• সানজাক-ই উসমান dini.com.bd
    Tk 480

    সানজাক-ই উসমান

    ‘সানজাক-ই উসমান: অটোমানদের দুনিয়ায়’ আপনাকে তার সাথে দেখা করিয়ে দিতে চলেছে। তাকে দেখতে হলে আমাদের উঁকি দিতে হবে আট শ বছর আগের পৃথিবীতে। ত্রয়োদশ শতাব্দীর শুরুতেই মঙ্গোলিয়ান স্তেপ থেকে যেন স্বয়ং আজরাইল হয়ে নেমে এলেন চেঙ্গিজ খান এবং তার মোঙ্গল বাহিনী। মাত্র কুড়ি বছরের ভেতর যেন নরকে পরিণত হলো সারা পৃথিবী। প্রথমে চীন, তারপর তুর্কিস্থান আর খোরাসান হয়ে মোঙ্গল ঝড় ধেয়ে এল ককেশাস, আনাতোলিয়া দিয়ে রাশিয়া আর হিন্দুস্থানের দিকে। মরে সাফ হয়ে গেল কোটি কোটি মানুষ। মোঙ্গলদের হাত থেকে কোনোমতে প্রাণ বাঁচিয়ে ইরান তুর্কিস্থান থেকে আনাতোলিয়ার দিকে রওনা দিল কিছু মানুষ। তারপর কী হলো? কী করে তারা গড়ে তুলল বিশাল সালতানাত? মোঙ্গলদের হাত থেকে কারা বাঁচালো মক্কা-মদীনাকে? এটা কোনো নিয়মিত ইতিহাসের বই বা কোনো ঐতিহাসিক উপন্যাস নয়। এটা একই সাথে ইতিহাস, ফিকশন আর থ্রিলার। আজকের এই পৃথিবী কী করে নির্মাণ হলো, তা জানতে এই বই আপনাকে দারুণ সহযোগিতা করবে। ইনশাআল্লাহ।

  • ডেসটিনি ডিজরাপ্টেড dini.com.bd
    Tk 460

    ডেসটিনি ডিজরাপ্টেড

    ডেসটিনি ডিজরাপ্টেড অর্থ লক্ষ্যচ্যুতি। রাসূল (সাঃ)-এর মদীনায় হিজরাত থেকে শুরু করে ২০০১ সালে টুইন টাওয়ার হামলার ঘটনা ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করে লেখক তামিম আনসারী দেখিয়েছেন কোন বিন্দু থেকে মুসলমানদের লক্ষ্যচ্যুতি শুরু হয়েছিল, কী কী গর্ত তৈরি হয়েছিল। কী কী চিন্তাধারার উন্মেষ হয়েছিল? কোন কোন পয়েন্টে কারা এই পৃথিবীতে আলোর মশাল উচ্চকিত করার প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন? মুসলমানরা কীভাবে ধীরে ধীরে মিশন থেকে সরে গেল? এই দীর্ঘ সময়ে আসলে কী কী ঘটনা, পরিস্থিতি তৈরি হলো? ডেসিটিনি ডিজরাপ্টেড বইয়ে এসব নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে।

  • Tk 459Tk 620

    আদর্শ মুসলিম

    ইসলাম মানুষের আদর্শ ব্যক্তিজীবন ও সামাজিক জীবনের পূর্ণাঙ্গ রূপরেখা তৈরি করে দিয়েছে। এরপরও দেখা যায়, ইসলাম মুসলমানদের থেকে যা চায় আর মুসলমানরা নিজেদের জন্য যা চায়, এ দুইয়ের মাঝে রয়েছে বিস্তর তফাৎ। অবশ্য অল্পসংখ্যক লোক, যাদের আকিদা বিশুদ্ধ, ইসলাম সুন্দর, অন্তর পরিশুদ্ধ ও মানসিকতা উন্নত; তারা ইসলামের দাবি ও চাওয়া অনুযায়ীই জীবনযাপন করে থাকেন।

