• দ্য কিংডম অব আউটসাইডারস dini.com.bd
    Tk 310

    দ্য কিংডম অব আউটসাইডারস

    ফোরাত-দজলা বিধৌত মেসোপটমিয়াতে ছিল আদি ইহুদিদের বসবাস। পরবর্তী সময়ে এদেরই একটা অংশ এসে ঠাঁই নেয় প্যালেস্টাইনে। প্যালেস্টাইন তখন জনশূন্য ভূমি ছিল না। ইহুদিরা সেই ভূখণ্ডের একমাত্র জাতিগোষ্ঠী নয়, আদি বাসিন্দাও নয়। রোমানদের তাড়া খেয়ে তারা ছড়িয়ে পড়ে ভূমধ্যসাগরের আশেপাশে। ইউরোপের খ্রিষ্টানদের হাতে কয়েক দফা গণহত্যার পরও নাটকীয়ভাবে ঘুরে দাঁড়ায় ইসরাইলের সন্তানরা। আধুনিক ইউরোপের অর্থনীতির ভিত্তি রচিত হয়েছে তাদের হাতেই। তারাই সুদি কারবারের জনক, গড়ে তুলেছে ব্যাংকিং সিস্টেম। তাদের হাতেই বিকশিত হয়েছে পুঁজিবাজারের ধারণা। উনিশ শতকের শেষভাগে রাশিয়াতে দমন-পীড়নের মুখে ইহুদিদের একটা অংশের আশ্রয় হয় প্যালেস্টাইনে। তবে এই ভূখণ্ড অভিমুখে রীতিমতো ইহুদি স্রোত নামে, গত শতকের ত্রিশের দশকের পর। জায়োনবাদী ইহুদিরা সাধারণ ইহুদিদের বুঝিয়েছে, এটা তাদের ‘প্রমিজ ল্যান্ড’! বিতাড়ন থেকে প্যালেস্টাইনে ফেরা অবধি মাঝখানে কেটে গেছে প্রায় দুই হাজার বছর। এত বছর পরে এসে ইহুদিরা দাবি করছে- প্যালেস্টাইন তাদেরই ভূখণ্ড! এই দাবি কতখানি সত্য? কতখানি যৌক্তিক? কতখানি ন্যাংসংগত? এসবের জবাব খুঁজতেই আমরা বিচরণ করতে যাচ্ছি ‘দ্য কিংডম অব আউটসাইডারস’- এ।

  • এরদোয়ান: দ্যা চেঞ্জ মেকার dini.com.bd
    Tk 315

    এরদোয়ান: দ্যা চেঞ্জ মেকার

    লেখক : হাফিজুর রহমান (পিএইচডি)প্রকাশনী : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্সবিষয় : ইতিহাস ও ঐতিহ্য, ইসলামি ইতিহাস ও ঐতিহ্য, ইসলামী ব্যক্তিত্ব পৃষ্ঠা : ২৯৬

  • Tk 317Tk 528

    জান্নাতিদের আমল

    আমাদের জীবন খুবই সংক্ষিপ্ত। ছোট্ট এই জীবনে চাইলেও আমরা খুব বেশি আমল করতে পারি না। আর তাই আল্লাহ তাআলা আপন অনুগ্রহে আমাদের জন্য বিপুল সাওয়াব অর্জনের সুযোগ করে দিয়েছেন। আমরা যদি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে, একটু ভেবেচিন্তে, বিশেষ কিছু আমল নিয়মিত করতে পারি, তাহলে অল্প সময়ের ব্যবধানে আমাদের নেকির পাল্লা অনেক বেশি ভারী হয়ে উঠবে। হাশরের ময়দানে যখন কেউ কাউকে চিনবে না, তখন এই আমলগুলোই হবে আমাদের একমাত্র সম্বল,জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার অন্যতম অসিলা। ‘জান্নাতিদের আমল’ বইটির পাতায় পাতায় বর্ণিত হয়েছে হাজারো আমলের কথা।যেসব আমলের মাধ্যমে মিলবে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য, রাতে ঘুমিয়ে থেকেও অর্জন করা যাবে তাহাজ্জুদের সাওয়াব, শহিদ না হয়েওলাভ করা যাবেশহিদি মর্যাদা, কবরের আজাব থেকে মিলবে চিরমুক্তি, হাশরের ময়দানে আরশের ছায়া, প্রিয় নবিজির সুপারিশ এবং আরও কত কি!

