• Tk 697Tk 850

    ছোটদের আদব সিরিজ

    সবাই পৃথিবীর সেরা হতে চায়। তবে সেরা হওয়ার উপায় অনেকেই জানে না। সেরা হওয়ার প্রথম শর্তই হচ্ছে আদব-আখলাক সুন্দর হওয়া। আদব-আখলাক সুন্দর হলে সবাই উপকৃত হয়। ব্যক্তি যেমন শান্তিতে থাকে, তেমনি শান্তিতে থাকে তার পরিবার। আর এর সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়ে পুরো সমাজে।

  • Tk 697Tk 850 18% off

    ছোটদের আখলাক সিরিজ

    সবাই পৃথিবীর সেরা হতে চায়। তবে সেরা হওয়ার উপায় অনেকেই জানে না। সেরা হওয়ার প্রথম শর্তই হচ্ছে আদব-আখলাক সুন্দর হওয়া। আদব-আখলাক সুন্দর হলে সবাই উপকৃত হয়। ব্যক্তি যেমন শান্তিতে থাকে, তেমনি শান্তিতে থাকে তার পরিবার। আর এর সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়ে পুরো সমাজে।

  • Tk 600

    ইসলামের মৌলিক আকিদা

    ‘ইসলামি আকিদা’ মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ করে; রক্ষা করে বিচ্ছিন্নতা থেকে। ইসলামি আকিদার মূলকথা হলো,সুনির্মল তাওহিদ ও শুদ্ধ সুন্নাহর ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ থাকা এবং পৃথিবী আবাদ ও পরকালীন মুক্তি নিশ্চিত করা। কিন্তু বিস্ময়কর হলো,এই আকিদার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণেই মুসলিম উম্মাহর বিভক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আকিদার শাখাগত,ক্ষুদ্র ও গৌণ কিছু বিষয়কে ইসলামের মূল রুহ বানিয়ে আজ মুসলিমদের মাঝে অভ্যন্তরীণ সংঘাত প্রকট আকার ধারণ করেছে,যা মোটেই কুরআন ও সুন্নাহর নির্দেশিত পথ নয়। তবে তাওহিদ বনাম শিরক; সুন্নত বনাম বিদআতের যে সংঘাত শুরু থেকেই ছিল,তা নিয়ে মতপার্থক্য দোষণীয় নয়। ইসলামি আকিদার দুটো দিক রয়েছে। এক. মৌলিক ও প্রায়োগিক আকিদা। এটি সরল-সাধারণ; ঠিক ইসলামের কালিমার মতোই। এই আকিদা জানা ও পালন করা প্রত্যেক মুসলিমের আবশ্যক। দুই. অমৌলিক ও শাখাগত আকিদা। এটা অত্যন্ত জটিল ও অন্তহীন মতপার্থক্যপূর্ণ। এটা জানা সকল মুসলিমের জন্য আবশ্যক নয়; বরং উলামায়ে কেরাম ও বিশেষজ্ঞদের জন্য সীমাবদ্ধ। ইসলামের মৌলিক আকিদা গ্রন্থে তাত্ত্বিক বিতর্ক এড়িয়ে আকিদার কেবল মৌলিক ও জরুরি বিষয়গুলোই আনা হয়েছে। যাতে মুসলিম উম্মাহ ইসলামের মৌলিক বিশ্বাসের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার পাশাপাশি অপ্রয়োজনীয় মতপার্থক্য থেকে মুক্ত থাকতে পারে।

  • ইতিহাসের ছিন্নপত্র (১ম খন্ড) dini.com.bd
    Tk 570

    ইতিহাসের ছিন্নপত্র (১ম খন্ড)

