Best Seller Items
-
Tk 690
Tk 780Ibadat Paradise Attar – Arabian & Perfume Fragrance
আপনাদের জন্য ইবাদাত ব্রান্ড নিয়ে এসেছে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির এরাবিয়ান ফ্রেগরেন্স এবং পারফিউম ফ্রেগরেন্সের পাঁচটি করে মোট দশটি আতরের একটি প্যাকেজ। বেস্ট কোয়ালিটির বাজেট ফ্রেন্ডলি ১০ টি ফ্লেভার দিয়ে আমাদের প্যাকেজটি সাজানো হয়েছে। প্রতিটি ফ্লেভার সকলেরই পছন্দ হওয়ার মত।আতরগুলো ব্যাবহার করলে আপনার মন-মানসিকতা থাকবে প্রফুল্ল এবং সতেজ। প্রিয়জনকে উপহার দেয়ার জন্য খুবই সমউপযোগী একটি পণ্য।
-
Tk 310
Tk 42026% offIbadat Waterproof Pocket Jaynamaz
ভ্রমণের জন্য খুবই আদর্শ একটি পকেট জায়নামাজ। এটি পাতলা এবং হালকা হওয়ায় সহজে বহন করা যায়। খুবই উন্নতমানের অক্সফোর্ড ফেব্রিক্সে তৈরি। এটি শতভাগ পানিরোধী। আলহামদুল্লিল্লাহ।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর চকলেট – Ibadat Attar Chocolate
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর। দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর ডি-লাভ – Ibadat Attar D’Love
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর।দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী।সৌদিআরব, ফ্রান্স, এবং দুবাই থেকে আমদানিকৃত আসল আতর।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর নাজনীন – Ibadat Attar Nazneen
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর।দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী। সৌদিআরব, ফ্রান্স, এবং দুবাই থেকে আমদানিকৃত আসল আতর।
-
Tk 990
Tk 1,20018% offBaba Gift Package
মা-বাবা আমাদের জন্য আল্লাহ-তায়ালার একটি বড় নেয়ামত। মা-বাবা ছাড়া আমরা পৃথিবীর আলো দেখতে পারতামনা। তাদের ভালোবাসার মাঝে কোনো চাওয়া-পাওয়া থাকেনা। তারা সারাজীবন নিঃস্বার্থভাবে আমাদের মঙ্গল কামনা করেন এবং তাদের সর্বস্ব দিয়ে আমাদের মানুষের মতো মানুষ করার চেষ্টা করেন। মা-বাবা যেভাবে নিজেদের শতভাগ উজার করে আমাদের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন করেন, তেমনি সন্তান হিসাবেও মা-বাবার যত্ন নেয়া, তাদের খুশি করা আমাদের দায়িত্ব। আপনার মা-বাবাকে খুশি করার জন্য আপনাকে সহযোগিতা করার একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস হিসাবে আমরা নিয়ে এসেছি ‘মা প্যাকেজ’। এতে আপনি পাচ্ছেন ১টি উন্নতমানের প্রিমিয়াম তুর্কি জায়নামাজ। সাথে পাচ্ছেন ইবাদাত ব্র্যান্ডের একটি প্রিমিয়াম বগিস টুপি। ভারি সুগন্ধির ২ টি ইবাদাত ব্র্যান্ডের আতর, যা পরিবারের সবাই ব্যাবহার করতে পারবে। আরও পাচ্ছেন ইবাদাত পাবলিকেশনের ‘মানযিল ও দুরুদ’, ‘পাঞ্জে সূরা’ নামের ২ টি সূরা এবং দোয়ার বই। সাথে পাচ্ছেন একটি আকর্ষণীয় তাসবিহ ও ১টি মিসওয়াক। পৃথিবীর সকল মা-বাবার সুস্থতা কামনা করছি। ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা-বাবা।
-
Tk 405
Tk 540অন্তরের আমল (১ম খণ্ড)
❝অন্তরের আমল দ্বীনের মৌলভিত্তি। অন্তরের আমলের উদাহরণ হলো, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে ভালোবাসা, আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করা, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ইখলাস অবলম্বন করা, তাঁর শোকর আদায় করা, তাঁর হুকুমের ওপর সবর করা, তাঁকে ভয় করা, তাঁর রহমতের আশা করা ইত্যাদি। এ সকল আমল সকল সৃষ্টির ওপর সকল আইম্মায়ে দ্বীনের ঐকমত্যে ফরজ।❞ ❝অন্তরে বিদ্যমান ইমান ও ইখলাসের ওপরই নির্ভর করে আমলের শ্রেষ্ঠত্ব। তাই দুজন ব্যক্তি নামাজের একই কাতারে দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করলেও তাদের নামাজে আকাশ-পাতাল ব্যবধান হয়ে থাকে।❞
– শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.
