• Tk 290

    সুন্নাহর সংস্পর্শে

    রাসূল (সা.)-এর জীবনপদ্ধতি lifestyle আমাদের জন্য সুন্নাহ। তাঁর প্রতিটি শিক্ষা-আদেশ ও পর্যবেক্ষণও এর অন্তর্ভুক্ত। তাঁর জীবন অনুসৃত সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগের সেই সুন্নাহ আজও মানবসমাজের জন্য সমানভাবে প্রাসঙ্গিক ও কার্যকর। কিন্তু দুঃখজনকভাবে উম্মাহ সুন্নাহর সেই পবিত্র নহরে অবগাহন করতে ব্যর্থ হচ্ছে। সাহাবায়ে কেরামের ন্যায় তারা সুন্নাহকে জীবনঘনিষ্ঠ করতে পারছে না। ফলে এর সুমিষ্টতা আস্বাদন থেকে তারা বঞ্চিত! আধুনিক সমাজে একদল মনে করেন, সুন্নাহ এখন ‘অচল বস্তু’, নিতান্তই সেকেলে; বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে এর আবেদন ও কার্যকারিতা শূন্যের কোঠায়। আরেক দল মনে করেন, সুন্নাহ এমন কিছু কঠিন ও রুক্ষ নিয়মকানুন, যা সর্বসাধারণের জন্য প্রযোজ্য নয়। এমনকি তা স্বাভাবিক জীবনপ্রণালির প্রতিবন্ধকও বটে। বাস্তবিকার্থে সুন্নাহ এই দুই চিন্তাধারার সীমাবদ্ধতা থেকে অনেক ঊর্ধ্বে। বরং সুন্নাহ সদা জীবন্ত, চির শাশ্বত ও অভিযোজ্য। প্রতিটি যুগ ও যুগান্তরে এটি সমানভাবে কার্যকর। সুন্নাহ সংস্পর্শে বইটি আপনাকে সেই উপলব্ধির দিকেই ধাবিত করবে। সুন্নাহ কী করে মানবসমাজকে আরও সুন্দর-সুস্থ ও সুবিন্যস্ত করতে পারে, শরিয়ার আইনে এর মর্যাদা-সীমা ও গুরুত্ব কী, ইত্যকার আলোচনা এতে স্থান পেয়েছে। সুন্নাহর সংস্পর্শে আমাদের জীবন হয়ে উঠুক জ্যোতির্ময়, সুন্নাহর ব্যাকরণে আমাদের জীবনশাস্ত্র হোক নির্ভুল, এই প্রত্যাশা…

  • Tk 150

    হক ও বাতিল

    ‘হক’ আমাদের জীবনের পরম আরাধ্য। আমরা ইবাদত করি ‘আল হক’ আল্লাহর। মেনে চলি তাঁর হক রাসূলকে। আমরা চাই আমাদের জীবন হয়ে উঠুক হকের প্রতিবিম্ব। মৃত্যুও যেন হয় হকের ওপর। কিন্তু হক আসলে কী? মানুষ কেন এর থেকে বিচ্যুত হয়? কেন তালাশ করেও এর দিশা পায় না? কেন হকের সাথে বাতিলের চিরন্তন দ্বন্দ্ব। আবার হক চেনার পরও কেন মানুষ বাতিলের অনুগামী হয়? এইসব প্রশ্নের জবাবই আলোচিত হয়েছে হক ও বাতিল গ্রন্থটিতে; তবে ভিন্ন আঙ্গিকে। পারস্পরিক আলাপচারিতার ভঙ্গিতে, মজলিসি ঢঙে। হক তালাশি জ্ঞানপিপাসু ছাত্রের নানান প্রশ্নের জবাব দিয়ে গেছেন বিজ্ঞ উসতাজ। যুক্তিগ্রাহ্য জবাবের ছোঁয়ায় একে একে খুলে দিয়েছেন ছাত্রের মনের সকল জট। পরিষ্কার করেছেন হক ও বাতিলের তফাত! উদ্বুদ্ধ করেছেন হকের পথে বাঁচতে, লড়তে ও মরতে।

