• Tk 28Tk 35

    ইসলাম ও জ্ঞান

    ঘুমভাঙা সিংহ সিংহের উপাখ্যান ” নাজিমুদ্দিন এরবাকান” সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। একটি অনুপ্রেরণার নাম নাজিমুদ্দিন এরবাকান। বইটি অনেক তথ্যবহুল। মুসলিম বিজ্ঞানীদের সম্পর্কে অনেকেরই কোনও ধারণা নেই। এখানে বেশ কিছু মুসলিম বিজ্ঞানীদের সম্পর্কে ও বিশ্ব সভ্যতায় তাদের অবদান সম্পর্কে উল্লেখ আছে। পরিশেষ বলব, বইটি যেকোনো পাঠককে জ্ঞানে পরিতৃপ্ত করতে সক্ষম ।

  • Tk 53Tk 72

    দাজ্জাল

    আদম আলাইহিস সালামের সময় থেকে পৃথিবীতে বহু ফিতনার আবির্ভাব ঘটেছে। দুনিয়া যতই তার শেষ পরিণতির দিকে ধাবিত হচ্ছে ফিতনা ততোই বেড়ে চলেছে। পুরো বিশ্ব ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হওয়া, পূর্ব-পশ্চিম ও আরব উপদ্বীপে ভয়াবহ ভূমিধ্বস, ইয়াজুজ মাজুজের তাণ্ডবসহ দশটি ভয়াবহ ফিতনা অপেক্ষমাণ। এগুলোর থেকেও বহুগুণে ভয়াবহ ফিতনা হলো দাজ্জাল। একজন মুমিন হিসেবে তাই দাজ্জালের বৈশিষ্ট্য, কার্যাবলি ও তার ফিতনা থেকে বাঁচার উপায়গুলো জেনে রাখা আবশ্যক। ছোট্ট এ-বইটিতে সহিহ হাদিসের আলোকে এ-বিষয়ক মৌলিক আলোচনা উপস্থাপিত হয়েছে।

  • Tk 84Tk 114

    বেসিক প্যারেন্টিং

    নিকট অতীতে ‘প্যারেন্টিং’ বিষয়ক অনেক বই প্রকাশিত হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ এ-বিষয়ে অনুপ্রেরণামূলক থেকে তাত্ত্বিক,নানা ধরনের বই হয়তো পাঠকদের অনেকেরই সংগ্রহে আছে। নিঃসন্দেহে সেসব বই থেকে পাঠকরা উপকৃত হয়েছেন। কিন্তু অনেক সময় হয়তো কঠিন-জটিল-তাত্ত্বিক আলোচনার ভিড়ে প্যারেন্টিংয়ের মৌলিক দিকগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে অল্পই। একটি মানবশিশু যে ফিতরাতের ওপর জন্মগ্রহণ করে,তা যত বেশি অক্ষুণ্ণ থাকবে,তাকে আল্লাহর অনুগত আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা তত বেশি সহজ হবে। পরম যত্ম ও পরিচর্যায় শৈশবেই যদি তার নিষ্কলুষ হৃদয়ে সঠিক আদর্শ ও চূড়ান্ত সফলতার বীজ বুনে দেওয়া না যায়,তবে প্যারেন্টিংয়ের এত এত জ্ঞান সবই পর্যবসিত হবে ব্যর্থতায়। তা হলে,বাবা-মা হিসেবে আমরা কীভাবে রক্ষা পাব ব্যর্থতার হাত থেকে? কীভাবে রক্ষা পাব শেষ-বিচারের দিন আল্লাহর নিকট আমানাতের খিয়ানাতকারী হওয়া থেকে? কীভাবে সন্তানকে গড়ে তুলব আল্লাহর পছন্দসই পন্থায়? কোন সে মৌলিক দিক,যার পরিচর্যা নিশ্চিত করবে আমাদের সন্তানদের দুনিয়া ও আখিরাতের চূড়ান্ত সফলতা? দীর্ঘ তাত্ত্বিক আলোচনার বদলে ‘প্যারেন্টিং’ বিষয়ক এ-মৌলিক আলোচনাগুলোই তুলে ধরা হয়েছে এ-বইটিতে।

