-
Tk 281
Tk 380এখনো কি ফিরে আসার সময় হয়নি
তোমাদের বলছি, যারা সারাক্ষণ টিভির সামনে, বিভিন্ন চ্যানেলে, ইন্টারনেটে সময় অতিবাহিত করছ, ডুবে আছ পাপের সাগরে, পরকালে কী হবে তোমাদের? একটি পাপের লেজ ধরে আরেকটি পাপের দিকে পা বাড়াচ্ছ, নামাজের প্রতি অবহেলা করছ? এখনো কি সময় হয়নি তোমাদের তাওবা করার? পাপগুলো মুছে ফেলার? পাপের সাগর থেকে উত্তোলন হবার? এখনো কি সময় হয়নি নিজের সাথে হিসাব করার? এখনো কি সময় হয়নি নিজেকে এ কথা বলার? হে নফস, যেদিন তাওবার সুযোগ থাকবে না, সেদিন আসার আগেই আল্লাহর কাছে তাওবা করো, ক্ষমা প্রার্থনা করো তোমার পাপের জন্য ক্ষমাশীল দয়াময় রবের দরবারে। কারণ, মৃত্যু তোমার দিকে বাতাসের গতিতে ধেয়ে আসছে। তাওবা না করলে আল্লাহর আজাব থেকে কোনোভাবেই রক্ষা পাওয়ার সুযোগ নেই। সুতরাং অবাধ্যতা করে তাঁর সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করো না।
-
Tk 273
Tk 364অন্তরের রোগ (২য় খণ্ড)
অন্তরকে অসুস্থ-রোগাক্রান্ত করে তোলে এমনই কিছু কঠিন রোগের আলোচনা নিয়ে অসংখ্য প্রবন্ধ লিখেছেন শায়খ সালিহ আল মুনাজ্জিদ। সেসকল প্রবন্ধেরর সংকলন নিয়ে ‘অন্তরের রোগ’ নামে প্রকাশীত হয়েছে।
দ্বিতীয় খণ্ডে থাকছেঃ
০১. প্রেমাসক্তি,
০২. গাফিলতি,
০৩. ঝগড়া-বিবাদ,
০৪. অহংকার,
০৫. নেতৃত্বের লোভ
প্রতিটি রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ, এর ক্ষতি-অপকারিতা এবং রোগ থেকে বাঁচার চিকিৎসা ও উপায় সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করা হয়েছে এই সিরিজে।
-
Tk 270
Tk 360উসওয়াতুন হাসানাহ (রাসূল ﷺ-এর সংক্ষিপ্ত জীবনচরিত)
আল্লাহ্ তায়ালা পবিত্র কুরআনে ইরাশাদ করেন- “বস্তুত আল্লাহর রাসূলের মধ্যে রয়েছে তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ, এমন ব্যক্তির জন্য যে আল্লাহ ও আখিরাত দিবসের আশা রাখে এবং আল্লাহকে অধিক পরিমাণে স্মরণ করে।” — সূরা আহযাব: ২১ বইটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনী নিয়ে রচিত। জন্ম-বাল্যকাল-নবুওয়াত-ইসলাম প্রচার-হিজরত-জিহাদ-মৃত্যু আলোচনার পাশাপাশি উনার জীবনীর প্রতিটি ঘটনা থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা ও পাথেয় সাবলীলভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
-
Tk 240
Tk 320অন্তরের রোগ (১ম খণ্ড)
অন্তরকে অসুস্থ-রোগাক্রান্ত করে তোলে এমনই কিছু কঠিন রোগের আলোচনা নিয়ে অসংখ্য প্রবন্ধ লিখেছেন শায়খ সালিহ আল মুনাজ্জিদ। সেসকল প্রবন্ধেরর সংকলন নিয়ে ‘অন্তরের রোগ’ নামে প্রকাশীত হয়েছে।।
এর প্রথম খণ্ডে থাকছে—
০১. আসক্তি
০২. প্রবৃত্তির অনুসরণ
০৩. দুনিয়ার মহব্বত
০৪. নিফাক
প্রতিটি রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ, এর ক্ষতি-অপকারিতা এবং রোগ থেকে বাঁচার চিকিৎসা ও উপায় সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করা হয়েছে এই সিরিজে।
-
Tk 240
Tk 324অশ্রুসাগর
