• Tk 780Tk 960

    ছোটদের ঈমান সিরিজ

    শিশুরা গল্পপ্রিয়। তারা গল্প শুনতে চায়। গল্পের জগতে ডুবে থাকতে চায়। তাই শিশুদেরকে কোনো কিছু সহজে শেখানোর মাধ্যম হলো গল্প। এ গল্প হতে পারে সত্য কিংবা মিথ্যা; হতে পারে কার্টুন কিংবা কুরআন-হাদীসের গল্প। আপনি আপনার সন্তানকে কী ধরনের গল্প শুনাতে চান? আপনার ছোট্ট ভাই-বোনকে কোন ধরনের গল্প পড়াতে চান? আমরা চাই ছোটদেরকে গল্পে গল্পে ঈমান শিখাতে। মুমিন হওয়ার প্রথম শর্তই যে বিশুদ্ধ ঈমান! তাই ঈমানের তালীম হওয়া প্রয়োজন শৈশব থেকেই। আর এজন্যই ঈমানের মৌলিক বিষয়গুলো নিয়ে ছোটদের ঈমান সিরিজ প্রকাশ করা হয়েছে। এ বইগুলোতে—আল্লাহ, ফেরেশতা, কিতাব, রাসূল, আখিরাত ও পুনরুত্থান দিবস এবং তাকদীর বিষয়ে গল্প বলা হয়েছে। প্রায় প্রতিটি গল্পই কুরআন, হাদীস কিংবা তাফসীর গ্রন্থকে অবলম্বন করে সাজানো হয়েছে। প্রতিটি গল্পে রয়েছে আকর্ষণীয় রঙিন রঙিন ছবি।

  • Tk 241Tk 330

    কুরআন থেকে নেওয়া জীবনের পাঠ

    এককথায়— কুরআন কীভাবে আমাদের জীবনের কথা বলে, কীভাবে আমাদের জীবনে কুরআন হয়ে উঠতে পারে আলোর দিশা, কুরআনের আয়াতগুলো থেকে কীভাবে আমরা আহরণ করতে পারি মণি-মুক্তো, কীভাবে কুরআন আমাদের চিন্তার জগতে আনতে পারে নতুন মাত্রা— পাঠক পরিচিত হবে সেরকম একটা ধারার সাথে। উঁহু, গতানুগতিক গদ্য বা খটমটে প্রবন্ধ নয়, প্রতিটা অধ্যায়ে পাঠক দেখতে পাবে তার জীবনের প্রতিচ্ছবি, জীবন থেকে নেওয়া ঘটনা অথবা চারপাশের চিরচেনা জগতের সাথে কুরআন কীভাবে ওতপ্রোতভাবে সম্পর্কিত। জীবনের গল্প পড়তে পড়তে পাঠক ঢুকে পড়বে কুরআনের ভাবনার জগতে, সেই জগত থেকে আলো ধার করে পাঠক আবার ফিরে আসবে জীবনের ধারায়— ‘কুরআন থেকে নেওয়া জীবনের পাঠ’ বইটা সাজানো ঠিক এভাবেই, আলহামদুলিল্লাহ।

