• Tk 167Tk 278

    নবীজি-যেমন ছিলেন তিনি

    নিজের জামা থেকে শুরু করে জুতা পর্যন্ত নিজেই সেলাই করতেন। নিজেই ঘর মুছতেন, বকরির দুধ দোহাতেন, পরিবারকে মাংস কাটায় সহায়তা করতেন। কেউ এলে নিজেই আতিথেয়তা করতেন, কথা বলতেন এবং তাদের প্রতি অত্যন্ত উদার ব্যবহার করতেন। যখন সফরে বের হতেন তখন পালাক্রমে একবার নিজে সাওয়ার হতেন, আরেকবার তার সাথীকে সাওয়ার হতে দিতেন। তার খাবার ছিল যবের রুটি। তিনি ঘুমাতেন মসজিদে। কখনো কখনো খালি পায়েও হাঁটতেন। দুজন সাওয়ার হলে তিনি পেছনে বসতেন, যাতে আরেকজনের ভ্রমণে কষ্ট না হয়। একদল মুসাফিরদের ভেতর থাকলে তিনি পেছনের দিকে থাকতেন, যাতে দুর্বল মুসাফিরদেরকে তিনি সাহায্য করতে পারেন, আর অন্যদের সাথে মিলেমিশে চলতে পারেন।

  • Tk 160

    ইসলাম আপনাকে যেভাবে দেখতে চায়

    দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত সালাত, রমাদানে ত্রিশটি সিয়াম এবং জীবনে একবার হজ, ব্যস আমার মুসলমানিত্বের ষোলোকলা পূর্ণ-এমন বিশ্বাস লালনকারী মানুষে সয়লাব গোটা মুসলিম সমাজ। কিন্তু আসলেই কি তা-ই? তবে আল্লাহর রাসূল (সা.) কেন বলেছেনÑ‘আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মুমিন নয়। আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মুমিন নয়। আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মুমিন নয়, যার প্রতিবেশী তার অনিষ্ট থেকে নিরাপদ নয়।’ কেন নবিজি শেখালেন— ‘তোমাদের কেউ প্রকৃত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না সে তার ভাইয়ের জন্য সেটাই পছন্দ করবে, যা তার নিজের জন্য পছন্দ করে।’ ওপরের দুটি হাদিসের কোথাও নবিজি সালাত, সাওম কিংবা হজের কথা বলেননি। অথচ কী কঠিন হুঁশিয়ারি! সুতরাং এটা স্পষ্ট, নির্দিষ্ট কিছু আচার-অনুষ্ঠান ও রীতিনীতি পালনের মধ্যেই ইসলাম সীমাবদ্ধ নয়। ইসলামের চাওয়া এর থেকে অনেক বেশি। এর পরিধি অনেক বিস্তৃত, বিধৃত। তাহলে ইসলাম আমাদের থেকে ঠিক কী চায়? কীভাবে দেখতে চায় একজন বনি আদমকে? কোন কোন বৈশিষ্ট্যসমূহ ধারণ করলে তাকে মুমিন হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এই বিষয়সমূহেরই পূর্ণাঙ্গ বিবরণ ইসলাম আপনাকে যেভাবে দেখতে চায় বইটি।

  • Tk 160

    দ্যা থিউরি অব চেঞ্জ

    প্রগতিশীল সমাজে সবই গতিশীল, কিন্তু দৈনন্দিন জীবনে অলসতা আর বিষন্নতা আমাদের কুরে কুরে খাচ্ছে। বইটির প্রথম থেকে শেষ অবধি প্রতিটি অধ্যায়ের শিক্ষা এই সমাজের আমূল পরিবর্তনে সহায়তা করবে। মানুষের জীবনীশক্তি উজ্জীবিত করে একটি রাষ্ট্রকে কীভাবে মেরামত করা যায়, কীভাবে বিদ্যমান সম্পদ ও জনবল ব্যবহার করে একটি রাষ্ট্রকে উন্নতির শেখরে পৌঁছানো যায়, প্রতিকূল পরিবেশেও কীভাবে রাষ্ট্রীয় অবকাঠামোর উন্নয়ন গতিশীল রাখা যায়, তা লেখকের অভিজ্ঞতার ফলঝুড়ি থেকে এই বইয়ে শৈল্পিকভাবে বিধৃত হয়েছে।

