Best Seller Items
-
Tk 5,600
Tk 6,500Digital Weight Machine 100 KG
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল উজন মাপার মেশিনটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি যেকোনো আইটেমের ওজন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা বাড়িতে এবং বহিরঙ্গন সহ সকল যায়যায় ব্যাবহারের উপযোগী। আপনি এই মেশিনটি দ্বারা সর্বোচ্চ ১০০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপতে পারবেন।
-
Tk 3,800
Tk 4,500Digital Weight Machine 60 KG
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল উজন মাপার মেশিনটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি যেকোনো আইটেমের ওজন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা বাড়িতে, ভ্রমণ, এবং বহিরঙ্গন সহ সকল যায়যায় ব্যাবহারের উপযোগী। আপনি এই মেশিনটি দ্বারা সর্বোচ্চ ৬০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপতে পারবেন।
-
Tk 2,500
Tk 3,000Digital Weight Machine 30 KG
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল উজন মাপার মেশিনটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি যেকোনো আইটেমের ওজন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা বাড়িতে, ভ্রমণ, এবং বহিরঙ্গন সহ সকল যায়যায় ব্যাবহারের উপযোগী। আপনি এই মেশিনটি দ্বারা সর্বোচ্চ ৩০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপতে পারবেন।
-
Tk 2,490
Tk 3,50029% offHajj Ihram Package – হজ্ব ইহরাম প্যাকেজ
🕋 আপনার হজ্জ বা ওমরাহ পালনের সময় যা যা প্রয়োজন হবে সেগুলো সংগ্রহ করতে মার্কেট ঘুরে সময় ও শ্রম দুটোই নষ্ট⚠️ করার কি দরকার ‼️‼️ আপনার এই সমস্যার কথা মাথায় রেখে হজ্জ বা উমরায় প্রয়োজনীয় ইহরাম প্যাকেজ নিয়ে এসেছি। এই প্যাকেজে হজ করতে যা যা লাগবে, সবকিছু দেয়া আছে।
-
Tk 2,400
Tk 3,000Digital Weight Machine 20 KG
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল উজন মাপার মেশিনটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি যেকোনো আইটেমের ওজন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা বাড়িতে, ভ্রমণ, এবং বহিরঙ্গন সহ সকল যায়যায় ব্যাবহারের উপযোগী। আপনি এই মেশিনটি দ্বারা সর্বোচ্চ ২০ কেজি পর্যন্ত উজন মাপতে পারবেন।
-
Tk 2,400
Tk 2,800সাফা আলট্রা মেক্স জায়নামাজ – Safa ultra max Jaynamaz
প্রতিটি ধর্মপ্রান মানুষের কাছে জায়নামাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় একটি পণ্য। একটি সুন্দর জায়নামাজ আপনার রুচির পরিচয় বহন করে।আমাদের জায়নামাজটি দেখতে যেমন সুন্দর, তেমনি আরামদায়ক। দৈর্ঘ্য ১৩০ সেঃমিঃ এবং প্রস্থ ৮০ সেঃমিঃ হওয়ায় ৬ ফিটের বেশি উচ্চতার মানুষও অনায়াসে সালাত আদায় করতে পারবেন। সাথে সুন্দর একটি বক্স থাকায় প্রিয়জনদেরও উপহার দিতে পারবেন।
-
