• Tk 131Tk 175

    হুজুর হয়ে হাসো কেন

    একটা সময় ছিল যখন অনলাইন জগত ছিল সেকুলাঙ্গারদের কবলে, ইন্টারনেটে কেউ ইসলাম নিয়ে কথা বললে সবাই ছেঁকে ধরত। এরপর আসলো একটা সময় যখন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা চাইলেন তাঁর দ্বীনের কথা অনলাইনে ছড়াক, তাই তিনি তাঁর কিছু বান্দাকে এই কাজে নিয়োজিত করলেন। কিন্তু দেখা গেল যখন মুসলিম ভাইয়েরা বুদ্ধিমত্তার সাথে যুক্তিতর্কের মাধ্যমে সেকুলাঙ্গারদের ধরাশায়ী করতে লাগলেন তখন সেই সেকুলাঙ্গাররা কুযুক্তি আর হাসি-ঠাট্টার মাধ্যমে আলোচ্য বিষয়গুলো থেকে মানুষদের দূরে সরিয়ে নিতে লাগলো। তখনই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলার ইচ্ছায় তাঁর এমন কিছু বান্দার আবির্ভাব ঘটলো যারা সেকুলাঙ্গারদের হাসি-ঠাট্টার জবাব হাসি-ঠাট্টার মাধ্যমেই দিবে, কিন্তু দু’পক্ষের মাঝে মৌলিক কিছু পার্থক্য থাকবে। অনলাইন জগতে ‘হুজুর হয়ে’ এমনই একটি দল যারা এই কাজটি সুনিপুণভাবে করে যাওয়ার চেষ্টা করছে। সময়টা এমন এসেছে যে মিডিয়ার কল্যাণে (নাকি অকল্যাণে?) মানুষ এত নেতিবাচক বিষয় চারিদিকে দেখে যে তারা হাসি-ঠাট্টার মাধ্যমে বাস্তবতা থেকে দূরে থাকতে চায়। তাই ‘হুজুর হয়ে’ চেষ্টা করলো হাসি-ঠাট্টার মাধ্যমেই জনসাধারণকে বাস্তবতায় ফিরিয়ে আনার জন্য। তারা হাসির ছলে আমাদের সমাজের অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আর অসংগতিগুলো তুলে ধরছে যেগুলো আমরা অনেকেই উপলব্ধি করি না বা করলেও মুখ ফুটে কিছু বলতে পারি না। তাদের প্রচেষ্টা এমনই হয় যেন প্রত্যেক কাজেই কিছু না কিছু শিক্ষামূলক থাকে এবং সঠিক পথনির্দেশ পাওয়া যায়। তাদের এই উদ্যোগ যেন অনলাইনেই সীমাবদ্ধ না থাকে এবং অফলাইনের মানুষও যেন এ থেকে উপকৃত হতে পারে সেজন্য ‘সমর্পণ প্রকাশন’-এর উদ্যোগে প্রকাশিত হচ্ছে ‘হুজুর হয়ে’ টিমের রম্য রচনা সমগ্র ‘হুজুর হয়ে হাসো কেন?’। আমরা দু’আ করি যেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা এর মাধ্যমে রসবোধসম্পন্ন চিন্তাশীল মানুষদের মাঝে ইসলাম সম্পর্কে আগ্রহী করে তোলেন এবং একে তাদের হিদায়াতের মাধ্যম বানিয়ে দেন।

  • Tk 202Tk 270

    হিজাবের বিধিবিধান

    হিজাব সার্বক্ষণিক একটি ফরজ ইবাদাত। যা একজন নারীকে খুব সতর্কতার সাথে মেনে চলতে হয়। একজন নারীর জান্নাতে যাওয়ার ক্ষেত্রে হিজাবের ভূমিকা অনেক বড়ো। যদি সে হিজাবের পাশাপশি অন্যান্য ভালো আমলগুলো করে, তা হলে সে জান্নাতে যাবে, ইন শা আল্লাহ। আর যদি সে হিজাব পালন না করে, তা হলে সে এর দ্বারা তার বাবা ও স্বামীকে দাইয়্যুস বানায়। যার ফলে সেই নারী নিজেকে-সহ তাদের সবাইকে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়। এখন প্রশ্ন আসে, হিজাব কী? হিজাবের পরিধি কতটুকু? মুখ ঢাকা কি হিজাবের অন্তর্ভুক্ত? শাড়ি পরলেও কি হিজাব পালন হয়? হিজাব ও জিলবাবের মধ্যে পার্থক্য কী? এরকম অসংখ্য খুঁটিনাটি প্রশ্ন আর পর্দার বিধান নিয়ে শাইখ আবদুল আযীয তারীফি রচনা করেছেন ‘আল-হিজাব ফিশ শারঈ ওয়াল ফিতরাহ’। বাংলাভাষী বোনদের জন্য হিজাবের গাইডলাইন হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ সেই বইটির অনুবাদ ‘হিজাবের বিধিবিধান’ নামে আমরা নিয়ে এসেছি, আলহামদুলিল্লাহ। আশা করছি প্রতিটি মুসলিম বোন এই বইটি কাছে রাখলে উপকৃত হবে, ইন শা আল্লাহ।

