• Tk 79Tk 107

    ঈমানের দুর্বলতা

    দুর্বল ঈমানদার তার অন্তরের কাঠিন্যের বিষয়টা অনুভব করতে পারে। আল্লাহ বলেন, “অতঃপর এ ঘটনার পরে তোমাদের অন্তর কঠিন হয়ে গেছে। তা পাথরের মত অথবা তদপেক্ষাও কঠিন…” (সূরা বাক্বারাহ ২:৭৪) কঠিন অন্তরের ব্যক্তিকে মৃত্যুর কথা স্মরণ করিয়ে দিলে বা সে কোনো মৃত ব্যক্তি দেখলে তার কোনো ভাবান্তর হয় না। এমনকি নিজে লাশ কাঁধে বহন করে নিয়ে তাতে মাটি দিলেও নির্লিপ্ত থাকে। কবরস্থানের নিকটে হাঁটার সময় তার কাছে মনে হয় সাধারণ কিছু পাথরের পাশ দিয়ে যাচ্ছে। ঈমান দুর্বল হলে ইবাদাতে মনোযোগ থাকে না. সালাত, তিলাওয়াত, দু’আ যদি নিয়মিত করেও, সেগুলো একঘেয়ে রুটিনের মত করে। কী আওড়াচ্ছে তার অর্থের দিকে কোনো খেয়াল থাকে না। আল্লাহ “সে ব্যক্তির দুআ কবুল করেন না যার অন্তর তাঁর প্রতি গাফেল।” (তিরমিযি, ৩৪৭৯) তাই ঘুমিয়ে পড়া ঈমানকে জাগিয়ে তুলতে হয়, পরিচর্যা দ্বারা এর অসুস্থতা কাটিয়ে উঠাতে হয়। ঈমানের যাবতীয় দুর্বলতা এবং এসবের চিকিৎসা নিয়ে শায়খ সালেহ আল মুনাজ্জিদের বই “ঈমানের দুর্বলতা” বেশ ফলদায়ক।

  • Tk 194Tk 277

    যেমন ছিলেন তাঁরা

    সালাফদের অনুসরণ করা, তাঁদের পথ ও পদ্ধতীকে আঁকড়ে ধরা সফলতার সোপান। আমাদের উচিত সালাফদের কিতবাদি, তাঁদের বাণী সংকলন মনোযোগ সহকারে পড়া। সালাফদের বাণী সংকলন নিয়ে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা তেমন বেশি নয়। অন্যদিকে, যে সকল গ্রন্থ এ বিষয়ে রচিত বা অনূদিত হয়েছে, তার মধ্যে এমন বই কমই আছে যা একজন পাঠকের খোরাক পূর্ণ করতে পারে। এ কথাকে অন্য ভাবে এভাবে বলতে পারি যে, জীবনের গুরুত্বপূর্ণ দিকসমূহ নিয়ে রচিত/অনূদিত সালফে সালিহীনের বাণী সংকলনের বইয়ের সংখ্যা খুব বেশি নয়। কোন বই এমন আছে, যাতে এলোমেলো বা বিষয় বিন্যস্ততা ছাড়াই বাণীগুলো সংকলন করা হয়েছে। কোন বই বিষয় বিন্যস্ত হলেও তা সালাফদের একক বাণীতে সমৃদ্ধ হয়েছে। কিংবা বিষয়ের পর্যাপ্ততা রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। এই দিক থেকে ‘যেমন ছিলেন তাঁরা’ বইটি অনন্য। বিষয় বিন্যস্ততা, সালাফদের বাণীর প্রাচুর্যতা নিয়ে প্রকাশিত।