  • Tk 285Tk 380

    ইসলামি জীবনব্যবস্থার মূলনীতি

    এটি দর্শন, ধর্মতত্ত্ব কিংবা মেটাফিযিক্সের কোনো বই নয়। এই বই বাস্তবতা নিয়ে। বাস্তব সমস্যার বাস্তব সমাধান নিয়ে। দর্শন আর মিথ্যা দ্বীনের ভ্রান্ত ধ্যানধারণার স্তূপের নিচে মানবজাতি যখন হাহাকার করছিল, বিভ্রান্তের মতো মানুষ যখন ছুটে মরছিল মানবীয় জল্পনাকল্পনা আর অনুমানের গোলকধাঁধায়, তখন ইসলাম এসেছিল মানুষকে সেই আবর্জনার স্তূপ থেকে মুক্ত করতে। মানবজাতিকে ইসলাম উপহার দিয়েছিল এক নতুন জীবন, আল্লাহর নির্ধারিত এক নতুন ব্যবস্থা। কিন্তু আজ আলো ছেড়ে মানুষ আবারও সেই আবর্জনার স্তূপ আর গোলকধাঁধায় ফিরে গেছে। উম্মাহ আজ নিজের নেতৃত্বের দায়িত্ব ত্যাগ করেছে। তারা আজ ওই সব জাতির অনুকরণে ব্যস্ত, যারা নিজেরাই বিভ্রান্ত, আকণ্ঠ আবর্জনায় নিমজ্জিত। লাইব্রেরিগুলোতে ‘ইসলামি চিন্তা’ আর ‘ইসলামি দর্শনের’ শিরোনামে শত শত বই আছে। সেই লম্বা তালিকায় আরেকটি বই যুক্ত করার ইচ্ছে আমাদের নেই। আমরা চাই জ্ঞানকে শক্তিতে পরিণত করতে। এমন শক্তি যা মানুষকে উদ্বুদ্ধ করবে পৃথিবীতে তার উদ্দেশ্যগুলোকে বাস্তবায়ন করতে। আমরা মানুষের ভেতরে ঘুমিয়ে-পড়া বিবেককে জাগাতে চাই, যেন সে ওহির আলোতে নিজ সৃষ্টির উদ্দেশ্য পূর্ণ করতে পারে। এই বইটি ইসলামি ওয়ার্ল্ডভিউ এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলো সংজ্ঞায়িত করার একটি প্রচেষ্টা। যাতে এ ওয়ার্ল্ডভিউ-এর আলোকে আমরা বুঝতে পারি মহান আল্লাহ আমাদের জন্য কেমন জীবন চান। একই সাথে ইসলামের এই সামগ্রিক ব্যাখ্যা থেকে চিন্তা, জ্ঞান ও সভ্যতাসহ—সব মানবীয় উদ্যোগের ব্যাপারে দিকনির্দেশনাও যেন আমরা পাই। ইসলামি ব্যবস্থা ও সভ্যতার মূল ভিত্তি হতে হবে সঠিক ইসলামি চিন্তাধারা। মন ও মস্তিষ্ক, উম্মাহ এবং মানবজাতি—সব ক্ষেত্রে এবং সবার জন্যই এই চিন্তাধারা প্রয়োজন।

  • Tk 246Tk 300

    আমার সারাদিন প্যাকেজ

    আমার সারাদিন প্যাকেজঃ আব্দুল্লাহ ও আমাতুল্লাহ দুজন ভাইবোন। একজনের বয়স আট, অন্যজনের বয়স সাত। ওরা দুজন সারাদিন কী কী করে সেই গল্পই শুনব আমরা। ওরা অন্যদের মতো নয়। অযথা রাত জাগে না। মোবাইলে কার্টুন দেখে না। আজগুবি গল্পের বই পড়ে না। সকালে উঠেই অন্যদের মতো নাকমুখ গুঁজে পড়তে বসে না। এখনো ওদের পিঠে চেপে বসেনি ভারী স্কুলব্যাগ। ওদের শৈশব আনন্দময়। এই আনন্দ শুরু হয় ফজরের সালাত দিয়ে। ভাইটি বাবার হাত ধরে মসজিদে যায় আর বোনটি আম্মুর সাথে সালাতে দাঁড়ায়। এরপর সারাদিন শুধু ছুটে বেড়ানো। কখনো বন্ধুদের সাথে পিকনিকে যাওয়া, কখনো অসুস্থ বন্ধুকে দেখতে যাওয়া, আবার কখনো পাশের বাড়িতে খাবার নিয়ে যাওয়া। এরই মাঝে বাড়িতে চলে আসে মেহমান! তখন তো আর কথাই নেই! ছোট ভাইবোনেরা একসাথে হওয়া মানেই নতুন নতুন খেলা! এত আনন্দ আর ছুটোছুটির মাঝেও ওরা আল্লাহকে ভুলে যায় না। ওরা ভালোবাসে আল্লাহকে। তাই প্রতিটি কাজের আগে দুআ করে আল্লাহর কাছে। ওদের নিষ্পাপ মুখে উচ্চারিত হয় আল্লাহর নাম। তখন সারাদিনের সাধারণ কাজগুলোই হয়ে ওঠে একেকটি অসাধারণ গল্প।বই দুটির বৈশিষ্ট্য : এ যেন শিশুর ডায়েরি। ছোট ছোট দুআ দিয়ে সাজানো হয়েছে প্রতিটি গল্প। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত যেসব দুআ পড়তে হয় সেগুলো উঠে এসেছে একেকটি গল্পে। বইটি লেখা হয়েছে শিশুদের উপযোগী সহজ ভাষায়। প্রতিটি গল্পকে সাজানো হয়েছে বিশেষভাবে। যেন শিশু নিজেই শিখে নিতে পারে প্রতিদিনের দুআগুলো। আবদুল্লাহ আর আমাতুল্লাহ নিজেরাই বলছে ওদের সারাদিনের গল্প। আপনার সোনামণিকেও পরিচয় করিয়ে দিন ওদের সাথে।

