• Tk 167Tk 278

    নবীজি-যেমন ছিলেন তিনি

    নিজের জামা থেকে শুরু করে জুতা পর্যন্ত নিজেই সেলাই করতেন। নিজেই ঘর মুছতেন, বকরির দুধ দোহাতেন, পরিবারকে মাংস কাটায় সহায়তা করতেন। কেউ এলে নিজেই আতিথেয়তা করতেন, কথা বলতেন এবং তাদের প্রতি অত্যন্ত উদার ব্যবহার করতেন। যখন সফরে বের হতেন তখন পালাক্রমে একবার নিজে সাওয়ার হতেন, আরেকবার তার সাথীকে সাওয়ার হতে দিতেন। তার খাবার ছিল যবের রুটি। তিনি ঘুমাতেন মসজিদে। কখনো কখনো খালি পায়েও হাঁটতেন। দুজন সাওয়ার হলে তিনি পেছনে বসতেন, যাতে আরেকজনের ভ্রমণে কষ্ট না হয়। একদল মুসাফিরদের ভেতর থাকলে তিনি পেছনের দিকে থাকতেন, যাতে দুর্বল মুসাফিরদেরকে তিনি সাহায্য করতে পারেন, আর অন্যদের সাথে মিলেমিশে চলতে পারেন।

  • Tk 159Tk 265

    সবর

    আমাদের জীবনটা বড্ড সমস্যা সংকুল। হঠাৎ করে যদি বাবা মারা যায় অথবা মা, অথবা যদি অনাকাঙ্খিতভাবে হারাতে হয় চাকরি, জীবন যদি বিপদের ঢালি নিয়ে হাজির হয় আমাদের সামনে, আমরা ভেঙে পড়ি। দূর্বল হয়ে পড়ি। ভিতরে ভিতরে গুড়িয়ে যাই। জীবন এমনই। বহতা নদীর স্রোতের মতো জীবনের গতিপথ সরল এবং সোজা নয়। জীবনের পথ কখনো সমান্তরাল হয়না। অনিবার্য বাস্তবতা হলো এই, জীবনের গতিপথ সবসময় দূর্গম এবং বন্ধুর। পথে পথে কাঁটা বিছানো। আমরা যদি নবী-রাসূলদের জীবনের দিকে তাকাই, তাহলে দেখবো যে তাদের জীবনের অধিকাংশ সময়ই অতিবাহিত হয়েছে এই দূর্গম এবং বন্ধুর পথ মাড়ি দেওয়ার মাধ্যমেই। তারা যে পরিবেশ, পরিস্থিতিতে তাওহীদের দাওয়াত নিয়ে ধরায় এসেছেন, সেই পরিবেশ-পরিস্থিতি কখনোই তাদের পক্ষে ছিলোনা। তাদেরকে জীবনের প্রতিটি রন্ধ্রে রন্ধ্রে পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়েছে। অথচ, তাঁরা ছিলেন নিষ্পাপ। তাহলে কেনো তাদের মুখোমুখি হতে হয়েছে এই কঠিন বাস্তবতার? হ্যাঁ, পরীক্ষা সবসময় বান্দার পাপের ফল নয়। কখনো কখনো বান্দার পরীক্ষাগুলো তার জন্যে আল্লাহর বিশেষ রহমত। এই পরীক্ষার মাধ্যমেই আল্লাহ্ তাঁকে করে নেন আরো প্রিয়, আরো আপন, আরো উত্তম; কিন্তু, সব পরীক্ষাই যে আল্লাহর পক্ষ থেকে নিয়ামত, তাও নয়। এর কিছু আছে বান্দার পাপের ফল। বান্দার নিজ হাতে কামাই করা গুনাহর ফসল। বান্দা যখন পাপ করতে করতে নিজের আত্মাকে কলুষিত করে তোলে, তখন তার জন্যে নেমে আসে আযাব। সেই আযাবের নামই পরীক্ষা। একজন মুসলিম কখনোই ধৈর্য হারায় না। ভেঙে পড়েনা। মনোবল হারায় না। আল্লাহর উপর, আল্লাহর ফয়সালার উপর তার পরিপূর্ণ আস্থা এবং বিশ্বাস থাকে।

