• লাল রাজনীতি - Lal Rajnity dini.com.bd
    Tk 250

    লাল রাজনীতি

    বিশ্বব্যাপী ‘লাল রাজনীতি’ মূলত বাম রাজনীতি হিসেবেই বেশি পরিচিত। আর এটি যে সমাজতান্ত্রিক মতাদর্শ প্রতিষ্ঠারই আরেক নাম-তা মোটামুটি সকলেরই জানা। একদা ব্রিটিশের বিরুদ্ধে ‘স্বদেশি’ নামে যে সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়েছিল, সেই কর্মকাণ্ডই হাত বদলে হয়ে উঠেছিল বাংলা অঞ্চলে সমাজতান্ত্রিক মতবাদ প্রতিষ্ঠার রাজনৈতিক কৌশল। সমাজতন্ত্র তথা বামপন্থা তার যৌবনের সময়গুলোতে বিপুলসংখ্যক মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল সত্য, কিন্তু এর প্রতিষ্ঠার ভয়ংকর কৌশলগুলো অচিরেই সাধারণ মানুষকে ভড়কে দেয়। এর ফলে বাম রাজনীতির কী পরিণতি দাঁড়ায়, কোন পথে পথে বেঁকে যায় তার ধারা-উপধারা, তারই সংক্ষিপ্ত বিবরণ এই গ্রন্থ। লাল রাজনীতি শিরোনামের এই বইটি পাঠকের দৃষ্টি নিয়ে যাবে বাংলায় বাম রাজনীতির সেই বিতর্কিত উত্তাল সময়ে।

  • ছোটোদের আদব শেখার ১০০ হাদিস - Chotoder Adob Shekher 100 Hadis dini.com.bd
    Tk 250

    ছোটোদের আদব শেখার ১০০ হাদিস

    দুটি কথা নবিজি শিশুদের বিশেষভাবে ভালোবাসতেন। তিনি তাদের সঙ্গে সময় কাটাতেন, তাদের শেখাতেন, বাতলে দিতেন সঠিক পথের দিশা। একটি শিশু ছোটোবেলা থেকেই কীভাবে উত্তম চরিত্র লালন করতে পারে, তা হাতেকলমে দেখিয়ে দিতেন তিনি। উমর ইবনে আবু সালামা (রা.) বর্ণনা করেন—‘ছোটোবেলায় আমি আল্লাহর রাসূল (সা.)-এর তত্ত্বাবধানে থাকতাম। খাওয়ার সময় আমার হাত খাবারের পাত্রের বিভিন্ন জায়গায় হাতড়ে ফিরত। নবিজি আমাকে বললেন, “হে বালক! আল্লাহর নামে খাও, ডান হাত দিয়ে খাও এবং পাত্রে তোমার সামনে যা আছে, তা থেকে খাবার গ্রহণ করো।” তখন থেকে খেতে বসলেই আমি নবিজির এই নির্দেশনাসমূহ মেনে চলি।’ সহিহ বুখারি ৫৭৩৬ ছোটোদের প্রতি নবিজির এসব সুন্দর সুন্দর শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে আমরা এই বইটিতে তাঁর ১০০টি শিশুতোষ হাদিস তুলে ধরেছি।

