• Tk 281Tk 380

    এখনো কি ফিরে আসার সময় হয়নি

    তোমাদের বলছি, যারা সারাক্ষণ টিভির সামনে, বিভিন্ন চ্যানেলে, ইন্টারনেটে সময় অতিবাহিত করছ, ডুবে আছ পাপের সাগরে, পরকালে কী হবে তোমাদের? একটি পাপের লেজ ধরে আরেকটি পাপের দিকে পা বাড়াচ্ছ, নামাজের প্রতি অবহেলা করছ? এখনো কি সময় হয়নি তোমাদের তাওবা করার? পাপগুলো মুছে ফেলার? পাপের সাগর থেকে উত্তোলন হবার? এখনো কি সময় হয়নি নিজের সাথে হিসাব করার? এখনো কি সময় হয়নি নিজেকে এ কথা বলার? হে নফস, যেদিন তাওবার সুযোগ থাকবে না, সেদিন আসার আগেই আল্লাহর কাছে তাওবা করো, ক্ষমা প্রার্থনা করো তোমার পাপের জন্য ক্ষমাশীল দয়াময় রবের দরবারে। কারণ, মৃত্যু তোমার দিকে বাতাসের গতিতে ধেয়ে আসছে। তাওবা না করলে আল্লাহর আজাব থেকে কোনোভাবেই রক্ষা পাওয়ার সুযোগ নেই। সুতরাং অবাধ্যতা করে তাঁর সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করো না।

  • Tk 321Tk 434

    নবীজির সাথে

    নবীজির সাথে গ্রন্থটি আরব-বিশ্বের আলোড়ন সৃষ্টিকারী সাহিত্যিক ড. আদহাম শারকাবির গ্রন্থের সরল বঙ্গানুবাদ। লেখক বিশুদ্ধ হাদিসের বিশাল গল্পভান্ডার থেকে একত্রিশটি অসাধারণ গল্প বাছাই করে এটি সংকলন করেছেন। প্রতিটি গল্পের পর তিনি আয়োজন করেছেন এক অনন্য সাধারণ দরসের। গল্পের ভাঁজে ভাঁজে ছড়িয়ে থাকা পাঠ ও শিক্ষাগুলোকে থরে থরে সাজিয়ে তিনি যেন গড়ে তুলেছেন দরসে হাদিসের একেকটি মনোমুগ্ধকর বাগান। গল্পগুলোর আলোকে তিনি আলোচনা করেছেন জীবন ও জগতের গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয় নিয়ে । ইমান, আকিদা, তাকওয়া, তাওবা, তাওয়াক্কুল, সালাত, সাদাকাহ, কুরবানি, জিহাদ ইত্যাদির মতো দ্বীনি বিষয়ে যেমন কথা বলেছেন, তেমনই কথা বলেছেন মানুষের মনোজগৎ, স্বভাবপ্রকৃতি, প্রেম-প্রীতি, স্নেহ-ভালোবাসা, উত্তম চরিত্র, আত্মমর্যাদাবোধ, আত্মসংশোধন ইত্যাদির মতো জীবনঘনিষ্ঠ বিষয়েও। বিয়ে-শাদি, দাম্পত্য জীবন, সামাজিক আচার-আচরণ, অর্থনীতি ও লেনদেন নিয়েও আলোচনা করেছেন জীবন-অভিজ্ঞতায় পোড় খাওয়া জ্ঞানবৃদ্ধের মতো। এককথায় শারকাবির জাদুকলম কুরআন-হাদিসের ঘটনাগুলোর ব্যাপারে আপনার পুরো দৃষ্টিভঙ্গিই পাল্টে দেবে। আপনার মনে হবে, এ তো নিছক গল্প নয়, ইলম ও হিকমতের মহাসমুদ্র, জ্ঞান ও প্রজ্ঞার দিগন্ত-বিস্তৃত আমাজন। সাধারণ এই গল্পগুলোর মাঝে জীবনের এমন অমূল্য পাঠ, এত অসাধারণ নির্দেশনা লুকিয়ে ছিল ভাবতেই আপনি অবাক হবেন।