  • Tk 160

    ইসলাম আপনাকে যেভাবে দেখতে চায়

    দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত সালাত, রমাদানে ত্রিশটি সিয়াম এবং জীবনে একবার হজ, ব্যস আমার মুসলমানিত্বের ষোলোকলা পূর্ণ-এমন বিশ্বাস লালনকারী মানুষে সয়লাব গোটা মুসলিম সমাজ। কিন্তু আসলেই কি তা-ই? তবে আল্লাহর রাসূল (সা.) কেন বলেছেনÑ‘আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মুমিন নয়। আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মুমিন নয়। আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মুমিন নয়, যার প্রতিবেশী তার অনিষ্ট থেকে নিরাপদ নয়।’ কেন নবিজি শেখালেন— ‘তোমাদের কেউ প্রকৃত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না সে তার ভাইয়ের জন্য সেটাই পছন্দ করবে, যা তার নিজের জন্য পছন্দ করে।’ ওপরের দুটি হাদিসের কোথাও নবিজি সালাত, সাওম কিংবা হজের কথা বলেননি। অথচ কী কঠিন হুঁশিয়ারি! সুতরাং এটা স্পষ্ট, নির্দিষ্ট কিছু আচার-অনুষ্ঠান ও রীতিনীতি পালনের মধ্যেই ইসলাম সীমাবদ্ধ নয়। ইসলামের চাওয়া এর থেকে অনেক বেশি। এর পরিধি অনেক বিস্তৃত, বিধৃত। তাহলে ইসলাম আমাদের থেকে ঠিক কী চায়? কীভাবে দেখতে চায় একজন বনি আদমকে? কোন কোন বৈশিষ্ট্যসমূহ ধারণ করলে তাকে মুমিন হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এই বিষয়সমূহেরই পূর্ণাঙ্গ বিবরণ ইসলাম আপনাকে যেভাবে দেখতে চায় বইটি।

  • Tk 330

    যুগোপযোগী দাওয়াহ

    গোটা বিশ্ব আজ হাতের মুঠোয়। প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে বিশ্ব যেন এখন ছোট্ট একটি গ্রাম। তথ্য ও সাংস্কৃতিক প্রবাহ এখন বাতাসের চেয়েও বেগবান। ফলে মানুষের মনস্তত্ত্ব ও আচরণে এসেছে নাটকীয় পরিবর্তন। আর এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, ইসলামি দাওয়াতের অন্যতম উদ্দেশ্য হলোÑমানুষের মনস্তত্ত্ব ও আচরণে প্রভাব বিস্তার করে শুদ্ধতার সূচনা করা। তাই দাওয়াতি মিশনকে ফলপ্রসূ ও কার্যকর করতে বর্তমান প্রজন্মের সাইকোলজি ও সাংস্কৃতিক গতিধারাকে আমলে নিয়ে দাওয়াতি পন্থায় নতুনত্ব আনা ছিল অতীব গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দীর্ঘকাল যাবৎ দ্বীনি দাওয়াত এবং এর কৌশলে তেমন কোনো পরিবর্তন আসেনি। ফলে ইসলাম প্রসারে কাক্সিক্ষত ফলাফল থেকে আমরা শত ক্রোশ পথ দূরে। বিশ্বায়ন দাঈদের জন্য অবারিত সুযোগ তৈরি করেছে। একই সাথে বাড়িয়ে দিয়েছে দায়িত্বের ভারও। তাই নিত্যনতুন সৃষ্ট অবস্থা ও পরিস্থিতিতে দাওয়াতি কৌশল নিয়ে ভাবা জরুরি। কারণ, আলিম ও দাঈদের দায়িত্ব ইসলামের দাওয়াতকে যুগোপযোগী পন্থায় মানুষের নিকট পৌঁছে দেওয়া। যুগোপযোগী দাওয়াহ গ্রন্থটি তারই সারপত্র। এটি আধুনিক যুগে দাওয়াতের কার্যকর পন্থা নির্ধারণে সহায়ক হবে, ইনশাআল্লাহ।