শাইখ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ হাফিজাহুল্লাহ-এর অমূল্য গ্রন্থ ‘আ’মালুল কুলুব’ সিরিজটির সরল বাংলা অনুবাদ ‘অন্তরের আমলট।’
প্রথম খণ্ডে থাকছেঃ
১. ইখলাস
২. তাওয়াক্কুল
৩. ভালোবাসা
৪. ভয়
৫. আশা
৬. তাকওয়া
উল্লেখিত প্রতিটি বিষয়ের অধীনে রয়েছে যথার্থ বর্ণনা। রয়েছে অন্তরের এই আমলসমূহের প্রয়োজনীয়তা, উপকারিতা ও অর্জনের উপায় বর্ণনা। রয়েছে এ সকল আমল না করার করুণ পরিণতির কথা।
-
Tk 395
Tk 534জীবনের ওপারে
জীবনের স্রোতে ভাসতে ভাসতে আমরা ভুলে যাই মরণের কথা । কবর পথের যাত্রী হয়েও আমাদের যাবতীয় চিন্তা ও কর্ম আবর্তিত হয় এই তুচ্ছ দুনিয়াকে ঘিরে । সর্বাঙ্গে গাফিলতির চাদর জড়িয়ে আমরা জীবনের প্রকৃত বাস্তবতার ব্যাপারে কেমন যেন নির্বিকার হয়ে থাকি । আল্লাহ না করুন, এই অপ্রস্তুত অবস্থায়ই যদি চলে আসে মৃত্যুর ডাক, কী করুণ পরিণতিই না হবে আমাদের ! প্রখ্যাত ফকিহ ও মুহাদ্দিস ইমাম ইশবিলি রহ. রচিত বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি মুসলিম ভাই-বোনদের জন্য এক অমূল্য উপহার । শাইখ এখানে পরম মমতায় পাঠককে মৃত্যু ও মৃত্যুপরবর্তী জীবনের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন । তাঁর অনুপম ভাষাভঙ্গী ও সাবলিল উপস্থাপনা যে কারও হৃদয় ছুঁয়ে যাবে । বইটি পড়তে পড়তে মনের অজান্তেই পাঠকের হৃদয়ে জেগে উঠবে মৃত্যুর হিমশীতল অন্ধকারের কথা, কবরের অসীম নির্জনতার কথা, কিয়ামত ও হাশরের ভয়াবহ দৃশ্যগুলোর কথা, মিজান ও পুলসিরাতের অকল্পনীয় আশঙ্কার কথা, যা তাকে আখিরাতের প্রতি মনোযোগী করে তুলবে আর মৃত্যুর প্রতি তার গতানুগতিক বিশ্বাসকে করে তুলবে সত্যিকারের কর্মোদ্দীপক উপলব্ধি।
-
Tk 390
Tk 527আলো হাতে আঁধার পথে
আমরা সবাই মুসাফির। জীবনের স্বল্পদৈর্ঘ্য সাঁকো বেয়ে নিজেদের অজান্তেই আমরা হেঁটে যাচ্ছি অন্ধকার কবরের দিকে। কবর আখিরাতের প্রথম মনজিল। আর মৃত্যু কবরের প্রবেশদ্বার। প্রতি মুহূর্তেই আমরা পা পা করে এগিয়ে চলছি এই রহস্যময় ফটকের দিকে। কেউ জানে না কার জীবন-সাকোঁ কতটুকু দীর্ঘ। বড় অদ্ভুত এই জীবন! বড় নিষ্ঠুর মায়াভরা এই জগৎ! কখন কার ডাক এসে যায় কে জানে? কিন্তু মৃত্যুর ফটক পেরিয়ে গেলেই তো আঁধার… সে এক অনিঃশেষ আঁধার। এরপর পথ তো আরও দীর্ঘ, আরও কঠিন আরও দুর্গম। সেই কবরের সুওয়াল-জওয়াব, ভয়ানক আজাব, হাশরের বিভীষিকা, পুলসিরাতের ভয়াল সেতু…! ভাই আমার! এই আঁধার পথের আলো আছে তো আপনার হাতে? এই দীর্ঘ দুর্গম পথের পাথেয় সংগ্রহ করা হচ্ছে তো? দুনিয়ার ধোঁকায় পড়ে অন্তহীন এই আঁধার, নিঃসীম এই বিভীষিকার কথা ভুলে যাননি তো? জীবনের এই পরম সাফল্য ও ব্যর্থতার হিসেব আপনার এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে না তো? আপনাকে এই প্রশ্নগুলো বারবার স্মরণ করিয়ে দিতে, অনাগত জীবনের আঁধারে আপনার হাতে আলো তুলে দিতে, আখিরাতের সফরের পাথেয় যোগাতে আমরা আপনার জন্য নিয়ে এসেছি অসাধারণ একটি রিমাইন্ডার, আমাদের সবার প্রিয় শাইখ খালিদ আর রাশিদের হৃদয়নিঃসৃত বক্তৃতামালার একটি অনুপম সংকলন ‘আলো হাতে আঁধার পথে’। লক্ষ লক্ষ আরব-যুবকের হৃদয়ে ঝড়-তোলা এই অনবদ্য আহ্বান আশা করি আপনার মনেও দোলা দিয়ে যাবে।
-
Tk 380
হামাস: ফিলিস্তিন মুক্তি আন্দোলনের ভেতর-বাহির
হামাসের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন শহীদ শেখ আহমাদ ইয়াসিন। তিনি ইজরাইলী সেনাদের মিসাইল হামলায় শাহাদাত বরণ করেন। হামাসের প্রথম গঠনতন্ত্র রচনা করেন আব্দুল আজীজ রানতিসি। তিনিও ইজরাইলী সেনাদের হাতে শহীদ হন। আরেকজন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন সালিহ শাহাদাহ। তিনি ২০০২ সালে গাজায় ইজরাইলী হামলায় শহীদ হন। হামাসের প্রথম রাজনৈতিক ব্যুরো প্রধান ছিলেন মুসা আবু মারজুক। ক্যারিয়ার- সংসার সেভাবে করতে পারেননি বহুবছর। আজ এ দেশে তো কাল আরেক দেশে। এভাবেই পার করেছেন জীবনের সোনালী বসন্তগুলো। হামাসের আলোচিত সাবেক রাজনৈতিক ব্যুরো প্রধান খালিদ মিশাল। জন্ম নিয়েছেন উদ্বাস্তু হয়ে। নিজ দেশের মাটিতে জন্ম নেয়ারও সুযোগ পাননি। সারা জীবন দেশকে স্বাধীন করার জন্য আন্দোলন করে গেলেন। অথচ দেশে পা দেয়ার সুযোগ পেয়েছেন একবার। নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে ফিরে এসে দলকে নেতৃত্ব দিয়ে গেছেন বছরের পর বছর। হামাসের বর্তমান প্রধান ইসমাইল হানিয়া। চোখের সামনে একের পর এক সহকর্মীর শাহাদাত দেখেছেন। জনগনের ভোটে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছিলেন। কিন্তু কাজ করার সুযোগ পেলেন না। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পার করেন প্রতিটি মুহুর্ত। বর্তমানে হামাসের গাজা শাখার প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ার। ২২ বছর ইজরাইলের জেলে বন্দী ছিলেন। তরুন অবস্থায় ঢুকেছিলেন। বৃদ্ধ বয়সে বের হয়েছেন। তবুও নিষ্ক্রিয় হননি। বরং দলের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন। হামাস ফিলিস্তিনকে মুক্ত করার আন্দোলন করছে। মুসলমানদের প্রথম কিবলা বায়তুল মুকাদ্দাসকে মুক্ত করার আন্দোলন করছে। নিজ দেশ আর ইসলামের পবিত্র কিবলাকে মুক্ত করার পথে হামাস নামক সংগঠনটি ত্যাগ, কুরবানি আর শাহাদাতের নাজরানার অনবদ্য ইতিহাস রচনা করেছে। সেই ইতিহাসের সাক্ষি হতে আলী আহমাদ মাবরুর রচিত ‘হামাস: ফিলিস্তিন মুক্তি আন্দোলনের ভেতর-বাহির’ বইটি হাতে তুলে নিতে পারেন।