Tk 534
Tk 890হালাল হারামের বিধান
মুসলিম হিসেবে হালাল-হারামের ব্যাপারে আমাদের সর্বোচ্চ সতর্কতা আবশ্যক। অবশ্য কিছু বিষয়ের হালাল-হারাম হওয়া নিয়ে কখনো কখনো বেশ দ্বন্দ্বে পড়ে যাই আমরা। এটা হালাল হলে ওটা হারাম কেন, এভাবে হারাম হলে ওভাবে হালাল কেন এ জাতীয় নানা প্রশ্ন আমাদের মাথায় ঘুরতে থাকে। দিশেহারা হয়ে পড়ি আমরা। অথচ কোনো কিছুর হালাল কিংবা হারাম সাব্যস্ত হওয়ার যে সামান্য কিছু মূলনীতি রয়েছে, সেগুলো জানা থাকলে এ অবস্থা থেকে অনেকাংশেই বেঁচে থাকা সম্ভব। একজন মুসলিমের জন্য কোন কাজটি হালাল আর কোনটি হারাম, কোন কাজ এক জায়গায় জায়িয হলেও অন্য জায়গায় বা অন্য সময়ে নাজায়িয, কোনো কাজ জায়িয এবং নাজায়িয হওয়ার কারণগুলোই বা কী? ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক-জীবনঘনিষ্ঠ এমন অসংখ্য বিষয়ের বাস্তবধর্মী আলোচনা নিয়ে ড. ইউসুফ আল-কারযাবি রাহিমাহুল্লাহর বিশ্বজুড়ে সাড়াজাগানো গ্রন্থটি প্রকাশিত হলো ‘হালাল-হারামের বিধান’ নামে।
-
Tk 420
Tk 700আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের আমল
অল্প আমলে অধিক সাওয়াব পেতে কে না চায়! আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে কার না ইচ্ছে করে! অথচ অধিকাংশ মুসলিমই জানে না, কীভাবে বুদ্ধি খাটিয়ে আমল করতে হয়; কোন সময় কোন আমলগুলো করলে সারারাত ঘুমিয়েও পাওয়া যায় তাহাজ্জুদের সাওয়াব, হজে না গিয়েও মিলে পূর্ণ হজের নেকি, শহিদ না হয়েও লাভ করা যায়শাহাদাতের মর্যাদা। আল্লাহ তাআলা ইবাদতের ক্ষেত্রে এমনসব সুযোগের ব্যবস্থা করে রেখেছেন, যাতে আমরাসীমিত সময়ে এবং কম পরিশ্রমে নিজেদের আমলনামায় যুক্ত করতে পারি পাহাড়সমান সাওয়াব; পাপের সাগরে যা হবে আমাদের নাজাতের তরি। হাশরের ময়দানে সাওয়াবে ভরপুর আমলনামা দেখে নিজেরাই হয়ে যাববিস্মিত।
-
Tk 317
Tk 528জান্নাতিদের আমল
আমাদের জীবন খুবই সংক্ষিপ্ত। ছোট্ট এই জীবনে চাইলেও আমরা খুব বেশি আমল করতে পারি না। আর তাই আল্লাহ তাআলা আপন অনুগ্রহে আমাদের জন্য বিপুল সাওয়াব অর্জনের সুযোগ করে দিয়েছেন। আমরা যদি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে, একটু ভেবেচিন্তে, বিশেষ কিছু আমল নিয়মিত করতে পারি, তাহলে অল্প সময়ের ব্যবধানে আমাদের নেকির পাল্লা অনেক বেশি ভারী হয়ে উঠবে। হাশরের ময়দানে যখন কেউ কাউকে চিনবে না, তখন এই আমলগুলোই হবে আমাদের একমাত্র সম্বল,জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার অন্যতম অসিলা। ‘জান্নাতিদের আমল’ বইটির পাতায় পাতায় বর্ণিত হয়েছে হাজারো আমলের কথা।যেসব আমলের মাধ্যমে মিলবে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য, রাতে ঘুমিয়ে থেকেও অর্জন করা যাবে তাহাজ্জুদের সাওয়াব, শহিদ না হয়েওলাভ করা যাবেশহিদি মর্যাদা, কবরের আজাব থেকে মিলবে চিরমুক্তি, হাশরের ময়দানে আরশের ছায়া, প্রিয় নবিজির সুপারিশ এবং আরও কত কি!
