Best Seller Items
-
Tk 690
Tk 780Ibadat Paradise Attar – Arabian & Perfume Fragrance
আপনাদের জন্য ইবাদাত ব্রান্ড নিয়ে এসেছে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির এরাবিয়ান ফ্রেগরেন্স এবং পারফিউম ফ্রেগরেন্সের পাঁচটি করে মোট দশটি আতরের একটি প্যাকেজ। বেস্ট কোয়ালিটির বাজেট ফ্রেন্ডলি ১০ টি ফ্লেভার দিয়ে আমাদের প্যাকেজটি সাজানো হয়েছে। প্রতিটি ফ্লেভার সকলেরই পছন্দ হওয়ার মত।আতরগুলো ব্যাবহার করলে আপনার মন-মানসিকতা থাকবে প্রফুল্ল এবং সতেজ। প্রিয়জনকে উপহার দেয়ার জন্য খুবই সমউপযোগী একটি পণ্য।
-
Tk 310
Tk 42026% offIbadat Waterproof Pocket Jaynamaz
ভ্রমণের জন্য খুবই আদর্শ একটি পকেট জায়নামাজ। এটি পাতলা এবং হালকা হওয়ায় সহজে বহন করা যায়। খুবই উন্নতমানের অক্সফোর্ড ফেব্রিক্সে তৈরি। এটি শতভাগ পানিরোধী। আলহামদুল্লিল্লাহ।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর চকলেট – Ibadat Attar Chocolate
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর। দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর ডি-লাভ – Ibadat Attar D’Love
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর।দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী।সৌদিআরব, ফ্রান্স, এবং দুবাই থেকে আমদানিকৃত আসল আতর।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর নাজনীন – Ibadat Attar Nazneen
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর।দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী। সৌদিআরব, ফ্রান্স, এবং দুবাই থেকে আমদানিকৃত আসল আতর।
-
Tk 990
Tk 1,20018% offBaba Gift Package
মা-বাবা আমাদের জন্য আল্লাহ-তায়ালার একটি বড় নেয়ামত। মা-বাবা ছাড়া আমরা পৃথিবীর আলো দেখতে পারতামনা। তাদের ভালোবাসার মাঝে কোনো চাওয়া-পাওয়া থাকেনা। তারা সারাজীবন নিঃস্বার্থভাবে আমাদের মঙ্গল কামনা করেন এবং তাদের সর্বস্ব দিয়ে আমাদের মানুষের মতো মানুষ করার চেষ্টা করেন। মা-বাবা যেভাবে নিজেদের শতভাগ উজার করে আমাদের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন করেন, তেমনি সন্তান হিসাবেও মা-বাবার যত্ন নেয়া, তাদের খুশি করা আমাদের দায়িত্ব। আপনার মা-বাবাকে খুশি করার জন্য আপনাকে সহযোগিতা করার একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস হিসাবে আমরা নিয়ে এসেছি ‘মা প্যাকেজ’। এতে আপনি পাচ্ছেন ১টি উন্নতমানের প্রিমিয়াম তুর্কি জায়নামাজ। সাথে পাচ্ছেন ইবাদাত ব্র্যান্ডের একটি প্রিমিয়াম বগিস টুপি। ভারি সুগন্ধির ২ টি ইবাদাত ব্র্যান্ডের আতর, যা পরিবারের সবাই ব্যাবহার করতে পারবে। আরও পাচ্ছেন ইবাদাত পাবলিকেশনের ‘মানযিল ও দুরুদ’, ‘পাঞ্জে সূরা’ নামের ২ টি সূরা এবং দোয়ার বই। সাথে পাচ্ছেন একটি আকর্ষণীয় তাসবিহ ও ১টি মিসওয়াক। পৃথিবীর সকল মা-বাবার সুস্থতা কামনা করছি। ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা-বাবা।