-
Tk 370
মুহাম্মাদ ﷺ দ্যা ফাইনাল ম্যাসেঞ্জার
প্রিয় নবিজিকে নিয়ে দুনিয়াব্যাপী প্রতিটি মুহূর্তে আলাপ চলমান এবং কিয়ামত পর্যন্ত তা অবিরাম চলতেই থাকবে। নবিজির শানে গান-কবিতার মালা গাঁথা হয়েছে কত শত। নবিজীবনের ছবি আঁকতে কলম রাঙিয়েছে কত হাজার পৃষ্ঠা! তবুও যেন শেষ হয় না তাঁর বর্ণনা। তবুও ফুরোয় না তাঁকে আরও গভীরভাবে জানার আকুতি! তাঁর জীবন-পাতায় পরিভ্রমণের অর্থ—একজন অনুপম চরিত্র ও কোমল হৃদয়ের অধিকারী, শান্তিকামী, অধিকার সচেতন, পরমত সহিষ্ণু, বিশ্বস্ত বন্ধু, সুহৃদ বাবা, সোহাগি ও মনোযোগী স্বামী, স্নেহবৎসল নানা, ধৈর্যের উপমা, প্রেরণার উৎস, ইস্পাতকঠিন দৃঢ়তার অধিকারী, লক্ষ্যজয়ী, সফল সমরনায়ক ও দূরদর্শী নেতার সাথে সাক্ষাৎ করা। তাঁকে পাঠের অর্থ হলো—একটি সার্থক বিপ্লব ও সোনালি সভ্যতার নির্মাণকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখা। তাঁকে খোঁজার অর্থ হলো- নিজেকে ভেঙে নববি ছাঁচে নতুন করে গড়ার আকাঙ্ক্ষা। সেই আকাক্সক্ষা থেকেই আয়োজিত হয়েছিল বিশ্বে সিরাতগ্রন্থ রচনা প্রতিযোগিতা—১৯৭৬। রাবেতায়ি আলামে ইসলামি কর্তৃক আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় সারা বিশ্বের প্রথিতযশা সিরাতবেত্তাগণ জমা দিয়েছিলেন ১১৮২টি সিরাত গবেষণাকর্ম। বিশ্বে আয়জনের সেই বিশাল সমাহার থেকে দ্বিতীয় স্থান অধিকারী সিরাত গ্রন্থের নাম ‘খাতামুন-নাবিয়্যিন’ (Muhammad ﷺ The Final Messenger)। সেই অমূল্য রত্নেরই বাংলা অনুবাদ ‘মুহাম্মাদ ﷺ দ্যা ফাইনাল ম্যাসেঞ্জার’।
-
Tk 350
আমার দেখা তুরস্ক
বাংলাদেশী এক তরুণ হাফিজুর রহমান তুরস্কে পিএইচডি করেছেন। খুব কাছে থেকে দেখছেন তুর্কি জাতির ভেতর-বাহির। একটু ভিন্ন ধাঁচে লিখেছেন বর্তমান বিশ্বের উদীয়মান শক্তি তুরস্কের ইতিহাস, জীবনচরিত।
-
Tk 345
Tk 460অন্তরের আমল (২য় খণ্ড)
❝অন্তরের আমল দ্বীনের মৌলভিত্তি। অন্তরের আমলের উদাহরণ হলো, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে ভালোবাসা, আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করা, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ইখলাস অবলম্বন করা, তাঁর শোকর আদায় করা, তাঁর হুকুমের ওপর সবর করা, তাঁকে ভয় করা, তাঁর রহমতের আশা করা ইত্যাদি। এ সকল আমল সকল সৃষ্টির ওপর সকল আইম্মায়ে দ্বীনের ঐকমত্যে ফরজ।❞ ❝অন্তরে বিদ্যমান ইমান ও ইখলাসের ওপরই নির্ভর করে আমলের শ্রেষ্ঠত্ব। তাই দুজন ব্যক্তি নামাজের একই কাতারে দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করলেও তাদের নামাজে আকাশ-পাতাল ব্যবধান হয়ে থাকে।❞
– শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.