  • Tk 420Tk 700

    আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের আমল

    অল্প আমলে অধিক সাওয়াব পেতে কে না চায়! আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে কার না ইচ্ছে করে! অথচ অধিকাংশ মুসলিমই জানে না, কীভাবে বুদ্ধি খাটিয়ে আমল করতে হয়; কোন সময় কোন আমলগুলো করলে সারারাত ঘুমিয়েও পাওয়া যায় তাহাজ্জুদের সাওয়াব, হজে না গিয়েও মিলে পূর্ণ হজের নেকি, শহিদ না হয়েও লাভ করা যায়শাহাদাতের মর্যাদা। আল্লাহ তাআলা ইবাদতের ক্ষেত্রে এমনসব সুযোগের ব্যবস্থা করে রেখেছেন, যাতে আমরাসীমিত সময়ে এবং কম পরিশ্রমে নিজেদের আমলনামায় যুক্ত করতে পারি পাহাড়সমান সাওয়াব; পাপের সাগরে যা হবে আমাদের নাজাতের তরি। হাশরের ময়দানে সাওয়াবে ভরপুর আমলনামা দেখে নিজেরাই হয়ে যাববিস্মিত।

  • Tk 414Tk 560

    মহাপ্রলয় থেকে অনন্তজীবন

    সময়ের পথপরিক্রমায় একদিন বেজে উঠবে মহাপ্রলয়ের শিঙ্গাধ্বনি। থেমে যাবে জীবনের এই অবিশ্রান্ত কোলাহল। চোখের পলকেই লণ্ডভণ্ড হয়ে যাবে মায়াভরা এই জগৎ। কবর ফেটে মানুষগুলো সব জীবন্ত বেরিয়ে আসবে। সবাই আশ্চর্য হয়ে বলবে: আরে! আমাদেরকে শয্যা থেকে কে উঠিয়েছে? দয়াময় আল্লাহ তো আমাদের এই দিনের কথাই বলেছিলেন! আর রাসুলগণও তাহলে সত্য বলেছিলেন! তারপর? তারপর ফেরেশতাদের আহ্বানে সবাই সমবেত হবে হাশরের ময়দানে। পায়ে পায়ে এগিয়ে আসবে জীবনপরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণার সেই লোমহর্ষক মুহূর্ত! এক দুঃসহ উৎকণ্ঠায় মানুষের মুখে কেবল শোনা যাবে: ইয়া নাফসি! ইয়া নাফসি!… প্রিয় পাঠক! এভাবে কিয়ামত থেকে শুরু করে হাশর, মিজান হয়ে পুলসিরাতের ওপর দিয়ে একেবারে জান্নাত বা জাহান্নামে প্রবেশ পর্যন্ত আখিরাতের দৃশ্যগুলো কুরআন-হাদিসের বিশুদ্ধ দলিলের আলোকে নিপুণভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই গ্রন্থে।

  • Tk 405Tk 540

    অন্তরের আমল (১ম খণ্ড)

    ❝অন্তরের আমল দ্বীনের মৌলভিত্তি। অন্তরের আমলের উদাহরণ হলো, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে ভালোবাসা, আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করা, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ইখলাস অবলম্বন করা, তাঁর শোকর আদায় করা, তাঁর হুকুমের ওপর সবর করা, তাঁকে ভয় করা, তাঁর রহমতের আশা করা ইত্যাদি। এ সকল আমল সকল সৃষ্টির ওপর সকল আইম্মায়ে দ্বীনের ঐকমত্যে ফরজ।❞ ❝অন্তরে বিদ্যমান ইমান ও ইখলাসের ওপরই নির্ভর করে আমলের শ্রেষ্ঠত্ব। তাই দুজন ব্যক্তি নামাজের একই কাতারে দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করলেও তাদের নামাজে আকাশ-পাতাল ব্যবধান হয়ে থাকে।❞

    – শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

    শাইখ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ হাফিজাহুল্লাহ-এর অমূল্য গ্রন্থ ‘আ’মালুল কুলুব’ সিরিজটির সরল বাংলা অনুবাদ ‘অন্তরের আমলট।’