  • Tk 42

    ফী আমানিল্লাহ (রুকইয়াহ পকেট হ্যান্ড নোট)

    এই প্রতিশ্রুতিটি আমরা দিনে কত শত বার পাঠ করছি! অথচ প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে আমরা হারহামেশাই শিরকে লিপ্ত হচ্ছি। আমাদের কাছে ইবাদাতের অর্থ যতটুকু না অস্পষ্ট, সাহায্য-প্রার্থনা মানে কী-তা আরও বেশি অস্পষ্ট। আকীদার এই গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়টি আমাদের কাছে অস্পষ্ট হওয়ার কারণেই তাবিজ-কবচ, কুফুরিতন্ত্র ও তাগুতের তোষামোদিতে ভরে গেছে সারা মুসলিম সমাজ আর উপরি-উক্ত প্রতিশ্রুতির বিপরীতে মুমিনদের মাঝে প্রসার ঘটেছে বিভিন্ন ধরনের শিরক ও কুফুরির।

  • Tk 294Tk 392

    ডাবল স্ট্যান্ডার্ড ২.০

    দ্বীন নিয়ে অজ্ঞতা আমাদের সমাজের রন্ধে রন্ধে ছড়িয়ে পড়েছে। পশ্চিমা অপসংস্কৃতি, স্বাধীনতার নামে নানান বুলি আর আদর্শের যাঁতাকলে দ্বীন আজ মুসলিম ঘরের অধিকাংশ ছেলে-মেয়েদের কাছে সেকেলে। এই আগ্রাসনের সবচেয়ে বড় শিকার হচ্ছে আমাদের মেয়েরা। ইসলাম সম্পর্কে, ইসলাম যে জীবন তাদের দিয়েছে তা সম্পর্কে আমাদের মেয়েদের জানাশোনা ভয়ংকর রকম কম। কোনো পাবলিক কিংবা প্রাইভেট ভার্সিটিতে যান, সেখানে ১০০ জন মেয়ের সাথে যদি আপনি ১০ মিনিট করে কথা বলেন ইসলামে নারীর অবস্থানের ব্যাপারে, ৯৫ জনের মাঝে কোনো না কোনো পয়েন্টে বিভিন্ন মাত্রার ইরতিদাদ দেখতে পাবেন। দেখবেন কোনো একটা বিষয়ে হয় কুরআনের আয়াতকে, না হয় স্পষ্ট কোনো হাদিসকে সে হয় অস্বীকার করছে, না হয় এ যুগে অচল বলে মন্তব্য করছে। তাদের অনেকেই ইসলামকে পুরুষতান্ত্রিক ও সেকেলে, আর পশ্চিমা সভ্যতাকে আধুনিক ও নারীবান্ধব বলে মনে করে। খুব স্বাভাবিক। ঘরে মায়ের নিগৃহীত জীবন আর টিভিতে পশ্চিমের বাঁধনহারা জীবন দেখতে দেখতে সে বড় হয়েছে। তুলনা করেছে। দুটোর কারণই তো আমরা পুরুষরা। মোদ্দাকথা হল আমরা পারিনি এবং করিনি। ফল হিসেবে চোখ ধাঁধানো শিশিরবিন্দুতে ধোঁকা খেয়ে পশ্চিমা মাকড়সার জালে ঝাঁকে ঝাঁকে ছটফট করছে আমাদের প্রজাপতিরা। সেই পুরুষজাতিগত অপরাধবোধ থেকেই ডা. শামসুল আরেফীন বইটি লিখেছেন। ডাবল স্ট্যান্ডার্ড এর দ্বিতীয় পর্ব। লেখক এ বইতে দেখাতে চেষ্টা করেছেন পশ্চিমা সমাজের সাথে ইসলামের আদর্শিক দ্বন্দ্বটা কোথায়, কেন সবাই পশ্চিমের সাথে একাকার হতে পারছে, আর ইসলাম পারছে না। এছাড়া দেখাতে চেয়েছেন ইসলামের ব্যবহারিক প্রয়োগটা কেমন ছিল। পশ্চিমা আদর্শের ইতিহাস আর ইসলামের ইতিহাসের একটা তুলনামূলক চিত্র পাঠক পাবেন।