  • Tk 92Tk 143

    তাদাব্বুরে সূরা নাসর

    কুরআনের বিস্ময় কখনও শেষ হবার নয়। প্রতিটি আয়াত নিয়ে যত চিন্তা করা হবে, তাদাব্বুরের দৃষ্টিতে এর অর্থ নিয়ে যত ভাবা হবে, ততই তার ভেতর থেকে নতুন নতুন শিক্ষা ও নসিহতের ঝরনাধারা নেমে আসবে। ছোট্ট একটি আয়াতও কত বিস্তৃত মর্ম ধারণ করে এবং নিজের ভেতর কত বৈচিত্রময় শিক্ষাকে অন্তর্ভুক্ত রাখে তা দেখে বিস্ময়াভিভূত হতে হয় অনেক সময়। সূরা নাসর কুরআনের ছোটো সূরাগুলোর অন্যতম। মাত্র তিন আয়াতের এই সূরাটি থেকে সৌদি-আরবের একজন প্রসিদ্ধ আলিম শাইখ সালিহ আল-উসাইমী অত্যন্ত চমৎকার অনেকগুলো ফায়দা বের করে এনেছেন। সংক্ষিপ্ত সেসব ফায়দাকে অক্ষুণ্ণ রেখে এর সাথে প্রয়োজন মাফিক ব্যাখ্যা সংযোজন করে উপস্থাপন করা হয়েছে এই বইটিতে। কুরআনপ্রেমী পাঠকদের জন্য বইটি হতে পারে তাদাব্বুরের সুন্দর দৃষ্টান্ত।

  • Tk 117Tk 158

    নূরে দো-জাহান – Nure Do-Jahan

    সীরাতচর্চা একজন মুমিনের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করতে, প্রিয় নবীজির ﷺ প্রতি সবচেয়ে বেশি ভালোবাসা লালন করার উদ্দেশ্যে সীরাতপাঠের কোনো বিকল্প নেই। এই মহৎ উদ্দেশ্যে স্বর্ণযুগ থেকে আজ পর্যন্ত রচনা করা মোটা মোটা ভলিউম সমৃদ্ধ হাজার হাজার পৃষ্ঠার সীরাতগ্রন্থগুলো, সীরাত-গবেষক ও বিশ্লেষকদের জন্য যথেষ্ট হলেও, সাধারণ পাঠকদের জন্য সেসব বড়ো বড়ো গ্রন্থ থেকে সীরাতের মূল তথ্যগুলো জানা কিছুটা কষ্টসাধ্যই বটে। তাদের জন্য প্রয়োজন এমন সংক্ষিপ্ত কোনো গ্রন্থ—যার মধ্যে সীরাতের মূল তথ্য, বার্তা ও শিক্ষাগুলো সংক্ষিপ্ত আকারে হলেও সুবিন্যস্ত থাকবে সহজ ভাষায়। সাধারণ পাঠকদের এ প্রয়োজনের কথা মাথায় রেখেই গুনী আলেমে দ্বীন ‘উস্তায মুহাম্মাদ ইরফান জিয়া’ সাহেব, হিজরী সপ্তম শতাব্দীর বিখ্যাত আলেম ‘ইবনু সাইয়িদিন নাস’ রহিমাহুল্লাহ লিখিত দু’টি সমৃদ্ধ সীরাতগ্রন্থকে সামনে রেখে সংকলন করেছেন এই সংক্ষিপ্ত গ্রন্থটি। আকারে ছোটো হলেও তথ্য-উপাত্তের দিক থেকে একাধিক সমৃদ্ধ সীরাতগ্রন্থের নির্যাস ও সারবস্তু পাঠকরা পাবেন আমাদের ‘নূরে দো-জাহান’ থেকে। সেই সাথে এমন কিছু অনন্য তথ্যও এতে পাওয়া যাবে-যা সাধারণত সংক্ষিপ্ত সীরাত-গ্রন্থগুলোতে পাওয়া যায় না। নবীপ্রেম ও সীরাতচর্চার মহতী উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে এই সীরাতগ্রন্থটির মুদ্রিত মূল্য বাজার-দর থেকে যথাসম্ভব কম ধরা হয়েছে। সীরাতের আলোয় উদ্ভাসিত হোক আমাদের সবার জীবন।