  • Tk 414Tk 560

    মহাপ্রলয় থেকে অনন্তজীবন

    সময়ের পথপরিক্রমায় একদিন বেজে উঠবে মহাপ্রলয়ের শিঙ্গাধ্বনি। থেমে যাবে জীবনের এই অবিশ্রান্ত কোলাহল। চোখের পলকেই লণ্ডভণ্ড হয়ে যাবে মায়াভরা এই জগৎ। কবর ফেটে মানুষগুলো সব জীবন্ত বেরিয়ে আসবে। সবাই আশ্চর্য হয়ে বলবে: আরে! আমাদেরকে শয্যা থেকে কে উঠিয়েছে? দয়াময় আল্লাহ তো আমাদের এই দিনের কথাই বলেছিলেন! আর রাসুলগণও তাহলে সত্য বলেছিলেন! তারপর? তারপর ফেরেশতাদের আহ্বানে সবাই সমবেত হবে হাশরের ময়দানে। পায়ে পায়ে এগিয়ে আসবে জীবনপরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণার সেই লোমহর্ষক মুহূর্ত! এক দুঃসহ উৎকণ্ঠায় মানুষের মুখে কেবল শোনা যাবে: ইয়া নাফসি! ইয়া নাফসি!… প্রিয় পাঠক! এভাবে কিয়ামত থেকে শুরু করে হাশর, মিজান হয়ে পুলসিরাতের ওপর দিয়ে একেবারে জান্নাত বা জাহান্নামে প্রবেশ পর্যন্ত আখিরাতের দৃশ্যগুলো কুরআন-হাদিসের বিশুদ্ধ দলিলের আলোকে নিপুণভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই গ্রন্থে।

  • Tk 318Tk 430

    মৃত্যু থেকে মহাপ্রলয়

    আজকের অধিকাংশ মানুষই নিজেদের দুনিয়ার অবস্থানকে কীভাবে আরও আকর্ষণীয় করা যায়—সে প্রচেষ্টায় বিভোর। ইহজীবনের মোহ-মায়ায় তারা ভুলে যায় পরম সত্য মৃত্যুর কথা। মৃত্যুর পরে যে কত কঠিন কঠিন ধাপ পাড়ি দিতে হবে, সে ব্যাপারে তারা বরাবরই গাফিল থাকে। তাই তো পরকালের পাথেয় সংগ্রহে নেই তাদের সবিশেষ আগ্রহ-উদ্যম।সব সময় একটাই ফিকিরে মগ্ন তারা, দুনিয়া চাই দুনিয়া। বস্তুত, মৃত্যু ও তার পরবর্তী জীবনকে ভুলে থেকে অন্তরে দুনিয়াপ্রীতিকে স্থান দেওয়ার কারণেই মানুষ নানান অন্যায় ও পাপাচারে ডুবে থাকে। তো কী করছি? আর কী করা উচিত?—মানুষের গাফিল হৃদয়ে এ অনুভূতি জাগাতে পারে মৃত্যুর স্মরণ ও মৃত্যুপরবর্তী জীবনের আলোচনা। আশা করি মৃত্যু, কবর, কিয়ামতের আলামত নিয়ে লিখিত ‘মৃত্যু থেকে মহাপ্রলয়’ বইটি পাঠককে তার আখের সম্পর্কে ভাবিয়ে তুলবে।

  • Tk 74Tk 100

    সময়ের সঠিক ব্যবহার কীভাবে করবেন?

    আপনার অবসর সময় একটি অশোধিত হিরার টুকরার মত। চাইলে তা দ্বারা অত্যন্ত মূল্যবান কিছু তৈরি করতে পারেন। আবার চাইলে তাকে পদদলিত করে নষ্টও করে ফেলতে পারেন। এতে আপনাকে স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে। তবে অবসর সময়ের সঠিক ব্যবহার করতে পারাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। বইটিতে খুব সুন্দর ভাবে এই বিষয়টি বর্ণনা করা আছে।