  • Tk 160

    মুহাম্মাদ সা. দ্যা আল্টিমেট লিডার

    মানবেতিহাসের শ্রেষ্ঠ গুণে গুণান্বিত মানুষ মুহাম্মাদ (সা.)। তাঁর অনুপম নেতৃত্বে ইসলামপূর্ব জাহেলি সমাজ পরিবর্তিত হয়ে সভ্যতার এক অনন্য উদাহরণ হিসেবে অদ্যাবধি বৈশ্বিক প্রভাব বজায় রেখেছে। একজন রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে নবিজি ছিলেন সুদক্ষ। ব্যবস্থাপক হিসেবেও তাঁর কোনো জুড়ি ছিল না। যুদ্ধের ময়দানে সেনাপতি হিসেবে তিনি ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। সর্বোপরি নেতৃত্বের প্রসঙ্গে নবিজি ব্যতীত প্রকৃষ্ট কোনো উদাহরণ নেই পুরো পৃথিবীতে; হবেও না কখনো। কেননা, তিনিই তো নেতৃত্বের সব গুণের আধার। নবিজি হলেন সর্বজনীন ‘আল্টিমেট লিডার’। মুহাম্মাদ (সা.) দ্যা আল্টিমেট লিডার বইটি আল্লাহর রাসূল (সা.)-এর ‘আল্টিমেট লিডার’ হয়ে ওঠার এক মহা উপাখ্যান।

  • তাওয়াক্কুল - Tawakkul dini.com.bd
    Tk 160

    তাওয়াক্কুল

    পৃথিবীতে মুসলমানরাই কেবল এমন এক জাতি, যারা শ্রম ও প্রচেষ্টার সাথে একটা আধ্যাত্মিক স্পিরিট নিয়ে পথ চলে। তারা সকল শক্তির ওপর শক্তিমান এক আল্লাহর ওপর ভরসা করে। একজন মুসলমান কল্যাণকর সবকিছু অর্জনের নিমিত্তে সাধ্যমতাে সার্বিক প্রচেষ্টা চালাবে, আর ফলাফলের জন্য আল্লাহ তায়ালার ওপর ভরসা করবে, তাঁর প্রতি আস্থা রাখবে। বিশ্বাস রাখবে-আল্লাহ যা লিখে রেখেছেন, ফলাফল তা-ই হবে। আর তাতেই রয়েছে চূড়ান্ত কল্যাণ। বাহ্যিক দৃষ্টিতে তা দৃশ্যমান কল্যাণ না-ও হতে পারে। তাওয়াক্কুল অবলম্বনকারী কখনাে হতাশ হয় না, স্বপ্নভঙ্গে মুষড়ে পড়ে না। বিপদ-মুসিবতে, যুদ্ধ-সংকটে ঘাবড়ে যায় না। যেকোনাে দুর্বিপাক-দুর্যোগে আল্লাহ তায়ালার ওপর দৃঢ় আস্থা রাখে। ঘাের অন্ধকারে প্রত্যাশা করে উজ্জ্বল সুবহে সাদিকের। জুলুম, অত্যাচার, নির্যাতন-নিপীড়নে সে আল্লাহ ব্যতীত কাউকে ভয় করে না। তাওয়াক্কুল এমন এক প্রতিষেধক, যা মুমিন-জীবনকে হীনম্মন্যতা থেকে মুক্ত রাখে।

  • বিজয়ী কাফেলা dini.com.bd
    Tk 160

    বিজয়ী কাফেলা

    বিজয় হেসে-খেলে আসে না। এলোপাতাড়ি কর্মে বিজয়ের দেখা মেলে না। মাতাল উদ্ভট উটের পিঠে চড়েও বিজয় আসে না। বিজয় এত সহজ ব্যাপার না যে হাত বাড়ালেই কাছে চলে আসবে! বিজয়ের নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম-নীতি, পথ-পদ্ধতি আছে। মহান আল্লাহ তায়ালা কুরআনে তার বর্ণনা দিয়েছেন। বান্দাদের সতর্ক করেছেন। নিয়ম-নীতি ও কৌশল মেনে চলার প্রতি জোর দিয়েছেন।

