• Tk 255Tk 340

    দাওয়াম – Dawam

    দাওয়াম (অর্থাৎ আমার সংগ্রাম) প্রফেসর ডঃ নাজমুদ্দিন এরবাকানের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ। এটা তার লিখিত না, মূলত এটা তার কয়েকটি ভাষণের সংকলন। জরুরী এই কিতাবে প্রফেসর এরবাকানের ৯ টি ভাষণ স্থান পেয়েছে। প্রতিটি ভাষণই গুরুত্বপূর্ণ। প্রফেসর এরবাকান একইসাথে একজন প্রমিনেন্ট স্টেটসম্যান, উম্মাহর নেতা, ইসলামী মুভমেন্টের প্রাণপুরুষ এবং একজন প্রজ্ঞাবান মানুষ। তুরস্ক, এমনকি পুরা দুনিয়ায় প্রফেসর এরবাকান তাই একজন আলোচিত অসাধারণ ব্যক্তি। মানবজাতির মুক্তির একমাত্র সম্ভাবনা ইসলাম, যা আল্লাহ প্রদত্ত একমাত্র জীবন-বিধান। এজন্যই এটি একটি পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা, যাতে নেই কোনো কম-বেশির অবকাশ। ইসলাম প্রতিষ্ঠার কর্মতৎপরতায় শামিল হবার সৌভাগ্য সবার হয় না। দ্বীনের বিজয়ে কেউ দিন-রাত কাজ করুক বা না করুক, কঠোর পরিশ্রমী হোক কিংবা অলসতায় নরম বিছানায় মাথা গুঁজে থাকুক, বিজয়কে একদিন এগিয়েও আনতে পারবে না আবার একদিন পিছিয়েও দিতে পারবে না। বরং সব কিছুর মূলে হলো ‘এই সত্য আহ্বানের কর্মতৎপরতায় কতটুকু ভূমিকা পালন করছি ।

  • Tk 150Tk 200

    ইকবালকে নিয়ে ভাবনা

    আধুনিক যুগে আল্লামা ইকবাল ছিলেন ইসলামের একজন প্রভাবশালী কণ্ঠস্বর। একালে ইসলামের নব অভ্যুত্থান সংগীত তাঁর সৃষ্টিতে গাঁথা হয়ে আছে। একাধারে বিশ্ব সাহিত্যের কীর্তিমান কবি, দার্শনিক, রাজনীতিক এই মানুষটির অনন্যসাধারণ দৃষ্টিভঙ্গী চিন্তার জগতে স্থায়ী চিহ্ন রেখে গেছে। মুসলমানদের হাজার বছরের বুদ্ধিবৃত্তিক তৎপরতার নির্যাস ও সারবস্তু, প্রাচ্যের প্রভাত আনয়নকারী আল্লামা ইকবালকে বুঝার জন্য বইটি সহায়ক হবে ইনশাআল্লাহ।

  • Tk 263Tk 350

    মুহাম্মদ আসাদ: বাংলাদেশের অভিবাদন

    মুহাম্মদ আসাদ আধুনিক মুসলিম মনীষার জগতে বড় রকমের আলোড়ন তুলেছেন ,ইসলামী চিন্তার পুনর্গঠন ,পুনঃনির্মাণ ও পুনর্জীবনে অসাধরণ ভুমিকা রেখেছেন ।তার জন্মশতবার্ষিকিতে প্রকাশিত সংকলনের নতুন নামে নতুন সংস্করণ “মুহাম্মদ আসাদ ;বাংলাদেশের অভিবাদন ” বইটি । ইসলামী শরীয়ার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করে আসাদ দেখিয়েছেন, মানব প্রগতির কোনোক্ষেত্রেই ইসলাম কোনো বাধার সৃষ্টি করেনি। পাশ্চাত্য সভ্যতার যে সব অনৈতিক উপাদান, যেমন, বন্ধনহীন যৌনতা কিংবা শোষণমূলক সুদীব্যবস্থা এগুলো ইসলামের পক্ষে অনুমোদন করা সম্ভব নয়। ইসলামী সমাজের ভিত্তিটাই নীতি নির্ভর; ধর্মাদর্শমূলক। সেই ভিত্তিটাই যদি গুড়িয়ে দেয়া হয় তাহলে তো আর যাই হোক ইসলামী ব্যবস্থা বলা যাবে না। পাশ্চাত্য সভ্যতার অনুকরণের আকাঙ্ক্ষার মধ্যে রয়েছে আমাদের এক ধরনের হীনমন্যতাবোধ। হীনমন্যতা তখনই প্রবল আকার ধারণ করে যখন নাকি নিজের ইতিহাস আর ঐতিহ্যের প্রতি এক ধরনের নিস্পৃহতা জন্মায়। আর এই নিস্পৃহতাই আজ মুসলমানদের করে তুলেছে ইসলাম বিমুখ।

