Best Seller Items
-
Tk 690
Tk 780Ibadat Paradise Attar – Arabian & Perfume Fragrance
আপনাদের জন্য ইবাদাত ব্রান্ড নিয়ে এসেছে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির এরাবিয়ান ফ্রেগরেন্স এবং পারফিউম ফ্রেগরেন্সের পাঁচটি করে মোট দশটি আতরের একটি প্যাকেজ। বেস্ট কোয়ালিটির বাজেট ফ্রেন্ডলি ১০ টি ফ্লেভার দিয়ে আমাদের প্যাকেজটি সাজানো হয়েছে। প্রতিটি ফ্লেভার সকলেরই পছন্দ হওয়ার মত।আতরগুলো ব্যাবহার করলে আপনার মন-মানসিকতা থাকবে প্রফুল্ল এবং সতেজ। প্রিয়জনকে উপহার দেয়ার জন্য খুবই সমউপযোগী একটি পণ্য।
-
Tk 310
Tk 42026% offIbadat Waterproof Pocket Jaynamaz
ভ্রমণের জন্য খুবই আদর্শ একটি পকেট জায়নামাজ। এটি পাতলা এবং হালকা হওয়ায় সহজে বহন করা যায়। খুবই উন্নতমানের অক্সফোর্ড ফেব্রিক্সে তৈরি। এটি শতভাগ পানিরোধী। আলহামদুল্লিল্লাহ।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর চকলেট – Ibadat Attar Chocolate
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর। দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর ডি-লাভ – Ibadat Attar D’Love
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর।দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী।সৌদিআরব, ফ্রান্স, এবং দুবাই থেকে আমদানিকৃত আসল আতর।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর নাজনীন – Ibadat Attar Nazneen
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর।দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী। সৌদিআরব, ফ্রান্স, এবং দুবাই থেকে আমদানিকৃত আসল আতর।
-
Tk 990
Tk 1,20018% offBaba Gift Package
মা-বাবা আমাদের জন্য আল্লাহ-তায়ালার একটি বড় নেয়ামত। মা-বাবা ছাড়া আমরা পৃথিবীর আলো দেখতে পারতামনা। তাদের ভালোবাসার মাঝে কোনো চাওয়া-পাওয়া থাকেনা। তারা সারাজীবন নিঃস্বার্থভাবে আমাদের মঙ্গল কামনা করেন এবং তাদের সর্বস্ব দিয়ে আমাদের মানুষের মতো মানুষ করার চেষ্টা করেন। মা-বাবা যেভাবে নিজেদের শতভাগ উজার করে আমাদের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন করেন, তেমনি সন্তান হিসাবেও মা-বাবার যত্ন নেয়া, তাদের খুশি করা আমাদের দায়িত্ব। আপনার মা-বাবাকে খুশি করার জন্য আপনাকে সহযোগিতা করার একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস হিসাবে আমরা নিয়ে এসেছি ‘মা প্যাকেজ’। এতে আপনি পাচ্ছেন ১টি উন্নতমানের প্রিমিয়াম তুর্কি