  • Tk 390Tk 527

    আলো হাতে আঁধার পথে

    আমরা সবাই মুসাফির। জীবনের স্বল্পদৈর্ঘ্য সাঁকো বেয়ে নিজেদের অজান্তেই আমরা হেঁটে যাচ্ছি অন্ধকার কবরের দিকে। কবর আখিরাতের প্রথম মনজিল। আর মৃত্যু কবরের প্রবেশদ্বার। প্রতি মুহূর্তেই আমরা পা পা করে এগিয়ে চলছি এই রহস্যময় ফটকের দিকে। কেউ জানে না কার জীবন-সাকোঁ কতটুকু দীর্ঘ। বড় অদ্ভুত এই জীবন! বড় নিষ্ঠুর মায়াভরা এই জগৎ! কখন কার ডাক এসে যায় কে জানে? কিন্তু মৃত্যুর ফটক পেরিয়ে গেলেই তো আঁধার… সে এক অনিঃশেষ আঁধার। এরপর পথ তো আরও দীর্ঘ, আরও কঠিন আরও দুর্গম। সেই কবরের সুওয়াল-জওয়াব, ভয়ানক আজাব, হাশরের বিভীষিকা, পুলসিরাতের ভয়াল সেতু…! ভাই আমার! এই আঁধার পথের আলো আছে তো আপনার হাতে? এই দীর্ঘ দুর্গম পথের পাথেয় সংগ্রহ করা হচ্ছে তো? দুনিয়ার ধোঁকায় পড়ে অন্তহীন এই আঁধার, নিঃসীম এই বিভীষিকার কথা ভুলে যাননি তো? জীবনের এই পরম সাফল্য ও ব্যর্থতার হিসেব আপনার এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে না তো? আপনাকে এই প্রশ্নগুলো বারবার স্মরণ করিয়ে দিতে, অনাগত জীবনের আঁধারে আপনার হাতে আলো তুলে দিতে, আখিরাতের সফরের পাথেয় যোগাতে আমরা আপনার জন্য নিয়ে এসেছি অসাধারণ একটি রিমাইন্ডার, আমাদের সবার প্রিয় শাইখ খালিদ আর রাশিদের হৃদয়নিঃসৃত বক্তৃতামালার একটি অনুপম সংকলন ‘আলো হাতে আঁধার পথে’। লক্ষ লক্ষ আরব-যুবকের হৃদয়ে ঝড়-তোলা এই অনবদ্য আহ্বান আশা করি আপনার মনেও দোলা দিয়ে যাবে।

  • Tk 218Tk 294

    ইমানদীপ্ত আহবান

    শাইখ খালিদ আর রাশিদ বিগত কয়েক দশকের দাওয়াহর ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় নাম। তাঁর দরদভরা আওয়াজ, আবেগাপ্লুত অভিব্যক্তি আর ইমানদীপ্ত আহ্বান নতুন উপলব্ধির ঝড় তুলত তরুণদের হৃদয়ে। দ্বীনের পথে প্রত্যাবর্তনের এক তীব্র আহ্বান ধ্বনিত হতো তাদের অনুভবে। তাঁর ইমান জাগানিয়া ভাষণ কত আরব যুবককে আলোকিত জীবনের সন্ধান দিয়েছে, কত বিভ্রান্ত পথহারাকে আলোর দিশা দিয়েছে তার কোনো লেখাজোখা নেই। তাঁর আবেগকম্পিত কণ্ঠস্বর শ্রোতাদের মুহূর্তেই নিয়ে যেত উপলব্ধি দুনিয়ায় নাড়া দিত হৃদয়ের মর্মমূল ধরে। শাইখের কালজয়ী বক্তৃতামালার অনবদ্য সংকলন, ‘রাওয়াইউশ শাইখ খালিদ আর রাশিদ। এরই বাংলা সংস্করণ ‘ইমানদীপ্ত আহ্বান’।এতে শাইখের নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ ২৭ টি ভাষণ মলাটবদ্ধ হয়েছে। বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত এই ভাষণগুলোতে সব শ্রেণির মুসলমানদের জন্য রয়েছে আত্মার খোরাক।

  • Tk 129Tk 174

    আমার প্রথম সালাত আমার প্রথম ভালোবাসা

    প্রিয় পাঠক, আপনাদের প্রতি আমার প্রত্যাশা, এই কিতাব অধ্যয়ন করার পর আল্লাহ তাআলা আপনাদের অবস্থার পরিবর্তন করবেন। ইনশাআল্লাহ এই কিতাবের শেষ পৃষ্ঠা পড়া পর্যন্ত আল্লাহ তাআলা আপনাদের খুশুর মতো নিয়ামত দান করবেন এবং আপনাদের মাঝে নববি চিন্তা ও অনুভূতি জাগ্রত হবে। যেমনটি রাসুল সা. অনুভব করেছিলেন। তিনি ইরশাদ করেছেন, ‘সালাতের মধ্যে আমার চোখের শীতলতা নিহিত রয়েছে।’ খুশু হলো সর্বোপরি দৃঢ়তার চাবিকাঠি এবং শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গের হিদায়াতের দরজা। অর্থাৎ দৃঢ়তা ও হিদায়াত তালাশের পূর্বে প্রয়োজন বিনয় ও একনিষ্ঠতার। এমনটিই বলেছেন ইমাম জুনাইদ রহ.। তিনি বলেন, খুশু মনকে আল্লাহ তাআলার জন্য নরম করে দেয়। আর মন হলো পুরো দেহের নিয়ন্ত্রক। সুতরাং অন্তর আল্লাহর জন্য বিনয়ী হয়ে গেলে কান, চোখ, চেহারা এবং শরীরের প্রতিটি অঙ্গ আল্লাহর তাআলার জন্য বিনয়ী হতে বাধ্য।