  • আমার দুআ আমার যিকর [ফ্লাশকার্ড] - Amar Dua Amar Jikir dini.com.bd
    Tk 150

    আমার দুআ আমার যিকর [ফ্লাশকার্ড]

    সন্তানের মুখে দুআ ও যিক্র শুনে মা-বাবার মন ভরে যায়। তাদের কোমল উচ্চারণগুলো শুনতে মধুর লাগে। শিশুরা রঙিন ও সুন্দর ছবি দেখে আনন্দ পায়। ফলে সেগুলোর মাধ্যমে সহজেই তাদেরকে শেখানো যায়। তাই শিশুদের কথা ভেবে তাদের উপযোগী করে রঙিন ছবি ও সুন্দর ডিজাইনে আমরা নিয়ে এসেছি ‘আমার দুআ আমার যিক্র’। এতে ১৬টি ফ্ল্যাশ কার্ডের একটি বক্সে প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় দুআগুলো তুলে ধরা হয়েছে। যা শেখা সবার জন্যই জরুরি। ফ্ল্যাশ কার্ডগুলোর বৈশিষ্ট্য : ১. এতে রয়েছে ১৬টি ফ্ল্যাশ কার্ড। ২. ১৬টি ফ্ল্যাশ কার্ডে রয়েছে মোট ২৪টি দুআ। ৩. প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় মাসনূন দুআগুলো এতে স্থান পেয়েছে। ৪. প্রতিটি দুআর সাথেই রয়েছে আকর্ষণীয় রঙিন ছবি। ৫. দুআগুলোর উচ্চারণ ও অর্থও দেওয়া হয়েছে। ৬. সহজে পড়ার জন্য সুন্দর ও স্পষ্ট আরবি ফন্ট ব্যবহার করা হয়েছে।

  • Tk 150Tk 200

    আমল ধ্বংসের কারণ

    আখিরাত সাজানোর সুযোগ কেবল দুনিয়ার এ জীবনটুকুই। এই জীবন ফুরাবার আগেই ঈমান-আমলের মাধ্যমে আখিরাতকে গুছিয়ে নিতে হয়। তবে অনেক আমল করার পরও কিছু কারণে সেসব বরবাদ হয়ে যাবার ভয় রয়েছে! পাহাড় পরিমাণ নেক আমল যদি চোখের পলকেই ধূলিকণায় পরিণত হয়, তবে বান্দার জন্য এর চেয়ে নিদারুণ দুঃসংবাদ আর কী হতে পারে? আমল ধ্বংস করতে প্রকাশ্য শত্রু শয়তানের সূক্ষ্ম ফাঁদ তো রয়েছেই। এছাড়াও এমন কিছু বিষয় আছে, যেগুলো আমলকে আংশিকভাবে নষ্ট করে। আর কিছু কারণ তো এমন যে, তা ব্যক্তির আমলের খাতা একেবারে শূন্য করে দেয়। তাই এসব ব্যাপারে সচেতন না হলে আমল ধ্বংসের আশঙ্কা থেকেই যায়। তবে স্বস্তির ব্যাপার হলো, আল্লাহর রাসূল (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদেরকে আমল ধ্বংসের এসব কারণ জানিয়ে দিয়েছেন, সতর্ক করেছেন। এ বইটিতে আমল ধ্বংসের সে কারণগুলোই সরলভাবে বর্ণিত হয়েছে। মা-বাবার অবাধ্যতা, ভাগ্য গণনা করা, তাকদীর অস্বীকার করা-সহ আমল ধ্বংসকারী এমন সব বিষয় এ বইতে উঠে এসেছে- যা একজন মুমিনের না জানলেই নয়।