  • Tk 36Tk 48

    বিয়ের উপকারিতা ও শরয়ী রূপরেখা

    বিবাহের কথা শুনলেই আজকের যুবসমাজ চমকে ওঠে। বিবাহের প্রতি তাদের অনীহা কিংবা অনাগ্রহের কারণে কিন্তু নয়। তাদের চমকে ওঠার কারণ- বিবাহের আয়োজন ও ধরন আজকের সমাজে এতটাই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, তারা চাইলেও সহজে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারে না। তারা চিন্তায় পড়ে যায়, বিবাহ মানে তো এর পেছনে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচের ব্যাপার। আসলে কি ইসলামে বিবাহ কঠিন কোনো আমল? বিবাহকে তো বরং ইসলাম সহজ করেছে। আসলে এ সম্পর্কে না জানার কারণেই অনেকে সামাজিকতার প্রভাবে ভুল ধারণার শিকার হন। বিবাহের উপকারিতার দিকে লক্ষ করে যদি যুবক-যুবতীদের যথাসময়ে বিবাহের ব্যবস্থা করানো যেত, তাহলে তারা বহু নাফরমানি থেকে বেঁচে থাকতে পারত। আশা করি, বিবাহ নিয়ে লিখিত ছোট্ট এ বইটি পড়ে পাঠক বিবাহের উপকারিতা ও এর শরয়ী রূপরেখা সম্পর্কে ভালোই ধারণা লাভ করতে পারবে, ইন শা আল্লাহ।

  • Tk 65Tk 88

    আযকার

    প্রতিটি মুহূর্তে প্রতিটি কাজেই আমরা আল্লাহ তাআলা’র দয়া ও অনুগ্রহের মুখাপেক্ষী। তাঁর সাহায্য ছাড়া পাপ কাজ থেকে বেঁচে থাকার কোনো উপায় এবং নেক কাজ করার কোনো শক্তি আমাদের নেই। সুতরাং তাঁরই কাছে সাহায্য চাইতে হবে, দুআর মাধ্যমে নিজেদের প্রয়োজনগুলো পূর্ণ করে নিতে হবে। বস্তুত, আল্লাহর স্মরণে মাশগুল থাকার মধ্যেই আমাদের যাবতীয় কল্যাণ ও সফলতা। পক্ষান্তরে, তাঁর স্মরণ থেকে গাফেল থাকার মানেই হচ্ছে চরম ক্ষতিতে নিমজ্জিত হওয়া। আমরা যেন আমাদের দৈনন্দিন কাজকর্মসহ অবসর সময়গুলো আল্লাহর স্মরণে মাশগুল থাকতে পারি, এই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই ‘আযকার’ বইটির রচনা।

  • Tk 89Tk 120

    আত্মার পরিচর্যা

    মানুষ যখন গুনাহ করে, তখন মানুষের আত্মায় ময়লা লাগে । সেই ময়লা দুর্গন্ধযুক্ত। সুগন্ধ থেকে মুক্ত।দুর্গন্ধময় ক্বলবে জং ধরে । হৃদয়ের শুভ্রতায় কালো দাগ পড়ে। সে গুনাহ যতো করে দাগ ততো বাড়ে, বাড়তেই থাকে, এমনকি একসময় পুরো হৃদয় কলঙ্কের কালো কালিমায় ছেয়ে যায়। তখন মানুষের কাছে সে হয় ঘৃণিত । ফিরিশতাদের কাছে হয় নিন্দিত ।আল্লাহর নেয়ামত থেকে হয় বঞ্চিত । আল্লাহর নবী কতো সুন্দর বলেছেন, “বান্দা যখন পাপ করে, তখন তার অন্তরে কালো একটা দাগ পড়ে। যদি সে তাওবা করে, ক্ষমা পার্থনা করে, তাহলে তার অন্তর শুভ্র হয়ে যায়।আবার যখন পাপ করে — করতেই থাকে, তখন একপর্যায়ে তার হৃদয় কালো দাগে ছেয়ে যায় । তো ঐ জং দূর করার পদ্ধতি কী ? ঐ আত্মার রোগ কীভাবে চিহ্নিত করবে ? কীভাবে এর চিকিত্সা নিবে ? এই প্রশ্নগুলির উত্তর দেওয়া হয়েছে আত্মার পরিচর্যা নামক কিতাবটিতে।