  • Tk 395Tk 534

    জীবনের ওপারে

    জীবনের স্রোতে ভাসতে ভাসতে আমরা ভুলে যাই মরণের কথা । কবর পথের যাত্রী হয়েও আমাদের যাবতীয় চিন্তা ও কর্ম আবর্তিত হয় এই তুচ্ছ দুনিয়াকে ঘিরে । সর্বাঙ্গে গাফিলতির চাদর জড়িয়ে আমরা জীবনের প্রকৃত বাস্তবতার ব্যাপারে কেমন যেন নির্বিকার হয়ে থাকি । আল্লাহ না করুন, এই অপ্রস্তুত অবস্থায়ই যদি চলে আসে মৃত্যুর ডাক, কী করুণ পরিণতিই না হবে আমাদের ! প্রখ্যাত ফকিহ ও মুহাদ্দিস ইমাম ইশবিলি রহ. রচিত বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি মুসলিম ভাই-বোনদের জন্য এক অমূল্য উপহার । শাইখ এখানে পরম মমতায় পাঠককে মৃত্যু ও মৃত্যুপরবর্তী জীবনের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন । তাঁর অনুপম ভাষাভঙ্গী ও সাবলিল উপস্থাপনা যে কারও হৃদয় ছুঁয়ে যাবে । বইটি পড়তে পড়তে মনের অজান্তেই পাঠকের হৃদয়ে জেগে উঠবে মৃত্যুর হিমশীতল অন্ধকারের কথা, কবরের অসীম নির্জনতার কথা, কিয়ামত ও হাশরের ভয়াবহ দৃশ্যগুলোর কথা, মিজান ও পুলসিরাতের অকল্পনীয় আশঙ্কার কথা, যা তাকে আখিরাতের প্রতি মনোযোগী করে তুলবে আর মৃত্যুর প্রতি তার গতানুগতিক বিশ্বাসকে করে তুলবে সত্যিকারের কর্মোদ্দীপক উপলব্ধি।

  • Tk 494Tk 668

    উচ্চ মনোবল পৌঁছে দেয় সাফল্যের শিখরে

    উচ্চ মনোবল কাজের সূচনা। মহৎকর্মের প্রবেশিকা। শুরু থেকে যার মনোবল উচ্চ থাকে, তার সফর হয় সহজ-অনায়াসে। বস্তুত, উচ্চ মনোবলের অধিকারী জীবন চলার পথে আপতিত সকল দুঃখকষ্টকে সয়ে যায় হাসিমুখে, সব ধরনের বাধা-বিপত্তিকে উপেক্ষা করে সে সামনে এগিয়ে চলে; ফলে তার পথচলা হয়ে ওঠে আনন্দময়। অধ্যবসায় ও অব্যাহত প্রচেষ্টার ফলে একসময় সে পেীঁছে যায় সাফল্যের শিখরে ৫টি অধ্যায়ে বিন্যস্ত এই বইটিতে উচ্চ মনোবল পরিচিতি, এর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা, কুরআন ও সুন্নাহতে উচ্চ মনোবলের প্রতি উৎসাহ, উচ্চ মনোবলের ক্ষেত্রসমূহ বিশেষ করে- ইলম অর্জন ও এর প্রচার-প্রসারে সালাফের আগ্রহ, ইলমের পথে তাঁদের নানান কষ্টক্লেশ সহ্য করা; ইবাদত ও অবিচলতায় সালাফের উচ্চ মনোবল, সত্যের সন্ধানে উচ্চ মনোবলের পরিচয়, আল্লাহর পথে দাওয়াত ও দ্বীনের ঝান্ডাকে সমুন্নত রাখতে উচ্চ মনোবলের দৃষ্টান্ত; মনোবলশূন্য উম্মাহর অবস্থা, মনোবল বাড়ানোর পথ ও পদ্ধতি, উম্মাহ ও ব্যক্তি সংশোধনে উচ্চ মনোবলের প্রভাব ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