প্রতিটি ভোর নিয়ে আসে নতুন আলো। করে দেয় আমাদের নতুন কিছু পাথেয় জোগাড় করে নেওয়ার সুযোগ। এ সুযোগ কেউ কাজে লাগায়, ফলে সে ধন্য হয়। আর কেউবা বরাবরই বিমুখ থাকে, চলে উল্টো পথে আর নিমজ্জিত হয় পাপের সাগরে। কেউ আবার গুনাহের কর্দমা লেপে নেয় সর্বাঙ্গে। ময়লার আবরণে দেহমন সব কদর্য হয়ে পড়ে। এমন মানুষগুলো প্রভুর কাছে থেকে দূরে সরে যায়। কিন্তু তারা সংশোধিত হতে চাইলে প্রভু কি তাদের দূরে সরিয়ে দেন? উত্তরটা আমাদের ভালোভাবেই জানা। না, মহান রব তাদের দূরে সরিয়ে দেন না। বরং যারা আপন চোখ থেকে প্রবাহিত করে অশ্রুধারা, তাওবা করে ফিরে আসে মহান প্রভুর কাছে, তারাই তো সেসব মানুষ, যারা মহান প্রভুর নৈকট্যশীল বান্দায় রূপান্তরিত হয়। গ্রন্থটি গুনাহে নিমজ্জিত নিরাশ বান্দাদের জন্য হবে আশার আলো, দিগভ্রান্ত পথিকদের জন্য হবে পথের দিশা, আর দ্বীনের রাজপথে চলতে ইচ্ছুক ভাইদের জন্য হবে শ্রেষ্ঠ পাথেয়।
-
Tk 237
Tk 320প্রতিযোগিতা হোক জান্নাতের পথে
বর্তমানের কোন মানুষটি প্রতিযোগিতায় লিপ্ত নয়! সবার মাঝে চলছে প্রতিযোগিতা! কারও মাঝে প্রতিযোগিতা চলছে প্রকাশ্যে ঘটা করে। যেমন : ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, গান প্রতিযোগিতা, নাচ প্রতিযোগিতা, এমনকি সুন্দরী প্রতিযোগিতার নামে নারীদেহকে নগ্ন করে উপস্থাপনের প্রতিযোগিতা! আর কেউ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত মঞ্চের বাইরে—যেখানে অবশ্য প্রতিযোগীদের মাঝে আনুষ্ঠানিক কোনো আয়োজন হয় না; বরং এ প্রতিযোগিতা চলে নীরবে—অন্যকে দেখে দেখে। এ প্রতিযোগিতা দুনিয়া উপার্জনের প্রতিযোগিতা : কীভাবে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করা যায়! বড় কোনো পদ-পদবি পাওয়া যায়! কীভাবে লাখপতি-কোটিপতি হওয়া যায়—গাড়ি-বাড়ির মালিক বনা যায়! হ্যাঁ, এমন অনেক অসুস্থ প্রতিযোগিতাই জেঁকে বসেছে আজকের অধিকাংশ মানুষের মন-মগজে। আমাদের মহান সালাফগণও প্রতিযোগিতা করতেন। কিন্তু কী ছিল তাঁদের প্রতিযোগিতা? কোন লক্ষ্যপানে তাঁরা ছুটে চলতেন? জানতে চাও? তাহলে তোমার দৃষ্টিকে নিবদ্ধ করো এ বইটির পাতায় পাতায়।
-
Tk 227
Tk 307আশার ফোয়ারা
পবিত্র কুরআনে কারিমের বহু আয়াতে, রাসুল সা.-এর অসংখ্য হাদিসে মুমিন বান্দাদের প্রতি আল্লাহ তাআলার অনেক ওয়াদা ও সুসংবাদের কথা বর্ণিত রয়েছে। ঘোষিত হয়েছে মুমিনদেরকে আল্লাহর পক্ষ থেকে সাহায্য ও বিজয় দানের কথা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আজ আমরা আল্লাহর এসব ওয়াদা ও সুসংবাদের কথা ভুলে গিয়ে হতাশার অতল সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছি!! দুর্বলতা ও হীনম্মন্যতা আজ আমাদের এতটাই গ্রাস করেছে যে, আমরা নিজেদের সোনালি অতীতের কথাও ভুলে বসেছি!! পাপাচার-অনাচারে ছেয়ে যাওয়া এই পৃথিবীটা যে আমাদের হাত ধরেই পুনরায় ইনসাফে ভরে যেতে পারে, সেই আশাটুকু আজ আমাদের হৃদয়ে জাগে না!! কেন? আমাদের কী হলো? আল্লাহর ওপর ভরসা, তাঁর কাছেই সাহায্য ও কল্যাণের আশা করা…এই উত্তম গুণগুলো আমাদের থেকে কোথায় হারিয়ে গেল! হ্যাঁ, হতাশা আর হীনম্মন্যতার জঞ্জালকে ছুড়ে ফেলে আমাদের আবার ঘুরে দাঁড়াতে হবে। নিরাশার উপত্যকা থেকে নিজেদের বের করে আনতে