-
Tk 480
Tk 690দ্য গ্রেটেস্ট অন্ট্রাপ্রেনর মুহাম্মাদ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম]
অস্থিতিশীল বাজার। দ্রব্য-মূল্যের উর্ধ্বগতি। ঝুঁকিতে আমদানি-রপ্তানি খাত। ভেঙে পড়ছে ব্যাংকিং সিস্টেম। বাড়ছে ঋণখেলাপির দায়। মূল্যস্ফীতিতে টালমাটাল বিশ্ব। অজানা শংকা বিরাজমান ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতিতে। দূর্ভিক্ষের অশনি সংকেতে পেরেশান জন-সাধারণ। এর কারণ কী? কী কারণে ঘটছে এমনটা? এসব সমস্যার সমাধান কোথায়? যে যাই বলুক বা যত ব্যাখ্যাই করুন; ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতি সম্পর্কিত এসব সমস্যার সমাধান একটাই—মানবতার নবি হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবন ধারা ও জীবনার্দশের অনুকরণ ও বাস্তাবায়ন। আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনের সুরা আহজাবের ২১ নং আয়াতে ইরশাদ করেছেন, ‘তোমাদের জন্য রাসুলের জীবনে রয়েছে অনুকরণীয় সুন্দরতম আদর্শ।’ সুতরাং ব্যবসা-বাণিজ্যগত এই ক্রাইসিস, অর্থনৈতিক মন্দা এবং নৈতিক ও মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধে মহানবি হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্দরতম আদর্শ অনুসরণের কোনো বিকল্প নেই। ব্যবসা-বাণিজ্য ও পেশা-ক্যারিয়ারে সফল হতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ব্যবসায়িক জীবনের ইতিহাস ও দিক-নির্দেশনার অনবদ্য একটি গাইডলাইনমূলক বই—‘দ্য গ্রেটেস্ট অন্ট্রাপ্রেনর মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।’ বইটির মূল বৈশিষ্ট্য হলো—বর্তমান সময়ের সফল মানুষরা ব্যবসা ও আত্মউন্নয়নের জন্য যেসব গুণ-অভ্যাস ও ব্যবস্থাপনা-কৌশল অনুসরণ করার কথা বলেন; সেসব গুণ-অভ্যাস ও ব্যবস্থাপনা-কৌশলকে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনদর্শনের আলোকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। পাশাপাশি আধুনিক ব্যবসা উন্নয়নে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামের কর্ম, আদর্শ ও দিক-নির্দেশনাসহ তাঁর রণনীতির প্রয়োগযোগ্যতা প্রমাণ করা হয়েছে। ব্যবসাজীবনে আপনি কি সফল হতে চান? শ্রম বিনিময় মাধ্যমে স্বার্থক একটি জীবন গড়তে চান? সফল একজন উদ্যোক্তা হিসেবে সফল একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা-ই কি আপনার জীবনের একমাত্র স্বপ্ন? সর্বপরি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনার্দশের আলোকে সুন্দর একটি ক্যারিয়ার গড়ে আপনি কি সফল মানুষ হতে চান? তাহলে এই বই হবে আপনার জন্য সময়ের সেরা উপহার।
-
Tk 220
আল কুরআনের গাণিতিক মুজিজা