-
Tk 258
Tk 430শিকড়ের সন্ধানে
নিজেকে জানতে পারার মধ্যেই সক্রেটিস মানবজীবনের সার্থকতা খুঁজেছেন। সক্রেটিসের এই দর্শন আদতে কানায় কানায় সত্য। মানবজীবন ঠিক তখনই পরিপূর্ণভাবে বিকাশ লাভ করে যখন মানুষ নিজেকে জানতে শুরু করে ও আত্মপরিচয়ের ব্যাপারে প্রলুব্ধ হয়। নিজেকে উদঘাটন করতে পারলেই ঠিক করে ফেলা যায় জীবনের দর্শন। জীবনের গন্তব্য, উদ্দেশ্য এবং রদবদল, সবকিছু সহজ হয়ে যায় যদি নিজেকে জানা যায়। যদি একেবারে শেকড়ে ফিরে চেনা যায় নিজের প্রকৃতি। ‘মুসলমান’ হিসেবে এই ব্যাপারটা আরও বিশদভাবে সত্য। আমরা যদি নিজেদের আত্মপরিচয়, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা প্রদত্ত গৌরবময় মর্যাদা ‘মুসলমানিত্বের’ সঠিক মর্মার্থই বুঝতে না পারি, তাহলে কীভাবে নির্ধারণ করব নিজেদের গন্তব্য এবং উদ্দেশ্য? কেন-ই বা আমরা মুসলিম, অন্যরা কেন নয়, কীভাবে আমরা মুসলিম হলাম, আমাদের ঠিক আগে, আল্লাহর একাত্মবাদে যারা আসীন ছিলেন, তারা কোন পরিচয়ে ধন্য হয়েছেন, তাদের সাথে আমাদের যোগসাজশ কোথায়? সাদৃশ্য আর বৈসাদৃশ্য কী কী, এসব জানতে পারাই হলো আমাদের আত্মপরিচয় সন্ধানের প্রথম সবক। ‘শেকড়ের সন্ধানে’ বইতে লেখিকা হামিদা মুবাশ্বরা ঠিক আমাদের জন্য এই কাজটিই করেছেন। তিনি আমাদের নিয়ে গেছেন অতীতে একেবারে গোড়ায়, যেখান থেকে আমাদের আত্মপরিচিতির শুরু। কত হাওয়া বদল করে, কত বাঁক পেরিয়ে, কত সময় পার করে, কত ঘাত-প্রতিঘাতে আমরা আমাদের শেষ পরিচয়, ‘মুসলমান’ এ এসে ঠেকেছি, সেই মহাযাত্রার রহস্যপানে লেখিকা আমাদের ভ্রমণ করিয়েছেন। লেখিকা কেবল আমাদের সোর্স থেকে আমাদের ক্ষুধা, তৃষ্ণা নিবারণ করাননি। তিনি আমাদের কখনো তাওরাতে, কখনো ইঞ্জিলে, আবার কখনো কুরআনে ডুব দিইয়েছেন। প্রসঙ্গক্রমে ঢুকে পড়েছেন বিশাল বিস্তৃত হাদিসশাস্ত্রের ভেতরেও। লেখিকার অণ্বেষণ প্রক্রিয়া, জানার তীব্র আকাঙ্খা, সত্যকে আজলা ভরে তুলে আনার ঢঙ বেশ আশাজাগানিয়া। এ রকম একাডেমিক একটা বিষয়কে তিনি কীভাবে সাধারণ মানুষদের জন্যও উপযোগী করে ফেললেন তা-ও বিস্ময় জাগানিয়া!
