-
Tk 615
Tk 820সবর ও শোকর : পথ ও পাথেয়
দ্বীন ও দুনিয়ার সর্বাঙ্গীন সাফল্যে, মুমিনের ব্যক্তিক ও সামষ্টিক জীবনের সার্বিক কল্যাণে সবর ও শোকর পালন করে এক অনবদ্য ভূমিকা। সবর ও শোকর মূলত ইমানেরই দুটি অংশ। ইসলামি শরিয়ার প্রতিটি আহকামের সঙ্গে রয়েছে এই দুটির নিবিড় সম্পর্ক। কিন্তু অজ্ঞতার কারণে সবর ও শোকরকে আমরা আটকে ফেলি আমলের ছোট্ট একটি গণ্ডিতে—চিন্তায় ও কর্মে সবর ও শোকরের যথাযথ মূল্যায়নে বরাবরই আমরা ব্যর্থ হই। তাই, সবর ও শোকরের পরিচয়, প্রকার, প্রকৃতি ও পরিণতি সম্পর্কে বিশদভাবে জানতে আত্মশুদ্ধি জগতের বিখ্যাত আলিম ইবনুল কাইয়্যিমের অনদব্য সৃষ্টি ‘উদ্দাতুছ ছবিরীন ওয়া যাকিরাতুশ্চ ছাকিরীন’ এর অনুবাদ ‘সবর ও শোকর: পথ ও পাথেয়’
-
Tk 71
Tk 96ব্যস্ততার এ যুগে ইলম অন্বেষণ
যারা নিজেদের ব্যস্ততার অনুযোগ করে থাকেন, তাদের জন্য এ বইটি হবে অতি উত্তম পাথেয়। কেননা, এ বইতে থাকছে ইলমের শ্রেষ্ঠত্ব বয়ান থেকে শুরু করে সালাফের ইলমের প্রতি আগ্রহের কথা, নিজের পার্থিব ব্যস্ততার ওপর ইলম অর্জনকে অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা। আছে সময়ের সঠিক ব্যবহার করে ইলম অর্জনের উপায় বিশ্লেষণ। আছে ইলম অর্জনে সহায়ক পথ-পদ্ধতি এবং প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ইলম অর্জনের সহজ পন্থার বর্ণনা।
-
Tk 89
Tk 120সমস্যার সমাধান
মানুষ মাত্রই বিপদে আক্রান্ত হয়। সমস্যায় জর্জরিত হয়। ব্যক্তিগত, পারিবারিক, শারীরিক, মানসিক কত কষ্টের মাঝ দিয়ে মানুষকে চলতে হয়! কেউ হতাশায় ভেঙ্গে পড়ে, কেউ নেশার মরণফাঁদে পড়ে আর কেউবা অতি শোকে পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়। আসলে অজ্ঞতার কারণেই মানুষ এমন বোকামি করে থাকে। পৃথিবীতে যেমন সমস্যা আছে, ঠিক তেমনি প্রতিটি সমস্যার সমাধানও আছে। . কিন্তু মানুষ বড় ত্বরাপ্রবণ। সে দ্রুত ফল পেতে চায়। আর হোঁচট খেয়ে পথ হারিয়ে ফেলে। সমাধানের পথে সে হাঁটে না। এক্ষেত্রে সমাধানের জন্য প্রথম শর্ত হল ধৈর্য। এরপর তাকে জাগতিক কিছু সরল নীতি আর ইসলাম নির্দেশিত কিছু ঐশী নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। তাহলে ইনশাআল্লাহ বিশ্বাসী প্রতিটি মানুষই পেয়ে যাবে তার কাঙ্ক্ষিত সমাধান।
-
Tk 85
Tk 115অন্তিম মুহূর্ত
‘প্রত্যেক প্রাণীই মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে।’ পবিত্র কুরআনের এ আয়াতটি আমরা প্রায় সকলেই মুখস্থ পারি, কিংবা এর অর্থটুকু হলেও জানি। কিন্তু কতটুকু আমরা মৃত্যুর মর্ম অনুধাবন করি? মৃত্যু নিয়ে কি আদৌ আমরা ভাবি? কিন্তু একটা সময় আসবে, যখন আমাদের মৃত্যু নিয়ে ভাবতে হবে; ভাবতে হবে মৃত্যু-পরবর্তী জীবন নিয়ে। সে জীবনে নিজের অবস্থা কেমন হবে—এমন সকল প্রশ্ন নিয়ে আমরা ভাবব; ভাবতে বাধ্য হবো। সে সময়টাই আমাদের এ জীবনের অন্তিম মুহূর্ত। – এ দুনিয়া থেকে যতজন বিদায় নিয়েছে, সবাইকে অন্তিম মুহূর্তের কষ্ট-যন্ত্রণা সয়ে যেতে হয়েছে। নবি-রাসুল আলাহিমুস সালাম-এর জন্যও কষ্ট-যন্ত্রণার এ অন্তিম মুহূর্তটি এসেছিল। এসেছিল সালাফে সালেহিনের জীবনেও। জীবন সায়াহ্নে আসা সে সময়টা নিয়ে আমাদের বিভিন্ন প্রশ্ন, নবি-রাসুল ও সালাফে সালেহিনের শেষ সময়ের চিত্রগুলো উঠে এসেছে ‘অন্তিম মুহূর্ত’ বইটিতে।
