Best Seller Items
-
Tk 690
Tk 780Ibadat Paradise Attar – Arabian & Perfume Fragrance
আপনাদের জন্য ইবাদাত ব্রান্ড নিয়ে এসেছে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির এরাবিয়ান ফ্রেগরেন্স এবং পারফিউম ফ্রেগরেন্সের পাঁচটি করে মোট দশটি আতরের একটি প্যাকেজ। বেস্ট কোয়ালিটির বাজেট ফ্রেন্ডলি ১০ টি ফ্লেভার দিয়ে আমাদের প্যাকেজটি সাজানো হয়েছে। প্রতিটি ফ্লেভার সকলেরই পছন্দ হওয়ার মত।আতরগুলো ব্যাবহার করলে আপনার মন-মানসিকতা থাকবে প্রফুল্ল এবং সতেজ। প্রিয়জনকে উপহার দেয়ার জন্য খুবই সমউপযোগী একটি পণ্য।
-
Tk 310
Tk 42026% offIbadat Waterproof Pocket Jaynamaz
ভ্রমণের জন্য খুবই আদর্শ একটি পকেট জায়নামাজ। এটি পাতলা এবং হালকা হওয়ায় সহজে বহন করা যায়। খুবই উন্নতমানের অক্সফোর্ড ফেব্রিক্সে তৈরি। এটি শতভাগ পানিরোধী। আলহামদুল্লিল্লাহ।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর চকলেট – Ibadat Attar Chocolate
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর। দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর ডি-লাভ – Ibadat Attar D’Love
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর।দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী।সৌদিআরব, ফ্রান্স, এবং দুবাই থেকে আমদানিকৃত আসল আতর।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর নাজনীন – Ibadat Attar Nazneen
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর।দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী। সৌদিআরব, ফ্রান্স, এবং দুবাই থেকে আমদানিকৃত আসল আতর।
-
Tk 990
Tk 1,20018% offBaba Gift Package
মা-বাবা আমাদের জন্য আল্লাহ-তায়ালার একটি বড় নেয়ামত। মা-বাবা ছাড়া আমরা পৃথিবীর আলো দেখতে পারতামনা। তাদের ভালোবাসার মাঝে কোনো চাওয়া-পাওয়া থাকেনা। তারা সারাজীবন নিঃস্বার্থভাবে আমাদের মঙ্গল কামনা করেন এবং তাদের সর্বস্ব দিয়ে আমাদের মানুষের মতো মানুষ করার চেষ্টা করেন। মা-বাবা যেভাবে নিজেদের শতভাগ উজার করে আমাদের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন করেন, তেমনি সন্তান হিসাবেও মা-বাবার যত্ন নেয়া, তাদের খুশি করা আমাদের দায়িত্ব। আপনার মা-বাবাকে খুশি করার জন্য আপনাকে সহযোগিতা করার একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস হিসাবে আমরা নিয়ে এসেছি ‘মা প্যাকেজ’। এতে আপনি পাচ্ছেন ১টি উন্নতমানের প্রিমিয়াম তুর্কি জায়নামাজ। সাথে পাচ্ছেন ইবাদাত ব্র্যান্ডের একটি প্রিমিয়াম বগিস টুপি। ভারি সুগন্ধির ২ টি ইবাদাত ব্র্যান্ডের আতর, যা পরিবারের সবাই ব্যাবহার করতে পারবে। আরও পাচ্ছেন ইবাদাত পাবলিকেশনের ‘মানযিল ও দুরুদ’, ‘পাঞ্জে সূরা’ নামের ২ টি সূরা এবং দোয়ার বই। সাথে পাচ্ছেন একটি আকর্ষণীয় তাসবিহ ও ১টি মিসওয়াক। পৃথিবীর সকল মা-বাবার সুস্থতা কামনা করছি। ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা-বাবা।