  • Tk 255Tk 340

    ৩১৩ বদরযুদ্ধের ঐতিহাসিক গল্পভাষ্য

    বইটি বদর যুদ্ধের গল্পভাষ্য হলেও গল্পটি শুরু হয়নি বদরের প্রান্ত থেকে কিংবা বদরের দিকে ধেয়ে আসা সেই মদিনার প্রান্ত থেকে কিংবা যে লগ্নে বদরযুদ্ধ সংঘটিত হয়, সেই ৬২৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ মার্চ থেকে৷ গল্পটি শুরু হয় “আলোর ফোয়ারা” শিরোনাম দিয়ে৷ এই শিরোনামে উদ্ধৃত হয় মদিনার ছয় যুবককে ঘিরে প্রথম আকাবার ঘটনা৷ যে ঘটনাটি মক্কার, ৬২০ খ্রিষ্টাব্দের৷ যে ঘটনায় নিহিত আছে, কীভাবে নবিজী মক্কায় থেকে মদিনায় ইসলামের বীজ বপন করেন৷ এরপর ধারাবাহিক ঘটনাগুলো বিবৃত হতে থাকে “বিশ্বাসের সূর্যোদয়”, “নতুন উষা”, “আকাবার প্রতিজ্ঞা”, মধ্যরাতের গুপ্তঘাতক”, “নবীর শহরে”, “চারিদিকে শত্রু”, “শক্তি প্রদৰ্শন”, “মরুশাৰ্দূল”, “বাজিছে দামামা”, “স্বপ্নসংবাদ”, “বার্তাবাহক” ও “বদর প্রান্তরে” দিয়ে৷ এই শিরোনামগুলোতে খুবই ক্ষুদ্র পরিসরে তিনি আলোকপাত করেছেন মক্কায় মুসলিমদের অৰ্বাচীন নিৰ্মমতার বেদনা, প্রথম হিজরত, দ্বিতীয় হিজরত এবং চূড়ান্ত হিজরত; মদিনার কথা৷ কীভাবে মহানবী মদিনায় ভাতৃঘাতী ভেদাভেদ দীৰ্ণ করে সবাইকে দাড় করিয়েছেন পারস্পরিক সহোদরার মমত্ব সাড়িতে— সেটাও আলোচনা করেছেন৷ আরো আলোচনা করেছেন, বদর যুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার পূৰ্বে মহানবি কয়টি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দল মক্কার কাফিরদের তাড়া করতে পাঠান৷ এবং এটাও আলোকপাত হয় যে, বদর যুদ্ধে মুসলিমরা যুদ্ধের জন্যই মদিনার বাহিরে আসেন, নাকি অন্য কোন রহস্য এখানে অাবৃত৷ এই বদর যুদ্ধ নিয়ে কাফেরদের মাঝে কী সংশয় দেখা দেয়, এবং শেষতক কী হয়, কী কী মোজেযা প্রকাশ পায় এই যুদ্ধে, এই যুদ্ধে কে প্রথম শহিদ হন, কাফেরদের মধ্যে কে প্রথম ভূতলে লুটায়, কাফেরদের সৈন্যদলে; তবু তাকে হত্যার নিষেধাজ্ঞা আসে, কে সে? কেন এমন নিষেধাজ্ঞা? এমন অনেক অনেক অাবৃত পাঠ পরবর্তী শিরোনাম থেকে পাঠকের কাছে স্বচ্ছ কাঁচের মতই ধরা দেবে৷ এটি গতানুগতিক গল্পের বই নয়৷ বরং হাদিস আর কোরআন এবং বিশুদ্ধ বিধৌত ইতিহাস গ্রন্থের বিক্ষিপ্ত বৰ্ণনাগুলোকে তিনি মূলত গল্পমাল্যে অচ্ছেদ্য উপায়ে আর সাড়িবদ্ধ শৃঙ্খলায় পরিয়েছেন৷ তাই বলা যায়, বইয়ের গল্পকে পর্যাপ্ত শব্দ ও নিবিড় বাক্য দিয়ে বেণী করা হয়েছে আর বিশুদ্ধ বর্ণনা ও বিমুগ্ধ ঘটনাগুলো দিয়ে গল্পটির হার নির্মাণ করা হয়েছে— ফলত ঐতিহাসিক গল্পভাষ্যটি পুষ্পময়ী গ্রন্থে রূপ নিয়েছে৷ আশাবাদী, এই ফুলের ঘ্রাণ ও সুপেয় রস তৃপ্ত করবে সকল পাঠককে৷