-
Tk 240
Tk 400অবাধ্যতার ইতিহাস
যেভাবে আর যে কারণে ধ্বংস হয়েছে পূর্বের অনেক সভ্যতা, যেভাবে মানুষকে বরণ করতে হয়েছিলো আল্লাহর অনিবার্য আযাব—তার আদ্যোপান্ত জানতেই ‘অবাধ্যতার ইতিহাস’ বইটি। মোটকথা, কীভাবে আমরা ইউরোপীয় চিন্তাগুলোকে গ্রহণ করে আমাদের দ্বীন ছেড়ে দিয়েছি। তার ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে এই বইতে।
-
Tk 216
Tk 360বেলা ফুরাবার আগে
‘বেলা ফুরাবার আগে’ নিজেকে আবিষ্কারের একটি আয়না। যে ভুল আর ভ্রান্তির মোহে, অন্ধকারের যে অলিগলিতে আমাদের এতোদিনকার পদচারণা, তার বিপরীতে জীবনের নতুন অধ্যায়ে নিজের নাম লিখিয়ে নিতে একটি সহায়ক গ্রন্থ এই বই, ইন শা আল্লাহ। এই বই তাদের জন্য যারা আমার কাছে ‘সাজিদ হতে চাই’ বলে বিভিন্ন সময়ে আবদার করেন। পরামর্শের আবদার, পথনির্দেশের আবদার। সাজিদ হতে হলে, আমি মনে করি, সবার আগে একটা অন্ধকার বৃত্ত থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। সাজিদ যেভাবে অন্ধকারের কৃষ্ণগহ্বর ছেড়ে, আলোর ফোয়ারাতে তার জীবন রাঙিয়েছে, সেরকম ঝলমলে আলোর মাঝে নিজেকে মেলে ধরাই ‘সাজিদ’ হবার প্রথম এবং প্রধান শর্ত। কেবল ভারি ভারি বই আর যুক্তির পশরা সাজিয়ে প্রতিপক্ষকে পরাস্ত করার মধ্যেই ‘সাজিদ’ হয়ে উঠার সার্থকতা নেই। সাজিদ হয়ে উঠার সার্থকতা তখনই যখন সাজিদ যে আদর্শের আলো প্রাণে প্রাণে ছড়িয়ে দিতে চায়, তা আমরা জীবনে মেখে নিতে পারবো। ভুলোমনা একঝাঁক তারুণ্যের জন্য এই বই। যে ভুলের গহ্বরে তারা জীবনের বসন্তগুলোকে পার করছে, সেই ভুল থেকে তাদের ‘বেলা ফুরাবার আগে’ টেনে তুলতেই এই বইটার অবতারণা।
-
Tk 210
Tk 350ইজ মিউজিক হালাল?
এ বইটি মুসলিম-অমুসলিম, যুবক-বৃদ্ধ, ছাত্র-শিক্ষক নির্বিশেষে প্রতিটি মানুষের জন্য চমৎকার একটি রচনা। মিউজিক কেউ ভালোবাসুক বা না বাসুক, গ্রন্থটির পরিসর সবাইকে ঘিরেই। ইসলামে মিউজিকের প্রকৃত অবস্থান জানানো এবং অন্বেষণকারীদের জন্য তিয়াস নিবারণ গ্রন্থটির প্রধান উদ্দেশ্য। তবে ধর্মীয় সূত্র ছাড়াও এখানে স্থান পেয়েছে সামাজিক, ঐতিহাসিক এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান থেকে সংগৃহীত অসংখ্য দলিল-প্রমাণ। ফলে বইটির গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে গেছে বহুগুণে। মিউজিক ও ইসলাম সম্পর্কে আমাদের না জানা, না বোঝা কিংবা ভুল বোঝার অবসান আবদ্ধ রয়েছে এই দুই মলাটের মধ্যে।