-
Tk 450
Tk 660বদর ও উহুদ যুদ্ধের ঐতিহাসিক গল্পভাষ্য
৩১৩ বদরযুদ্ধের ঐতিহাসিক গল্পভাষ্যঃ বইটি বদর যুদ্ধের গল্পভাষ্য হলেও গল্পটি শুরু হয়নি বদরের প্রান্ত থেকে কিংবা বদরের দিকে ধেয়ে আসা সেই মদিনার প্রান্ত থেকে কিংবা যে লগ্নে বদরযুদ্ধ সংঘটিত হয়, সেই ৬২৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ মার্চ থেকে৷ এই বদর যুদ্ধ নিয়ে কাফেরদের মাঝে কী সংশয় দেখা দেয়, এবং শেষতক কী হয়, কী কী মোজেযা প্রকাশ পায় এই যুদ্ধে, এই যুদ্ধে কে প্রথম শহিদ হন, কাফেরদের মধ্যে কে প্রথম ভূতলে লুটায়, কাফেরদের সৈন্যদলে; তবু তাকে হত্যার নিষেধাজ্ঞা আসে, কে সে? কেন এমন নিষেধাজ্ঞা? এমন অনেক অনেক অাবৃত পাঠ পরবর্তী শিরোনাম থেকে পাঠকের কাছে স্বচ্ছ কাঁচের মতই ধরা দেবে৷ এটি গতানুগতিক গল্পের বই নয়৷ বরং হাদিস আর কোরআন এবং বিশুদ্ধ বিধৌত ইতিহাস গ্রন্থের বিক্ষিপ্ত বৰ্ণনাগুলোকে তিনি মূলত গল্পমাল্যে অচ্ছেদ্য উপায়ে আর সাড়িবদ্ধ শৃঙ্খলায় পরিয়েছেন৷ তাই বলা যায়, বইয়ের গল্পকে পর্যাপ্ত শব্দ ও নিবিড় বাক্য দিয়ে বেণী করা হয়েছে আর বিশুদ্ধ বর্ণনা ও বিমুগ্ধ ঘটনাগুলো দিয়ে গল্পটির হার নির্মাণ করা হয়েছে— ফলত ঐতিহাসিক গল্পভাষ্যটি পুষ্পময়ী গ্রন্থে রূপ নিয়েছে৷ আশাবাদী, এই ফুলের ঘ্রাণ ও সুপেয় রস তৃপ্ত করবে সকল পাঠককে ৷
মৃত্যুঞ্জয়ীঃ উহুদ যুদ্ধের মর্মস্পর্শী গল্পভাষ্য ‘মৃত্যুঞ্জয়ী’ মদিনা থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরের উহুদ প্রান্তরে মুখোমুখি হলো নবীজির (সা.) সাহাবি সেনাদল ও মক্কার মূর্তিপূজারী কুরাইশরা। শুরুতে যুদ্ধটা একপেশে মনে হলো। যুদ্ধ শুরু হওয়ার অল্প সময়ের মধ্যেই ময়দান ছেড়ে পালাতে শুরু করল ভীতু কুরাইশ বাহিনী। জয়ের আনন্দে উচ্ছ্বসিত হতে লাগল মুসলিম সেনানীরা। কিন্তু হঠাৎ মুসলিম তিরন্দাজদের সামান্য ভুল পদক্ষেপ। মুহূর্তে পাল্টে গেল দৃশ্যপট। উহুদ প্রান্তরে শুরু হলো ইতিহাসের এক অসীম লড়াই। রক্তের ফোয়ারায় ভেসে গেল মদিনার পাথুরে জমিন। আর এই রক্তপ্রান্তরে নবীজিকে (সা.) ঘিরে রচিত হলো সাহাবিদের আত্মত্যাগ, সাহসিকতা ও বীরত্বের অমর কিংবদন্তি। উহুদের সেই কিংবদন্তি নিয়ে এই প্রথম বাংলাভাষায় উপন্যাসের রোমাঞ্চ নিয়ে গল্পভাষ্য লিখেছেন সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর। ত্যাগ, বীরত্ব আর প্রেমের এক অনন্ত উপাখ্যান মৃত্যুঞ্জয়ী। চোখের সামনে খুলে দেবে গল্পভাষ্যের এক অভিনব দুয়ার। আপনাকে স্বাগতম!