  • Tk 258Tk 430

    শিকড়ের সন্ধানে

    নিজেকে জানতে পারার মধ্যেই সক্রেটিস মানবজীবনের সার্থকতা খুঁজেছেন। সক্রেটিসের এই দর্শন আদতে কানায় কানায় সত্য। মানবজীবন ঠিক তখনই পরিপূর্ণভাবে বিকাশ লাভ করে যখন মানুষ নিজেকে জানতে শুরু করে ও আত্মপরিচয়ের ব্যাপারে প্রলুব্ধ হয়। নিজেকে উদঘাটন করতে পারলেই ঠিক করে ফেলা যায় জীবনের দর্শন। জীবনের গন্তব্য, উদ্দেশ্য এবং রদবদল, সবকিছু সহজ হয়ে যায় যদি নিজেকে জানা যায়। যদি একেবারে শেকড়ে ফিরে চেনা যায় নিজের প্রকৃতি। ‘মুসলমান’ হিসেবে এই ব্যাপারটা আরও বিশদভাবে সত্য। আমরা যদি নিজেদের আত্মপরিচয়, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা প্রদত্ত গৌরবময় মর্যাদা ‘মুসলমানিত্বের’ সঠিক মর্মার্থই বুঝতে না পারি, তাহলে কীভাবে নির্ধারণ করব নিজেদের গন্তব্য এবং উদ্দেশ্য? কেন-ই বা আমরা মুসলিম, অন্যরা কেন নয়, কীভাবে আমরা মুসলিম হলাম, আমাদের ঠিক আগে, আল্লাহর একাত্মবাদে যারা আসীন ছিলেন, তারা কোন পরিচয়ে ধন্য হয়েছেন, তাদের সাথে আমাদের যোগসাজশ কোথায়? সাদৃশ্য আর বৈসাদৃশ্য কী কী, এসব জানতে পারাই হলো আমাদের আত্মপরিচয় সন্ধানের প্রথম সবক। ‘শেকড়ের সন্ধানে’ বইতে লেখিকা হামিদা মুবাশ্বরা ঠিক আমাদের জন্য এই কাজটিই করেছেন। তিনি আমাদের নিয়ে গেছেন অতীতে একেবারে গোড়ায়, যেখান থেকে আমাদের আত্মপরিচিতির শুরু। কত হাওয়া বদল করে, কত বাঁক পেরিয়ে, কত সময় পার করে, কত ঘাত-প্রতিঘাতে আমরা আমাদের শেষ পরিচয়, ‘মুসলমান’ এ এসে ঠেকেছি, সেই মহাযাত্রার রহস্যপানে লেখিকা আমাদের ভ্রমণ করিয়েছেন। লেখিকা কেবল আমাদের সোর্স থেকে আমাদের ক্ষুধা, তৃষ্ণা নিবারণ করাননি। তিনি আমাদের কখনো তাওরাতে, কখনো ইঞ্জিলে, আবার কখনো কুরআনে ডুব দিইয়েছেন। প্রসঙ্গক্রমে ঢুকে পড়েছেন বিশাল বিস্তৃত হাদিসশাস্ত্রের ভেতরেও। লেখিকার অণ্বেষণ প্রক্রিয়া, জানার তীব্র আকাঙ্খা, সত্যকে আজলা ভরে তুলে আনার ঢঙ বেশ আশাজাগানিয়া। এ রকম একাডেমিক একটা বিষয়কে তিনি কীভাবে সাধারণ মানুষদের জন্যও উপযোগী করে ফেললেন তা-ও বিস্ময় জাগানিয়া!

  • Tk 259Tk 350

    সিসাঢালা প্রাচীর

    পাহাড়ঘেরা আশ্চর্য এক দেশ আফগানিস্তান—এশিয়া-ইউরোপের সদর দরজা। আরও আশ্চর্য সেই দেশের মানুষ—উদার, অকুতোভয়, আলখাল্লা-পাগড়ি-শ্মশ্রু-শোভিত এবং অতিমাত্রায় স্বাধীনচেতা। ইতিহাসের যে অপ্রতিরোধ্য সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটেন দুনিয়ার ১ কোটি ৩০ লাখ বর্গমাইল এলাকা দখল করে ঘোষণা করেছিল ‘ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে কখনো সূর্য অস্ত যায় না’—সেই ব্রিটেন তিন দফা (১৮৩৯, ১৮৭৮, ১৯১৯) আফগানিস্তানে হামলা করে প্রতিবারই গো-হারা হেরে লেজ গুটিয়ে পালাতে বাধ্য হয়। পরাক্রান্ত সোভিয়েত ইউনিয়ন আফগানিস্তান দখল করতে যুদ্ধাভিযান চালিয়ে যায় টানা ১০ বছর (১৯৭৯-১৯৮৯) ধরে, কিন্তু মাথা-নত-না করা পশতুন-পাঠানদের কঠিন প্রতিরোধের মুখে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি স্বীকার করে অবশেষে পিছু হটে। সবশেষে তালিবানকে বশ করতে মাঠে নামে দাম্ভিক পরাশক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইতিহাসের দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধে (২০০১-২০২১) তারা আড়াই ট্রিলিয়ন ডলার খরচ করে, হাজার হাজার সৈন্য হারায় এবং নাকে খত দিয়ে ঘরে ফেরে। এখন তালিবান হিন্দুকুশ পর্বতের চূড়ার মতোই আচ্ছামতো পাগড়ি পেঁচিয়ে মাথা উঁচু করে দেশ চালায়, আফগানিস্তান রয়ে যায় অজেয়। সিসাঢালা প্রাচীর এই অজেয়তাকেই উচ্চকিত করে। ইতিহাসের বই নয় এটা, প্রত্যক্ষদর্শী সাংবাদিকের সাক্ষ্য। আল জাজিরা আহমাদ ফালুদ্দিনকে পাঠিয়েছিল ক্লান্ত পরাস্ত মার্কিনদের আফগানিস্তান থেকে পলায়নের ঘটনার প্রতিবেদন করতে। কিন্তু এ বই প্রতিবেদনও নয়, বরং সেই প্রত্যক্ষণ ও প্রতিবেদনের অভিজ্ঞতার প্রাণবন্ত বয়ান। লেখক বার বার গিয়েছেন আফগানিস্তানে, যোদ্ধা আর নেতাদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন, বন্ধু হয়ে মিশে গিয়ে নিবিড়ভাবে পাঠ করেছেন সেই মুজাহিদদের মন যারা কখনোই হারে না।