শাইখ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ হাফিজাহুল্লাহ-এর অমূল্য গ্রন্থ ‘আ’মালুল কুলুব’ সিরিজটির সরল বাংলা অনুবাদ ‘অন্তরের আমলট।’
দ্বিতীয় খণ্ডে থাকছে :
১. সন্তুষ্টি
২. শোকর
৩. সবর
৪. ধার্মিকতা
৫. চিন্তা-ভাবনা
৬. আত্মসমালোচনা-সম্পর্কিত আলোচনা
উল্লেখিত প্রতিটি বিষয়ের অধীনে রয়েছে যথার্থ বর্ণনা। রয়েছে অন্তরের এই আমলসমূহের প্রয়োজনীয়তা, উপকারিতা ও অর্জনের উপায় বর্ণনা। রয়েছে এ সকল আমল না করার করুণ পরিণতির কথা।
-
Tk 337
Tk 455কীভাবে আল্লাহর প্রিয় হবো
মৌনতাকে আপন করে নাও, হাজারো মানুষের ভালোবাসা তুমি পাবে আর নিরাপদ থাকবে পরনিন্দা থেকে। নীরবতা তোমাকে এনে দেবে অনুপম ব্যক্তিত্ব আর সুদৃঢ় গাম্ভীর্য। কোথাও কাউকে কৈফিয়ত দেয়ার প্রয়োজন কোন কালেই তোমার হবে না। এক ব্যক্তি সালমান ফারসি র.-কে বলে: আমাকে নসিহত করুন। তিনি বলেন: তুমি কথা বলো না। লোকটি আশ্চর্য হয়ে জানতে চায়: মানুষের সমাজে কথা না বলে থাকা কীভাবে সম্ভব? তিনি উত্তর দেন: ‘যদি বলো তো হক কথা বলো, অন্যথায় চুপ থাকো।’ কালজয়ী এই নসিহত সবসময়ের সব মানুষের জন্য প্রযোজ্য—বিশেষত আমাদের এই যুগের জন্য। এই অমূল্য নসিহতটি বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে হবে। আমাদের মজলিস যেন এই নসিহতের আলোকে উদ্ভাসিত হয়। বিশেষ করে আমাদের ফোনালাপে এর যথার্থ প্রয়োগ খুব জরুরি। আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ র. বলেন: ‘সে সত্তার কসম যিনি ছাড়া কোন মাবুদ নেই, পৃথিবীর বুকে জবানের চেয়ে বন্দি থাকার অধিক উপযোগী বস্তু আর নেই।’
-
Tk 330
যুগোপযোগী দাওয়াহ
গোটা বিশ্ব আজ হাতের মুঠোয়। প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে বিশ্ব যেন এখন ছোট্ট একটি গ্রাম। তথ্য ও সাংস্কৃতিক প্রবাহ এখন বাতাসের চেয়েও বেগবান। ফলে মানুষের মনস্তত্ত্ব ও আচরণে এসেছে নাটকীয় পরিবর্তন। আর এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, ইসলামি দাওয়াতের অন্যতম উদ্দেশ্য হলোÑমানুষের মনস্তত্ত্ব ও আচরণে প্রভাব বিস্তার করে শুদ্ধতার সূচনা করা। তাই দাওয়াতি মিশনকে ফলপ্রসূ ও কার্যকর করতে বর্তমান প্রজন্মের সাইকোলজি ও সাংস্কৃতিক গতিধারাকে আমলে নিয়ে দাওয়াতি পন্থায় নতুনত্ব আনা ছিল অতীব গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দীর্ঘকাল যাবৎ দ্বীনি দাওয়াত এবং এর কৌশলে তেমন কোনো পরিবর্তন আসেনি। ফলে ইসলাম প্রসারে কাক্সিক্ষত ফলাফল থেকে আমরা শত ক্রোশ পথ দূরে। বিশ্বায়ন দাঈদের জন্য অবারিত সুযোগ তৈরি করেছে। একই সাথে বাড়িয়ে দিয়েছে দায়িত্বের ভারও। তাই নিত্যনতুন সৃষ্ট অবস্থা ও পরিস্থিতিতে দাওয়াতি কৌশল নিয়ে ভাবা জরুরি। কারণ, আলিম ও দাঈদের দায়িত্ব ইসলামের দাওয়াতকে যুগোপযোগী পন্থায় মানুষের নিকট পৌঁছে দেওয়া। যুগোপযোগী দাওয়াহ গ্রন্থটি তারই সারপত্র। এটি আধুনিক যুগে দাওয়াতের কার্যকর পন্থা নির্ধারণে সহায়ক হবে, ইনশাআল্লাহ।