    প্রথম খণ্ডে থাকছেঃ

    ১. ইখলাস

    ২. তাওয়াক্কুল

    ৩. ভালোবাসা

    ৪. ভয়

    ৫. আশা

    ৬. তাকওয়া

    উল্লেখিত প্রতিটি বিষয়ের অধীনে রয়েছে যথার্থ বর্ণনা। রয়েছে অন্তরের এই আমলসমূহের প্রয়োজনীয়তা, উপকারিতা ও অর্জনের উপায় বর্ণনা। রয়েছে এ সকল আমল না করার করুণ পরিণতির কথা।

  • Tk 395Tk 534

    জীবনের ওপারে

    জীবনের স্রোতে ভাসতে ভাসতে আমরা ভুলে যাই মরণের কথা । কবর পথের যাত্রী হয়েও আমাদের যাবতীয় চিন্তা ও কর্ম আবর্তিত হয় এই তুচ্ছ দুনিয়াকে ঘিরে । সর্বাঙ্গে গাফিলতির চাদর জড়িয়ে আমরা জীবনের প্রকৃত বাস্তবতার ব্যাপারে কেমন যেন নির্বিকার হয়ে থাকি । আল্লাহ না করুন, এই অপ্রস্তুত অবস্থায়ই যদি চলে আসে মৃত্যুর ডাক, কী করুণ পরিণতিই না হবে আমাদের ! প্রখ্যাত ফকিহ ও মুহাদ্দিস ইমাম ইশবিলি রহ. রচিত বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি মুসলিম ভাই-বোনদের জন্য এক অমূল্য উপহার । শাইখ এখানে পরম মমতায় পাঠককে মৃত্যু ও মৃত্যুপরবর্তী জীবনের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন । তাঁর অনুপম ভাষাভঙ্গী ও সাবলিল উপস্থাপনা যে কারও হৃদয় ছুঁয়ে যাবে । বইটি পড়তে পড়তে মনের অজান্তেই পাঠকের হৃদয়ে জেগে উঠবে মৃত্যুর হিমশীতল অন্ধকারের কথা, কবরের অসীম নির্জনতার কথা, কিয়ামত ও হাশরের ভয়াবহ দৃশ্যগুলোর কথা, মিজান ও পুলসিরাতের অকল্পনীয় আশঙ্কার কথা, যা তাকে আখিরাতের প্রতি মনোযোগী করে তুলবে আর মৃত্যুর প্রতি তার গতানুগতিক বিশ্বাসকে করে তুলবে সত্যিকারের কর্মোদ্দীপক উপলব্ধি।

  • Tk 390Tk 527

    আলো হাতে আঁধার পথে

    আমরা সবাই মুসাফির। জীবনের স্বল্পদৈর্ঘ্য সাঁকো বেয়ে নিজেদের অজান্তেই আমরা হেঁটে যাচ্ছি অন্ধকার কবরের দিকে। কবর আখিরাতের প্রথম মনজিল। আর মৃত্যু কবরের প্রবেশদ্বার। প্রতি মুহূর্তেই আমরা পা পা করে এগিয়ে চলছি এই রহস্যময় ফটকের দিকে। কেউ জানে না কার জীবন-সাকোঁ কতটুকু দীর্ঘ। বড় অদ্ভুত এই জীবন! বড় নিষ্ঠুর মায়াভরা এই জগৎ! কখন কার ডাক এসে যায় কে জানে? কিন্তু মৃত্যুর ফটক পেরিয়ে গেলেই তো আঁধার… সে এক অনিঃশেষ আঁধার। এরপর পথ তো আরও দীর্ঘ, আরও কঠিন আরও দুর্গম। সেই কবরের সুওয়াল-জওয়াব, ভয়ানক আজাব, হাশরের বিভীষিকা, পুলসিরাতের ভয়াল সেতু…! ভাই আমার! এই আঁধার পথের আলো আছে তো আপনার হাতে? এই দীর্ঘ দুর্গম পথের পাথেয় সংগ্রহ করা হচ্ছে তো? দুনিয়ার ধোঁকায় পড়ে অন্তহীন এই আঁধার, নিঃসীম এই বিভীষিকার কথা ভুলে যাননি তো? জীবনের এই পরম সাফল্য ও ব্যর্থতার হিসেব আপনার এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে না তো? আপনাকে এই প্রশ্নগুলো বারবার স্মরণ করিয়ে দিতে, অনাগত জীবনের আঁধারে আপনার হাতে আলো তুলে দিতে, আখিরাতের সফরের পাথেয় যোগাতে আমরা আপনার জন্য নিয়ে এসেছি অসাধারণ একটি রিমাইন্ডার, আমাদের সবার প্রিয় শাইখ খালিদ আর রাশিদের হৃদয়নিঃসৃত বক্তৃতামালার একটি অনুপম সংকলন ‘আলো হাতে আঁধার পথে’। লক্ষ লক্ষ আরব-যুবকের হৃদয়ে ঝড়-তোলা এই অনবদ্য আহ্বান আশা করি আপনার মনেও দোলা দিয়ে যাবে।

