জ্ঞান রাখে না! ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল থাকা, দ্বীনের জন্য নিজের জান-মাল কুরবানি করা, কল্যাণকর কাজে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ কিংবা উত্তম কোনো প্রচেষ্টায় অলস-অকর্মণ্য ব্যক্তিকে পাওয়া যায় না। তাকে পাওয়া যায় উদরপূর্তি আর গুনাহের কাজে মজে থাকার মাঝে! অলসতার কারণে অলস ব্যক্তি কেবল নিজেই এককভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয় না; বরং অলসতার ক্ষতিকর প্রভাব গোটা সমাজ ও জাতির মাঝে ছেয়ে যায়। যে জাতির যুবকরা কর্মতৎপর ও উদ্যমী না হয়ে অলস জীবন কাটায়, জাতি হিসেবে তারা দুর্বল ও শক্তিহীন হয়ে পড়ে। নিজেদের কর্তব্য ভুলে অলস-উদাসীন থাকার কারণেই তারা পদে পদে লাঞ্ছনা ও অপদস্থতার শিকার হয়। হ্যাঁ, অলসতা যখন যুবসমাজের মাঝে ব্যাপক হয়ে মহামারির আকার ধারণ করে, তখন শুধু তারাই নয়; বরং পুরো জাতি ধ্বংসের অতল গহ্বরে পৌঁছে যায়।… অলসতার ক্ষতিকর প্রভাব কী? আর কীভাবেই বা আমরা এ মারাত্মক ব্যাধি থেকে বাঁচতে পারব?—জানতে পড়ুন ‘অলসতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ বইটি।
-
Tk 96
Tk 160সুখের নাটাই
সেই প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে মানুষ সুখের সন্ধান করে ফিরছে। নিজেদের জীবনকে সুখের আবরণে আচ্ছাদিত করতে মানুষের আজন্ম অভিপ্রায়। সভ্যতা এগোলো, মানুষ সংঘবদ্ধ হলো, গড়ে উঠলো সমাজ, রাষ্ট্র আর পরিবার। মানুষ থিঁতু হলো একটা জায়গায়। কিন্তু, সুখ সন্ধানে তার যে পৌরাণিক পৌনঃপুনিকতা, তা থেকে সে কি নিবৃত হতে পেরেছে কখনো? আজ আমরা জানি, ব্যক্তিজীবন, সমাজজীবন কিংবা রাষ্ট্রজীবন, সবখানেই মুখ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে পরিবার। একটা পরিবার কাঠামোর মধ্যেই নিহিত থাকে আমাদের সমাজজীবন, রাষ্ট্রজীবন আর ব্যক্তিজীবনের সুখের বীজ। আমাদের পরিবার যতোখানি গোছানো হবে, যতোখানি পরিপাটি হবে আমাদের সংসার, আমরা ততোখানিই সুখের কাছাকাছি যেতে পারবো। তবে, এসবকিছুকে ছাপিয়ে, সুখী জীবনের সবচেয়ে বড় এবং সারকথা নিহিত আছে যে বিষয়ে, তা হলো মহান রবের সন্তুষ্টি। আমরা একটা বৃত্তবন্দী জীবন পার করি। আমাদের কেন্দ্রে আল্লাহর সন্তুষ্টি বিধানই প্রধান এবং মুখ্য। ফলে, আমরা যতোখানি কেন্দ্রের কাছাকাছি থাকতে পারবো, কিংবা একীভূত হতে পারবো তার মাঝে, ততোই আমাদের জীবন সুখী হবে। সুখের সুন্দর সৌন্দর্য তখন আমাদের জীবনে প্রস্ফুটিত হবে। বৃত্তবন্দী সেই জীবনের পরত থেকে, সুখের অনুসন্ধানে লেখিকা আফরোজা হাসান রচনা করেছেন ‘সুখের নাটাই’ শিরোনামে একটি অনন্য শৈলীর উপাখ্যান। আমাদের বৃত্তবন্দী জীবনের অলিগলি থেকে, জীবনের পরত থেকে তুলে আনা সুখ সন্ধানের গল্পগুলো লেখিকার কলমে দারুণ শৈল্পীকতার রূপ লাভ করেছে। ‘সুখের নাটাই’-এ ভর করে, আমরাও ডুব দেবো অনন্ত অসীম আকাশে, যেখানে দেখা মিলবে সত্যিকার সুখের ঘুড়ির।