-
Tk 330
উসূলুল ঈমান (২য় খন্ড)
বস্তুতপক্ষে ঈমান হলো দ্বীনের মূলভিত্তি। এর মাধ্যমে একজন ঈমানদার ইসলাম নামক এক পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থার অভ্যন্তরে প্রবেশের সুযোগ লাভ করেন এবং এর ওপর অবলম্বন করে তাঁর আমলের বৃক্ষ অঙ্কুরিত হয়, শাখা-প্রশাখা বিস্তৃত হয়। কাজেই ঈমানের বিশুদ্ধতার ওপরই আমলের বিশুদ্ধতা নির্ভর করে এবং তা যতই দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হতে থাকে, আমলেও সেভাবে তার প্রতিফলন ঘটতে থাকে। যদি কারও এ ভিত্তি দুর্বল ও ত্রুটিযুক্ত হয়, তবে যেকোনো সময় ও অবস্থায় তা থেকে অঙ্কুরিত আমলের বৃক্ষ ও শাখা-প্রশাখা নষ্ট ও ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এ কারণে একজন মুমিনের ওপর সর্বপ্রথম ও প্রধান কর্তব্য হলোÑতার ঈমানের ভিত্তিকে মজবুত করা, ত্রুটি মুক্ত করা। অত্যন্ত পরিতাপের ব্যাপার! আমরা ঈমানদারগণ অনেকেই জানি না যে, প্রকৃত ঈমান কী এবং এর ব্যাপ্তি বা পরিধি কতটুকু? ঈমানের দাবিগুলো কী কী? কীভাবে পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া যায়? কীভাবে ঈমান নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়? প্রভৃতি। প্রশ্ন হলোÑযে ব্যক্তির এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তরই জানা নেই, তার পক্ষে আদৌ কি পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া সম্ভব? তার পক্ষে কি এ নিয়ামত ও অনুগ্রহের হক আদায় করা সম্ভব? এ বই থেকে এসব বিষয় ও প্রশ্নের ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে, ইনশাআল্লাহ।
-
Tk 330
আল মুহাদ্দিসাত
এই বইটি নারী হাদিসবিশারদগণ সম্পর্কে ড. মুহাম্মাদ আকরাম নদভির আরবি ভাষায় রচিত ৪০ খণ্ডের জীবনী অভিধানের (ইংরেজিতে সংকলিত) ভূমিকা। বইটিতে স্থান পেয়েছে সেই নারীগণের বৃত্তান্ত, যারা তাঁদের নিজ সময়ে সমাজের কেন্দ্রীয় অবস্থান থেকে হাদিস শিখেছেন এবং অন্যদের শিখিয়েছেন। ইসলামের প্রাথমিক যুগে অর্জিত জ্ঞানের বলে নারী হাদিসবিশারদগণ যে সামাজিক মর্যাদা ও কর্তৃত্ব অর্জন করেছিলেন, বইটি তারই প্রামাণ্য দলিল। ইসলামের আবির্ভাবের পর কয়েক শতাব্দী ধরে এই নারীগণ মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ধর্মীয় জ্ঞানের অন্বেষণে ধারাবাহিকভাবে ভ্রমণ করেছেন বিখ্যাত সব মসজিদ ও মাদরাসায়। ইসলামি সমাজে নারীর ভূমিকা কেমন হওয়া উচিতÑতারই বিশেষ চিত্র পাওয়া যাবে এই গ্রন্থে। এতে যেমন রয়েছে নারী হাদিসবিশারদগণের নিকট থেকে পুরুষদের হাদিস শিক্ষার