  • Tk 156Tk 260

    কুরআনের সাথে হৃদয়ের কথা

    যখন হৃদয় হয় আর্ত, তৃষ্ণার্ত। যখন হৃদয় আকাশে নেমে আসে চৈত্রের দাবদাহ। যখন হৃদয়-জমিন মরুভূমির মতোন হাহাকার করে, তখন কুরআন যেন সেখানে এক পশলা বৃষ্টি হয়ে নামে। উত্তপ্ত আকাশে একখণ্ড মেঘের মতো। কুরআন যেন হৃদয়ের জন্যই রচিত, অথবা হৃদয়ের জন্যই কুরআনের আগমন। হৃদয়ের সমস্ত আকুলতা-ব্যাকুলতা, সমস্ত আকাঙ্খার স্রোত যেন কুরআনের কাছে এসে থেমে যায়। কুরআনের শব্দেই হৃদয় ধ্বনিত হয়। কুরআনের ঝংকারে মধুর কল্লোল জেগে ওঠে হৃদয় সমুদ্রে। কুরআন যেন কোনো মোহিত গানের সুর যা হৃদয়কে ছুঁয়ে যায় পরম আবেশে। সেই আবেশে হৃদয়ের কথাগুলো খুঁজে পায় প্রাণ। এমন কথাগুচ্ছের সম্মিলনের নাম ‘কুরআনের সাথে হৃদয়ের কথা’।

  • Tk 150Tk 250

    রিক্লেইম ইয়োর হার্ট

    মানুষের সত্যিকার সংশোধন কীসে? প্রশ্নটার উত্তর অনেক রকমের হতে পারে। নিরেট বস্তুবাদী কেউ হয়তো তার বস্তুবাদী দর্শনের সঠিক বুঝটাকেই সত্যিকার সংশোধন বলতে চাইবে। কিন্তু নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের এভাবে বলেননি। তিনি জানিয়েছেন, আমাদের ভেতরে একটা মাংসপিণ্ড আছে। ওই মাংসপিণ্ড যদি সুস্থ থাকে, তাহলে আমরাও সুস্থ থাকি। আবার ওই মাংসপিণ্ড যদি অসুস্থ হয়, অসুস্থ হয়ে পড়ি আমরাও। নবিজির এই বর্ণনা থেকে আমরা জানতে পারি, শরীরের ভেতরের মাংসপিণ্ড বলতে তিনি আসলে অন্তর তথা হৃদয়কেই বুঝিয়েছেন। এই সুর আমরা কুরআনের একটা আয়াত থেকে পাই। আল্লাহ বলেছেন, ‘চোখ তো অন্ধ হয় না, বরং অন্ধ হয় বক্ষস্থিত অন্তর।’ মানুষের চোখ কখনো বিভ্রান্ত হয় না, অন্ধ হয় না। আল্লাহ বলছেন, অন্ধ হয় হৃদয়। কুরআন ও নবিজির হাদিস থেকে প্রমাণিত যে, আমাদের সত্যিকার সংশোধন মূলত অন্তর তথা হৃদয়ের পরিশুদ্ধিতে যদি আমরা আমাদের হৃদয়কে শুদ্ধ করতে পারি, জাগাতে পারি অবাধ্যতা আর অসচেতনতার গভীর ঘুম থেকে, তাহলেই হয়তো মানব-মনের সত্যিকার সংশোধন সম্ভব।

  • Tk 150Tk 250

    আর্গুমেন্টস অব আরজু

    ‘আর্গুমেন্টস অব আরজু’। নাস্তিকতা বিরোধি খুবই পাঠকপ্রিয় একটা বই। বইটির কেন্দ্রীয় চরিত্র আরজু নামের একজন যুবক যে তার শাণিত যুক্তি, তথ্যনির্ভর আলোচনা এবং অসাধারণ উপস্থাপনশৈলীর মাধ্যমে ভেঙে দেয় নাস্তিকদের গড়ে তোলা দূর্গ। নির্মাণ করে বিশ্বাসের সুদৃঢ় দেয়াল। আরজুকে কেবল একটা চরিত্র হিসেবে দেখার আর সুযোগ নেই; আরজু যেন সমকালীন নাস্তিকতা বিরোধি বুদ্ধিবৃত্তিক আন্দোলনের একটি জ্বলন্ত শিখা, যে শিখা একদিকে জ্বেলে যায় সত্যের আলো, পথ দেখায় পথভোলা পথিকদের। অন্যদিকে এই শিখা জ্বালিয়ে দেয় মিথ্যার আস্তরণ। ভষ্ম করে দেয় যতো অসত্য আর অসুন্দরকে। আরজু আমাদের মধ্য থেকে উঠে আসা একটি নাম। আরজু আমাদেরই একজন। আমরাই আরজু।