  • Tk 143Tk 190

    বিশ্বায়নের যুগে ইসলাম উম্মাহ এবং সভ্যতা

    মুসলিম হিসেবে আমাদের সাময়িক পতনের সময়কাল দিন যত যাচ্ছে ততো দীর্ঘায়িত হচ্ছে। এর অন্যতম কারণ হলো অতীত গৌরবোজ্জল ইতিহাসের কোলে আশ্রয় নিয়ে আত্মতৃপ্তি অনুভব। যা উম্মাহ হিসেবে আমাদের জন্য কখনোই কাম্য নয়। মুসলিম হিসবে আমাদের কর্তব্য হলো, মানবতার ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলা। পূর্ববর্তীদের কাজের অভিজ্ঞতা বর্তমানের প্রয়োজনীয়তা আর ভবিষ্যৎ চাহিদার আলোকে নিজেদের বয়ান তৈরি করে আপতিত পতনকালের অমানিশা কাটিয়ে খুব শীঘ্রই মানবতাকে আলোর মুখ দেখানো। মুসলিম উম্মাহর সদস্য হিসেবে দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলতে আমরা বাধ্য। এ দায়িত্ববোধ থেকে ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে আমাদের করণীয় নির্ধারণে প্রফেসর ড. মেহমেদ গরমেজের বিভিন্ন সময়ে দেয়া ছয়টি বক্তৃতার অনুবাদ নিয়ে প্রকাশ হলো বিশ্বায়নের যুগে ইসলাম, উম্মাহ এবং সভ্যতা নামক বই। পাঠকবৃন্দ, ইতিপূর্বেই মক্তব প্রকাশন প্রকাশিত ইসলামী জ্ঞানে উসূলের ধারা বইটির মাধ্যমে প্রফেসর মেহমেদ গরমেজের চিন্তার সাথে পরিচিত হয়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায় মক্তব প্রকাশন থেকে পাঠক সমীপে উপস্থাপন করছি তাঁর দ্বিতীয় গ্রন্থ- বিশ্বায়নের যুগে ইসলাম, উম্মাহ এবং সভ্যতা। লেখক বিশ্বায়নের প্রভাব ও প্রেক্ষিতে আমাদের করণীয় আলোচনা করেছেন চমৎকারভাবে। বইটির মূল প্রতিপাদ্য বিশ্বায়নের প্রভাবে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আমাদের কাজের ক্ষেত্রগুলো কেমন হওয়া উচিত। বিশ্বায়নের এই যুগে প্রত্যেক ব্যক্তিই মোকাবেলা করছেন এর চ্যালেঞ্জ। তাই বিদগ্ধ পাঠক সমাজে আমাদের চিন্তা উপস্থাপন করছি, যা পাঠক মনে ভাবনার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।

  • Tk 176Tk 220

    ইসলামী জ্ঞানে উসূলের ধারা

    প্রখ্যাত দার্শনিক ও আন্দালুসিয়ার চীফ জাস্টিস ইবনে রুশদ এর ভাষায়, উসূল হল মিস্তারা বা স্কেল এর মতো। একজন স্থাপত্যবিদ স্কেল ছাড়া যেমন দালান নির্মাণ করতে পারে না, তেমনিভাবে একজন আলেমের কাছেও যদি উসুল না থাকে তাহলে তিনি দ্বীনকে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করতে পারেন না। আমরা সকলেই জানি, ইসলাম আত্মপ্রকাশের পর ১০০ থেকে ১৫০ বছরের মধ্যে অনেক বড় বড় সমস্যা মুসলমানদের সামনে এসে দাঁড়ায়। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল, জ্ঞানের ব্যবস্থাপনা (Management of Knowledge)। জ্ঞানের বিভিন্ন ধারার মধ্যে সমন্বয় করা ছিল তৎকালীন আলেমদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ওহীডিত্তিক জ্ঞান যদি একটি উসুলের মধ্য দিয়ে বুঝা বা পরিচালনা করা না যায়, তাহলে সেটা মুসলমানদের মধ্যে ঐক্যের পরিবর্তে অনৈক্যের জন্ম দেয়। উসূলকে অনুসরণ না করার কারণে প্রথমে ইখতিলাফ বা মতপার্থক্যের সৃষ্টি হয়। সময়ের পরিবর্তনে সে মতপার্থক্য থেকেই বিভিন্ন ফিরকা বা দলের উৎপত্তি হয়। আমাদের বর্তমান অবস্থা উপরোক্ত অবস্থা থেকে ভিন্ন নয়। আজ আমাদের মধ্যে পর্যাপ্ত জ্ঞানী ব্যক্তি রয়েছেন, কিন্তু উসুলকে অনুসরণ না করার কারণে তাদের জ্ঞান এক ভয়াবহ সংকটের জন্ম দিচ্ছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণ পেতে হলে ইলমুল উসূলকে নতুন করে পাঠ করা প্রয়োজন। উসুলকে নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে না রেখে সার্বজনীন করা এখন সময়ের দাবী।