  • Tk 105Tk 140

    আধুনিক কালের খেলাধুলা ও বিনোদন : ঈমান ধ্বংসের প্রাচীন ফাঁদ

    বর্তমান সময়টা ফিতনার। এ সময়ে আমাদের আশেপাশে রয়েছে ভয়াবহ অসংখ্য ফিতনা। কখনো কখনো আমাদের কাছে সেই ফিতনাগুলো আসে ভিন্ন ভিন্ন আকর্ষণীয় মোড়কে। যার মধ্যে লুকিয়ে থাকে শির্ক-কুফরের মতো ভয়ংকর বিষয়। তবে যাদের অন্তরে সামান্যতম আল্লাহর ভয় আছে, দ্বীন-ইসলামের প্রতি আকর্ষণ আছে, তাদেরকে সহজেই সুস্পষ্ট শিরক-কুফরে লিপ্ত করানো যায় না। তাই আল্লাহর দুশমনরা সময়ে সময়ে ভিন্ন পথে, ভিন্ন নামে মুসলমানদেরকে বিপথগামী করে। দ্বীন-ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে রাখার চেষ্টা করে। তেমনই একটি ভয়াবহ ফিতনা হলো—খেলাধুলা ও বিনোদন। খেলাধুলা ও বিনোদনের নামে মুসলমানদের দিল থেকে দ্বীনের ভালোবাসা, রাসূল g-এর ভালোবাসা কেড়ে নেওয়া হয়েছে। এর ফলে আমাদের হৃদয় থেকে আল্লাহর সামনে দাঁড়ানোর ভয়, কবরের আযাবের ভয়, জাহান্নামের ভয় সবকিছুই হারিয়ে গেছে। আমরা যদি বর্তমান তরুণ প্রজন্মের দিকে তাকাই, তা হলে দেখব আমরা বিনোদন ও খেলাধুলার এমন এক জগতে প্রবেশ করেছি, যেখান থেকে উঠে আসা অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখনই যদি আমরা আমাদের ফিরিয়ে না রাখি, এই অন্ধকার জগৎ থেকে বেরিয়ে আলোর পথে না আসি, তা হলে হয়তো অদূর ভবিষ্যতে আমরাই বেরিয়ে যাব ইসলাম থেকে, ইসলামই হবে আমাদের কাছে সবচেয়ে অপছন্দের! তাই আসুন, আগে থেকেই আমরা সতর্ক হই। ইসলাম মেনে জীবনযাপন করি।

  • Tk 125Tk 167

    ওয়াসওয়াসা (শয়তানের কুমন্ত্রণা)

    আপনি কি ওযু-গোসল বা ইস্তিঞ্জার সময় এক অঙ্গ বারবার ধুচ্ছেন, তবুও কি মনে হচ্ছে ধোয়া হয়নি ঠিকমতো? ওযু করার পর কি বারবার মনে হচ্ছে যে, প্রসবের ফোঁটা পড়ছে, অথবা বায়ু বের হয়ে যাচ্ছে? আল্লাহ, রসূল, ঈমানের, অথবা ইসলামের কোনো আইনের ব্যাপারে মাথায় কি খারাপ চিন্তা আসে? নামাজে কি আপনি বারবার রাকাত ভুলে যাচ্ছেন? সিজদা কয়েটা দিয়েছেন—সন্দেহ লাগে? ঘরে রেখে আসা গুরুত্বপূর্ণ কিছু নিয়ে আপনি কি অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা কাজ করছে? আপনি কি অপ্রয়োজনে টয়লেটে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করছেন? . ওয়াসওয়াসা, অর্থাৎ শয়তানের কুমন্ত্রণা। এই ওয়াসওয়াসায় আমরা সবাই কম বেশি ভুগি। যুগে যুগে অনেক আলিম এই সমস্যার সমাধান নিয়ে অসংখ্য গ্রন্থ রচনা করেছেন। এই বিষয়ে আধ্যাত্মিক জগতের বিখ্যাত আলিম ইবনুল-কাইয়্যিম রহ.-এরও রয়েছে ‘ওয়াসওয়াসা’ নামে স্বতন্ত্র গ্রন্থ। এই গ্রন্থে তিনি তুলে ধরেছেন ওয়াসওয়াসার প্রকারভেদ, এর কারণ, এবং কার্যকরী সমাধান। সেই গ্রন্থের বাংলারূপ ‘ওয়াসওয়াসা: শয়তানের কুমন্ত্রণা।’