  • Tk 150Tk 200

    চার বন্ধুর সমুদ্র অভিযান

    ইশকুলের এক বাচ্চাকে পর্ণ দেখা অবস্থায় পেয়ে বড্ড হতচকিত হয়েছিলাম। একেবারে চোখ কপালে উঠে গিয়েছিল আমার! আসলে এর জন্যে বাচ্চাটা যত-না দায়ী, তার চেয়ে বেশি দায়ী ওর অভিভাবকরা; যারা স্লেট-পেন্সিলের বদলে মুঠোফোন তুলে দিয়েছে ওর হাতে। অধিকাংশ অভিভাবকই বিনোদনের নামে ভিডিও গেইমস, কার্টুন কিংবা অ্যানিমেশান মুভি তুলে দেন বাচ্চাদের হাতে। তারা হয়তো জানেনও না, এগুলো বিনোদনের চেয়ে ক্ষতিই বেশি করে। বিকারগ্রস্ত করে তুলে শিশুদের। নিয়ে যায় এক অজানা অন্ধকারে। ওসব ছাইপাঁশ তুলে না দিয়ে যদি ঈমান জাগানিয়া কোনো বস্তু তুলে দিতাম শিশুদের হাতে, তবে হয়তো সমাজটাই পাল্টে যেত। বদলে যেত আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম। আলহামদুলিল্লাহ, প্রিয় ভাই আলী আব্দুল্লাহ বাচ্চাদের দেওয়ার মতো সুন্দর একটি উপহার নিয়ে এসেছেন। অবশ্যি বইটি এক ক্ষুদ্র প্রচেষ্টামাত্র। এটি হয়তো সব জঞ্জাল দূর করতে পারবে না, কিন্তু আমরা চাই—এর মাধ্যমে খুলে যাবে চিন্তার দিগন্ত। দূর হবে সব কালিমা। সুবাসিত হবে বিষাক্ত পবন। সে পবনে শিশুরা নিশ্বাস নেবে প্রাণ খুলে।

  • Tk 187Tk 250

    আমি কি তোমাদের জানিয়ে দেবো না?

    প্রায় দেড় হাজার বছর আগে প্রিয় নবি (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদেরকে ভালোবেসে কোনো এক মজলিসে ‘ভাই’ বলে সম্বোধন করেছেন। সেই মজলিসে আমরা থাকতে পারিনি; কিন্তু সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন। তিনি সাহাবিদের মজলিসে বসে থাকতেন, সাহাবায়ে কেরাম প্রশ্ন করতেন আর আমাদের প্রিয় নবিজি উত্তর দিতেন। কিন্তু কখনো কখনো নবিজি নিজেই আগ্রহ সহকারে বলতেন, ‘আমি কি তোমাদেরকে সর্বোত্তম বিষয়টি জানিয়ে দেবো না?’ ‘আমি কি তোমাদেরকে নামাজ-রোযার চেয়েও উত্তম আমলের কথা বলে দেবো না?’ সাহাবিরাও খুব আন্তরিকতার সাথে বলতেন, ‘অবশ্যই, ইয়া রাসূলাল্লাহ, আপনি আমাদের জানিয়ে দিন।’ যে কথাগুলো নবিজি নিজ থেকে আমাদেরকে জানিয়ে দিতে চেয়েছেন, নিশ্চয়ই সে কথাগুলোর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এই গুরুত্বের কথা বিবেচনা করেই আমরা নবিজির দরদমাখা সেই নির্দেশনাগুলো “আমি কি তোমাদের জানিয়ে দেবো না” এই শিরোনামে একত্রিত করেছি। নবিজি এমন কী বিশেষ কথা আমাদের জন্য বলে গিয়েছেন, এমন কী গুরুত্বপূর্ণ আমলের খবর আমাদের দিয়েছেন, কারও কোনো প্রশ্ন করা ছাড়াই নিজ আগ্রহে তিনি কোন কোন বিষয়গুলো আমাদের জানিয়ে দিয়েছেন—চলুন জীবনে একবার হলেও সেগুলো জেনে নিই।