  • Tk 133Tk 180

    হুদাইবিয়ার সন্ধি

    ঐতিহাসিক ‘হুদাইবিয়ার সন্ধি’—কুরআনুল কারিমে যাকে আখ্যা দেওয়া হয়েছে ‘সুস্পষ্ট বিজয়’ নামে। একটি প্রতিষ্ঠিত জোট, সমাজ, রাষ্ট্র ও জীবনব্যবস্থার মোকাবিলায় সত্যের ঝান্ডা নিয়ে মদিনায় জন্ম নেওয়া ছোট্ট ও নবীন ইসলামী রাষ্ট্রের আত্মপরিচয়ের ঐতিহাসিক দলিল। সত্যই সুস্পষ্ট বিজয়। মিথ্যার সাথে সত্যের দ্বন্দ্ব। মিথ্যার সামনে সত্যানুসারীদের সিনা টান করে দাঁড়ানোর অনুপ্রেরণা। তবে এর সাময়িক শান্তিচুক্তির ধারা যুগ যুগ ধরে নিজেদের পরাজিত ও আপসকামী মানসিকতার দলিল হিসেবে ব্যবহার করে আসছে বাতিলের সাথে আপসকামীরা। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে দ্বীনের খণ্ডিত বয়ান নিয়ে হাজির হওয়া, দ্বীনকে কাটছাঁট করে উপস্থাপন, বাতিলের পছন্দসই পন্থায় ইসলামকে চিত্রায়ণ—আজকাল এমন নানা উপায়ে পরাজিত মানসিকতা ও আপসকামিতার মানহাজকে বৈধপ্রমাণে করা হচ্ছে বিভিন্ন কসরত। তাই এ ঐতিহাসিক সন্ধির হাকিকত নিয়ে ব্যাখ্যামূলক স্বতন্ত্র রচনার যেন একান্তই প্রয়োজন ছিল। আর এ বইটি সেই প্রয়োজন পূরণেরই একটি ছোট্ট প্রয়াস। বইটি মূলত শাইখ আহমাদ মূসা জিবরীলের লেকচার সিরিজ ‘The Treaty of Hudaybiyyah : Falsehood vs Facts’-এর গ্রন্থিত রূপ।

  • Tk 138Tk 186

    ফাজায়েলে কুরআন

    একটা সময় মানুষ তথ্য ও তত্ত্বের থেকে কেবল ফজিলত সংক্রান্ত গ্রন্থই বেশি পছন্দ করতো। জ্ঞান-সচেতনতার কারণে পাঠ্য বিষয় নির্বাচনে মানুষের সে-পছন্দে পরিবর্তন এলেও, একজন মুমিনের জীবনে ফজিলত জানার গুরুত্ব থেকেই যায়। এই দুইয়ের এক নিদারুণ ও ভারসাম্যপূর্ণ একাত্ম অবস্থা আমরা খুঁজে পাই ইমাম নাসায়ী রহিমাহুল্লাহ’র এই গ্রন্থটিতে। ছোট্ট এ-গ্রন্থে সংকলিত ১২৬টি হাদিসে একদিকে যেমন কুরআন ও তার বিভিন্ন অংশের ফজিলত-সংক্রান্ত আলোচনা আছে, তেমনই সন্নিবেশ হয়েছে কুরআন নাজিলের শুরু থেকে শেষ হয়ে সংকলন পর্যন্ত নানা তথ্যবহুল হাদিস। আল্লাহর কালাম কুরআনুল কারীম সম্পর্কে বহুমাত্রিক বিষয় জানার জন্য এটি তলিবুল ইলমদের জন্য খুবই উপযোগী একটি গ্রন্থ। আর কুরআনের ফজিলত সংক্রান্ত বিষয়গুলো তো কেবল তালিবুল ইলমদের জন্যই নয়, বরং সকল মুসলিমেরই জানা উচিত। তাই কুরআন সম্পর্কে সামগ্রিক ধারণালাভের জন্য এটি তলিবুল ইলব বা সাধারণ পাঠক সকলের জন্যই একটি চমৎকার বই হবে বলে আমরা আশাবাদী।