  • Tk 240

    কারবালা ও ইয়াজিদ

    গল্প ও সাহিত্যকথায় জীবনের অর্থ খুঁজে ফেরা (জোছনাফুল)ইসলামের ইতিহাসে কারবালা এমন এক মর্মান্তিক ঘটনা, যার নৃশংসতা ভারাক্রান্ত করে প্রত্যেক মুমিনের অন্তর। একই সাথে এই ঘটনার অতিরঞ্জিত বর্ণনা ও জাল হাদিসের মাধ্যমে মুসলিমদের বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে শতাব্দীর শতাব্দী ধরে। কারবালার ঘটনার সাথে এ দেশের জনসাধারণের পরিচয় ঘটেছে মূলত বিষাদসিন্ধু’র মতো কল্পিত উপন্যাস, মুখনিঃসৃত বানোয়াট গল্প এবং মুহাররমে শিয়াদের তাজিয়া মিছিলের মধ্য দিয়ে। আদতে এসব সূত্র থেকে আমাদের সামনে চিত্রিত হয় বিকৃত ইতিহাসের একটি ভ্রান্ত রূপ। এর ফলে যেমন খারেজি-রাফেজিদের নিপুণ মিথ্যাচার দ্বারা প্রতারিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে, তেমনই আশঙ্কা থাকে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামায়াতের অনুসারী হিসেবে নিজেদের ইতিহাস ও আত্মপরিচয় নিয়ে সংশয়ে পড়ার। একজন মুসলমান হিসেবে পূর্বসূরিদের প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকা আমাদের আত্মপরিচয় প্রতিষ্ঠা ও বিশুদ্ধ বিশ্বাসের জন্য অত্যন্ত জরুরি। কীভাবে ঘটেছিল আলি (রা.)-এর পর খিলাফতে রাশেদার রূপান্তর? কীভাবে ক্ষমতার মসনদে অধিষ্ঠিত হয়েছিল ইয়াজিদ? তার হাত ধরে কীভাবে চিত্রিত হলো রক্তাক্ত কারবালা? এই বই এসবের নির্ভরযোগ্য ইতিহাসের সন্ধান দেবে, ইনশাআল্লাহ।

  • Tk 250

    লাল রাজনীতি

    বিশ্বব্যাপী ‘লাল রাজনীতি’ মূলত বাম রাজনীতি হিসেবেই বেশি পরিচিত। আর এটি যে সমাজতান্ত্রিক মতাদর্শ প্রতিষ্ঠারই আরেক নাম-তা মোটামুটি সকলেরই জানা। একদা ব্রিটিশের বিরুদ্ধে ‘স্বদেশি’ নামে যে সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়েছিল, সেই কর্মকাণ্ডই হাত বদলে হয়ে উঠেছিল বাংলা অঞ্চলে সমাজতান্ত্রিক মতবাদ প্রতিষ্ঠার রাজনৈতিক কৌশল। সমাজতন্ত্র তথা বামপন্থা তার যৌবনের সময়গুলোতে বিপুলসংখ্যক মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল সত্য, কিন্তু এর প্রতিষ্ঠার ভয়ংকর কৌশলগুলো অচিরেই সাধারণ মানুষকে ভড়কে দেয়। এর ফলে বাম রাজনীতির কী পরিণতি দাঁড়ায়, কোন পথে পথে বেঁকে যায় তার ধারা-উপধারা, তারই সংক্ষিপ্ত বিবরণ এই গ্রন্থ। লাল রাজনীতি শিরোনামের এই বইটি পাঠকের দৃষ্টি নিয়ে যাবে বাংলায় বাম রাজনীতির সেই বিতর্কিত উত্তাল সময়ে।