-
Tk 210
Tk 350গল্পগুলো অন্যরকম
জীবনের কাছে মাঝে মাঝে গল্পও তুচ্ছ হয়ে যায়। মাঝে মাঝে জীবন রূপকথার চেয়েও বেশি অবিশ্বাস্য হয়ে ওঠে। জীবনের বাঁকে বাঁকে, মোড়ে মোড়ে, ঘটনা-প্রতি-ঘটনায় জন্ম নেয় হৃদয়ের আকুতি-মিনতি, প্রেম-ভালোবাসা, সুখ আর দুঃখ। এজন্যেই জীবন দুরন্ত, দুর্বিনীত ও চঞ্চল। এজন্যেই জীবন অন্যরকম। সেই অন্যরকম জীবনে জন্ম নেওয়া একগুচ্ছ গল্প দিয়েই সাজনো ‘গল্পগুলো অন্যরকম’ বইটি।
-
Tk 204
Tk 340এবার ভিন্ন কিছু হোক
জীবনে একটা বদল প্রয়োজন, একটা পরিবর্তন ভীষণ জরুরি—তা আমরা জানি। কিন্তু কীভাবে শুরু করবো? ঠিক কোথা থেকে যাত্রা করবো নতুন এক দিনের? কীভাবে মেলে ধরবো নিজের সবটুকু সম্ভাবনা? কীভাবে পেছনে ফেলে আসবো সকল ব্যর্থতা? যে অন্ধকারে হারিয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছি নিজেকে, কীভাবে সেখানে ঘটবে আলোর স্ফুরণ? একটা নতুন ভোরে, দখিনের জানালার পাশে বসে কিংবা পছন্দের কোনো জায়গা আর সময়-সুযোগ বুঝে খুলে বসতে পারেন ‘এবার ভিন্ন কিছু হোক’ বইটি। যে প্রশ্নগুলোর উত্তর পাবার আশায় আপনি চাতক পাখির মতো তাকিয়ে, হৃদয়ের উঠোনে যে এক পশলা ঝুম বৃষ্টির প্রতীক্ষায় আপনি গুনে চলেছেন অজস্র প্রহর, ইনশাআল্লাহ বইটি আপনাকে সেই কাঙ্ক্ষিত মুহূর্তগুলো উপহার দেবে। জীবনের এক নতুন উপাখ্যান রচনায় বইটি হতে পারে আপনার নিত্যদিনের সাথি।
-
Tk 192
Tk 320সালাফদের জীবনকথা
ঐশী আলোয় উদ্ভাসিত যে-জীবন, কতই না উত্তম সেই জীবনের গল্প। নববী আদর্শে উজ্জ্বল যাদের পদরেখা, কতই না মহিমান্বিত সেই জীবনধারা। সেই জীবন এমন এক অঙ্কিত ছবির মতো, যেখানে রঙতুলিতে আঁকা হয় মহান রবের সান্নিধ্য লাভের পথ। সেই পথ মুখরিত হয়ে আছে কুরআনের সুর-তাল-লহরিতে। আলোকিত হয়ে আছে এমন এক অপার্থিব আলোয়, যে-আলো প্রথম ঝলমল করে উঠেছিল নির্জন, নিস্তব্ধ হেরার অন্ধকারে। এরপর, সেই আলোর বিচ্ছুরণে যাদের জীবন রাঙিয়ে উঠেছিল, তারাই আমাদের মহান পূর্বসূরি। আমাদের উত্তম পূর্বপুরুষ। আমাদের সালাফ। তাদের যাপিত জীবনের প্রতিচ্ছবির নাম ‘সালাফদের জীবনকথা’।
-
Tk 177
Tk 295জবাব ২