  • হামাস: ফিলিস্তিন মুক্তি আন্দোলনের ভেতর-বাহির dini.com.bd
    Tk 380

    হামাস: ফিলিস্তিন মুক্তি আন্দোলনের ভেতর-বাহির

    হামাসের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন শহীদ শেখ আহমাদ ইয়াসিন। তিনি ইজরাইলী সেনাদের মিসাইল হামলায় শাহাদাত বরণ করেন। হামাসের প্রথম গঠনতন্ত্র রচনা করেন আব্দুল আজীজ রানতিসি। তিনিও ইজরাইলী সেনাদের হাতে শহীদ হন। আরেকজন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন সালিহ শাহাদাহ। তিনি ২০০২ সালে গাজায় ইজরাইলী হামলায় শহীদ হন। হামাসের প্রথম রাজনৈতিক ব্যুরো প্রধান ছিলেন মুসা আবু মারজুক। ক্যারিয়ার- সংসার সেভাবে করতে পারেননি বহুবছর। আজ এ দেশে তো কাল আরেক দেশে। এভাবেই পার করেছেন জীবনের সোনালী বসন্তগুলো। হামাসের আলোচিত সাবেক রাজনৈতিক ব্যুরো প্রধান খালিদ মিশাল। জন্ম নিয়েছেন উদ্বাস্তু হয়ে। নিজ দেশের মাটিতে জন্ম নেয়ারও সুযোগ পাননি। সারা জীবন দেশকে স্বাধীন করার জন্য আন্দোলন করে গেলেন। অথচ দেশে পা দেয়ার সুযোগ পেয়েছেন একবার। নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে ফিরে এসে দলকে নেতৃত্ব দিয়ে গেছেন বছরের পর বছর। হামাসের বর্তমান প্রধান ইসমাইল হানিয়া। চোখের সামনে একের পর এক সহকর্মীর শাহাদাত দেখেছেন। জনগনের ভোটে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছিলেন। কিন্তু কাজ করার সুযোগ পেলেন না। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পার করেন প্রতিটি মুহুর্ত। বর্তমানে হামাসের গাজা শাখার প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ার। ২২ বছর ইজরাইলের জেলে বন্দী ছিলেন। তরুন অবস্থায় ঢুকেছিলেন। বৃদ্ধ বয়সে বের হয়েছেন। তবুও নিষ্ক্রিয় হননি। বরং দলের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন। হামাস ফিলিস্তিনকে মুক্ত করার আন্দোলন করছে। মুসলমানদের প্রথম কিবলা বায়তুল মুকাদ্দাসকে মুক্ত করার আন্দোলন করছে। নিজ দেশ আর ইসলামের পবিত্র কিবলাকে মুক্ত করার পথে হামাস নামক সংগঠনটি ত্যাগ, কুরবানি আর শাহাদাতের নাজরানার অনবদ্য ইতিহাস রচনা করেছে। সেই ইতিহাসের সাক্ষি হতে আলী আহমাদ মাবরুর রচিত ‘হামাস: ফিলিস্তিন মুক্তি আন্দোলনের ভেতর-বাহির’ বইটি হাতে তুলে নিতে পারেন।

