Best Seller Items
-
Tk 198
Tk 267সিরাত কাননের মুঠো মুঠো সৌরভ
বইটি রচনা করেছেন প্রখ্যাত ঐতিহাসিক, সমরবিদ ও সিরাত-বিশারদ শাইখ মাহমুদ শীত খাত্তাব রাহিমাহুল্লাহ। বইটির বিন্যাস প্রচলিত সিরাতগ্রন্থ থেকে একেবারেই আলাদা। শাইখ এখানে সিরাতশাস্ত্রের অনেকগুলো শাখার সারনির্যাস নিয়ে এসেছেন। তাই সিরাত পাঠের ভূমিকা হিসেবে বইটি বেশ উপযোগী মনে হয়। যারা দীর্ঘ পরিসরের সিরাত পড়ার পূর্বে গোটা সিরাতকে একনজরে দেখে নিতে চান, আমরা বলব, তাদের জন্য বইটি চমৎকার এক উপহার।
-
Tk 158
Tk 214ফুটন্ত ফুলের আসর
বিশুদ্ধ হাদিসভাণ্ডার থেকে চয়িত দিকনির্দেশনামূলক একগুচ্ছ উপদেশ, রাসুলুল্লাহ সিরাহ থেকে সংগৃহীত কয়েক পশলা আলো, সাহাবাদের জীবন-কানন থেকে আহরিত কতিপয় অনুপ্রেরণা, সোনালি যুগের ঝলমলে কিছু দৃশ্য, সালাফের অভিজ্ঞতা সিঞ্চিত কয়েক ফালি নাসিহা এবং ইসলামের বিস্তৃত ইতিহাস থেকে চাঞ্চল্যকর কিছু সত্য ঘটনা দিয়েই নির্মিত হয়েছে ‘ফুটন্ত ফুলের আসর’ নামের এই বইটি।
-
Tk 237
Tk 320প্রতিযোগিতা হোক জান্নাতের পথে
বর্তমানের কোন মানুষটি প্রতিযোগিতায় লিপ্ত নয়! সবার মাঝে চলছে প্রতিযোগিতা! কারও মাঝে প্রতিযোগিতা চলছে প্রকাশ্যে ঘটা করে। যেমন : ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, গান প্রতিযোগিতা, নাচ প্রতিযোগিতা, এমনকি সুন্দরী প্রতিযোগিতার নামে নারীদেহকে নগ্ন করে উপস্থাপনের প্রতিযোগিতা! আর কেউ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত মঞ্চের বাইরে—যেখানে অবশ্য প্রতিযোগীদের মাঝে আনুষ্ঠানিক কোনো আয়োজন হয় না; বরং এ প্রতিযোগিতা চলে নীরবে—অন্যকে দেখে দেখে। এ প্রতিযোগিতা দুনিয়া উপার্জনের প্রতিযোগিতা : কীভাবে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করা যায়! বড় কোনো পদ-পদবি পাওয়া যায়! কীভাবে লাখপতি-কোটিপতি হওয়া যায়—গাড়ি-বাড়ির মালিক বনা যায়! হ্যাঁ, এমন অনেক অসুস্থ প্রতিযোগিতাই জেঁকে বসেছে আজকের অধিকাংশ মানুষের মন-মগজে। আমাদের মহান সালাফগণও প্রতিযোগিতা করতেন। কিন্তু কী ছিল তাঁদের প্রতিযোগিতা? কোন লক্ষ্যপানে তাঁরা ছুটে চলতেন? জানতে চাও? তাহলে তোমার দৃষ্টিকে নিবদ্ধ করো এ বইটির পাতায় পাতায়।
-
Tk 203
Tk 274জাহান্নাম অসীম আজাবের হাতছানি
অনেক সময় আগুন স্পর্শে স্মরণীয় প্রভাব বিদ্যমান থাকে। উমর বিন খাত্তাব রা.-এর সামনে আগুন জ্বালানো হলে তিনি নিজের হাত তার কাছাকাছি করে বললেন, ‘হে খাত্তাবের বেটা, তুমি কি এই আগুনে ধৈর্যধারণ করতে পারবে?’ এ রকম আরেক সাহাবির নাম হলো, আহনাফ বিন কাইস; যিনি খুব হিসাব-নিকাশ করে চলাফেরা করতেন। তিনি রাতের বেলা বাতির কাছে এসে নিজের আঙুল তাতে ধরে বলতেন, ‘ধ্বংস! ধ্বংস!’ তারপর বলতেন, ‘তুমি কেন অমুক দিন এই কাজটি করলে? তুমি অমুক দিন কেন এই কাজটি করলে?’ এভাবে বইয়ের পরতে পরতে মিলবে জাহান্নাম নিয়ে সতর্কবাণী এবং এ থেকে পরিত্রাণ পাবার উপায়।