জায়নামাজ। সাথে পাচ্ছেন ইবাদাত ব্র্যান্ডের একটি প্রিমিয়াম বগিস টুপি। ভারি সুগন্ধির ২ টি ইবাদাত ব্র্যান্ডের আতর, যা পরিবারের সবাই ব্যাবহার করতে পারবে। আরও পাচ্ছেন ইবাদাত পাবলিকেশনের ‘মানযিল ও দুরুদ’, ‘পাঞ্জে সূরা’ নামের ২ টি সূরা এবং দোয়ার বই। সাথে পাচ্ছেন একটি আকর্ষণীয় তাসবিহ ও ১টি মিসওয়াক। পৃথিবীর সকল মা-বাবার সুস্থতা কামনা করছি। ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা-বাবা।
-
-
Tk 35
Tk 47মিউজিক শয়তানের সুর
চারপাশে চোখ মেলে তাকান। স্কুল-কলেজ ইউনিভার্সিটি কিংবা রাস্তাঘাট, সর্বত্রই অশ্লীলতার ছড়াছড়ি। এক উন্মাদ তরুণ প্রজন্ম আমাদের চোখের সামনে ঘুরঘুর করে। যাদের না আছে কোনো মহৎ উদ্দেশ্য, না আছে কোনো প্ল্যান-পরিকল্পনা। এদের উদ্দেশ্য কেবল মজ-মাস্তি-এনজয়। এই যে একটা উন্মাদ প্রজন্ম দেখতে পাচ্ছেন, এর পেছনে কে মুখ্য ভূমিকা পালন করছে? যিনা-ব্যভিচারের পথ কে তৈরি করে দেয়? ইসলাম থেকে কে দূরে সরায়? —মিউজিক। এটা অন্তরে নিফাকের বীজ বপন করে, শিরকের বীজ বপন করে। মানুষ যখন গান-বাজনার প্রতি আগ্রহী হয়, আসক্ত হয়, তখন এটা অন্তরের মদে পরিণত হয়। ইবনু তাইমিয়্যা (রহিমাহুল্লাহ) বলেছেন, “বাদ্যযন্ত্র অন্তরের মদ। মদের মতো এটিও অন্তরে নেশা সৃষ্টি করে।” (মাজমূউল ফাতাওয়া, ১০/৪১৭) এই নেশার ঘোরের কারণে মানুষ আল্লাহকে ভুলে যায়। একজন মানুষের অন্তরে গান-বাজনার প্রতি যত বেশি আগ্রহ সৃষ্টি হয়, সে দ্বীনদারি থেকে তত বেশি দূরে সরে যায়। ইসলামকে সে আর হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে পারে না। কুরআনের তিলাওয়াত শুনে মজা পায় না। নিফাকে জর্জরিত অন্তর থেকে একটা সময় আল্লাহর ভয় পুরোপুরি বিদায় নেয়। হারিয়ে যায় ঈমানের শেষ বিন্দুখানি।
-
Tk 42
ফী আমানিল্লাহ (রুকইয়াহ পকেট হ্যান্ড নোট)
এই প্রতিশ্রুতিটি আমরা দিনে কত শত বার পাঠ করছি! অথচ প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে আমরা হারহামেশাই শিরকে লিপ্ত হচ্ছি। আমাদের কাছে ইবাদাতের অর্থ যতটুকু না অস্পষ্ট, সাহায্য-প্রার্থনা মানে কী-তা আরও বেশি অস্পষ্ট। আকীদার এই গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়টি আমাদের কাছে অস্পষ্ট হওয়ার কারণেই তাবিজ-কবচ, কুফুরিতন্ত্র ও তাগুতের তোষামোদিতে ভরে গেছে সারা মুসলিম সমাজ আর উপরি-উক্ত প্রতিশ্রুতির বিপরীতে মুমিনদের মাঝে প্রসার ঘটেছে বিভিন্ন ধরনের শিরক ও কুফুরির।
-
Tk 112
Tk 150সন্তান গড়ার কৌশল