  • দ্যা রিভার্টসঃ ফিরে আসার গল্প dini.com.bd
    Tk 260

    দ্যা রিভার্টসঃ ফিরে আসার গল্প

    সামছুর রহমান ওমর (রূপান্তরকারী), কানিজ শারমিন (রূপান্তরকারী) দ্যা রিভার্টস বা ফিরে আসার গল্প। বইটিতে আমরা জানবো পশ্চিমা দুনিয়ায় আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধার মধ্যে বেড়ে উঠেও কি করে মানুষ শান্তির আশায় হন্যে হয়ে ঘুরছে। আমরা জানবো, কি করে তারা খুঁজে পেলেন জীবনের আসল উদ্দেশ্য, আলোর পথ। জেনে নিবো অতীত মুছে ফেলে নতুন জীবন গড়তে কোন জিনিস তাদের উদ্বুদ্ধ করেছে। . *একজন খ্রিষ্টান পাদ্রি, একজন ধার্মিক যোদ্ধা, অনুশাসন মানা একজন হিন্দু যুবক আর মামার আমন্ত্রনে ফিলিস্তিনে ঘুরতে আসা পোল্যান্ডের এক ইহুদী তরুন। চার ধর্মের চারজন। কেমন করে পাল্টে গেলেন সবাই? *বাবরি মসজিদ নিজভাতে ভেঙেছেন বলবির সিং। এক সময় যা নিয়ে অনেক গর্ব করতেন। কিন্তু তার মনে কিসের এতো ব্যাথা আজ? বাবরী মসজিদ ভেঙে দেয়ার হাত আজ কেন মসজিদ গড়ার কাজে ব্যাস্ত? *লন্ডনের বুকে গড়ে ওঠা তিন যুবক। টাকা পয়সা, অর্থ বিত্ত, খ্যাতির কনো অভাব নেই। তবুও শান্তি নেই মনে। শান্তির আশায় কতকি করে গেলেন! পেয়েছিলেন কি? *আধুনিক আমেরিকার দুজন মানুষ। একজন অবিশ্বাসী নাস্তিক। অন্যজন সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের স্বপ্নে বিভোর (ডঃ বিলাল ফিলিপস)। দুজনের জীবনে নাটকীয় পরিবর্তন এলো। কিন্তু কি করে? *MTV চ্যানেলের বিশ্ববিখ্যাত উপস্থাপিকা। পুরো ইউরোপের ঘরে ঘরে চেনা মুখ। একদিন দেখা হল পাকিস্তানের বিশ্বকাপ জয়ী ক্রিকেটার ইমরান খানের সাথে। তারপর? জানতে হলে পড়ুন ‘দ্যা রিভার্টসঃ ফিরে আসার গল্প’