-
Tk 99
Tk 134শেষ বিদায়ের আগে রেখে যাও কিছু উত্তম নিদর্শন
মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করে দুনিয়া থেকে সবার নিশ্চিত বিদায় নিতে হবে। এ বিদায়কে কেউ অস্বীকার করে না। এ বিদায়কালে পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন, ধন-সম্পদ কিছুই সঙ্গে রবে না। নিজের জন্য নিজের আর কিছুই করার থাকবে না। কত মানুষই এমন অবস্থায় ওপারে পাড়ি জমিয়েছে, তাদের চলে যাওয়ার পর দুনিয়াতে তাদের জন্য কোনো নিদর্শনই বাকি থাকেনি। ছেড়ে যাওয়া পরিবার-পরিজন, ধন-সম্পদ তাদের কোনো কাজে আসেনি। কেননা, পার্থিব ভোগ-বিলাসে বিভোর থাকাই ছিল তাদের জীবনের একমাত্র লক্ষ্য-উদ্দেশ্য। তাই তো দুনিয়ার জন্যই কেটেছে তাদের দুনিয়ার জীবন।পক্ষান্তরে যারা পরকালের পাথেয় সংগ্রহে দুনিয়ার ধন-সম্পদকে কাজে লাগিয়েছে, শেষ বিদায়ের আগে উপকারী অবদান রেখে গেছে, রেখে গেছে আমলের পাল্লাকে ভারী করার মতো নেক প্রয়াস আর উত্তম নিদর্শন, তারাই সফল, সার্থক তাদের দুনিয়ার জীবন।
-
Tk 99
Tk 134কখনো ফুরোবে না এই ভালোবাসা
অপরের প্রতি ভালোবাসার কারণ কী হওয়া উচিত, কীসের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা উচিত পারস্পরিক বন্ধুত্ব ও হৃদ্যতার বন্ধন—এ সম্পর্কে জানা নেই বর্তমানের অনেকেরই! তাই তো দেখা যায় সমাজজুড়ে আজ মিছে ও নোংরা ভালোবাসার ছড়াছড়ি! কেউ কাউকে ভালোবাসে স্রেফ নিজের কামনাবাসনা চরিতার্থ করার আশায়; কেউ অপরকে ভালোবাসে তার ধন-সম্পদ ও প্রভাব-প্রতিপত্তি দেখে, তার থেকে কিছু পাবার লোভে; কারও মাঝে ভালোবাসা গড়ে ওঠে নিছক গল্প-আড্ডা আর খেলাধুলায় একসাথে সময় কাটানোর উদ্দেশ্যে! এসব ভালোবাসা বা সম্পর্কের কি কোনো মূল্য আছে?! নাহ! বরং এসব ভালোবাসা পরকালে ব্যক্তির জন্য পরিতাপের কারণ হবে। তারা সেদিন আফসোস করবে, ‘হায়, কেন যে অমুককে ভালোবেসে বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছিলাম! হায়, আমি যদি অমুকের সাথে না চলতাম! হায়, আমি যদি কোনো পুণ্যবান মুমিনকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করতাম! বস্তুত, যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য, যে ভালোবাসা হয়ে থাকে দ্বীনের স্বার্থে—তা-ই কিয়ামতের সেই ভয়ংকর দিবসে আল্লাহর (আরশের) ছায়ায় স্থান-লাভের কারণ হবে। এই ভালোবাসাই চির অটুট থাকবে। হ্যাঁ, কখনো ফুরোবে না এই ভালোবাসা।
-
Tk 103
Tk 172কে উনি?