বাগানে ফুল ফুটুক, পাখি ডাকুক, এটা সকল মালীই চায়। কেন চাইবে না বলুন? বাগান গড়ে তোলার জন্যে কি তাকে কম কষ্ট করতে হয়? বীজ বোনা থেকে নিয়ে পরিচর্যা—কত কত কষ্ট সহ্য করতে হয় একজন মালীকে। তার কষ্ট তখনই সফল হয়, যখন সাধের বাগানখানি ফুলে ফুলে ভরে ওঠে। ঠিক তেমনিভাবে প্রতিটি বাবা-মা’কেও অনেক কষ্ট পোহাতে হয় আদুরে সন্তানের জন্যে। সন্তানকে মানুষ করার জন্যে জন্মের পর থেকেই দিনরাত খাটাখাটনি করতে হয়। মা-বাবার এত এত কষ্ট তখনই আনন্দের অশ্রু হয়ে ঝরে, যখন সন্তান মানুষের মতো মানুষ হয়। আসলে আলোকিত সন্তান সবাই চায়। কিন্তু সন্তানকে আলোকিত করতে হলে কী কী পদক্ষেপ নিতে হবে, সে সম্পর্কে অনেকেই বেখবর। অনেকের ইচ্ছে থাকে সন্তান গড়ার কলাকৌশল জানার। কিন্তু সঠিক নির্দেশনার অভাবে তারাও অনেকসময় ভুল পদক্ষেপ নিয়ে ফেলেন। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে সন্তানের ওপর। এমন সমস্যায় যেন আর কাউকেই পড়তে না হয়, সে জন্যেই আমাদের এই গাইডলাইন। এই বইয়ের প্রতিটি পৃষ্ঠা বাবা-মা’কে শিখিয়ে দেবে কীভাবে আলোকিত মানুষ হিসেবে সন্তানকে গড়ে তুলতে হয়।
-
Tk 120
Tk 150হজরে আসওয়াদ – Hajre Aswad
“হজরে আসওয়াদ” আল তাইবা কোম্পানির ৮ মিলি রোল অন আতরটি অ্যালকোহল মুক্ত শতভাগ হালাল আতর। মূল্যবান প্রাকৃতিক নির্যাস দিয়ে তৈরি হজরে আসওয়াদ পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের জন্যই উপযুক্ত। হালকা এবং সতেজ টোন সহ দীর্ঘস্থায়ী মার্জিত সুবাস। এই আতরটি ব্যাবহার করলে আপনার উপস্থিতি আরও সুন্দর এবং প্রানবন্ত হবে।
-
Tk 120
Tk 150হায়াতি – Hayati
“হায়াতি” আল তাইবা কোম্পানির ৮ মিলি রোল অন আতরটি অ্যালকোহল মুক্ত শতভাগ হালাল আতর। মূল্যবান প্রাকৃতিক নির্যাস দিয়ে তৈরি হায়াতি পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের জন্যই উপযুক্ত। হালকা এবং সতেজ টোন সহ দীর্ঘস্থায়ী মার্জিত সুবাস। এই আতরটি ব্যাবহার করলে আপনার উপস্থিতি আরও সুন্দর এবং প্রানবন্ত হবে।
-
Tk 120
Tk 150জান্নাতুল ফিরদৌস – Jannatul Firdaus
“জান্নাতুল ফিরদৌস” আল তাইবা কোম্পানির ৮ মিলি রোল অন আতরটি অ্যালকোহল মুক্ত শতভাগ হালাল আতর। মূল্যবান প্রাকৃতিক নির্যাস দিয়ে তৈরি জান্নাতুল ফিরদৌস পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের জন্যই উপযুক্ত। হালকা এবং সতেজ টোন সহ দীর্ঘস্থায়ী মার্জিত সুবাস। এই আতরটি ব্যাবহার করলে আপনার উপস্থিতি আরও সুন্দর এবং প্রানবন্ত হবে।
-
Tk 120
Tk 150জম জম – Zam Zam