নাস্তিকদের উত্থাপিত প্রশ্ন, অভিযোগ আর আপত্তির প্রতিউত্তর নিয়েই রচিত হলো ‘জবাব। চিন্তাশীল, ভাবনা-জাগানিয়া, গবেষণাধর্মী লেখার সমৃদ্ধ একটি সংকলন এটা। প্রাণোচ্ছলে ভরপুর একঝাঁক তরুণ লেখকের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফসল এই গ্রন্থ। ২০১৩ সালের শেষ দিকে হঠাৎ করে কমিউনিটি ব্লগগুলো এদেশে বেশ পরিচিতি পেতে শুরু করে। অসংখ্য মানুষ শখের বশে লেখালেখি আর সময় কাটানোর মাধ্যম হিসেবে যুক্ত হতে থাকে সেসব ব্লগে। বলা বাহুল্য, এ সুযোগটিকে চমৎকারভাবে লুফে নেয় বাংলার তথাকথিত নাস্তিক-মহল। সে সময়ে নাস্তিকরা যতটা সাড়ম্বরে ব্লগের জগতে আসে, চিন্তাশীল মুসলিমদের পদচারণা ছিল ততটাই নির্জীব। অবশেষে ২০১৮ সালের পর থেকে কিছু তরুণ মুসলিম ভাইদের দৃঢ় প্রচেষ্টা এবং তাদের বিশ্বাসের কথাগুলো ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে আমাদের এবারের প্রয়াস ‘জবাব ২’।
-
Tk 174
Tk 290তিনিই আমার রব
বইটির রচয়িতা শায়খ আলী জাবের আল ফিফী (হাফিজাহুল্লাহ)। এই বইটি হচ্ছে মহান আল্লাহ সুবাহান ওয়া’ তা’য়ালার দশটি মহান নামের ব্যাখ্যা। আল্লাহ রাব্বুল আলা’মীনের দশটি নামকে জীবনের প্রতিটা দৃষ্টিকোণ, প্রতিটা ক্ষেত্র থেকে ব্যাখ্যা করতে লেখক পাঠকদের নিয়ে প্রবেশ করেছেন ভিন্ন এক জগতে। সেই জগতে কোন দুঃখ নেই, কোন কষ্ট নেই। সেই জগতে নেই কোন হতাশা, না পাওয়ার যাতনা। সেই জগত কেবল রব আর তাঁর বান্দার। সে জগতে রাজা হলেন আরশের অধিপতি, আর দাস তথা প্রজা হলো বান্দারা। সেখানে পৃথিবীর কোন মন্ত্রী নেই, প্রধানমন্ত্রী নেই। নেই কোন সেলেব্রেটি। সবাই সেখানে কেবলই বান্দা। আল্লাহ কুরআনে বলেছেন তাঁকে তাঁর সুন্দর সুন্দর নামগুলো ধরে ডাকতে। কিন্তু কেনো তিনি এমনটা বলেছেন? কখনও কি চিন্তা করেছি? আল্লাহর নামগুলোর পেছনে কি নিগূঢ় এক রহস্য, কি যে এক মাহাত্ম্য লুকিয়ে আছে, তা কি আমরা জানি? জানিনা। লেখক এই বইটিতে সেই রহস্যের দ্বার উন্মোচনের চেষ্টা করেছেন খুব সুনিপুণভাবে।
-
Tk 174
Tk 290অশ্রুজলে লেখা
শাইখ আব্দুল মালিক আল-কাসিম হাফিজাহুল্লাহ কর্তৃক লিখিত আয-যামান আল -কাদ্বিম ঠিক এমন একটি বই। অন্ধকারে ডুবে থাকা একদল মানুষের আলোর জগতে ফিরে আসার কাহিনীগুলোকে তিনি গল্পে রূপ দান করেছেন। সেই অন্ধকার গহ্বরে কীভাবে পৌঁছালো আলোর রশ্মি, কীভাবে পাথরের মতো পাষাণ হৃদয়ে হিদায়াতের ফল্গুধারা নেমে এলো, কোন জিনিসটি আলো হয়ে এসে ভরে দিয়ে গেছে মনের উঠোন পরিবর্তনের পেছনে এমনসব নিয়ামকগুলো নিয়ে তিনি গল্প সাজিয়েছেন। এই গল্পগুলোতে কখনো তিনি পাঠকদের কাঁদিয়েছেন, কখনো ভাবিয়েছেন। মনের সামনে ঝুলতে থাকা অন্ধকার পর্দা সরাতে তিনি আশ্রয় নিয়েছেন কিছু