জীবন পরিচালনার পূর্ণাঙ্গ পথনির্দেশনা হিসেবে আল্লাহ তায়ালা নাজিল করেছেন পবিত্র আল কুরআন। হাজারো বিস্ময়ের ছাপ রয়েছে এ গ্রন্থের পরতে পরতে । এমনই এক মুজিজার নাম সংখ্যাতত্ব। পবিত্র কুরআনের সূরা,আয়াত,শব্দ,হরফের বিশেষ বিন্যাস ও অবস্থানের মধ্যে রয়েছে নিগূঢ় রহস্য। এমনকি বিশেষ বিশেষ শব্দের নির্দিষ্টসংখ্যক উপস্থিতিও একজন কুরআনের বিস্ময়কর এই গাণিতিক মুজিজাগুলোকে চমৎকার করে ফুটিয়ে তোলা হয়েয়ে আল কুআনের গাণিতিক মুজিজা বইটিতে। বইটি পাঠের মাধ্যমে পাঠকবৃন্দ পবিত্র কুরআনকে নতুনভাবে চিনতে পারবেন,ইনশাআল্লাহ।
-
Tk 320
উসূলুল ঈমান (৪র্থ খণ্ড)
“”বস্ততপক্ষে ঈমান হলো দ্বীনের মূলভিত্তি। এর মাধ্যমে একজন ঈমানদার ইসলাম নামক এক পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থার অভ্যন্তরে প্রবেশের সুযোগ লাভ করেন এবং এর ওপর অবলম্বন করে তাঁর আমলের বৃক্ষ অঙ্কুরিত হয়,শাখা- প্রশাখা বিস্তৃত হয়। কাজেই ঈমানের বিশুদ্ধতার ওপরই আমলের বিশুদ্ধতা নির্ভর করে এবং তা যতই দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হতে থাকে,আমলেও সেভাবে তার প্রতিফলন ঘটতে থাকে। যদি কারও এ ভিত্তি দুর্বল ও ত্রুতিযুক্ত হয়,তবে যেকোনো সময় ও অবস্থায় তা থেকে অঙ্কুরিত আমলের বৃক্ষ ও শাখা-প্রশাখা নষ্ট ও ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এ কারণে একজন মুমিনের ওপর সর্বপ্রথম ও প্রধান কর্তব্য হলো– তার ঈমানের ভিত্তিকে মজবুত করা,ত্রুটি মুক্ত করা। অত্যন্ত পরিতাপের ব্যাপার!আমরা ঈমানদারগণ অনেকেই জানি না যে,প্রকৃত ঈমান কী এবং এর ব্যাপ্তি বা পরিধি কতটুকু? ঈমানের দাবিগুলো কী কী? কীভাবে পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া যায়? কীভাবে ঈমান নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়? প্রভৃতি । প্রশ্ন হলো- যে ব্যক্তির এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানা নেই,তার পক্ষে আদৌ কি পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া সম্ভব? তার পক্ষে কি এ নিয়ামত ও অনুগ্রহের হক আদায় করা সম্ভব? এই বই থেকে এসব বিষয় ও প্রশ্নের ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে,ইনশাআল্লাহ। “
-
Tk 350
উসূলুল ঈমান (৩য় খণ্ড)
“বস্ততপক্ষে ঈমান হলো দ্বীনের মূলভিত্তি। এর মাধ্যমে একজন ঈমানদার ইসলাম নামক এক পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থার অভ্যন্তরে প্রবেশের সুযোগ লাভ করেন এবং এর ওপর অবলম্বন করে তাঁর আমলের বৃক্ষ অঙ্কুরিত হয়,শাখা- প্রশাখা বিস্তৃত হয়। কাজেই ঈমানের বিশুদ্ধতার ওপরই আমলের বিশুদ্ধতা নির্ভর করে এবং তা যতই দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হতে থাকে,আমলেও সেভাবে তার প্রতিফলন ঘটতে থাকে। যদি কারও এ ভিত্তি দুর্বল ও ত্রুতিযুক্ত হয়,তবে যেকোনো সময় ও অবস্থায় তা থেকে অঙ্কুরিত আমলের বৃক্ষ ও শাখা-প্রশাখা নষ্ট ও ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এ কারণে একজন মুমিনের ওপর সর্বপ্রথম ও প্রধান কর্তব্য হলো– তার ঈমানের ভিত্তিকে মজবুত করা,ত্রুটি মুক্ত করা। অত্যন্ত পরিতাপের ব্যাপার!