-
Tk 112
Tk 150কল্যাণের বারিধারা
একজন মুসলিম আল্লাহকে রব হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট। সন্তুষ্ট ইসলামকে দীন হিসেবে পেয়ে এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে রাসুল হিসেবে পেয়ে। এ জীবন খুবই ছোট। মাত্র কিছু দিনের সমষ্টি। এ তো কিছু নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের যোগফল। এ অল্প ও সংক্ষিপ্ত সময়েই একজন মুসলিমকে তার পাথেয় জোগাড় করে নিতে হয়। নিজেকে সিক্ত করতে হয় কল্যাণের বারিধারায়। আর যখন আল্লাহ তা কবুল করে নেন, তখন কল্যাণের বারিধারা সোনালি ফসল ফলায়। একজন মুসলিম কল্যাণের এ বারিধারায় নিজেকে সিক্ত করে আশা করতে পারে প্রতিদান লাভের, আকাঙ্ক্ষা করতে পারে পুরস্কার পাবার, আকাঙ্ক্ষা করতে পারে শান্তির আবাস জান্নাতের।
-
Tk 90
Tk 120বাবা আমার বিয়ের ব্যবস্থা করুন
পিতার প্রতি সন্তানের হৃদয়ের আকুতি! আব্বু, আমাকে আমার যৌবন অনুভব করতে দিন, তারুণ্যের পুষ্পিত দিনগুলো আমি উপভোগ করতে চাই। আব্বু, চোখের সামনে উথাল-পাতাল করছে ফিতনার উত্তাল সমুদ্র। মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ার পূর্বেই আমার বিয়ের ব্যবস্থা করুন। আব্বু, হয়তো আল্লাহ আপনাকে নেককার নাতি-নাতনি দান করবেন। আব্বু, ফিতনা আমার একেবারেই সন্নিকটে, হাত বাড়ালেই আমি তার নাগাল পাই। আব্বু, আমি আর ছোট নেই। আমি এখন পূর্ণ যুবক। আব্বু, আমি আর সেই ছোট্ট খুকিটি নেই। আমি এখন পূর্ণ তরুণী, অধীর আগ্রহে যে পথ চেয়ে থাকে তার স্বপ্নের রাজকুমারের প্রতীক্ষায়। আব্বু, হারামের চেয়ে হালাল উত্তম। আব্বু, আপনি আমাকে অশ্লীল ও অশালীন কাজের শিকার হতে দেবেন না। আব্বু, আমার দ্রুত বিয়ের ব্যবস্থা করলে কিয়ামতের দিন আপনি আল্লাহর কাছে অনেক বড় প্রতিদান পাবেন। আব্বু, খিদে পেলে মানুষ খাবার খায়। হালাল থেকে আমায় বঞ্চিত করবেন না। এভাবে আবেগের সুরে বইটি সাজানো হয়েছে সেসব সন্তানদের জন্য, যারা বিয়ের কথা বাবাকে বলতে পারছেন না। এবং সেসব বাবাদের জন্য, যারা ভুলে গেছেন তাদের সন্তানদের বিয়ের বয়সের কথা। তাদের প্রতি উত্তম নসিহতপূর্ণ একটি বই ‘ইয়া আবি জাওয়্যীযনি।’
-
Tk 112
Tk 150দুনিয়া এক ধূসর মরীচিকা
দুনিয়াকে ঘিরে অনেক স্বপ্ন তোমার! তুমি চাও, তুমিই হবে দুনিয়ার সবচেয়ে সফল ব্যক্তি। কিন্তু আফসোস, যে দুনিয়ার পেছনে তোমার এত ছোটাছুটি, যার জন্য তোমার এত পদক্ষেপ আর পরিশ্রম ব্যয়; সে দুনিয়ার স্বরূপ সম্পর্কে জানার সময়টুকুও তোমার হয়নি।
