-
Tk 120
Tk 160আকাশ মেঘমালা
কিছু গল্প, যেন আমাদের সময়ের কথা বলে। আমরা যে জীবন নিয়ে হেঁটে চলি দীর্ঘ দীর্ণ পথ, গল্পের চরিত্রেরা আমাদের সঙ্গেই চলে। তারা আমাদের সঙ্গ দেয়, আমাদের হাসায়, কখনো অশ্রুজলে ভাসিয়ে নেয় প্লাবনের মতো। জীবনের গল্পগুলোই তো এমন। প্রতিটি মানুষের যাপিত জীবনের যে গল্প, সে গল্পই তো রূপ নেয় গল্প-উপন্যাসে, কখনোবা হয় ইতিহাস। লেখক সালমা সাহলি আমাদের সেইসব গল্পই বলেছেন তার ‘আকাশ মেঘমালা’ গল্পগ্রন্থে। গল্পগুলো পড়লে মনে হবে, এ যেন আমাদের চারপাশে ঘটে যাওয়া প্রতিদিনকার জীবনের ঘটনা লিপিবদ্ধ হয়েছে অক্ষরের জবানবন্দিতে। প্রতিটি গল্প তাই গল্প ছাড়িয়ে হয়ে উঠেছে জীবন্ত, আমাদের প্রতিদিনকার জীবনের মতো সত্য ও শাশ্বত।
-
Tk 120
Tk 200নবধ্বনি গল্প সংকলন এই আমাদের গল্প
-
Tk 112
Tk 150শত শত গল্প
আমাদের ইতিহাসজুড়ে ছড়িয়ে আছে শতসহস্র গল্প। সেসব গল্প আমাদের জাগৃতির ইতিহাস, আমাদের বিজয়, কখনো পরাজয়, আবার ভালোবাসার, আত্মশুদ্ধির, আমাদের ইমানকে তেজোদীপ্ত করার হিরণ্ময় পাথেয়। এসব গল্প দিয়েই সাজানো আমাদের ইতিহাসের প্রতিটি অধ্যায়। এ কারণেই আমাদের সহস্বর ছরের ইতিহাস এত সমুজ্জ্বল। আলোচ্য গ্রন্থটি এমনই শত শত গল্পকে ধারণ করে রচিত হয়েছে। হাজার গল্পের বইয়ে বলা হয়েছে ছোট-বড় শত কাহিনি।
-
Tk 675
Tk 900ছোটদের সাহাবি সিরিজ (১ম থেকে ৫ম খণ্ড)
পশ্চিমা ও হিন্দু সংস্কৃতির প্রভাবে আমাদের সন্তানরা কী শিখছে? ছোটবেলায় তারা শিখছে হ্যারি পটার, সুপার হিরো, ডিসি-মার্ভেল, রাম-ভীম আর ঠাকুরমার ঝুলির সব মিথ্যা গল্প। ফলে, একটু বড় হলে যখন আমরা আমাদের সন্তানদের ইসলাম ও ইবাদত পালনের কথা বলি, সেগুলো তাদের মনে কোনো রেখাপাত করে না। ইসলামি অনুশাসনের পবিত্র পিঞ্জরে আগলে রাখা সম্ভব হয় না তাদের। এজন্য শিশু বয়সেই সন্তানদের মন-মস্তিষ্কে স্থান দিতে হয় নবী-রাসুল, সাহাবি-তাবেয়ি আর ইসলামি আদর্শের চেতনা। আর শিশু-কিশোরদের মনে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে নানা স্বাদের গল্প। হরেক রকম গল্প। গল্পের বুনন তাদের মনের মধ্যে বুনে দেয় বিশ্বাসের চারাগাছ। তাই তাদের শোনাতে হয়, দেখাতে হয়, পড়াতে হয় সত্য গল্প। যে গল্প তাদের জীবনকে উজ্জীবিত করবে ইসলামের পথে। সাহাবিদের জীবনের এমন গল্প নিয়েই সাজানো হয়েছে ‘ছোটদের সাহাবি সিরিজ’টি। নন্দিত লেখক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর-এর শিশুতোষ ঢংয়ে লেখা এবং চাররঙা ঝকঝকে কাগজে ছাপা বইগুলো শিশু-কিশোরদের পরিচয় করিয়ে দেবে আমাদের শিকড়ের সঙ্গে। আধুনিকতা আর পাশ্চাত্যের মোহে যে শিকড়ের কথা আমরা ভুলতে বসেছি প্রায়।