এই বইতে সুদৃঢ়, সুপ্রতিষ্ঠিত ইতিহাস থেকেই একের পর এক প্রমাণ করা হবে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একজন নবি ছিলেন। সত্য নবি। সত্যের দিকে আহ্বানকারী আল্লাহর সত্যিকারের একজন বার্তাবাহক, মেসেঞ্জার। একজন ট্রু প্রফেট। এই বইটি পড়ে পাঠক-পাঠিকা গালে হাত দিয়ে ভাবনার অতলে তলিয়ে যাবে, ঘুমাতে পারবে না আর চিন্তায় চিন্তায়। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনীর পাতায় পাতায়, কুরআনের পরতে পরতে তার নবুওয়াতের সত্যতা দেখে নিতে, ভেবে বের করে শেখার চেষ্টা করবে নিজে নিজে। উনাকে অস্বীকার করার আর কোনো ভিত্তিই খুঁজে পাবে না নিজের ভেতরে। মুখে অস্বীকার করলেও, ভেতর থেকে ঠিকই জেনে যাবে, উনি নবি, সত্য নবি। আর উনাকে নবি হিসেবে সত্য জানলেই ইসলামের সত্যতা প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায় অন্তরের ভেতর।
-
Tk 105
Tk 175সুখী পরিবার নির্মাণের রূপরেখা
সুখী পরিবার নির্মাণের রূপরেখাঃ
লেখক : শাইখ আব্দুল করীম বাক্কার
প্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন
পৃষ্ঠা : ১১২,
কভার : পেপার ব্যাক
ভাষা : বাংলা
-
Tk 105
Tk 175শিশুদের সমস্যা আমাদের করণীয়
পরিবার আমাদের প্রথম পাঠশালা। আমাদের নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ অর্জনের সবুজ কানন। মা-বাবা এবং পরিবারের বড় সদস্যরা হলেন আমাদের প্রথম শিক্ষক।
-
Tk 105
Tk 175হাইয়া আলাস সালাহ
হাইয়া আলাস সালাহ; হৃদয় যখন পাপসাগরে নিমজ্জিত, জীবন যখন থমকে দাঁড়ায় হতাশার বালুচরে কিংবা ক্লান্তি এসে ভিড় জমায় মনের আঙিনায়, তখন মুনাজ্জিনের এক চিলতে বিনীত আহ্বান হাইয়া আলাস সালাহ আমাদের অন্তরাত্মা কাঁপিয়ে দেয়, ভেতর থেকে যেন বলতে চায়, ‘এসো কল্যানের পথে, এসো এক সুন্দর আগামীর পথে এগিয়ে যাই।’ পাঠক, আমাদের বিশ্বাস, এই বইটি ইন শা আল্লাহ্ আপনাকে ঠিক এভাবেই এগিয়ে দেবে পরকালের পথে। নিয়ে যাবে আল্লাহর ঘরে, যেখানে ফেরেশতাদের আবাস।
-
Tk 106
Tk 176শিশুর মননে ঈমান
কোন দিকে অগ্রসর হবে আমাদের আগামী প্রজন্ম? কোন দিকে যাত্রা করবে নতুন দিনের অভিযাত্রীরা? তারা কি ডুবে যাবে কালের আঁধারে? বিলীন হবে অশুদ্ধতার অশুভ গহ্বরে? নাকি, তারা হৃদয়-মাঝারে বয়ে বেড়াবে আলোর ফুলকি? আলোকিত করে যাবে জনপদ থেকে জনপদ? তারা কি রাঙিয়ে তুলবে ভুবন? নতুন করে ছিনিয়ে আনবে হারিয়ে যাওয়া সোনালি প্রভাত? তারা কি বেড়ে উঠবে ফুলের কুঁড়ির মতো? প্রস্ফুটিত হবে দিগন্ত আলো করা শোভা নিয়ে? তারা কি আখিরাতেও আমাদের জন্য আলো হবে? প্রদীপের মতো হবে পথযাত্রী? আগামীর সেই অভিযাত্রীদের মনে দীপ্ত এই বিশ্বাস ছড়িয়ে দেওয়ার প্রয়াসেই রচিত হয়েছে ‘শিশুর মননে ঈমান’।
-
Tk 107
Tk 165সন্তানের বয়ঃসন্ধিকালের মনস্তত্ত্ব
পরিবার আমাদের প্রথম পাঠশালা। আমাদের নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ অর্জনের সবুজ কানন। মা-বাবা এবং পরিবারের বড় সদস্যরা হলেন আমাদের প্রথম শিক্ষক।
-
Tk 109
Tk 147মুহাজির