  • Tk 247Tk 330

    থামুন! পথ দেখাবে কুরআন

    গন্তব্য চট্রগ্রাম। একটি উন্নত গাড়িতে চড়ে আপনি রওনা হয়েছেন ঢাকা মিরপুর থেকে। পথিমধ্যে নানান জায়গায় স্পিড ব্রেকারের সামনে আপনার গতি রোধ করতে হচ্ছে। আপনার চট্রগ্রাম সফর সফল করতে কিছু জায়গায় স্পিড ব্রেকারের কাছে গিয়ে থামতেই হবে আপনাকে। আপনার গাড়ি যত দামিই হোক, যত দক্ষই হোক আপনার ড্রাইভার যদি আপনি না থামেন, আপনার গাড়ি চূর্ণবিচূর্ণ হবে, মারাত্মক দুর্ঘটনার শিকার হবেন আপনি। ঠিক এমনই জ্ঞানের জগতেও কিছু স্পিড ব্রেকার রয়েছে, যেখানে আপনাকে থামতে হবে, মেনে নিতে হবে আপনার অক্ষমতা। আপনি হয়তো গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, পুঁজিতন্ত্র, ধর্ম নিরপেক্ষতাবাদ ইত্যাদি নিয়ে দুর্দান্ত অধ্যয়ন করছেন নিজের এবং মানবতার মুক্তির জন্য। কিন্তু আপনি কোনো সমাধান খুঁজে পাচ্ছেন না। তখন আল্লাহ যেন আপনাকে ডেকে ডেকে বলছেন, বান্দা! আমার পরিচয় ভালোভাবে জেনে আমার সাহায্যপ্রাপ্ত হয়ে শুরু করো ভিন্ন এক যাত্রা। সে যাত্রার শুরুতেই আপনার সাক্ষাৎ হচ্ছে আলিফ-লাম-মীমের। যেখানে থামিয়ে দিতে হচ্ছে আপনার জ্ঞানের গতিকে, স্বীকার করে নিতে হচ্ছে নিজের অজানা আর অক্ষমতাকে। তারপর আল্লাহ আপনাকে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন, এমন একটি কিতাবের সঙ্গে, যার মধ্যে নেই কোনো ভুলত্রুটি, কোনো সন্দেহ-সংশয়। যার সবটুকুই আপনার এবং মানবতার কল্যাণ, যার পু্রোটা জুড়েই রয়েছে উদ্ভূত সমস্ত সমস্যার সমাধান। কুরআনের আলিফ-লাম-মীম, ইয়া-সীন, হা-মীম ইত্যাদি মুকাত্তাআত হুরূফগুলো আল্লাহ তাআলার নির্ধারিত এক একটি স্পিড ব্রেকার, যা আপনার জ্ঞানের গতিকে থামিয়ে দেয়, আপনার জ্ঞানের জগৎকে করে দেয় অক্ষম। পরিচয় করিয়ে দেয় জ্ঞানের সম্পূর্ণ নতুন এক দিগন্তের সঙ্গে। যা আসমান থেকে আসা নির্ভুল এবং মহাসত্য। চলুন আল্লাহ তাআলা আমাদের অক্ষম করে দিয়ে কী জানাচ্ছেন, কোন বিষয়গুলো তুলে ধরছেন, তা জেনে নিই—‘থামুন! পথ দেখাবে কুরআন’ বই থেকে।

  • Tk 136Tk 200

    গাণিতিক রহস্যময় কুরআন

    রাসুল (সাঃ) এর সময় থেকেই অনেক মানুষ কুরআনকে আল্লাহর বাণী হিসেবে গ্রহণ করেন না। তাঁরা মনে করেন কুরআন রাসুল (সাঃ) এর রচিত গ্রন্থ। অথচ কুরআনের মধ্যেই প্রমাণ রয়েছে যে, এমন গ্রন্থ রচনা করা মানব বা জ্বিন কারো পক্ষেই ব্যক্তিগত কিংবা সামষ্টিকভাবে সম্ভব নয়। কুরআনে গাণিতিক যুক্তির উপস্থিতিই এর সর্বসাম্প্রতিক প্রমাণ। এই বইয়ের গ্রন্থকার ‘আহমেদ দিদাত’ কুরআনের বিভিন্ন আয়াত এবং শব্দ বিশ্লেষণ করে কুরআনের অভ্যন্তরে ১৯ তথা গণিতের এক বিস্ময়কর উপস্থিতি প্রকাশ করে প্রমাণ করেছেন যে কুরআন এক রহস্যময় সৃষ্টি। বইটি পড়ে পাঠক উপলব্দি করবেন যে, কুরআন কোন সাধারন গ্রন্থ নয় এটি গানিতিক রহস্যময় এক অলৌকিক গ্রন্থ।