  • আমার দেখা তুরস্ক dini.com.bd
    Tk 350

    আমার দেখা তুরস্ক

    বাংলাদেশী এক তরুণ হাফিজুর রহমান তুরস্কে পিএইচডি করেছেন। খুব কাছে থেকে দেখছেন তুর্কি জাতির ভেতর-বাহির। একটু ভিন্ন ধাঁচে লিখেছেন বর্তমান বিশ্বের উদীয়মান শক্তি তুরস্কের ইতিহাস, জীবনচরিত।

  • Tk 345Tk 460

    অন্তরের আমল (২য় খণ্ড)

    ❝অন্তরের আমল দ্বীনের মৌলভিত্তি। অন্তরের আমলের উদাহরণ হলো, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে ভালোবাসা, আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করা, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ইখলাস অবলম্বন করা, তাঁর শোকর আদায় করা, তাঁর হুকুমের ওপর সবর করা, তাঁকে ভয় করা, তাঁর রহমতের আশা করা ইত্যাদি। এ সকল আমল সকল সৃষ্টির ওপর সকল আইম্মায়ে দ্বীনের ঐকমত্যে ফরজ।❞ ❝অন্তরে বিদ্যমান ইমান ও ইখলাসের ওপরই নির্ভর করে আমলের শ্রেষ্ঠত্ব। তাই দুজন ব্যক্তি নামাজের একই কাতারে দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করলেও তাদের নামাজে আকাশ-পাতাল ব্যবধান হয়ে থাকে।❞

    – শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

    শাইখ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ হাফিজাহুল্লাহ-এর অমূল্য গ্রন্থ ‘আ’মালুল কুলুব’ সিরিজটির সরল বাংলা অনুবাদ ‘অন্তরের আমলট।’

    দ্বিতীয় খণ্ডে থাকছে :

    ১. সন্তুষ্টি

    ২. শোকর

    ৩. সবর

    ৪. ধার্মিকতা

    ৫. চিন্তা-ভাবনা

    ৬. আত্মসমালোচনা-সম্পর্কিত আলোচনা

    উল্লেখিত প্রতিটি বিষয়ের অধীনে রয়েছে যথার্থ বর্ণনা। রয়েছে অন্তরের এই আমলসমূহের প্রয়োজনীয়তা, উপকারিতা ও অর্জনের উপায় বর্ণনা। রয়েছে এ সকল আমল না করার করুণ পরিণতির কথা।

  • Tk 337Tk 455

    কীভাবে আল্লাহর প্রিয় হবো

    মৌনতাকে আপন করে নাও, হাজারো মানুষের ভালোবাসা তুমি পাবে আর নিরাপদ থাকবে পরনিন্দা থেকে। নীরবতা তোমাকে এনে দেবে অনুপম ব্যক্তিত্ব আর সুদৃঢ় গাম্ভীর্য। কোথাও কাউকে কৈফিয়ত দেয়ার প্রয়োজন কোন কালেই তোমার হবে না। এক ব্যক্তি সালমান ফারসি র.-কে বলে: আমাকে নসিহত করুন। তিনি বলেন: তুমি কথা বলো না। লোকটি আশ্চর্য হয়ে জানতে চায়: মানুষের সমাজে কথা না বলে থাকা কীভাবে সম্ভব? তিনি উত্তর দেন: ‘যদি বলো তো হক কথা বলো, অন্যথায় চুপ থাকো।’ কালজয়ী এই নসিহত সবসময়ের সব মানুষের জন্য প্রযোজ্য—বিশেষত আমাদের এই যুগের জন্য। এই অমূল্য নসিহতটি বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে হবে। আমাদের মজলিস যেন এই নসিহতের আলোকে উদ্ভাসিত হয়। বিশেষ করে আমাদের ফোনালাপে এর যথার্থ প্রয়োগ খুব জরুরি। আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ র. বলেন: ‘সে সত্তার কসম যিনি ছাড়া কোন মাবুদ নেই, পৃথিবীর বুকে জবানের চেয়ে বন্দি থাকার অধিক উপযোগী বস্তু আর নেই।’