হবে। আল্লাহর ওপর ভরসা করে, তাঁর কাছেই উত্তম আশা রেখে সামনে কদম বাড়াতে হবে। আমরা যদি রব্বুল আলামিনের সাথে আমাদের কৃত প্রতিশ্রুতিগুলো যথাযথভাবে পূর্ণ করি, তবেই তিনি তাঁর প্রতিশ্রুতিগুলো পূর্ণ করবেন! আমাদেরকে পরাজয়ের গ্লানি থেকে মুক্তি দেবেন—বিজয়ের সুমিষ্ট স্বাদ আস্বাদন করাবেন। প্রিয় পাঠক, হতাশা ও ব্যর্থতার গ্লানি থেকে মুক্ত হয়ে আমরা যেন আল্লাহর ওয়াদা ও সুসংবাদের প্রতি বিশ্বাস পোষণ করতে পারি, আল্লাহর বিধানমতে জীবনযাপন করে দুনিয়া ও আখিরাতের সাফল্য লাভে ধন্য হতে পারি, এই উত্তম শিক্ষাই পাব আল্লাহর পক্ষ থেকে ৩০টি সুসংবাদ বাংলা অনুবাদ ‘আশার ফোয়ারা’ বইটিত।
-
Tk 218
Tk 294ইমানদীপ্ত আহবান
শাইখ খালিদ আর রাশিদ বিগত কয়েক দশকের দাওয়াহর ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় নাম। তাঁর দরদভরা আওয়াজ, আবেগাপ্লুত অভিব্যক্তি আর ইমানদীপ্ত আহ্বান নতুন উপলব্ধির ঝড় তুলত তরুণদের হৃদয়ে। দ্বীনের পথে প্রত্যাবর্তনের এক তীব্র আহ্বান ধ্বনিত হতো তাদের অনুভবে। তাঁর ইমান জাগানিয়া ভাষণ কত আরব যুবককে আলোকিত জীবনের সন্ধান দিয়েছে, কত বিভ্রান্ত পথহারাকে আলোর দিশা দিয়েছে তার কোনো লেখাজোখা নেই। তাঁর আবেগকম্পিত কণ্ঠস্বর শ্রোতাদের মুহূর্তেই নিয়ে যেত উপলব্ধি দুনিয়ায় নাড়া দিত হৃদয়ের মর্মমূল ধরে। শাইখের কালজয়ী বক্তৃতামালার অনবদ্য সংকলন, ‘রাওয়াইউশ শাইখ খালিদ আর রাশিদ। এরই বাংলা সংস্করণ ‘ইমানদীপ্ত আহ্বান’।এতে শাইখের নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ ২৭ টি ভাষণ মলাটবদ্ধ হয়েছে। বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত এই ভাষণগুলোতে সব শ্রেণির মুসলমানদের জন্য রয়েছে আত্মার খোরাক।
-
Tk 206
Tk 275রাসুলের চোখে দুনিয়া
দুনিয়া এক রহস্যঘেরা জায়গা। এখানে মানুষ আসে। শৈশব, কৈশোর আর তারুণ্যের সিড়ি বেয়ে বার্ধক্যে পৌঁছে। তারপর হঠাৎ একদিন চলে যায়। এই স্বল্পতম সময়ে দুনিয়াবি সফলতার সিঁড়ি বেয়ে উপারে উঠার জন্য মানুষের কি নিরন্তর চেষ্টা। অথচ সে জানে না উপরে উঠতে গিয়ে সে কতটা নিচে নেমে যাচ্ছে। দুনিয়ার সাথে আমাদের সত্যিকার সম্পর্ক কী? দুনিয়ার ব্যাপারে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি কেমন হওয়া উচিত? প্রকৃত সফলতা কিসে? নবী রাসূলদের জীবন ও বক্তব্য থেকে এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে পড়ুন ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহঃ) রচিত এক কালজয়ী গ্রন্থ ‘কিতাব যুহুদের’ অনুবাদ এই ‘রাসূলের চোখে দুনিয়া’
-
Tk 203
Tk 274জাহান্নাম অসীম আজাবের হাতছানি
অনেক সময় আগুন স্পর্শে স্মরণীয় প্রভাব বিদ্যমান থাকে। উমর বিন খাত্তাব রা.-এর সামনে আগুন জ্বালানো হলে তিনি নিজের হাত তার কাছাকাছি করে বললেন, ‘হে খাত্তাবের বেটা, তুমি কি এই আগুনে ধৈর্যধারণ করতে পারবে?’ এ রকম আরেক সাহাবির নাম হলো, আহনাফ বিন কাইস; যিনি খুব হিসাব-নিকাশ করে চলাফেরা করতেন। তিনি রাতের বেলা বাতির কাছে এসে নিজের আঙুল তাতে ধরে বলতেন, ‘ধ্বংস! ধ্বংস!’ তারপর বলতেন, ‘তুমি কেন অমুক দিন এই কাজটি করলে? তুমি অমুক দিন কেন এই কাজটি করলে?’ এভাবে বইয়ের পরতে পরতে মিলবে জাহান্নাম নিয়ে সতর্কবাণী এবং এ থেকে পরিত্রাণ পাবার উপায়।