    ‘ইতিহাস’ শব্দটা হামেশাই উচ্চারিত হয় মুখে মুখে। ইতিহাস আদতে কী? অতীত ঘটনা ও কার্যাবলির অধ্যয়ন— তাই তো? সেই সংজ্ঞামতে ইতিহাসের পাঠগুলোও এক-একটা ইতিহাস। অতীতে একটা ঘটনা বারবার ঘটেছে— ইতিহাসের চোখে একটা কাঠের চশমা পরিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা। আমরা তো জানি, ইতিহাসবেত্তাগণ ইতিহাসের মাধ্যমে বিভিন্ন ঐতিহাসিক প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। গন্ডগোলটা বেধেছে ঠিক এখানেই। স্ব-স্ব চিন্তা-কাঠামোর ইতিহাসবিদরা নিজেদের রঙে রাঙিয়েছেন ইতিহাসকে। যার যত দক্ষতা, ক্ষমতা ও মাধ্যম ছিল, সে তত বেশি ইতিহাসকে দখল করেছে। প্রচলিত একটা নিষ্ঠুর বয়ান আছে, ইতিহাস নাকি বিজয়ীর চোখ দিয়ে দুনিয়াকে দেখায়। দুনিয়ার সবাই স্রোতের দিকে ছুটতে স্বস্তি পায়। কিছু মানুষ থাকে, স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কাটতে হিম্মত দেখায়। ইতিহাসের ধারাবাহিক স্রোতে অনেক সময় সত্যকে লুকিয়ে ফেলার একটা আয়োজন করা হয়, কিন্তু কিছু মানুষ মাটি ফুঁড়ে সে ইতিহাস দুনিয়াবাসীর সামনে হাজির করার কোশেশ করে। কায় কাউস ঠিক তেমনই এক ইতিহাসবেত্তা। ইতিহাসের ছিন্নপত্র গ্রন্থটি অতীত ইতিহাসেরই পুর্নপাঠ; নতুন ইতিহাসের সৃষ্টিকর্ম নয়।

  • Tk 500

    ইসলামি চেতনা

    চেতনা একজন মানুষকে আপন কক্ষপথে অবিচল ও সুদৃঢ় রাখে। এজন্য একজন সফল ও সার্থক মুসলিম হতে হলে ইসলামি চেতনাকে হৃদয়ে লালন করা অত্যন্ত জরুরি। বয়ঃসন্ধি থেকে প্রৌঢ়ত্ব; জীবনের প্রতিটি স্তরেই এই চেতনার উজ্জীবন ঘটাতে পারলেই কাক্সিক্ষত ব্যক্তিত্ব গঠনের পাশাপাশি প্রত্যাশিত সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনও সম্ভবপর হবে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, ইসলামি চেতনা বলতে কী বোঝায়? আমরা জানি, ইসলামের নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। আর এই বৈশিষ্ট্যের মূলকথা হলো সহজাত ও সহমর্মিতা। তাইতো ইসলামের সর্বাঙ্গে মিশে আছে দয়া, করুণা ও সহমর্মিতার ছাপ। বলা হয়ে থাকে, ইসলাম সহজতা ও উদারতার ধর্ম। এখানে নেই কোনো কৃত্রিমতা, বাড়াবাড়ি ও কঠোরতার স্থান। তাওহিদ, রিসালাত ও আখিরাতের সাথে এই বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলোই ইসলামি চেতনার সারকথা। আর এগুলোই পরিপূর্ণ ইসলামি ব্যক্তিত্ব গড়ার পাশাপাশি সমৃদ্ধ সমাজ গঠনের মূল উপকরণ। ইসলামের প্রকৃত বৈশিষ্ট্য ও অবয়ব কেমন এবং কীভাবে তা ব্যক্তি ও সমাজের ওপর প্রভাব বিস্তার করে, তা যদি ইসলামের মুখেই শুনতে চান, তবে ইসলামি চেতনা বইটি হতে পারে আপনার জন্য উত্তম পাথেয়।

  • Tk 481Tk 650

    হাজার গানে হৃদয়ের স্বরলিপি

    সংগীত মানেই প্রাণের কথামালা। ইসলামি সংগীত মানেই বিশ্বাসী প্রাণের অনুরণন। ইসলামের মৌলিক ধর্মীয় বিশ্বাসকে উপজীব্য করে সুরের পরশ দিয়ে রচিত হয় এক একটি গান। লাখো হৃদয়ে তা এক অন্যরকম ব্যাঞ্জনা তৈরী করে। ইতোমধ্যে বাংলা ভাষায় অসংখ্য ইসলামি গান তৈরী হয়েছে। নতুন নতুন গান প্রতিদিন তৈরী হচ্ছে। এসব গান বাংলাদেশের কোটি মানুষের বিশ্বাস ও বোধের প্রতিনিধিত্ব করে। এখন ইসলামি গানের প্রচলিত ধারণা বদলে যাচ্ছে। ইসলামের বুনিয়াদি চেতনা ও বিশ্বাসের পাশাপাশি সত্য, সুন্দর, নীতি-নৈতিকতা এবং মাটি ও মানুষেল পরিশীলিত কথামালা এখন ইসলামি সংগীত হিসেবে পরিচিতি পেতে শুরু করেছে। অনেক প্রতিশ্রুতিশীল তরুণ এখন ইসলামি সংগীত নিয়ে কাজ করছে। আমরা ১০০০ সংগীতের এই সংকলণে প্রবীণদের সাথে তরুণদের যোগসূত্র এঁকেছি। অনেক জনপ্রিয় গান ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে। সেগুলোকে সংগীতপ্রেমীদের হৃদয়ে আরও একবার গেঁধে দেওয়ার প্রচেষ্টা এখানে দেখতে পাবেন।