  • Tk 138Tk 186

    নূরের মজলিস

    হৃদয়ের অন্ধত্ব কাটিয়ে প্রবৃত্তির সাথে যুদ্ধ করে টিকে থাকার নানা উপায় ও উপদেশমালা যদি উঠে আসে কারও অল্পকিছু কথায়, তবে নিশ্চয়ই তা হবে আমাদের আত্মার খোরাক। যা আমাদের উদ্বুদ্ধ করবে আল্লাহর স্মরণে। প্রেরণা যোগাবে উগ্রতাকে ছুড়ে ফেলে, দ্বীনের জন্য ত্যাগ স্বীকার করে, ঈমানী আত্মমর্যাবোধ নিয়ে বেঁচে থাকার কিংবা মরেও অমর হওয়ার। নূরের বিচ্ছুরণে মুমিনের হৃদয়কে আলোকিত করতে এমনই কিছু আলোকময় কথামালা উঠে এসেছে এই বইটিতে। বিংশ শতাব্দীর বিখ্যাত আলিম, দায়ি ও মুজাহিদ শাইখ ড. আবদুল্লাহ আযযাম রচিত বইপত্র এবং বিভিন্ন লেকচার ও দারসের সঙ্কলন থেকে সংকলিত অমূল্য কিছু উপদেশমালার মলাটবদ্ধ রূপ হচ্ছে—‘নূরের মজলিস’।

  • Tk 143Tk 190

    বিশ্বায়নের যুগে ইসলাম উম্মাহ এবং সভ্যতা

    মুসলিম হিসেবে আমাদের সাময়িক পতনের সময়কাল দিন যত যাচ্ছে ততো দীর্ঘায়িত হচ্ছে। এর অন্যতম কারণ হলো অতীত গৌরবোজ্জল ইতিহাসের কোলে আশ্রয় নিয়ে আত্মতৃপ্তি অনুভব। যা উম্মাহ হিসেবে আমাদের জন্য কখনোই কাম্য নয়। মুসলিম হিসবে আমাদের কর্তব্য হলো, মানবতার ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলা। পূর্ববর্তীদের কাজের অভিজ্ঞতা বর্তমানের প্রয়োজনীয়তা আর ভবিষ্যৎ চাহিদার আলোকে নিজেদের বয়ান তৈরি করে আপতিত পতনকালের অমানিশা কাটিয়ে খুব শীঘ্রই মানবতাকে আলোর মুখ দেখানো। মুসলিম উম্মাহর সদস্য হিসেবে দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলতে আমরা বাধ্য। এ দায়িত্ববোধ থেকে ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে আমাদের করণীয় নির্ধারণে প্রফেসর ড. মেহমেদ গরমেজের বিভিন্ন সময়ে দেয়া ছয়টি বক্তৃতার অনুবাদ নিয়ে প্রকাশ হলো বিশ্বায়নের যুগে ইসলাম, উম্মাহ এবং সভ্যতা নামক বই। পাঠকবৃন্দ, ইতিপূর্বেই মক্তব প্রকাশন প্রকাশিত ইসলামী জ্ঞানে উসূলের ধারা বইটির মাধ্যমে প্রফেসর মেহমেদ গরমেজের চিন্তার সাথে পরিচিত হয়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায় মক্তব প্রকাশন থেকে পাঠক সমীপে উপস্থাপন করছি তাঁর দ্বিতীয় গ্রন্থ- বিশ্বায়নের যুগে ইসলাম, উম্মাহ এবং সভ্যতা। লেখক বিশ্বায়নের প্রভাব ও প্রেক্ষিতে আমাদের করণীয় আলোচনা করেছেন চমৎকারভাবে। বইটির মূল প্রতিপাদ্য বিশ্বায়নের প্রভাবে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আমাদের কাজের ক্ষেত্রগুলো কেমন হওয়া উচিত। বিশ্বায়নের এই যুগে প্রত্যেক ব্যক্তিই মোকাবেলা করছেন এর চ্যালেঞ্জ। তাই বিদগ্ধ পাঠক সমাজে আমাদের চিন্তা উপস্থাপন করছি, যা পাঠক মনে ভাবনার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।