  • Tk 88Tk 117

    টাইম মেশিন

    রাসূলুল্লাহ সা. এবং তাঁর পূর্ববর্তী নবিদের ওপর বিশ্বাস স্থাপন করা এবং তাঁদেরকে অন্তর দিয়ে ভালোবাসা ঈমানের দাবি। নবিদের ওপর আমাদের বিশ্বাস এবং ভালোবাসা তখনই গভীর হবে যখন আমরা তাঁদের অভিনব জীবন সম্পর্কে জানতে পারব। একজন অপরিচিত মানুষকে যেমন আপনি ভালোবাসতে পারবেন না, তেমনি নবিদের জীবন সম্পর্কে না জানলেও তাঁদের প্রতি সত্যিকারের ভালোবাসা তৈরি হবে না। সুতরাং সকল নবিদের ওপর সঠিকভাবে বিশ্বাস স্থাপন করতে হলে এবং তাঁদেরকে অন্তরের অন্তস্তল দিয়ে ভালোবাসতে চাইলে তাঁদের জীবন সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করার কোনো বিকল্প নেই আমাদের। আর এই লক্ষ্যেই এসেছিল ‘চার বন্ধুর সমুদ্র অভিযান’ বইটি। সেই বইটিতে আমরা মজার সব ঘটনার মধ্য দিয়ে জেনে নিতে পেরেছিলাম নবি সুলাইমান আ., ইঊনুস আ., আইয়ূব আ. এবং নূহ আ.-এর বর্ণাঢ্য জীবন সম্পর্কে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার এসেছে ‘টাইম মেশিন’। অন্তু , জাফর স্যার এবং জাফর স্যারের তৈরি টাইম মেশিনের রোমাঞ্চকর গল্পটি পড়ে যখন আপনি শেষ করবেন, তখন আপনি অনুধাবন করবেন যে, ইবরাহীম আ.-এর জীবন সম্পর্কেও অনেক কিছু জানা হয়ে গেছে আপনার। ইন শা আল্লাহ, আপনি ইবরাহীম আ.-কে আরও গভীরভাবে ভালোবাসতে শুরু করবেন।

  • Tk 157Tk 210

    সুবোধ এবং এই নগরী

    সুবোধ মানে উত্তম বুদ্ধি বা জ্ঞান। তবে রাস্তায় রাস্তায় গ্রাফিটিতে যেই সুবোধকে দেখা যায়, তার সাথে আমাদের সুবোধের কোন সম্পর্ক নেই। আমাদের সুবোধ আবদুল্লাহ। আল্লাহর বান্দা, দাস। আবদুল্লাহ মানুষকে আল্লাহর দিকে আহবান করে। যারাই আব্দুল্লাহ’র সাহচর্যে আসে তারাই তার দ্বারা প্রভাবিত হয়। হবেই বা না কেন? সে তো নিজেকে আল্লাহর রঙে রাঙিয়ে নিয়েছে,সাজিয়ে নিয়েছে রাসূলুল্লাহ’র সুন্নাহয়। নিজের মাঝে ধারণ করে নিয়েছে দ্বীন ইসলামকে। আর ইসলাম হচ্ছে পরশপাথর। এর সংস্পর্শে কেউ এলে সে তো বদলে যাবেই। এ বইটি পড়ার সময়পাঠক আব্দুল্লাহ’র মাঝে নিজেকেই খুঁজে পাবেন। শত প্রতিকূলতার মাঝেও দ্বীনের পথে অবিচল থাকার অনুপ্রেরণা পাবেন। অনুপ্রেরণা পাবেন পরিপূর্ণভাবে দ্বীন ইসলামকে নিজের মাঝে ধারণ করার।