“জম জম” আল তাইবা কোম্পানির ৬ মিলি রোল অন আতরটি অ্যালকোহল মুক্ত শতভাগ হালাল আতর। মূল্যবান প্রাকৃতিক নির্যাস দিয়ে তৈরি জম জমপুরুষ এবং মহিলা উভয়ের জন্যই উপযুক্ত। হালকা এবং সতেজ টোন সহ দীর্ঘস্থায়ী মার্জিত সুবাস। এই আতরটি ব্যাবহার করলে আপনার উপস্থিতি আরও সুন্দর এবং প্রানবন্ত হবে।
-
Tk 131
Tk 175হুজুর হয়ে হাসো কেন
একটা সময় ছিল যখন অনলাইন জগত ছিল সেকুলাঙ্গারদের কবলে, ইন্টারনেটে কেউ ইসলাম নিয়ে কথা বললে সবাই ছেঁকে ধরত। এরপর আসলো একটা সময় যখন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা চাইলেন তাঁর দ্বীনের কথা অনলাইনে ছড়াক, তাই তিনি তাঁর কিছু বান্দাকে এই কাজে নিয়োজিত করলেন। কিন্তু দেখা গেল যখন মুসলিম ভাইয়েরা বুদ্ধিমত্তার সাথে যুক্তিতর্কের মাধ্যমে সেকুলাঙ্গারদের ধরাশায়ী করতে লাগলেন তখন সেই সেকুলাঙ্গাররা কুযুক্তি আর হাসি-ঠাট্টার মাধ্যমে আলোচ্য বিষয়গুলো থেকে মানুষদের দূরে সরিয়ে নিতে লাগলো। তখনই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলার ইচ্ছায় তাঁর এমন কিছু বান্দার আবির্ভাব ঘটলো যারা সেকুলাঙ্গারদের হাসি-ঠাট্টার জবাব হাসি-ঠাট্টার মাধ্যমেই দিবে, কিন্তু দু’পক্ষের মাঝে মৌলিক কিছু পার্থক্য থাকবে। অনলাইন জগতে ‘হুজুর হয়ে’ এমনই একটি দল যারা এই কাজটি সুনিপুণভাবে করে যাওয়ার চেষ্টা করছে। সময়টা এমন এসেছে যে মিডিয়ার কল্যাণে (নাকি অকল্যাণে?) মানুষ এত নেতিবাচক বিষয় চারিদিকে দেখে যে তারা হাসি-ঠাট্টার মাধ্যমে বাস্তবতা থেকে দূরে থাকতে চায়। তাই ‘হুজুর হয়ে’ চেষ্টা করলো হাসি-ঠাট্টার মাধ্যমেই জনসাধারণকে বাস্তবতায় ফিরিয়ে আনার জন্য। তারা হাসির ছলে আমাদের সমাজের অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আর অসংগতিগুলো তুলে ধরছে যেগুলো আমরা অনেকেই উপলব্ধি করি না বা করলেও মুখ ফুটে কিছু বলতে পারি না। তাদের প্রচেষ্টা এমনই হয় যেন প্রত্যেক কাজেই কিছু না কিছু শিক্ষামূলক থাকে এবং সঠিক পথনির্দেশ পাওয়া যায়। তাদের এই উদ্যোগ যেন অনলাইনেই সীমাবদ্ধ না থাকে এবং অফলাইনের মানুষও যেন এ থেকে উপকৃত হতে পারে সেজন্য ‘সমর্পণ প্রকাশন’-এর উদ্যোগে প্রকাশিত হচ্ছে ‘হুজুর হয়ে’ টিমের রম্য রচনা সমগ্র ‘হুজুর হয়ে হাসো কেন?’। আমরা দু’আ করি যেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা এর মাধ্যমে রসবোধসম্পন্ন চিন্তাশীল মানুষদের মাঝে ইসলাম সম্পর্কে আগ্রহী করে তোলেন এবং একে তাদের হিদায়াতের মাধ্যম বানিয়ে দেন।
-
Tk 144
Tk 192ঈমান ধ্বংসের কারণ