  • সানজাক-ই উসমান dini.com.bd
    Tk 480

    সানজাক-ই উসমান

    ‘সানজাক-ই উসমান: অটোমানদের দুনিয়ায়’ আপনাকে তার সাথে দেখা করিয়ে দিতে চলেছে। তাকে দেখতে হলে আমাদের উঁকি দিতে হবে আট শ বছর আগের পৃথিবীতে। ত্রয়োদশ শতাব্দীর শুরুতেই মঙ্গোলিয়ান স্তেপ থেকে যেন স্বয়ং আজরাইল হয়ে নেমে এলেন চেঙ্গিজ খান এবং তার মোঙ্গল বাহিনী। মাত্র কুড়ি বছরের ভেতর যেন নরকে পরিণত হলো সারা পৃথিবী। প্রথমে চীন, তারপর তুর্কিস্থান আর খোরাসান হয়ে মোঙ্গল ঝড় ধেয়ে এল ককেশাস, আনাতোলিয়া দিয়ে রাশিয়া আর হিন্দুস্থানের দিকে। মরে সাফ হয়ে গেল কোটি কোটি মানুষ। মোঙ্গলদের হাত থেকে কোনোমতে প্রাণ বাঁচিয়ে ইরান তুর্কিস্থান থেকে আনাতোলিয়ার দিকে রওনা দিল কিছু মানুষ। তারপর কী হলো? কী করে তারা গড়ে তুলল বিশাল সালতানাত? মোঙ্গলদের হাত থেকে কারা বাঁচালো মক্কা-মদীনাকে? এটা কোনো নিয়মিত ইতিহাসের বই বা কোনো ঐতিহাসিক উপন্যাস নয়। এটা একই সাথে ইতিহাস, ফিকশন আর থ্রিলার। আজকের এই পৃথিবী কী করে নির্মাণ হলো, তা জানতে এই বই আপনাকে দারুণ সহযোগিতা করবে। ইনশাআল্লাহ।

  • Tk 460

    ইসলাম ও পাশ্চাত্য সভ্যতার সংঘাত

    আড়াই হাজার বছর আগে গ্রিকো-হেলেনিক ঐতিহ্যের কফিন থেকে বেরিয়ে এসেছে ল্যাটিন সভ্যতা। আধুনিক পশ্চিমা বিশ্ব সেই ল্যাটিন সভ্যতারই ধারাবাহিকতা মাত্র। মাঝে কয়েকটি শতক ইসলামি সভ্যতার উত্থানে সে দিশেহারা হয়ে উ™£ান্ত কাল কাটিয়েছে বটে, তবে ঠিকই ঘুরে দাঁড়িয়েছে মুসলিম উম্মাহর দুর্বলতা ও দায়িত্বহীনতার সুযোগে, অচিরেই হয়ে উঠেছে ইসলামের প্রধানতম প্রতিপক্ষ। প্রত্যেক যুগে পৃথিবীর সকল সভ্যতা কেন শুধু ইসলামের বিপক্ষেই ঐক্যবদ্ধ হওয়ার তাড়না বোধ করে? ইসলামের সঙ্গে গোটা বিশ্বের সংঘাতময় সম্পর্কের সূত্র কোথায়? এর মূল কারণটাই-বা কী? কোন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আজ এ পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে পাশ্চাত্য সভ্যতা ও ইসলাম? এসব মৌলিক প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে এই গ্রন্থটিতে। চলুন তবে ইতিহাসের ডানায় ভর করে ঘুরে আসি ইসলাম ও পাশ্চাত্যের সেই দ্বন্দ্বমুখর রক্ত পিচ্ছিল পথে। আত্মসন্ধানের অভিষ্ট লক্ষ্যে অভিযাত্রী হই আমি, আপনি, সকলেই।