  • Tk 300

    আলিয়া ইজেতবেগভিচ ও বসনিয়া

    রাজনৈতিক, ঐতিহাসিক ও জাতীয়তাবাদী আবহের বিবেচনায় বলকান অঞ্চল সম্ভবত বিশ্বের অন্যতম বৈচিত্র্যময় একটি জনপদ। জাতীয়তাবাদ যেন এ অঞ্চলের ললাটলিখন। মুসলিম শাসনপরবর্তী এই অঞ্চল কমিউনিস্ট শাসনের ভিতর দিয়ে এক দুর্যোগপূর্ণ সময় অতিক্রম করছে । সুদীর্ঘ সময় ধরে এ অঞ্চল থেকে মুসলিমদের গুঁড়িয়ে দেওয়ার একটি প্রচেষ্টা চলমান । গেল শতাব্দীর মাঝামাঝি সময় থেকে বসনিয়া তথা বলকানের মুসলিমদের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার, আত্মপরিচয় ও ধর্মীয় মূল্যবোধ সুরক্ষায় যার নাম ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে, তিনি আলিয়া ইজেতবেগভিচ । বৈরী রাজনৈতিক আবহাওয়ার ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ উত্তাল সমুদ্রে তিনি এক সাহসী নাবিক । জাতির ক্রান্তিকালে স্রোতের বিপরীতে দাঁড় টেনে সফল হয়েছিলেন এই মহান নেতা । বুদ্ধিবৃত্তিক অঙ্গনেও আলিয়া এক সব্যসাচী মনীষী । ইসলামের মূলধারার ওপর তিনি রেখে গেছেন অমূল্য রচনাবলি। তাঁর বিগ্ধ ও উচ্চমার্গীয় রচনাবলিই তাঁকে পৌঁছে দিয়েছে অনন্য উচ্চতায়। বসনিয়ার মুসলিম ও ইসলামি জাগরণের এই মহান রাহবারের সংগ্রামী জীবন চিত্রিত হয়েছে এই গ্রন্থে !

  • Tk 330

    উসূলুল ঈমান (২য় খন্ড)

    বস্তুতপক্ষে ঈমান হলো দ্বীনের মূলভিত্তি। এর মাধ্যমে একজন ঈমানদার ইসলাম নামক এক পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থার অভ্যন্তরে প্রবেশের সুযোগ লাভ করেন এবং এর ওপর অবলম্বন করে তাঁর আমলের বৃক্ষ অঙ্কুরিত হয়, শাখা-প্রশাখা বিস্তৃত হয়। কাজেই ঈমানের বিশুদ্ধতার ওপরই আমলের বিশুদ্ধতা নির্ভর করে এবং তা যতই দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হতে থাকে, আমলেও সেভাবে তার প্রতিফলন ঘটতে থাকে। যদি কারও এ ভিত্তি দুর্বল ও ত্রুটিযুক্ত হয়, তবে যেকোনো সময় ও অবস্থায় তা থেকে অঙ্কুরিত আমলের বৃক্ষ ও শাখা-প্রশাখা নষ্ট ও ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এ কারণে একজন মুমিনের ওপর সর্বপ্রথম ও প্রধান কর্তব্য হলোÑতার ঈমানের ভিত্তিকে মজবুত করা, ত্রুটি মুক্ত করা। অত্যন্ত পরিতাপের ব্যাপার! আমরা ঈমানদারগণ অনেকেই জানি না যে, প্রকৃত ঈমান কী এবং এর ব্যাপ্তি বা পরিধি কতটুকু? ঈমানের দাবিগুলো কী কী? কীভাবে পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া যায়? কীভাবে ঈমান নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়? প্রভৃতি। প্রশ্ন হলোÑযে ব্যক্তির এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তরই জানা নেই, তার পক্ষে আদৌ কি পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া সম্ভব? তার পক্ষে কি এ নিয়ামত ও অনুগ্রহের হক আদায় করা সম্ভব? এ বই থেকে এসব বিষয় ও প্রশ্নের ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে, ইনশাআল্লাহ।

  • Tk 290

    উসূলুল ঈমান (১ম খন্ড)