  • Tk 147Tk 245

    বিশ্বাসের জয়

    কোনো বই পড়ে ঈমান বেড়েছে, এমনটা আমার খুব কম হয়েছে। আব্দুল্লাহ মজুমদার ভাইয়ের অনূদিত এ বইটি আমার পড়া সেই হাতে গোনা কয়েকটির মধ্যে একটি, যা পড়ে আমি অন্তরের ঈমানের স্বাদ পেয়েছি, মিন্ট ফ্লেভারের। মনে হয়েছে, হৃৎপিণ্ড কেউ মেনথল দিয়ে ধুয়ে দিয়েছে। যদিও মূল বিষয়বস্তু একজন মুমিন ও একজন সংশয়ীর কথোপকথন, কিন্তু সংশয়ীর খোরাকের চেয়ে ঈমানওয়ালাদের খোরাক এই বইয়ে বেশি। অবশ্য সংশয়ী যদি তার্কিক না হয়ে ভাবুক হন, তবে এ বই তাকে হয়তো শুরু থেকে আরেকবার ভাবাবে। কিছু বই একবার পড়ে ফেলে রাখতে নেই, বার বার পড়তে হয়।এই বইটি আমাদের সপ্তাহে একবার করে পড়া উচিত বলে মনে হয়েছে। সেই সাথে প্রতিদিন কিছু সময় বইয়ের কথাগুলো আরেকজনের কাছে আওড়ানো দরকার, যাতে কথাগুলো একেবারে ভেতরে বসে যায়, সত্তার সাথে মিশে যায়। তাওহীদ আর রিসালাতের সত্যায়ন এবং আমার সত্তা যেন একাকার হয়ে যায়, আমার প্রতিটা নিঃশ্বাস যেন বলে তাওহীদ ও রিসালাত সত্য। তাহলে বের হবার কালেও নিঃশ্বাস কালিমার সত্যায়ন ছাড়া ভিন্ন কিছু বলার সুযোগই পাবে না। এজন্য এই বইটি নিয়মিত পড়া এবং এখানে আল্লাহর সিফাত ও রিসালাতের সত্যতা যেভাবে খুলে খুলে বিস্তারিত উঠে এসেছে, সেভাবে আরেক মুসলিম ভাইয়ের সাথে জবান নাড়িয়ে আলোচনা আমি নিজেও করব, ইন শা আল্লাহ, আপনাদেরও করার আহবান।ড. হুসামউদ্দীন হামিদ রচিত ‘বিশ্বাসের জয়’ বইটি নিয়ে ডা. শামসুল আরেফীনের অভিমত। ইতোপূর্বে বইটি ‘মেঘ কেটে যায়’ নামে সমকালীন প্রকাশন থেকে প্রকাশিত হয়েছিল। বিশেষ কারণে বইটির প্রচ্ছদ ও নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।

  • Tk 147Tk 245

    আকিদাতুত ত্বাহাবি

    আকিদা হলো এক বৃক্ষের মতো, আর আমলগুলো তার ডালপালা। বৃক্ষ ছাড়া যেমন ডালের অস্তিত্ব কল্পনাতীত, ঠিক তেমনি আকিদাবিহীন আমলও পুরোপুরি মূল্যহীন।যদি দেখেন মৃত্যুর পর আপনার কোনো আমলই আর কাজে আসছে না, তখন কেমন লাগবে আপনার? হ্যাঁ, ভ্রান্ত আকিদা আমাদের সব আমল নিঃশেষ করে দেয়।আমল তখনই কবুল হবে, যখন আকিদা হবে বিশুদ্ধ। আর বিশুদ্ধ আকিদা গড়ে তুলতে এবং সে অনুযায়ী আমল করতে আজই পড়ে ফেলুন চমৎকার এ বইটি।আকিদার দুটি অংশ, মৌলিক ও শাখা-প্রশাখা। শাখাগত অংশে মতপার্থক্য থাকলেও মৌলিক অংশে কারো কোনো দ্বিমত নেই। এ বইটি আকিদার সেই মৌলিক অংশ নিয়েই রচিত।

  • Tk 120Tk 200

    বিলিয়ন ডলার মুসলিম

    হালাল পন্থায় অঢেল সম্পদ গড়ে তোলার উপায়, আলোকিত সমাজ ও উন্নত রাষ্ট্র বিনির্মাণে ব্যবসায়ীদের ভূমিকা, দাসত্ব মনোভাব দূর করে উদ্যোক্তা হওয়ার কৌশল, কেন আমরা সফল হতে পারি না, কেন আমাদের কাজে বারাকাহ আসে না ইত্যাদি হাজারো দিকনির্দেশনায় গড়ে উঠেছে চমৎকার একটি বই ‘বিলিয়ন ডলার মুসলিম’।