  • Tk 28Tk 35

    ইসলাম ও জ্ঞান

    ঘুমভাঙা সিংহ সিংহের উপাখ্যান ” নাজিমুদ্দিন এরবাকান” সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। একটি অনুপ্রেরণার নাম নাজিমুদ্দিন এরবাকান। বইটি অনেক তথ্যবহুল। মুসলিম বিজ্ঞানীদের সম্পর্কে অনেকেরই কোনও ধারণা নেই। এখানে বেশ কিছু মুসলিম বিজ্ঞানীদের সম্পর্কে ও বিশ্ব সভ্যতায় তাদের অবদান সম্পর্কে উল্লেখ আছে। পরিশেষ বলব, বইটি যেকোনো পাঠককে জ্ঞানে পরিতৃপ্ত করতে সক্ষম ।

  • Tk 136Tk 200

    গাণিতিক রহস্যময় কুরআন

    রাসুল (সাঃ) এর সময় থেকেই অনেক মানুষ কুরআনকে আল্লাহর বাণী হিসেবে গ্রহণ করেন না। তাঁরা মনে করেন কুরআন রাসুল (সাঃ) এর রচিত গ্রন্থ। অথচ কুরআনের মধ্যেই প্রমাণ রয়েছে যে, এমন গ্রন্থ রচনা করা মানব বা জ্বিন কারো পক্ষেই ব্যক্তিগত কিংবা সামষ্টিকভাবে সম্ভব নয়। কুরআনে গাণিতিক যুক্তির উপস্থিতিই এর সর্বসাম্প্রতিক প্রমাণ। এই বইয়ের গ্রন্থকার ‘আহমেদ দিদাত’ কুরআনের বিভিন্ন আয়াত এবং শব্দ বিশ্লেষণ করে কুরআনের অভ্যন্তরে ১৯ তথা গণিতের এক বিস্ময়কর উপস্থিতি প্রকাশ করে প্রমাণ করেছেন যে কুরআন এক রহস্যময় সৃষ্টি। বইটি পড়ে পাঠক উপলব্দি করবেন যে, কুরআন কোন সাধারন গ্রন্থ নয় এটি গানিতিক রহস্যময় এক অলৌকিক গ্রন্থ।

  • আল কুরআনের গাণিতিক মুজিজা - Al Quraner Ganitik Mujija dini.com.bd
    Tk 220

    আল কুরআনের গাণিতিক মুজিজা

    জীবন পরিচালনার পূর্ণাঙ্গ পথনির্দেশনা হিসেবে আল্লাহ তায়ালা নাজিল করেছেন পবিত্র আল কুরআন। হাজারো বিস্ময়ের ছাপ রয়েছে এ গ্রন্থের পরতে পরতে । এমনই এক মুজিজার নাম সংখ্যাতত্ব। পবিত্র কুরআনের সূরা,আয়াত,শব্দ,হরফের বিশেষ বিন্যাস ও অবস্থানের মধ্যে রয়েছে নিগূঢ় রহস্য। এমনকি বিশেষ বিশেষ শব্দের নির্দিষ্টসংখ্যক উপস্থিতিও একজন কুরআনের বিস্ময়কর এই গাণিতিক মুজিজাগুলোকে চমৎকার করে ফুটিয়ে তোলা হয়েয়ে আল কুআনের গাণিতিক মুজিজা বইটিতে। বইটি পাঠের মাধ্যমে পাঠকবৃন্দ পবিত্র কুরআনকে নতুনভাবে চিনতে পারবেন,ইনশাআল্লাহ।