-
Tk 198
Tk 267সিরাত কাননের মুঠো মুঠো সৌরভ
বইটি রচনা করেছেন প্রখ্যাত ঐতিহাসিক, সমরবিদ ও সিরাত-বিশারদ শাইখ মাহমুদ শীত খাত্তাব রাহিমাহুল্লাহ। বইটির বিন্যাস প্রচলিত সিরাতগ্রন্থ থেকে একেবারেই আলাদা। শাইখ এখানে সিরাতশাস্ত্রের অনেকগুলো শাখার সারনির্যাস নিয়ে এসেছেন। তাই সিরাত পাঠের ভূমিকা হিসেবে বইটি বেশ উপযোগী মনে হয়। যারা দীর্ঘ পরিসরের সিরাত পড়ার পূর্বে গোটা সিরাতকে একনজরে দেখে নিতে চান, আমরা বলব, তাদের জন্য বইটি চমৎকার এক উপহার।
-
Tk 198
Tk 267আলোকিত জীবনের প্রত্যাশায়
আজকাল দিন বদলের অনেক বুলি আমরা শুনতে পাই। ওদের চোখে-দিন বদল মানে অদ্ভুত রঙেঢঙে অবাধ্যতার মাঝে ডুবে থাকা। উন্মাদ হয়ে বিশ্বাস থেকে অবিশ্বাসে, আলো থেকে অন্ধকারে হারিয়ে যাওয়া। লক্ষ্য-উদ্দেশ্যহীন খাম-খেয়ালি জীবন চলা। মনে যা আসে, তা-ই করা। কিন্তু যারা বিশ্বাসী, তারা উন্মাআদদের মন-চাহি স্রোতে গা ভাসিয়ে দেয় না। ওদের নিষ্ফল জাঁকজমকতা দেখে মোহাবিষ্ট হয় না। তারা পার্থিব এ জীবনকে আলোকিত করে তোলার পাঠ গ্রহন করে। এ জীবনকে কাগে লাগিয়ে আখিরাতের কামিয়াবি হাসিল করে।
-
Tk 194
Tk 277যেমন ছিলেন তাঁরা
সালাফদের অনুসরণ করা, তাঁদের পথ ও পদ্ধতীকে আঁকড়ে ধরা সফলতার সোপান। আমাদের উচিত সালাফদের কিতবাদি, তাঁদের বাণী সংকলন মনোযোগ সহকারে পড়া। সালাফদের বাণী সংকলন নিয়ে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা তেমন বেশি নয়। অন্যদিকে, যে সকল গ্রন্থ এ বিষয়ে রচিত বা অনূদিত হয়েছে, তার মধ্যে এমন বই কমই আছে যা একজন পাঠকের খোরাক পূর্ণ করতে পারে। এ কথাকে অন্য ভাবে এভাবে বলতে পারি যে, জীবনের গুরুত্বপূর্ণ দিকসমূহ নিয়ে রচিত/অনূদিত সালফে সালিহীনের বাণী সংকলনের বইয়ের সংখ্যা খুব বেশি নয়। কোন বই এমন আছে, যাতে এলোমেলো বা বিষয় বিন্যস্ততা ছাড়াই বাণীগুলো সংকলন করা হয়েছে। কোন বই বিষয় বিন্যস্ত হলেও তা সালাফদের একক বাণীতে সমৃদ্ধ হয়েছে। কিংবা বিষয়ের পর্যাপ্ততা রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। এই দিক থেকে ‘যেমন ছিলেন তাঁরা’ বইটি অনন্য। বিষয় বিন্যস্ততা, সালাফদের বাণীর প্রাচুর্যতা নিয়ে প্রকাশিত।
-
Tk 178
Tk 240স্বাগত তোমায় আলোর ভুবনে
ইসলামি ঘরানায় বর্তমানে ছোটগল্প বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। তাই অনেক লেখকই দাওয়াহর জন্য এটিকেই বেছে নিচ্ছেন। ছোট গল্প যেহেতু দশ থেকে পঞ্চাশ মিনিট দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট হয়, তাই পাঠকরা সাধারণত বিরক্ত হয় না। তাছাড়া গল্পে গল্পে পাঠকের বোধবিশ্বাসে সহজেই রেখাপাত করা সম্ভব হয়। যাক, ছোটগল্প নিয়ে একদিন আলাদা আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ। ‘স্বাগত তোমায় আলোর ভুবনে’ এর গল্পগুলো পুরোপুরি রবিবাবুদের ছোটগল্পের সংজ্ঞায় পড়ে না।
-
Tk 173
Tk 234আমার সালাত ছুটে গেল!