ইসলামের বিশ্বাস ও চেতনা নিয়ে আজকাল সর্বমুখী ষড়যন্ত্র চলছে। এ পরিস্থিতিতে একজন সাধারণ মুসলিমের পক্ষে তার বিশ্বাসের ক্ষেত্রে স্বচ্ছ ও আস্থাশীল থাকা একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নিজেকে মুসলিম বলে দাবি করে এমন অনেকেই আজকাল জানে না, কোন বিশ্বাসটি তার মুসলিম-পরিচয়ের সাথে সাংঘর্ষিক। নিজেকে মুসলিম জাতিসত্তার একজন সদস্য বলে পরিচয় দিতে হলে কী কী বিশ্বাস লালন করতে হয় এবং কী কী বিশ্বাস বর্জন করতে হয়, অধিকাংশ মুসলিমই তা সম্পর্কে বেখবর। সেই উপলব্ধি থেকেই আমরা বিষয়টি নিয়ে কাজ করেছি। বক্ষমান গ্রন্থটি আরব-বিশ্বের তাওহীদবাদী আন্দোলনের পুরোধা ইমাম মুহাম্মাদ ইবনু আবদিল ওয়াহহাব রহিমাহুল্লাহ কর্তৃক রচিত ‘নাওয়াকিদুল ইসলাম’ গ্রন্থের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা। ব্যাখ্যাকার শাইখ আবদুল আযীয ইবনু মারযুক তারীফি আরব-বিশ্বে একজন তাওহীদবাদী আলিম হিসেবে প্রসিদ্ধ। এই গ্রন্থে তিনি ঈমান বিনষ্টকারী দশটি বিষয় নিয়ে বাস্তবমুখী তথ্যনির্ভর আলোচনা করেছেন। একজন মুসলিমের জন্য এ বিষয়গুলো আত্মস্থ করা অত্যন্ত জরুরি। নতুবা যে-কোনো পন্থায় তার ঈমান হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়।
-
Tk 150
Tk 200চার বন্ধুর সমুদ্র অভিযান
ইশকুলের এক বাচ্চাকে পর্ণ দেখা অবস্থায় পেয়ে বড্ড হতচকিত হয়েছিলাম। একেবারে চোখ কপালে উঠে গিয়েছিল আমার! আসলে এর জন্যে বাচ্চাটা যত-না দায়ী, তার চেয়ে বেশি দায়ী ওর অভিভাবকরা; যারা স্লেট-পেন্সিলের বদলে মুঠোফোন তুলে দিয়েছে ওর হাতে। অধিকাংশ অভিভাবকই বিনোদনের নামে ভিডিও গেইমস, কার্টুন কিংবা অ্যানিমেশান মুভি তুলে দেন বাচ্চাদের হাতে। তারা হয়তো জানেনও না, এগুলো বিনোদনের চেয়ে ক্ষতিই বেশি করে। বিকারগ্রস্ত করে তুলে শিশুদের। নিয়ে যায় এক অজানা অন্ধকারে। ওসব ছাইপাঁশ তুলে না দিয়ে যদি ঈমান জাগানিয়া কোনো বস্তু তুলে দিতাম শিশুদের হাতে, তবে হয়তো সমাজটাই পাল্টে যেত। বদলে যেত আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম। আলহামদুলিল্লাহ, প্রিয় ভাই আলী আব্দুল্লাহ বাচ্চাদের দেওয়ার মতো সুন্দর একটি উপহার নিয়ে এসেছেন। অবশ্যি বইটি এক ক্ষুদ্র প্রচেষ্টামাত্র। এটি হয়তো সব জঞ্জাল দূর করতে পারবে না, কিন্তু আমরা চাই—এর মাধ্যমে খুলে যাবে চিন্তার দিগন্ত। দূর হবে সব কালিমা। সুবাসিত হবে বিষাক্ত পবন। সে পবনে শিশুরা নিশ্বাস নেবে প্রাণ খুলে।
-
Tk 150
Tk 200কারাগারে সুবোধ – Karagare Subodh