-
-
Tk 35
Tk 47মিউজিক শয়তানের সুর
চারপাশে চোখ মেলে তাকান। স্কুল-কলেজ ইউনিভার্সিটি কিংবা রাস্তাঘাট, সর্বত্রই অশ্লীলতার ছড়াছড়ি। এক উন্মাদ তরুণ প্রজন্ম আমাদের চোখের সামনে ঘুরঘুর করে। যাদের না আছে কোনো মহৎ উদ্দেশ্য, না আছে কোনো প্ল্যান-পরিকল্পনা। এদের উদ্দেশ্য কেবল মজ-মাস্তি-এনজয়। এই যে একটা উন্মাদ প্রজন্ম দেখতে পাচ্ছেন, এর পেছনে কে মুখ্য ভূমিকা পালন করছে? যিনা-ব্যভিচারের পথ কে তৈরি করে দেয়? ইসলাম থেকে কে দূরে সরায়? —মিউজিক। এটা অন্তরে নিফাকের বীজ বপন করে, শিরকের বীজ বপন করে। মানুষ যখন গান-বাজনার প্রতি আগ্রহী হয়, আসক্ত হয়, তখন এটা অন্তরের মদে পরিণত হয়। ইবনু তাইমিয়্যা (রহিমাহুল্লাহ) বলেছেন, “বাদ্যযন্ত্র অন্তরের মদ। মদের মতো এটিও অন্তরে নেশা সৃষ্টি করে।” (মাজমূউল ফাতাওয়া, ১০/৪১৭) এই নেশার ঘোরের কারণে মানুষ আল্লাহকে ভুলে যায়। একজন মানুষের অন্তরে গান-বাজনার প্রতি যত বেশি আগ্রহ সৃষ্টি হয়, সে দ্বীনদারি থেকে তত বেশি দূরে সরে যায়। ইসলামকে সে আর হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে পারে না। কুরআনের তিলাওয়াত শুনে মজা পায় না। নিফাকে জর্জরিত অন্তর থেকে একটা সময় আল্লাহর ভয় পুরোপুরি বিদায় নেয়। হারিয়ে যায় ঈমানের শেষ বিন্দুখানি।
-
Tk 42
ফী আমানিল্লাহ (রুকইয়াহ পকেট হ্যান্ড নোট)
এই প্রতিশ্রুতিটি আমরা দিনে কত শত বার পাঠ করছি! অথচ প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে আমরা হারহামেশাই শিরকে লিপ্ত হচ্ছি। আমাদের কাছে ইবাদাতের অর্থ যতটুকু না অস্পষ্ট, সাহায্য-প্রার্থনা মানে কী-তা আরও বেশি অস্পষ্ট। আকীদার এই গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়টি আমাদের কাছে অস্পষ্ট হওয়ার কারণেই তাবিজ-কবচ, কুফুরিতন্ত্র ও তাগুতের তোষামোদিতে ভরে গেছে সারা মুসলিম সমাজ আর উপরি-উক্ত প্রতিশ্রুতির বিপরীতে মুমিনদের মাঝে প্রসার ঘটেছে বিভিন্ন ধরনের শিরক ও কুফুরির।
-
Tk 56
Tk 75মুসলমানের ঘর
মানুষ অধিকাংশ সময় ঘরেই থাকে। প্রয়োজনে ঘরের বাইরে যায়, তারপর দিন শেষে আবার ঘরেই ফিরে আসে। তাই যার ঘর হয় যেমন, তার জীবনও কাটে তেমন। কেউ যদি আনন্দময় জীবন চায় তার উচিত ঘরের প্রতি মনোযোগী হওয়া, ঘরের যত্ন নেওয়া। কিন্তু কীভাবে মনোযোগী হবে? যে যেভাবে পারে নিজের ঘর সাজিয়ে নেবে, ঘরে যা ইচ্ছা তা-ই নিয়ে আসবে, নাকি এক্ষেত্রে কোনো নিয়ম আছে? ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন-ব্যবস্থা। জীবনের ছোটোবড়ো কোনো অনুষঙ্গই এর বহির্ভূত নয়। সব ক্ষেত্রেই আছে এর বলিষ্ঠ নির্দেশনা। একজন মুসলিমের ঘর কেমন হবে, ঘরে তার আচার-আচরণ কেমন হবে, কী দিয়ে সে ঘর সাজাবে, ঘরে কী রাখতে পারবে, কী পারবে না ইত্যাদি-সহ ঘরসংক্রান্ত ইসলামের যাবতীয় নির্দেশনাগুলো নিয়েই সাজানো হয়েছে—মুসলমানের ঘর। যা মেনে চললে জীবন হবে সুখময়, পৃথিবীতেই নেমে আসবে প্রশান্তির ছোঁয়া। শুধু দুনিয়ার জীবনই নয়, সুন্দর হবে আখিরাতের চিরস্থায়ী জীবনও।
-
Tk 70
Tk 94বিজয়ের দিনে
মহান রব কুরআন নাযিলের সমাপ্তি টেনেছেন সূরা নাসর দিয়ে। এ সূরায় আল্লাহ শুনিয়েছেন বিজয়ের আগমনি বার্তা। যা মুমিনের হৃদয়কে করে উজ্জীবিত। আজ থেকে ৬৫০ বছর আগে এ সূরাটিকে নানান আঙ্গিকে ব্যাখ্যা করেছেন ইমাম ইবনু রজব হাম্বলি রহিমাহুল্লাহ। তাতে তিনি আলোচনা করেছেন বিজয়ের আগমন নিয়ে। বিজয় আসার পরে আমাদের করণীয় কী কথা বলেছেন সেসব নিয়েও। কুরআন-সুন্নাহর পাশাপাশি এতে উঠে এসেছে সালফে সালিহীনের কর্মপদ্ধতি নিয়ে কিছু কথা। বিজয়ের দিনে বইটি হোক আমাদের আগামী বিজয়ের অনুপ্রেরণার স্মারক।
-
Tk 88
Tk 117টাইম মেশিন
রাসূলুল্লাহ সা. এবং তাঁর পূর্ববর্তী নবিদের ওপর বিশ্বাস স্থাপন করা এবং তাঁদেরকে অন্তর দিয়ে ভালোবাসা ঈমানের দাবি। নবিদের ওপর আমাদের বিশ্বাস এবং ভালোবাসা তখনই গভীর হবে যখন আমরা তাঁদের অভিনব জীবন সম্পর্কে জানতে পারব। একজন অপরিচিত মানুষকে যেমন আপনি ভালোবাসতে পারবেন না, তেমনি নবিদের জীবন সম্পর্কে না জানলেও তাঁদের প্রতি সত্যিকারের ভালোবাসা তৈরি হবে না। সুতরাং সকল নবিদের ওপর সঠিকভাবে বিশ্বাস স্থাপন করতে হলে এবং তাঁদেরকে অন্তরের অন্তস্তল দিয়ে ভালোবাসতে চাইলে তাঁদের জীবন সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করার কোনো বিকল্প নেই আমাদের। আর এই লক্ষ্যেই এসেছিল ‘চার বন্ধুর সমুদ্র অভিযান’ বইটি। সেই বইটিতে আমরা মজার সব ঘটনার মধ্য দিয়ে জেনে নিতে পেরেছিলাম নবি সুলাইমান আ., ইঊনুস আ., আইয়ূব আ. এবং নূহ আ.-এর বর্ণাঢ্য জীবন সম্পর্কে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার এসেছে ‘টাইম মেশিন’। অন্তু , জাফর স্যার এবং জাফর স্যারের তৈরি টাইম মেশিনের রোমাঞ্চকর গল্পটি পড়ে যখন আপনি শেষ করবেন, তখন আপনি অনুধাবন করবেন যে, ইবরাহীম আ.-এর জীবন সম্পর্কেও অনেক কিছু জানা হয়ে গেছে আপনার। ইন শা আল্লাহ, আপনি ইবরাহীম আ.-কে আরও গভীরভাবে ভালোবাসতে শুরু করবেন।
-
Tk 94
Tk 125সালাত নবীজির শেষ আদেশ
দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য নবী ﷺ-কে কী পরিমাণ কষ্ট সহ্য করতে হয়েছিল, তা আমাদের সবারই জানা আছে। তাঁর ওপর অপবাদ দেওয়া হয়েছিল, আঘাত করা হয়েছিল তাঁর সম্মানে। তারা তাঁকে মিথ্যাবাদী, জাদুকর বলেছিল। সালাত আদায়ের সময় কাফিররা উটের নাড়িভুঁড়ি চাপিয়ে দিয়েছিল তাঁর পিঠে। তারা তাঁকে শ্বাসরুদ্ধ করতে চেয়েছিল কা’বার পাশে। একদিন যখন নবী ﷺ কা’বার পাশে ছিলেন, উকবা তাঁর গলার পাশে চাদর জড়িয়ে তাঁকে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যার চেষ্টা করেছিল। এত ত্যাগ, এত কষ্টের পর তিনি ইসলামের বার্তা পৌঁছে দিয়েছেন—যাতে দুনিয়ায় আমরা সুন্দর জীবন নিয়ে বসবাস করতে পারি এবং পরে তাঁর সাথে মিলিত হতে পারি জান্নাতে। এই বার্তা পৌঁছে দেওয়ার কারণে তায়েফে তাঁর ওপর নিক্ষেপ করা হয়েছিল পাথর, এমনি জুতোও! এই দ্বীন পৌঁছে দেওয়ার জন্য নবী ﷺ এত কষ্ট করেছেন। আর এই দ্বীনের খুঁটি হলো সালাত। যখন সালাত বিনষ্ট হবে, তখন দ্বীনের ভিত্তিও দুর্বল হয়ে পড়বে। দুঃখের বিষয় হলো, আজকের অনেক মুসলিমই সালাত আদায় করে না। একেবারেই সালাতের ব্যাপারে উদাসীন তারা। সালাতের গুরুত্ব, মহত্ত্ব ও তাৎপর্য নিয়ে খুব সুন্দর জ্ঞানগর্ভ আলোচনা করেছেন শাইখ আহমাদ মূসা জিবরীল। তাঁর সেই লেকচারের বাংলা অনুবাদ নিয়ে “সালাত : নবীজির শেষ নির্দেশ”
-
Tk 105
Tk 140আধুনিক কালের খেলাধুলা ও বিনোদন : ঈমান ধ্বংসের প্রাচীন ফাঁদ
বর্তমান সময়টা ফিতনার। এ সময়ে আমাদের আশেপাশে রয়েছে ভয়াবহ অসংখ্য ফিতনা। কখনো কখনো আমাদের কাছে সেই ফিতনাগুলো আসে ভিন্ন ভিন্ন আকর্ষণীয় মোড়কে। যার মধ্যে লুকিয়ে থাকে শির্ক-কুফরের মতো ভয়ংকর বিষয়। তবে যাদের অন্তরে সামান্যতম আল্লাহর ভয় আছে, দ্বীন-ইসলামের প্রতি আকর্ষণ আছে, তাদেরকে সহজেই সুস্পষ্ট শিরক-কুফরে লিপ্ত করানো যায় না। তাই আল্লাহর দুশমনরা সময়ে সময়ে ভিন্ন পথে, ভিন্ন নামে মুসলমানদেরকে বিপথগামী করে। দ্বীন-ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে রাখার চেষ্টা করে। তেমনই একটি ভয়াবহ ফিতনা হলো—খেলাধুলা ও বিনোদন। খেলাধুলা ও বিনোদনের নামে মুসলমানদের দিল থেকে দ্বীনের ভালোবাসা, রাসূল g-এর ভালোবাসা কেড়ে নেওয়া হয়েছে। এর ফলে আমাদের হৃদয় থেকে আল্লাহর সামনে দাঁড়ানোর ভয়, কবরের আযাবের ভয়, জাহান্নামের ভয় সবকিছুই হারিয়ে গেছে। আমরা যদি বর্তমান তরুণ প্রজন্মের দিকে তাকাই, তা হলে দেখব আমরা বিনোদন ও খেলাধুলার এমন এক জগতে প্রবেশ করেছি, যেখান থেকে উঠে আসা অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখনই যদি আমরা আমাদের ফিরিয়ে না রাখি, এই অন্ধকার জগৎ থেকে বেরিয়ে আলোর পথে না আসি, তা হলে হয়তো অদূর ভবিষ্যতে আমরাই বেরিয়ে যাব ইসলাম থেকে, ইসলামই হবে আমাদের কাছে সবচেয়ে অপছন্দের! তাই আসুন, আগে থেকেই আমরা সতর্ক হই। ইসলাম মেনে জীবনযাপন করি।