-
Tk 480
Tk 690দ্য গ্রেটেস্ট অন্ট্রাপ্রেনর মুহাম্মাদ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম]
অস্থিতিশীল বাজার। দ্রব্য-মূল্যের উর্ধ্বগতি। ঝুঁকিতে আমদানি-রপ্তানি খাত। ভেঙে পড়ছে ব্যাংকিং সিস্টেম। বাড়ছে ঋণখেলাপির দায়। মূল্যস্ফীতিতে টালমাটাল বিশ্ব। অজানা শংকা বিরাজমান ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতিতে। দূর্ভিক্ষের অশনি সংকেতে পেরেশান জন-সাধারণ। এর কারণ কী? কী কারণে ঘটছে এমনটা? এসব সমস্যার সমাধান কোথায়? যে যাই বলুক বা যত ব্যাখ্যাই করুন; ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতি সম্পর্কিত এসব সমস্যার সমাধান একটাই—মানবতার নবি হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবন ধারা ও জীবনার্দশের অনুকরণ ও বাস্তাবায়ন। আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনের সুরা আহজাবের ২১ নং আয়াতে ইরশাদ করেছেন, ‘তোমাদের জন্য রাসুলের জীবনে রয়েছে অনুকরণীয় সুন্দরতম আদর্শ।’ সুতরাং ব্যবসা-বাণিজ্যগত এই ক্রাইসিস, অর্থনৈতিক মন্দা এবং নৈতিক ও মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধে মহানবি হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্দরতম আদর্শ অনুসরণের কোনো বিকল্প নেই। ব্যবসা-বাণিজ্য ও পেশা-ক্যারিয়ারে সফল হতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ব্যবসায়িক জীবনের ইতিহাস ও দিক-নির্দেশনার অনবদ্য একটি গাইডলাইনমূলক বই—‘দ্য গ্রেটেস্ট অন্ট্রাপ্রেনর মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।’ বইটির মূল বৈশিষ্ট্য হলো—বর্তমান সময়ের সফল মানুষরা ব্যবসা ও আত্মউন্নয়নের জন্য যেসব গুণ-অভ্যাস ও ব্যবস্থাপনা-কৌশল অনুসরণ করার কথা বলেন; সেসব গুণ-অভ্যাস ও ব্যবস্থাপনা-কৌশলকে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনদর্শনের আলোকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। পাশাপাশি আধুনিক ব্যবসা উন্নয়নে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামের কর্ম, আদর্শ ও দিক-নির্দেশনাসহ তাঁর রণনীতির প্রয়োগযোগ্যতা প্রমাণ করা হয়েছে। ব্যবসাজীবনে আপনি কি সফল হতে চান? শ্রম বিনিময় মাধ্যমে স্বার্থক একটি জীবন গড়তে চান? সফল একজন উদ্যোক্তা হিসেবে সফল একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা-ই কি আপনার জীবনের একমাত্র স্বপ্ন? সর্বপরি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনার্দশের আলোকে সুন্দর একটি ক্যারিয়ার গড়ে আপনি কি সফল মানুষ হতে চান? তাহলে এই বই হবে আপনার জন্য সময়ের সেরা উপহার।
-
Tk 255
Tk 340৩১৩ বদরযুদ্ধের ঐতিহাসিক গল্পভাষ্য
বইটি বদর যুদ্ধের গল্পভাষ্য হলেও গল্পটি শুরু হয়নি বদরের প্রান্ত থেকে কিংবা বদরের দিকে ধেয়ে আসা সেই মদিনার প্রান্ত থেকে কিংবা যে লগ্নে বদরযুদ্ধ সংঘটিত হয়, সেই ৬২৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ মার্চ থেকে৷ গল্পটি শুরু হয় “আলোর ফোয়ারা” শিরোনাম দিয়ে৷ এই শিরোনামে উদ্ধৃত হয় মদিনার ছয় যুবককে ঘিরে প্রথম আকাবার ঘটনা৷ যে ঘটনাটি মক্কার, ৬২০ খ্রিষ্টাব্দের৷ যে ঘটনায় নিহিত আছে, কীভাবে নবিজী মক্কায় থেকে মদিনায় ইসলামের বীজ বপন