  • Tk 159Tk 265

    সবর

    আমাদের জীবনটা বড্ড সমস্যা সংকুল। হঠাৎ করে যদি বাবা মারা যায় অথবা মা, অথবা যদি অনাকাঙ্খিতভাবে হারাতে হয় চাকরি, জীবন যদি বিপদের ঢালি নিয়ে হাজির হয় আমাদের সামনে, আমরা ভেঙে পড়ি। দূর্বল হয়ে পড়ি। ভিতরে ভিতরে গুড়িয়ে যাই। জীবন এমনই। বহতা নদীর স্রোতের মতো জীবনের গতিপথ সরল এবং সোজা নয়। জীবনের পথ কখনো সমান্তরাল হয়না। অনিবার্য বাস্তবতা হলো এই, জীবনের গতিপথ সবসময় দূর্গম এবং বন্ধুর। পথে পথে কাঁটা বিছানো। আমরা যদি নবী-রাসূলদের জীবনের দিকে তাকাই, তাহলে দেখবো যে তাদের জীবনের অধিকাংশ সময়ই অতিবাহিত হয়েছে এই দূর্গম এবং বন্ধুর পথ মাড়ি দেওয়ার মাধ্যমেই। তারা যে পরিবেশ, পরিস্থিতিতে তাওহীদের দাওয়াত নিয়ে ধরায় এসেছেন, সেই পরিবেশ-পরিস্থিতি কখনোই তাদের পক্ষে ছিলোনা। তাদেরকে জীবনের প্রতিটি রন্ধ্রে রন্ধ্রে পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়েছে। অথচ, তাঁরা ছিলেন নিষ্পাপ। তাহলে কেনো তাদের মুখোমুখি হতে হয়েছে এই কঠিন বাস্তবতার? হ্যাঁ, পরীক্ষা সবসময় বান্দার পাপের ফল নয়। কখনো কখনো বান্দার পরীক্ষাগুলো তার জন্যে আল্লাহর বিশেষ রহমত। এই পরীক্ষার মাধ্যমেই আল্লাহ্ তাঁকে করে নেন আরো প্রিয়, আরো আপন, আরো উত্তম; কিন্তু, সব পরীক্ষাই যে আল্লাহর পক্ষ থেকে নিয়ামত, তাও নয়। এর কিছু আছে বান্দার পাপের ফল। বান্দার নিজ হাতে কামাই করা গুনাহর ফসল। বান্দা যখন পাপ করতে করতে নিজের আত্মাকে কলুষিত করে তোলে, তখন তার জন্যে নেমে আসে আযাব। সেই আযাবের নামই পরীক্ষা। একজন মুসলিম কখনোই ধৈর্য হারায় না। ভেঙে পড়েনা। মনোবল হারায় না। আল্লাহর উপর, আল্লাহর ফয়সালার উপর তার পরিপূর্ণ আস্থা এবং বিশ্বাস থাকে।

  • Tk 156Tk 260

    কুরআনের সাথে হৃদয়ের কথা

    যখন হৃদয় হয় আর্ত, তৃষ্ণার্ত। যখন হৃদয় আকাশে নেমে আসে চৈত্রের দাবদাহ। যখন হৃদয়-জমিন মরুভূমির মতোন হাহাকার করে, তখন কুরআন যেন সেখানে এক পশলা বৃষ্টি হয়ে নামে। উত্তপ্ত আকাশে একখণ্ড মেঘের মতো। কুরআন যেন হৃদয়ের জন্যই রচিত, অথবা হৃদয়ের জন্যই কুরআনের আগমন। হৃদয়ের সমস্ত আকুলতা-ব্যাকুলতা, সমস্ত আকাঙ্খার স্রোত যেন কুরআনের কাছে এসে থেমে যায়। কুরআনের শব্দেই হৃদয় ধ্বনিত হয়। কুরআনের ঝংকারে মধুর কল্লোল জেগে ওঠে হৃদয় সমুদ্রে। কুরআন যেন কোনো মোহিত গানের সুর যা হৃদয়কে ছুঁয়ে যায় পরম আবেশে। সেই আবেশে হৃদয়ের কথাগুলো খুঁজে পায় প্রাণ। এমন কথাগুচ্ছের সম্মিলনের নাম ‘কুরআনের সাথে হৃদয়ের কথা’।