    বস্তুতপক্ষে ঈমান হলো দ্বীনের মূলভিত্তি। এর মাধ্যম একজন ঈমানদার ইসলাম নামক এক পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থার অভ্যন্তরে প্রবেশের সুযোগ লাভ করেন এবং এর ওপর অবলম্বন করে তাঁর আমলের বৃক্ষ অঙ্কুরিত হয়, শাখা-প্রশাখা বিস্তৃত হয়। কাজেই ঈমানের বিশুদ্ধতার ওপরই আমলের বিশুদ্ধতা নির্ভর করে এবং তা যতই দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হতে থাকে, আমলেও সেভাবে তার প্রতিফলন ঘটতে থাকে। যদি কারও এ ভিত্তি দুর্বল ও ত্রুটিযুক্ত হয়, তবে যেকোনো সময় ও অবস্থায় তা থেকে অঙ্কুরিত আমলের বৃক্ষ ও শাখা-প্রশাখা নষ্ট ও ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এ কারণে একজন মুমিনের ওপর সর্বপ্রথম ও প্রধান কর্তব্য হলোÑতার ঈমানের ভিত্তিকে মজবুত করা, ত্রুটি মুক্ত করা। অত্যন্ত পরিতাপের ব্যাপার! আমরা ঈমানদারগণ অনেকেই জানি না যে, প্রকৃত ঈমান কী এবং এর ব্যাপ্তি বা পরিধি কতটুকু? ঈমানের দাবিগুলো কী কী? কীভাবে পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া যায়? কীভাবে ঈমান নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়? প্রভৃতি। প্রশ্ন হলোÑযে ব্যক্তির এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তরই জানা নেই, তার পক্ষে আদৌ কি পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া সম্ভব? তার পক্ষে কি এ নিয়ামত ও অনুগ্রহের হক আদায় করা সম্ভব? এ বই থেকে এসব বিষয় ও প্রশ্নের ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে, ইনশাআল্লাহ।

  • Tk 195

    রমজানের সওগাত

    রমজান মাস ইবাদতের শ্রেষ্ঠ মৌসুম। নিজেকে পরিশুদ্ধ করার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের এটাই সর্বোত্তম সময়। এই মাসকে যথাযথরূপের কাজে লাগালে যেমন মহাসাফল্য অর্জন করা যায়, তেমনি এই সুযোগ হাতছাড়া করারও রয়েছে নিন্দিত তিরস্কার। প্রত্যেক মুমিনের কর্তব্য রমজানের বরকতময় সময়ের সর্বোত্তম ব্যবহার করা। তবে এর জন্য প্রয়োজন রজব ও শাবান মাস থেকেই প্রস্তুতি গ্রহণ। রমজানের সওগাত বইটি রমজানের সর্বোত্তম প্রস্তুতি গ্রহণে আপনাকে বিশ্বস্ত সঙ্গীর ন্যায় সহযোগিতা করবে। এতে সুবিন্যস্তভাবে আলোচিত হয়েছে রজব ও শাবানে রমজানের পূর্বপ্রস্ততি, রোজার প্রয়োজনীয় বিধিবিধান, ফাজায়েল, তারাবির নামাজ, ইতেকাফ, জাকাত ও ফিতরা, দুই ঈদের নামাজসহ বিভিন্ন আনুষঙ্গিক ইবাদতের বিবরণ। এবারের রমজান আপনার জন্য সার্থক ও সুন্দর হোক!

  • Tk 200

    বাংলাদেশের কৃষিজ উৎপাদনে উশর ও খারাজ

    ফল ও ফসলের জাকাতকে উশর বলা হয়। বাংলাদেশে উশর সম্পর্কে আলোচনা ও সচেতনতা কম। সাধারণত মনে করা হয়, বাংলাদেশের জমি খারাজি; তাই এ দেশের কৃষিজ উৎপাদনের জাকাত আদায় করা অপরিহার্য নয়। এ ধারণা সর্বাংশে সত্য নয়। বাস্তবতা হলো এই যে, বাংলায় খারাজি ভ‚মির পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য পরিমাণ উশরি জমি ছিল। তবে ইংরেজ আমলে খারাজব্যবস্থা বিলুপ্ত হয়েছে এবং এর পুনঃপ্রবর্তন অপ্রয়োজনীয় ও অসম্ভব। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের মুসলিম মালিকানাধীন জমির উৎপাদনের জাকাত তথা উশর আদায় করা অপরিহার্য। এ বইয়ে এ সত্যটি প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি উশরের প্রয়োজনীয় বিধানাবলি উল্লেখ করা হয়েছে।