  • Tk 148Tk 200

    প্রধান চার ফেরেশতা

    আল্লাহর সৃষ্টি-জগতের মাঝে সম্মানিত এক সৃষ্টি হলো ‘ফেরেশতা’। আমাদের রিযিক, হায়াত-মাউত, কিয়ামাত—এমনকি ওহী আদানপ্রদানের ক্ষেত্রেও আল্লাহ রব্বুল আলামিন তাদেরকে ব্যবহার করেন। ফেরেশতাদের উপর বিশ্বাস রাখা আমাদের ঈমানের অঙ্গ। তবে সাধারণত আমরা তাদের সম্পর্কে খুব কমই জানি। আর বাংলাভাষায় ফেরেশতাদের নিয়ে রচিত তেমন কোনো নির্ভরযোগ্য দলিলসমৃদ্ধ গ্রন্থ বা রিসোর্সও খুবই অপ্রতুল—যার মাধ্যমে ফেরেশতাদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে। এই শূন্যস্থান পূরণের প্রচেষ্টা থেকেই আমাদের এই সংকলন— ‘প্রধান চার ফেরেশতা’। বক্ষ্যমাণ এই গ্রন্থটিতে ফেরেশতাদের সম্পর্কে আমাদের আকিদা, তাদের পরিচয়, কর্মবন্টন, বিখ্যাত ফেরেশতাদের নাম ও পরিচয় ইত্যাদি আলোচনা করা হয়েছে। প্রধান চার ফেরেশতার মধ্যে সবচেয়ে বিস্তৃত আলোচনা হয়েছে জিবরাইল আলাইহিস সালাম সম্পর্কে। কুরআন ও হাদিসের আলোকে তুলে ধরা হয়েছে তার পরিচয়, বিভিন্ন নবীদের সাথে তার সংশ্লিষ্টতার ঘটনাবলি। স্বল্প পরিসরে ফেরেশতাদের সম্পর্কে জানতে বইটি হবে একটি চমৎকার উৎস, ইন-শা-আল্লাহ।

  • Tk 150Tk 200

    ইকবালকে নিয়ে ভাবনা

    আধুনিক যুগে আল্লামা ইকবাল ছিলেন ইসলামের একজন প্রভাবশালী কণ্ঠস্বর। একালে ইসলামের নব অভ্যুত্থান সংগীত তাঁর সৃষ্টিতে গাঁথা হয়ে আছে। একাধারে বিশ্ব সাহিত্যের কীর্তিমান কবি, দার্শনিক, রাজনীতিক এই মানুষটির অনন্যসাধারণ দৃষ্টিভঙ্গী চিন্তার জগতে স্থায়ী চিহ্ন রেখে গেছে। মুসলমানদের হাজার বছরের বুদ্ধিবৃত্তিক তৎপরতার নির্যাস ও সারবস্তু, প্রাচ্যের প্রভাত আনয়নকারী আল্লামা ইকবালকে বুঝার জন্য বইটি সহায়ক হবে ইনশাআল্লাহ।