-
Tk 106
Tk 118যে গল্প রাসূল (সা.) শুনিয়েছেন
মরুভূমির দেশ যখন মিথ্যায় ছেয়ে আছে। চারিদিকে কুসংস্কারের ঘনঘটা। তখন কুরআনের আলো নিয়ে এলেন আমাদের প্রিয় নবি (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)। মিথ্যার মায়াজাল ছিঁড়ে ফেলে শোনালেন সত্যের গল্প। সেই গল্পে ভেঙে-যাওয়া-মন খুঁজে পায় স্বস্তি। আশা-হারিয়ে-ফেলা মানুষটি ফিরে পায় অনুপ্রেরণা। নবিজি এই গল্পগুলো কাদের শুনিয়েছেন, জানেন তো? তাঁর প্রিয় সাহাবিদের; সোনালি যুগের ফুলের মতন সেই মানুষদের। এসব গল্প তাদেরকে চিনিয়েছে নতুন পথ। দেখিয়েছে নতুন স্বপ্ন। ফলে তারা পরিণত হয়েছেন সর্বোত্তম মানুষে। চমকে-দেওয়ার-মতো মুঠোফোন সাইজের এই বইটিতে রয়েছে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর শোনানো চমৎকার কিছু গল্প; যার পাতায় পাতায় ছড়িয়ে আছে শেখার উপকরণ। গল্পগুলো আমাদের সততা, বিনয়, বুদ্ধিমত্তা ও দানশীলতা শেখাবে। অনুপ্রেরণা জোগাবে অবিচল ঈমান সঙ্গে নিয়ে জীবনের পথ পাড়ি দিতে। তরুণ, কিশোর-কিশোরী থেকে শুরু করে সব-বয়সি-পাঠকদের নবিজির জবানে গল্প শোনার তৃষ্ণাও কিছুটা মেটাবে, ইন শা আল্লাহ।
-
Tk 112
Tk 150সন্তান গড়ার কৌশল
বাগানে ফুল ফুটুক, পাখি ডাকুক, এটা সকল মালীই চায়। কেন চাইবে না বলুন? বাগান গড়ে তোলার জন্যে কি তাকে কম কষ্ট করতে হয়? বীজ বোনা থেকে নিয়ে পরিচর্যা—কত কত কষ্ট সহ্য করতে হয় একজন মালীকে। তার কষ্ট তখনই সফল হয়, যখন সাধের বাগানখানি ফুলে ফুলে ভরে ওঠে। ঠিক তেমনিভাবে প্রতিটি বাবা-মা’কেও অনেক কষ্ট পোহাতে হয় আদুরে সন্তানের জন্যে। সন্তানকে মানুষ করার জন্যে জন্মের পর থেকেই দিনরাত খাটাখাটনি করতে হয়। মা-বাবার এত এত কষ্ট তখনই আনন্দের অশ্রু হয়ে ঝরে, যখন সন্তান মানুষের মতো মানুষ হয়। আসলে আলোকিত সন্তান সবাই চায়। কিন্তু সন্তানকে আলোকিত করতে হলে কী কী পদক্ষেপ নিতে হবে, সে সম্পর্কে অনেকেই বেখবর। অনেকের ইচ্ছে থাকে সন্তান গড়ার কলাকৌশল জানার। কিন্তু সঠিক নির্দেশনার অভাবে তারাও অনেকসময় ভুল পদক্ষেপ নিয়ে ফেলেন। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে সন্তানের ওপর। এমন সমস্যায় যেন আর কাউকেই পড়তে না হয়, সে জন্যেই আমাদের এই গাইডলাইন। এই বইয়ের প্রতিটি পৃষ্ঠা বাবা-মা’কে শিখিয়ে দেবে কীভাবে আলোকিত মানুষ হিসেবে সন্তানকে গড়ে তুলতে হয়।
-
Tk 124
Tk 165নিজেকে এগিয়ে নিন