আল্লাহর বান্দা, আল্লাহকে লজ্জা করো। তিনি তোমার প্রতি রহম করুন। তুমি তাঁকে ভুলে গেছ, কিন্তু তিনি তোমাকে ভুলে যাননি। যে কারণে তুমি তোমার রবকে লজ্জা করবে, সে কারণটি হচ্ছে, তিনি তোমাকে ভুলে যান না; যদিও তুমি অনেক বেশি ভুলে আছ তাঁকে। কখন তাঁকে ভুলে গেলে? প্রতিটি দিন। যখনই তোমার স্মরণ করার সময় ছিল, তুমি ভুলে গেলে। যখনই তুমি ওয়াদা করলে, সে ওয়াদা ভঙ্গ করলে। যখন তোমার অবিচল থাকার কথা ছিল, তুমি বক্র পথে চলে গেলে। হ্যাঁ…তুমি তাঁকে ভুলে গিয়ে তোমার কামনাবাসনাকে প্রাধান্য দিয়েছ।…তুমি নিয়ম করে গাফিলতি করো আর তাঁকে ভুলে যাও। একাকী থাকো যখন, তখন তাঁকে ভুলে যাও। যখন তুমি গাফিলদের সঙ্গে থাকো, তখন তাঁকে ভুলে থাকো।… আর আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা যদি এক মুহূর্তের জন্যও তোমাকে ভুলে যান, তবে তুমি ধ্বংস হয়ে যেতে, ধ্বংস হয়ে যেত তোমার চারপাশের সবাই। আসমান বিদীর্ণ হয়ে জমিনকে ধ্বংস করে দিত। তোমার হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে যেত। প্রতিটি সক্ষমতা অক্ষমতায় পর্যবসিত হতো। তোমার অন্তর চিন্তা ও উদ্বিগ্নতায় ভরে যেত। এমনকি তুমি মৃত্যু কামনা করেও মরতে পারতে না। তাই, আল্লাহর বান্দা, আল্লাহকে লজ্জা করো। তিনি তোমার প্রতি রহম করুন।
-
Tk 110
Tk 147দৈনন্দিনের সহস্রাধিক সুন্নাত
অল্প পুঁজি খাটিয়ে অধিক লাভ করতে পারাটা হলো বুদ্ধিমত্তার পরিচয়। পরকালবিশ্বাসীদের মাঝে সে-ই তো প্রকৃত বুদ্ধিমান, যার কোনো মুহূর্তই অনর্থক কাটে না, যার কোনো কাজই নিষ্ফল হয় না। হ্যাঁ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাতের অনুসরণ করে, একজন মুমিন খুব সহজে তার দৈনন্দিনের অতি সাধারণ কাজেও পাহাড়সম নেকি অর্জন করতে পারে। একটি নেক কাজ আদায় করতে গিয়ে আরও অনেকগুলো নেক কাজের সাওয়াব লাভ করতে পারে। আমরা যদি দৈনন্দিনের প্রতিটি কাজ সুন্নাতমাফিক সম্পাদন করি, তাহলে প্রতিদিন অতি সহজেই সহস্রাধিক সুন্নাতের ওপর আমল করতে পারব। এ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই শাইখ খালিদ আল-হুসাইনান রহ. কর্তৃক রচিত অতি উপকারী গ্রন্থ ‘দৈনন্দিনের সহস্রাধিক সুন্নাত’।
-
Tk 110
Tk 148সংযত জবান সংহত জীবন
মৌনতাকে আপন করে নাও, হাজারো মানুষের ভালোবাসা তুমি পাবে আর নিরাপদ থাকবে পরনিন্দা থেকে। নীরবতা তোমাকে এনে দেবে অনুপম ব্যক্তিত্ব আর সুদৃঢ় গাম্ভীর্য। কোথাও কাউকে কৈফিয়ত দেয়ার প্রয়োজন কোন কালেই তোমার হবে না। এক ব্যক্তি সালমান ফারসি র.-কে বলে: আমাকে নসিহত করুন। তিনি বলেন: তুমি কথা বলো না। লোকটি আশ্চর্য হয়ে জানতে চায়: মানুষের সমাজে কথা না বলে থাকা কীভাবে সম্ভব? তিনি উত্তর দেন: ‘যদি বলো তো হক কথা বলো, অন্যথায় চুপ থাকো।’ কালজয়ী এই নসিহত সবসময়ের সব মানুষের জন্য প্রযোজ্য—বিশেষত আমাদের এই যুগের জন্য। এই অমূল্য নসিহতটি বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে হবে। আমাদের মজলিস যেন এই নসিহতের আলোকে উদ্ভাসিত হয়। বিশেষ করে আমাদের ফোনালাপে এর যথার্থ প্রয়োগ খুব জরুরি। আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ র. বলেন: ‘সে সত্তার কসম যিনি ছাড়া কোন মাবুদ নেই, পৃথিবীর বুকে জবানের চেয়ে বন্দি থাকার অধিক উপযোগী বস্তু আর নেই।’
-
Tk 111
Tk 150জাদুর বাস্তবতা