করেন৷ এরপর ধারাবাহিক ঘটনাগুলো বিবৃত হতে থাকে “বিশ্বাসের সূর্যোদয়”, “নতুন উষা”, “আকাবার প্রতিজ্ঞা”, মধ্যরাতের গুপ্তঘাতক”, “নবীর শহরে”, “চারিদিকে শত্রু”, “শক্তি প্রদৰ্শন”, “মরুশাৰ্দূল”, “বাজিছে দামামা”, “স্বপ্নসংবাদ”, “বার্তাবাহক” ও “বদর প্রান্তরে” দিয়ে৷ এই শিরোনামগুলোতে খুবই ক্ষুদ্র পরিসরে তিনি আলোকপাত করেছেন মক্কায় মুসলিমদের অৰ্বাচীন নিৰ্মমতার বেদনা, প্রথম হিজরত, দ্বিতীয় হিজরত এবং চূড়ান্ত হিজরত; মদিনার কথা৷ কীভাবে মহানবী মদিনায় ভাতৃঘাতী ভেদাভেদ দীৰ্ণ করে সবাইকে দাড় করিয়েছেন পারস্পরিক সহোদরার মমত্ব সাড়িতে— সেটাও আলোচনা করেছেন৷ আরো আলোচনা করেছেন, বদর যুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার পূৰ্বে মহানবি কয়টি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দল মক্কার কাফিরদের তাড়া করতে পাঠান৷ এবং এটাও আলোকপাত হয় যে, বদর যুদ্ধে মুসলিমরা যুদ্ধের জন্যই মদিনার বাহিরে আসেন, নাকি অন্য কোন রহস্য এখানে অাবৃত৷ এই বদর যুদ্ধ নিয়ে কাফেরদের মাঝে কী সংশয় দেখা দেয়, এবং শেষতক কী হয়, কী কী মোজেযা প্রকাশ পায় এই যুদ্ধে, এই যুদ্ধে কে প্রথম শহিদ হন, কাফেরদের মধ্যে কে প্রথম ভূতলে লুটায়, কাফেরদের সৈন্যদলে; তবু তাকে হত্যার নিষেধাজ্ঞা আসে, কে সে? কেন এমন নিষেধাজ্ঞা? এমন অনেক অনেক অাবৃত পাঠ পরবর্তী শিরোনাম থেকে পাঠকের কাছে স্বচ্ছ কাঁচের মতই ধরা দেবে৷ এটি গতানুগতিক গল্পের বই নয়৷ বরং হাদিস আর কোরআন এবং বিশুদ্ধ বিধৌত ইতিহাস গ্রন্থের বিক্ষিপ্ত বৰ্ণনাগুলোকে তিনি মূলত গল্পমাল্যে অচ্ছেদ্য উপায়ে আর সাড়িবদ্ধ শৃঙ্খলায় পরিয়েছেন৷ তাই বলা যায়, বইয়ের গল্পকে পর্যাপ্ত শব্দ ও নিবিড় বাক্য দিয়ে বেণী করা হয়েছে আর বিশুদ্ধ বর্ণনা ও বিমুগ্ধ ঘটনাগুলো দিয়ে গল্পটির হার নির্মাণ করা হয়েছে— ফলত ঐতিহাসিক গল্পভাষ্যটি পুষ্পময়ী গ্রন্থে রূপ নিয়েছে৷ আশাবাদী, এই ফুলের ঘ্রাণ ও সুপেয় রস তৃপ্ত করবে সকল পাঠককে৷
-
Tk 240
Tk 320মৃত্যুঞ্জয়ী
নন্দিত লেখক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর-এর নতুন বই— উহুদ যুদ্ধের মর্মস্পর্শী গল্পভাষ্য ‘মৃত্যুঞ্জয়ী’ মদিনা থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরের উহুদ প্রান্তরে মুখোমুখি হলো নবীজির (সা.) সাহাবি সেনাদল ও মক্কার মূর্তিপূজারী কুরাইশরা। শুরুতে যুদ্ধটা একপেশে মনে হলো। যুদ্ধ শুরু হওয়ার অল্প সময়ের মধ্যেই ময়দান ছেড়ে পালাতে শুরু করল ভীতু কুরাইশ বাহিনী। জয়ের আনন্দে উচ্ছ্বসিত হতে লাগল মুসলিম সেনানীরা। কিন্তু হঠাৎ মুসলিম তিরন্দাজদের সামান্য ভুল পদক্ষেপ। মুহূর্তে পাল্টে গেল দৃশ্যপট। উহুদ প্রান্তরে শুরু হলো ইতিহাসের এক অসীম লড়াই। রক্তের ফোয়ারায় ভেসে গেল মদিনার পাথুরে জমিন। আর এই রক্তপ্রান্তরে নবীজিকে (সা.) ঘিরে রচিত হলো সাহাবিদের আত্মত্যাগ, সাহসিকতা ও বীরত্বের অমর কিংবদন্তি। উহুদের সেই কিংবদন্তি নিয়ে এই প্রথম বাংলাভাষায় উপন্যাসের রোমাঞ্চ নিয়ে গল্পভাষ্য লিখেছেন সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর। ত্যাগ, বীরত্ব আর প্রেমের এক অনন্ত উপাখ্যান মৃত্যুঞ্জয়ী। চোখের সামনে খুলে দেবে গল্পভাষ্যের এক অভিনব দুয়ার। আপনাকে স্বাগতম!