  • প্রশ্নোত্তরে সীরাতুন্নবি (সা) dini.com.bd
    Tk 320

    প্রশ্নোত্তরে সীরাতুন্নবি (সা)

    ‘প্রশ্ন’ হলো কৌতূহলের বহিঃপ্রকাশ। আর ‘উত্তর’ হলো উদ্ভূত কৌতূহলের নিবৃত্তি। প্রশ্ন ও তার উত্তর খুঁজে বের করার মাধ্যমে মূলত টেকসই জ্ঞান অর্জিত হয়। নবিজির পুরো জীবনকে এই গ্রন্থে প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে উপস্থাপন করার প্রয়াস নেওয়া হয়েছে। বিশ্ব মানবতার মহান শিক্ষক, ‘উসওয়ায়ে হাসানাহ’, সায়্যিদিনা মুহাম্মাদ ﷺ-এর পবিত্র সিরাত নিয়ে বাংলা ভাষায় প্রচুর কাজ হয়েছে। আমাদের সম্মানিত ওলামায়ে কিরাম ও শাইখবৃন্দ তাদের মেধা ও যোগ্যতার সর্বোচ্চাটুকু ঢেলে দিয়ে সিরাতুন্নবি ﷺ লিখেছেন। ‘প্রশ্নোত্তরে সিরাতুন্নবি ﷺ’ সেই ধারাবাহিকতায় এক নতুন সংযোজন। প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে রাসূল ﷺ-এর জীবনী সম্পর্কে জানার এই নতুন ধারা বিদগ্ধ সিরাতপ্রেমী পাঠকদের জ্ঞানের পালে নতুন হাওয়া নিয়ে আসবে, ইনশাআল্লাহ।

  • Tk 320

    ইসলামের অগ্রাধিকার নীতি

    ইসলামের যাবতীয় বিধিবিধান প্রবর্তনের পেছনে শরিয়াহ প্রণেতার মূল উদ্দেশ্য হলোÑমানুষের কল্যাণ সাধন এবং অকল্যাণকে দূরীকরণ। ইসলাম সব সময় দুটি কল্যাণের মাঝে সর্বোত্তম কল্যাণকে এবং দুটি ক্ষতির মাঝে অপেক্ষাকৃত কম ক্ষতিকে বেছে নেওয়ার পরামর্শ দেয়। অথচ আমাদের সমাজজীবনের পরতে পরতে নানান অসংগতির চর্চা দেখা যায়। এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলি উপেক্ষিত রেখে অপ্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে মাতামাতি চলে হরদম। জাতীয় সমস্যা সমাধানে ফিকহচর্চায় অনুগামী না হয়ে ছোটোখাটো শাখাগত মাসয়ালায় গলদ্ঘর্ম হয় আমাদের আলিমসমাজ। ফলে সর্বক্ষেত্রে অগ্রাধিকার নির্ধারণের বিষয়টি চরমভাবে ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। অগ্রাধিকার নির্ধারণ ও বাস্তবায়নের এই সংকট দূরীকরণে বর্তমান শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইসলামি স্কলার ড. ইউসুফ আল কারজাভি (রহ.) রচিত ইসলামের অগ্রাধিকার নীতি গ্রন্থটি একটি মাইলফলক হতে পারে।

  • Tk 320

    উসূলুল ঈমান (৪র্থ খণ্ড)