চরিত্রের। সেই চরিত্রগুলো প্রতিনিধিত্ব করেছে আমার, আপনার এবং আমাদের। আমাদের ভুলে থাকা মন, বিস্মৃত অন্তরকে জাগিয়ে তুলতে লেখক চেষ্টা করেছেন গল্পগুলোতে ভিন্ন ভিন্ন মাত্রা আর কাহিনীর সন্নিবেশ করতে এবং লেখক তার কাজে যথেষ্টই সফল হয়েছেন, আলহামদু লিল্লাহ। লেখকের এই বই আরব বিশ্বে খুবই জনপ্রিয় এবং বহুল পঠিত একটি গল্পগ্রন্থ।
-
Tk 172
Tk 286জীবনের সেরা রামাদান
রামাদানকে আমরা কীভাবে কাজে লাগাব এর বিস্তারিত বিবরণ উঠে এসেছে এ বইয়ে। সিয়াম, সালাত, তারাবি, তিলাওয়াত, ইতিকাফ-সহ রামাদান-সংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয়ের বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে এতে। নিজেকে পাপমুক্ত ও শুদ্ধ করে তোলার এই মাসটিকে যারা যথাযথভাবে কাজে লাগাতে চায়, এ বইটি তাদের জন্য আদর্শ একটি গাইড-বুকের কাজ করবে, ইনশাআল্লাহ। এ বইয়ে কঠিন ও জটিল বিষয়গুলোও তুলে ধরা হয়েছে সহজ ও সরলভাবে। উপরন্তু কলমের কালির সঙ্গে হৃদয়ের সবটুকু দরদ যেন ঢেলে দেওয়া হয়েছে বইটির পাতায়-পাতায়। অসামান্য মায়া নিয়ে উম্মাহকে বলা হয়েছে এমন কিছু কথা, যা সচরাচর খুব একটা শোনা যায় না।
-
Tk 168
Tk 280সিরাজুম মুনির
সিরাত পড়তে গিয়ে কিছু কিছু ঘটনা আমরা খুব একটা মনোযোগের সাথে পড়ি না। শুধু চোখ বুলিয়েই চলে যাই। আবার কিছু ঘটনা আছে, যেগুলো খুব একটা জনপ্রিয় না; ধারাবাহিক সিরাতের গ্রন্থগুলোতেও পাওয়া যায় না। এমন ঘটনাগুলোকে ‘সিরাজাম মুনির’ বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। সাধারণত দেখা যায়, কেউ একটি সিরাতগ্রন্থ পড়েই হাত গুটিয়ে বসে পড়েন। আমাদের বিশ্বাস, ‘সিরাজাম মুনির’ বইটি পাঠকের এই ধারণা ভেঙে দিতে সক্ষম হবে ইনশা আল্লাহ। বইটি পড়ে সিরাত অধ্যয়নের তৃষ্ণা নিবারণ তো হবেই না, উল্টো আরো বেড়ে যাবে এই আমাদের প্রত্যাশা।
-
Tk 168
Tk 280পড়ো ৩
‘পড়ো’ সিরিজটি সাড়া জাগানো একটি সিরিজ। ‘পড়ো-১’ ও ‘পড়ো-২’ পাঠকমহলে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছে। ৩য় খণ্ডের জন্য আমাদের পাঠকেরা দীর্ঘদিন অপেক্ষায় ছিলেন। অবশেষে ‘পড়ো-৩’ প্রকাশিত হতে যাচ্ছে, ইনশা আল্লাহ। কুরআনের বাণীকে অল্প কথায়, সামসময়িক জীবন থেকে উদাহরণ দিয়ে, সংশ্লিষ্ট বৈজ্ঞানিক আলোচনাসহ যথাসম্ভব আধুনিক বাংলায় তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে এই সিরিজে।