-
Tk 342
Tk 456প্রিয়তমা
আয়েশার সঙ্গে রাসুল মুহাম্মদের (সা.) দাম্পত্যজীবন কি অসুখী ছিলো? একজন কেবলই কিশোরী, আরেকজন পঞ্চাশোর্ধ্ব প্রবল ব্যক্তিত্ববান মানুষ; কেমন ছিলো অসম বয়সী এ দুজনের প্রেমময় সংসারের হালচাল? ঝগড়া হতো? খুনসুটি? মান-অভিমানে কান্না হতো? খাদিজা (রা.) কেন প্রৌঢ়ত্বের দ্বারপ্রান্তে এসে হাত বাড়িয়ে আগলে নিলেন যুবক মুহাম্মদের হাত? মুহাম্মদ (সা.) যেদিন নবি হলেন, ভয়ে কাঁপছিলেন তিনি; খাদিজা তাঁকে বুকে জড়িয়ে কেন বলেছিলেন, ‘ভয় নেই আপনার’? কেন সুদূর ইথিওপিয়ার রাষ্ট্রপ্রধান নাজ্জাশির রাজপ্রাসাদে আয়োজন করা হলো মুহাম্মদ (সা.) এবং কুরাইশকন্যা উম্মে হাবিবার বিয়ে? কেন ইহুদি রাজকুমারী সাফিয়্যাকে যুদ্ধদাসী থেকে বরণ করে নিলেন উম্মুল মুমিনিন হিসেবে? রাসুল মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর ১১ জন স্ত্রীর দাম্পত্যজীবন ও প্রেমের অসংখ্য গল্পভাষ্য নিয়ে রচিত ইতিহাস-অনুসন্ধানী লেখক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর-এর অনবদ্য উপাখ্যানগ্রন্থ ‘প্রিয়তমা’। একদিকে নিরেট নির্মোহ ইতিহাসের বর্ণিল আয়োজন, আরেক দিকে উম্মুল মুমিনিনদের জীবনের অনালোচিত অধ্যায়ের নতুন আবিস্কার। নতুন ভাষা ও প্রাঞ্জল গদ্যে রাসুলের দাম্পত্যজীবনের পূর্ণ ছায়াছবি উঠে এসেছে এ গ্রন্থে।
-
Tk 180
Tk 240গল্পের ক্যানভাসে জীবন
ভীষণ রকম গল্পময় মানুষের জীবন৷ শৈশব, কৈশোর, যৌবন, বার্ধক্য—জীবনের প্রতিটি পরতে পরতে থাকে নানান বলা না-বলা গল্প। জীবন যেহেতু গল্পময়, তাই মানুষকে কাগজে-কালিতে লেখা গল্পগুলো খুব সহজেই প্রভাবিত করতে পারে। কখনো কখনো এই গল্পগুলো হয়ে ওঠে বাস্তবতা থেকে কঠিন, কখনো-বা কল্পনার চেয়েও মধুর! মাঝে মাঝে মনে হয়, আমাদের জীবনটা গল্পের বাঁকে বাঁকে এগিয়ে চলেছে অনন্তকালের পথে। এ-জীবন কেবলই জীবন নয়, এ যেন ‘গল্পের ক্যানভাসে জীবন’ কাল্পনিক হলেও সত্য এমন সব জীবনগল্প নিয়ে সাজানো গল্পগ্রন্থ—‘গল্পের ক্যানভাসে জীবন
-
Tk 600
Tk 800ইসলামি জীবনব্যবস্থা
ইসলামি জীবনব্যবস্থা স্বয়ংসম্পূর্ণ, পূর্ণাঙ্গ ও কল্যাণময় জীবনব্যবস্থা। অনৈসলামি জীবনব্যবস্থা ঠিক তার বিপরীত। ইসলাম ছাড়া যত জীবনব্যবস্থা আছে, সবই অনৈসলামি জীবনব্যবস্থা। ইসলামই একমাত্র জীবনব্যবস্থা, যা শান্তি ও নিরাপত্তা, ইনসাফ ও আদল প্রতিষ্ঠা করে। আর মানবরচিত যত পথ-মত ও মতবাদ আছে, সবই মানব সভ্যতাকে ধ্বংস করে। মনুষ্যত্বকে পিষে ফেলে। মানবরচিত জীবনব্যবস্থার অসারতা, ইসলামি জীবনব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তা জানার জন্য ও উপলব্ধি করার জন্য এই কিতাবটি অনেক সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। প্রথম অধ্যায়ে লেখক ইসলামি আকাইদ নিয়ে সুদীর্ঘ আলোচনা করেন। এখানে তিনি এমন সব আলোচনাকে বিশেষ অগ্রাধিকার দিয়েছেন, যা বর্তমানে সময়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেমন: আহলুস সুন্নাহর সংক্ষিপ্ত আকিহাদ, তাওহীদের সংজ্ঞা, প্রকারভেদ, নাওয়াকিযুদ তাওহীদ, আলওয়ালা ওয়াল বারাআ ইত্যাদি। ভালো লাগার বিষয় হলো, প্রতিটি বিষয়ে মোটামুটি বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যা মনোযোগ দিয়ে পড়লে একজন পাঠক খুব সহজেই পুরো বিষয়ের একটা সুন্দর কাইফিয়ত ধারণ করতে পারবে। দ্বিতীয় অধ্যায়ে ইসলামি শরিয়াব্যবস্থা নিয়ে আলোকপাত করেন। কিছু অজ্ঞ বা ভ্রান্ত লোকেরা বলে বা ধারণা করে যে, ইসলামে ইবাদত-বন্দেগি ব্যতীত সামগ্রিক জীবনে চলার মত তেমন কোন বিধিবিধান নেই। তাদের এই ভ্রান্তির জবাব রয়েছে এই অধ্যায়ের আলোচনায়, তাছাড়া শরীয়াব্যবস্থার একটা রূপরেখা পাঠকের জানা হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। তৃতীয় অধ্যায়ে