    “”বস্ততপক্ষে ঈমান হলো দ্বীনের মূলভিত্তি। এর মাধ্যমে একজন ঈমানদার ইসলাম নামক এক পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থার অভ্যন্তরে প্রবেশের সুযোগ লাভ করেন এবং এর ওপর অবলম্বন করে তাঁর আমলের বৃক্ষ অঙ্কুরিত হয়,শাখা- প্রশাখা বিস্তৃত হয়। কাজেই ঈমানের বিশুদ্ধতার ওপরই আমলের বিশুদ্ধতা নির্ভর করে এবং তা যতই দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হতে থাকে,আমলেও সেভাবে তার প্রতিফলন ঘটতে থাকে। যদি কারও এ ভিত্তি দুর্বল ও ত্রুতিযুক্ত হয়,তবে যেকোনো সময় ও অবস্থায় তা থেকে অঙ্কুরিত আমলের বৃক্ষ ও শাখা-প্রশাখা নষ্ট ও ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এ কারণে একজন মুমিনের ওপর সর্বপ্রথম ও প্রধান কর্তব্য হলো– তার ঈমানের ভিত্তিকে মজবুত করা,ত্রুটি মুক্ত করা। অত্যন্ত পরিতাপের ব্যাপার!আমরা ঈমানদারগণ অনেকেই জানি না যে,প্রকৃত ঈমান কী এবং এর ব্যাপ্তি বা পরিধি কতটুকু? ঈমানের দাবিগুলো কী কী? কীভাবে পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া যায়? কীভাবে ঈমান নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়? প্রভৃতি । প্রশ্ন হলো- যে ব্যক্তির এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানা নেই,তার পক্ষে আদৌ কি পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া সম্ভব? তার পক্ষে কি এ নিয়ামত ও অনুগ্রহের হক আদায় করা সম্ভব? এই বই থেকে এসব বিষয় ও প্রশ্নের ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে,ইনশাআল্লাহ। “

  • প্রজন্ম ক্ষুধা - Projonmo Khudha dini.com.bd
    Tk 330

    প্রজন্ম ক্ষুধা

    একুশ শতকের তারুণ্যকে বুঝতে হবে তাদের ভাষায়। সাধারণভাবে সব শ্রেণিপেশার মানুষই প্রবৃত্তির গোলামী করতে অভ্যস্ত। তরুণ-তরুণীরাই প্রবৃত্তির গোলামীতে মত্ত হয় বেশি। বলা যায়, তারুণ্যের সময়টুকু প্রবৃত্তির গোলামীর ভরা মৌসুম। এই সময়ে কেউ নিজেকে নিয়ন্ত্রণও করতে পারে আবার গড্ডালিকাপ্রবাহে নিজের জীবনকে ভাসিয়েও দিতে পারে। তারুণ্য যেমন ধ্বংসলীলায় মাতোয়ারা, আবার সেই তারুণ্যেই সৃষ্টি সুখে বিভোর! কেউ ভাঙছে, কেউ আবার গড়ছে। তারুণ্য নিয়ে হতাশা আছে, তবে মুদ্রার অপর প্রান্তে আশাবাদী হওয়ার যথেষ্ঠ উপাত্ত আছে। আজকের তরুণরা কোন পথে এগোচ্ছে, কীভাবে ভাবছে, কীভাবে সঙ্কটের খাঁদে পড়ে হাবুডুবু খাচ্ছে আর কীভাবেই-বা সঙ্কট মোকাবেলার পথ খুঁজছে-আমরা তা জানার চেষ্টা করব তরুণদের কলম থেকেই। ‘প্রজন্ম ক্ষুধা’ সমকালীন তারুণ্যের মনে কথামালা। আজকের দুনিয়াকে তরুণদের চোখে দেখার এই আয়োজনে আপনাকে স্বাগত। চলমান সময়কে তারুণ্যের আয়নায় দেখার সফরে আপনাকেও অংশ নেওয়ার বিনীত আমন্ত্রণ!