  • নাফ নদীর ওপারে dini.com.bd
    Tk 260

    নাফ নদীর ওপারে

    পৃথিবীতে মানব সন্তানদের ক্রমবিকাশের প্রথম পর্যায় থেকেই কলহ চলমান। যুদ্ধ-বিগ্রহ করেই মানব অস্তিত্ব টিকে আছে সুখের আশায়। অন্ধকার সময়কে পেছনে রেখে পৃথিবীকে মানুষ করেছে অতি আধুনিক। সময়ের তালে ভূ-পৃষ্ঠের সকল অন্যায়কে অপরাধ বলতে শিখেছে মানুষ। মানুষের অধিকারের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে জাতিসংঘসহ নানান মানবাধিকার সংগঠন। তারপরও এক শ্রেণির মানুষ প্রতিনিয়ত হচ্ছে নিগৃহীত। পৃথিবীর সর্বত্র নিগৃহীত সেইসব মানুষদের একটাই পরিচয়, তারা মুসলমান। ফিলিস্তিন থেকে কাশ্মীর-আফগানিস্তান-ইরাক-লিবিয়া-সুদান-বসনিয়া-চেচনিয়া-ইয়েমেন থেকে আরাকানে ধ্বনিত হচ্ছে রোহিঙ্গা মুসলমানদের হাহাকার। কিন্তু কেনো এই মানুষগুলোর এই মানুষগুলোর ওপর এত নিপীড়ন-নির্যাতন? রোহিঙ্গাদের ওপর কেনো নেমে এলো এই নির্মম নির্যাতন? এই প্রশ্নের উত্তর এবং ব্যাখ্যা নিয়ে লেখক আসাদ পারভেজ রচনা করেছেন ‘নাফ নদীর ওপারে’ বইটি। এই গবেষণা এবং অনুসন্ধানমূলক ‘নাফ নদীর ওপারে’।

  • দুআ বিশ্বাসীদের হাতিয়ার dini.com.bd
    Tk 260

    দুআ বিশ্বাসীদের হাতিয়ার

    দুআ কি কোনো জাদুমন্ত্র? সব দুআই কি কবুল হয়? কী করলে দুআ কবুলের সম্ভাবনা বাড়ে? কী করলে দুআ বিফল হয়? দুআর মাধ্যমে কি তাকদির বদলানো যায়? তা হলে আগে থেকে সব লিখে রাখার মানে কী? দুআ করতেও কি কিছু আদবকেতা মানা লাগে? হামেশাই এই প্রশ্নগুলো আপনাকে পেয়ে বসে, তাই না? দুআ নিয়ে আমাদের মনে যত প্রশ্ন আছে, সন্দেহ আছে, তার বেশিরভাগেরই জবাব মিলবে এ বইতে ইনশাআল্লাহ্। বাড়বে দুআ কবুল হওয়ার আত্মবিশ্বাস। দূর হবে দুআ নিয়ে প্রচলিত কিছু ভ্রান্তিবিলাস। দুআ শুধু বিড়বিড় করে পড়ে যাওয়া কিছু অবোধ্য শব্দকণা নয়। দুআ মানে সুমহান আল্লাহর সঙ্গে নিবিড় কথপোকথন। বিশ্বাসীদের অব্যর্থ হাতিয়ার।