ইসলামি শাসনব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করেন। এই অংশটি বইয়ের বিশেষ সৌন্দর্য। হক কথাগুলোর সুস্পষ্ট উচ্চারণ ও জ্ঞানপাপীদের সৃষ্ট ভ্রান্তিগুলোর সমাধান পেয়ে যাবেন আলোচনার মাঝে। চতুর্থ অধ্যায়ে ইসলামি সমাজব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ইসলাম একটি আদর্শ সমাজের জন্য কী রূপরেখা নির্ধারণ করে দিয়েছে, এই সম্পর্কে জানা যাবে উক্ত অধ্যায়ে। তাছাড়া কিছু ফিকহী আলোচনাও স্থান পেয়েছে এই অধ্যায়ে। পঞ্চম অধ্যায়ে আলোচনা হয়েছে অর্থায়ন ব্যবস্থা নিয়ে। জীবনব্যবস্থার একটা ইম্পরট্যান্ট দিক হলো, অর্থব্যবস্থা। ইসলামি অর্থব্যবস্থা ও অনৈসলামি অর্থব্যবস্থা কী! কেন! ইত্যাদি বিষয়ে জানা যাবে এই অধ্যায়ে। এই অধ্যায়ে বিশেষভাবে আলোচিত হয়েছে– একজন মুসলিম কীভাবে, কোন পদ্ধতির অনুসরণ করে সফলতা ও সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারে! ইসলামের অর্থায়ন ব্যবস্থার সৌন্দর্য ফুটে উঠেছে এই অধ্যায়ে। ষষ্ঠ অধ্যায়ে বিভিন্ন মতবাদ ও তার আগ্রাসন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ইসলামের সাথে কুফফার গোষ্ঠীর বিশ্বাসগত, বিধানগত, নীতিগত দিক থেকে লড়াই সবসময় চলবে। ইসলামের বিধিবিধান মানবতার কল্যাণের জন্য। কিন্তু ইসলামের সাথে বিদ্বেষ সবসময় এই সংঘাতকে চাঙ্গা রাখছে। এটি এমন এক লড়াই, যা কখনো থেকে যাবার নয়!
-
Tk 345
Tk 460অন্তরের আমল (২য় খণ্ড)
❝অন্তরের আমল দ্বীনের মৌলভিত্তি। অন্তরের আমলের উদাহরণ হলো, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে ভালোবাসা, আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করা, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ইখলাস অবলম্বন করা, তাঁর শোকর আদায় করা, তাঁর হুকুমের ওপর সবর করা, তাঁকে ভয় করা, তাঁর রহমতের আশা করা ইত্যাদি। এ সকল আমল সকল সৃষ্টির ওপর সকল আইম্মায়ে দ্বীনের ঐকমত্যে ফরজ।❞ ❝অন্তরে বিদ্যমান ইমান ও ইখলাসের ওপরই নির্ভর করে আমলের শ্রেষ্ঠত্ব। তাই দুজন ব্যক্তি নামাজের একই কাতারে দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করলেও তাদের নামাজে আকাশ-পাতাল ব্যবধান হয়ে থাকে।❞
– শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.
শাইখ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ হাফিজাহুল্লাহ-এর অমূল্য গ্রন্থ ‘আ’মালুল কুলুব’ সিরিজটির সরল বাংলা অনুবাদ ‘অন্তরের আমলট।’
দ্বিতীয় খণ্ডে থাকছে :
১. সন্তুষ্টি
২. শোকর
৩. সবর
৪. ধার্মিকতা
৫. চিন্তা-ভাবনা
৬. আত্মসমালোচনা-সম্পর্কিত আলোচনা
উল্লেখিত প্রতিটি বিষয়ের অধীনে রয়েছে যথার্থ বর্ণনা। রয়েছে অন্তরের এই আমলসমূহের প্রয়োজনীয়তা, উপকারিতা ও অর্জনের উপায় বর্ণনা। রয়েছে এ সকল আমল না করার করুণ পরিণতির কথা।
-
Tk 405
Tk 540অন্তরের আমল (১ম খণ্ড)
❝অন্তরের আমল দ্বীনের মৌলভিত্তি। অন্তরের আমলের উদাহরণ হলো, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে ভালোবাসা, আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করা, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ইখলাস অবলম্বন করা, তাঁর শোকর আদায় করা, তাঁর হুকুমের ওপর সবর করা, তাঁকে ভয় করা, তাঁর রহমতের আশা করা ইত্যাদি। এ সকল আমল সকল সৃষ্টির ওপর সকল আইম্মায়ে দ্বীনের ঐকমত্যে ফরজ।❞ ❝অন্তরে বিদ্যমান ইমান ও ইখলাসের ওপরই নির্ভর করে আমলের শ্রেষ্ঠত্ব। তাই দুজন ব্যক্তি নামাজের একই কাতারে দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করলেও তাদের নামাজে আকাশ-পাতাল ব্যবধান হয়ে থাকে।❞
– শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.