আমরা ঈমানদারগণ অনেকেই জানি না যে,প্রকৃত ঈমান কী এবং এর ব্যাপ্তি বা পরিধি কতটুকু? ঈমানের দাবিগুলো কী কী? কীভাবে পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া যায়? কীভাবে ঈমান নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়? প্রভৃতি । প্রশ্ন হলো- যে ব্যক্তির এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানা নেই,তার পক্ষে আদৌ কি পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া সম্ভব? তার পক্ষে কি এ নিয়ামত ও অনুগ্রহের হক আদায় করা সম্ভব? এই বই থেকে এসব বিষয় ও প্রশ্নের ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে,ইনশাআল্লাহ। “
-
Tk 240
হারিয়ে যাওয়া হায়দারাবাদ
স্বাধীন হায়দারাবাদ আজ বিস্মৃতির এক নাম,বুভুক্ষু ভারতের গর্ভে রাতারাতি লীন হয়ে যাওয়া দুর্ভাগা রাষ্ট্র। মাত্র সাত দশকের ব্যবধানে তার সাক্ষ্য অপ্রতুল,বর্ণনা অনধিক,আর ন্যায্য সত্য ততোধিক সামান্য। আধিপত্যবাদী ভারতের মদতপুষ্ট বয়ানের নিচে চাপা পড়ে গেছে শান্ত স্বাধীন হায়দারাবাদের এক খণ্ড উদার আকাশ,অগণিত লাশের মিছিল,শির উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা চার মিনারের গৌরব। কেমন ছিল দখলপূর্ব হায়দারাবাদ? কী করে লুট হয়েছিল তার স্বপ্ন রক্ষার আজাদি? কারা ছিল সেই দখলাভিযানে বুনো ডাকুদের সরদার? এ গ্রন্থে এমন অজস্র অনিবার্য প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড়িয়েছেন আবদুল হাই শিকদার,ইতিহাসের অতল তলে ডুব দিয়ে তিনি ছেঁকে এনেছেন পরিত্যক্ত সত্যের ভগ্নাবশেষ। এক অন্তর্লীন প্রত্যয়ে তিনি ক্রমশ ধেয়ে গেছেন অতীতের অভিমুখে,সাক্ষ্য-প্রমাণ ও নথিপত্রের ক্ষুরধার বর্ষায় এফোঁড়-ওফোঁড় বিদ্ধ করেছেন মহাভারতের তথাকথিত মহা-আখ্যান।
-
Tk 150
জান্নাতের শাহজাদি
ছোট্ট বন্ধুরা,তোমরা কি জানো জান্নাতের শাহজাদি কে ছিলেন? তিনি ছিলেন আমাদের প্রিয়নবি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ছোটো মেয়ে। জানো,নবিজি তাঁকে এতটাই ভালোবাসতেন যে,তাঁকে নিজের অংশ বলেছিলেন। আসো,আমরা দাদুর মুখে গল্পে গল্পে জান্নাতের শাহজাদির চমৎকার সব গল্প শুনি। শুনি ছোট্ট হাসান-হুসাইনের গল্প। আমরা তাঁদের গল্প শুনে নিজের ভেতর তাঁদের আদর্শ ধারণ করার চেষ্টা করি।
-
Tk 280
মানুষ পৃথিবীর অনুপযোগী এক প্রাণী
এক আকাশের নিচে বসবাস,একই সূর্যের আলো-কিরণ নিয়ে,একই জলবায়ুর পানি-বাতাস চুষে,একই মাটির উৎপাদিত শস্য খেয়ে জীবনধারণ করা সকল প্রাণীর জীবনবৈচিত্র্য এক ধরনের; কিন্তু মানুষের স্বভাব,চরিত্র,নিদ্রা,আহার,যৌনতা,অভ্যাস ও শারীরিক গঠন ভিন্ন প্রকৃতির! বিজ্ঞানীদের দাবি-সকল প্রাণীর তুলনায় মানুষ বড়ো খাপছাড়া সৃষ্টি। পৃথিবীর পরিবেশের সাথে মানুষের জীবন মোটেও মানানসই ও উপযোগী নয়। এত বৈপরীত্যের মানুষকে কোথায় সৃষ্টি করা হয়েছে,বিজ্ঞানীরা সেটা বলতে না পারলেও তারা দাবি করেছেন,মানুষকে এমন এক জায়গায় সৃষ্টি করে দুনিয়াতে আনা হয়েছে,যেখানকার পরিবেশ দুনিয়ার মতো নয়। এমন সব কৌতূহলী প্রশ্নের উত্তর খোঁজা হয়েছে এই গ্রন্থে।