  • Tk 150

    হক ও বাতিল

    ‘হক’ আমাদের জীবনের পরম আরাধ্য। আমরা ইবাদত করি ‘আল হক’ আল্লাহর। মেনে চলি তাঁর হক রাসূলকে। আমরা চাই আমাদের জীবন হয়ে উঠুক হকের প্রতিবিম্ব। মৃত্যুও যেন হয় হকের ওপর। কিন্তু হক আসলে কী? মানুষ কেন এর থেকে বিচ্যুত হয়? কেন তালাশ করেও এর দিশা পায় না? কেন হকের সাথে বাতিলের চিরন্তন দ্বন্দ্ব। আবার হক চেনার পরও কেন মানুষ বাতিলের অনুগামী হয়? এইসব প্রশ্নের জবাবই আলোচিত হয়েছে হক ও বাতিল গ্রন্থটিতে; তবে ভিন্ন আঙ্গিকে। পারস্পরিক আলাপচারিতার ভঙ্গিতে, মজলিসি ঢঙে। হক তালাশি জ্ঞানপিপাসু ছাত্রের নানান প্রশ্নের জবাব দিয়ে গেছেন বিজ্ঞ উসতাজ। যুক্তিগ্রাহ্য জবাবের ছোঁয়ায় একে একে খুলে দিয়েছেন ছাত্রের মনের সকল জট। পরিষ্কার করেছেন হক ও বাতিলের তফাত! উদ্বুদ্ধ করেছেন হকের পথে বাঁচতে, লড়তে ও মরতে।

  • Tk 150

    সূরা কাহাফ

    মহান রব অফুরন্ত ভালোবাসায় মানুষকে সৃষ্টি করেছেন সুনিপুণ অবয়বে। মানুষের আরাম-আয়েশ ও শান্তিপূর্ণ জীবনের জন্য দুনিয়াকে সাজিয়েছেন অসীম নিয়ামতে। সম্পদ, ঐশ্বর্য, সন্তানাদি ও পরিবার-পরিজন দিয়ে তাকে আবৃত্ত করেছেন এক মায়ার জালে। এত সব নিয়ামতে যেন মানুষ আত্মভোলা না হয়ে যায়, তাই নিয়তই সতর্ক করে চলেছেন-‘এ দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, এটি একটি পরীক্ষাকেন্দ্র মাত্র’। কিন্তু মানুষ বারবারেই এ ধ্রুব সত্যকে ভুলে নফসের তাড়নায় অন্ধ হয়ে গিয়েছে। জুলুম ও বিদ্রোহ করে বসেছে মহান রবের প্রতি। আবার কতক মুমিন বান্দা মহান রবের গোলামির জন্য বেছে নিয়েছেন কণ্টকাকীর্ণ পথ। মুখ বুজে সয়েছেন শত জুলুম-নির্যাতন। সূরা কাহাফ এমনই কিছু অতীত ঘটনাকে উম্মতে মুহাম্মাদির সমীপে উপস্থাপন করেছে অতি সুনিপুণভাবে। সেই ঘটনাসমূহের ক্লাইমেক্স থেকে মানবজীবনের প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা তুলে ধরতেই আমাদের প্রয়াস সূরা কাহাফ : মানবজীবনের প্রতিচ্ছবি বইটি।

  • Tk 150

    নীল বিষ

    আমি আবিদ। কাজ করি তরুণদের নিয়ে। পড়াশোনা ঢাকার একটি বিখ্যাত মাদরাসায়, ফাজিল ১ম বর্ষে। নীল বিষ বইটি প্রকাশ হওয়ার আগেই পড়ার সুযোগ হয়েছিল আমার। বইটি নিয়ে মন্তব্য শুধু এতটুকুই, এখন যে সংকট চলছে, এর জন্য এই কন্টেন্টটি অত্যন্ত জরুরি ছিল। ধন্যবাদ গার্ডিয়ানকে। আমি শাহরিয়ার। পড়াশোনা ঢাকা কলেজ। কাজ করি একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনে। তরুণদের নিয়ে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি, বর্তমানে তাদের পর্নাসক্ত হওয়ার নজির খুবই ভয়াবহ! এ যেন দলে দলে অন্ধকার জগতে প্রবেশের প্রতিযোগিতা! সেই অন্ধকার জগৎ থেকে আবারও আলোর জগতে প্রত্যাবর্তনের জন্য নীল বিষ বইটি একটু হলেও সহায়ক হবে বলে মনে করি।