  • Tk 321Tk 434

    নবীজির সাথে

    নবীজির সাথে গ্রন্থটি আরব-বিশ্বের আলোড়ন সৃষ্টিকারী সাহিত্যিক ড. আদহাম শারকাবির গ্রন্থের সরল বঙ্গানুবাদ। লেখক বিশুদ্ধ হাদিসের বিশাল গল্পভান্ডার থেকে একত্রিশটি অসাধারণ গল্প বাছাই করে এটি সংকলন করেছেন। প্রতিটি গল্পের পর তিনি আয়োজন করেছেন এক অনন্য সাধারণ দরসের। গল্পের ভাঁজে ভাঁজে ছড়িয়ে থাকা পাঠ ও শিক্ষাগুলোকে থরে থরে সাজিয়ে তিনি যেন গড়ে তুলেছেন দরসে হাদিসের একেকটি মনোমুগ্ধকর বাগান। গল্পগুলোর আলোকে তিনি আলোচনা করেছেন জীবন ও জগতের গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয় নিয়ে । ইমান, আকিদা, তাকওয়া, তাওবা, তাওয়াক্কুল, সালাত, সাদাকাহ, কুরবানি, জিহাদ ইত্যাদির মতো দ্বীনি বিষয়ে যেমন কথা বলেছেন, তেমনই কথা বলেছেন মানুষের মনোজগৎ, স্বভাবপ্রকৃতি, প্রেম-প্রীতি, স্নেহ-ভালোবাসা, উত্তম চরিত্র, আত্মমর্যাদাবোধ, আত্মসংশোধন ইত্যাদির মতো জীবনঘনিষ্ঠ বিষয়েও। বিয়ে-শাদি, দাম্পত্য জীবন, সামাজিক আচার-আচরণ, অর্থনীতি ও লেনদেন নিয়েও আলোচনা করেছেন জীবন-অভিজ্ঞতায় পোড় খাওয়া জ্ঞানবৃদ্ধের মতো। এককথায় শারকাবির জাদুকলম কুরআন-হাদিসের ঘটনাগুলোর ব্যাপারে আপনার পুরো দৃষ্টিভঙ্গিই পাল্টে দেবে। আপনার মনে হবে, এ তো নিছক গল্প নয়, ইলম ও হিকমতের মহাসমুদ্র, জ্ঞান ও প্রজ্ঞার দিগন্ত-বিস্তৃত আমাজন। সাধারণ এই গল্পগুলোর মাঝে জীবনের এমন অমূল্য পাঠ, এত অসাধারণ নির্দেশনা লুকিয়ে ছিল ভাবতেই আপনি অবাক হবেন।

  • প্রশ্নোত্তরে সীরাতুন্নবি (সা) dini.com.bd
    Tk 320

    প্রশ্নোত্তরে সীরাতুন্নবি (সা)