  • Tk 330

    ইতিহাসের অপবাদ : অপবাদের ইতিহাস

    ইতিহাস জাতির স্মৃতিশক্তি। শত্রুরা আমাদের ইতিহাস মুছে ফেলতে সদা তৎপর, যেন আমরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ি আমাদের অতীত গৌরব ও ঐতিহ্য থেকে। আর তারাও প্রমাণ করতে পারেÑআমরা এমন জাতি, যাদের কোনো গৌরবময় ইতিহাস নেই, নেই স্ব

    র্ণালি ঐতিহ্যও। তারা তত্ত্ব হাজির করে—ইসলামের বাস্তব অনুশীলন হয়েছিল কেবল খিলাফতে রাশেদার যুগে। বিশেষত উমরের আমলে। এরপর আর ইসলাম রাষ্ট্রীয়ভাবে কোথাও কার্যকর ছিল না। পরবর্তী রাষ্ট্রনায়করা খিলাফতের মসনদে আসীন হয়েছিলেন অন্যায়ভাবে। ইসলামি শরিয়াহর সাথে তাঁদের রাষ্ট্রপরিচালনার ছিল না কোনো সম্পর্ক। এ কারণেই তারা উমাইয়া, আব্বাসি ও তৎপরবর্তী শাসনামলকে ‘আরব শাসন’ বলে আখ্যায়িত করে! একে ইসলামি শাসনামল বলতে তারা যারপরনাই নারাজ। আমাদের ইতিহাস ও সভ্যতা নিয়ে পশ্চিমাদের এমন অভিযোগ ও অপবাদের সমুচিত জবাব ড. ইউসুফ আল কারজাভি (রহ.)-এর ইতিহাসের অপবাদ; অপবাদের ইতিহাস।
  • Tk 330

    আল মুহাদ্দিসাত

    এই বইটি নারী হাদিসবিশারদগণ সম্পর্কে ড. মুহাম্মাদ আকরাম নদভির আরবি ভাষায় রচিত ৪০ খণ্ডের জীবনী অভিধানের (ইংরেজিতে সংকলিত) ভূমিকা। বইটিতে স্থান পেয়েছে সেই নারীগণের বৃত্তান্ত, যারা তাঁদের নিজ সময়ে সমাজের কেন্দ্রীয় অবস্থান থেকে হাদিস শিখেছেন এবং অন্যদের শিখিয়েছেন। ইসলামের প্রাথমিক যুগে অর্জিত জ্ঞানের বলে নারী হাদিসবিশারদগণ যে সামাজিক মর্যাদা ও কর্তৃত্ব অর্জন করেছিলেন, বইটি তারই প্রামাণ্য দলিল। ইসলামের আবির্ভাবের পর কয়েক শতাব্দী ধরে এই নারীগণ মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ধর্মীয় জ্ঞানের অন্বেষণে ধারাবাহিকভাবে ভ্রমণ করেছেন বিখ্যাত সব মসজিদ ও মাদরাসায়। ইসলামি সমাজে নারীর ভূমিকা কেমন হওয়া উচিতÑতারই বিশেষ চিত্র পাওয়া যাবে এই গ্রন্থে। এতে যেমন রয়েছে নারী হাদিসবিশারদগণের নিকট থেকে পুরুষদের হাদিস শিক্ষার প্রমাণ, তেমনি রয়েছে নারীদের নিকট পুরুষদের ইজাজা গ্রহণের প্রমাণও। এ ছাড়াও আছে নারীদের ক্লাসে হাদিসের তালিম নিতে পুরুষ শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের নমুনা। আছে নারী শিক্ষকগণ কর্তৃক পুরুষদের প্রদত্ত সুস্পষ্ট সাক্ষ্য বা সনদ প্রদানের দলিল। আরবি ভাষায় রচিত ড. নদভির অভিধানটি নিঃসন্দেহে হাদিসশাস্ত্রের গভীর অধ্যয়ন, বিস্তর গবেষণা এবং বিশ্লেষণের এক প্রামাণ্য দলিল। তারই ভূমিকা হিসেবে আল মুহাদ্দিসাত হয়ে উঠবে নারী হাদিসচর্চাকারীদের অতীত সাফল্য ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার একটি অনন্য রূপকল্প।

  • Tk 330

    উসূলুল ঈমান (২য় খন্ড)