-
Tk 450
Tk 660বদর ও উহুদ যুদ্ধের ঐতিহাসিক গল্পভাষ্য
৩১৩ বদরযুদ্ধের ঐতিহাসিক গল্পভাষ্যঃ বইটি বদর যুদ্ধের গল্পভাষ্য হলেও গল্পটি শুরু হয়নি বদরের প্রান্ত থেকে কিংবা বদরের দিকে ধেয়ে আসা সেই মদিনার প্রান্ত থেকে কিংবা যে লগ্নে বদরযুদ্ধ সংঘটিত হয়, সেই ৬২৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ মার্চ থেকে৷ এই বদর যুদ্ধ নিয়ে কাফেরদের মাঝে কী সংশয় দেখা দেয়, এবং শেষতক কী হয়, কী কী মোজেযা প্রকাশ পায় এই যুদ্ধে, এই যুদ্ধে কে প্রথম শহিদ হন, কাফেরদের মধ্যে কে প্রথম ভূতলে লুটায়, কাফেরদের সৈন্যদলে; তবু তাকে হত্যার নিষেধাজ্ঞা আসে, কে সে? কেন এমন নিষেধাজ্ঞা? এমন অনেক অনেক অাবৃত পাঠ পরবর্তী শিরোনাম থেকে পাঠকের কাছে স্বচ্ছ কাঁচের মতই ধরা দেবে৷ এটি গতানুগতিক গল্পের বই নয়৷ বরং হাদিস আর কোরআন এবং বিশুদ্ধ বিধৌত ইতিহাস গ্রন্থের বিক্ষিপ্ত বৰ্ণনাগুলোকে তিনি মূলত গল্পমাল্যে অচ্ছেদ্য উপায়ে আর সাড়িবদ্ধ শৃঙ্খলায় পরিয়েছেন৷ তাই বলা যায়, বইয়ের গল্পকে পর্যাপ্ত শব্দ ও নিবিড় বাক্য দিয়ে বেণী করা হয়েছে আর বিশুদ্ধ বর্ণনা ও বিমুগ্ধ ঘটনাগুলো দিয়ে গল্পটির হার নির্মাণ করা হয়েছে— ফলত ঐতিহাসিক গল্পভাষ্যটি পুষ্পময়ী গ্রন্থে রূপ নিয়েছে৷ আশাবাদী, এই ফুলের ঘ্রাণ ও সুপেয় রস তৃপ্ত করবে সকল পাঠককে ৷
মৃত্যুঞ্জয়ীঃ উহুদ যুদ্ধের মর্মস্পর্শী গল্পভাষ্য ‘মৃত্যুঞ্জয়ী’ মদিনা থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরের উহুদ প্রান্তরে মুখোমুখি হলো নবীজির (সা.) সাহাবি সেনাদল ও মক্কার মূর্তিপূজারী কুরাইশরা। শুরুতে যুদ্ধটা একপেশে মনে হলো। যুদ্ধ শুরু হওয়ার অল্প সময়ের মধ্যেই ময়দান ছেড়ে পালাতে শুরু করল ভীতু কুরাইশ বাহিনী। জয়ের আনন্দে উচ্ছ্বসিত হতে লাগল মুসলিম সেনানীরা। কিন্তু হঠাৎ মুসলিম তিরন্দাজদের সামান্য ভুল পদক্ষেপ। মুহূর্তে পাল্টে গেল দৃশ্যপট। উহুদ প্রান্তরে শুরু হলো ইতিহাসের এক অসীম লড়াই। রক্তের ফোয়ারায় ভেসে গেল মদিনার পাথুরে জমিন। আর এই রক্তপ্রান্তরে নবীজিকে (সা.) ঘিরে রচিত হলো সাহাবিদের আত্মত্যাগ, সাহসিকতা ও বীরত্বের অমর কিংবদন্তি। উহুদের সেই কিংবদন্তি নিয়ে এই প্রথম বাংলাভাষায় উপন্যাসের রোমাঞ্চ নিয়ে গল্পভাষ্য লিখেছেন সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর। ত্যাগ, বীরত্ব আর প্রেমের এক অনন্ত উপাখ্যান মৃত্যুঞ্জয়ী। চোখের সামনে খুলে দেবে গল্পভাষ্যের এক অভিনব দুয়ার। আপনাকে স্বাগতম!