-
Tk 66
Tk 88তাওহীদের কালিমা
কেউ যদি তাওহীদ বা ঈমান সম্পর্কে সংক্ষিপ্তভাবে জানতে চায়, কেউ যদি চায় তাওহীদের মূল বিষয়গুলোকে এক নিমিষে পড়ে ফেলতে, তাওহীদ বিষয়ক পড়াশুনা শুরুর জন্য ছোট্ট কোনো বইয়ের খোঁজে থাকে, তাহলে এই বইটি তার জন্যই। . বইটি ছোট হলেও এর বিষয়বস্তু ও আলোচনা অত্যন্ত মূল্যবান। এখানে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ এর দাবীগুলো আলোচিত হয়েছে, সেই সাথে এই তাওহীদের কালিমা ভঙ্গকারী বিষয়গুলোও লেখক তুলে ধরেছেন।
-
Tk 290
Tk 390তাকফীরের মূলনীতি
কুফরী কাজ করা আর কাফের হয়ে যাওয়া এক জিনিস নয়। অনেক সময় এমন হতে পারে যে,কেউ কুফরী কাজ করেছে,কিন্তু সে এর দরুন কাফের হয়ে যায়নি। কারণ,শরীয়তে এমন কয়েকটি বিষয় আছে,যা বিদ্যমান থাকাবস্থায় কেউ কুফরী কাজ করা সত্ত্বেও কাফের হয় না। এ বিষয়ে শরীয়তের বিশেষ কিছু মূলনীতি রয়েছে। সুতরাং কাউকে কাফের বলতে হলে প্রথমত কোন কোন কাজ কুফরী সেটা জানা থাকতে হবে পাশাপাশি কোন কোন কারণে কুফরী করা সত্ত্বেও ব্যক্তি কাফের হয় না সেটাও জানা থাকতে হবে। এছাড়াও এতে আরো অনেক বিষয় আছে,যা একমাত্র বিজ্ঞ আলেমরাই জানেন। তাকফীরের ব্যাপারে আমাদের বাংলা ভাষায় প্রামাণ্য ও বিস্তারিতাকারে কোনো বই বা রচনা না থাকায় অনেকের ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও এ ব্যাপারে কিছু জানতে পারে না। এমনকি অনেক সাধারণ আলেমদের জন্যও আরবী বই থেকে পূর্ণ ধারণা নেয়া কষ্টকর হওয়ায় তাদেরও এ বিষয়ে তেমন কোনো পড়াশোনা বা অধ্যয়ন নেই। এ সকল বিষয়কে সামনে রেখে আমরা কুরআন-হাদীস ও শরীয়াহর মূলনীতির আলোকে এ বইটি রচনা করতে উদ্যেগী হয়েছি। এতে তেরোটি মূলনীতি উল্লেখ করে প্রত্যেকটি মূলনীতির আলোচনায় আরো অনেক বিষয় সংযোজন করে দিয়েছি। প্রতিটি বিষয়কে কুরআন ও হাদীসের আলোকে প্রামাণ্য করে উপস্থাপন করেছি। এটা অধ্যয়ন করলে আমাদের সমাজে ব্যাপকভাবে তাকফীরের যে প্রচলন আছে তা কিছুটা হলেও কমে আসবে আশা করা যায়। আর তাকফীরের অভ্যাস থেকে মুক্ত হতে পারলে আমাদের পরস্পরে মতভিন্নতা থাকা সত্ত্বেও আমরা মুসলিমরা কাছাকাছি হতে পারবো। আমাদের একতা বৃদ্ধি পাবে। সর্বোপরি মুসলিম জাহানের উপকার হবে।
-
Tk 110
Tk 147দৈনন্দিনের সহস্রাধিক সুন্নাত
অল্প পুঁজি খাটিয়ে অধিক লাভ করতে পারাটা হলো বুদ্ধিমত্তার পরিচয়। পরকালবিশ্বাসীদের মাঝে সে-ই তো প্রকৃত বুদ্ধিমান, যার কোনো মুহূর্তই অনর্থক কাটে না, যার কোনো কাজই নিষ্ফল হয় না। হ্যাঁ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাতের অনুসরণ করে, একজন মুমিন খুব সহজে তার দৈনন্দিনের অতি সাধারণ কাজেও পাহাড়সম নেকি অর্জন করতে পারে। একটি নেক কাজ আদায় করতে গিয়ে আরও অনেকগুলো নেক কাজের সাওয়াব লাভ করতে পারে। আমরা যদি দৈনন্দিনের প্রতিটি কাজ সুন্নাতমাফিক সম্পাদন করি, তাহলে প্রতিদিন অতি সহজেই সহস্রাধিক সুন্নাতের ওপর আমল করতে পারব। এ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই শাইখ খালিদ আল-হুসাইনান রহ. কর্তৃক রচিত অতি উপকারী গ্রন্থ ‘দৈনন্দিনের সহস্রাধিক সুন্নাত’।