একটা সময় ছিল, আমি নিয়মিত মুসল্লি হওয়ার তামান্না করতাম। আমি বুঝতে পারতাম, আমি যদি সালাতে নিয়মিত হতে পারি তবে আমার জীবন সৌভাগ্য ও প্রশান্তিতে ভরে উঠবে। সালাতে নিয়মিত হতে পারেনি এমন অনেকেই আমাকে জানিয়েছে, তারাও অন্তরে এমন তামান্না লালন করেন। কিন্তু কীভাবে আমি নিয়মিত মুসল্লি হবো? সালাতের ব্যাপারে যত চিন্তা, সংশয় ও সমস্যা আপনাকে ঘিরে আছে, সবগুলো নিয়ে চমৎকার আলোচনা হয়েছে এই বইতে। বইটি পড়ার সময় মনে হবে, আরে! এটি তো বিশেষভাবে আমার জন্য লেখা হয়েছে। যেন লেখক আপনাকে অনেক দিন থেকে চেনেন। বইটির পাতা উল্টাতে উল্টাতে আপনার মনে হবে লেখক আপনাকে ধীরে ধীরে নিয়ে যাচ্ছেন সালাতের সুখময় ভুবনে। বইটি শেষ হতে না হতেই সালাতের প্রতি অনুরাগ ও ভালোবাসায় ভরে উঠবে আপনার হৃদয়।
-
Tk 160
Tk 216নববি শিষ্টাচার ও দুনিয়া-বিমুখতার মূর্তপ্রতীক হাসান বসরি (রহ)
বক্ষ্যমাণ এ অনুবাদ গ্রন্থটি একজন মহান তাবিয়ির জীবনী বলা হলেও প্রকৃত অর্থে এটা অনেক উপদেশ ও প্রজ্ঞার সমষ্টি। আখিরাতমুখী হওয়ার সব উপকরণ ও দুনিয়াবিমুখতা অর্জনের উপায় নিয়েই বেশি আলোচনা। তাই এ থেকে একজন মনীষীর জীবনী জানার পাশাপাশি এমন কিছু অর্জন হবে বলে আমাদের বিশ্বাস, যা কেবল দুনিয়া বা কেবল আখিরাত নয়; বরং উভয় জগতকেই উজ্জ্বল করে তুলবে। জীবনের বাস্তবতা ও প্রকৃত অর্থ স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দেবে। দুনিয়াকে সামনে রেখে কীভাবে আখিরাতে সফলতা পাওয়া যায়, তার পূর্ণ দিক-নির্দেশনা দেবে। বইটির নাসিহাগুলো এতটাই জাদুময়ী ও প্রভাব সৃষ্টিকারী যে, আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, পাঠক বইটি পড়ে এ থেকে প্রাপ্ত অনুভূতি ও প্রেরণা ধরে রাখতে পারলে আখিরাতে সে সর্বোচ্চ সফলকামদের একজন হতে পারবে। অতিরঞ্জিত নয়; বরং গ্রন্থটি পড়ার পর এমনই মনে হয়েছে আমাদের কাছে। আমাদের ধারণা, পাঠকদেরও এর ব্যতিক্রম হবে না ইনশাআল্লাহ।