এটি একটি উপন্যাস বলা যায়। এই বইয়ে আছে ‘সুবোধ’ নামের এমন একজন ছেলের গল্প যাকে তার বাবা মহামানব বানাতে চেয়েছিলেন। মানুষের ছেলেপেলে ডাক্তার হয় , ইঞ্জিনিয়ার হয়, ব্যবসায়ী হয়, চোর হয় , ডাকাত হয়; সুবোধের বাবা চেয়েছিলেন তার ছেলে মহামানব হবে। তিনি তার ছেলেকে মহামানব বানাতে, ছেলের ওপর বিভিন্ন গবেষণা চালিয়েছেন। কিন্তু বাবার মৃত্যুর পর ছেলে সত্যিকার মহাপুরুষের সন্ধান লাভ করে। তার কাছে প্রেরিত দ্বীন এর সন্ধান লাভ করে। এবং তখন থেকে সুবোধ হয়ে যায় আব্দুল্লাহ। আর ঠিক সেই মূহুর্ত থেকে সুবোধের গল্প শুরু হয়। সুবোধের প্রথম পর্ব শেষে এবার এলো দ্বিতীয় পর্ব ‘কারাগারে সুবোধ’। এই পর্বে ভিন্ন এক সুবোধকে আবিষ্কার করবেন পাঠক। চার দেয়ালের মাঝে কেমন কাটছে তার জীবন, কীভাবে সে বন্দী থেকেও মুক্ত জানতে হলে পড়ুন।
-
Tk 154
Tk 205খোঁপার বাঁধন
‘প্রদীপ্ত কুটির’ বইয়ের সেকেন্ড সিক্যুয়েল হলো ‘খোঁপার বাঁধন’। প্রদীপ্ত কুটির ছিলো মাহির-লাফিজার সংসার জীবনের সূচনা। তরুণ দম্পতি একজন আরেকজনকে সুন্নাহর আলোকে শুধরে দেয়, সুন্নাহর আলোয় তারা ঘর আলোকিত করতে চায়। প্রদীপ্ত কুটিরে প্রাধান্য পেয়েছে পরিবার। পরিবারের গণ্ডি পার হলে সমাজ। ‘খোঁপার বাঁধন’ পরিবারের গণ্ডি থেকে বের হয়ে সমাজটাকেও দেখতে চেয়েছে। মাহির-লাফিজার পাশাপাশি সমাজের চরিত্রগুলো কেমন, কিভাবে সেই চরিত্রগুলো সুন্নাহর আলোয় আলোকিত হতে পারে, তা দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে। একজন মসজিদের ইমাম কিভাবে সমাজ গঠনে ভূমিকা পালন করতে পারেন, গ্রামের একজন মুরব্বি কিভাবে একটি কুপ্রথা বন্ধ করতে উদ্যোগ নিতে পারেন, সামাজিক উদ্যোগ কিভাবে বড়ো গুনাহ থেকে বিরত রাখতে পারে এরকম কিছু আইডিয়া শেয়ার করা হয়েছে ‘খোঁপার বাঁধন’ বইয়ে। বাংলাদেশে ইসলামের ব্যাপারে যেসব প্রশ্ন উঠে, সেগুলোর উল্লেখযোগ্য অংশ হলো সাংস্কৃতিক প্রশ্ন। ‘ইসলাম বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে খাপ খায় না’ বা ‘বাংলাদেশের সংস্কৃতি ইসলামের কারণে কলুষিত হচ্ছে’ এরকম কথা অনেকেই বলে থাকেন। ভার্সিটিতে পড়াবস্থায় মাহির-লাফিজা এমন কথা শুনেছি। স্বামী-স্ত্রী গল্প করতে করতে সংস্কৃতি নিয়েও কথা বলেন। তারা দেখাতে চান উপমহাদেশের সংস্কৃতিতে মুসলিম প্রভাব কিভাবে সাদরে গ্রহণ করা হয়েছিলো। তারা কথা বলেন উপমহাদেশের সংস্কৃতিতে পোশাকের বিবর্তন নিয়ে। সংস্কৃতির পাশাপাশি মাহির-লাফিজা সাহিত্য নিয়েও কথা বলেন। সাহিত্যকে