  • Tk 198Tk 267

    আলোকিত জীবনের প্রত্যাশায়

    আজকাল দিন বদলের অনেক বুলি আমরা শুনতে পাই। ওদের চোখে-দিন বদল মানে অদ্ভুত রঙেঢঙে অবাধ্যতার মাঝে ডুবে থাকা। উন্মাদ হয়ে বিশ্বাস থেকে অবিশ্বাসে, আলো থেকে অন্ধকারে হারিয়ে যাওয়া। লক্ষ্য-উদ্দেশ্যহীন খাম-খেয়ালি জীবন চলা। মনে যা আসে, তা-ই করা। কিন্তু যারা বিশ্বাসী, তারা উন্মাআদদের মন-চাহি স্রোতে গা ভাসিয়ে দেয় না। ওদের নিষ্ফল জাঁকজমকতা দেখে মোহাবিষ্ট হয় না। তারা পার্থিব এ জীবনকে আলোকিত করে তোলার পাঠ গ্রহন করে। এ জীবনকে কাগে লাগিয়ে আখিরাতের কামিয়াবি হাসিল করে।

  • Tk 65Tk 88

    মুহাম্মাদ ﷺ একজন আদর্শ স্বামী

    একজন আদর্শ স্বামী পারে নিজের স্ত্রীকে স্নেহ-ভালোবাসা দিয়ে আগলে রাখতে। একজন আদর্শ স্বামী পারে একটি সুখী ও সমৃদ্ধ পরিবার গড়তে। একজন আদর্শ স্বামী পারে দুনিয়া ও আখিরাতের সফলতা অর্জনের লক্ষ্যে সুন্দর একটি পরিবার গড়তে। তাই একজন মুমিন কীভাবে একজন আদর্শ স্বামীর চরিত্রে চারিত্রবান হতে পারেন—সে বিষয়ে ‘রুহামা পাবলিকেশন’-এর এবারের পরিবেশনা পৃথিবীর সবচেয়ে উত্তম ও সর্বোত্তম আদর্শ স্বামী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সাংসারিক জীবনচিত্র নিয়ে লিখিত একটি অনন্য সাধারণ গ্রন্থ ❝মুহাম্মাদ ﷺ একজন আদর্শ স্বামী❞

  • Tk 129Tk 175

    আদর্শ পরিবার গঠনে ৪০টি উপদেশ

    বইটি পড়ে আপনি ঘরে ঈমানি পরিবেশ তৈরী করার পদ্ধতি, ঘর ও পরিবার সংশ্লিষ্ট সুন্নাত ও মাসনূন দুআ পড়া এবং তা যথাযথ আদায় করার পদ্ধতি, বাড়িতে ইসলামি বইয়ের লাইব্রেরী তৈরী করা, ঘরে শিশুদের যত্ন নেওয়ার পদ্ধতি, ঘরে কোমলতার চরিত্র কীভাবে তৈরী করবেন, বাড়ি নির্বাচনের আগে প্রতিবেশী নির্বাচনের গুরুত্ব, ঘরের কিছু নিকৃষ্ট ও পরিত্যাজ্য বিষয়াবলী সহ আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

  • Tk 36Tk 60

    ইউ মাস্ট ডু বিজনেস

    চমৎকার এই বইটি মুসলিম অন্ট্রাপ্রানার নেটওয়ার্কের সঙ্গে ড. তাওফিক চৌধুরির একটি সাক্ষাৎকারের আলোকে রচিত। ড. তাওফিক চৌধুরি বিশ্ববিখ্যাত মার্সি মিশনের প্রতিষ্ঠাতা-প্রধান। এটি বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল মুসলিম সামাজিক উদ্যোগগুলীর মধ্যে অন্যতম। একটি বহুজাতিক আইটি কোম্পানির প্রাক্তন সিইও থেকে বর্তমানে তিনি একাধারে একজন পেশাদার ব্যবসায়ী, প্র্যাকটিসিং মেডিকেল ডাক্তার, কর্পোরেট এবং ব্যাবসায়িক প্রশিক্ষক। ইসলামি আইন-বিধান, ফাইন্যান্স এবং মেডিকেল এথিক্সের ওপর বিশেষ ব্যুৎপত্তি তাকে একজন আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বে পরিণত করেছে।