  • ডেসটিনি ডিজরাপ্টেড dini.com.bd
    Tk 460

    ডেসটিনি ডিজরাপ্টেড

    ডেসটিনি ডিজরাপ্টেড অর্থ লক্ষ্যচ্যুতি। রাসূল (সাঃ)-এর মদীনায় হিজরাত থেকে শুরু করে ২০০১ সালে টুইন টাওয়ার হামলার ঘটনা ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করে লেখক তামিম আনসারী দেখিয়েছেন কোন বিন্দু থেকে মুসলমানদের লক্ষ্যচ্যুতি শুরু হয়েছিল, কী কী গর্ত তৈরি হয়েছিল। কী কী চিন্তাধারার উন্মেষ হয়েছিল? কোন কোন পয়েন্টে কারা এই পৃথিবীতে আলোর মশাল উচ্চকিত করার প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন? মুসলমানরা কীভাবে ধীরে ধীরে মিশন থেকে সরে গেল? এই দীর্ঘ সময়ে আসলে কী কী ঘটনা, পরিস্থিতি তৈরি হলো? ডেসিটিনি ডিজরাপ্টেড বইয়ে এসব নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে।

  • Tk 450

    গল্পে গল্পে আল কুরআন সিরিজ (১১-১৫)

    আপনার শিশু নিশ্চয়ই গল্প শোনার বায়না ধরে, কখনো-বা কিছু পড়তে চায়। তখন আপনি কী করেন? কী গল্প শুনিয়ে দেন? আচ্ছা, তাদের হাতে কি রূপকথার কোনো গল্পের বই তুলে দেওয়ার কথা ভাবছেন? তাহলে নিশ্চিত থাকুন, মনের অজান্তেই শিশুর মনে শিরক ও কুফরের বীজ বপন করে দিচ্ছেন! অথচ, পবিত্র কুরআনে রয়েছে অসংখ্য চমৎকার কাহিনি, ভ্রমণবৃত্তান্ত, সেরা ব্যক্তিদের জীবনী, মন্দ লোকদের করুণ ইতিহাস, বহু শিক্ষামূলক ঘটনা, জীবনকে সঠিক পথে পরিচালনা করার দিকনির্দেশনা, দুআ ও প্রার্থনা—এ সবই আমাদের আলোর পথ দেখিয়ে দিতে পারে। কুরআনুল কারিমের অনুপম কাহিনিগুলো পড়ে আমাদের শিশুরা তাদের জীবনের দিশা খুঁজে পাবে। শিশুমনে বিশ্বাসের পরশ বুলিয়ে দিতেই ‘গল্পে গল্পে আল কুরআন’ সিরিজ। এ সিরিজ শিশুদের জন্য দারুণ এক উপহার। এটি তাদের সাহসী, আত্মবিশ্বাসী ও সত্যবাদীরূপে গড়ে উঠতে সহায়তা করবে—যাতে তারা নিজেদেরকে মা-বাবার জন্য সাদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটাতে পারে, ইনশাআল্লাহ।

  • গল্পে গল্পে আল কুরআন সিরিজ খন্ড (৬-১০) - Golpe Golpe Al Quran Series Part(6-10) dini.com.bd
    Tk 450

    গল্পে গল্পে আল কুরআন সিরিজ খন্ড (৬-১০)