    বস্তুতপক্ষে ঈমান হলো দ্বীনের মূলভিত্তি। এর মাধ্যমে একজন ঈমানদার ইসলাম নামক এক পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থার অভ্যন্তরে প্রবেশের সুযোগ লাভ করেন এবং এর ওপর অবলম্বন করে তাঁর আমলের বৃক্ষ অঙ্কুরিত হয়, শাখা-প্রশাখা বিস্তৃত হয়। কাজেই ঈমানের বিশুদ্ধতার ওপরই আমলের বিশুদ্ধতা নির্ভর করে এবং তা যতই দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হতে থাকে, আমলেও সেভাবে তার প্রতিফলন ঘটতে থাকে। যদি কারও এ ভিত্তি দুর্বল ও ত্রুটিযুক্ত হয়, তবে যেকোনো সময় ও অবস্থায় তা থেকে অঙ্কুরিত আমলের বৃক্ষ ও শাখা-প্রশাখা নষ্ট ও ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এ কারণে একজন মুমিনের ওপর সর্বপ্রথম ও প্রধান কর্তব্য হলোÑতার ঈমানের ভিত্তিকে মজবুত করা, ত্রুটি মুক্ত করা। অত্যন্ত পরিতাপের ব্যাপার! আমরা ঈমানদারগণ অনেকেই জানি না যে, প্রকৃত ঈমান কী এবং এর ব্যাপ্তি বা পরিধি কতটুকু? ঈমানের দাবিগুলো কী কী? কীভাবে পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া যায়? কীভাবে ঈমান নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়? প্রভৃতি। প্রশ্ন হলোÑযে ব্যক্তির এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তরই জানা নেই, তার পক্ষে আদৌ কি পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া সম্ভব? তার পক্ষে কি এ নিয়ামত ও অনুগ্রহের হক আদায় করা সম্ভব? এ বই থেকে এসব বিষয় ও প্রশ্নের ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে, ইনশাআল্লাহ।

  • Tk 330

    যুগোপযোগী দাওয়াহ

    গোটা বিশ্ব আজ হাতের মুঠোয়। প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে বিশ্ব যেন এখন ছোট্ট একটি গ্রাম। তথ্য ও সাংস্কৃতিক প্রবাহ এখন বাতাসের চেয়েও বেগবান। ফলে মানুষের মনস্তত্ত্ব ও আচরণে এসেছে নাটকীয় পরিবর্তন। আর এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, ইসলামি দাওয়াতের অন্যতম উদ্দেশ্য হলোÑমানুষের মনস্তত্ত্ব ও আচরণে প্রভাব বিস্তার করে শুদ্ধতার সূচনা করা। তাই দাওয়াতি মিশনকে ফলপ্রসূ ও কার্যকর করতে বর্তমান প্রজন্মের সাইকোলজি ও সাংস্কৃতিক গতিধারাকে আমলে নিয়ে দাওয়াতি পন্থায় নতুনত্ব আনা ছিল অতীব গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দীর্ঘকাল যাবৎ দ্বীনি দাওয়াত এবং এর কৌশলে তেমন কোনো পরিবর্তন আসেনি। ফলে ইসলাম প্রসারে কাক্সিক্ষত ফলাফল থেকে আমরা শত ক্রোশ পথ দূরে। বিশ্বায়ন দাঈদের জন্য অবারিত সুযোগ তৈরি করেছে। একই সাথে বাড়িয়ে দিয়েছে দায়িত্বের ভারও। তাই নিত্যনতুন সৃষ্ট অবস্থা ও পরিস্থিতিতে দাওয়াতি কৌশল নিয়ে ভাবা জরুরি। কারণ, আলিম ও দাঈদের দায়িত্ব ইসলামের দাওয়াতকে যুগোপযোগী পন্থায় মানুষের নিকট পৌঁছে দেওয়া। যুগোপযোগী দাওয়াহ গ্রন্থটি তারই সারপত্র। এটি আধুনিক যুগে দাওয়াতের কার্যকর পন্থা নির্ধারণে সহায়ক হবে, ইনশাআল্লাহ।