দুনিয়া ও আখিরাতে সফলতা পেতে ধারাবাহিক পরিশ্রম করে যেতে হয়। প্রতিনিয়ত নিজেকে একটু একটু করে এগিয়ে নিতে হয়। সফল হওয়ার পথে কোনো অবসর বা বিরাম নেই। এ পথে থেমে যাওয়া মানে পথ হারিয়ে ফেলা। সফল ব্যক্তিদের জীবন হিসেব করলে দেখা যায়, তাদের সফলতার মূলমন্ত্র ছিল—লক্ষ্য পানে অবিরাম এগিয়ে যাওয়া এবং নিয়মিত আমল করা। মুমিন-জীবনের চূড়ান্ত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করা এবং জাহান্নাম থেকে বেঁচে জান্নাতে যাওয়া। এটিই মহা সফলতা। পবিত্র কুরআনের ভাষায় আল-ফাওযুল কাবীর। এ জন্য একজন মুমিন আল্লাহর বিধান মেনেই তার জীবন পরিচালিত করে। মুমিন কখনো আমলশূন্য অলস বসে থাকতে পারে না। তবে সামনে অগ্রসর হতে হলে আল্লাহর রহমত ও সাহায্য অপরিহার্য। আর আল্লাহ কেবল তাদেরই সাহায্য করেন, যারা নিজেকে এগিয়ে নেওয়ার মজবুত সংকল্প করে এবং অল্প করে হলেও নিয়মিত আমল জারি রাখে। এ বিষয়ে ইমাম ইবনু রজব হাম্বালি r-এর একটি অনবদ্য রচনা হলো আল-মাহাজ্জাহ ফী সাইরিদ দুলজা। আলহামদুলিল্লাহ, উপকারী সেই গ্রন্থটিরই অনুবাদ—নিজেকে এগিয়ে নিন। গ্রন্থটিতে আমলবিষয়ক এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ মূলনীতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, যা জানা সবার জন্য জরুরি।
-
Tk 125
Tk 167ওয়াসওয়াসা (শয়তানের কুমন্ত্রণা)
আপনি কি ওযু-গোসল বা ইস্তিঞ্জার সময় এক অঙ্গ বারবার ধুচ্ছেন, তবুও কি মনে হচ্ছে ধোয়া হয়নি ঠিকমতো? ওযু করার পর কি বারবার মনে হচ্ছে যে, প্রসবের ফোঁটা পড়ছে, অথবা বায়ু বের হয়ে যাচ্ছে? আল্লাহ, রসূল, ঈমানের, অথবা ইসলামের কোনো আইনের ব্যাপারে মাথায় কি খারাপ চিন্তা আসে? নামাজে কি আপনি বারবার রাকাত ভুলে যাচ্ছেন? সিজদা কয়েটা দিয়েছেন—সন্দেহ লাগে? ঘরে রেখে আসা গুরুত্বপূর্ণ কিছু নিয়ে আপনি কি অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা কাজ করছে? আপনি কি অপ্রয়োজনে টয়লেটে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করছেন? . ওয়াসওয়াসা, অর্থাৎ শয়তানের কুমন্ত্রণা। এই ওয়াসওয়াসায় আমরা সবাই কম বেশি ভুগি। যুগে যুগে অনেক আলিম এই সমস্যার সমাধান নিয়ে অসংখ্য গ্রন্থ রচনা করেছেন। এই বিষয়ে আধ্যাত্মিক জগতের বিখ্যাত আলিম ইবনুল-কাইয়্যিম রহ.-এরও রয়েছে ‘ওয়াসওয়াসা’ নামে স্বতন্ত্র গ্রন্থ। এই গ্রন্থে তিনি তুলে ধরেছেন ওয়াসওয়াসার প্রকারভেদ, এর কারণ, এবং কার্যকরী সমাধান। সেই গ্রন্থের বাংলারূপ ‘ওয়াসওয়াসা: শয়তানের কুমন্ত্রণা।’
-
Tk 127
Tk 170নারীর পরিচয় : নানান চোখে নানান আয়নায়