  • Tk 165Tk 220

    সুবোধ

    এটি একটি উপন্যাস বলা যায়। এই বইয়ে আছে ‘সুবোধ’ নামের এমন একজন ছেলের গল্প যাকে তার বাবা মহামানব বানাতে চেয়েছিলেন। মানুষের ছেলেপেলে ডাক্তার হয় , ইঞ্জিনিয়ার হয়, ব্যবসায়ী হয়, চোর হয় , ডাকাত হয়; সুবোধের বাবা চেয়েছিলেন তার ছেলে মহামানব হবে। তিনি তার ছেলেকে মহামানব বানাতে, ছেলের ওপর বিভিন্ন গবেষণা চালিয়েছেন। কিন্তু বাবার মৃত্যুর পর ছেলে সত্যিকার মহাপুরুষের সন্ধান লাভ করে। তার কাছে প্রেরিত দ্বীন এর সন্ধান লাভ করে। এবং তখন থেকে সুবোধ হয়ে যায় আব্দুল্লাহ। আর ঠিক সেই মূহুর্ত থেকে সুবোধের গল্প শুরু হয়।

  • Tk 176Tk 235

    সন্ধান

    গল্প-উপন্যাসে এমন কিছু চরিত্র থাকে, যেগুলো অজান্তেই দাগ কেটে চায় পাঠকের মানসপটে। নাড়িয়ে দেয় চিন্তার জগৎকে। পাঠককে নতুন করে ভাবাতে বাধ্য করে। সন্ধানীও তেমন একটি চরিত্র। তবে এটি গল্প-উপন্যাসে বর্ণিত নায়িকার মতো কোনো চরিত্র নয়। এই চরিত্র প্রতিনিধিত্ব করেছে সত্যান্বেষী এক নারীর। যে নারী সেক্যুলার শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে এবং সনাতন পরিবারে জন্ম নেওয়ার পরেও গতানুগতিক ধারায় পরিচালিত করেনি নিজেকে। আর আট-দশটা সনাতন ধর্মাবলম্বীর মতো চোখ বন্ধ করেই মেনে নেয়নি সনাতন ধর্মের প্রচলিত রীতি-নীতিকে। আশ্রয় নেয়নি মূর্তিপুজো নামক সনাতন পৌত্তলিকতার। সে খুঁজে বেড়িয়েছে সত্যকে। সন্ধান করেছে মুক্তির পথ। কল্যাণের পথ। এ পথে সে বাঁধার সম্মুখীন হয়েছে বহুবার। হাসি-ঠাট্টার শিকার হতে হয়েছে তাকে, শুনতে হয়েছে নিকটাত্মীয়ের গালমন্দ, সইতে হয়েছে বন্ধু-বান্ধবদের তাচ্ছিল্য, তবুও সে হাল ছাড়েনি। সত্যকে খুঁজে নেওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করেছে সে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সন্ধানী কি সত্যকে খুঁজে পেয়েছিল? সনাতন ধর্মের পৌত্তলিক রীতিনীতি ছেড়ে দিয়ে সত্য ধর্মের দিকে ফিরে আসতে পেরেছিল? পেরেছিল কি সংশয়ের আঁধার কাটিয়ে ওঠে সত্যের আলোয় অবগাহন করতে? জানতে হলে পড়ুন “সন্ধান” বইটি।

  • Tk 144Tk 192

    সবর ও শোকর

    পরীক্ষা ঈমানের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এই পরীক্ষায় মুমিন উত্তীর্ণ হয় সবর ও শোকরের দ্বারা। যত রব্বানি আলিম আবেদগণ ইতিহাসের পাতায় অমর হয়ে আছেন, তাদের সবার প্রধান আমল ছিল সবর ও শোকর। সবর ও শোকর হচ্ছ লিফটের মতো, যে লিফটে দাঁড়িয়ে বান্দা দাসত্বের চূড়ায় পৌঁছে যায়। কিন্তু বর্তমানে এই দুটো আমল যেন একদম অপরিচিত হয়ে গেছে! মানুষ এখন সবর বলতে কেবল বোঝে বিপদের সময় ধৈর্য ধরা, এবং শোকর বলতে বোঝে প্রিয় কিছু পেলে ‘আলহামদুলিল্লাহ্’ উচ্চারণ করা! . ফলশ্রুতিতে সবরের অভাবে ব্যক্তি হারাচ্ছে ঈমানী শক্তি, শোকরের অভাবে হারাচ্ছে প্রাপ্ত নিয়ামতরাজি। অথচ সবর ও শোকর মুমিনের প্রধান ঢাল হবার কথা ছিল! এদুটোই তার মোটিভেশনের মূল উৎস হবার কথা ছিল। এখন মুসলিম ঘরের সন্তানরা দ্বারস্থ হচ্ছে কাফের মুশরিকদের মোটিভেশনাল লেকচারের দিকে; তাদের রচিত গ্রন্থ থেকে শিখছে, কীভাবে জীবনের সকল নেতিবাচক মুহূর্তে নিজেকে সজীব রাখা যায়। সবর ও শোকরের সবক নিচ্ছে তাদের থেকে! . অনেক দেড়ি হলেও সবর ও শোকরের ওপর একটি বিখ্যাত গ্রন্থ অনুবাদ হয়ে আসার পথে। ইবনুল-কায়্যিম রহ. এর রচিত উদ্দাতুছ-ছবিরীন এর সংক্ষিপ্তসার। ইবনুল-কায়্যিম রহ.- আত্মশুদ্ধি জগতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তাঁর ইলমের রশ্মি তাঁর গ্রন্থ থেকে এত তীব্রভাবে প্রতিফলিত হয় যে, পাঠক মন বিমোহিত করে দেয়। সবর শোকরের বাস্তবতা কী, কীভাবে সবর করতে হয়, কীভাবে শোকর আদায় করতে হয়, কীভাবে এই দুটোর আমলের দ্বারা বান্দা তার দ্বীনদারির চূড়ায় পৌঁছে যায়, সেই দিশা মিলবে এই গ্রন্থে।