  • Tk 150

    ফেমিনিস্ট প্রোপাগান্ডা

    নারীবাদীরা ফিতরাতের বাইরে নারী-পুরুষ সমতার পক্ষে লড়াই করতে গিয়ে একটা পর্যায়ে নারীকে স্রেফ ভোগের সামগ্রীতে পরিণত করে। এজন্য যেই পশ্চিমা সমাজে নারী অধিকার ও নারী ক্ষমতায়ন নিয়ে এত মাতামাতি, খোদ সেখানেই নারীবাদীদের কুরুচিপূর্ণ যৌনাচার, বর্ণবাদ, পুরুষনিগ্রহ এবং ক্ষমতার বিকার সভ্যতা ও নৈতিকতার যাবতীয় মাত্রা ছাপিয়ে গেছে। কিন্তু দুনিয়াব্যাপী নারীবাদীদের সেইসব অব্যাহত অপকর্মের কতটুকু আপনি জানেন? নারীবাদ কি আসলেই নারী-পুরুষ সমতার কথা বলে? নাকি সমতার ছদ্মাবরণে নারীকেন্দ্রিক বিশ্বব্যবস্থা গড়ে তোলাই তাদের অভীষ্ট লক্ষ্য? সমাজ, রাষ্ট্র ও টিভি-মিডিয়ার সর্বত্র কীভাবে তারা ষড়যন্ত্রের জাল বিছিয়ে ওত পেতে বসে আছে—এসব রহস্য উন্মোচন করে এই বইটি আপনাকে নারীবাদীদের প্রবঞ্চনা, অর্থলালসা, পুরুষবিদ্বেষ ও হন্তারক মনোবৃত্তির দুর্লভ সব খবর সরবরাহ করবে; আপনাকে করে তুলবে নারীবাদী সম্পর্কে আরও বেশি সজাগ ও সমঝদার।

  • দ্যা এশিয়ান রেনেসাঁস - The Asian Rennesas Dini.com.bd
    Tk 150

    দ্যা এশিয়ান রেনেসাঁস

    এশিয়ার অন্যতম প্রভাবশালী ও আলোচিত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব আনোয়ার ইবরাহিমের আদর্শিক চিন্তাভাবনা আদতে কেমন? এশিয়ার ভূ-রাজনীতি নিয়ে গত কয়েক দশকে তিনি কীভাবে তার চিন্তা-কাঠামোকে উপস্থাপন করেছেন? তার চোখে দেখা এশিয়া কেমন? ১৯৯৬ সালে প্রথম প্রকাশিত ‘The Asian Renaissance’ গ্রন্থে তত্কালীন মালয়েশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম বৃহদার্থে সহিষ্ণুতা, উদারতা ও বহুবৈচিত্রের এশিয়ার জন্য তার দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেছেন। আলোকোজ্জ্বল, নিখুঁত চিত্রের এবং চিন্তা জাগানিয়া এসব প্রবন্ধ সংকলন দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় রাজনীতিকে বুঝতে সহযোগিতা করবে এবং পাঠক মনে পরিবর্তনের স্পৃহা জাগিয়ে তুলবে।

  • সম্পর্ক (ভালোবাসা, বিয়ে ও যৌনতা বিষয়ে সুন্নাহ নির্ধারিত সতর্কতা ও সীমা) dini.com.bd
    Tk 150

    সম্পর্ক (ভালোবাসা, বিয়ে ও যৌনতা বিষয়ে সুন্নাহ নির্ধারিত সতর্কতা ও সীমা)

    ইংরেজি বইটির নাম Sex Matters. বইটির বিশ্বখ্যাত ১৫ জন ইসলামি চিন্তাবিদের আর্টিকেলের সংকলন। ইসলামে যৌন জীবন এবং দাম্পত্য জীবন নিয়ে খোলামেলা কিছু আলাপ; খুব জরুরি আলাপ। যৌন জীবন নিয়ে একটা ট্যাবু আছে আমাদের মগজে। এ ব্যাপারে ইসলামের অবস্থান খুব স্পষ্ট। আমরা এই গ্রন্থ বাংলা ভাষায় আপনাদের হাতে তুলে দিচ্ছি। এক নজরে সূচি দেখে রাখুন। ০১.ভালোবাসার সুন্নাহ-শাইখ ইয়াহিয়া আদিল ইবরাহিম ০২. বিয়ে : দশ বছর, দশটি অনুভ‚তি- হিবা মাসুদ ০৩. রক্তমাখা বিছানা চাদর- জয়নব বিনতে ইউনুস ০৪. যৌন আকর্ষণহীন মুসলিম বিবাহ- উম্মে আইয়ুব ০৫. জাবির (রা.)-এর হাদিসে যৌনতা বিষয়ে প্রজ্ঞা- ড. ইয়াসির কাদি ০৬. যৌন আকাক্সক্ষা- নোমান আলি খান ০৭. হস্তমৈথুন থেকে মুক্তি – হালেহ বানানি ০৮. মুসলিম জনগোষ্ঠীতে যৌন আসক্তি- আবিদা আহমেদ ০৯. সমকামী মুসলিমের কথা : বাস্তবতা অস্বীকার এবং ধর্মীয় বিকৃতি- ব্রাদার ইউসুফ ১০. মুসলিম জনগোষ্ঠীতে পরকীয়া ও মিথ্যা অপবাদ- ইমাম উমর সুলাইমান ১১. গোপন বিয়ে- শাইখ ড. মোহাম্মদ আকরাম নদভি ১২. দ্বিতীয় সম্পর্কের টান : মুসলমান জনগোষ্ঠীতে একটি অগ্রহণযোগ্য বাস্তবতা- উম্মে আয়েশা ১৩. মুসলিম তরুণ-তরুণীদের যৌনতাবিষয়ক সমস্যায় পিতা-মাতার করণীয়- ড. আহমেদ আদ ১৪. নারীর যৌন তৃপ্তি বিষয়ে ইসলামি চিন্তাবিদগণের দৃষ্টিভঙ্গি- উস্তাদ মুখতার বা ১৫. মুসলিম পারিবারিক বিয়ের সমস্যা মিটানোর নিরাপদ ইন্ধন! – নেওয়াজ আহমেদ