-
Tk 255
Tk 340৩১৩ বদরযুদ্ধের ঐতিহাসিক গল্পভাষ্য
বইটি বদর যুদ্ধের গল্পভাষ্য হলেও গল্পটি শুরু হয়নি বদরের প্রান্ত থেকে কিংবা বদরের দিকে ধেয়ে আসা সেই মদিনার প্রান্ত থেকে কিংবা যে লগ্নে বদরযুদ্ধ সংঘটিত হয়, সেই ৬২৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ মার্চ থেকে৷ গল্পটি শুরু হয় “আলোর ফোয়ারা” শিরোনাম দিয়ে৷ এই শিরোনামে উদ্ধৃত হয় মদিনার ছয় যুবককে ঘিরে প্রথম আকাবার ঘটনা৷ যে ঘটনাটি মক্কার, ৬২০ খ্রিষ্টাব্দের৷ যে ঘটনায় নিহিত আছে, কীভাবে নবিজী মক্কায় থেকে মদিনায় ইসলামের বীজ বপন করেন৷ এরপর ধারাবাহিক ঘটনাগুলো বিবৃত হতে থাকে “বিশ্বাসের সূর্যোদয়”, “নতুন উষা”, “আকাবার প্রতিজ্ঞা”, মধ্যরাতের গুপ্তঘাতক”, “নবীর শহরে”, “চারিদিকে শত্রু”, “শক্তি প্রদৰ্শন”, “মরুশাৰ্দূল”, “বাজিছে দামামা”, “স্বপ্নসংবাদ”, “বার্তাবাহক” ও “বদর প্রান্তরে” দিয়ে৷ এই শিরোনামগুলোতে খুবই ক্ষুদ্র পরিসরে তিনি আলোকপাত করেছেন মক্কায় মুসলিমদের অৰ্বাচীন নিৰ্মমতার বেদনা, প্রথম হিজরত, দ্বিতীয় হিজরত এবং চূড়ান্ত হিজরত; মদিনার কথা৷ কীভাবে মহানবী মদিনায় ভাতৃঘাতী ভেদাভেদ দীৰ্ণ করে সবাইকে দাড় করিয়েছেন পারস্পরিক সহোদরার মমত্ব সাড়িতে— সেটাও আলোচনা করেছেন৷ আরো আলোচনা করেছেন, বদর যুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার পূৰ্বে মহানবি কয়টি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দল মক্কার কাফিরদের তাড়া করতে পাঠান৷ এবং এটাও আলোকপাত হয় যে, বদর যুদ্ধে মুসলিমরা যুদ্ধের জন্যই মদিনার বাহিরে আসেন, নাকি অন্য কোন রহস্য এখানে অাবৃত৷ এই বদর যুদ্ধ নিয়ে কাফেরদের মাঝে কী সংশয় দেখা দেয়, এবং শেষতক কী হয়, কী কী মোজেযা প্রকাশ পায় এই যুদ্ধে, এই যুদ্ধে কে প্রথম শহিদ হন, কাফেরদের মধ্যে কে প্রথম ভূতলে লুটায়, কাফেরদের সৈন্যদলে; তবু তাকে হত্যার নিষেধাজ্ঞা আসে, কে সে? কেন এমন নিষেধাজ্ঞা? এমন অনেক অনেক অাবৃত পাঠ পরবর্তী শিরোনাম থেকে পাঠকের কাছে স্বচ্ছ কাঁচের মতই ধরা দেবে৷ এটি গতানুগতিক গল্পের বই নয়৷ বরং হাদিস আর কোরআন এবং বিশুদ্ধ বিধৌত ইতিহাস গ্রন্থের বিক্ষিপ্ত বৰ্ণনাগুলোকে তিনি মূলত গল্পমাল্যে অচ্ছেদ্য উপায়ে আর সাড়িবদ্ধ শৃঙ্খলায় পরিয়েছেন৷ তাই বলা যায়, বইয়ের গল্পকে পর্যাপ্ত শব্দ ও নিবিড় বাক্য দিয়ে বেণী করা হয়েছে আর বিশুদ্ধ বর্ণনা ও বিমুগ্ধ ঘটনাগুলো দিয়ে গল্পটির হার নির্মাণ করা হয়েছে— ফলত ঐতিহাসিক গল্পভাষ্যটি পুষ্পময়ী গ্রন্থে রূপ নিয়েছে৷ আশাবাদী, এই ফুলের ঘ্রাণ ও সুপেয় রস তৃপ্ত করবে সকল পাঠককে৷
-