  • Tk 225Tk 300

    শিশুমনে ঈমানের পরিচর্যা

    ঈমানের উপমা কুরআনে এসেছে চারাগাছের সাথে। শিশুর ফিতরাত হচ্ছে উর্বর জমি, যেখানে মহীরুহ হয়ে উঠবে এই চারাগাছ। এই উর্বর জমি আজ চাষির উদাসীনতায় আগাছায় সয়লাব হয়ে আছে। আমাদের গাফলতির কারণে প্রতিটি প্রজন্ম দূরে সরে যাচ্ছে ইসলাম থেকে। যেসব বাবা-মা তুলনা মূলক সচেতন, তারাও সন্তানকে নীতি-নৈতিকতা শেখানোর জন্যে প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভর করে। কিন্তু প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার বয়স হবার আগেই তো শিশুর মনে জমে যাচ্ছে আগাছা। ‘শিশুমনে ঈমানের পরিচর্যা’ বইটি ঈমান-লতার গোড়ায় ‘সার-সেচ’ দিয়ে আগাছা ছাড়ানোর কাজ করবে । আল্লাহ, ফেরেশতা, কিতাব, নবি-রাসূল, তাকদীর, আখিরাত, বিচার-দিবস ইত্যাকার ঈমানের খুঁটিগুলোর সাথে কীভাবে আপনার সন্তানকে কানেক্ট করাবেন সেই ব্যাপারটা বেশ প্রাণবন্তভাবে ফুটে উঠেছে বইটিতে। নামেমাত্র ‘মুসলিম’ নয়, বরং ‘মুমিন’ হিসেবে গড়ে ওঠার দিক-নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে এতে। ইসলামই হোক আমাদের পারিবারিক সফটওয়্যার। চলুন, আজ থেকে দুনিয়া দেখব আমি ও আমার সন্তান ইসলামের দৃষ্টিতে…