  • Tk 176Tk 220

    ইসলামী জ্ঞানে উসূলের ধারা

    প্রখ্যাত দার্শনিক ও আন্দালুসিয়ার চীফ জাস্টিস ইবনে রুশদ এর ভাষায়, উসূল হল মিস্তারা বা স্কেল এর মতো। একজন স্থাপত্যবিদ স্কেল ছাড়া যেমন দালান নির্মাণ করতে পারে না, তেমনিভাবে একজন আলেমের কাছেও যদি উসুল না থাকে তাহলে তিনি দ্বীনকে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করতে পারেন না। আমরা সকলেই জানি, ইসলাম আত্মপ্রকাশের পর ১০০ থেকে ১৫০ বছরের মধ্যে অনেক বড় বড় সমস্যা মুসলমানদের সামনে এসে দাঁড়ায়। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল, জ্ঞানের ব্যবস্থাপনা (Management of Knowledge)। জ্ঞানের বিভিন্ন ধারার মধ্যে সমন্বয় করা ছিল তৎকালীন আলেমদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ওহীডিত্তিক জ্ঞান যদি একটি উসুলের মধ্য দিয়ে বুঝা বা পরিচালনা করা না যায়, তাহলে সেটা মুসলমানদের মধ্যে ঐক্যের পরিবর্তে অনৈক্যের জন্ম দেয়। উসূলকে অনুসরণ না করার কারণে প্রথমে ইখতিলাফ বা মতপার্থক্যের সৃষ্টি হয়। সময়ের পরিবর্তনে সে মতপার্থক্য থেকেই বিভিন্ন ফিরকা বা দলের উৎপত্তি হয়। আমাদের বর্তমান অবস্থা উপরোক্ত অবস্থা থেকে ভিন্ন নয়। আজ আমাদের মধ্যে পর্যাপ্ত জ্ঞানী ব্যক্তি রয়েছেন, কিন্তু উসুলকে অনুসরণ না করার কারণে তাদের জ্ঞান এক ভয়াবহ সংকটের জন্ম দিচ্ছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণ পেতে হলে ইলমুল উসূলকে নতুন করে পাঠ করা প্রয়োজন। উসুলকে নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে না রেখে সার্বজনীন করা এখন সময়ের দাবী।

  • Tk 178Tk 240

    ট্রান্সজেন্ডার : রংধনু-সন্ত্রাস

    ট্রান্সজেন্ডার—সময়ের আলোচিত এক ইস্যু। কেউ কেউ এটা বিশ্বাসই করতে পারেন না যে, রংধনু সন্ত্রাসের সাথে এর কোনো সম্পর্ক আছে। এটা আসলে কী? এটা কি নিছক কোনো শব্দ বা পরিভাষা? নাকি শব্দের আড়ালে এক ভয়ংকর সন্ত্রাসবাদের উপাখ্যান? যারা কেবল মনে করছেন, ট্রান্সজেন্ডার মানে হলো, স্বাভাবিক লৈঙ্গিক ভিন্নতা কিংবা হাস্যকর কোনো চিত্র। তারা কখনো কল্পনাও করতে পারবেন না, ভিন্ন ব্যানারে মাঠে নামা এই রংধনু সন্ত্রাসের শেকড় কতটা গভীরে! যৌন বিকৃতির এ কালো অধ্যায় কতটা ভয়ানক! বৈশ্বিক পুঁজিবাদী মোড়লরা বিশ্বজুড়ে কী এক মানবসভ্যতা-বিধ্বংসী যুদ্ধের অবতারণা করেছে, আত্মস্বার্থ জিইয়ে রাখতে! কী লাভ লুকিয়ে থাকতে পারে এমন বিকৃতিকে বৈশ্বিক এজেন্ডা হিসেবে নেওয়ার মধ্যে! বিকৃত ও বাস্তবতা বিবর্জিত চর্চাকে গবেষণার নামে, অপবিজ্ঞানকে বিজ্ঞানের নামে, প্রতিষ্ঠিত করে একদল অভিশপ্ত যে-যুদ্ধের প্রারম্ভিক রসদ জুগিয়ে গেছে—তার আদ্যোপান্ত জানতে পড়তে হবে এই বইটি। কারণ—ঈমানের বিপরীতে কুফরের, আল্লাহর সহজাত সৃষ্টির বিপরীতে শয়তানের বিকৃত উল্লাসের, দ্বীন-ঈমান-মানবসভ্যতা রক্ষার বিপরীতে শয়তানের সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার এ-যুদ্ধে, আমাদের প্রথম করণীয় হলো এ-সম্পর্কে জানা এবং অন্যকে জানানো।