  • Tk 91Tk 152

    ভ্রূণের আর্তনাদ

    একটি ভ্রূণের হৃদয়-বিদারক অনুভূতি এবং বেঁচে থাকার তীব্র আকুলতা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এ বইটির পাতায় পাতায়। ভ্রূণহত্যার মতো গর্হিত কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখতে এবং সুন্দর একটি সমাজ গড়ে তুলতে এমন বইয়ের জুড়ি মেলা ভার।

  • Tk 174Tk 290

    তিনিই আমার রব

    বইটির রচয়িতা শায়খ আলী জাবের আল ফিফী (হাফিজাহুল্লাহ)। এই বইটি হচ্ছে মহান আল্লাহ সুবাহান ওয়া’ তা’য়ালার দশটি মহান নামের ব্যাখ্যা। আল্লাহ রাব্বুল আলা’মীনের দশটি নামকে জীবনের প্রতিটা দৃষ্টিকোণ, প্রতিটা ক্ষেত্র থেকে ব্যাখ্যা করতে লেখক পাঠকদের নিয়ে প্রবেশ করেছেন ভিন্ন এক জগতে। সেই জগতে কোন দুঃখ নেই, কোন কষ্ট নেই। সেই জগতে নেই কোন হতাশা, না পাওয়ার যাতনা। সেই জগত কেবল রব আর তাঁর বান্দার। সে জগতে রাজা হলেন আরশের অধিপতি, আর দাস তথা প্রজা হলো বান্দারা। সেখানে পৃথিবীর কোন মন্ত্রী নেই, প্রধানমন্ত্রী নেই। নেই কোন সেলেব্রেটি। সবাই সেখানে কেবলই বান্দা। আল্লাহ কুরআনে বলেছেন তাঁকে তাঁর সুন্দর সুন্দর নামগুলো ধরে ডাকতে। কিন্তু কেনো তিনি এমনটা বলেছেন? কখনও কি চিন্তা করেছি? আল্লাহর নামগুলোর পেছনে কি নিগূঢ় এক রহস্য, কি যে এক মাহাত্ম্য লুকিয়ে আছে, তা কি আমরা জানি? জানিনা। লেখক এই বইটিতে সেই রহস্যের দ্বার উন্মোচনের চেষ্টা করেছেন খুব সুনিপুণভাবে।

  • Tk 112Tk 186

    তিনিই আমার প্রাণের নবি (সা.)

    শাইখ আলী জাবির আল ফাইফী রচিত এই বইয়ের পরতে পরতে পাঠক নবীজিকে নতুন ভাবে চিনবেন। দেখবেন, তিনি এসেছেন মহানুভুবতা, ভালোবাসা আর বিশ্বস্ততার প্রতীক হয়ে। জানবেন, তার শুভামন ঘটেছে মহান রবের পক্ষ থেকে এক আলো-ঝলমলে বার্তা নিয়ে, যে আলোয় ভেসে যায় সমস্ত অনাচার, মুছে যায় সব মিথ্যে উপাস্যের ঠুনকো অস্তিত্ব। তিনি জানেন ভালোবাসা ছড়িয়ে দিতে। তিনি জানেন সকলের মাঝে ভালোবাসার বীজ বুনে দিতে। বইয়ের প্রতিটি পরিচ্ছেদ পড়ার সময় পাঠকমনে একটি কথাই বার বার প্রতিধ্বনিত হবে: তিনিই আমার নবী, তিনিই আমার প্রাণের নবী, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