    বয়স: ৮-১২ বছর বয়সী শিশুদের উপযোগী পৃষ্ঠার ধরণ: কালারফুল ইলাস্ট্রেটেড ছবি যুক্ত এই সিরিজে থাকছে ৫ টি বই। বইগুলো হলো: ১. সোলায়মান আলাইহিস সালাম ও পিঁপড়ে বাহিনী ২. হাবিল-কাবিলের গল্প ৩. আকাশ থেকে নেমে এলো খাদ্য সম্ভার ৪. মুসা আলাইহিস সালাম ও জাদুকরগণ ৫. ইবরাহিম আলাইহিস সালামের সাথে নমরুদের বিতর্ক মনে আছে, স্কুলে থাকতে শিক্ষকদের মুখে শোনা গল্পগুলো কথা? ক্লাসের যে ছেলেটার পড়াশোনা একদমই ভালো লাগে না, সেও যখন শুনত স্যার এখন গল্প বলবে, পুরো মনোযোগ ঢেলে দিত। . আসলে যে কোনো কিছু শেখানোর জন্য গল্প দারুণ কাজ করে। শুধু স্কুল পড়ুয়া শিশু-কিশোরদের জন্য নয়, বড়দের ক্ষেত্রেও বেশ প্রভাব ফেলে। আল্লাহ তাআলা আমাদের এই মানবীয় স্বভাব জানেন। এজন্য দেখবেন, কুরআন জুড়ে অসংখ্য চমৎকার কাহিনী রয়েছে। নবীদের কাহিনী, ভালো মানুষদের কাহিনী, যুগের মন্দ লোকদের কাহিনী, বহু শিক্ষামূলক ঘটনা। . কুরআনীয় সেসব গল্প নিয়ে দারুণ কাজ করছেন শিশুতোষ লেখক জনাব শামীমুল বারী। ‘গল্পে গল্পে আল কুরআন’ সিরিজে একে একে তুলে আনছেন যেন গোটা কুরআনের গল্প! আলহামদুলিল্লাহ, এই সিরিজের নতুন ৫টি বই এখন বাজারে এসেছে। আমরা নিষ্কলুষ শিশু মনে ইসলামের বুনিয়াদী জ্ঞান ইনপুট দিতে চাই। ‘গল্পে গল্পে আল কুরআন’ সিরিজটি এই ভূমিকাই পালন করবে। এই সিরিজে কুরআন কারিমে বর্ণিত ঘটনাগুলোর শিশুতোষ উপস্থাপনা পাবেন। আমাদের বাচ্চাদের মানসে কুরআনে বর্ণিত বিভিন্ন ঘটনার ইলাস্ট্রেটেড উপস্থাপনা তুলে ধরা হয়েছে। ৮-১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য দারুণ এক উপহার এই সিরিজ।

  • গল্পে গল্পে আল কুরআন সিরিজ (১-৫ খন্ড) dini.com.bd
    Tk 450

    গল্পে গল্পে আল কুরআন সিরিজ (১-৫ খন্ড)

    অভিভাবকগণ, আপনার শিশু নিশ্চয়ই গল্প শোনার বায়না ধরে, কখনোও-বা কিছু পড়তে চায়। তখন আপনি কী করেন? কী গল্প শোনান? আচ্ছা, তাদের হাতে কি রূপকথার কোনো গল্পের বই তুলে দেওয়ার কথা ভাবছেন? তাহলে নিশ্চিত থাকুন- মনের অজান্তেই শিশুর মনে শিরক ও কুফরের বীজ বপন করে দিচ্ছেন। অথচ, পবিত্র কুরআনেই রয়েছে অসংখ্য চমৎকার কাহিনি, ভ্রমণ বৃত্তান্ত, পৃথিবীর সেরা ব্যক্তিদের জীবনী, মন্দ লোকদের করুণ ইতিহাস, শিক্ষামূলক ঘটনা, সঠিক পথে পরিচালিত করার দিক-নির্দেশনা, দুআ ও প্রার্থনা। এসবই আমাদের সন্তানদের আলোর পথ দেখিয়ে দিতে পারে। কুরআনুল কারিমের অনুপম কাহিনগুলো পড়ে আমাদের শিশুরা তাদের জীবনের দিশা খুঁজে পাবে। শিশু মনে বিশ্বাসের পরশ বুলিয়ে দিতেই ‘গল্পে গল্পে আল কুরআন’ সিরিজ।