  • Tk 180Tk 240

    গল্পের ক্যানভাসে জীবন

    ভীষণ রকম গল্পময় মানুষের জীবন৷ শৈশব, কৈশোর, যৌবন, বার্ধক্য—জীবনের প্রতিটি পরতে পরতে থাকে নানান বলা না-বলা গল্প। জীবন যেহেতু গল্পময়, তাই মানুষকে কাগজে-কালিতে লেখা গল্পগুলো খুব সহজেই প্রভাবিত করতে পারে। কখনো কখনো এই গল্পগুলো হয়ে ওঠে বাস্তবতা থেকে কঠিন, কখনো-বা কল্পনার চেয়েও মধুর! মাঝে মাঝে মনে হয়, আমাদের জীবনটা গল্পের বাঁকে বাঁকে এগিয়ে চলেছে অনন্তকালের পথে। এ-জীবন কেবলই জীবন নয়, এ যেন ‘গল্পের ক্যানভাসে জীবন’ কাল্পনিক হলেও সত্য এমন সব জীবনগল্প নিয়ে সাজানো গল্পগ্রন্থ—‘গল্পের ক্যানভাসে জীবন

  • Tk 222Tk 300

    IS HE THE MESSENGER?

    একজন অন্ধ ব্যক্তি যেমন দিনের আকাশে জাজ্বক্যমান সূর্যটাও দেখতে পায় না, তেমনই কিছু মানুষের অন্তর্দৃষ্টি এমনই অন্ধ যে—তারা সূর্যের অস্তিত্বের থেকেও সত্য, উজ্বলতার থেকে স্পষ্ট, সর্বশ্রেষ্ঠ নবীর নবুওয়াতের সত্যতা উপলব্ধি করতে পারে না। কেউ-বা নামে মাত্র বিশ্বাস রাখলেও সুদৃঢ় নয় সে-বিশ্বাসে; কিংবা দোদুল্যমান সংশয়ে। সেই সংশয় দূর করে, অন্ধচোখে নবুওয়াতের সত্যতার আলো তুলে ধরতে সত্য-সন্ধানী লেখক মোহাম্মদ তোয়াহা আকবর রচনা করেছিলেন ‘কে উনি’ বইটি। বাংলা ভাষায় বইটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর, ইংরেজি ভাষাভাষী পাঠকদের জন্য নিয়ে এসেছেন বইটির ইংরেজি অনুবাদ ‘Is He The Messenger?’। মূলত ইন্টারন্যাশনাল পাঠকদের জন্য বইটির জন্ম হলেও, বাংলাদেশেও রয়েছে এখন অনেক ইংরেজি-সাহিত্য পড়ুয়া পাঠক। যাদের অনেকে আবার ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনার কারণে, তেমন পারদর্শীও নয় বাংলা ভাষায়। এ-সকল পাঠকদের কথা মাথায় রেখেই বইটি প্রকাশ করেছে পেনফিল্ড পাবলিকেশন। এক বাক্যে বইটির আলোচ্য বিষয় তুলে ধরতে, লেখকের ভাষ্যে—‘নবীর উপরে ঈমান আনতে সাহায্য করার জন্যই ‘Is He The Messenger?’ বইটির জন্ম।

CATEGORIES