  • Tk 150Tk 250

    রিক্লেইম ইয়োর হার্ট

    মানুষের সত্যিকার সংশোধন কীসে? প্রশ্নটার উত্তর অনেক রকমের হতে পারে। নিরেট বস্তুবাদী কেউ হয়তো তার বস্তুবাদী দর্শনের সঠিক বুঝটাকেই সত্যিকার সংশোধন বলতে চাইবে। কিন্তু নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের এভাবে বলেননি। তিনি জানিয়েছেন, আমাদের ভেতরে একটা মাংসপিণ্ড আছে। ওই মাংসপিণ্ড যদি সুস্থ থাকে, তাহলে আমরাও সুস্থ থাকি। আবার ওই মাংসপিণ্ড যদি অসুস্থ হয়, অসুস্থ হয়ে পড়ি আমরাও। নবিজির এই বর্ণনা থেকে আমরা জানতে পারি, শরীরের ভেতরের মাংসপিণ্ড বলতে তিনি আসলে অন্তর তথা হৃদয়কেই বুঝিয়েছেন। এই সুর আমরা কুরআনের একটা আয়াত থেকে পাই। আল্লাহ বলেছেন, ‘চোখ তো অন্ধ হয় না, বরং অন্ধ হয় বক্ষস্থিত অন্তর।’ মানুষের চোখ কখনো বিভ্রান্ত হয় না, অন্ধ হয় না। আল্লাহ বলছেন, অন্ধ হয় হৃদয়। কুরআন ও নবিজির হাদিস থেকে প্রমাণিত যে, আমাদের সত্যিকার সংশোধন মূলত অন্তর তথা হৃদয়ের পরিশুদ্ধিতে যদি আমরা আমাদের হৃদয়কে শুদ্ধ করতে পারি, জাগাতে পারি অবাধ্যতা আর অসচেতনতার গভীর ঘুম থেকে, তাহলেই হয়তো মানব-মনের সত্যিকার সংশোধন সম্ভব।

  • Tk 150Tk 250

    আর্গুমেন্টস অব আরজু

    ‘আর্গুমেন্টস অব আরজু’। নাস্তিকতা বিরোধি খুবই পাঠকপ্রিয় একটা বই। বইটির কেন্দ্রীয় চরিত্র আরজু নামের একজন যুবক যে তার শাণিত যুক্তি, তথ্যনির্ভর আলোচনা এবং অসাধারণ উপস্থাপনশৈলীর মাধ্যমে ভেঙে দেয় নাস্তিকদের গড়ে তোলা দূর্গ। নির্মাণ করে বিশ্বাসের সুদৃঢ় দেয়াল। আরজুকে কেবল একটা চরিত্র হিসেবে দেখার আর সুযোগ নেই; আরজু যেন সমকালীন নাস্তিকতা বিরোধি বুদ্ধিবৃত্তিক আন্দোলনের একটি জ্বলন্ত শিখা, যে শিখা একদিকে জ্বেলে যায় সত্যের আলো, পথ দেখায় পথভোলা পথিকদের। অন্যদিকে এই শিখা জ্বালিয়ে দেয় মিথ্যার আস্তরণ। ভষ্ম করে দেয় যতো অসত্য আর অসুন্দরকে। আরজু আমাদের মধ্য থেকে উঠে আসা একটি নাম। আরজু আমাদেরই একজন। আমরাই আরজু।

CATEGORIES