  • মুসলিম চরিত্র dini.com.bd
    Tk 260

    মুসলিম চরিত্র

    ‘মুসলিম চরিত্র’ প্রখ্যাত স্কলার মুহাম্মাদ আল-গাজালির বিখ্যাত বই ‘খুলকুল মুসলিম’ গ্রন্থের অনুবাদ। তরুণ অনুবাদক আলী আহমাদ মাবরুরের এটি দ্বিতীয় অনুবাদ গ্রন্থ। গ্রন্থটি ইসলামি নৈতিকতার সেই ব্যাপকতর দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করেছে; যা ব্যক্তিগত, ধর্মীয়, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সকল দিককে আচ্ছাদিত করে। ইসলামি নৈতিকতা শুধুমাত্র মুসলিম সমাজের জন্য সীমাবদ্ধ নয; বরং এটি মানব সমাজে ব্যাপকভাবে বিস্তৃত। ইসলাম সকল মানুষের উৎপত্তিকে একক পিতার (আদম আঃ) সাথে যুক্ত করে এবং সমতা, ন্যায়বিচার এবং ন্যায়নিষ্ঠার নীতিগুলি সমর্থন করে। ইসলাম সব ধরনের জীবনকে সম্মান করে এবং সমবেদনা ও দয়ার সাথে আচরণ করে; তা মানুষ বা প্রাণী যে-ই হোক না কেন। মধ্যমপন্থার দ্বীন হিসাবে ইসলাম চরমপন্থাকে প্রত্যাখ্যান করে এবং সহনশীলতা, ক্ষমা ও সংযমে জোর দেয়। সমাজ সংস্কার প্রক্রিয়া ব্যক্তিগত পর্যায় থেকেই শুরু হয়। মুসলিম চরিত্রের অপরিহার্য গুণাবলী হচ্ছে তাওহিদের চেতনা, সত্যতা, বিশ্বাস, আন্তরিকতা, সহনশীলতা, ক্ষমা, ধৈর্য, আচরণে নিরপেক্ষতা, ভ্রাতৃত্ব, প্রেম, রহমত ও উদারতা। এসব গুণাবলী অবশ্যই অর্জনযোগ্য এবং আল্লাহ্র রসূল দ্বারা প্রদর্শিত ও প্রমাণিত। প্রত্যেক মানুষের কাছে আল্লাহ্র রাসূল (সা.) উসওয়াতুন হাসানাহ। এই গ্রন্থ থেকে আমরা মুসলিম চরিত্রের নৈতিক দিকগুলোর উত্তম জ্ঞাণ আরোহণ করব, ইনশাআল্লাহ্।

  • ইসলামি জাগরণ : অবহেলা ও বাড়াবাড়ি - Islami Jagoron: Obohela O Barabari dini.com.bd
    Tk 260

    ইসলামি জাগরণ : অবহেলা ও বাড়াবাড়ি

    রাসূল (সা.)-এর জীবনপদ্ধতি lifestyle আমাদের জন্য সুন্নাহ। তাঁর প্রতিটি শিক্ষা-আদেশ ও পর্যবেক্ষণও এর অন্তর্ভুক্ত। তাঁর জীবন অনুসৃত সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগের সেই সুন্নাহ আজও মানবসমাজের জন্য সমানভাবে প্রাসঙ্গিক ও কার্যকর। কিন্তু দুঃখজনকভাবে উম্মাহ সুন্নাহর সেই পবিত্র নহরে অবগাহন করতে ব্যর্থ হচ্ছে। সাহাবায়ে কেরামের ন্যায় তারা সুন্নাহকে জীবনঘনিষ্ঠ করতে পারছে না। ফলে এর সুমিষ্টতা আস্বাদন থেকে তারা বঞ্চিত! আধুনিক সমাজে একদল মনে করেন, সুন্নাহ এখন ‘অচল বস্তু’, নিতান্তই সেকেলে; বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে এর আবেদন ও কার্যকারিতা শূন্যের কোঠায়। আরেক দল মনে করেন, সুন্নাহ এমন কিছু কঠিন ও রুক্ষ নিয়মকানুন, যা সর্বসাধারণের জন্য প্রযোজ্য নয়। এমনকি তা স্বাভাবিক জীবনপ্রণালির প্রতিবন্ধকও বটে। বাস্তবিকার্থে সুন্নাহ এই দুই চিন্তাধারার সীমাবদ্ধতা থেকে অনেক ঊর্ধ্বে। বরং সুন্নাহ সদা জীবন্ত, চির শাশ্বত ও অভিযোজ্য। প্রতিটি যুগ ও যুগান্তরে এটি সমানভাবে কার্যকর। সুন্নাহ সংস্পর্শে বইটি আপনাকে সেই উপলব্ধির দিকেই ধাবিত করবে। সুন্নাহ কী করে মানবসমাজকে আরও সুন্দর-সুস্থ ও সুবিন্যস্ত করতে পারে, শরিয়ার আইনে এর মর্যাদা-সীমা ও গুরুত্ব কী, ইত্যকার আলোচনা এতে স্থান পেয়েছে। সুন্নাহর সংস্পর্শে আমাদের জীবন হয়ে উঠুক জ্যোতির্ময়, সুন্নাহর ব্যাকরণে আমাদের জীবনশাস্ত্র হোক নির্ভুল, এই প্রত্যাশা…