  • Tk 150

    সূরা কাহাফ

    মহান রব অফুরন্ত ভালোবাসায় মানুষকে সৃষ্টি করেছেন সুনিপুণ অবয়বে। মানুষের আরাম-আয়েশ ও শান্তিপূর্ণ জীবনের জন্য দুনিয়াকে সাজিয়েছেন অসীম নিয়ামতে। সম্পদ, ঐশ্বর্য, সন্তানাদি ও পরিবার-পরিজন দিয়ে তাকে আবৃত্ত করেছেন এক মায়ার জালে। এত সব নিয়ামতে যেন মানুষ আত্মভোলা না হয়ে যায়, তাই নিয়তই সতর্ক করে চলেছেন-‘এ দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, এটি একটি পরীক্ষাকেন্দ্র মাত্র’। কিন্তু মানুষ বারবারেই এ ধ্রুব সত্যকে ভুলে নফসের তাড়নায় অন্ধ হয়ে গিয়েছে। জুলুম ও বিদ্রোহ করে বসেছে মহান রবের প্রতি। আবার কতক মুমিন বান্দা মহান রবের গোলামির জন্য বেছে নিয়েছেন কণ্টকাকীর্ণ পথ। মুখ বুজে সয়েছেন শত জুলুম-নির্যাতন। সূরা কাহাফ এমনই কিছু অতীত ঘটনাকে উম্মতে মুহাম্মাদির সমীপে উপস্থাপন করেছে অতি সুনিপুণভাবে। সেই ঘটনাসমূহের ক্লাইমেক্স থেকে মানবজীবনের প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা তুলে ধরতেই আমাদের প্রয়াস সূরা কাহাফ : মানবজীবনের প্রতিচ্ছবি বইটি।

  • Tk 130

    নববি স্বাস্থ্যকথন

    অনেকেই রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নতগুলো অধুনা যুগের জন্য অনুপযোগী মনে করেন! অথচ বিজ্ঞানের উৎকর্ষতার দরুন প্রমাণিত হয়েছে, নবিজির সুন্নতগুলো মোটেও সেকেলে বা অনুপযোগী নয়। উপরন্তু এগুলোই মানব-স্বাস্থ্যের জন্য শতভাগ উপকারী। আর এটাই চিরন্তন ও চূড়ান্ত সত্য। বইটিতে এই বিষয়গুলো যথোপযুক্ত তথ্য-প্রমাণসহ সহজবোধ্য ও নান্দনিক ভাষায় উপস্থাপন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে রাসূল (সা.)-এর সুন্নত সম্পর্কে নিজের জ্ঞানের জায়গা আরও বেশি স্পষ্ট ও মজবুত হবে। ঈমান হবে দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর। ফলে তদনুযায়ী আমল করা ও এগুলোর প্রচার-প্রসারের ক্ষেত্রে আন্তরিকতাও বৃদ্ধি পাবে বহুগুণে। অমুসলিম পাঠকগণও নবিজির এমন সব চমৎকার আদর্শ সম্পর্কে জানতে পারবেন, যা তাদের চিন্তার জগৎকে আলোড়িত করবে। সেইসাথে মানবজীবনে নববি শিক্ষা সম্পর্কে আরও বেশি আগ্রহ বৃদ্ধি করবে, ইনশাআল্লাহ।