  • Tk 114Tk 190

    ফেরা ২

    জাগতিক নিয়মে, সব পাখি নীড়ে ফেরে। ফুল ফোটে, বৃষ্টি নামে এবং নদী তার আপন পথে বাঁক নেয়। কিন্তু, ফেরে না কেবল মানুষ। অহংকার আর অহমিকার দহনে তার বুকের ভেতরে জিইয়ে রাখে পাহাড়সম আগুন। সেই আগুনে ঝলসে যায় সে নিজে এবং ঝলসে দিতে চায় তার চারপাশ। মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ আর বেপরোয়া। সে তার অস্তিত্বের কার্যকারণ ডিঙিয়ে নিজেকে আমিত্বের আসনে দেখতে চায়। নিজের ক্ষুদ্রাকৃতির প্রতি চূড়ান্ত ভাবলেশহীন হয়ে সে নিজেকে অনন্ত-অসীমে কল্পনা করে বসে। ফলে সে বিচ্যুত হয়। পদস্খলন ঘটে তার। যুগে যুগে যাদের ধ্বংসের পদধ্বনি আমরা শুনতে পাই, তাদের সকলের যেন একই গল্প, একই চিত্রনাট্য—ঔদ্ধত্য, অহংকার আর অনাচার। এক মহাসত্যকে পাশ কাটিয়ে, নিজেকে নিয়ন্ত্রকের আসনে যখনই সে আসীন করতে গেছে, তখনই ধ্বংস অনিবার্য হয়ে নিপতিত হয়েছে তার ওপর। তবু, কারও কারও গল্পটা অন্যরকম। তবু, কেউ কেউ ফিরে আসে। খুঁজে পায় পথ। খুঁজে নেয় অন্তিম অবসরের অনন্ত আবাসস্থল। ফিরে আসা এমন দুটো পবিত্র আত্মার যাপিত-জীবনের রং-তুলিতে নির্মিত আমাদের ফেরা-২। গল্পের ভেতরেও গল্প থাকে, পরিচ্ছেদের ভেতরেও থাকে উপ-পরিচ্ছেদ। আমাদের গল্পটা ভিন্ন। এই গল্পটা একেবারে ডুবে যাওয়ার গল্প নয়, বরং ডুবতে ডুবতে হঠাৎ মাঝ-সাগরে জাহাজের মাস্তুল পেয়ে যাবার মতোই। এই গল্পটি হারিয়ে যাবার গল্প নয়, বরং নিজেকে নতুনভাবে ফিরে পাবার উপাখ্যান। তাই, এই গল্পটি একটু অন্যরকম।

  • Tk 112Tk 186

    তিনিই আমার প্রাণের নবি (সা.)

    শাইখ আলী জাবির আল ফাইফী রচিত এই বইয়ের পরতে পরতে পাঠক নবীজিকে নতুন ভাবে চিনবেন। দেখবেন, তিনি এসেছেন মহানুভুবতা, ভালোবাসা আর বিশ্বস্ততার প্রতীক হয়ে। জানবেন, তার শুভামন ঘটেছে মহান রবের পক্ষ থেকে এক আলো-ঝলমলে বার্তা নিয়ে, যে আলোয় ভেসে যায় সমস্ত অনাচার, মুছে যায় সব মিথ্যে উপাস্যের ঠুনকো অস্তিত্ব। তিনি জানেন ভালোবাসা ছড়িয়ে দিতে। তিনি জানেন সকলের মাঝে ভালোবাসার বীজ বুনে দিতে। বইয়ের প্রতিটি পরিচ্ছেদ পড়ার সময় পাঠকমনে একটি কথাই বার বার প্রতিধ্বনিত হবে: তিনিই আমার নবী, তিনিই আমার প্রাণের নবী, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