    ‘প্রশ্ন’ হলো কৌতূহলের বহিঃপ্রকাশ। আর ‘উত্তর’ হলো উদ্ভূত কৌতূহলের নিবৃত্তি। প্রশ্ন ও তার উত্তর খুঁজে বের করার মাধ্যমে মূলত টেকসই জ্ঞান অর্জিত হয়। নবিজির পুরো জীবনকে এই গ্রন্থে প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে উপস্থাপন করার প্রয়াস নেওয়া হয়েছে। বিশ্ব মানবতার মহান শিক্ষক, ‘উসওয়ায়ে হাসানাহ’, সায়্যিদিনা মুহাম্মাদ ﷺ-এর পবিত্র সিরাত নিয়ে বাংলা ভাষায় প্রচুর কাজ হয়েছে। আমাদের সম্মানিত ওলামায়ে কিরাম ও শাইখবৃন্দ তাদের মেধা ও যোগ্যতার সর্বোচ্চাটুকু ঢেলে দিয়ে সিরাতুন্নবি ﷺ লিখেছেন। ‘প্রশ্নোত্তরে সিরাতুন্নবি ﷺ’ সেই ধারাবাহিকতায় এক নতুন সংযোজন। প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে রাসূল ﷺ-এর জীবনী সম্পর্কে জানার এই নতুন ধারা বিদগ্ধ সিরাতপ্রেমী পাঠকদের জ্ঞানের পালে নতুন হাওয়া নিয়ে আসবে, ইনশাআল্লাহ।

  • Tk 318Tk 430

    মৃত্যু থেকে মহাপ্রলয়

    আজকের অধিকাংশ মানুষই নিজেদের দুনিয়ার অবস্থানকে কীভাবে আরও আকর্ষণীয় করা যায়—সে প্রচেষ্টায় বিভোর। ইহজীবনের মোহ-মায়ায় তারা ভুলে যায় পরম সত্য মৃত্যুর কথা। মৃত্যুর পরে যে কত কঠিন কঠিন ধাপ পাড়ি দিতে হবে, সে ব্যাপারে তারা বরাবরই গাফিল থাকে। তাই তো পরকালের পাথেয় সংগ্রহে নেই তাদের সবিশেষ আগ্রহ-উদ্যম।সব সময় একটাই ফিকিরে মগ্ন তারা, দুনিয়া চাই দুনিয়া। বস্তুত, মৃত্যু ও তার পরবর্তী জীবনকে ভুলে থেকে অন্তরে দুনিয়াপ্রীতিকে স্থান দেওয়ার কারণেই মানুষ নানান অন্যায় ও পাপাচারে ডুবে থাকে। তো কী করছি? আর কী করা উচিত?—মানুষের গাফিল হৃদয়ে এ অনুভূতি জাগাতে পারে মৃত্যুর স্মরণ ও মৃত্যুপরবর্তী জীবনের আলোচনা। আশা করি মৃত্যু, কবর, কিয়ামতের আলামত নিয়ে লিখিত ‘মৃত্যু থেকে মহাপ্রলয়’ বইটি পাঠককে তার আখের সম্পর্কে ভাবিয়ে তুলবে।

  • Tk 317Tk 528

    জান্নাতিদের আমল

    আমাদের জীবন খুবই সংক্ষিপ্ত। ছোট্ট এই জীবনে চাইলেও আমরা খুব বেশি আমল করতে পারি না। আর তাই আল্লাহ তাআলা আপন অনুগ্রহে আমাদের জন্য বিপুল সাওয়াব অর্জনের সুযোগ করে দিয়েছেন। আমরা যদি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে, একটু ভেবেচিন্তে, বিশেষ কিছু আমল নিয়মিত করতে পারি, তাহলে অল্প সময়ের ব্যবধানে আমাদের নেকির পাল্লা অনেক বেশি ভারী হয়ে উঠবে। হাশরের ময়দানে যখন কেউ কাউকে চিনবে না, তখন এই আমলগুলোই হবে আমাদের একমাত্র সম্বল,জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার অন্যতম অসিলা। ‘জান্নাতিদের আমল’ বইটির পাতায় পাতায় বর্ণিত হয়েছে হাজারো আমলের কথা।যেসব আমলের মাধ্যমে মিলবে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য, রাতে ঘুমিয়ে থেকেও অর্জন করা যাবে তাহাজ্জুদের সাওয়াব, শহিদ না হয়েওলাভ করা যাবেশহিদি মর্যাদা, কবরের আজাব থেকে মিলবে চিরমুক্তি, হাশরের ময়দানে আরশের ছায়া, প্রিয় নবিজির সুপারিশ এবং আরও কত কি!

CATEGORIES