কেউ কেউ মনে করে, ‘জ্বিন-জাদু’ এসব বিষয় একেবারে ভিত্তিহীন। এগুলোর কোনো অস্তিত্বই তারা স্বীকার করে না । আবার কেউ তো এসব নিয়ে এতটা সীমালঙ্ঘনে লিপ্ত থাকে যে, বিভিন্ন তন্ত্র-মন্ত্র আর কুফরি কালাম বলে নিজের ঈমানও খুইয়ে বসে এবং অন্যের ঈমানও বিনষ্ট করে। আসলেই কি জ্বিন ও জাদুর অস্তিত্ব নেই? এসব কি মানুষের কেবলই অলীক কল্পনা? কুরআন-হাদীস থেকে কি এসবের অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়? এমন প্রশ্নগুলোর যেমন সঠিক উত্তর মিলবে ‘জাদুর বাস্তবতা’ নামক এ বইটিতে; তেমনি তারাও খুঁজে পাবে যথাযথ সমাধান, যারা জ্বিন ও জাদুর অস্তিত্ব তো স্বীকার করে, কিন্তু জানে না- কীভাবে জ্বিন বা জাদুগ্রস্ত ব্যক্তি এগুলোর প্রভাব থেকে মুক্তি লাভ করতে পারবে? তাই আসুন, জ্বিন-জাদু ও এ সংক্রান্ত বিষয়গুলোর ব্যাপারে সঠিক ধারণা লাভ করতে অধ্যয়ন করি ‘জাদুর বাস্তবতা’ নামক এ বইটি।
-
Tk 112
Tk 186জীবন যদি হতো নারী সাহাবীর মত
মক্কা নগরীতে একজন মহামানবের আবির্ভাব হলো, আসমান থেকে তার ওপর নেমে এলো এক ঐশী আলোক রেখা, দলে দলে মানুষ সেই মহামানবের ডাকে সমবেত হতে শুরু করল। একটি অত্যুজ্জ্বল আলোর পানে ছুটে আসতে লাগল তৃষিত সব প্রাণ। সেই তৃষ্ণার্ত, ক্ষুধিত প্রাণের মানুষগুলোর মাঝে, বিশাল একটি সংখ্যা ছিল নারীদের। নারী সাহাবিদের। রাযিয়াল্লাহু আনহুন্না। নবিজি যখন এক চরম, পরম ও মহাসত্যের দিকে মানুষকে আহ্বান করলেন, তখন অনেকের মতো চারদিক থেকে তৃষিত হৃদয়ে ছুটে এলো নারীদের দলও। তারাও বরণ করে নিল সত্যের পেয়ালা। যে অমৃত নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ধারণ করে এনেছেন হেরা পর্বত থেকে, সেই অমৃত পান করতে উদগ্রীব হয়ে পড়লেন তারাও। সত্যের এই মিছিলে যোগদান তাদের জন্য সহজ ছিল না মোটেও। নবিজির ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে তারা হয়েছেন ঘরহারা। হারিয়েছেন প্রিয় মানুষ, প্রিয় মুখ। সত্যকে নিজেদের জীবনে ধারণ করতে গিয়ে তারা হিজরত করেছেন। ছেড়ে এসেছেন প্রিয় জন্মভূমি। এমনকি হাসিমুখে মৃত্যুর মিছিলেও তারা অংশ নিয়েছেন। তবু যে অমৃত তারা পান করেছেন, যে রঙে রাঙিয়েছেন জীবন, যে সুরে আবগাহন করেছেন তনুমন, সেই অমৃত, সেই রং, সেই সুর থেকে তারা একচুল পরিমাণও বিচ্যুত হননি। এতটাই দৃঢ় আর অবিচল ছিল তাদের ঈমান।
-
Tk 112
Tk 186তিনিই আমার প্রাণের নবি (সা.)
শাইখ আলী জাবির আল ফাইফী রচিত এই বইয়ের পরতে পরতে পাঠক নবীজিকে নতুন ভাবে চিনবেন। দেখবেন, তিনি এসেছেন মহানুভুবতা, ভালোবাসা আর বিশ্বস্ততার প্রতীক হয়ে। জানবেন, তার শুভামন ঘটেছে মহান রবের পক্ষ থেকে এক আলো-ঝলমলে বার্তা নিয়ে, যে আলোয় ভেসে যায় সমস্ত অনাচার, মুছে যায় সব মিথ্যে উপাস্যের ঠুনকো অস্তিত্ব। তিনি জানেন ভালোবাসা ছড়িয়ে দিতে। তিনি জানেন সকলের মাঝে ভালোবাসার বীজ বুনে দিতে। বইয়ের প্রতিটি পরিচ্ছেদ পড়ার সময় পাঠকমনে একটি কথাই বার বার প্রতিধ্বনিত হবে: তিনিই আমার নবী, তিনিই আমার প্রাণের নবী, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
-
Tk 112
Tk 150দুনিয়া এক ধূসর মরীচিকা
দুনিয়াকে ঘিরে অনেক স্বপ্ন তোমার! তুমি চাও, তুমিই হবে দুনিয়ার সবচেয়ে সফল ব্যক্তি। কিন্তু আফসোস, যে দুনিয়ার পেছনে তোমার এত ছোটাছুটি, যার জন্য তোমার এত পদক্ষেপ আর পরিশ্রম ব্যয়; সে দুনিয়ার স্বরূপ সম্পর্কে জানার সময়টুকুও তোমার হয়নি।