  • Tk 330

    ইসলাম ও রাজনীতি

    কুরআন ও সুলতান পরস্পর সহযোগী দুটি শক্তি। একটি অপরটির প্রয়োগকে সার্থক ও শক্তিশালী করে। রাষ্ট্র ইসলামি দাওয়াহর জুতসই ক্ষেত্র তৈরি এবং ইলাহি আইন প্রয়োগের মাধ্যমে কুরআনকে জীবন্ত করে তোলে। অপরদিকে কুরআন রাষ্ট্রে সুবিচার-অধিকার-শান্তি-সম্প্রীতি সুনিশ্চিত করে। এভাবেই একটি রাষ্ট্র হয়ে ওঠে দ্বীন ও দুনিয়ার অপূর্ব মোহনা। ইসলামি জীবনব্যবস্থার প্রকৃত ফল পেতে রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্র্য। ইসলামি আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে দাওয়াহ যেখানে নিষ্ফল, রাষ্ট্র সেখানে কার্যকর উপাদান। তাই ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে সক্রিয় রাজনীতির বিকল্প নেই; যদিও প্রতিষ্ঠিত ও বিরুদ্ধবাদী শক্তি এর প্রবল বিরোধিতা করে। আর তাদের মুখ্য উদ্দেশ্য হলো, বিভ্রান্তি সৃষ্টির মাধ্যমে মুসলিম যুবসমাজকে রাজনীতিবিমুখ করে পৃথিবীর নেতৃত্ব থেকে মুসলমানদের সরিয়ে রাখা। উসতাজ কারজাভি (রহ.) জীবনভর মুসলিম উম্মাহর পুনর্জাগরণে কাজ করেছেন। সেক্যুলার ও ইসলামবিরোধী শক্তির বিপরীতে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পারস্পরিক মতভেদ ভুলে। ইসলাম ও রাজনীতি গ্রন্থটি মূলত সে প্রচেষ্টারই বহিঃপ্রকাশ। বর্তমান সন্দিহান মুসলিম যুবসমাজের জন্য এ গ্রন্থটি হতে পারে সুদৃঢ় পথনির্দেশিকা। পাশাপাশি সেক্যুলারদের সাথে চলমান বুদ্ধিবৃত্তিক যুদ্ধে ইসলামপন্থিদের চিন্তা গঠনে হতে পারে এক বলিষ্ঠ দলিল।

  • Tk 342Tk 456

    প্রিয়তমা

    আয়েশার সঙ্গে রাসুল মুহাম্মদের (সা.) দাম্পত্যজীবন কি অসুখী ছিলো? একজন কেবলই কিশোরী, আরেকজন পঞ্চাশোর্ধ্ব প্রবল ব্যক্তিত্ববান মানুষ; কেমন ছিলো অসম বয়সী এ দুজনের প্রেমময় সংসারের হালচাল? ঝগড়া হতো? খুনসুটি? মান-অভিমানে কান্না হতো? খাদিজা (রা.) কেন প্রৌঢ়ত্বের দ্বারপ্রান্তে এসে হাত বাড়িয়ে আগলে নিলেন যুবক মুহাম্মদের হাত? মুহাম্মদ (সা.) যেদিন নবি হলেন, ভয়ে কাঁপছিলেন তিনি; খাদিজা তাঁকে বুকে জড়িয়ে কেন বলেছিলেন, ‘ভয় নেই আপনার’? কেন সুদূর ইথিওপিয়ার রাষ্ট্রপ্রধান নাজ্জাশির রাজপ্রাসাদে আয়োজন করা হলো মুহাম্মদ (সা.) এবং কুরাইশকন্যা উম্মে হাবিবার বিয়ে? কেন ইহুদি রাজকুমারী সাফিয়্যাকে যুদ্ধদাসী থেকে বরণ করে নিলেন উম্মুল মুমিনিন হিসেবে? রাসুল মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর ১১ জন স্ত্রীর দাম্পত্যজীবন ও প্রেমের অসংখ্য গল্পভাষ্য নিয়ে রচিত ইতিহাস-অনুসন্ধানী লেখক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর-এর অনবদ্য উপাখ্যানগ্রন্থ ‘প্রিয়তমা’। একদিকে নিরেট নির্মোহ ইতিহাসের বর্ণিল আয়োজন, আরেক দিকে উম্মুল মুমিনিনদের জীবনের অনালোচিত অধ্যায়ের নতুন আবিস্কার। নতুন ভাষা ও প্রাঞ্জল গদ্যে রাসুলের দাম্পত্যজীবনের পূর্ণ ছায়াছবি উঠে এসেছে এ গ্রন্থে।