  • মাকাসিদুশ শরিয়াহ - Makasidush Sariyah dini.com.bd
    Tk 265

    মাকাসিদুশ শরিয়াহ

    পৃথিবীর প্রতিটি উদ্যোগ ও কর্মের পেছনেই কোনো না কোনো উদ্দেশ্য থাকে। আরবিতে একে বলে মাকাসিদ। এই মাকাসিদ বা উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই সংশ্লিষ্ট উদ্যোগটির যাবতীয় কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। একইভাবে মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের জীবন পরিচালনার জন্য যে বিধিবিধান দিয়েছেন, তার পেছনেও রয়েছে সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য ও হিকমত। সালাত-সাওম-হজ-জাকাত-পর্দা কোনোটিই নিছক কোনো রীতির নাম নয়। এর প্রতিটির পেছনেই রয়েছে মানবজাতির কল্যাণ ও হিকমত। মানবজাতির কল্যাণের নিমিত্তে মহান সৃষ্টিকর্তার এই সকল উদ্দেশ্য ও হিকমতের নামই মাকাসিদুশ শরিয়াহ। অর্থাৎ মাকাসিদুশ শরিয়াহ বলতে বুঝি—কুরআন-সুন্নাহর ভাষ্যের মর্মার্থ, রহস্য ও হিকমত অনুসন্ধানে এর গভীরে প্রবেশ করা। আর আমরা যখনই মর্মার্থের গভীরে প্রবেশ করতে সক্ষম হব, তখনই আমাদের জীবনের সাথে শরিয়ার মেলবন্ধন ঘটবে যথার্থরূপে। জীবন হবে শরিয়ার রঙে রঙিন। তাই মাকাসিদুশ শরিয়াহ পাঠ মুমিনজীবনের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মাকাসিদুশ শরিয়াহ জানার এই যাত্রা আপনাকে এক নতুন বোধের জগতে পৌঁছে দেবে, ইনশাআল্লাহ!

  • Tk 270Tk 360

    উসওয়াতুন হাসানাহ (রাসূল ﷺ-এর সংক্ষিপ্ত জীবনচরিত)

    আল্লাহ্ তায়ালা পবিত্র কুরআনে ইরাশাদ করেন- “বস্তুত আল্লাহর রাসূলের মধ্যে রয়েছে তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ, এমন ব্যক্তির জন্য যে আল্লাহ ও আখিরাত দিবসের আশা রাখে এবং আল্লাহকে অধিক পরিমাণে স্মরণ করে।” — সূরা আহযাব: ২১ বইটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনী নিয়ে রচিত। জন্ম-বাল্যকাল-নবুওয়াত-ইসলাম প্রচার-হিজরত-জিহাদ-মৃত্যু আলোচনার পাশাপাশি উনার জীবনীর প্রতিটি ঘটনা থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা ও পাথেয় সাবলীলভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

  • ফিলিস্তিনের বুকে ইজরাইল dini.com.bd
    Tk 270

    ফিলিস্তিনের বুকে ইজরাইল

    ভূমধ্যসাগরের পূর্বে ১০৪২৯ বর্গমাইলের দেশ ফিলিস্তিন। দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে সেখানে। হত্যা, খুন, গুম সেখানকার নিত্যদিনের ঘটনা। দখলদার ইজরাইলি পাপিষ্ঠরা ফিলিস্তিনিদের স্বীয় মাতৃভূমি থেকে বিতাড়িত করার বীভৎস খেলায় মেতে উঠেছে। অথচ গল্পটা ছিল ভিন্ন! সারা পৃথিবীতে প্রত্যাখ্যাত ইহুদিরা উদার ফিলিস্তিনিদের সরলতার সুযোগে পবিত্র ভূমিতে গেঁড়ে বসে। কৌশলে দখল করতে থাকে ফিলিস্তিনিদের ভূমি। আরবদের অভ্যন্তরীণ দলাদলি আর আমির-ওমরাদের ঔদাসীন্য ইজরাইল নামক অবৈধ রাষ্ট্রের ভিত মজবুত করে দেয়। নিজভূমে পরবাসী হয়ে ওঠার বেদনার উপাখ্যান তৈরি হয়। সেই উপাখ্যান প্রতিবিম্বিত হয়েছে ‘ফিলিস্তিনের বুকে ইজরাইল’ গ্রন্থে।