  • Tk 259Tk 350

    সিসাঢালা প্রাচীর

    পাহাড়ঘেরা আশ্চর্য এক দেশ আফগানিস্তান—এশিয়া-ইউরোপের সদর দরজা। আরও আশ্চর্য সেই দেশের মানুষ—উদার, অকুতোভয়, আলখাল্লা-পাগড়ি-শ্মশ্রু-শোভিত এবং অতিমাত্রায় স্বাধীনচেতা। ইতিহাসের যে অপ্রতিরোধ্য সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটেন দুনিয়ার ১ কোটি ৩০ লাখ বর্গমাইল এলাকা দখল করে ঘোষণা করেছিল ‘ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে কখনো সূর্য অস্ত যায় না’—সেই ব্রিটেন তিন দফা (১৮৩৯, ১৮৭৮, ১৯১৯) আফগানিস্তানে হামলা করে প্রতিবারই গো-হারা হেরে লেজ গুটিয়ে পালাতে বাধ্য হয়। পরাক্রান্ত সোভিয়েত ইউনিয়ন আফগানিস্তান দখল করতে যুদ্ধাভিযান চালিয়ে যায় টানা ১০ বছর (১৯৭৯-১৯৮৯) ধরে, কিন্তু মাথা-নত-না করা পশতুন-পাঠানদের কঠিন প্রতিরোধের মুখে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি স্বীকার করে অবশেষে পিছু হটে। সবশেষে তালিবানকে বশ করতে মাঠে নামে দাম্ভিক পরাশক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইতিহাসের দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধে (২০০১-২০২১) তারা আড়াই ট্রিলিয়ন ডলার খরচ করে, হাজার হাজার সৈন্য হারায় এবং নাকে খত দিয়ে ঘরে ফেরে। এখন তালিবান হিন্দুকুশ পর্বতের চূড়ার মতোই আচ্ছামতো পাগড়ি পেঁচিয়ে মাথা উঁচু করে দেশ চালায়, আফগানিস্তান রয়ে যায় অজেয়। সিসাঢালা প্রাচীর এই অজেয়তাকেই উচ্চকিত করে। ইতিহাসের বই নয় এটা, প্রত্যক্ষদর্শী সাংবাদিকের সাক্ষ্য। আল জাজিরা আহমাদ ফালুদ্দিনকে পাঠিয়েছিল ক্লান্ত পরাস্ত মার্কিনদের আফগানিস্তান থেকে পলায়নের ঘটনার প্রতিবেদন করতে। কিন্তু এ বই প্রতিবেদনও নয়, বরং সেই প্রত্যক্ষণ ও প্রতিবেদনের অভিজ্ঞতার প্রাণবন্ত বয়ান। লেখক বার বার গিয়েছেন আফগানিস্তানে, যোদ্ধা আর নেতাদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন, বন্ধু হয়ে মিশে গিয়ে নিবিড়ভাবে পাঠ করেছেন সেই মুজাহিদদের মন যারা কখনোই হারে না।

  • Tk 94Tk 125

    সালাত নবীজির শেষ আদেশ

    দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য নবী ﷺ-কে কী পরিমাণ কষ্ট সহ্য করতে হয়েছিল, তা আমাদের সবারই জানা আছে। তাঁর ওপর অপবাদ দেওয়া হয়েছিল, আঘাত করা হয়েছিল তাঁর সম্মানে। তারা তাঁকে মিথ্যাবাদী, জাদুকর বলেছিল। সালাত আদায়ের সময় কাফিররা উটের নাড়িভুঁড়ি চাপিয়ে দিয়েছিল তাঁর পিঠে। তারা তাঁকে শ্বাসরুদ্ধ করতে চেয়েছিল কা’বার পাশে। একদিন যখন নবী ﷺ কা’বার পাশে ছিলেন, উকবা তাঁর গলার পাশে চাদর জড়িয়ে তাঁকে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যার চেষ্টা করেছিল। এত ত্যাগ, এত কষ্টের পর তিনি ইসলামের বার্তা পৌঁছে দিয়েছেন—যাতে দুনিয়ায় আমরা সুন্দর জীবন নিয়ে বসবাস করতে পারি এবং পরে তাঁর সাথে মিলিত হতে পারি জান্নাতে। এই বার্তা পৌঁছে দেওয়ার কারণে তায়েফে তাঁর ওপর নিক্ষেপ করা হয়েছিল পাথর, এমনি জুতোও! এই দ্বীন পৌঁছে দেওয়ার জন্য নবী ﷺ এত কষ্ট করেছেন। আর এই দ্বীনের খুঁটি হলো সালাত। যখন সালাত বিনষ্ট হবে, তখন দ্বীনের ভিত্তিও দুর্বল হয়ে পড়বে। দুঃখের বিষয় হলো, আজকের অনেক মুসলিমই সালাত আদায় করে না। একেবারেই সালাতের ব্যাপারে উদাসীন তারা। সালাতের গুরুত্ব, মহত্ত্ব ও তাৎপর্য নিয়ে খুব সুন্দর জ্ঞানগর্ভ আলোচনা করেছেন শাইখ আহমাদ মূসা জিবরীল। তাঁর সেই লেকচারের বাংলা অনুবাদ নিয়ে “সালাত : নবীজির শেষ নির্দেশ”

CATEGORIES