  • Tk 96Tk 160

    সুখের নাটাই

    সেই প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে মানুষ সুখের সন্ধান করে ফিরছে। নিজেদের জীবনকে সুখের আবরণে আচ্ছাদিত করতে মানুষের আজন্ম অভিপ্রায়। সভ্যতা এগোলো, মানুষ সংঘবদ্ধ হলো, গড়ে উঠলো সমাজ, রাষ্ট্র আর পরিবার। মানুষ থিঁতু হলো একটা জায়গায়। কিন্তু, সুখ সন্ধানে তার যে পৌরাণিক পৌনঃপুনিকতা, তা থেকে সে কি নিবৃত হতে পেরেছে কখনো? আজ আমরা জানি, ব্যক্তিজীবন, সমাজজীবন কিংবা রাষ্ট্রজীবন, সবখানেই মুখ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে পরিবার। একটা পরিবার কাঠামোর মধ্যেই নিহিত থাকে আমাদের সমাজজীবন, রাষ্ট্রজীবন আর ব্যক্তিজীবনের সুখের বীজ। আমাদের পরিবার যতোখানি গোছানো হবে, যতোখানি পরিপাটি হবে আমাদের সংসার, আমরা ততোখানিই সুখের কাছাকাছি যেতে পারবো। তবে, এসবকিছুকে ছাপিয়ে, সুখী জীবনের সবচেয়ে বড় এবং সারকথা নিহিত আছে যে বিষয়ে, তা হলো মহান রবের সন্তুষ্টি। আমরা একটা বৃত্তবন্দী জীবন পার করি। আমাদের কেন্দ্রে আল্লাহর সন্তুষ্টি বিধানই প্রধান এবং মুখ্য। ফলে, আমরা যতোখানি কেন্দ্রের কাছাকাছি থাকতে পারবো, কিংবা একীভূত হতে পারবো তার মাঝে, ততোই আমাদের জীবন সুখী হবে। সুখের সুন্দর সৌন্দর্য তখন আমাদের জীবনে প্রস্ফুটিত হবে। বৃত্তবন্দী সেই জীবনের পরত থেকে, সুখের অনুসন্ধানে লেখিকা আফরোজা হাসান রচনা করেছেন ‘সুখের নাটাই’ শিরোনামে একটি অনন্য শৈলীর উপাখ্যান। আমাদের বৃত্তবন্দী জীবনের অলিগলি থেকে, জীবনের পরত থেকে তুলে আনা সুখ সন্ধানের গল্পগুলো লেখিকার কলমে দারুণ শৈল্পীকতার রূপ লাভ করেছে। ‘সুখের নাটাই’-এ ভর করে, আমরাও ডুব দেবো অনন্ত অসীম আকাশে, যেখানে দেখা মিলবে সত্যিকার সুখের ঘুড়ির।

  • Tk 168Tk 280

    সিরাজুম মুনির

    সিরাত পড়তে গিয়ে কিছু কিছু ঘটনা আমরা খুব একটা মনোযোগের সাথে পড়ি না। শুধু চোখ বুলিয়েই চলে যাই। আবার কিছু ঘটনা আছে, যেগুলো খুব একটা জনপ্রিয় না; ধারাবাহিক সিরাতের গ্রন্থগুলোতেও পাওয়া যায় না। এমন ঘটনাগুলোকে ‘সিরাজাম মুনির’ বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। সাধারণত দেখা যায়, কেউ একটি সিরাতগ্রন্থ পড়েই হাত গুটিয়ে বসে পড়েন। আমাদের বিশ্বাস, ‘সিরাজাম মুনির’ বইটি পাঠকের এই ধারণা ভেঙে দিতে সক্ষম হবে ইনশা আল্লাহ। বইটি পড়ে সিরাত অধ্যয়নের তৃষ্ণা নিবারণ তো হবেই না, উল্টো আরো বেড়ে যাবে এই আমাদের প্রত্যাশা।

  • Tk 106Tk 176

    শিশুর মননে ঈমান

    কোন দিকে অগ্রসর হবে আমাদের আগামী প্রজন্ম? কোন দিকে যাত্রা করবে নতুন দিনের অভিযাত্রীরা? তারা কি ডুবে যাবে কালের আঁধারে? বিলীন হবে অশুদ্ধতার অশুভ গহ্বরে? নাকি, তারা হৃদয়-মাঝারে বয়ে বেড়াবে আলোর ফুলকি? আলোকিত করে যাবে জনপদ থেকে জনপদ? তারা কি রাঙিয়ে তুলবে ভুবন? নতুন করে ছিনিয়ে আনবে হারিয়ে যাওয়া সোনালি প্রভাত? তারা কি বেড়ে উঠবে ফুলের কুঁড়ির মতো? প্রস্ফুটিত হবে দিগন্ত আলো করা শোভা নিয়ে? তারা কি আখিরাতেও আমাদের জন্য আলো হবে? প্রদীপের মতো হবে পথযাত্রী? আগামীর সেই অভিযাত্রীদের মনে দীপ্ত এই বিশ্বাস ছড়িয়ে দেওয়ার প্রয়াসেই রচিত হয়েছে ‘শিশুর মননে ঈমান’।