  • হামাস: ফিলিস্তিন মুক্তি আন্দোলনের ভেতর-বাহির dini.com.bd
    Tk 380

    হামাস: ফিলিস্তিন মুক্তি আন্দোলনের ভেতর-বাহির

    হামাসের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন শহীদ শেখ আহমাদ ইয়াসিন। তিনি ইজরাইলী সেনাদের মিসাইল হামলায় শাহাদাত বরণ করেন। হামাসের প্রথম গঠনতন্ত্র রচনা করেন আব্দুল আজীজ রানতিসি। তিনিও ইজরাইলী সেনাদের হাতে শহীদ হন। আরেকজন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন সালিহ শাহাদাহ। তিনি ২০০২ সালে গাজায় ইজরাইলী হামলায় শহীদ হন। হামাসের প্রথম রাজনৈতিক ব্যুরো প্রধান ছিলেন মুসা আবু মারজুক। ক্যারিয়ার- সংসার সেভাবে করতে পারেননি বহুবছর। আজ এ দেশে তো কাল আরেক দেশে। এভাবেই পার করেছেন জীবনের সোনালী বসন্তগুলো। হামাসের আলোচিত সাবেক রাজনৈতিক ব্যুরো প্রধান খালিদ মিশাল। জন্ম নিয়েছেন উদ্বাস্তু হয়ে। নিজ দেশের মাটিতে জন্ম নেয়ারও সুযোগ পাননি। সারা জীবন দেশকে স্বাধীন করার জন্য আন্দোলন করে গেলেন। অথচ দেশে পা দেয়ার সুযোগ পেয়েছেন একবার। নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে ফিরে এসে দলকে নেতৃত্ব দিয়ে গেছেন বছরের পর বছর। হামাসের বর্তমান প্রধান ইসমাইল হানিয়া। চোখের সামনে একের পর এক সহকর্মীর শাহাদাত দেখেছেন। জনগনের ভোটে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছিলেন। কিন্তু কাজ করার সুযোগ পেলেন না। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পার করেন প্রতিটি মুহুর্ত। বর্তমানে হামাসের গাজা শাখার প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ার। ২২ বছর ইজরাইলের জেলে বন্দী ছিলেন। তরুন অবস্থায় ঢুকেছিলেন। বৃদ্ধ বয়সে বের হয়েছেন। তবুও নিষ্ক্রিয় হননি। বরং দলের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন। হামাস ফিলিস্তিনকে মুক্ত করার আন্দোলন করছে। মুসলমানদের প্রথম কিবলা বায়তুল মুকাদ্দাসকে মুক্ত করার আন্দোলন করছে। নিজ দেশ আর ইসলামের পবিত্র কিবলাকে মুক্ত করার পথে হামাস নামক সংগঠনটি ত্যাগ, কুরবানি আর শাহাদাতের নাজরানার অনবদ্য ইতিহাস রচনা করেছে। সেই ইতিহাসের সাক্ষি হতে আলী আহমাদ মাবরুর রচিত ‘হামাস: ফিলিস্তিন মুক্তি আন্দোলনের ভেতর-বাহির’ বইটি হাতে তুলে নিতে পারেন।

  • মুহাম্মাদ ﷺ দ্যা ফাইনাল ম্যাসেঞ্জার - Muhammad ﷺ The Final Messenger dini.com.bd
    Tk 370

    মুহাম্মাদ ﷺ দ্যা ফাইনাল ম্যাসেঞ্জার

    প্রিয় নবিজিকে নিয়ে দুনিয়াব্যাপী প্রতিটি মুহূর্তে আলাপ চলমান এবং কিয়ামত পর্যন্ত তা অবিরাম চলতেই থাকবে। নবিজির শানে গান-কবিতার মালা গাঁথা হয়েছে কত শত। নবিজীবনের ছবি আঁকতে কলম রাঙিয়েছে কত হাজার পৃষ্ঠা! তবুও যেন শেষ হয় না তাঁর বর্ণনা। তবুও ফুরোয় না তাঁকে আরও গভীরভাবে জানার আকুতি! তাঁর জীবন-পাতায় পরিভ্রমণের অর্থ—একজন অনুপম চরিত্র ও কোমল হৃদয়ের অধিকারী, শান্তিকামী, অধিকার সচেতন, পরমত সহিষ্ণু, বিশ্বস্ত বন্ধু, সুহৃদ বাবা, সোহাগি ও মনোযোগী স্বামী, স্নেহবৎসল নানা, ধৈর্যের উপমা, প্রেরণার উৎস, ইস্পাতকঠিন দৃঢ়তার অধিকারী, লক্ষ্যজয়ী, সফল সমরনায়ক ও দূরদর্শী নেতার সাথে সাক্ষাৎ করা। তাঁকে পাঠের অর্থ হলো—একটি সার্থক বিপ্লব ও সোনালি সভ্যতার নির্মাণকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখা। তাঁকে খোঁজার অর্থ হলো- নিজেকে ভেঙে নববি ছাঁচে নতুন করে গড়ার আকাঙ্ক্ষা। সেই আকাক্সক্ষা থেকেই আয়োজিত হয়েছিল বিশ্বে সিরাতগ্রন্থ রচনা প্রতিযোগিতা—১৯৭৬। রাবেতায়ি আলামে ইসলামি কর্তৃক আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় সারা বিশ্বের প্রথিতযশা সিরাতবেত্তাগণ জমা দিয়েছিলেন ১১৮২টি সিরাত গবেষণাকর্ম। বিশ্বে আয়জনের সেই বিশাল সমাহার থেকে দ্বিতীয় স্থান অধিকারী সিরাত গ্রন্থের নাম ‘খাতামুন-নাবিয়্যিন’ (Muhammad ﷺ The Final Messenger)। সেই অমূল্য রত্নেরই বাংলা অনুবাদ ‘মুহাম্মাদ ﷺ দ্যা ফাইনাল ম্যাসেঞ্জার’।