  • Tk 697Tk 850

    ছোটদের আদব সিরিজ

    সবাই পৃথিবীর সেরা হতে চায়। তবে সেরা হওয়ার উপায় অনেকেই জানে না। সেরা হওয়ার প্রথম শর্তই হচ্ছে আদব-আখলাক সুন্দর হওয়া। আদব-আখলাক সুন্দর হলে সবাই উপকৃত হয়। ব্যক্তি যেমন শান্তিতে থাকে, তেমনি শান্তিতে থাকে তার পরিবার। আর এর সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়ে পুরো সমাজে।

  • Tk 697Tk 850 18% off

    ছোটদের আখলাক সিরিজ

    সবাই পৃথিবীর সেরা হতে চায়। তবে সেরা হওয়ার উপায় অনেকেই জানে না। সেরা হওয়ার প্রথম শর্তই হচ্ছে আদব-আখলাক সুন্দর হওয়া। আদব-আখলাক সুন্দর হলে সবাই উপকৃত হয়। ব্যক্তি যেমন শান্তিতে থাকে, তেমনি শান্তিতে থাকে তার পরিবার। আর এর সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়ে পুরো সমাজে।

  • Tk 112Tk 150

    সন্তান গড়ার কৌশল

    বাগানে ফুল ফুটুক, পাখি ডাকুক, এটা সকল মালীই চায়। কেন চাইবে না বলুন? বাগান গড়ে তোলার জন্যে কি তাকে কম কষ্ট করতে হয়? বীজ বোনা থেকে নিয়ে পরিচর্যা—কত কত কষ্ট সহ্য করতে হয় একজন মালীকে। তার কষ্ট তখনই সফল হয়, যখন সাধের বাগানখানি ফুলে ফুলে ভরে ওঠে। ঠিক তেমনিভাবে প্রতিটি বাবা-মা’কেও অনেক কষ্ট পোহাতে হয় আদুরে সন্তানের জন্যে। সন্তানকে মানুষ করার জন্যে জন্মের পর থেকেই দিনরাত খাটাখাটনি করতে হয়। মা-বাবার এত এত কষ্ট তখনই আনন্দের অশ্রু হয়ে ঝরে, যখন সন্তান মানুষের মতো মানুষ হয়। আসলে আলোকিত সন্তান সবাই চায়। কিন্তু সন্তানকে আলোকিত করতে হলে কী কী পদক্ষেপ নিতে হবে, সে সম্পর্কে অনেকেই বেখবর। অনেকের ইচ্ছে থাকে সন্তান গড়ার কলাকৌশল জানার। কিন্তু সঠিক নির্দেশনার অভাবে তারাও অনেকসময় ভুল পদক্ষেপ নিয়ে ফেলেন। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে সন্তানের ওপর। এমন সমস্যায় যেন আর কাউকেই পড়তে না হয়, সে জন্যেই আমাদের এই গাইডলাইন। এই বইয়ের প্রতিটি পৃষ্ঠা বাবা-মা’কে শিখিয়ে দেবে কীভাবে আলোকিত মানুষ হিসেবে সন্তানকে গড়ে তুলতে হয়।

  • Tk 245Tk 350

    প্রত্যাবর্তন

    মুসলিমের ঘরে জন্ম নিয়েও আমি হয়ে পড়ি একজন নামকাওয়াস্তে, টাইটেলধারী, নাম সর্বস্ব মুসলমান। সেই ঘুটঘুটে অন্ধকারের মধ্যে আমি পথ চলতে থাকি। আমার চারপাশ ঘন কালো অন্ধকারে ঢাকা। তবুও, আমার মনে হয় আমিই ঠিক পথে আছি। বাকিসব ভুল, মিথ্যা… এরকম অন্ধকারের মধ্যে পথ চলতে চলতে একদিন আমার ঘুম ভাঙে। আমি বুঝতে পারি আমি ঠিক পথে নেই। আমার গন্তব্য যেটা হওয়া উচিত ছিলো, আমি সেই পথ থেকে বিচ্যুত।