-
Tk 600
ইসলামের মৌলিক আকিদা
‘ইসলামি আকিদা’ মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ করে; রক্ষা করে বিচ্ছিন্নতা থেকে। ইসলামি আকিদার মূলকথা হলো,সুনির্মল তাওহিদ ও শুদ্ধ সুন্নাহর ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ থাকা এবং পৃথিবী আবাদ ও পরকালীন মুক্তি নিশ্চিত করা। কিন্তু বিস্ময়কর হলো,এই আকিদার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণেই মুসলিম উম্মাহর বিভক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আকিদার শাখাগত,ক্ষুদ্র ও গৌণ কিছু বিষয়কে ইসলামের মূল রুহ বানিয়ে আজ মুসলিমদের মাঝে অভ্যন্তরীণ সংঘাত প্রকট আকার ধারণ করেছে,যা মোটেই কুরআন ও সুন্নাহর নির্দেশিত পথ নয়। তবে তাওহিদ বনাম শিরক; সুন্নত বনাম বিদআতের যে সংঘাত শুরু থেকেই ছিল,তা নিয়ে মতপার্থক্য দোষণীয় নয়। ইসলামি আকিদার দুটো দিক রয়েছে। এক. মৌলিক ও প্রায়োগিক আকিদা। এটি সরল-সাধারণ; ঠিক ইসলামের কালিমার মতোই। এই আকিদা জানা ও পালন করা প্রত্যেক মুসলিমের আবশ্যক। দুই. অমৌলিক ও শাখাগত আকিদা। এটা অত্যন্ত জটিল ও অন্তহীন মতপার্থক্যপূর্ণ। এটা জানা সকল মুসলিমের জন্য আবশ্যক নয়; বরং উলামায়ে কেরাম ও বিশেষজ্ঞদের জন্য সীমাবদ্ধ। ইসলামের মৌলিক আকিদা গ্রন্থে তাত্ত্বিক বিতর্ক এড়িয়ে আকিদার কেবল মৌলিক ও জরুরি বিষয়গুলোই আনা হয়েছে। যাতে মুসলিম উম্মাহ ইসলামের মৌলিক বিশ্বাসের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার পাশাপাশি অপ্রয়োজনীয় মতপার্থক্য থেকে মুক্ত থাকতে পারে।
-
Tk 145
ভয়াল রাতের হাতছানি
একটা ঝিঁঝিঁ পোকা একটানা ডেকে চলেছে তার বিরক্তিকর সুরে। রাতটাকে আরও ভয়ঙ্কর করে তুললো রাতজাগা একটা পেঁচার কর্কশ ডাক। গাছের পাতা নড়ছে না একবিন্দু। গুমোট বাঁধা একটা থমথমে পরিবেশ। কোনো কিছুর জন্য বুঝি প্রস্তুতি চলছে। ‘আ……য়…! ‘আ……য়…!!’ চমকে উঠলো ও। কে ডাকে অমন করে? নাকি মনের ভুল? কান পেতে রইলো। ‘আ……য়…! ‘আ……য়…!!’ আবার শোনা গেল গম্ভীর সেই আহ্বান। উঠে দাঁড়াল। কী এক আকর্ষণ আছে যেন ওই আহ্বানে! ভয়াল রাত যেন ওকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে। এগিয়ে চললো মন্ত্রমুগ্ধের মতো শব্দের উৎস লক্ষ্য করে…
-
Tk 155
নীল থাবা
‘না,তুমি এমন করতে পারো না বিপু!’ অনুনয় ঝরে পড়ল যেন ঠান্ডার কণ্ঠে। ‘আমি কী করতে পারি আর কী করতে পারিনে সে সম্পর্কে তোমার কোনো ধারণাই নেই মিস্টার ঠান্ডা মিয়া। ও হ্যাঁ,তুমি আমার কাছে “নীল” সম্পর্কে কতটুকু কী জানি তা জানতে চেয়েছিলে না? হ্যাঁ,“নীল” সম্পর্কে আমি সব জানি এখন,স-অ-ব। ওই নীলের নীল থাবায় তোমরা অগণিত মানুষের যে সর্বনাশ করে চলেছো,তার প্রায়শ্চিত্ত করার সময় চলে এসেছে। এখানে বসে সেই প্রস্তুতিই সম্পন্ন করে নাও।’ ‘তাহলে তুমিও শুনে নাও পিচ্ছি টিকটিকি,আমাদের ক্ষমতা সম্পর্কে তোমার কোনো ধারণাই নেই। এমন কোনো কাজ নেই যা আমরা করতে পারিনে।’ ঠান্ডার মুখটাও কেমন কঠিন হয়ে উঠল।…