প্রমাণ, তেমনি রয়েছে নারীদের নিকট পুরুষদের ইজাজা গ্রহণের প্রমাণও। এ ছাড়াও আছে নারীদের ক্লাসে হাদিসের তালিম নিতে পুরুষ শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের নমুনা। আছে নারী শিক্ষকগণ কর্তৃক পুরুষদের প্রদত্ত সুস্পষ্ট সাক্ষ্য বা সনদ প্রদানের দলিল। আরবি ভাষায় রচিত ড. নদভির অভিধানটি নিঃসন্দেহে হাদিসশাস্ত্রের গভীর অধ্যয়ন, বিস্তর গবেষণা এবং বিশ্লেষণের এক প্রামাণ্য দলিল। তারই ভূমিকা হিসেবে আল মুহাদ্দিসাত হয়ে উঠবে নারী হাদিসচর্চাকারীদের অতীত সাফল্য ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার একটি অনন্য রূপকল্প।
-
Tk 330
ইতিহাসের অপবাদ : অপবাদের ইতিহাস
ইতিহাস জাতির স্মৃতিশক্তি। শত্রুরা আমাদের ইতিহাস মুছে ফেলতে সদা তৎপর, যেন আমরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ি আমাদের অতীত গৌরব ও ঐতিহ্য থেকে। আর তারাও প্রমাণ করতে পারেÑআমরা এমন জাতি, যাদের কোনো গৌরবময় ইতিহাস নেই, নেই স্ব
র্ণালি ঐতিহ্যও। তারা তত্ত্ব হাজির করে—ইসলামের বাস্তব অনুশীলন হয়েছিল কেবল খিলাফতে রাশেদার যুগে। বিশেষত উমরের আমলে। এরপর আর ইসলাম রাষ্ট্রীয়ভাবে কোথাও কার্যকর ছিল না। পরবর্তী রাষ্ট্রনায়করা খিলাফতের মসনদে আসীন হয়েছিলেন অন্যায়ভাবে। ইসলামি শরিয়াহর সাথে তাঁদের রাষ্ট্রপরিচালনার ছিল না কোনো সম্পর্ক। এ কারণেই তারা উমাইয়া, আব্বাসি ও তৎপরবর্তী শাসনামলকে ‘আরব শাসন’ বলে আখ্যায়িত করে! একে ইসলামি শাসনামল বলতে তারা যারপরনাই নারাজ। আমাদের ইতিহাস ও সভ্যতা নিয়ে পশ্চিমাদের এমন অভিযোগ ও অপবাদের সমুচিত জবাব ড. ইউসুফ আল কারজাভি (রহ.)-এর ইতিহাসের অপবাদ; অপবাদের ইতিহাস। -
Tk 330
প্রজন্ম ক্ষুধা
একুশ শতকের তারুণ্যকে বুঝতে হবে তাদের ভাষায়। সাধারণভাবে সব শ্রেণিপেশার মানুষই প্রবৃত্তির গোলামী করতে অভ্যস্ত। তরুণ-তরুণীরাই প্রবৃত্তির গোলামীতে মত্ত হয় বেশি। বলা যায়, তারুণ্যের সময়টুকু প্রবৃত্তির গোলামীর ভরা মৌসুম। এই সময়ে কেউ নিজেকে নিয়ন্ত্রণও করতে পারে আবার গড্ডালিকাপ্রবাহে নিজের জীবনকে ভাসিয়েও দিতে পারে। তারুণ্য যেমন ধ্বংসলীলায় মাতোয়ারা, আবার সেই তারুণ্যেই সৃষ্টি সুখে বিভোর! কেউ ভাঙছে, কেউ আবার গড়ছে। তারুণ্য নিয়ে হতাশা আছে, তবে মুদ্রার অপর প্রান্তে আশাবাদী হওয়ার যথেষ্ঠ উপাত্ত আছে। আজকের তরুণরা কোন পথে এগোচ্ছে, কীভাবে ভাবছে, কীভাবে সঙ্কটের খাঁদে পড়ে হাবুডুবু খাচ্ছে আর কীভাবেই-বা সঙ্কট মোকাবেলার পথ খুঁজছে-আমরা তা জানার চেষ্টা করব তরুণদের কলম থেকেই। ‘প্রজন্ম ক্ষুধা’ সমকালীন তারুণ্যের মনে কথামালা। আজকের দুনিয়াকে তরুণদের চোখে দেখার এই আয়োজনে আপনাকে স্বাগত। চলমান সময়কে তারুণ্যের আয়নায় দেখার সফরে আপনাকেও অংশ নেওয়ার বিনীত আমন্ত্রণ!