-
Tk 270
Tk 360উসওয়াতুন হাসানাহ (রাসূল ﷺ-এর সংক্ষিপ্ত জীবনচরিত)
আল্লাহ্ তায়ালা পবিত্র কুরআনে ইরাশাদ করেন- “বস্তুত আল্লাহর রাসূলের মধ্যে রয়েছে তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ, এমন ব্যক্তির জন্য যে আল্লাহ ও আখিরাত দিবসের আশা রাখে এবং আল্লাহকে অধিক পরিমাণে স্মরণ করে।” — সূরা আহযাব: ২১ বইটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনী নিয়ে রচিত। জন্ম-বাল্যকাল-নবুওয়াত-ইসলাম প্রচার-হিজরত-জিহাদ-মৃত্যু আলোচনার পাশাপাশি উনার জীবনীর প্রতিটি ঘটনা থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা ও পাথেয় সাবলীলভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
-
Tk 90
Tk 120নবীজির উত্তম গুণাবলি
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে আমরা ভালোবাসি। নিজেদের তাঁর উম্মত দাবি করি। কিন্তু তাঁর সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি? যদি আমাদের তাঁর সম্পর্কে আলোচনা করতে বলা হয়, তখন কি আমরা তাঁর সম্পর্কে অনর্গল বলে যেতে পারব? কত গল্প-উপন্যাসই তো আমরা অধ্যয়ন করি, বিশ্বের নানা প্রান্তের কত অদ্ভুত খবরের পেছনে পড়ি! কিন্তু সত্যিকারই বলুন তো, প্রিয় নবীজির জীবনী কিংবা তাঁর চারিত্রিক গুণাবলি সম্পর্কে জানার এবং তাঁর আদর্শ অনুসরণের কতটুকু আগ্রহ আছে আমাদের মাঝে? শুধু ভালোবাসার দাবি করলেই কি ভালোবাসা হয়। ভালোবাসার জন্য তো প্রিয় মানুষটি সম্পর্কে জানার পূর্ণ আগ্রহ থাকতে হয়। হ্যাঁ, প্রিয় নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর গুণাবলি সম্পর্কে জানতে পড়ুন অনবদ্য এ বইটি…
-
Tk 85
Tk 115পরকালের প্রস্তুতি
দুনিয়া, ক্ষণিকের সফর…। এর থেকে বিদায় অনিবার্য; তবুও এর জন্য মানুষের কত কী আয়োজন! চাহিদার শেষ নেই, ইতি নেই স্বপ্নের। নিজের ঝোলা ভর্তির জন্য মানুষের কত যে ঘাম ঝরছে! কেউ ঝরাচ্ছে রক্ত! সবাই তো এ কথা বিশ্বাস করে, প্রত্যেকেই আস্বাদন করবে মৃত্যুর স্বাদ। সবকিছু ছেড়েই যেতে হবে ওপারে। তবুও মানুষ ব্যস্ত এপারের ভোগবিলাসের উপায়-উপকরণ নিয়ে। ওপারের পাথেয় জোগাড়ের সময় কই! . হে দুনিয়ার মোহে আচ্ছন্ন মানুষ! এবার একটু ক্ষান্ত হও। তোমার দুনিয়ার পুঁজি তো দিনদিনই সমৃদ্ধ হচ্ছে। কিন্তু পরকালের পুঁজির খবর কী? তা কি বরাবরই উপেক্ষিত থাকবে? আর কত সময় নষ্ট করবে পার্থিব ভোগবিলাসের পেছনে? তবে কখন তোমার সময় হবে পরকালের প্রস্তুতি গ্রহণের!? সৌভাগ্যবান ও তাওফীকপ্রাপ্ত বান্দা তো তারাই, যারা জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে কাজে লাগিয়ে পরকালের জন্য পাথেয় সংগ্রহ করে। পিঁপড়া যেমন শীতকালের দুর্ভোগ থেকে বাঁচার জন্য গ্রীষ্মকালেই খাবার ও পাথেয় সংগ্রহ করে রাখে। মুমিন বান্দাও ঠিক তেমনি পরকালের কঠিন দুর্ভোগ থেকে বাঁচার উদ্দেশ্যে দুনিয়াতে থাকতেই আল্লাহর আনুগত্য ও ইবাদতের মাধ্যমে নেক আমল সংগ্রহ করে।