  • Tk 210Tk 300

    জীবন যেখানে যেমন

    আরিফ আজাদের নতুন বই ‘জীবন যেখানে যেমন’। এবারের বইটি এমন কিছু জীবন ঘনিষ্ঠ গল্প শোনাবে, যা আপনার আমার সবার জীবনের গল্প। কিন্তু অবচেতন মনে সেগুলো আমরা এড়িয়ে চলি। গল্পগুলো আমাদের ভাবাবে। জীবন নিয়ে নতুন করে ভাবতে শেখাবে। উদ্বুদ্ধ করবে জীবন নিয়ে আমাদের স্বপ্নগুলো নতুন করে গড়তে। জাগতিক ব্যস্ততার জাঁতাকলে পিষ্ট হওয়া হৃদয়ে ঘটাবে নতুন জীবনের সঞ্চার। এমন কিছু গল্পও এবার থাকবে, যেগুলো আমরা চাই না কারও জীবনে আসুক। তবে প্রতিটি গল্পই আমাদের বাধ্য করবে থমকে দাঁড়াতে, কতোবার যে চোখযুগল ঝাপসা হয়ে আসবে ইয়াত্তা নেই। জীবন যেখানে যেমন।

  • Tk 36Tk 60

    ইউ মাস্ট ডু বিজনেস

    চমৎকার এই বইটি মুসলিম অন্ট্রাপ্রানার নেটওয়ার্কের সঙ্গে ড. তাওফিক চৌধুরির একটি সাক্ষাৎকারের আলোকে রচিত। ড. তাওফিক চৌধুরি বিশ্ববিখ্যাত মার্সি মিশনের প্রতিষ্ঠাতা-প্রধান। এটি বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল মুসলিম সামাজিক উদ্যোগগুলীর মধ্যে অন্যতম। একটি বহুজাতিক আইটি কোম্পানির প্রাক্তন সিইও থেকে বর্তমানে তিনি একাধারে একজন পেশাদার ব্যবসায়ী, প্র্যাকটিসিং মেডিকেল ডাক্তার, কর্পোরেট এবং ব্যাবসায়িক প্রশিক্ষক। ইসলামি আইন-বিধান, ফাইন্যান্স এবং মেডিকেল এথিক্সের ওপর বিশেষ ব্যুৎপত্তি তাকে একজন আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বে পরিণত করেছে।

  • Tk 91Tk 152

    ভ্রূণের আর্তনাদ

    একটি ভ্রূণের হৃদয়-বিদারক অনুভূতি এবং বেঁচে থাকার তীব্র আকুলতা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এ বইটির পাতায় পাতায়। ভ্রূণহত্যার মতো গর্হিত কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখতে এবং সুন্দর একটি সমাজ গড়ে তুলতে এমন বইয়ের জুড়ি মেলা ভার।

  • Tk 174Tk 290

    তিনিই আমার রব

    বইটির রচয়িতা শায়খ আলী জাবের আল ফিফী (হাফিজাহুল্লাহ)। এই বইটি হচ্ছে মহান আল্লাহ সুবাহান ওয়া’ তা’য়ালার দশটি মহান নামের ব্যাখ্যা। আল্লাহ রাব্বুল আলা’মীনের দশটি নামকে জীবনের প্রতিটা দৃষ্টিকোণ, প্রতিটা ক্ষেত্র থেকে ব্যাখ্যা করতে লেখক পাঠকদের নিয়ে প্রবেশ করেছেন ভিন্ন এক জগতে। সেই জগতে কোন দুঃখ নেই, কোন কষ্ট নেই। সেই জগতে নেই কোন হতাশা, না পাওয়ার যাতনা। সেই জগত কেবল রব আর তাঁর বান্দার। সে জগতে রাজা হলেন আরশের অধিপতি, আর দাস তথা প্রজা হলো বান্দারা। সেখানে পৃথিবীর কোন মন্ত্রী নেই, প্রধানমন্ত্রী নেই। নেই কোন সেলেব্রেটি। সবাই সেখানে কেবলই বান্দা। আল্লাহ কুরআনে বলেছেন তাঁকে তাঁর সুন্দর সুন্দর নামগুলো ধরে ডাকতে। কিন্তু কেনো তিনি এমনটা বলেছেন? কখনও কি চিন্তা করেছি? আল্লাহর নামগুলোর পেছনে কি নিগূঢ় এক রহস্য, কি যে এক মাহাত্ম্য লুকিয়ে আছে, তা কি আমরা জানি? জানিনা। লেখক এই বইটিতে সেই রহস্যের দ্বার উন্মোচনের চেষ্টা করেছেন খুব সুনিপুণভাবে।

CATEGORIES