  • উসূলুল ঈমান (৪র্থ খণ্ড) - Usulul Iman Part-4 dini.com.bd
    Tk 320

    উসূলুল ঈমান (৪র্থ খণ্ড)

    “”বস্ততপক্ষে ঈমান হলো দ্বীনের মূলভিত্তি। এর মাধ্যমে একজন ঈমানদার ইসলাম নামক এক পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থার অভ্যন্তরে প্রবেশের সুযোগ লাভ করেন এবং এর ওপর অবলম্বন করে তাঁর আমলের বৃক্ষ অঙ্কুরিত হয়,শাখা- প্রশাখা বিস্তৃত হয়। কাজেই ঈমানের বিশুদ্ধতার ওপরই আমলের বিশুদ্ধতা নির্ভর করে এবং তা যতই দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হতে থাকে,আমলেও সেভাবে তার প্রতিফলন ঘটতে থাকে। যদি কারও এ ভিত্তি দুর্বল ও ত্রুতিযুক্ত হয়,তবে যেকোনো সময় ও অবস্থায় তা থেকে অঙ্কুরিত আমলের বৃক্ষ ও শাখা-প্রশাখা নষ্ট ও ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এ কারণে একজন মুমিনের ওপর সর্বপ্রথম ও প্রধান কর্তব্য হলো– তার ঈমানের ভিত্তিকে মজবুত করা,ত্রুটি মুক্ত করা। অত্যন্ত পরিতাপের ব্যাপার!আমরা ঈমানদারগণ অনেকেই জানি না যে,প্রকৃত ঈমান কী এবং এর ব্যাপ্তি বা পরিধি কতটুকু? ঈমানের দাবিগুলো কী কী? কীভাবে পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া যায়? কীভাবে ঈমান নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়? প্রভৃতি । প্রশ্ন হলো- যে ব্যক্তির এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানা নেই,তার পক্ষে আদৌ কি পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া সম্ভব? তার পক্ষে কি এ নিয়ামত ও অনুগ্রহের হক আদায় করা সম্ভব? এই বই থেকে এসব বিষয় ও প্রশ্নের ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে,ইনশাআল্লাহ। “

  • উসূলুল ঈমান (৩য় খণ্ড) - Usulul Iman Part-3 dini.com.bd
    Tk 350

    উসূলুল ঈমান (৩য় খণ্ড)

    “বস্ততপক্ষে ঈমান হলো দ্বীনের মূলভিত্তি। এর মাধ্যমে একজন ঈমানদার ইসলাম নামক এক পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থার অভ্যন্তরে প্রবেশের সুযোগ লাভ করেন এবং এর ওপর অবলম্বন করে তাঁর আমলের বৃক্ষ অঙ্কুরিত হয়,শাখা- প্রশাখা বিস্তৃত হয়। কাজেই ঈমানের বিশুদ্ধতার ওপরই আমলের বিশুদ্ধতা নির্ভর করে এবং তা যতই দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হতে থাকে,আমলেও সেভাবে তার প্রতিফলন ঘটতে থাকে। যদি কারও এ ভিত্তি দুর্বল ও ত্রুতিযুক্ত হয়,তবে যেকোনো সময় ও অবস্থায় তা থেকে অঙ্কুরিত আমলের বৃক্ষ ও শাখা-প্রশাখা নষ্ট ও ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এ কারণে একজন মুমিনের ওপর সর্বপ্রথম ও প্রধান কর্তব্য হলো– তার ঈমানের ভিত্তিকে মজবুত করা,ত্রুটি মুক্ত করা। অত্যন্ত পরিতাপের ব্যাপার!আমরা ঈমানদারগণ অনেকেই জানি না যে,প্রকৃত ঈমান কী এবং এর ব্যাপ্তি বা পরিধি কতটুকু? ঈমানের দাবিগুলো কী কী? কীভাবে পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া যায়? কীভাবে ঈমান নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়? প্রভৃতি । প্রশ্ন হলো- যে ব্যক্তির এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানা নেই,তার পক্ষে আদৌ কি পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া সম্ভব? তার পক্ষে কি এ নিয়ামত ও অনুগ্রহের হক আদায় করা সম্ভব? এই বই থেকে এসব বিষয় ও প্রশ্নের ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে,ইনশাআল্লাহ। “