  • আমার দেখা তুরস্ক dini.com.bd
    Tk 350

    আমার দেখা তুরস্ক

    বাংলাদেশী এক তরুণ হাফিজুর রহমান তুরস্কে পিএইচডি করেছেন। খুব কাছে থেকে দেখছেন তুর্কি জাতির ভেতর-বাহির। একটু ভিন্ন ধাঁচে লিখেছেন বর্তমান বিশ্বের উদীয়মান শক্তি তুরস্কের ইতিহাস, জীবনচরিত।

  • Tk 350

    মা’আল্লাহ

    আল্লাহ শব্দের সাথে আমরা সকলেই পরিচিতি; কিন্তু আল্লাহর সত্তার সাথে কতটুকু পরিচিত? তাঁর শক্তি, ক্ষমতা, মহত্ত্ব, বড়োত্ব ইত্যিাদি বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে কতটুকু জানি আমরা? সত্যি বলতে বান্দা হিসেবে আল্লাহর মহত্ত্ব ও গুনাবলি সম্পর্কে যেভাবে জানা দরকার, তার কিছুই জানি না আমরা। ফলে আল্লাহর সাথে হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্কের ক্ষেত্রে আমরা নিতান্তই পিছিয়ে। মা‘ আল্লাহ গ্রন্থটি আল্লাহর সাথে আমাদের এই পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কাজটিই করবে। এ বইটির মাধ্যমে পাঠক যাযথভাবে জানতে পারবেন আল্লাহর পরিচয়, গুনাবলি ও ইসমে আজম সম্পর্কে। সর্বোপরি আল্লাহর প্রত্যেকটি গুণবাচক নামের পেছনে কী হিকমত লুকিয়ে রয়েছে, তা হৃদয়াঙ্গম করে আল্লাহর সাথে ভালোবাসার বন্ধন গড়ে তুলতে সক্ষম হবেন, ইনশাআল্লাহ! শুরু হোক আল্লাহকে জানার যাত্রা…

  • Tk 350

    উসূলুল ঈমান (৩য় খণ্ড)

    “বস্ততপক্ষে ঈমান হলো দ্বীনের মূলভিত্তি। এর মাধ্যমে একজন ঈমানদার ইসলাম নামক এক পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থার অভ্যন্তরে প্রবেশের সুযোগ লাভ করেন এবং এর ওপর অবলম্বন করে তাঁর আমলের বৃক্ষ অঙ্কুরিত হয়,শাখা- প্রশাখা বিস্তৃত হয়। কাজেই ঈমানের বিশুদ্ধতার ওপরই আমলের বিশুদ্ধতা নির্ভর করে এবং তা যতই দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হতে থাকে,আমলেও সেভাবে তার প্রতিফলন ঘটতে থাকে। যদি কারও এ ভিত্তি দুর্বল ও ত্রুতিযুক্ত হয়,তবে যেকোনো সময় ও অবস্থায় তা থেকে অঙ্কুরিত আমলের বৃক্ষ ও শাখা-প্রশাখা নষ্ট ও ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এ কারণে একজন মুমিনের ওপর সর্বপ্রথম ও প্রধান কর্তব্য হলো– তার ঈমানের ভিত্তিকে মজবুত করা,ত্রুটি মুক্ত করা। অত্যন্ত পরিতাপের ব্যাপার!আমরা ঈমানদারগণ অনেকেই জানি না যে,প্রকৃত ঈমান কী এবং এর ব্যাপ্তি বা পরিধি কতটুকু? ঈমানের দাবিগুলো কী কী? কীভাবে পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া যায়? কীভাবে ঈমান নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়? প্রভৃতি । প্রশ্ন হলো- যে ব্যক্তির এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানা নেই,তার পক্ষে আদৌ কি পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া সম্ভব? তার পক্ষে কি এ নিয়ামত ও অনুগ্রহের হক আদায় করা সম্ভব? এই বই থেকে এসব বিষয় ও প্রশ্নের ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে,ইনশাআল্লাহ। “

CATEGORIES