-
Tk 281
Tk 380জান্নাত চির সুখের ঠিকানা
আপনারা কি এমন কোনো মুসাফিরকে দেখেছেন, যিনি আগামীকাল বা পরের দিন নিজ দেশে ফিরবেন, অথচ তিনি নিজের সফরের বাসস্থান বা সেই (অস্থায়ী অবস্থানের) জায়গাটিকে খুব কারুকার্যের মাধ্যমে সজ্জিত করছেন? মানুষ কি বলবে না, তার মাথায় সমস্যা আছে। তাকে কি লোকে নির্বোধ আখ্যা দেবে না? এটি কি সর্বোত্তম নয় যে, সে নিজের সমুদয় সম্পদ জমা করে রাখবে এবং নিজ দেশে গিয়ে তা উপভোগ করবে? সুতরাং যে এ কথা উপলব্ধি করতে পেরেছে যে, সে জান্নাতের পথের মুসাফির এবং দুনিয়াতে তার অবস্থান ক্ষণস্থায়ী, তার সামনে জান্নাতলাভের সাধনার বিকল্প কোনো পথ নেই। সে তার দৃষ্টি আসল বাড়ির দিকেই নিবদ্ধ রাখবে। সে অচিরেই সে গৃহের উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করবে এবং ভিনদেশকে বিদায় জানাবে। সে যথাসম্ভব দুনিয়া থেকে নফল ইবাদত ও আনুগত্যের পুঁজি সঞ্চয় করবে; যেন প্রতিদান দিবসে জান্নাতে প্রশান্তি লাভ করতে পারে।
-
Tk 148
Tk 200অলসতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ
অলসতা একটি মারাত্মক ব্যাধি। যা দুনিয়া-আখিরাত উভয় জগতের কল্যাণ ও সাফল্য লাভ থেকে বঞ্চিত হওয়ার কারণ। যার মাঝে অলসতা চেপে বসে, তার জীবনে কোনো উন্নত লক্ষ্য থাকে না। ফলে সে হাত-পা গুটিয়ে ঘরকুনো হয়ে পড়ে থাকাকেই পছন্দ করে। প্রকৃত সাফল্য ও কল্যাণের ব্যাপারে সে মোটেও জ্ঞান রাখে না! ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল থাকা, দ্বীনের জন্য নিজের জান-মাল কুরবানি করা, কল্যাণকর কাজে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ কিংবা উত্তম কোনো প্রচেষ্টায় অলস-অকর্মণ্য ব্যক্তিকে পাওয়া যায় না। তাকে পাওয়া যায় উদরপূর্তি আর গুনাহের কাজে মজে থাকার মাঝে! অলসতার কারণে অলস ব্যক্তি কেবল নিজেই এককভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয় না; বরং অলসতার ক্ষতিকর প্রভাব গোটা সমাজ ও জাতির মাঝে ছেয়ে যায়। যে জাতির যুবকরা কর্মতৎপর ও উদ্যমী না হয়ে অলস জীবন কাটায়, জাতি হিসেবে তারা দুর্বল ও শক্তিহীন হয়ে পড়ে। নিজেদের কর্তব্য ভুলে অলস-উদাসীন থাকার কারণেই তারা পদে পদে লাঞ্ছনা ও অপদস্থতার শিকার হয়। হ্যাঁ, অলসতা যখন যুবসমাজের মাঝে ব্যাপক হয়ে মহামারির আকার ধারণ করে, তখন শুধু তারাই নয়; বরং পুরো জাতি ধ্বংসের অতল গহ্বরে পৌঁছে যায়।… অলসতার ক্ষতিকর প্রভাব কী? আর কীভাবেই বা আমরা এ মারাত্মক ব্যাধি থেকে বাঁচতে পারব?—জানতে পড়ুন ‘অলসতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ বইটি।