  • Tk 258Tk 430

    শিকড়ের সন্ধানে

    নিজেকে জানতে পারার মধ্যেই সক্রেটিস মানবজীবনের সার্থকতা খুঁজেছেন। সক্রেটিসের এই দর্শন আদতে কানায় কানায় সত্য। মানবজীবন ঠিক তখনই পরিপূর্ণভাবে বিকাশ লাভ করে যখন মানুষ নিজেকে জানতে শুরু করে ও আত্মপরিচয়ের ব্যাপারে প্রলুব্ধ হয়। নিজেকে উদঘাটন করতে পারলেই ঠিক করে ফেলা যায় জীবনের দর্শন। জীবনের গন্তব্য, উদ্দেশ্য এবং রদবদল, সবকিছু সহজ হয়ে যায় যদি নিজেকে জানা যায়। যদি একেবারে শেকড়ে ফিরে চেনা যায় নিজের প্রকৃতি। ‘মুসলমান’ হিসেবে এই ব্যাপারটা আরও বিশদভাবে সত্য। আমরা যদি নিজেদের আত্মপরিচয়, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা প্রদত্ত গৌরবময় মর্যাদা ‘মুসলমানিত্বের’ সঠিক মর্মার্থই বুঝতে না পারি, তাহলে কীভাবে নির্ধারণ করব নিজেদের গন্তব্য এবং উদ্দেশ্য? কেন-ই বা আমরা মুসলিম, অন্যরা কেন নয়, কীভাবে আমরা মুসলিম হলাম, আমাদের ঠিক আগে, আল্লাহর একাত্মবাদে যারা আসীন ছিলেন, তারা কোন পরিচয়ে ধন্য হয়েছেন, তাদের সাথে আমাদের যোগসাজশ কোথায়? সাদৃশ্য আর বৈসাদৃশ্য কী কী, এসব জানতে পারাই হলো আমাদের আত্মপরিচয় সন্ধানের প্রথম সবক। ‘শেকড়ের সন্ধানে’ বইতে লেখিকা হামিদা মুবাশ্বরা ঠিক আমাদের জন্য এই কাজটিই করেছেন। তিনি আমাদের নিয়ে গেছেন অতীতে একেবারে গোড়ায়, যেখান থেকে আমাদের আত্মপরিচিতির শুরু। কত হাওয়া বদল করে, কত বাঁক পেরিয়ে, কত সময় পার করে, কত ঘাত-প্রতিঘাতে আমরা আমাদের শেষ পরিচয়, ‘মুসলমান’ এ এসে ঠেকেছি, সেই মহাযাত্রার রহস্যপানে লেখিকা আমাদের ভ্রমণ করিয়েছেন। লেখিকা কেবল আমাদের সোর্স থেকে আমাদের ক্ষুধা, তৃষ্ণা নিবারণ করাননি। তিনি আমাদের কখনো তাওরাতে, কখনো ইঞ্জিলে, আবার কখনো কুরআনে ডুব দিইয়েছেন। প্রসঙ্গক্রমে ঢুকে পড়েছেন বিশাল বিস্তৃত হাদিসশাস্ত্রের ভেতরেও। লেখিকার অণ্বেষণ প্রক্রিয়া, জানার তীব্র আকাঙ্খা, সত্যকে আজলা ভরে তুলে আনার ঢঙ বেশ আশাজাগানিয়া। এ রকম একাডেমিক একটা বিষয়কে তিনি কীভাবে সাধারণ মানুষদের জন্যও উপযোগী করে ফেললেন তা-ও বিস্ময় জাগানিয়া!

CATEGORIES