  • Tk 112Tk 186

    জীবন যদি হতো নারী সাহাবীর মত

    মক্কা নগরীতে একজন মহামানবের আবির্ভাব হলো, আসমান থেকে তার ওপর নেমে এলো এক ঐশী আলোক রেখা, দলে দলে মানুষ সেই মহামানবের ডাকে সমবেত হতে শুরু করল। একটি অত্যুজ্জ্বল আলোর পানে ছুটে আসতে লাগল তৃষিত সব প্রাণ। সেই তৃষ্ণার্ত, ক্ষুধিত প্রাণের মানুষগুলোর মাঝে, বিশাল একটি সংখ্যা ছিল নারীদের। নারী সাহাবিদের। রাযিয়াল্লাহু আনহুন্না। নবিজি যখন এক চরম, পরম ও মহাসত্যের দিকে মানুষকে আহ্বান করলেন, তখন অনেকের মতো চারদিক থেকে তৃষিত হৃদয়ে ছুটে এলো নারীদের দলও। তারাও বরণ করে নিল সত্যের পেয়ালা। যে অমৃত নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ধারণ করে এনেছেন হেরা পর্বত থেকে, সেই অমৃত পান করতে উদগ্রীব হয়ে পড়লেন তারাও। সত্যের এই মিছিলে যোগদান তাদের জন্য সহজ ছিল না মোটেও। নবিজির ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে তারা হয়েছেন ঘরহারা। হারিয়েছেন প্রিয় মানুষ, প্রিয় মুখ। সত্যকে নিজেদের জীবনে ধারণ করতে গিয়ে তারা হিজরত করেছেন। ছেড়ে এসেছেন প্রিয় জন্মভূমি। এমনকি হাসিমুখে মৃত্যুর মিছিলেও তারা অংশ নিয়েছেন। তবু যে অমৃত তারা পান করেছেন, যে রঙে রাঙিয়েছেন জীবন, যে সুরে আবগাহন করেছেন তনুমন, সেই অমৃত, সেই রং, সেই সুর থেকে তারা একচুল পরিমাণও বিচ্যুত হননি। এতটাই দৃঢ় আর অবিচল ছিল তাদের ঈমান।

  • Tk 107Tk 165

    সন্তানের বয়ঃসন্ধিকালের মনস্তত্ত্ব

    পরিবার আমাদের প্রথম পাঠশালা। আমাদের নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ অর্জনের সবুজ কানন। মা-বাবা এবং পরিবারের বড় সদস্যরা হলেন আমাদের প্রথম শিক্ষক।

  • Tk 106Tk 176

    শিশুর মননে ঈমান

    কোন দিকে অগ্রসর হবে আমাদের আগামী প্রজন্ম? কোন দিকে যাত্রা করবে নতুন দিনের অভিযাত্রীরা? তারা কি ডুবে যাবে কালের আঁধারে? বিলীন হবে অশুদ্ধতার অশুভ গহ্বরে? নাকি, তারা হৃদয়-মাঝারে বয়ে বেড়াবে আলোর ফুলকি? আলোকিত করে যাবে জনপদ থেকে জনপদ? তারা কি রাঙিয়ে তুলবে ভুবন? নতুন করে ছিনিয়ে আনবে হারিয়ে যাওয়া সোনালি প্রভাত? তারা কি বেড়ে উঠবে ফুলের কুঁড়ির মতো? প্রস্ফুটিত হবে দিগন্ত আলো করা শোভা নিয়ে? তারা কি আখিরাতেও আমাদের জন্য আলো হবে? প্রদীপের মতো হবে পথযাত্রী? আগামীর সেই অভিযাত্রীদের মনে দীপ্ত এই বিশ্বাস ছড়িয়ে দেওয়ার প্রয়াসেই রচিত হয়েছে ‘শিশুর মননে ঈমান’।

  • Tk 105Tk 175

    হাইয়া আলাস সালাহ

    হাইয়া আলাস সালাহ; হৃদয় যখন পাপসাগরে নিমজ্জিত, জীবন যখন থমকে দাঁড়ায় হতাশার বালুচরে কিংবা ক্লান্তি এসে ভিড় জমায় মনের আঙিনায়, তখন মুনাজ্জিনের এক চিলতে বিনীত আহ্বান হাইয়া আলাস সালাহ আমাদের অন্তরাত্মা কাঁপিয়ে দেয়, ভেতর থেকে যেন বলতে চায়, ‘এসো কল্যানের পথে, এসো এক সুন্দর আগামীর পথে এগিয়ে যাই।’ পাঠক, আমাদের বিশ্বাস, এই বইটি ইন শা আল্লাহ্ আপনাকে ঠিক এভাবেই এগিয়ে দেবে পরকালের পথে। নিয়ে যাবে আল্লাহর ঘরে, যেখানে ফেরেশতাদের আবাস।

  • Tk 105Tk 175

    শিশুদের সমস্যা আমাদের করণীয়

    পরিবার আমাদের প্রথম পাঠশালা। আমাদের নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ অর্জনের সবুজ কানন। মা-বাবা এবং পরিবারের বড় সদস্যরা হলেন আমাদের প্রথম শিক্ষক।

  • Tk 105Tk 175

    সুখী পরিবার নির্মাণের রূপরেখা

    সুখী পরিবার নির্মাণের রূপরেখাঃ

    লেখক : শাইখ আব্দুল করীম বাক্কার

    প্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন

    পৃষ্ঠা : ১১২,

    কভার : পেপার ব্যাক

    ভাষা : বাংলা

     

All Categories