-
Tk 118
Tk 160যেসব হারামকে অনেকেই তুচ্ছ মনে করে
পাপ যখন ব্যক্তিগত পর্যায়ে থাকে তখন এর ক্ষতি কেবল ব্যক্তি নিজেই ভুগে। তার মনে হয়ত এর জন্য অনুশোচনা বোধ থাকে। ফলে তাওবার সুযোগ থাকে। কিন্তু যখন সেই পাপ সামাজিকভাবে প্রচলিত হতে শুরু করে, তখন মানুষ ভুলতে থাকে ‘এটা মূলত পাপ’। আমাদের সমাজে এমন অনেক বিষয় আছে, যা মানুষ স্বাভাবিকভাবেই করে যাচ্ছে, অথচ সেগুলো স্পষ্টত হারাম। মনে নেই কোনো আফসোস, নেই কোনো তাওবার অনুশোচনা। ফলে আমৃত্যু মানুষ সেগুলো হালাল ভেবে করতে থাকে।
-
Tk 111
Tk 150জাদুর বাস্তবতা
কেউ কেউ মনে করে, ‘জ্বিন-জাদু’ এসব বিষয় একেবারে ভিত্তিহীন। এগুলোর কোনো অস্তিত্বই তারা স্বীকার করে না । আবার কেউ তো এসব নিয়ে এতটা সীমালঙ্ঘনে লিপ্ত থাকে যে, বিভিন্ন তন্ত্র-মন্ত্র আর কুফরি কালাম বলে নিজের ঈমানও খুইয়ে বসে এবং অন্যের ঈমানও বিনষ্ট করে। আসলেই কি জ্বিন ও জাদুর অস্তিত্ব নেই? এসব কি মানুষের কেবলই অলীক কল্পনা? কুরআন-হাদীস থেকে কি এসবের অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়? এমন প্রশ্নগুলোর যেমন সঠিক উত্তর মিলবে ‘জাদুর বাস্তবতা’ নামক এ বইটিতে; তেমনি তারাও খুঁজে পাবে যথাযথ সমাধান, যারা জ্বিন ও জাদুর অস্তিত্ব তো স্বীকার করে, কিন্তু জানে না- কীভাবে জ্বিন বা জাদুগ্রস্ত ব্যক্তি এগুলোর প্রভাব থেকে মুক্তি লাভ করতে পারবে? তাই আসুন, জ্বিন-জাদু ও এ সংক্রান্ত বিষয়গুলোর ব্যাপারে সঠিক ধারণা লাভ করতে অধ্যয়ন করি ‘জাদুর বাস্তবতা’ নামক এ বইটি।
-
Tk 79
Tk 107ঈমানের দুর্বলতা
দুর্বল ঈমানদার তার অন্তরের কাঠিন্যের বিষয়টা অনুভব করতে পারে। আল্লাহ বলেন, “অতঃপর এ ঘটনার পরে তোমাদের অন্তর কঠিন হয়ে গেছে। তা পাথরের মত অথবা তদপেক্ষাও কঠিন…” (সূরা বাক্বারাহ ২:৭৪) কঠিন অন্তরের ব্যক্তিকে মৃত্যুর কথা স্মরণ করিয়ে দিলে বা সে কোনো মৃত ব্যক্তি দেখলে তার কোনো ভাবান্তর হয় না। এমনকি নিজে লাশ কাঁধে বহন করে নিয়ে তাতে মাটি দিলেও নির্লিপ্ত থাকে। কবরস্থানের নিকটে হাঁটার সময় তার কাছে মনে হয় সাধারণ কিছু পাথরের পাশ দিয়ে যাচ্ছে। ঈমান দুর্বল হলে ইবাদাতে মনোযোগ থাকে না. সালাত, তিলাওয়াত, দু’আ যদি নিয়মিত করেও, সেগুলো একঘেয়ে রুটিনের মত করে। কী আওড়াচ্ছে তার অর্থের দিকে কোনো খেয়াল থাকে না। আল্লাহ “সে ব্যক্তির দুআ কবুল করেন না যার অন্তর তাঁর প্রতি গাফেল।” (তিরমিযি, ৩৪৭৯) তাই ঘুমিয়ে পড়া ঈমানকে জাগিয়ে তুলতে হয়, পরিচর্যা দ্বারা এর অসুস্থতা কাটিয়ে উঠাতে হয়। ঈমানের যাবতীয় দুর্বলতা এবং এসবের চিকিৎসা নিয়ে শায়খ সালেহ আল মুনাজ্জিদের বই “ঈমানের দুর্বলতা” বেশ ফলদায়ক।