নারী। অসংখ্য-অগণিত মতবাদ বা ইজমের জটাজালে আটকা পড়া এক নিদারুণ শব্দ। বিংশ শতাব্দীর শুরু থেকেই পাশ্চাত্যের আঁস্তাকুড়ে জন্ম নেওয়া নানান চিন্তাধারার বলি হতে হয়েছে খোদ পশ্চিমের নারীকেই। বাদ যায়নি দুনিয়ার অন্য প্রান্তের নারীরাও। পরিণামে নারী ভুলেছে তার আসল অবস্থান, সত্যিকার পরিচয়। নারীর আসল পরিচয় কী? নারী কি পুঁজিবাদী কোম্পানির পণ্যের প্রচারণায় বিলবোর্ডে ঝুলতে থাকা বিজ্ঞাপন? নাকি স্রেফ আকর্ষণীয় কোনো ‘বস্তু’? আরব বিশ্বের খ্যাতিমান দাঈ ড. ইয়াদ কুনাইবি এসব প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজেছেন। আর তারই ধারাবাহিকতায় একটি অনুসন্ধানী প্রয়াস আপনার হাতের এ বইটি। এতে তিনি নারীকে দেখিয়েছেন নানান চোখে, নারীত্বকে দেখিয়েছেন নানান আয়নায়। সচেতন পাঠকের সামনে পশ্চিমের ভোজবাজির পর্দাটা বেশ খানিকটা দুলিয়ে দেবে এ বই।
-
Tk 131
Tk 175হুজুর হয়ে হাসো কেন
একটা সময় ছিল যখন অনলাইন জগত ছিল সেকুলাঙ্গারদের কবলে, ইন্টারনেটে কেউ ইসলাম নিয়ে কথা বললে সবাই ছেঁকে ধরত। এরপর আসলো একটা সময় যখন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা চাইলেন তাঁর দ্বীনের কথা অনলাইনে ছড়াক, তাই তিনি তাঁর কিছু বান্দাকে এই কাজে নিয়োজিত করলেন। কিন্তু দেখা গেল যখন মুসলিম ভাইয়েরা বুদ্ধিমত্তার সাথে যুক্তিতর্কের মাধ্যমে সেকুলাঙ্গারদের ধরাশায়ী করতে লাগলেন তখন সেই সেকুলাঙ্গাররা কুযুক্তি আর হাসি-ঠাট্টার মাধ্যমে আলোচ্য বিষয়গুলো থেকে মানুষদের দূরে সরিয়ে নিতে লাগলো। তখনই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলার ইচ্ছায় তাঁর এমন কিছু বান্দার আবির্ভাব ঘটলো যারা সেকুলাঙ্গারদের হাসি-ঠাট্টার জবাব হাসি-ঠাট্টার মাধ্যমেই দিবে, কিন্তু দু’পক্ষের মাঝে মৌলিক কিছু পার্থক্য থাকবে। অনলাইন জগতে ‘হুজুর হয়ে’ এমনই একটি দল যারা এই কাজটি সুনিপুণভাবে করে যাওয়ার চেষ্টা করছে। সময়টা এমন এসেছে যে মিডিয়ার কল্যাণে (নাকি অকল্যাণে?) মানুষ এত নেতিবাচক বিষয় চারিদিকে দেখে যে তারা হাসি-ঠাট্টার মাধ্যমে বাস্তবতা থেকে দূরে থাকতে চায়। তাই ‘হুজুর হয়ে’ চেষ্টা করলো হাসি-ঠাট্টার মাধ্যমেই জনসাধারণকে বাস্তবতায় ফিরিয়ে আনার জন্য। তারা হাসির ছলে আমাদের সমাজের অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আর অসংগতিগুলো তুলে ধরছে যেগুলো আমরা অনেকেই উপলব্ধি করি না বা করলেও মুখ ফুটে কিছু বলতে পারি না। তাদের প্রচেষ্টা এমনই হয় যেন প্রত্যেক কাজেই কিছু না কিছু শিক্ষামূলক থাকে এবং সঠিক পথনির্দেশ পাওয়া যায়। তাদের এই উদ্যোগ যেন অনলাইনেই সীমাবদ্ধ না থাকে এবং অফলাইনের মানুষও যেন এ থেকে উপকৃত হতে পারে সেজন্য ‘সমর্পণ প্রকাশন’-এর উদ্যোগে প্রকাশিত হচ্ছে ‘হুজুর হয়ে’ টিমের রম্য রচনা সমগ্র ‘হুজুর হয়ে হাসো কেন?’। আমরা দু’আ করি যেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা এর মাধ্যমে রসবোধসম্পন্ন চিন্তাশীল মানুষদের মাঝে ইসলাম সম্পর্কে আগ্রহী করে তোলেন এবং একে তাদের হিদায়াতের মাধ্যম বানিয়ে দেন।