শাইখ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ হাফিজাহুল্লাহ-এর অমূল্য গ্রন্থ ‘আ’মালুল কুলুব’ সিরিজটির সরল বাংলা অনুবাদ ‘অন্তরের আমলট।’
প্রথম খণ্ডে থাকছেঃ
১. ইখলাস
২. তাওয়াক্কুল
৩. ভালোবাসা
৪. ভয়
৫. আশা
৬. তাকওয়া
উল্লেখিত প্রতিটি বিষয়ের অধীনে রয়েছে যথার্থ বর্ণনা। রয়েছে অন্তরের এই আমলসমূহের প্রয়োজনীয়তা, উপকারিতা ও অর্জনের উপায় বর্ণনা। রয়েছে এ সকল আমল না করার করুণ পরিণতির কথা।
-
Tk 273
Tk 364অন্তরের রোগ (২য় খণ্ড)
অন্তরকে অসুস্থ-রোগাক্রান্ত করে তোলে এমনই কিছু কঠিন রোগের আলোচনা নিয়ে অসংখ্য প্রবন্ধ লিখেছেন শায়খ সালিহ আল মুনাজ্জিদ। সেসকল প্রবন্ধেরর সংকলন নিয়ে ‘অন্তরের রোগ’ নামে প্রকাশীত হয়েছে।
দ্বিতীয় খণ্ডে থাকছেঃ
০১. প্রেমাসক্তি,
০২. গাফিলতি,
০৩. ঝগড়া-বিবাদ,
০৪. অহংকার,
০৫. নেতৃত্বের লোভ
প্রতিটি রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ, এর ক্ষতি-অপকারিতা এবং রোগ থেকে বাঁচার চিকিৎসা ও উপায় সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করা হয়েছে এই সিরিজে।
-
Tk 240
Tk 320অন্তরের রোগ (১ম খণ্ড)
অন্তরকে অসুস্থ-রোগাক্রান্ত করে তোলে এমনই কিছু কঠিন রোগের আলোচনা নিয়ে অসংখ্য প্রবন্ধ লিখেছেন শায়খ সালিহ আল মুনাজ্জিদ। সেসকল প্রবন্ধেরর সংকলন নিয়ে ‘অন্তরের রোগ’ নামে প্রকাশীত হয়েছে।।
এর প্রথম খণ্ডে থাকছে—
০১. আসক্তি
০২. প্রবৃত্তির অনুসরণ
০৩. দুনিয়ার মহব্বত
০৪. নিফাক
প্রতিটি রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ, এর ক্ষতি-অপকারিতা এবং রোগ থেকে বাঁচার চিকিৎসা ও উপায় সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করা হয়েছে এই সিরিজে।
-
Tk 198
Tk 267সিরাত কাননের মুঠো মুঠো সৌরভ
বইটি রচনা করেছেন প্রখ্যাত ঐতিহাসিক, সমরবিদ ও সিরাত-বিশারদ শাইখ মাহমুদ শীত খাত্তাব রাহিমাহুল্লাহ। বইটির বিন্যাস প্রচলিত সিরাতগ্রন্থ থেকে একেবারেই আলাদা। শাইখ এখানে সিরাতশাস্ত্রের অনেকগুলো শাখার সারনির্যাস নিয়ে এসেছেন। তাই সিরাত পাঠের ভূমিকা হিসেবে বইটি বেশ উপযোগী মনে হয়। যারা দীর্ঘ পরিসরের সিরাত পড়ার পূর্বে গোটা সিরাতকে একনজরে দেখে নিতে চান, আমরা বলব, তাদের জন্য বইটি চমৎকার এক উপহার।
-
Tk 158
Tk 214ফুটন্ত ফুলের আসর
বিশুদ্ধ হাদিসভাণ্ডার থেকে চয়িত দিকনির্দেশনামূলক একগুচ্ছ উপদেশ, রাসুলুল্লাহ সিরাহ থেকে সংগৃহীত কয়েক পশলা আলো, সাহাবাদের জীবন-কানন থেকে আহরিত কতিপয় অনুপ্রেরণা, সোনালি যুগের ঝলমলে কিছু দৃশ্য, সালাফের অভিজ্ঞতা সিঞ্চিত কয়েক ফালি নাসিহা এবং ইসলামের বিস্তৃত ইতিহাস থেকে চাঞ্চল্যকর কিছু সত্য ঘটনা দিয়েই নির্মিত হয়েছে ‘ফুটন্ত ফুলের আসর’ নামের এই বইটি।
-
Tk 237
Tk 320প্রতিযোগিতা হোক জান্নাতের পথে