  • Tk 360

    শরিয়ার দৃষ্টিতে রাষ্ট্র

    ব্যক্তি, সমাজ, রাষ্ট্রÑএকটি অপরটির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ব্যক্তি ছাড়া যেমন সমাজ হয় না, তেমনই সমাজ ছাড়া রাষ্ট্র কল্পনা করা যায় না। আবার একজন ব্যক্তি সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো প্রাণী নয়। বরং একজন দায়িত্ববান ব্যক্তি নিজেকে নিয়ে যেভাবে ভাবেন, তেমনই ভাবেন সমাজ ও রাষ্ট্র নিয়েও। ইসলাম পূর্ণাঙ্গ ও সামগ্রিক জীবনব্যবস্থা হিসেবে মানবজীবনের প্রতিটি পর্যায় নিয়ে বাস্তবসম্মত দিকনির্দেশনা দিয়েছে। এক্ষেত্রে বাদ পড়েনি রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় জীবনও। একটি রাষ্ট্রের নীতি কী হওয়া উচিত? রাষ্ট্রপ্রধান কেমন হওয়া উচিত? রাষ্ট্রপ্রধান কী কী সিদ্ধান্ত নিতে পারেন? কীভাবে নিতে পারেন? কোন কোন ক্ষেত্রে তা কার্যকর হবে? শুরার ব্যাপারে রাষ্ট্রপ্রধানের অবস্থান কেমন হওয়া উচিত? রাষ্ট্রের প্রতি জনগণের আচরণ কেমন হওয়া উচিত? রাষ্ট্রপ্রধানের কোন কোন কার্যাবলি শরিয়ার সাথে সাংঘর্ষিক কিংবা বিরোধমুক্ত? এসব নানা বিষয়ে ইসলামের পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা রয়েছে, যা আমরা শরিয়ার দৃষ্টিতে রাষ্ট্র গ্রন্থখানি অধ্যয়নের মাধ্যমে জানতে পারব, ইনশাআল্লাহ।

  • Tk 350

    উসূলুল ঈমান (৩য় খণ্ড)

    “বস্ততপক্ষে ঈমান হলো দ্বীনের মূলভিত্তি। এর মাধ্যমে একজন ঈমানদার ইসলাম নামক এক পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থার অভ্যন্তরে প্রবেশের সুযোগ লাভ করেন এবং এর ওপর অবলম্বন করে তাঁর আমলের বৃক্ষ অঙ্কুরিত হয়,শাখা- প্রশাখা বিস্তৃত হয়। কাজেই ঈমানের বিশুদ্ধতার ওপরই আমলের বিশুদ্ধতা নির্ভর করে এবং তা যতই দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হতে থাকে,আমলেও সেভাবে তার প্রতিফলন ঘটতে থাকে। যদি কারও এ ভিত্তি দুর্বল ও ত্রুতিযুক্ত হয়,তবে যেকোনো সময় ও অবস্থায় তা থেকে অঙ্কুরিত আমলের বৃক্ষ ও শাখা-প্রশাখা নষ্ট ও ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এ কারণে একজন মুমিনের ওপর সর্বপ্রথম ও প্রধান কর্তব্য হলো– তার ঈমানের ভিত্তিকে মজবুত করা,ত্রুটি মুক্ত করা। অত্যন্ত পরিতাপের ব্যাপার!আমরা ঈমানদারগণ অনেকেই জানি না যে,প্রকৃত ঈমান কী এবং এর ব্যাপ্তি বা পরিধি কতটুকু? ঈমানের দাবিগুলো কী কী? কীভাবে পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া যায়? কীভাবে ঈমান নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়? প্রভৃতি । প্রশ্ন হলো- যে ব্যক্তির এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানা নেই,তার পক্ষে আদৌ কি পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া সম্ভব? তার পক্ষে কি এ নিয়ামত ও অনুগ্রহের হক আদায় করা সম্ভব? এই বই থেকে এসব বিষয় ও প্রশ্নের ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে,ইনশাআল্লাহ। “

CATEGORIES