কিভাবে বিচার করবো, সাহিত্য বিচারের মাপকাঠি কী হওয়া উচিত সেটা নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবন, সাহাবীদের সাহিত্যচর্চার আলোকে তারা তুলে ধরেন। বাংলাদেশের সমাজ-সাংস্কৃতিক বাস্তবতায় তরুণ-তরুণীরা নিজেদের ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে কিভাবে ইসলামকে সামনে রেখে জীবনযাপন করতে পারে, তার একটি কল্পিত গাইডলাইন ‘খোঁপার বাঁধন’।
-
Tk 157
Tk 210কারাগারের চিঠি
অসীম জ্ঞানের অধিকারী এই মহান মনীষী চাইলেই পারতেন কিতাবের ইলমের মাঝেই নিজের বিচরণ সীমাবদ্ধ রাখতে। কিংবা শাসকশ্রেণীর মতের সাথে সহাবস্থানে থেকে শান্তিময় বিলাসি জীবনযাপন করতে। কিন্তু তিনি বেছে নিয়েছিলেন নববী পথ। কেবল জালিম শাসকের বিরুদ্ধে কেবল মৌখিক প্রতিবাদই জানাননি, বরং তাতার শাসক গাযানের বিরুদ্ধে জিহাদেও অংশগ্রহণ করেছেন। মিথ্যা অভিযোগের দায়ে বার বার জেলে গিয়েছেন, কিন্তু থেমে থাকেননি। জেলের মধ্যে বসেই লিখেছেন আকিদা, ফিকহ, কুরআন-হাদীসের ব্যাখ্যাসহ আরো অনেক বিষয়ের গ্রন্থ। বাতিলপন্থিদের অভিযোগের জবাব দিয়েছেন পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা চিঠির মাধ্যমে। কাফির শাসকদের নিকটও পাঠিয়েছেন, দাওয়াহ ও হুশিয়ারিমূলক পয়গাম। এই মহান ব্যক্তির কারাজীবনের সেসব ঐতিহাসিক চিঠিসমূহেরই এক অনবদ্য সংকলন এই বই—’কারাগারের চিঠি। যারা তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিল তারা আজ হারিয়ে গেছে কালের স্রোতে। তাদের নামটাও আজকের পৃথিবীতে অপরিচিত। কিন্তু ইমাম ইবনে তাইমিয়্যাকে আল্লাহ তাআলা পরিচিত করিয়ে দিয়েছেন পুরো পৃথিবীর কাছে! আজকের যুগে এমন কোনো বৃহদাকার লাইব্রেরি পাওয়া দুষ্কর যেখানে ইবনে তাইমিয়্যার একটি বইও নেই। এমন একজন গবেষক আলিম পাওয়া দুষ্কর যিনি ইবনে তাইমিয়্যার থেকে জ্ঞান থেকে নিজেকে সমৃদ্ধ করেননি! তাঁর রেখে যাওয়া অমূল্য কিছু উপদেশের সংকলন নিয়েই বই “কারাগারের চিঠি”।
-
Tk 181
Tk 242নবিজির পরশে
রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর কথা ছিল সংক্ষিপ্ত তবে ব্যাপক অর্থবোধক। আর এরকমই কিছু মৌলিক হাদীসের আলোচনা নিয়ে মাজলিস করেছিলেন আবূ আমর ইবনুস সালাহ রহ.। তিনি সেখানে ছাব্বিশটি মৌলিক হাদীস বর্ণনা করেছেন। বলা হতো, সমগ্র দ্বীন এ ছাব্বিশটি হাদীসে অন্তর্ভুক্ত। পরবর্তীকালে ইমাম নববি রহ. প্রয়োজনের দিকে লক্ষ করে যুক্ত করলেন আরও কয়েকটি হাদীস। এতে করে হাদীস সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াল