-
Tk 175
যখন তুমি তরুণ
আজ থেকে কয়েক বছর আগেও তোমরা ছিলে শিশু। তখন তোমাদের কোনো গুনাহ ছিল না। ছিলে নিষ্পাপ। তবে এখন কিন্তু তোমরা আর সেই ছোট্টটি নেই; শৈশব পেড়িয়ে কৈশোর-তারুণ্যে পদার্পণ করেছ। কিরামান-কাতিবিন তাদের কাজ শুরু করে দিয়েছেন। এখনই সময় ইসলামের দিক-নির্দেশনা মেনে জীবন পরিচালনা করার,যাতে জীবনটা সুন্দর হয়। তা নাহলে আগামীর দিনগুলোতে নিজেকে ইসলামের ছাঁচে গড়া তোমাদের জন্য কঠিন হয়ে পড়বে। শিশু-কিশোরদের জন্য নবিজির ভালোবাসা ছিল একটু বেশিই স্পেশাল। তাই তিনি তোমাদের জন্য কিছু জরুরি উপদেশ দিয়ে গেছেন। সেই জরুরি নিয়ে সাজানো ‘যখন তুমি তরুণ’ বইটি।
-
Tk 120
কমলিওয়ালার দেশে
ফাহমিদ-উর-রহমানের হজ কাহিনি একটি ছবির অ্যালবামের মতো। এটা একই সাথে তার রুহানি ও তামুদ্দুনিক জার্নি। বিচিত্র সব মানুষ, দৃশ্য ও রুহানি ড্রামার এক বিশাল ক্যালাইডোসকোপ। লেখক হজের অলৌকিক রূপ-রস-বর্ণ-গন্ধ ও দৃশ্যকে অক্ষরের শৃঙ্খলে আটকানোর চেষ্টা করেছেন। যারা হজে গেছেন কিংবা যাননি, উভয়েই হতে পারেন লেখকের এই যাত্রার সঙ্গী। এভাবে লেখকের অভিজ্ঞতা হয়ে উঠতে পারে অনেকের অভিজ্ঞতা।
-
Tk 200
ইহাদের ভিড়ে
জহির শূন্যদৃষ্টিতে সোমার দিকে তাকিয়ে আছে। নীল শাড়ি পরিহিত মায়াবী তরুণী সোমা তার হাত ধরে বসে আছে। জহিরের মনে হলোÑতার শরীরে যদি শক্তি থাকত,তাহলে সে চিৎকার করে সোমাকে বলতÑতার একটি সুন্দর ছেলে হবে। যে ছেলে দুনিয়ার সেরা মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার একজন বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করবে। পদার্থবিদ্যায় সে নোবেল প্রাইজ পাবে। তার চাইতেও বড়ো কথাÑদুনিয়ায় সে-ই প্রথম টাইম ট্রাভেলের সূত্র আবিষ্কার করতে সক্ষম হবে। কিন্তু জহিরের গলায় একফোঁটা শক্তি নেই। সে কিছুই বলতে পারল না। শূন্য চোখে কেবল চেয়ে থাকল।
-
Tk 250
ছোটোদের আদব শেখার ১০০ হাদিস
দুটি কথা নবিজি শিশুদের বিশেষভাবে ভালোবাসতেন। তিনি তাদের সঙ্গে সময় কাটাতেন, তাদের শেখাতেন, বাতলে দিতেন সঠিক পথের দিশা। একটি শিশু ছোটোবেলা থেকেই কীভাবে উত্তম চরিত্র লালন করতে পারে, তা হাতেকলমে দেখিয়ে দিতেন তিনি। উমর ইবনে আবু সালামা (রা.) বর্ণনা করেন—‘ছোটোবেলায় আমি আল্লাহর রাসূল (সা.)-এর তত্ত্বাবধানে থাকতাম। খাওয়ার সময় আমার হাত খাবারের পাত্রের বিভিন্ন জায়গায় হাতড়ে ফিরত। নবিজি আমাকে বললেন, “হে বালক! আল্লাহর নামে খাও, ডান হাত দিয়ে খাও এবং পাত্রে তোমার সামনে যা আছে, তা থেকে খাবার গ্রহণ করো।” তখন থেকে খেতে বসলেই আমি নবিজির এই নির্দেশনাসমূহ মেনে চলি।’ সহিহ বুখারি ৫৭৩৬ ছোটোদের প্রতি নবিজির এসব সুন্দর সুন্দর শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে আমরা এই বইটিতে তাঁর ১০০টি শিশুতোষ হাদিস তুলে ধরেছি।