  • Tk 65Tk 88

    পুণ্যবান বন্ধু জীবনসফরে উত্তম সহযাত্রী

    হাদিস শরিফে উত্তম বন্ধু ও খারাপ বন্ধুর খুব সুন্দর উপমা বিবৃত হয়েছে। রাসুল বলেন : ‘উত্তম বন্ধু ও মন্দ বন্ধুর উদাহরণ হলো, সুগন্ধি বিক্রেতা ও হাপরে ফুঁকদানকারী। সুগন্ধিওয়ালা হয়তো তোমাকে উপহারস্বরূপ সুগন্ধি দেবে অথবা তার কাছ থেকে তুমি কিনে নেবে। তাও না হলেও তার কাছ থেকে অন্তত সুগন্ধি পাবে। আর হাপরে ফুঁকদানকারী হয়তো তোমার কাপড় পুড়ে ফেলবে অথবা দুর্গন্ধ পাবে।’ ইসলামে বন্ধুত্বের গুরুত্ব, বন্ধুত্বের প্রভাব, প্রকৃত বন্ধু চেনার উপায়, বন্ধুত্বের সম্পর্ক অটুট রাখার কৌশল, এ ব্যাপারে সালাফদের দিকনির্দেশনা, ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এই বইতে।

  • Tk 50Tk 67

    জান্নাতের চাবি

    রবি বিন খুসাইম রহ. তার জীবনে এক অনুপম দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। যখন তার এক পার্শ্ব অবশ হয়ে পড়েছিল, তখনও তিনি দুজন ব্যক্তির কাঁধে ভর করে মসজিদে গমন করতেন। তার শিষ্যরা বলত, ‘হে আবু জাইদ, আল্লাহর পক্ষ থেকে আপনার জন্য সুযোগ রয়েছে। আপনি চাইলে বাড়িতেই নামাজ পড়তে পারেন।’ জবাবে তিনি বলতেন, ‘সুযোগ আছে বটে, কিন্তু আমি যখন মুয়াজ্জিনের কণ্ঠে শুনতে পাই “হাইয়া আলাল ফালাহ—এসো সফলতার দিকে।” তখন নিজেকে ধরে রাখতে পারি না। সুতরাং তোমাদের কেউ যদি সফলতার প্রতি এই আহ্বান শুনতে পায়, সে যেন বুকে ভর দিয়ে কিংবা হামাগুড়ি দিয়ে হলেও সেই ডাকে সাড়া দেয়।’কেমন ছিল পূর্ববর্তী নেককারদের সালাত? কীভাবে তারা সালাতের মাধ্যমে আমাদেরকে এগিয়ে গেলেন? সালাতের তাৎপর্য, খুশু খুযু অর্জনের উপায়, সালাত পরিত্যাগকারীর বিধান, ইত্যাদি আলোচনায় ভরপুর বক্ষ্যমাণ বইটি।

  • Tk 95Tk 128

    হারিয়ে যাওয়া সুন্নাহ

    সুন্নাত বিলুপ্ত হওয়া, অবহেলিত হয়ে পড়া, তা থেকে মানুষ বিস্মৃত হয়ে পড়া এবং সমাজে তার বাস্তবায়ন না থাকা, এর সবই বিদআত প্রসারের লক্ষণ। যেমন ইবনে আব্বাস রা. বলেন : ‘প্রতিটি নতুন বছরেই মানুষ একটি করে বিদআত আবিষ্কার করে এবং একটি করে সুন্নাত মিটিয়ে দেয়। এভাবে একসময় বিদআত প্রতিষ্ঠা লাভ করে এবং সুন্নাত বিলুপ্ত হয়ে যায়।’ ইলম চর্চার অভাব, সুন্নাতের প্রতি অনিহা, নতুত্বের প্রতি ঝোঁক, ইত্যাদি কারণে যুগে যুগে বহু বিদআত তৈরি হয়েছে। হারিয়ে গেছে অসংখ্য সুন্নাহ। হারিয়ে যাওয়া সেই সুন্নাহগুলো নিয়ে রচিত এই বইটি।