বর্তমানের কোন মানুষটি প্রতিযোগিতায় লিপ্ত নয়! সবার মাঝে চলছে প্রতিযোগিতা! কারও মাঝে প্রতিযোগিতা চলছে প্রকাশ্যে ঘটা করে। যেমন : ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, গান প্রতিযোগিতা, নাচ প্রতিযোগিতা, এমনকি সুন্দরী প্রতিযোগিতার নামে নারীদেহকে নগ্ন করে উপস্থাপনের প্রতিযোগিতা! আর কেউ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত মঞ্চের বাইরে—যেখানে অবশ্য প্রতিযোগীদের মাঝে আনুষ্ঠানিক কোনো আয়োজন হয় না; বরং এ প্রতিযোগিতা চলে নীরবে—অন্যকে দেখে দেখে। এ প্রতিযোগিতা দুনিয়া উপার্জনের প্রতিযোগিতা : কীভাবে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করা যায়! বড় কোনো পদ-পদবি পাওয়া যায়! কীভাবে লাখপতি-কোটিপতি হওয়া যায়—গাড়ি-বাড়ির মালিক বনা যায়! হ্যাঁ, এমন অনেক অসুস্থ প্রতিযোগিতাই জেঁকে বসেছে আজকের অধিকাংশ মানুষের মন-মগজে। আমাদের মহান সালাফগণও প্রতিযোগিতা করতেন। কিন্তু কী ছিল তাঁদের প্রতিযোগিতা? কোন লক্ষ্যপানে তাঁরা ছুটে চলতেন? জানতে চাও? তাহলে তোমার দৃষ্টিকে নিবদ্ধ করো এ বইটির পাতায় পাতায়।
-
Tk 203
Tk 274জাহান্নাম অসীম আজাবের হাতছানি
অনেক সময় আগুন স্পর্শে স্মরণীয় প্রভাব বিদ্যমান থাকে। উমর বিন খাত্তাব রা.-এর সামনে আগুন জ্বালানো হলে তিনি নিজের হাত তার কাছাকাছি করে বললেন, ‘হে খাত্তাবের বেটা, তুমি কি এই আগুনে ধৈর্যধারণ করতে পারবে?’ এ রকম আরেক সাহাবির নাম হলো, আহনাফ বিন কাইস; যিনি খুব হিসাব-নিকাশ করে চলাফেরা করতেন। তিনি রাতের বেলা বাতির কাছে এসে নিজের আঙুল তাতে ধরে বলতেন, ‘ধ্বংস! ধ্বংস!’ তারপর বলতেন, ‘তুমি কেন অমুক দিন এই কাজটি করলে? তুমি অমুক দিন কেন এই কাজটি করলে?’ এভাবে বইয়ের পরতে পরতে মিলবে জাহান্নাম নিয়ে সতর্কবাণী এবং এ থেকে পরিত্রাণ পাবার উপায়।
-
Tk 281
Tk 380জান্নাত চির সুখের ঠিকানা
আপনারা কি এমন কোনো মুসাফিরকে দেখেছেন, যিনি আগামীকাল বা পরের দিন নিজ দেশে ফিরবেন, অথচ তিনি নিজের সফরের বাসস্থান বা সেই (অস্থায়ী অবস্থানের) জায়গাটিকে খুব কারুকার্যের মাধ্যমে সজ্জিত করছেন? মানুষ কি বলবে না, তার মাথায় সমস্যা আছে। তাকে কি লোকে নির্বোধ আখ্যা দেবে না? এটি কি সর্বোত্তম নয় যে, সে নিজের সমুদয় সম্পদ জমা করে রাখবে এবং নিজ দেশে গিয়ে তা উপভোগ করবে? সুতরাং যে এ কথা উপলব্ধি করতে পেরেছে যে, সে জান্নাতের পথের মুসাফির এবং দুনিয়াতে তার অবস্থান ক্ষণস্থায়ী, তার সামনে জান্নাতলাভের সাধনার বিকল্প কোনো পথ নেই। সে তার দৃষ্টি আসল বাড়ির দিকেই নিবদ্ধ রাখবে। সে অচিরেই সে গৃহের উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করবে এবং ভিনদেশকে বিদায় জানাবে। সে যথাসম্ভব দুনিয়া থেকে নফল ইবাদত ও আনুগত্যের পুঁজি সঞ্চয় করবে; যেন প্রতিদান দিবসে জান্নাতে প্রশান্তি লাভ করতে পারে।