  • Tk 160

    দ্যা থিউরি অব চেঞ্জ

    প্রগতিশীল সমাজে সবই গতিশীল, কিন্তু দৈনন্দিন জীবনে অলসতা আর বিষন্নতা আমাদের কুরে কুরে খাচ্ছে। বইটির প্রথম থেকে শেষ অবধি প্রতিটি অধ্যায়ের শিক্ষা এই সমাজের আমূল পরিবর্তনে সহায়তা করবে। মানুষের জীবনীশক্তি উজ্জীবিত করে একটি রাষ্ট্রকে কীভাবে মেরামত করা যায়, কীভাবে বিদ্যমান সম্পদ ও জনবল ব্যবহার করে একটি রাষ্ট্রকে উন্নতির শেখরে পৌঁছানো যায়, প্রতিকূল পরিবেশেও কীভাবে রাষ্ট্রীয় অবকাঠামোর উন্নয়ন গতিশীল রাখা যায়, তা লেখকের অভিজ্ঞতার ফলঝুড়ি থেকে এই বইয়ে শৈল্পিকভাবে বিধৃত হয়েছে।

  • Tk 460

    ইসলাম ও পাশ্চাত্য সভ্যতার সংঘাত

    আড়াই হাজার বছর আগে গ্রিকো-হেলেনিক ঐতিহ্যের কফিন থেকে বেরিয়ে এসেছে ল্যাটিন সভ্যতা। আধুনিক পশ্চিমা বিশ্ব সেই ল্যাটিন সভ্যতারই ধারাবাহিকতা মাত্র। মাঝে কয়েকটি শতক ইসলামি সভ্যতার উত্থানে সে দিশেহারা হয়ে উ™£ান্ত কাল কাটিয়েছে বটে, তবে ঠিকই ঘুরে দাঁড়িয়েছে মুসলিম উম্মাহর দুর্বলতা ও দায়িত্বহীনতার সুযোগে, অচিরেই হয়ে উঠেছে ইসলামের প্রধানতম প্রতিপক্ষ। প্রত্যেক যুগে পৃথিবীর সকল সভ্যতা কেন শুধু ইসলামের বিপক্ষেই ঐক্যবদ্ধ হওয়ার তাড়না বোধ করে? ইসলামের সঙ্গে গোটা বিশ্বের সংঘাতময় সম্পর্কের সূত্র কোথায়? এর মূল কারণটাই-বা কী? কোন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আজ এ পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে পাশ্চাত্য সভ্যতা ও ইসলাম? এসব মৌলিক প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে এই গ্রন্থটিতে। চলুন তবে ইতিহাসের ডানায় ভর করে ঘুরে আসি ইসলাম ও পাশ্চাত্যের সেই দ্বন্দ্বমুখর রক্ত পিচ্ছিল পথে। আত্মসন্ধানের অভিষ্ট লক্ষ্যে অভিযাত্রী হই আমি, আপনি, সকলেই।

  • Tk 150

    নীল বিষ

    আমি আবিদ। কাজ করি তরুণদের নিয়ে। পড়াশোনা ঢাকার একটি বিখ্যাত মাদরাসায়, ফাজিল ১ম বর্ষে। নীল বিষ বইটি প্রকাশ হওয়ার আগেই পড়ার সুযোগ হয়েছিল আমার। বইটি নিয়ে মন্তব্য শুধু এতটুকুই, এখন যে সংকট চলছে, এর জন্য এই কন্টেন্টটি অত্যন্ত জরুরি ছিল। ধন্যবাদ গার্ডিয়ানকে। আমি শাহরিয়ার। পড়াশোনা ঢাকা কলেজ। কাজ করি একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনে। তরুণদের নিয়ে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি, বর্তমানে তাদের পর্নাসক্ত হওয়ার নজির খুবই ভয়াবহ! এ যেন দলে দলে অন্ধকার জগতে প্রবেশের প্রতিযোগিতা! সেই অন্ধকার জগৎ থেকে আবারও আলোর জগতে প্রত্যাবর্তনের জন্য নীল বিষ বইটি একটু হলেও সহায়ক হবে বলে মনে করি।

CATEGORIES