  • Tk 89Tk 120

    এসো তাওবার পথে

    উত্তম ফসলের জন্য শস্যক্ষেতের পরিচর্যা করতে হয়। আগাছা থেকে মুক্ত রাখতে হয়। জমিনকে উর্বর রাখতে হয়। পোকামাকড়, রোগবালাই আক্রমণ করলে তা থেকে শস্যক্ষেত নিরাপদ রাখতে হয়। তাহলেই দিন শেষে ক্ষেতের মালিক তার কাঙ্ক্ষিত ফসল পায়। ঈমানের ব্যাপারটাও এমন। অনেকটা চারাগাছের মতো। আর এই গাছ লাগানো থাকে প্রত্যেক মুমিনের অন্তরে। তাই ঈমানের ফল ভোগ করতে হলে অন্তরকে সাফ রাখতে হয় সকল পঙ্কিলতা থেকে। পাপ নামক আগাছাগুলো উপড়ে ফেলতে হয়। পোকামাকড়ের বেশে আসে শয়তানের জন্য অন্তরের সকল ফাঁকফোকর বন্ধ রাখতে হয়। আর এই সবগুলো সম্ভব তাওবার দ্বারা। তাওবাই মৃতপ্রায় ঈমানকে জাগিয়ে তোলে। তাওবাই মরিচা ধরা অন্তরকে তীক্ষ্ম করে। তাওবাই লাঞ্ছনা থেকে মুক্তি এনে দেয়। ব্যর্থদের দরিয়া ছেড়ে ব্যক্তিকে সাফল্যের ভূমিতে নিয়ে আসে এই তাওবাহ। এসো তাওবার পথে। এই আহ্বান নিয়ে পুরো বইটি সাজানো।

  • Tk 83Tk 112

    দৃষ্টি শয়তানের বিষাক্ত তীর

    বেহায়পনার এই যুগে সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো দৃষ্টি সংযত রাখা। রাস্তা-ঘাট থেকে শুরু করে ঘরের চার দেয়ালেও মুক্তি নেই। চোখের পলকেই নিজেকে ধ্বংসের অতলে ডুবিয়ে দেবার সকল ব্যবস্থা করে রাখা হয়েছে। ফলে মুমিন শত ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও চোখের ওপর লাগাম পরাতে পারে না। বার বার ব্যর্থ হয়। তবে দৃষ্টি সংযত রাখার এই বিষয়টি নতুন নয়। সালাফগণ এ নিয়ে কার্যকরী অনেক নসিহত দিয়ে গেছেন। যুগে যুগে মানুষ সেগুলো অনুসরণ করে মুক্তি পেয়েছেন বিইজনিল্লাহ। শায়খ আব্দুল মালিক কাসিম রহ. দৃষ্টি সংযত রাখার গুরুত্ব, উপায়, ইত্যাদি নিয়ে চমৎকার এই বইটি রচনা করেছেন। যেন যুবকরা প্রত্যেক যুগে বেঁচে ফিরতে পারে, দৃষ্টিকে হেফাজত রাখার দ্বারা প্রকৃত ঈমানের স্বাদ উপভোগ করতে পারে।

  • Tk 240Tk 324

    অশ্রুসাগর

    প্রতিটি ভোর নিয়ে আসে নতুন আলো। করে দেয় আমাদের নতুন কিছু পাথেয় জোগাড় করে নেওয়ার সুযোগ। এ সুযোগ কেউ কাজে লাগায়, ফলে সে ধন্য হয়। আর কেউবা বরাবরই বিমুখ থাকে, চলে উল্টো পথে আর নিমজ্জিত হয় পাপের সাগরে। কেউ আবার গুনাহের কর্দমা লেপে নেয় সর্বাঙ্গে। ময়লার আবরণে দেহমন সব কদর্য হয়ে পড়ে। এমন মানুষগুলো প্রভুর কাছে থেকে দূরে সরে যায়। কিন্তু তারা সংশোধিত হতে চাইলে প্রভু কি তাদের দূরে সরিয়ে দেন? উত্তরটা আমাদের ভালোভাবেই জানা। না, মহান রব তাদের দূরে সরিয়ে দেন না। বরং যারা আপন চোখ থেকে প্রবাহিত করে অশ্রুধারা, তাওবা করে ফিরে আসে মহান প্রভুর কাছে, তারাই তো সেসব মানুষ, যারা মহান প্রভুর নৈকট্যশীল বান্দায় রূপান্তরিত হয়। গ্রন্থটি গুনাহে নিমজ্জিত নিরাশ বান্দাদের জন্য হবে আশার আলো, দিগভ্রান্ত পথিকদের জন্য হবে পথের দিশা, আর দ্বীনের রাজপথে চলতে ইচ্ছুক ভাইদের জন্য হবে শ্রেষ্ঠ পাথেয়।

CATEGORIES