বিয়াল্লিশে। মুসলিম-বিশ্বে যুগ যুগ ধরে ইমাম নববি সংকলিত এ হাদীসগুলো ‘ইমাম নববির চল্লিশ হাদীস’ নামে খুব সমাদৃত হয়ে আসছে। আরও পরে ফিকহ-শাস্ত্রের বিখ্যাত ইমাম ও মুহাদ্দিস ইবনু রজব হাম্বলি রহ. তাঁর অনুসারীদের বারংবার অনুরোধে বুঝতে পারলেন, ইমাম নববি সংকলিত বিয়াল্লিশটি হাদীসের উপর একটি আলাদা ব্যাখ্যাগ্রন্থ প্রয়োজন। তিনি ‘জামিউল উলুমি ওয়াল হিকাম’ নামে সহস্রাধিক পৃষ্ঠার একটি ব্যাখ্যাগ্রন্থ প্রণয়ন করলেন। এ গ্রন্থে তিনি ইমাম নববি সংকলিত বিয়াল্লিশটি হাদীসের সাথে আরও আটটি হাদীস জুড়ে দিলেন। মোট হাদীসের সংখ্যা দাঁড়াল পঞ্চাশ-এ। কালোত্তীর্ণ এ গ্রন্থটি শতাব্দীর-পর-শতাব্দী পাঠকদের প্রিয়-গ্রন্থের তালিকায় স্থান করে আছে অনুবাদকদ্বয় এই সুবিশাল গ্রন্থ থেকে প্রতিটি হাদীসের সপেক্ষে সালাফদের বাণীগুলো চয়ন করে ক্রমান্বয়ে সাঁজিয়েছেন। অনেকটা রাসূল-ﷺ-এর হাদীসের ব্যাখ্যা সালাফদের মুখে শোনা। ফলে পাঠক একই সাথে নবিজির হাদীস, এবং এগুলোর ব্যাখ্যা সালাফদের বাণী থেকে শিখবে এবং আত্মন্নায়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।
-
Tk 187
Tk 250আমি কি তোমাদের জানিয়ে দেবো না?
প্রায় দেড় হাজার বছর আগে প্রিয় নবি (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদেরকে ভালোবেসে কোনো এক মজলিসে ‘ভাই’ বলে সম্বোধন করেছেন। সেই মজলিসে আমরা থাকতে পারিনি; কিন্তু সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন। তিনি সাহাবিদের মজলিসে বসে থাকতেন, সাহাবায়ে কেরাম প্রশ্ন করতেন আর আমাদের প্রিয় নবিজি উত্তর দিতেন। কিন্তু কখনো কখনো নবিজি নিজেই আগ্রহ সহকারে বলতেন, ‘আমি কি তোমাদেরকে সর্বোত্তম বিষয়টি জানিয়ে দেবো না?’ ‘আমি কি তোমাদেরকে নামাজ-রোযার চেয়েও উত্তম আমলের কথা বলে দেবো না?’ সাহাবিরাও খুব আন্তরিকতার সাথে বলতেন, ‘অবশ্যই, ইয়া রাসূলাল্লাহ, আপনি আমাদের জানিয়ে দিন।’ যে কথাগুলো নবিজি নিজ থেকে আমাদেরকে জানিয়ে দিতে চেয়েছেন, নিশ্চয়ই সে কথাগুলোর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এই গুরুত্বের কথা বিবেচনা করেই আমরা নবিজির দরদমাখা সেই নির্দেশনাগুলো “আমি কি তোমাদের জানিয়ে দেবো না” এই শিরোনামে একত্রিত করেছি। নবিজি এমন কী বিশেষ কথা আমাদের জন্য বলে গিয়েছেন, এমন কী গুরুত্বপূর্ণ আমলের খবর আমাদের দিয়েছেন, কারও কোনো প্রশ্ন করা ছাড়াই নিজ আগ্রহে তিনি কোন কোন বিষয়গুলো আমাদের জানিয়ে দিয়েছেন—চলুন জীবনে একবার হলেও সেগুলো জেনে নিই।