-
Tk 321
Tk 434নবীজির সাথে
নবীজির সাথে গ্রন্থটি আরব-বিশ্বের আলোড়ন সৃষ্টিকারী সাহিত্যিক ড. আদহাম শারকাবির গ্রন্থের সরল বঙ্গানুবাদ। লেখক বিশুদ্ধ হাদিসের বিশাল গল্পভান্ডার থেকে একত্রিশটি অসাধারণ গল্প বাছাই করে এটি সংকলন করেছেন। প্রতিটি গল্পের পর তিনি আয়োজন করেছেন এক অনন্য সাধারণ দরসের। গল্পের ভাঁজে ভাঁজে ছড়িয়ে থাকা পাঠ ও শিক্ষাগুলোকে থরে থরে সাজিয়ে তিনি যেন গড়ে তুলেছেন দরসে হাদিসের একেকটি মনোমুগ্ধকর বাগান। গল্পগুলোর আলোকে তিনি আলোচনা করেছেন জীবন ও জগতের গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয় নিয়ে । ইমান, আকিদা, তাকওয়া, তাওবা, তাওয়াক্কুল, সালাত, সাদাকাহ, কুরবানি, জিহাদ ইত্যাদির মতো দ্বীনি বিষয়ে যেমন কথা বলেছেন, তেমনই কথা বলেছেন মানুষের মনোজগৎ, স্বভাবপ্রকৃতি, প্রেম-প্রীতি, স্নেহ-ভালোবাসা, উত্তম চরিত্র, আত্মমর্যাদাবোধ, আত্মসংশোধন ইত্যাদির মতো জীবনঘনিষ্ঠ বিষয়েও। বিয়ে-শাদি, দাম্পত্য জীবন, সামাজিক আচার-আচরণ, অর্থনীতি ও লেনদেন নিয়েও আলোচনা করেছেন জীবন-অভিজ্ঞতায় পোড় খাওয়া জ্ঞানবৃদ্ধের মতো। এককথায় শারকাবির জাদুকলম কুরআন-হাদিসের ঘটনাগুলোর ব্যাপারে আপনার পুরো দৃষ্টিভঙ্গিই পাল্টে দেবে। আপনার মনে হবে, এ তো নিছক গল্প নয়, ইলম ও হিকমতের মহাসমুদ্র, জ্ঞান ও প্রজ্ঞার দিগন্ত-বিস্তৃত আমাজন। সাধারণ এই গল্পগুলোর মাঝে জীবনের এমন অমূল্য পাঠ, এত অসাধারণ নির্দেশনা লুকিয়ে ছিল ভাবতেই আপনি অবাক হবেন।
-
Tk 320
ইসলামের অগ্রাধিকার নীতি
ইসলামের যাবতীয় বিধিবিধান প্রবর্তনের পেছনে শরিয়াহ প্রণেতার মূল উদ্দেশ্য হলোÑমানুষের কল্যাণ সাধন এবং অকল্যাণকে দূরীকরণ। ইসলাম সব সময় দুটি কল্যাণের মাঝে সর্বোত্তম কল্যাণকে এবং দুটি ক্ষতির মাঝে অপেক্ষাকৃত কম ক্ষতিকে বেছে নেওয়ার পরামর্শ দেয়। অথচ আমাদের সমাজজীবনের পরতে পরতে নানান অসংগতির চর্চা দেখা যায়। এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলি উপেক্ষিত রেখে অপ্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে মাতামাতি চলে হরদম। জাতীয় সমস্যা সমাধানে ফিকহচর্চায় অনুগামী না হয়ে ছোটোখাটো শাখাগত মাসয়ালায় গলদ্ঘর্ম হয় আমাদের আলিমসমাজ। ফলে সর্বক্ষেত্রে অগ্রাধিকার নির্ধারণের বিষয়টি চরমভাবে ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। অগ্রাধিকার নির্ধারণ ও বাস্তবায়নের এই সংকট দূরীকরণে বর্তমান শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইসলামি স্কলার ড. ইউসুফ আল কারজাভি (রহ.) রচিত ইসলামের অগ্রাধিকার নীতি গ্রন্থটি একটি মাইলফলক হতে পারে।
-
Tk 320
প্রশ্নোত্তরে সীরাতুন্নবি (সা)
‘প্রশ্ন’ হলো কৌতূহলের বহিঃপ্রকাশ। আর ‘উত্তর’ হলো উদ্ভূত কৌতূহলের নিবৃত্তি। প্রশ্ন ও তার উত্তর খুঁজে বের করার মাধ্যমে মূলত টেকসই জ্ঞান অর্জিত হয়। নবিজির পুরো জীবনকে এই গ্রন্থে প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে উপস্থাপন করার প্রয়াস নেওয়া হয়েছে। বিশ্ব মানবতার মহান শিক্ষক, ‘উসওয়ায়ে হাসানাহ’, সায়্যিদিনা মুহাম্মাদ ﷺ-এর পবিত্র সিরাত নিয়ে বাংলা ভাষায় প্রচুর কাজ হয়েছে। আমাদের সম্মানিত ওলামায়ে কিরাম ও শাইখবৃন্দ তাদের মেধা ও যোগ্যতার সর্বোচ্চাটুকু ঢেলে দিয়ে সিরাতুন্নবি ﷺ লিখেছেন। ‘প্রশ্নোত্তরে সিরাতুন্নবি ﷺ’ সেই ধারাবাহিকতায় এক নতুন সংযোজন। প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে রাসূল ﷺ-এর জীবনী সম্পর্কে জানার এই নতুন ধারা বিদগ্ধ সিরাতপ্রেমী পাঠকদের জ্ঞানের পালে নতুন হাওয়া নিয়ে আসবে, ইনশাআল্লাহ।