  • বেত্তমিজ dini.com.bd
    Tk 270

    বেত্তমিজ

    পৃথক মতবাদ হিসেবে যাত্রার শুরু থেকেই কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের সাথে মুসলমানদের বিতর্ক ও বিভেদ সর্বজন বিদিত। খতমে নবুয়াত ইসলামি আকিদায় একটি মৌল বিষয়। গোলাম আহমদ কাদিয়ানী নিজেকে নবি দাবি করে মুসলমানদের এই আকিদার ভিত্তিমূলকে নাড়িয়ে দিতে চেয়েছে। স্বভাবতই মুসলিম উম্মাহ তার জবাব দিয়েছে। ইস্যুটি ব্যক্তিস্বার্থের নয়; ঈমানিয়াতের। কাদিয়ানী সমস্যা নিয়ে সঠিক বোঝাপড়া সময়ের অনিবার্য দাবি। বিশেষ করে তরুণদের এই ফিতনা সম্পর্কে সম্যক অবহিত করা আমাদের ঈমানি দায়িত্ব। তরুণ প্রজন্মের প্রতিশ্রুতিশীল লেখক রশীদ জামীল এ গুরুদায়িত্ব পালনে কলম চালিয়েছিলেন। চলুন, নজর রাখি কাদিয়ানি মতবাদের আদ্যোপান্তে।

  • ফুটস্টেপস অব প্রোফেট - Footsteps of the Prophet dini.com.bd
    Tk 270

    ফুটস্টেপস অব প্রোফেট

    মানবেতিহাসের মহানায়ক মুহাম্মাদ ﷺ-এর জীবন ছিল এমন এক মহাসমুদ্র, যেখান থেকে মণি-মুক্তা সন্ধানের কাজ চলতে থাকবে কিয়ামত পর্যন্ত। সমকালীন দুনিয়ার প্রখ্যাত স্কলার ড. তারিক রমাদান তাঁর ফুটস্টেপস অব প্রফেট গ্রন্থে খুব সংক্ষেপে এ মহামানবের জীবনকে একটু ব্যতিক্রমী ঢঙে দেখানোর চেষ্টা করেছেন। রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর জীবনের খুঁটিনাটি ঘটনাপ্রবাহ নয়; তিনি ফোকাস করেছেন তাঁর রেখে যাওয় সেই সব শিক্ষার ওপর, যা সচরাচর আলোচিত হয় না এবং যা সময়ের সীমাবদ্ধতাকে ছাড়িয়ে যুগ-যুগান্তরের মানুষের কাছে মহামূল্যবান পাথেয় হিসেবে উপস্থিত হয়। ফুটস্টেপস অব প্রফেট রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর একটি ব্যতিক্রমী জীবনীগ্রন্থ। নবিজীবনের ফুটস্টেপগুলো থেকে নিংড়ে বের করা কালোত্তীর্ণ শিক্ষার নির্যাস গ্রন্থটিকে সমৃদ্ধ করেছে।

  • আধুনিক জাহেলিয়াত - Adhunik Jaheliyat dini.com.bd
    Tk 270

    আধুনিক জাহেলিয়াত

    মহান আল্লাহর রহমত থেকে বিতাড়িত ইবলিস চায়—বনি আদম আল্লাহর দেখানো সরল পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়ুক। তাই সে ডান-বাম, সম্মুখ ও পশ্চাৎ থেকে বিভিন্নভাবে তাদের ওপর আক্রমণ চালায়। সরল পথ থেকে বিচ্যুত করতে তাদের সামনে সুশোভিত করে তোলে জাহেলিয়াতের নানা মত, পথ ও উপকরণসমূহ। কিন্তু আল্লাহর একনিষ্ঠ অনুসারীগণ ভালো করেই জানেন, জাহেলিয়াতমাত্রই অজ্ঞতার নিরালোক অন্ধকার। আদমের অন্তরকে জুলুমাত আর গোমরাহিতে বিষিয়ে দিতে শয়তান কখনো ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলোতে জাহেলিয়াতের মিশ্রণ ঘটায়, কখনো-বা আগ্রাসন চালায় মানবজীবনের প্রতিটি পদে ও পরতে। শয়তানের প্রধান হাতিয়ার এই দুই ধরনের জাহেলিয়াতকে মূলোৎপাটন করে ওহির আলোয় আলোকিত মানুষ ও সমাজ বিনির্মাণের এক ক্ষুদ্র প্রচেষ্টার নাম আধুনিক জাহেলিয়াত।

CATEGORIES