  • হারিয়ে যাওয়া হায়দারাবাদ - Hariya Joua Haydarabad dini.com.bd
    Tk 240

    হারিয়ে যাওয়া হায়দারাবাদ

    স্বাধীন হায়দারাবাদ আজ বিস্মৃতির এক নাম,বুভুক্ষু ভারতের গর্ভে রাতারাতি লীন হয়ে যাওয়া দুর্ভাগা রাষ্ট্র। মাত্র সাত দশকের ব্যবধানে তার সাক্ষ্য অপ্রতুল,বর্ণনা অনধিক,আর ন্যায্য সত্য ততোধিক সামান্য। আধিপত্যবাদী ভারতের মদতপুষ্ট বয়ানের নিচে চাপা পড়ে গেছে শান্ত স্বাধীন হায়দারাবাদের এক খণ্ড উদার আকাশ,অগণিত লাশের মিছিল,শির উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা চার মিনারের গৌরব। কেমন ছিল দখলপূর্ব হায়দারাবাদ? কী করে লুট হয়েছিল তার স্বপ্ন রক্ষার আজাদি? কারা ছিল সেই দখলাভিযানে বুনো ডাকুদের সরদার? এ গ্রন্থে এমন অজস্র অনিবার্য প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড়িয়েছেন আবদুল হাই শিকদার,ইতিহাসের অতল তলে ডুব দিয়ে তিনি ছেঁকে এনেছেন পরিত্যক্ত সত্যের ভগ্নাবশেষ। এক অন্তর্লীন প্রত্যয়ে তিনি ক্রমশ ধেয়ে গেছেন অতীতের অভিমুখে,সাক্ষ্য-প্রমাণ ও নথিপত্রের ক্ষুরধার বর্ষায় এফোঁড়-ওফোঁড় বিদ্ধ করেছেন মহাভারতের তথাকথিত মহা-আখ্যান।

  • জান্নাতের শাহজাদি - Jannater Sahajadi dini.com.bd
    Tk 150

    জান্নাতের শাহজাদি

    ছোট্ট বন্ধুরা,তোমরা কি জানো জান্নাতের শাহজাদি কে ছিলেন? তিনি ছিলেন আমাদের প্রিয়নবি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ছোটো মেয়ে। জানো,নবিজি তাঁকে এতটাই ভালোবাসতেন যে,তাঁকে নিজের অংশ বলেছিলেন। আসো,আমরা দাদুর মুখে গল্পে গল্পে জান্নাতের শাহজাদির চমৎকার সব গল্প শুনি। শুনি ছোট্ট হাসান-হুসাইনের গল্প। আমরা তাঁদের গল্প শুনে নিজের ভেতর তাঁদের আদর্শ ধারণ করার চেষ্টা করি।

  • মানুষ পৃথিবীর অনুপযোগী এক প্রাণী - Manush Prithibir Onupojigi Ek Prani dini.com.bd
    Tk 280

    মানুষ পৃথিবীর অনুপযোগী এক প্রাণী

    এক আকাশের নিচে বসবাস,একই সূর্যের আলো-কিরণ নিয়ে,একই জলবায়ুর পানি-বাতাস চুষে,একই মাটির উৎপাদিত শস্য খেয়ে জীবনধারণ করা সকল প্রাণীর জীবনবৈচিত্র্য এক ধরনের; কিন্তু মানুষের স্বভাব,চরিত্র,নিদ্রা,আহার,যৌনতা,অভ্যাস ও শারীরিক গঠন ভিন্ন প্রকৃতির! বিজ্ঞানীদের দাবি-সকল প্রাণীর তুলনায় মানুষ বড়ো খাপছাড়া সৃষ্টি। পৃথিবীর পরিবেশের সাথে মানুষের জীবন মোটেও মানানসই ও উপযোগী নয়। এত বৈপরীত্যের মানুষকে কোথায় সৃষ্টি করা হয়েছে,বিজ্ঞানীরা সেটা বলতে না পারলেও তারা দাবি করেছেন,মানুষকে এমন এক জায়গায় সৃষ্টি করে দুনিয়াতে আনা হয়েছে,যেখানকার পরিবেশ দুনিয়ার মতো নয়। এমন সব কৌতূহলী প্রশ্নের উত্তর খোঁজা হয়েছে এই গ্রন্থে।

CATEGORIES