Tk 240
Tk 320মৃত্যুঞ্জয়ী
নন্দিত লেখক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর-এর নতুন বই— উহুদ যুদ্ধের মর্মস্পর্শী গল্পভাষ্য ‘মৃত্যুঞ্জয়ী’ মদিনা থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরের উহুদ প্রান্তরে মুখোমুখি হলো নবীজির (সা.) সাহাবি সেনাদল ও মক্কার মূর্তিপূজারী কুরাইশরা। শুরুতে যুদ্ধটা একপেশে মনে হলো। যুদ্ধ শুরু হওয়ার অল্প সময়ের মধ্যেই ময়দান ছেড়ে পালাতে শুরু করল ভীতু কুরাইশ বাহিনী। জয়ের আনন্দে উচ্ছ্বসিত হতে লাগল মুসলিম সেনানীরা। কিন্তু হঠাৎ মুসলিম তিরন্দাজদের সামান্য ভুল পদক্ষেপ। মুহূর্তে পাল্টে গেল দৃশ্যপট। উহুদ প্রান্তরে শুরু হলো ইতিহাসের এক অসীম লড়াই। রক্তের ফোয়ারায় ভেসে গেল মদিনার পাথুরে জমিন। আর এই রক্তপ্রান্তরে নবীজিকে (সা.) ঘিরে রচিত হলো সাহাবিদের আত্মত্যাগ, সাহসিকতা ও বীরত্বের অমর কিংবদন্তি। উহুদের সেই কিংবদন্তি নিয়ে এই প্রথম বাংলাভাষায় উপন্যাসের রোমাঞ্চ নিয়ে গল্পভাষ্য লিখেছেন সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর। ত্যাগ, বীরত্ব আর প্রেমের এক অনন্ত উপাখ্যান মৃত্যুঞ্জয়ী। চোখের সামনে খুলে দেবে গল্পভাষ্যের এক অভিনব দুয়ার। আপনাকে স্বাগতম!
-
Tk 342
Tk 456প্রিয়তমা
আয়েশার সঙ্গে রাসুল মুহাম্মদের (সা.) দাম্পত্যজীবন কি অসুখী ছিলো? একজন কেবলই কিশোরী, আরেকজন পঞ্চাশোর্ধ্ব প্রবল ব্যক্তিত্ববান মানুষ; কেমন ছিলো অসম বয়সী এ দুজনের প্রেমময় সংসারের হালচাল? ঝগড়া হতো? খুনসুটি? মান-অভিমানে কান্না হতো? খাদিজা (রা.) কেন প্রৌঢ়ত্বের দ্বারপ্রান্তে এসে হাত বাড়িয়ে আগলে নিলেন যুবক মুহাম্মদের হাত? মুহাম্মদ (সা.) যেদিন নবি হলেন, ভয়ে কাঁপছিলেন তিনি; খাদিজা তাঁকে বুকে জড়িয়ে কেন বলেছিলেন, ‘ভয় নেই আপনার’? কেন সুদূর ইথিওপিয়ার রাষ্ট্রপ্রধান নাজ্জাশির রাজপ্রাসাদে আয়োজন করা হলো মুহাম্মদ (সা.) এবং কুরাইশকন্যা উম্মে হাবিবার বিয়ে? কেন ইহুদি রাজকুমারী সাফিয়্যাকে যুদ্ধদাসী থেকে বরণ করে নিলেন উম্মুল মুমিনিন হিসেবে? রাসুল মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর ১১ জন স্ত্রীর দাম্পত্যজীবন ও প্রেমের অসংখ্য গল্পভাষ্য নিয়ে রচিত ইতিহাস-অনুসন্ধানী লেখক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর-এর অনবদ্য উপাখ্যানগ্রন্থ ‘প্রিয়তমা’। একদিকে নিরেট নির্মোহ ইতিহাসের বর্ণিল আয়োজন, আরেক দিকে উম্মুল মুমিনিনদের জীবনের অনালোচিত অধ্যায়ের নতুন আবিস্কার। নতুন ভাষা ও প্রাঞ্জল গদ্যে রাসুলের দাম্পত্যজীবনের পূর্ণ ছায়াছবি উঠে এসেছে এ গ্রন্থে।